নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লাসফেমী, ধর্ম অবমাননা, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫



ব্লাসফেমী ইংরেজী শব্দ, বাংলায় ধর্ম অবমাননা; মুসলিম দেশগুলোর মাঝে ধর্ম অবমাননা নিয়ে বেশী সমস্যায় আছে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ; আজকের এই মহুর্তে ধর্ম অবমাননার জন্য অবরোধ চলছে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে, পুরো নগরী ও সেক্রেটারিয়েটগুলো আক্রমণের হুমকির সন্মুখে; পাকিস্তানের ইসলামিক দল তাহরিক-ই-লাবাইক এই অবরোধ চালিয়ে যাচ্ছে; ব্লাসফেমী করেছে দেশের পুরো সংসদ: সাংসদদের শপথনামার ভেতরে রাসুল (স: )এর দোয়া চাওয়া হয়নি, শুধু নাম উল্লেখ করা হয়েছে; মিলিটারী প্রস্তুতি নিচ্ছে, অবরোধকারীরা যদি সরকারী ভবন আক্রমণ করে, মিলিটারী বল প্রয়োগ করবে; অবস্হা বুঝতেছেন নিশ্চয়।

বাংলাদেশের সর্বশেষ ঘটনা রংপুরে, ১ টি হিন্দু গ্রাম মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে; এক, বা একাধিক জন শহীদ হয়েছে, ধরপাকড় অব্যাহত আছে; টিটু গরীব মানুষ, গার্মেন্টস'এ চাকুরী করতো, এখন তাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে; এই ঘটনায়ও রাসুল(স: )'কে অপমাণিত করা হয়েছে।

গতমাসে কাবুলে, গাড়ী থেকে নামার সময় কলেজ শিক্ষিকার কাপড় সরে গিয়ে পায়ের নীচের অংশ দেখা যায়, পাশে দাঁড়ানো ছাত্র শিক্ষিকার গায়ে একমুঠো বালি ছুঁড়ে মারে; গাড়ীর ড্রাইবার ছাত্রকে আক্রমণ করে; ছাত্র রাসুল(স: )'এর নামে শপথ করে যে, ড্রাইবারকে হত্যা করবে; ড্রাইবার ছেলে ও রাসুল(স: )'কে একত্রে গালী দেয়; এতে আশেপাশের ছাত্ররা ড্রাইবারকে পিটিয়ে পংগু করে ফলেছে।

এগুলো এই ৩ দেশের জন্য সমস্যা; আসলে, এই তিন দেশে কোন সমস্যা নেই? লেবানন, মিশর, জর্ডানে প্রচুর খৃষ্টান এখনো বাস করছে; গির্জায় যাচ্ছে, এবং নিয়মিতভাবে বলছে যে, যীশুর পরে আর কোন নবীই নেই; ওখানে ব্লাসফেমী নেই কেন? ওখানে গ্রাম পোড়ানো হচ্ছে না, রাজধানী অবরোধ হচ্ছে না, কাউকে মেরে ফেল হচ্ছে না, পংগু করা হচ্ছে না!

জর্ডান, মিশর, লেবাননে ব্লাসফেমীর জন্য কাউকে প্রান দিতে হচ্ছে না; কারণ, সেখানে মানুষ নিজের ধর্মটা পালন করেন, অন্যেরটা নিয়ে মাথা ঘমান না; তাদের অর্থনীতি বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ভালো, পড়ালেখার মান উন্নত, মানুষের সংস্কৃতি ভালো।

এসব ঘটনাকে ব্লাসফেমী হিসেবে নিলে, বাংলার মৌলানা, মৌলভীরা হিন্দু ধর্ম নিয়ে যা বলে থাকেন, বেশীর ভাগই ব্লাসফেমী; নাকি ব্লাসফেমী শুধু ইসলাম ধর্মে আছে?

মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

মিথী_মারজান বলেছেন: এগুলো সব অরাজকতা সৃষ্টির পরিকল্পিত ধান্দা।
আর কিছুই না।

নাটের গুরুরা দ্বন্দ্ব লাগিয়ে মজা দেখে।
আর কুসংস্কারচ্ছন্নদের দিয়ে পুতুল নাচ নাচায়।


১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ৩ দেশে মানুষের চেয়ে আগাছা বেশী

২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: এই , আপনি না মাঝে মাঝে কুফরি পোস্ট দেন ! আপনার..... ইয়ে গমন ক্যান্সেল হবে !

