![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
সুচীর এক এডভাইজার বাংলাদেশকে দোষারোপ করছে যে, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সঠিক তালিকা পাঠায়নি দেখে, ১৯৯৩ সালের রোহিংগা শরনার্থীদের নেয়া আজও সম্ভব হচ্ছে না; উনি ধারণা করছেন যে, বাংলাদেশ রোহিংগা শরণার্থীদের জন্য বিশ্ব থেকে সাহায্য পেয়ে আসছে, এবং সেখান থেকে লাভবান হচ্ছে, সেই কারণে রোহিংগাদের ফেরত পাঠাতে ইচ্ছুক নয়; ১৯৯৩ সালের ৩ লাখ রোহিংগাদের ব্যাপারে এটা "আসলে সত্য"। কিন্তু বার্মা কেন আজ ২৪ বছর পর সেই কথা বলছে? এটা কি বুদ্ধিমানের কথা! সেটা তখনই বলার দরকার ছিলো! কতজন নাগরিক নিহত হয়েছে, কতজন পালিয়েছে, সেই লিষ্টটা তো পিগমীদের নিজের কাছেই থাকার কথা!
এখন বলছে, রোহিংগাদের ফেরত নেবে, যদি সঠিক তালিকা বাংলাদেশ দেয়, এবং "রিফিউজী রোহিংগারা যদি নিজেদের বাসস্হানের প্রমাণ দিতে পারে"; এবং তারা প্রতিদিন ৩০০ জন মানুষকে ফেরত নিতে পারবে; মাসে ৬০০০ থেকে ৬৫০০। তা'হলে, ১০ লাখ ফেরত নিতে লাগবে, ১৪ বছর। এবছর দেড় মাসে এসেছে ৬ লাখ রোহিংগা; এই ৬ লাখের ফেরত যেতে লাগবে ৯ বছর; এই জাতিকে ইডিয়ট না বলে কি উপায় আছে?
তারা তাদের মানুষকে হত্যা করে, তাদের বাড়ীঘর পড়ায়ে দিয়ে, মেয়েদের ধর্ষণ করে, বাচ্ছাদের আগুনে পোড়ায়ে দেশ ছাড়া করেছে; রিফিউজীরা প্রাণ বাঁচাতে নিকটবর্তী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে; এটা তো বাংলাদেশের দোষ নয়; এখন বাংলাদেশকে তার নিজস্ব রিসোর্স দিয়ে বার্মাকে সাহায্য করতে হবে ফেরত নিতে; তাদের মানবতার বিরু্দ্ধে অপরাধের সাথে বাংলাদেশের কিসের দায়বদ্ধতা? কি ইডিয়ট জাতি এই মগের মুল্লুকের লোকজন?
যেসব রোহিংগা ভয়ে বা ভালো জীবনের আশায় বাংলাদেশ থেকে ফেরত যেতে চাইবে না, তারা "নিজের বাসস্হান সম্পর্কে ইচ্ছাপুর্বক ভুল বলবেই, তারা জানে যে, ভুল বললে বার্মিজ সরকার তাদের ফেরত নেবে না।" বাংলাদেশ কি করে রোহিংগাদের নিজের বাসস্হানের সঠিক প্রমাণ দিতে বাধ্য করতে পারবে? কেন বাংলাদেশকে সেই অবস্হানে যেতে হবে? বাংলাদেশ কি কোনভাবে এই রিফিউজী সমস্যার সৃষ্টির সাথে জড়িত? কিসব ইডিওটিক কথা বলছে দুষ্ট মগেরা!
