নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভোট পেয়ে সবাই ধনী হয়েছে, ভোট দিয়ে সাধারণ মানুষ দরিদ্র হয়েছেন

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১



বেগম জিয়া ১৯৮১ সাল থেকে এখন অনেক বেশী ধনী; তিনি একবার ৫ সীটে, পরে যথাসম্ভব ৫ বা ৩ সীটে জয়ী হয়েছিলেন; উনি ২ বার দেশ চালায়েছেন, পুরো দেশের মানুষ লাভবান হয়েছেন, কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন; এটা হিসেবে করে বের করা সম্ভব! যাঁরা উনাকে সরাসরি ভোট দিয়েছেন, তাঁদের সংখ্যা ২১ লাখের বেশী; এদের মাঝে কি পরিমাণ মানুষ সরাসরি লাভবান হয়েছেন? যেহেতু তিনি সরাসরি অনেক লাভবান হয়েছেন, উনার এলাকায় প্রতিটি পরিবার প্রত্যক্ষভাবে উনার থেকে লাভবান হওয়ার দরকার ছিলো।

আমাদের এলাকার এমপি'র পরিবার পাকিস্তান আমল থেকে কিছুটা ধনী ছিলেন, এখন তিনি আমেরিকান ডলারে আধা-বিলিওনিয়ার; উনি কয়েকবার এমপি ছিলেন, এলাকার অনেক তরুণকে সরাসরি চাকুরী দিয়েছেন। এলাকাবাসী ভয়ে ছিলেন যে, তিনি প্রায় ক্ষেত্রে যোগ্যতার চেয়ে বেশী উঁচু পদে এদের চাকুরী দিয়েছেন; বাস্তবে তাই ঘটেছে, উনি যেখানে ওদের বেশী চাকুরী দিয়েছেন, সেই আধা-সরকারী প্রতিষ্ঠান পুরো জাতির ক্ষতি করেছে বারবার। আমাদের পরিবার উনাকে ভোট দিয়েছেন, আমাদের পরিবার সব সময় চাপে থাকে যে, উনার ছেলে এলাকার লোকদের ক্ষতি করতে পারে, ভোট দিয়ে অকারণ বিপদ! আমাদের এলাকায় কোন চাকুরীর সৃষ্টি হয়নি, পুরুষেরা মোটামুটি বিদেশে থেকে, চাষবাস বন্ধ, বাজারে মহিলারাই বাজার করেন; গ্রামের বাজারের জন্য এটা নেচারেল নয়।

২০০৩ সালে ফালুকে যারা ভোট দিয়েছিলেন, তারা মতিঝিলের লোক ছিলেন না, তিনি কেরাণীগন্জ এলাকা থেকে লোক এনেছিলেন; প্রত্যকে ২০০ টাকা কিংবা তার চেয়ে বেশী ক্যাশ পেয়েছিলেন, সবাই বাসে করে এসে ভোট দিয়ে চলে গেছেন। এখন ফালুর অবস্হা দেখতে পারেন; বিএনপি ক্ষমতায় না থাকার পরও, ফালু ২০০৩ সাল থেকে অনেক বেশী ধনী।

তোফায়েল আহমেদ ১৯৭০ সাল থেকে এখন অনেক বেশী ধনী; ভোলায় উনার এলাকার লোকজন এখনো সেই সমান্তবাদের দিনের মতো বসবাস করেন; তোফায়েল আহমেদ সাহেব ভোলা গেলে পাঁজারোতে চড়ে যান, ভোটারেরা এখনো মাছ ধরছেন; দিনের শেষে সেটাই সাধারণ ভোটারদের জীবন।

মেয়র খোকা ভোট পেয়ে অনেক ধনী হয়েছিলেন; এখন দেশের বাহিরে থাকেন, দেশে হয়তো ফেরার সম্ভাবনা নেই। উনি বেশ পপুলার লোক ছিলেন উনার এলাকায়। এখন উনার অভাব কেহ অনুভব করছে না; উনার থেকে কেহ কি কিছুই পায়নি?