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



কবিতা, গল্প-লেখা মোটামুটি কুফরী বলে গণ্য হওয়ার কথা।

৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন শ্রদ্ধেয়। আলোচনা ভালো বিষয়েই তুলেছেন।

তবে আমার একটু কথা থেকে যাচ্ছে আপনার শেষ স্টেপে বলা কথাগুলো প্রেক্ষিতে।
আমার মনে হয় না অর্থনীতির স্বাবলম্বী বা আরো উন্নত শিক্ষা আমাদের এই সমস্যা থেকে বের করতে পারবে। কারণ, এইসব কথিত ইসলাম প্রেমী মোল্লারা তাদের পাকিস্তানি কাবাঘর অনুসরণ করেই এইসব করে যাচ্ছে। এদের কাছে মানুষ মারাটা, অন্যের ঘরবাড়ি পোড়ানো ইসলামের মূলনীতির মধ্যে পড়ে যায়!!
আমি ঘৃণা করি এইসব অনুভূতিহীন মানবগোষ্ঠীকে।।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


চট্টগ্রাম শহরের "বসুন্ধরা" হচ্ছে মাওলা ব্রাদার্স, চৌদ্ধগোষ্টী মোল্লা মৌলভী, বিলিয়ন ডলারের মালিক; উনাদের গ্রামের কয়েকজন বৃদ্ধা হিন্দু মহিলা উনাদের সাহয্যে বেঁচে আছেন; দারিদ্রতা মানুষের ভাবনাশক্তির পতন ঘটায়; আমাদের মানুষ দরিদ্র, এরা অল্পতে মগজ হারায়ে ফেলে; এরা পরালেখার সুযোগ পায়নি, এরা ধর্ম কাকে বলে, জানার কথা নয়; যাদের অবস্হা একটু ভালো, তারা হিন্দু বাড়ীতে আগুন দিতে যাবে না।

৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হয়তো ঠিকই বলেছেন প্রতিউত্তরে।
কিন্তু, যারা এগুলো করে তাদের রক্তের দোষ বলেই মনে হয় আমার কাছে। এরা বাংলাদেশের ভালো চায় না কোনদিন। এদের মধ্যে মানবিক বলতে কিছুর অস্তিত্ব আছে বলে আমার বিশ্বাস হয় না।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে যারা বেশ উপরের লেভেল থেকে এগুলোতে উস্কানী দিচ্ছে, তাদের অনেকেই আফগান ও পাকিদের ছাত্র ও বন্ধু

৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: হেডিং-এ "ব্লাসফেমী" শব্দটা দেখেই আমার মনে পড়ল তাহমিনা দুররানি'র লেখা ব্লাসফেমি বইটার কথা! পড়ার পড়ে অসুস্থ লেগেছিল অনেক দিন!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি পড়িনি; মনে হচ্ছে, আফগান লেখক?

আফগানিস্তানে ইসলাম ধর্ম সঠিভাবে কখনো প্রবেশও করেনি; পুরো জাতির বেশীরভাগ পুরুষই হোমো-সেক্সুয়াল

৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এবার বুঝতে পেরেছেন মূল কথাগুলো, ভালো লাগছে।
আমাদের সেই মহলটিকে ব্লক করার চিন্তাভাবনা করাটা জরুরী হয়ে পড়েছে। নয়তো, ভবিষ্যৎ অজানাই থেকে যাবে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওদের থামানোর একামত্র দল ছিলো আওয়ামী লীগ; আওয়ামী লীগের ভুলের কারণে, সময়ের অনুপাতে, দেশে পড়ালেখার মান কমেছে, মক্তব বেড়েছে, আপেক্ষিক দারিদ্রতা বেড়েছে, মোল্লরা সর্বকালের মাঝে বেশী হিংস্র হয়ে উঠেছে

৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: পাকিস্তানী লেখিক।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আচ্ছা। পাকিস্তানের নিজস্ব প্যাটেন্টের ইসলাম; উত্তর পশ্চিম সীমান্তে আফিম হুজুরেরাও খায়।

৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১১

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ব্লাসফেমি কথাটা শধু মুসলিম দেশের ভিতর সীমাবদ্ধ ? বন্ধু রাষ্ট্র ইন্ডিয়ায় কি ধর্ম অবমাননা হচ্ছেনা? সাম্প্রদায়িক দাংগা যাদের নিয়মিত বাধছে। ইউরোপ আমেরিকার কথা তো সবাই অবগত। সেখানে মুসলিমদের (বিশেষ করে মহিলাদের হিজাব বোরকা নিয়ে) সাথে কেমন আচরন হচ্ছে।।
আমরা সেই তুলনায় অনেক শান্তিপ্রিয় ছিলাম। কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা খুব দুঃখজনক। একটা স্বার্থান্বেষী মহলের উস্কানি ছাড়া এই ঘটনা ঘটেনি বলে মনে করি

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু মানুষ চায় যে, আমরা স্বভাবের দিক থেকে পাকীদের মত, তালেবানদের মত হয়ে যাই।