যাক, বার্মা দুষ্ট জাতি, এরা মগের মুল্লুকে বাস করে আসছে; এরা মংগোলিয়ানদের ও চীনাদের হাতে মার খেয়ে এই এলাকায় চলে এসেছিল; এরা নিজেরাই অমানুষ ছিল, আবার অমানুষদের হাতে নিগৃহিত হয়েছিল; আমরা প্রাকৃতিক কারণে এদের প্রতিবেশী হয়ে ভুগছি।
১৯৯৩ সালে বেগম জিয়ার বিএনপি-জামাতী সরকার ৩ লাখ রোহিগা নিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যবসা করেছে; তারা হয়তো নগদ প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশী খয়রাত এনেছিল একা আরবদেশ থেকে; তা'ছাড়া, তারা ইউরোপ ও আমেরিকার মুসলিমদের থেকে বিপুল পরিমাণ দান খয়রাত পেয়েছিল; জাতিকে সেই অপবাদ দিচ্ছে এখন মগেরা; এবারও তারা পুরো ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা ও অষ্ট্রেলিয়ায় চাঁদা তুলছে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগারা প্রবাসে আসেনি, কোনভাবে প্রাণ বাঁচাতে এসেছে; এবার প্রাণ নিয়ে পালানো খুবই কষ্টের ছিলো; ফিরে যাওয়ার যায়গাও নেই; ওদেরকে নিজের গ্রামে যেতে দেবে না; কোথায়ও ক্যাম্পে আটকায়ে রাখবে; যখন ইচ্ছা হত্যা করবে।
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪০
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মসজিদে মসজিদে যেয়ে সাহায্য তুলা হচ্ছে। টিভি রেডিও সকল খানে এডভার্ড। লাভবান হচ্ছে কারা?
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এইসব চাঁদার কোন টাকা সরকারকে দেবে না, যারা চাঁদা তুলছে, তারা সরকারের লোকজন নয়; এসব টাকার কি হবে বলা মুশকিল; তবে, ১৯৯৩ সালের মতো এসব টাকা পার্টি, বা পার্টির লোকেরা পাবে।
৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৭
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি কথা বললে লোকজন আমাকে নাস্তিক ডাকে।
কিচ্ছু করার নেই।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা কি ডাকে, সেটা নিয়ে মন খারাপ করবেন না; অনেক শিক্ষিত বাংগালীও একজন সাধারণ শ্রমিক ইংরেজ থেকে কম সংস্কৃতিবান ।
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০১
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি সত্য বলেছেন। আমার ডর লাগে। আমি সবার সাথে কথা বলি না। না বলার কারণ আমি জানি বাক্সের টাকায় গাড়ি বাড়ি কিনা হয়।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকায় মসজিদ চালানো পুরোপুরি ব্যবসা হিসেবে নিয়েছে মিসরীয়, পাকিস্তানী ও বাংলাদেশীরা।
৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এখানেও এক দশা! মারামারি হয়। আমি জান মান নিয়ে দূরে থাকি।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিউইয়র্কে মারামারি, কোর্ট কাছারী চলছে যুগের পর যুগ ধরে।
৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৯
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধর্মব্যবসা আসলে বেশি লাভজনক। কোনো লোকসান নেই। কোথাও কেউ মরলে। কোথাও মারামারি হলে ভালো ব্যবসা হয়। যেমন এখন হচ্ছে। আমরাও মুক্তহস্থে দান করি, স্বর্গে যাওয়ার জন্য। যদিও নিজের বিল সময়মত দিতে পারি না।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্ম নিয়ে মানুষের দুর্বলতা আছে, সেটাকে অনেকেই কাজে লাগাচ্ছে
৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার মনে হয় বর্বর মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশ পেরে উঠবে না। এখন এই বোঝাকে কীভাবে সামাল দেয়া যায় তারই পরিকল্পনা নিতে হবে...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগাদের মাঝে এবার যেভাবে আতংকের সৃস্টি করা হয়েছে, ওরা নিজেরাই যাবে না। এদেরকে বাংগালী নাগরিক বানানোর মত রিসোর্সও সরকার খরচ করবে না; ফলে, বিশাল এক দরিদ্র শ্রেণী যোগ হয়ে গেছে মোটামুটিভাবে।
৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তবে কিছুদিনের মধ্যে তারা কক্সবাজার বাসীর রোষাণলে পড়তে যাচ্ছে। তাদের কারণে অনেক সমস্যা হচ্ছে স্থানীয় ভাবে...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওদেরকে সঠিকভাবে কন্ট্রোল না করলে এলাকাটিতে ওদের প্রাধান্য বিস্তার লাভ করবে; সরকার কিছু করবে বলে মনে হচ্ছে না।
৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৩৪
হাফিজ হুসাইন বলেছেন: আমি মনে করি এই সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশ আরো কঠোর হোক। একদিকে বার্মার নিন্দা করা হবে আবার অন্যদিকে সেখান থেকে চাল আমদানি করা হবে, তাতে বার্মার শয়তান রা কি বাংলাদেশকে দুর্বল ভাবছে না।
আর হ্যা। রোহিঙ্গা নিয়ে শুধু বিএনপি আর জামাত নয়। আওয়ামী লীগ আর এরশাদ কাকু কি ব্যবসা করছে না।
এমন কি বামপন্থিরাও।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৯৩ সালের মতো ব্যবসা আর হবে না; আরবেরা শেখ হাসিনাকে ভালোবাসে না; তদুপরি, আরবেরা যাতে টাকা না দেয়, সেই ব্যবস্হা নেয়ার মতো বাংগালী লোকজন সেখানে কাজ করে যাচ্ছে।
এখনও রোহিংগাদের জন্য আসা টাকার উপর ভাগ বসানো হবে; তবে, আরবদের কাঁচা টাকা হাতে আসবে না এবার।
১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অমানুষ হোক আর যাই হোক এত হত্যাকান্ড করেও যেহেতু পার পেয়ে যাচ্ছে, বোঝা যায় ওদের প্রভাব পৃথিবী বিস্তৃত। বাংলাদেশই বরং নিঃসঙ্গ। যদিও সহানুভূতি পাচ্ছে, সেটা ঠিক যথেষ্ট নয়।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিরাজমান বিশ্ব পরিস্হিতিতে, মুসলমানদের ব্যাপার নিয়ে সবাই সন্দেহ পোষণ করে; ফলে, রোহিংগাদের ব্যাপার নিয়ে কেহ বেশী আগ্রহ দেখায়নি! তবে, এইবার প্রথমবারের মতো বিশ্ব কিছুটা রোহিংগাদের প্রতি সহানুভুতিশীল হয়েছে। বাংলাদেশের কোন ভুমিকা ছিল না এতে, বাংলাদেশের প্রাকৃতিক অবস্হানই বাংলাদেশকে সমস্যার মাঝে ফেলে দিয়েছে।
১৯৭৫ সালের ঘটনার পর, বিশ্ব বাংলাদেশকেও তৃতীয় বিশ্বের "সাধারণ সমস্যা" হিসেবে ধরে নিয়েছে; ফলে, বাংলাদেশের পাশেও তেমন কেহ থাকার কথা নয়।
১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫০
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: হানিফ, কাদের, হাসানদের সাথে প্রতিযোগিতায় নেমেছেন দেখা যাচ্ছে। কোন পদের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন? দেশে না প্রবাসে পদের জন্য? রিটায়ারমেন্ট এজে অবস্য আওয়ামিলীগের আমেরিকা উইং এ পদ পেলেই বেশি।সুবিধা।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এ ধরণের সমস্যাগুলো নিয়ে কয়েকটা পোষ্ট দেন, আমাকে যেসব প্রশ্ন করছেন, সেগুলো আপনাকেও করবেন অনেকেই।