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: ভোটের বিষয়টাই এই রকম। যারা ভোট দেয় তাদের বেশীর ভাগই তেমন কিছু পায় না। কেউ কেউ একটা আবুল বিড়ি পায়। কেউবা পায় এক খিলি পান। তবে যারা নেতা পাতি নেতা তারা তো কিছু পায়।

আমি বুঝি না মানুষ ভোট দেবার জন্য এতো অস্থির থাকে কেন। পৃথিবীর কোন দেশের মানুষ বাংলাদেশের মানুষের মতো এমন ভোট পাগল নন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ ভোটকে উৎসব হিসেবে নেন, কেন্ডিডেটরা ভোটগুলোকে চেক'এ পরিণত করেন।

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

আখেনাটেন বলেছেন: রাজনীতি এদেশে টাকা কামানোর সহজতম উপায়। টাকার নেশা পেয়ে বসলে রাজনীতিতে নামেন। যত বড় পাপিষ্ঠ হবেন ততই শান-সৌকত গুদামজাত হবে।

দেশের শিক্ষা নিয়ে কিছু লেখেন। সামনে ভয়ঙ্কর অন্ধকার।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষা নিয়ে লিখতে মন চাহে না, শিক্ষিতরা অন্যদের শিক্ষিত হতে বাধা দিচ্ছে দেশে।
৪৭ বছর মানুষ ভোট দিয়ে নিজের ক্ষতি করে আসছে, কিছুতেই শিখতে পারছে না

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সৈয়দ তাজুল বলেছেন:


পাকিস্তান আমলে বাঙালিদের লুটেপুটে খেয়েছে পাকিস্তানি সরকার। অত:পর স্বাধীনতা আসলো নামে কিন্তু লুণ্ঠন আসলো পুরোধমে। স্বাধীনতার পরপরই আওয়ামীলীগ সমর্থিত ব্যক্তিরা বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর আত্মীয়রা বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামীলীগের নাম ডুবিয়ে বাঙালির কলকারখানা সব গিলে নিজেদের ব্যাংক ভরেছে। অনেকে আবার ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান খোলার নাম করে ব্যাংকের থেকে টাকা নিয়েছে কিন্তু পরবর্তীতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ দেখতে পায় সব উধাও। জায়গা বিক্রি করে এক পঞ্চমাংশও আর ব্যাংক পায় না। পাকিস্তানিদের ফেলে যাওয়া সকল কল কারখানা পুনরায় চালু করার জন্য বঙ্গবন্ধু যাদের দায়িত্ব দিয়েছিলেন তারা খুব চতুরতার সাথে বাংলাদেশ বিক্রি করে পুঁজিপতি সাজতে থাকে। আর দেশ উন্নয়নের শ্লোগানে নিচের দিকে যেতে থাকে। সেটা আমার চেয়ে আপনি ভাল জানেন।
অত:পর তারই ধারাবাহিকতায় বিএনপির অবৈধ সরকার শুরু করে অর্থসঞ্চয়। আমাদের এরশাদ সাহেবও কম যান না। আটরশির রশি ধরে অর্থ সঞ্চয়ের সাথে ক্ষমতার ভীত গারতে গিয়ে হুচট খেয়ে কপালসহ সম্ভ্রম হারান।


আসলে চাঁদগাজী ভাই, দেশটা অপরাজনীতিতে ভরে আছে।

আপনি সঠিক তথ্যবহুল আলোচনা করছেন। চালিয়ে যান ভাই।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি ভোটারের সামনে উদাহরণ আছে, তাদের ম্যাডামের টাকা বাড়ছে, তাদের এমপি'র টাকা বাড়ছে, তাদের মেয়রের টাকা বাড়ছে; কিন্তু নিজের টাকা কমছে, খরচ বাড়ছে, পরিবার ফেলে বিদেশে যেতে হচ্ছে; তারপরও মানুষ বুঝে না; বেকুবদের দিয়ে কি হবে?