তবে, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ, জাতিকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করে পেছনে-পড়াদের আশা পুরণ করেছে।

৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমার কাছে মনে হচ্ছে আসল ফ্যাক্ট সামনের নির্বাচন। এর পর সম্ভবত আওয়ামী লীগের এমন নমনীয়তা থাকবে আশা করি।

আমাদের স্বাধীনতা আমাদেরই সার্থক করে তুলতে হবে। বাঙালি ধীরেধীরে ঘুমিয়ে যাচ্ছে, এদের জাগিয়ে তুলতেই হবে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগ মানুষ থেকে দুরে সরে গেছে, অবস্হা ১৯৭৪ সালের মতো

১০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দারিদ্রতা মানুষের ভাবনাশক্তির পতন ঘটায়, সত্য।
কিন্তু বর্তমানে কিছু উচ্চশিক্ষিত নামের সেয়ানাদের ভেতর মনের দারিদ্রতা প্রবল। পকিপ্রেম চেপে রাখতে চাইলেও পারে না।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক শিক্ষিত আরবী এনজিও থেকে আয় করতে বাধ্য হচ্ছে, এরা নিজের আয়ে চলতে পারে না; তোফায়েল আহমেদ ও কর্ণেল ফারূকেরা নিয়ের আয়ে চলতেছে।

১১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: নাস্তিক রা ধর্মকে উস্কে দিচ্ছে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে নাস্তিকদের সংখ্যা ২০ ভাগ, বেশীর ভাগই এখন জাপান ও সুইডেন, নরওয়ে ও হল্যান্ডে; ওরা পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানে সমস্যার সৃস্টি করছে হ্য়তো

১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমার কাছে মনে হচ্ছে আসল ফ্যাক্ট সামনের নির্বাচন। এর পর সম্ভবত আওয়ামী লীগের এমন নমনীয়তা থাকবে না আশা করি।

লাইনটি এমন বলতে চেয়েছিলাম। এডিট সিস্টেম না থাকায় জানিয়ে যেতে হল।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


নির্বাচন নিয়ে লিখুন; আওয়ামী লীগের কি অবস্হা?

১৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে, এখানে কিছু মানুষের ব্যাক্তি স্বাথ জড়িয়ে থাকে। ধমীয় বিষয় নিরাপদ বাঁচার পথ তাই তারা ধমকে ব্যাবহার করে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্মকে সব সময় ব্যবহার করা সম্ভব, কারণ অশিক্ষিত মানুষ ধর্মকে বুঝার মতো অবস্হানে নেই; ওরা যেটা শুনে সেটাই ধর্ম

১৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: l
ব্লাসফেমী ইংরেজী শব্দ, বাংলায় ধর্ম অবমাননা; মুসলিম দেশগুলোর মাঝে ধর্ম অবমাননা নিয়ে বেশী সমস্যায় আছে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ; আজকের এই মহুর্তে ধর্ম অবমাননার জন্য অবরোধ চলছে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে, পুরো নগরী ও সেক্রেটারিয়েটগুলো আক্রমণের হুমকির সন্মুখে; পাকিস্তানের ইসলামিক দল তাহরিক-ই-লাবাইক এই অবরোধ চালিয়ে যাচ্ছে; ব্লাসফেমী করেছে দেশের পুরো সংসদ: সাংসদদের শপথনামার ভেতরে রাসুল (স: )এর দোয়া চাওয়া হয়নি, শুধু নাম উল্লেখ করা হয়েছে; মিলিটারী প্রস্তুতি নিচ্ছে, অবরোধকারীরা যদি সরকারী ভবন আক্রমণ করে, মিলিটারী বল প্রয়োগ করবে; অবস্হা বুঝতেছেন নিশ্চয়।

বাংলাদেশের সর্বশেষ ঘটনা রংপুরে, ১ টি হিন্দু গ্রাম মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে; এক, বা একাধিক জন শহীদ হয়েছে, ধরপাকড় অব্যাহত আছে; টিটু গরীব মানুষ, গার্মেন্টস'এ চাকুরী করতো, এখন তাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে; এই ঘটনায়ও রাসুল(স: )'কে অপমাণিত করা হয়েছে।

গতমাসে কাবুলে, গাড়ী থেকে নামার সময় কলেজ শিক্ষিকার কাপড় সরে গিয়ে পায়ের নীচের অংশ দেখা যায়, পাশে দাঁড়ানো ছাত্র শিক্ষিকার গায়ে একমুঠো বালি ছুঁড়ে মারে; গাড়ীর ড্রাইবার ছাত্রকে আক্রমণ করে; ছাত্র রাসুল(স: )'এর নামে শপথ করে যে, ড্রাইবারকে হত্যা করবে; ড্রাইবার ছেলে ও রাসুল(স: )'কে একত্রে গালী দেয়; এতে আশেপাশের ছাত্ররা ড্রাইবারকে পিটিয়ে পংগু করে ফলেছে।