১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে যারা রোহিংগাদের বিরোধিতা করেছিল। নানান কু কথা বলেছিল। আমি বলেছিলাম দইয্য ধরেন। সব ঠিক হয়ে যাবে। সময়ের ব্যাপার মাত্র।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ঠিক বলেছিলেন; প্রাকৃতিক অবস্হান ও সাংস্কৃতিক কারণে, রোহিংগারা বাংলাদেশে আসাই লজিক্যাল
১৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি বিশ্ব রাজনীতি ভাল বুঝেন।
বাংলাদেশ কোন পথে এগুলে রোহিঙ্গা সমস্যার সঠিক সমাধান করতে পারবে বলে আপনার ধারনা।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশকে চীন ও আমেরিকার সাহায্য নিতে হবে; পুরো ইউরোপ বাংলাদেশের পক্ষে; তবে, চীন, আমেরিকা এখন মুসলমানদের বিপক্ষে।
রোহিংগারা ভয়ে যাবে না; কারণ, তাদেরকে "ক্যাম্পে" রাখা হবে; তাদেরকে নিজের গ্রামে থাকতে দেবে না বার্মার সরকার। সুতরাং সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।
১৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫১
মুরশীদ বলেছেন: সহমত
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোগিংগারা ক্রমেই সরকার বিরোধী হয়ে উঠবে।
১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
কানিজ রিনা বলেছেন: রহিঙ্গাদের নিয়ে অতীতে যা হয়েছে এখনও
তাই হচ্ছে। বার্মা সরকার অসভ্য বর্বর
বাহিনী রহিঙ্গাদের বেড় করছে অত্যান্ত
নিষ্ঠরতায়, এই অসভ্য বর্বর জাতী কত
মিথ্যা বাহানা বাংলাদেশ সরকারের উপর
চাপাচ্ছে। অতীতেও তাই করেছে।
রহিঙ্গাদের সাহায্য সহযোগীতায় মুসলিম
রাস্ট্র থেকে শুরু করে জাতী সংঘ ও
নানান দেশের সাহায্য সহযোগীতা এখনও
অভ্যাহত। এখন রহিঙ্গাদের সাহায্যের টাকা
দিয়ে দুধ কিনে জাল দিয়ে দুধের স্বরটা
নিজেরা খেয়ে ফেললে করার কিছু থাকেনা।
স্বার্থবাদীরা সব জাইগায় স্বার্থ খুজে। ধন্যবাদ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭২ সাল থেকে রিলিফের টাকা চুরি হয়েছে; ব্যুরোক্রেটদের ও প্রশাসনের লোকজনের বাড়ীঘরে রিলিফের টাকার ইট আছে। বার্মার এডভাইজারের অনুমান আংশিকভাবে সঠিক; ১৯৯৩ সালের ব্যাপারটা ভয়ানক, শুধু ব্যবসা করার জন্য তখন রোহিংগাদের কৌশলে রেখে দেয়া হয়েছিল।
১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ধ্রুবক আলো বলেছেন: এই বার্মিজদের কথা শুনে বুঝা যাচ্ছে এদের মাথায় বানরের মগজ।
আর ভাই, খয়রাত সব্বাই এনে গত সরকার এই সরকারও। আর কিছুই বলতে চাই না,
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগাদের বাংলাদেশে প্রবেশ মানেই বার্মার মানবতা বিরোধী অপরাধের প্রমাণ; সেটা মগের বাচ্চারা বুঝতে সক্ষম নয়।
রিলিফ নিয়ে আওয়ামী লীগের ইতিহাস শুরু হয়েছে ১৯৭২ সাল থেকে; তবে, এরা আরবী ডলার পায় না; কিন্তু, কিছু লোক রোহিংগাদের জন্য আরবী ডলার সংগ্রহ করছে এখনো, ইউরোপ, আমেরিকায় চাঁদা নেয়া অব্যাহত আছে; দেখা যাচ্ছে বার্মা অবধি সেই খরব পৌঁছে গেছে।
১৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:
ভালো লাগলো আপনার কথাগুলো।
শিরোনামে একমত
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের ২ প্রতিবেশীই মোটামুটি জগন্য