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভোটের প্রাপ্তিও অনেক। ভোট সিস্টেম চালু থাকার কারনেই,দুর্নিতিবাজ বিএনপির পতন হয়েছে। তারেক জিয়া কঠিন মাইর খেয়ে দেশান্তরী হতে বাধ্য হয়েছেন।কোকো রহমান দেশান্তরি অবস্থায় করুনভাবে মৃত্যূবরন করেছে।যুদ্ধপরাধিদের বিচার হয়েছে। বিএনপির দুর্নিতিবাজ মন্ত্রীরা হয় জেলে নাহয় এখনও ফেরারী জীবনযাপন করছে। সর্বশেষ খালেদা জিয়া জেলে রয়েছে। নির্বাচন সিস্টেম চালু না থাকলে কি এইসব দুর্নিতিবাজদের পতন দেখার সৌভাগ্য আমাদের হত?

কিন্তু আওয়ামিলীগ ক্ষমতায় এসে জনগনের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। এর চেয়ে ভয়াবহ আর কিছু আর হতে পারে না।

আমরা ভোট দিতে চাই, সকল দুর্নীতিবাজদের পতন দেখতে চাই।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভোটের প্রাপ্তি অবশ্যই আছে, শুধু প্রাপ্তির অনুপাতটা ভয়ংকর।

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
আসলে, আমাদের রাজনৈতিক মহল, পুঁজিবাদী মহল ও তথাকথিত বুদ্ধিজীবী মহল সাধারণ পাব্লিককে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য হওয়ার মত কোন পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে দিচ্ছে না।

(আমার ব্লগে আপনি সহ সকল ব্লগার আমন্ত্রিত।)

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভোটকে ব্যবসার শুরু হিসেবে নিয়েছেন বেশীর ভাগ রাজনীতির লোকেরা। আপনার লেখা অবশ্যই পড়বো

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভোটে জিতে খালেদা জিয়ার অবস্থার উন্নতি হয়েছে,শেখ হাসিনা ভোটে জিতে ভিখেরী হয়ে গেছেন! ভোটে জনগনের অবস্থার কোন উন্নতি হয়না তাই শেখ হাসিনা ভোতের সিস্টেমটাই উঠিয়ে দিয়েছেন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা কমপক্ষে আগের থেকে দরিদ্র হননি।

শেখ হাসিনার উদাহরণ আমি এখানে টানিনি; কারণ, রাজনীতিতে উনার আগমণ টাকার জন্য নয়, ক্ষোভের কারণে; উনাদের শুরুটা, বেগম জিয়ার শুরুর মতো নয়।

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: তবুও আমরা ভোট দেই.......!!

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভোট দিতে হবে, কিন্তু বেগম জিয়া, তোফায়েল আহমেদ, মেয়র মহি উদ্দিন, ফালু, মহিউদ্দিন আলমগীর, আমান উল্লাহ আমানদের ভোটকেও বুঝতে হবে।

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
আমার মনে হয় সব কিছুর ধারা আছে বাতাসের ধারা, স্রোতের ধারা, অর্থাৎ যে কোনো একদিকে একটা গতীতে ধাবমান হয়, এখন বেগম জিয়ার ধারা চলছে - হিসাবের ধারা, কোর্টে হাজীরার ধারা, জেলের ধারা - জেলে বাস করে করে না আবার শেষ বয়ষে একটা নোবেল পুরস্কার ই পেয়ে যায় সেই ক্ষেত্রে হবে আর এক কেলেংকারী !!! ভাবছেন কেনো - এই ধারা আগেও চলমান ছিলো এখনো আছে ভবিষ্যতে ও থাকবে - ধারা চলবে গতীতে, যেই উচ্চ গতীতে উপরে উঠবে পতন টা হয়তো তার চেয়ে বেশী গতীতে হবে । আমাদের কি করার আছে দুইটা কথা বলতে পারি আর দেখতে পারি আমরা দেখবো পতন, রাজনৈতিক পতন, বাড়ী ছাড়ার পতন, হেকমতে তাবীরের পতন - মাঠে চলিতেছে সার্কাস - আমরা দর্শক, হাত তালি যখন দেবো দয়া করে সার্কাস কতৃপক্ষ হাততালির শব্দ টা সহ্য কইরেন ।।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪৭ বছরে অনেক "ধারা" বা প্যাটার্ণ পরিস্কার হয়েছে, আমাদেরকে প্যাটার্ণটা বুঝতে হবে।