এগুলো এই ৩ দেশের জন্য সমস্যা; আসলে, এই তিন দেশে কোন সমস্যা নেই? লেবানন, মিশর, জর্ডানে প্রচুর খৃষ্টান এখনো বাস করছে; গির্জায় যাচ্ছে, এবং নিয়মিতভাবে বলছে যে, যীশুর পরে আর কোন নবীই নেই; ওখানে ব্লাসফেমী নেই কেন? ওখানে গ্রাম পোড়ানো হচ্ছে না, রাজধানী অবরোধ হচ্ছে না, কাউকে মেরে ফেল হচ্ছে না, পংগু করা হচ্ছে না!

জর্ডান, মিশর, লেবাননে ব্লাসফেমীর জন্য কাউকে প্রান দিতে হচ্ছে না; কারণ, তাদের অর্থনীতি বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ভালো, পড়ালেখার মান উন্নত, মানুষের সংস্কৃতি ভালো।


প্রত্যেকটি লাইন ব্যাখ্যাযুক্ত।
যে দেশে দারিদ্র আছে সে দেশে ধর্মের অতিরিক্ত জোশ কাজ করে। এটা সব ধর্মে বিদ্যমান। আর প্রত্যেক ধর্মে কম শিক্ষিত অথচ বেধি বুঝদার পন্ডিত থাকে।

আমাদের দেশে মিডিয়া এবং পারিপাশ্বিক অবস্হা সংখ্যালঘুদের পক্ষে কাজ করছে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের হিন্দু, খৃস্টান ও অন্যান্য ধর্মের লোকদের ধর্মের ভিত্তিতে না নিয়ে বাংগালী হিসেবে নেয়া দরকার; কারণ, এটা ওদের মাতৃভুমি

১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: খিতা আর খইতাম রে বা!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার বক্তব্য কতটুকু সঠিক, এই ৩ দেশের মানুষের সমস্যার দেশ নেই, ব্লাসফেমী এদের সৃষ্ট সমস্যা

১৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

প্রামানিক বলেছেন: এটা একটা সমস্যাই বটে। এর কারণে অনেক অপ্রীতিকর ঘটনা প্রায়ই ঘটে থাকে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের মানুষের কমনসেন্স খুবই কম, ফলে কোনটা ব্লাসফেমী, আর কোনটা ধর্ম সেটা বুঝাই ওদের জন্য কষ্টকর

১৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৪

নাগরিক কবি বলেছেন: আমাদের দেশের অঅধিকাংশ আস্তিকরা সাপ্তাহিক আস্তিক, ও যারা ধর্ম নিয়ে অতিরিক্ত অনুভূতিজাত তারা উগ্র, অন্যদিকে নাস্তিকরা কিছু উগ্র নাস্তিক। আলোচনা সমালোচনা হতেই পারে, কেউ সমালোচনার ঊর্ধ্ব এ না। কিন্তু এ নিয়ে রক্তারক্তি...

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের দেশে ১৭ কোটীর মাঝে হয়তো ১৭০ জন নাস্তিক থাকতে পারে; তারা এি বিশাল জন-সংখ্যার কাছে পরমাণু থেকেও ছোট। আমাদের লোকেরা ইসলাম প্রচার করছেন নিজ অবস্হান থেকে; ইসলামকে জনপ্রিয় করতে সবাই নতুন কিছু যোগ করছেন প্রতিদিন।

১৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদের আলেমরা সঠিক ইসলামী শিক্ষা দিতে পারছে না বলেই এই অবস্থা। এত গ্রুপ এত পীর আর কোথাও নেই। যতদিন সব ইসলামিক গ্রুপ এক না হবে ততদিন এসব চলতে থাকবে...

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ছোট ছোট ইসলামিক গ্রুপ থেকেই শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী, আহমেদিয়া হয়েছে; অবস্হা আরো কঠিনের দিকে যেতে পারে।

১৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: রংপুরের টিটু ঘটনার নেপথ্য কাহিনী প্রকাশ!!