১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বার্মিজরা সত্যিই অমানুষ। এরা নিষ্ঠুর, ধূর্ত, অসৎ ও প্রতারক। এদের ওষুধ একটাই-- মার।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা মোটামুটি পার পেয়ে যাচ্ছে: ওদের সম্পদের অভাব নেই, মানুষ কম, নীচু মানের জীবন যাপন করে; মানুষ মেরে, মানুষকে দরিদ্র রেখেই জীবন। বৌ্দ্ধ ভিক্ষুরা জীবনের আশে পাশেও নেই, ভিক্ষা করে জীবন কাটায়, কাজ-কর্ম করে না, বেশীর ভাগ বিয়েও করে না, ইডিয়টের কারখানা; এখন কাজ পেয়েছে, মানুষ হত্যা
১৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: রোহিংগা ইস্যু স্তিমিত হয়ে যাচ্ছে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এবার বার্মার সেনাবাহিনী ও বৌদ্ধ ভিক্ষুরা মিলে যে ধরণের আতংকের সৃস্টি করেছে, রোহিংগারা ভয়ে আর ওদিকে যাবে না; বাংলাদেশে ১৯৯৩ সালের যেসব রোহিংগা স্হায়ী হয়ে গেছে, তারা বেগম জিয়ার সাপোর্টার; গত সপ্তাহে বেগম জিয়ার টেকনাফ ভ্রমণের পর, পুরাতন রোহিংগারা নতুনদের এদেশে থেকে যাবার জন্য উৎসাহিত করবে; এবং বার্মা যেসব কথা বলছে, ফেরার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে।
২০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
আখেনাটেন বলেছেন: মায়ানমার চীন-রাশিয়া ও ছুপা ভারতকে পাশে রেখে বাংলাদেশের সাথে একটি ভয়ঙ্কর গেম খেলছে। তাদের শক্তিশালী ব্যাক-আপ থাকায় তারা ভালো করেই জানে যে এ খেলায় তারাই বিজয়ী দল।
ক্রমাগত কূটনৈতিক ব্যর্থতা বাংলাদেশের জন্য অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে অতীতে ও বর্তমানে। ভবিষ্যতে এই ব্যর্থতার ফল বাংলার কিছু জনগণকে জীবন দিয়ে হয়ত শোধ করতে হবে। রোহিঙা নিয়ে নানামুখি সমস্যার সূত্রপাতের অাশঙ্কা অনুমেয়। সময় বলে দেবে সব।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বে বাংলাদেশের একটা প্রোফাইল আছে, জেনারেল এরশাদ যে দেশ ৮ বছর চালিয়েছেন, বেগম জিয়া ১০ বছর চালিয়েছেন, শেখ হাসিনা ১৩ বছর চালাচ্ছেন; এই দেশ সম্পর্কে বিশ্ব জানে; ফলে, এই দেশের সমস্যার কি হতে পারে, বিশ্ব জানে! তবে, বিশ্ব সব সময় সাহায্য করতে চাচ্ছে!
রোহিংগা সমস্যা আমাদের কাঁধে এসে পড়েছে বিনা কারণে; যাক, উহাকে সঠিভাবে সমাধান করলে, বাংলাদেশের জন্য ভয়ানক বোঝা হবে না, হয়তো। তবে, রোহিংগাদের ফিরে না যাবার সম্ভাবনা বাড়ছে।
২১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩০
মিঃ আতিক বলেছেন: সেনাবাহিনীর সহায়তায় এদের খাঁটিয়ে নিলে যদি কিছু লাভ হয়; এদের থেকে নিস্তার পাওয়ার বা লাভবান হওয়ার আর কোন উপায় আপাতত দেখা যাচ্ছেনা।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিজের দেশের শিক্ষিতদের কাজে লাগানো যাচ্ছে না, এদের কোন কাজে লাগাবে? আবার বে-আইনীভাবে এদেরকে কাজে লাগালে জাতি সংঘ খারাপ চোখে দেখবে।
আপাতত, প্রাকুৃতিক বিপর্যয় ছাড়া বাংলাদেশের তেমন ক্ষতি হয়নি; ক্ষতি হবে সামনের বছরগুলোতে।
রোহিংগা রিফিউজীরা চিড়িয়াখানার কিছু নয় যে, বেগম জিয়াকে তাদের দেখার দরকার ছিলো; সরকার বেগম জিয়াকে ওখানে যেতে দিয়ে, দেশের কিছু ক্ষতি করেছে; বার্মা জানে যে, বেগম জিয়া ১৯৯৩ সালের রোহিংগাদের রেখে দিয়ে ব্যবসা করেছে; বার্মার চিন্তা কমে আসছে।
২২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
নীলপরি বলেছেন: এজন্যই বোধহয় মগের মুল্লুক কথাটা চালু হয়েছিল ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভুল নেই, এই কারণেই এসব জানোয়ারদের দেশকে মগের মুল্লুক বলা হতো!
২৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৪
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: সুচী'রা রাজনৈতিক চাল চেলেছে,এখন শেখ হাসিনার চাল দেখার অপেক্ষায় আছি।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ মারা রাজনীতির অংশ নয়; এবং ওদের রোহিংগা সমস্যার সাথে বাংলাদেশ কোনভাবে জড়িত নয়; বাংলাদেশের একমাত্র সমস্যা হলো এই ইডিয়ট জাতি আমাদের প্রতিবেশী
২৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৬
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ভাই আপনি কি আপনার কোন পোস্ট ডিলিট দিয়েছেন??
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি মাঝে মাঝে আমার পোষ্ট ডিলিট করি
২৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমর কথাটির ভিত্তি ছিল, যেসব রোহিংগা ভয়ে বা ভালো জীবনের আশায় বাংলাদেশ থেকে ফেরত যেতে চাইবে না, তারা "নিজের বাসস্হান সম্পর্কে ইচ্ছাপুর্বক ভুল বলবেই, তারা জানে যে, ভুল বললে বার্মিজ সরকার তাদের ফেরত নেবে না।।
বুঝতেই ভুল করলাম কি!!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগারা যেতে না চাইলে তাদের বাংলাদেশে থাকতে সাহায্য করবে বার্মা সরকারের শর্ত।
২৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এর মধ্যে সু চি রোহিঙ্গাদের মুল আবাস এলাকা মংডুতে এক ঝিটিকা সফরে গিয়েছিল বলে খবরে দেখা যায় ।
মংডু সফরকালে তিনি উপস্থিত জনগণকে ঝগড়া-বিবাদ না করার সবক দিয়ে তার সফরের ত্বরিত সমাপ্তি ঘটিয়েছেন । সফরকালে তিনি রোহিঙ্গা পরিস্থিতির সমাধান নিয়ে সুস্পষ্ট কোন বক্তব্য প্রদান করেননি। এতে সে দেশে এখনও অবস্থানরত এবং বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী সদস্যদের মাঝে নতুন করে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠাসহ নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এখন কি হবে বলা বড় মুসকিল। গত আগষ্ট হতে টানা ৬৮ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর সুচির এ আকস্মিক সফর বিশ্ব নেতৃবৃন্দের চাপের মুখেই হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেদিন সুচি সেই এলাকা ভ্রমণ করছিলো, সেদিনই ৪ হাজার রোহিংগা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে; সমস্যা ভয়ংকর; সুচি বিশ্বের চাপ অনুভব করছে; মিলিটারী সেই চাপকে গ্রাহ্য করে কিনা বুঝা মুশকিল।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: রোহিগা ব্যাাবসা হয়েছে, হচ্ছে এবং হবেও।।
আমার কেন যেন মনে হয় যতই উন্নত ভবিষ্যতের আশা থাকুক না কেন, কেউ নিজের জন্মভূমির কথা ভুলতে পারে না।। এমন অনেক প্রবাসীদের কথা জানি, যারা শুধু জন্মভূমির টানে পশ্চিমের সুখ আর নাগরিকত্ব ফেলেও দেশে ফিরে গেছেন।। আমার বন্ধুরা তো(সবাই না) ভাবছে আর কিছুদিন পরেই ফিরে যাবে।।