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভোটে জিতে খালেদা জিয়ার অবস্থার উন্নতি হয়েছে,শেখ হাসিনা ভোটে জিতে ভিখেরী হয়ে গেছেন! ভোটে জনগনের অবস্থার কোন উন্নতি হয়না তাই শেখ হাসিনা ভোতের সিস্টেমটাই উঠিয়ে দিয়েছেন।

আমিও ঠিক এমনটিই ভেবেছি। তিনিতো দেশের জন্যে সদা প্রাণ দিতে প্রস্তুত, আর এতো সামান্য ভোট মাত্র..............

*** তবে কাকু, ফালুর ভোটারদের মতিঝিলের লোক কেনো হতে হবে ঠিক বুঝলাম না?

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



গিয়াস উদ্দিন ঠিকই বলেছেন; শেখ হাসিনা কি টাকার মালিক হয়েছেন সেটা বুঝতে সময় লাগবে; তবে, তিনি অন্য কারণে রাজনীতি দখল করেছিলেন; এবং সেটা করেছেন; তাতে জাতির লাভও হয়েছে, ক্ষতিও হয়েছে; বেগম জিয়ার বেলায়, মানুষের শুধু ক্ষতি হয়েছে।

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রক্ষক ই ভক্ষক। অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক আলোচনা।
শুভেচ্ছা নেবেন।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফালুর কি রক্ষক হওয়ার কথা? শামীম ওসমানের কি রক্ষক হওয়ার কথা; মানুষকে ভাবেতে শবে

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমরা মধ্য আয়ের লোকজন বেশ কষ্ট করেই টাকা কামাই, তার উপর অনেক ঝুকিতে থাকি সব সময়। ছোট ব্যবসায়ীদের যা হয় আরকি। এখন ভাবতাছি আগে থেকেই রাজনীতিতে যুক্ত থাকলে কিছু ভোট নিয়ে অথবা বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় জিতে বেশ টাকাওয়ালা হয়ে বাকী জীবনটা বেশ আরামেই কাটাতে পারতাম :(

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ জীবনের ঝুকি নিয়ে পায়ে হেঁটে আমেরিকা যাচ্ছে! ফালুরা ঢাকায় বসে ভোট নিয়ে বিলিওনিয়ার হলো, মের মহিউদ্দিন ভোট নিয়ে মিলিওনিয়ার হয়েছিলো

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
আমাদের গ্রামের একটা চলমান কথা আছে
বেগম জিয়া ও তার পরিবার সহ বাংলার সকল রাজনৈতিক দলের প্রধানের জন্য প্রযেজ্য : -

শক্তি শক্তি করো - রোগে পড়ো নাই
টাকা টাকা করো - মামলায় পড়ো নাই !!!


কথাটি আঞ্চলিক ভাষায় আমি বই এর ভাষায় প্রকাশ করেছি

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এসব চলিত কথাফুলো মানুষের দীর্ঘ জীবনের এক্সপেরিয়েন্সের ফল

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এ নিয়ে বিটিভিতে একটা নাটিকা ছিল এরকম -
ভোটের দেয়ার আগে এক লোককে অস্থায়ী অফিসে নিয়ে গেল কর্মীরা। লোকটিকে সেভেন আপ বা স্প্রাইট খেতে দিল। কর্মীরা বললো যেন তাদের মার্কাতে ভোট দেয়। ভোট দেয়ার পর লোকটি আবার সেই অফিসে গেল। বললো, খুব তেষ্টা পেয়েছে। এক কর্মী তাকে পানি খেতে দিল। লোকটি পানি খেয়ে বললো, কী ব্যপার, পানিতে আগের মত ঝাঁঝ নেই কেন? কর্মী বললো, ভোট দেয়ার পর পানিতে ঝাঁঝ আর থাকে না!