টিটুর টনাটি খুলনা থেকে টেনে এনে রংপুরে দাঙ্গা লাগানোর নেপথ্যে যারা রয়েছে, তাদের অন্যতম হোতা- পাগলাপীর জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মাস্টার।

ধর্মীয় অনুভূতির ধুয়া তুলে কয়েকদিন ধরে চলে হামলা পরিকল্পনা। শুক্রবার দিনক্ষণ ঠিক হয়। পাগলাপীর, মমিনপুর, হাড়িয়াল কুঠিসহ আশেপাশের কয়েকটি এলাকার মসজিদ কমিটি এবং স্থানীয় জামায়াত শিবির ও অন্যান্য ধর্মীয় উস্কানিদাতাগোষ্ঠীর সমন্বয়ে শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর ৬-৭টি গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ ঠাকুরপাড়া গ্রামে হামলা চালায়।

রংপুরের এসপি মিজানুর রহমানের বরাতে জানা গেছে, পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে রংপুরে দাঙ্গা লাগানোর প্রচেষ্টার পেছনে চারজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, হামলার আগে শলেয়াশাহ এলাকায় মানববন্ধন চলাকালে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও রংপুর জেলা সভাপতি ইনামুল হক মাজেদি, সদর উপজেলা বিএনপির সদস্য মাসুদ রানা, সদরের খলেয়া ইউনিয়ন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি ও শলেয়াশাহ জামে মসজিদের ইমাম সিরাজুল ইসলাম এবং খলেয়া ইউনিয়ন জামায়াতের সদস্য মোস্তাইন বিল্লাহ উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন।

পরে তাদের নেতৃত্বে জামায়াত-শিবির এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তারাই হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটের ইন্ধনদাতা।

ইন্ধনদাতাদের মধ্যে জামায়াত নেতা সিরাজুল ইসলামকে আটক করা হয়েছে। অন্যদের বাড়িতে অভিযান চালালেও কাউকে পাওয়া যায়নি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির লক্ষ্যেই তারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।

সংগ্রহ : ebizctg

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


রংপুরের ঘটনা এখন পরিস্কার।
কোন মানুষ ধর্মকে অবমাননা করতে চাহে না। বাংগালীরা ধর্ম নিয়ে তালগোল পাকাচ্ছে

২০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ।
ধর্মীয় মুল্যবোধের কারণে কার যে কি ভাবে আঘাত লাগে সে টা বুঝা এক বিরাট বিষয় । বাঁধাতে ফাসাদ কে যে থাকে পিছনে তা সহজে কেও না জানে , সামনে থাকে তারাই যারা ধর্মকে সঠিকভাবে না অনুভবে , শুধু অন্যের কথা শুনে কিংবা স্বার্থবাদীদের প্ররোচনায় ঝাপিয়ে তারা পরে । লিফলেট কিংবা ফেবুতে প্রপাগান্ডা দেখে ঝাপিয়ে যারা পরে যুদ্ধের ময়দানে তাদের কি অশিক্ষিত বলে মনে হয় একেবারে !!! তাই গতানুগতিক শিক্ষার চেয়ে সঠিক মুল্যবোধটা জাগিয়ে দেয়াই বেশী করে উচিত বলে মনে বাজে ।

যতদুর জানা যায় পৃথিবীতে ৩২ দেশে ব্লাসফেমী আইন রয়েছে । ৮৭ টি দেশে রয়েছে হালকা হতে মৃদু শাসনের ব্যবস্থা । নীচে ধর্মীয় মুল্যবোধে আঘাতের বিষয়ে বিচারের বিধানের ব্যবস্থাটি দেখা যেতে পারে ।

সুত্র: উইকিপিডিয়া

বিভিন্ন সময়ে কিছু অনাহুত ঘটনা বাংলাদেশে মাঝে মাঝে ঘটে যায় বিবিধ কারণে, এগুলিকে আবার সরকার স্বল্প সময়েই দমন করে বলেও সংবাদে দেখা যায় । তাছাড়া বিবিসি বাংলার সাথে ৪ই এপ্রিল ২০১৩ তারিখের একটি একান্ত সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্লাসফেমি আইনের আদলে নতুন কোন আইন প্রণয়নের হেফাজত ইসলামের দাবি নাকচ করে দিয়েছেন বলেও দেখা গিয়েছিল । এখন এটার অবস্থাটা কি জানা দরকার ।

যাহোক, আফগান কিংবা পাকিদের সাথে কাতারভুক্ত হওয়ার আগে ধর্মীয় সহিষ্ণুতার বিষয়টিকে চর্চা করার কায়দা কানুন ও মানসিকতা জাতির সকলের মধ্যে জাগরুক করার জন্য সকলের সন্মিলিত প্রয়াশ কাম্য ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রায় মুসলিম দেশে ব্লাসফেমির বিরু্দ্ধে আইন আছে; কিন্তু ইন্দোনেশিয়া, আলজিরিয়া, তিউনেশিয়া, মরক্কোসহ ভু মুসলিম দেশে ইহা সমস্যা নয়। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানে ইহা বিশাল সমস্যা; আবার দেখা যাচ্ছে যে, এই দেশগুলো সব ধরণের সমস্যার মাঝে ডুবে আছে।