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



নাটকটি বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের করুণ অধ্যায়ের কথা বলেছে সঠিকভাবে

১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদের আসন ভিত্তিক ভোট ব্যবস্থা বাতিল করার সময় এসেছে। এতে প্রকৃত আকাঙ্খা ফুটে ওঠে না। বরং দল ভিত্তিক বা প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেমে গিয়ে বাকী নেতাদের দলের মধ্যে থেকে গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত করা উচিত...

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


দল-ভিত্তিক ভোট এখনো কোন রাজনৈতিক দল চাহেনি; এমন কি মরাধরাও চাহেনী; সেটা একটা ভালো সমাধান

১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ঘটনা হচ্ছে বিয়ে বাড়িতে কারেন্ট চলে যাওয়ায় কামলা রইছ মিয়া ও তার সাঙ্গ পাঙ্গ নিয়ে বিয়ে বাড়ীতে ঝাপিয়ে পড়ে চুরির উদ্যেশে - বর কনে পক্ষের স্বর্ণ গয়না সহ আগত মেহমানদের ও চুরি হয়ে গেছে যা ছিলো, সাথে নিয়ে গেছে বিয়ে বাড়ীর বিরিয়ানির পাতিল ও !

বর কনে পক্ষ দুঃখে মাতম করে হয়তো বিয়ে ভেঙ্গে গেছে অথবা বিয়ে সম্পন্ন হযেছে সমস্যা তা নয় । সমস্যা হচ্ছে রইছ মিয়া ও তার সাঙ্গ পাঙ্গ তাদের ! তারা কামলা মানুষ চুরি করতে গিয়ে বড় দাও মেরে দিয়েছে পান্তা ভাত পেয়াজ কাচা মরিচ খেয়ে অভ্যস্ত বিরিয়িানী খেয়ে হয়ে গেছে পেট খারাপ যমে মরা’য় টানাটানি, আর অর্থ সম্পত্তি ব্যাবস্থাপণা করার যথেষ্ঠ জ্ঞানবুদ্ধি তো আল্লাহ তার আল্লাহর মালদের দেন নাই তাই সম্পত্তি ও হয়ে গেছে কাল !!!

ফালু আজ মালয়েশিয়া তো কাল লন্ডন পরশু সৌদি আরব চোরের মতো ভাগতেছে আর তারেক মিয়ার কোমরের হাড্ডি ভেঙ্গে দিয়ে লুলা করে দিয়েছে মইন ফখরুদ্দিন এর তৎকালিন ইউনিফর্ম অফিসার, এখন লুলা তারেক মিয়ার অবস্থা হয়েছে বসলে উঠতে পারে না উঠলে বসতে পারে না এখন মান্ডা’র তৈল ই এক মাত্র ভরসা ।

সর্বশেষে সব রাজনৈতিক হাতি ঘোড়া গরু ছাগল কে বলবো - ভরসা রাখুন মান্ডা’র তৈলে
আপনার ও লাগতে পারে হাতের কাছে সংগ্রহে রাখুন অথবা নিকটস্থ দোকান ও ডিলারের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখুন ।।

অনুরোধ: বানানগত ভুলের কারণে আগের কমেন্ট টি মুছে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি - ধন্যবাদ ।।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



তারেক ফালুরা এই দেশের মানুষ স্বপ্নকে মাটির সাথে মিশায়ে দিয়েছে; ওরা সামান্য চুরি করতে গিয়ে, দেশে ভয়ংকর এক গোষ্ঠীর সৃষ্টি করেছে, যারা জাতির "কয়াপিটেল"কে ধ্বংস করেছে ঋণের নামে।

১৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৪

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ওদিকে ফার্মার্স কাত হয়ে গেছে লুটপাটের ফলে। এর চেয়ারম্যান ছিল মখা আলমগীর, গত নভেম্বরে মনে হয় পদত্যাগ করছে। এই ব্যাংক নিয়া সরকার চিন্তায় আছে। লুটেরাদের জন্য দল হল ছদ্মবেশ।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদি এর বিহিত না হয়, মহিউদ্দিন আলমগীরদের জন্য শেখ হাসিনা বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন; আলমগীরের সব সম্পতি ক্রোক করার দরকার।

১৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: খিলি পান কিংবা এক বেলার ভোজ খাইয়ে ভোট কেনার দিন আর নাই। এখন হাজারটা টিভি চ্যনেল, মোবাইল, সোস্যাল নেটওয়ার্কের যুগ।চাইলে জনগন এখন আগের চাইতে অনেক বেশী শক্তিশালী ভুমিকা নিতে পারে। একবার খালি শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে নির্বাচন দিক, দেখবেন সব কটা রাজনীতিবিদের কি হাল করে মিডিয়া এবং মোবাইল ফোন।

এখন দাবী শুধু একটাই ,নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:

নিরপেক্ষা নির্বাচন দেয়ার মতো রাজনীতি কেহ শিখননি এখনো।

১৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: বেশি সুদ পাওয়া যাবে বলে মহীউদ্দিন খান আলমগীরের ফারমার্স ব্যাংকে জলবায়ু তহবিলের ৫০৮ কোটি টাকা রেখেছিল পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়। কিন্তু তারল্য সংকটে থাকা ব্যাংকটি এখন সে টাকা ফেরত দিতে পারছে না।

http://www.dhakatimes24.com/2018/01/23/66272/ফার্মার্স-ব্যাংকে-টাকা-রেখে-বিপাকে-পরিবেশ-মন্ত্রণালয়


এদের কোন চিন্তা নাই। যে কোন সময় বিদেশ চলে যেতে পারবে। মারা খাব আমরা সাধারণ মানুষ।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার আমলে যেই ব্যাংকগুলো করা হয়েছে, সবগুলো সরকারী টাকা রাখার জন্য করা হয়েছে; সেই টাকাগুলো থেকে সবাই লাভবান হওয়ার প্ল্যান।

১৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ওদিকে ফার্মার্স কাত হয়ে গেছে লুটপাটের ফলে। এর চেয়ারম্যান ছিল মখা আলমগীর, গত নভেম্বরে মনে হয় পদত্যাগ করছে। এই ব্যাংক নিয়া সরকার চিন্তায় আছে। লুটেরাদের জন্য দল হল ছদ্মবেশ।

ফার্মাস ব্যাংকের কারণে পুরো ব্যাংকিং খাতে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। আমানতকারীরা বেসরকারি ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে তৎপর, এই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সরকারের পক্ষে কঠিন হবে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটা চলে আসছে শেখ হাসিনার পুরো ৯ বছর; উনি ডাকাত তৈরির কারখানা খুলেছেন।

২০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:

বেগম জিয়াকে অবসর দেয়া দরকার। তার শরীরের যা হাল, তাতে, তাকে প্রধানমন্ত্রী করা মানে ডাক্তর দেখাতে টাকার শ্রাদ্ধ। দেশের ক্ষতি।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ম বার প্রাইম মিনিষ্টার হওয়ার পর, উনাকে দেশ থেকে বিতাড়িত করার দরকার ছিলো

২১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৫১

এ্যান্টনি ফিরিঙ্গী বলেছেন: ব্লগ ফটোতে খালেদা জিয়া কেনো??? উনি তো অনেক পুরোনো,,,,,

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভোটের পেয়ে উনি সবার চেয়ে বেশী লাভবান হয়েছেন; উনাকে যারা ভোট দিয়েছ্বেন, তারা পুরো জাতির পায়ে কুড়াল মেরেছেন।

২২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১৮

প্রবাসী দেশী বলেছেন: If voting made any difference they wouldn't let us do it ! -

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা ভয়ে ক্ষমতা ধরে বসে থাকবেন; বেগম জিয়া শান্তিতে আছেন এখন।

২৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

বরুন মালাকার বলেছেন: মনে হয় ফালু, তোফায়েল, সেলিম, গাজি গং --- এই সবদের জন্যই স্বাধীনতা এসেছে, সাধারন মানুযের জন্য কিছু না।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সাধরণ মানুষ স্বাধীনতা এনেছিল; কিন্তু শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিনের ভুল ও অন্যায় সিন্ধান্তের কারণে ফালু মালু, সেলিম মেলিমরা সব দখল করে নিয়েছে।

২৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

ক্স বলেছেন: আগে তো তাও ভোট দেবার সুযোগ হত। একদিনের জন্য নিজেকে ক্ষমতাবান নাগরিক মনে হত। এখন তো সে সুযোগও নেই। সব বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে যায় বৌ-ছেলে-মেয়ে সহ।

ভোট কেউ কিছু পাবার জন্য দেয়না। ভোট দেয় 'আমি কিছু পারি' - এটা বোঝানোর জন্য।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেগম জিয়া ও বিএনপি'র পতনের জন্য এই ধরণের কিছুর দরকার ছিলো; মানুষ চাইলে বেগম জিয়ার পতন ঘটাতে পারতো না; দেশের অর্ধেকের বেশী মানুষ বেগম জিয়া ও বিএনপি পতন দেখতে চান।

২৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জনগনের উচিত ভন্ডদের ভোট না দেওয়া।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


২টি বড় কোয়ালিশন ভন্ডদেরকেই নমিনেশন দিচ্ছে, কারণ তারা পেশীবল প্রয়োগ করে জিতে আসছে।

২৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ভোটে জিতে খালেদা জিয়ার অবস্থার উন্নতি হয়েছে অনেক উন্নতি। শেখ হাসিনা ভোটে জিতে ভিখেরী হয়ে গেছেন আর জনগণের জন্য বার বার প্রাণ বিসর্জন দিতে চাচ্ছেন! যে ভোটে জনগনের অবস্থার কোন উন্নতি হয়না সেই ভোট রেখে কি লাভ তাই শেখ হাসিনা ভোটের সিস্টেমটাই উঠিয়ে দিয়েছেন; দরকার নেই এই ফালতু ভোটের।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা ক্ষোভ নিয়ে রাজনীতিতে এসেছিলেন, বেগম জিয়া লোভ নিয়ে রাজনীতিতে এসেচিলেন: দ'টোই জনতার অধিকারের বিপক্ষে। তবে, শেখ হাসিনা উনার পরিবার হত্যার বিচার করে, জাতির বিবেককে ফিরায়ে এনেছেন, এতে জাতি মানসিকভাবে উন্নত হয়েছে, অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হয়নি।

২৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

শামচুল হক বলেছেন: চাঁদ গাজী ভাই, যারা ভাত পেত না তারা এখন রাজনীতি করে কোটি কোটি টাকার মালিক।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনীতি করে কোটি কোটি টাকার মালিক, মানে লাখ লাখ মানুষের শ্রমে অর্জিত টাকা, কিংবা দেশের কোন না কোন সম্পদ তারা দখল করছে; অন্যদের ভাগ ছোট হয়ে গেছে এদের কারণে।

২৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দেশ ও জনগণের চিন্তা করে কেউ রাজনীতিতে বর্তমানে আছে বলে মনে হয় না, কারণ, এখনকার রাজনীতি একটা নগ্ন ব্যবসায়ী কাজকারবারে পরিণত হয়েছে! যারা দেশ জনগণের চিন্তা করেন তাদের কপালে ভোট চাওয়ারই সৌভাগ্য হয় না!!