২১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা দুষ্টলোক দিয়ে দেশ ভরে গেছে।
এইসব দুষ্টলোকদের ভালো করতে হবে। নিজেদের জন্য, দেশের জন্য।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা সবাই বুঝতেছি, কিন্তু আমাদের সিষ্টেমে দুষ্টরাই রাজত্ব করছে।

২২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

নীলপরি বলেছেন: বিষয়টা বাস্তব । আর থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রিগুলোতে প্রোকোপ বেশী ।ধর্ম যাই হোক । বর্মায় যেমন ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মকে না জেনে, না বুঝে অশিক্ষিত বাংলাদেশী, পাকিষ্তানী ও আফগানরা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধে করছে।

২৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দেশে সমস্যার শেষ নেই।
নিত্য-নতুন সমস্যা যোগ হচ্ছে।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


অশিক্ষিত ধর্মীয়রা উগ্র, এদেরকে চোখে চোখে রাখা দরকার, এদের কার্যকলাপ কন্ট্রোলে রাখার দরকার।

২৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এ অঞ্চলগুলোতে ধার্মিকের সংখ্যা বাড়ছে, কিন্তু মানুষের সংখ্যা কমছে।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা যুগের মাপে মানবিক নয়, তাদের ধর্মকর্ম মানবতা-বিরোধী, এগুলো জাতির জন্য সমস্যা

২৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: :(

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমাদের হুজুরেরা যেভাবে সবকিছুকে ব্লাসফেমী বলছে, তার অর্থ হলো, এক ধর্মের লোকজন অন্য ধর্মের বিপক্ষে ব্লাসফেমী করছে আজীবন।

২৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

রাজসোহান বলেছেন: ধর্ম নিজেই ব্লাসফেমী কথা বলে সমানে তার জন্য আবার ব্লাসফেমী আইন শুনলেই হাসি পায়।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই যুগে যারা ব্লাসফেমী আইন করছে, এগুলো গুহামানব, এরা সমজের জন্য বোঝা ও সমস্যা।

২৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: বড় বড় ডিগ্রীধারী হলে কী শিক্ষিত হয়??
ডিগ্রী বাড়ছে, প্রকৃত শিক্ষা কমছে।
আগাছায় বড়ে গেছে পুরো দেশ।
ভবিষ্যতে এ নিয়ে উক্ত বিষয়ে আরও সমস্যা হবে মনে করছি।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশে অনেক তরুণদ ভেঁড়াতে পরিণত হচ্ছে।

২৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭

রাতু০১ বলেছেন: আমরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করতে পারেনি এবং তাদের নিরাপত্তাও দিতে ব্যর্থ হয়েছি এবং সব কিছুই ঠিকঠাক চলছে, চলবে।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শপথ নামায় রাসুল (স: )'এর দোয়া না চাইলে, কোন লোক রাগ:বশত আল্লাহ খোদাকে গালি দিলে ব্লাসফেমী হবে কেন? আর হলে, সেই লোকের শাস্তি হবে খোদার হাতে। ম্যাঁও প্যাঁও মোল্লারা বাড়ীঘর পড়াচ্ছে, সরকারী ভবন আক্রমণ করছে, মানুষ মেরে ফেলছে; এদেরক্বে পাকিষ্তানের মত মিলটারী কিংবা বড় লাঠি দিয়ে থামাতে হবে।

২৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

জাহিদ অনিক বলেছেন: এদেশে সব কিছুতেই খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:




এভাবে হিসেবে করলে, বাংলাদেশের মোল্লারা হিন্দু ধর্ম নিয়ে যা বলে, সবটাই ব্লাসফেমী

৩০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধর্মীয় অবমাননা ও কতিপয় জিজ্ঞাসা !!!!!!

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের নিজের দেশে একটু ওজনী ধরণের বিশ্বাস নিয়ে বসবাস করতে হবে!

৩১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

রিদমার০ বলেছেন: টিটু রায় যে সাম্প্রদায়িক উস্কানী দিছে তার সম্পর্কে কিছু বললেন না কেন? টিটু রায় যে সাম্প্রদায়িক উস্কানী দিছে এটা তো দিবালোকের মতো স্পষ্ট । ইসলামের বিরুদ্ধে কটুক্তি,ব্যঙ্গ,কটাক্ষ করলে কি সাম্প্রদায়িক উস্কানী হয় না ? এই দেশে বিরাট বড় ষড়যন্ত্র চলছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর । আর এই দাঙ্গা লাগানোতে সাহায্য করছে হিন্দু সেক্যুলাররা যারা এই দেশে হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠা করার জন্য মুসলিম সেক্যুলারদের দিয়ে গুলামী করাইতাছে ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



টিটু রায় কোনভাবে যুক্ত কিনা, তা এখনো জানা যায়নি!

৩২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: টিটু রায় নয়, যারা এই গণ্ডগোল আর আগুনের হোতা তাদের গ্রেপ্তার করে জরিমানা করা হোক। সেই টাকায় হিন্দুদের পোড়া ঘর নতুন করে করা হোক। তাদের কাছ থেকে আদায় করে হিন্দুদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে কখনো এই দরকারী কাজটা করা হয়নি, যারা সম্পত্তির ক্ষতি করবে; সম্পত্তি হয়রাীির মুল্য দিতে। আমাদের বিচারকেরা বটতলার উকিল ছিলেন এক সময়।

৩৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধর্মীয় অবমাননা, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে আগুন, মিডিয়া আর চুশীলদের "অশ্বত্থামা হত: ইতি গজ।"

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম যদি মহান হয়, বাংলাদেশে অন্য ধর্মের লোকদের স্বার্থ রক্ষা মুসলমানদের দায়িত্ব হওয়ার উচিত

৩৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ব্লাসফেমি ইসলাম ধর্মে নেই। ব্লাসফেমি আছে অজ্ঞ মানুষের মনে।
ধর্ম ব্যাপারে প্রকৃত সত্য জ্ঞান না থাকার কারণে এসব হচ্ছে।

ভাই, এগুলো দেখে দেখে এখন খুব খারাপ লাগে অসহ্য লাগে। আর ভালো লাগে না।
মানুষের জ্ঞান হবে কবে?!

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময়ের সাথে ও ভালো অর্থনীতির সাথে ধর্ম হয়তো ভালোর দিকে যাবে আমরা আলজিরিয়া বা জর্ডানের মতো সহনশীল হবো

৩৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৯

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমিতো মনে করি এদেশের মোল্লাদেরকে সোজা রাখতে ব্লাসফেমিই এখন দরকার। যেখানে ব্যাখ্যা হবে যেকোন ধর্ম অবমাননা, তাহলেই ঠেলা বুঝবে বাছারা।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের মানুষারা ইসলামের বাহিরে অন্য কোন ধর্মকে ধর্ম হিসেবে বিশ্বাস করলে কি তারা মুসলামান থাকবেন?

৩৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

এলিয়ান বলেছেন: ধর্ম কি এতই ঠুনকো জিনষ যে কেউ চাইলে অপমান করতে পারে ? নষ্ট করতে পারে ? নবীজী (সঃ) কে অপমান করেছিলে তায়েবের লোকেরা। তারা এখন পৃথীবির সাবার চেয়ে ভালো আছে। এটাই ইসলাম ধর্ম। নবীজীর মত যদি সহনশীলতা অপনার না থাকে তাহলে ধর্মের নামে গলাফাটিয়ে ধর্মের বদনাম করার অধীকার অপনার নেই।

তায়েবে যখন নবীজী (সঃ) কে অপমান করে তখন ইসলাম ধর্ম মাত্র যাত্রা শুরু করেছিলেন। তখন নবীজী (সঃ) ছিলেন বেশ সহনশীল, মানব দরবদী। আনেক বছর পর ইসলাম মক্কা বিজয় করল। বিতাড়িত ভুমিতে বিজয়ীর বেশে প্রবেশ করলে। যুদ্ধ করা তো দুরে থাক সামনে এসে বাঁধাদেবার কেউ ছিল না। মুশরিকতা চিরকালের জন্য পরাজিত। বিজয়ী নবীজীর থেকে ঘোষনা আসল " কাউকে আঘাত করা হবে না, কারো দরজায় বাড়ি মারা যাবে না। পবিত্র মক্কায় যার আছেন তারা সবাই নিরাপদ। আবুলাজাহেলের ঘরে যারা আছেন তারা সবাই নিরাপদ (আবুজাহেল তখন মক্কার সর্দার)। এই হলো ইসলাম। মক্কায় সেইদিন যদি গুনেগুনে সব মুশরিকদের হত্যা করা হতো, তাদের সম্পদ দখল করে সাহাবীদের মাঝে বিতরন করা হতো সেই দিন বাধা দবার কেউ ছিল না। কিন্তু ইসলাম কোনদিন মানবতার ধর্ম হিসাবে মাথা তুলতে পারতো না। আর নবীজী (সঃ) মহা বিজয়ের পরেও সেই আগের মত বিনয়ী, মানব দরদী।

এই সেই আমাদের মহা পুরুষ যার নামে আমরা মানুষ মারি, যার আদর্শ প্রতিষ্টতার নামে আমরা সমাজে অরাজকতারস তৈরী করি, হরতালের নামে রাস্তাঘাট বন্ধ করে মানুষ কে কষ্ট দিয়। পরের বার যখন এসব দেখবেন , পারলে তাদের কে প্রশ্ন করেন , তারা কি নবীজীর সার্থ রক্কা করতেছে নাকি ধর্ম ব্যাবসায়ীদের।