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনৈতিক দলগুলো থেকে রাজনীতিবিদ হওয়ার কথা; আমরা ২ জন রাজনীতিবিদের নাম জানি: বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা; বেগম জিয়া রাজনীতিবিদ নন, আর শেখ হাসিনা একজন কৌশলী মানুষ। উনারা নিজ দলের লোকদের নেতা হওয়ার গুণাবলীকে ধ্বংস করেছেন।

২৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভোট দেবার ব্যাপারে আমার কোন আগ্রহ নেই। আমি ভোটারও হতে চাই না।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ থেকে রাজনীতি কেড়ে নিয়েছে আওয়ামী ও বিএনপি-জামাত কোয়ালিশন।

৩০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ফালুর বর্তমান অবস্থাটা কেমন?
তার এন টিভি খুব ভালো চলছে। ইউটিউবে বেশ ভালো মার্কেট পেয়েছে।
তার বাড়ির সামনে ৮/১০ দাড়োয়ান সব সময় থাকে। তিনি তার সব ভাইকে সাত তলা বাড়ি করে দিয়েছেন। তিনি দরিদ্র এতিমদের ভালোবাসেন। তার বাড়ির ছাদের উপর এতিমদের বিনা মূল্যে থাকা খাওয়া ও কোরআন হাদীস পড়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। একটা ধর্মীয় বই দিয়ে লাইব্রেরী দিয়েছিলেন- লাইব্রেরীতে লোকজন আসতো না।
তারভাই এবং ভাইয়ের ছেলে পেলেরা একেক জন একেকটা গাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। গাড়িতে এন টিভির লোগো লাগানো থাকে। তাদের অনেক গুলো গাড়ি।
তার বাবা হয়তো একসময় মেথরদের সর্দার ছিলেন। এখন এখানে সাত বাড়ি। আগে সেখানে বেড়া দিয়ে টিনসেট বাড়ি ছিল। খুব অল্প সময়ে সেখানে সাত তলা ছয় সাত বাড়ি দাঁড়িয়ে গেল।

তারা বেশ ভালো আছেন। কোনো অভাব অনটন নেই। ইচ্ছে হলেই লন্ডন আমেরিকা চলে যেতে পারে।

৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটাই বেগম জিয়া সবচেয়ে বড় প্রজেক্ট; বেগম জিয়া ২ বার প্রাইম মিনিষ্টার হয়ে জাতির জন্য এটা করেছিলেন।

৩১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৫৩

অক্পটে বলেছেন: ভোট বাংলাদেশে একটা উৎসবের আমেজের মতো। বাঙ্গালী ভোট দিতে পছন্দ করে। আমেরিকায় ভোটদানে আনন্দ নেই। ভোটটা দিতে হয় বলে তারা গিয়ে ভোট প্রদান করে। ভোটের আনন্দ তত্বাবধায়কের আমলে মানুষ পেয়েছিল, সবাই লাইনে দাড়িয়ে ইচ্ছের ব্যাক্তিকে ভোট দিয়ে এসেছে। এরপর শাসক দ্বারা মানুষের আকাঙ্খা ছিনতাই হয়েছে। তখন শাসক ভেবেছে জনগণের ভোটের অধিকার থাকা ঠিক নয়। তাই তত্বাবধায়ক উঠিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন মানসপটে খায়েস উঠেছে ভোটিংয়েরই আর দরকার নেই। ভোটিংয়ে সাধারণ মানুষের অবস্থারত কোন বদল হয়না যা বদল হয় বিএনপির নেতাফেতাদের। চমৎকার! খেয়ালটা মন্দ নয়।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ দলগুলোর কলাগাছের বিপক্ষে প্রতিবাদ করেননি; ফলে দলগুলো দুষ্ট ও অদক্ষদের নমিনেশন দিয়ে আসছে সব সময়।

৩২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার তথ্যে ভুল আছে। তোফায়েল সাহেব ভোলার লোক, হাতিয়ার নয়। দুটো জায়গা দু'দিকে। তবে জায়গার নাম বাদ দিলে বাকী তথ্য ঠিক আছে।
মানুষ ভোটকে উৎসব হিসেবে নেন, কেন্ডিডেটরা ভোটগুলোকে চেক'এ পরিণত করেন - :D

০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, তোফায়েল সাহেবের এলাকাটা ভুলভাবে লিখা হয়েছিল; ঠিক করে দেবো; ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.