ইসলাম ধর্মের মর্জাদা রক্কা করার জন্য কোন আইনের দরকার আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে হাঁ ধর্ম ব্যাবসায়ীদের রক্কা করার জন্য, তাদের মুনাফা ঠিক রাখার জন্য আইনের দরকার । আমার মতে তাই ব্লাসফেমী কোন ধর্ম রক্কার আইন না, এটা ধর্ম ব্যাবসায়ীদের রক্কা করার আইন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম আসলে রাবারের মত, পানির মতো, ভালো পানীয়'র মতো

৩৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

এলিয়ান বলেছেন: জনাব চাঁদগাজী । আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না। সত্য ধর্ম কখনো রাবারের মতো বা পরিবর্তনশীল না। ধর্ম সত্যের মত ধ্রুব। আমরা একে বিভিন্ন রুপ দিতে চাই। কিন্তু এটা কখনো ধর্মের মূল আদর্শ না।

তবে হাঁ , যুগে যুগে বিভিন্ন সমাজে ধর্ম ব্যবসায়ীরা ব্যাবসার জন্য ধর্ম পরিবর্তন করেছে। ইহুদীরা করেছে, খ্রিষ্টান দের মধ্য বিভিন্ন মত সৃষ্টি হয়েছে, মুসলমানদের মধ্যে এটা দল আছে ...... এতে ধর্মের দোষ নেই।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময়ের সাথে সব বদলে যায়, ধর্মও বদলে গেছে; চাপে রাবার বারে কমে, পানি পাত্রের আকার ধারণ করে, ভালো পানীয় মানুষের উপর প্রভাব ফেলে।

৩৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩

এলিয়ান বলেছেন: @জনাব চাঁদগাজী .... ধর্ম আর ধর্ম ব্যবসা এক না। আনপি যদি ধর্ম ব্যাবসয়ীদের কাজ কর্ম দেখে ধর্মের ব্যাপারে নিসার হয় তাহলে এদের কে জয়ী করতেছেন। এদের মুনাফা বাড়তেছে। এরা মানুষ কে দুই ভাগে ভাগ করে, এক তাদের অনুষারী অথবা ধর্ম বিদ্বেষী , তারা আপনাকে সমাজের চোখে ছোট করার সব ধরনের চেষ্টা করবে । আপনি এ দুটার যে দলেই যান না কেন এতে এদের লাভ। ধর্ম মানুষ কে কখনো এভাবে ভাগ করে না। ধর্ম মানুষ কে মানুষ হিসাবে মর্যাদা দেয়।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম মানুষের কিছু মর্যদা বাড়িয়েছিল রাজতণ্ত্রে, যখন মানুষকে মানুষ করা হতো না; এখন মানুষের অবস্হান ভালো।

৩৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২

এলিয়ান বলেছেন: @জনাব চাঁদগাজী ইসলামে কোন রাজতন্ত্র নেই। ধর্ম মানুষ কে কিছু না, পুরো মর্যাদা দিয়েছে। এখন মানুষে অবস্থা ভাল কিন্তু সব জায়গায় না। প্রতিবেশী দেশ মায়ানমার, ফিলিস্তান সিরিয়া বা আফ্রিকায় দেখুন মানুষ কে অনথা জমি দখলের বস্তু হিসাবে দেখা হয় আর তাড়ানো হয়। মানবিকতার কথা খুব কম লোখে ভাবে। এখন বরং মানুষ কে আরো বেশী ব্যবসার উপকরন হিসাবে দেখা হয়। কখনো দাশ, কখনো শ্রমিক, আর কখনো ক্রেতা হিসাবে। মানুষ কে মানুষ হিসাবে ভাবা হয় খুব কম সমাজে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মায়ানমারে রোহিংগাদের কষ্ট হচ্ছে, বাকীরা ভালো আছে।

ইয়েমেন, আফগানিস্তানে, সিরিয়ায়, ইরাকে সবাই বিপদে আছে। মুসলিম দেশে মানুষে মানুষের মর্যদা কম।

৪০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

বাংলার জামিনদার বলেছেন: ব্লাসফেমি, এটা মুর্খ, গোয়াড় সংখ্যাগুরুর একটা বিশেষ অস্ত্র। শিক্ষিত লোকের জন্য অভিশাপ, কলংক।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লাসফেমী নিয়ে মুসলমানেরা লাফায় কয়েকটি দেশে, এই দেশগুলো ভয়ংকরভাবে পেছনে পড়ে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.