নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাহাথির যখন মালয়েশিয়া গড়ছিলেন, বাংগালীরা তখন কি নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন?

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৪



জেনারেল এরশাদ(এপ্রিল, ১৯৮২-ডিসে,১৯৯০) জিয়া হত্যাকান্ডে পরোক্ষভাবে, ও জেনারেল মন্জুর হত্যাকান্ড অনেকটা সরাসরি যুক্ত ছিল। জেনারেল জিয়া নিজের অপরাধী মনের কারণে, মুক্তিযোদ্ধা জেনারেলদের ডিংগায়ে, জেনারেল এরশাদকে সেনা-প্রধান করেন; জিয়া এখানে ভয়ংকর এক ভুল করেন, তিনি ভেবেছিলেন এরশাদ ইডিয়ট, ক্যু করবে না; আসলে, এরশাদ ছিলেন শিয়াল, জিয়া শিকার করবে, এরশাদ বসে বসে চামড়া চিবাবে।

১৯৮২ সালের এপ্রিলে, জেনারেল এরশাদ সাত্তার সাহেবকে পিস্তল দেখায়ে অবসরে পাঠান; সাত্তার অথর্ব হলেও, বিএনপি'কে সংগঠিত করে, এরশাদের বিরুদ্ধে লাগার জন্য প্রস্তুত হন; তখন জিয়া পক্ষের জেনারেলরা উনাকে আবার দরজা দেখায়ে দেন; উহারা বেগম জিয়াকে স্নো-পাউডার মেখে, জর্জেট শাড়ী পরায়ে বিএনপি'র সভাপতি বানায়ে দেন।

যাক, এরশাদ পশ্চিমা স্টাইলের ভোগবাদী ও উনার আদিপিতা আইয়ুব খানের মত নিরীহ প্রকৃতির জেনারেল ছিলেন, তিনি রক্তপাতে বিশ্বাস করতেন না, তিনি সরকারী টাকায় বিএনপি, জাসদ, ও বামদের থেকে গার্বেজ কেনা শুরু করেন; দেশ তাদের হাতে দিয়ে তিনি হেরেমখানা ও গলফ নিয়ে মেতে থাকতেন। ডলারের অভাব শুনে আরবদের হাতে পায়ে ধরে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিতে বলেন। মানুষ নিজ দায়িত্বে ঘরবাড়ী বিক্রয় করে, স্ত্রীকে পড়শীদের তত্বাবধানে রেখে "হার্ড কারেন্সী" যোগাড়ে লেগে যান।

শেখ হাসিনা যার সাথে যুদ্ধ করার জন্য দেশে এসেছিলেন, উনি ছিলেন জেনারেল জিয়া; বাজ পড়ে জিয়ার অকাল প্রস্হান শেখ হাসিনার জন্য অনুকুল পরিবেশ তৈরি করেছিলো; কিন্তু তিনি উনার আসল উদ্দেশ্য থেকে কখনো সরেননি; উনার উদ্দেশ্য টের পেয়ে, জেনারেলএরশাদ উনাকে মিলেমিশে থাকতে পরামর্শ দেন; জেনারেল উনার সাথে ও বেগম জিয়ার সাথে ইউনিয়ন করার প্রস্তাব দেন, উনাকে প্রেসিডেন্ট পদ দিলেই চলবে, বাকীসব ২ বেগম চালালে উনার কোন আপত্তি নেই।

শেখ হাসিনা চেষ্টা করছিলেন কোনভাবে ভেতরে প্রবেশ করে, এরশাদ সাহেবকে কোনভাবে লাথি দেয়া যায় কিনা। এদিকে, জিয়ার মৃত্যুতে বেগম জিয়া অনেক খুশী হওয়ার পরও, তিনি যখন শুনলেন যে, উনার স্বামীকে পরপারে যাবার ব্যবস্হা করার ব্যাপারে এরশাদ সাহেব পরোক্ষভাবে যুক্ত আছেন, বেগম জিয়া ক্ষেপে যান। এরশাদ সাহেব সরকারী ২ বাড়ী, গাড়ী, টাকা, চাকর-চাকরাীি দিয়ে উনাকে কিনতে সমর্থ হন।

শেখ হাসিনা প্রেসিডেন্ট এরশাদ থেকে বুঝতে পারলেন যে, বাংলার রাজধানী ঢাকায় নয়, উহা ক্যানটনমেন্টে, এবং এরশাদ সাহেব ওখানে দুধ ও মধুর নহর যোগ করে দিয়েছেন। তখন শেখ হাসিনা বুঝতে পারলেন যে, বেগম জিয়ার সেনা বাহিনীকে কাজে লাগালে হয়তো এরশাদ সাহেবের চেয়ার উল্টানো সম্ভব; তিনি বেগম জিয়ার সাথে যোগ দেন। এভাবেই ৬/৭ বছর সময় কেটেছে বাংলায়; ঐদিকে মাহাথির সাহেব পাম গাছ ও রাবার গাছ লাগিয়ে যাচ্ছেন। ( পরে আরো যোগ করা হবে)










মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হুজুগে বাঙ্গালী কাঙ্গালীর জীবন বেছে নিয়েছে সামনে যাকে পায় তাকেই প্রভু মনে করে - জেনারেল রা তাদের প্রভু ছিলো আজো প্রভু আছে মাঝে জামাত শক্তিধর হয়েছে ।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


একাত্তের বাংগালীরা ১৯৭৫ সালে এসেই দিশেহারা হয়ে গেলো; এরাই আইয়ুব খানকে বিতাড়িত করেছিল; এরাই আইয়ুবের ছেলে জেনারেল জিয়া ও জেনারেল এরশাদকে মেনে নিয়েছিল; কেহ "বহুদলীয় গণতন্ত্রের আবিস্কারক, বাংগালী সক্রেটিস", কেহ "পল্লী বন্ধু"; ১৯৭২ সালের হতাশা মানুষকে ইডিয়টে পরিণত করেছিলো, মনে হয়।

২| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: এরশাদকে জনগন কেন কাকু বলে, তা তদন্ত করে বের করা দরকার। ইহা বড়ই চিন্তার বিষয়।
চিন্তায় চিন্তায় রাতে আমার ঘুম আসে না।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনাকে হয়তো মাথায় কদুর তেল দিতে হবে।
এরশাদ সবার সুন্দরী মাকে ভাবী ডাকে, সেদিক থেকে উনি বাংগালীদের কাকু।

৩| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: একটানা মুখস্হ বলে গেলেন। দেশের মানুষ একই কাহিনী বিভিন্ন আঙ্গিকে বার বার শুনছে। এখন বর্তমান নিয়ে লিখেন।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার তো মনে হয়, এটাও আমাদের বর্তমানের অংশ; শেখ হাসিনা, বেগম জিয়া, এরশাদ কিভাবে জাতির সময়, সম্পদ ও সুযোগ বিনষ্ট করেছে, কিভাবে একই সময়ে মাহাথির মালয়েশিয়া গড়লো, এগুলো বুঝার দরকার আছে।

৪| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনার এধরনের পোস্ট এই প্রজন্মকে বাংলাদেশকে বুঝতে সহায়তা করে, ক্যারি অন .............

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মনে হয়, "বাংলার সক্রেটিস" ও "পল্লী বন্ধু" গণতান্ত্রিক হওয়ায় মানুষকে আরব ও মালয়েশিয়ায় দাস হতে হয়েছে, এটা অনেকের মাথায় সহজে ঢুকে না।

৫| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে মনে হচ্ছে, দেশ এখন একটা পর্যায়ে চলে এসেছে। শেখ হাসিনা আরো কয়েকবছর ক্ষমতায় থাকলে পজেটিভ ফলাফল আসবে। তবে শেখ হাসিনা যেভাবে এগুচ্ছেন, সেটা যথাযথ মনে হচ্ছে না। দিনদিন সাধারণ মানুষের সাথে তিনার দূরত্ব বাড়তেছে। চাপাবাজির মাধ্যমে ছেঁড়া কাথার নিচে শুয়ে থাকা মানুষদের চাঁদের স্বপ্ন না দেখিয়ে বাস্তবতা নিয়ে কথা বলা উচিত। দেশের সাধারণ মানুষকে দেশ এগিয়ে নেওয়ার কাজে মননিবেশ করার পথ উনারা না দেখালে জাতির উন্নতি হবে না।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন যেভাবে চলছে দেশ, উনার ধারণা এটা বিরাট উন্নয়ন; উনি সালমান রহমান, বসুন্ধরা, ওরিয়ন, আলম ব্রাদার্স, খুলনা পাওয়ারকে বাংলাদেশ মনে করেছেন।

উনি দরিদ্রদের জাতির অংশ হিসেবে গণনা করেন বলে মনে হয় না। উনার মেয়ে, ড: কামালের মেয়ে দেশ চালাবে; বস্তির নেয়েরা চাকরাণী হবে, এটাকে উনি প্রকৃতির নিয়ম হিসেবে নিয়েছেন, মনে হয়।

৬| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৭

সনেট কবি বলেছেন: দারুণ লিখেছেন!

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা হেসেখেলে, মারামারি করে জাতির সময়, সম্পদ ও সুযোগ বিনষ্ট করেছে।

৭| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৪

শহীদ আম্মার বলেছেন: আমরা যতদিন আমাদের জাতীয় ইতিহাসের জটিল সমীকরণগুলোর সরল সমাধান বের করতে না পারবো ততদিন ভূল রাজনীতির শিকার হতেই থাকবো।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সমীকরণ সোজা: জেনারেল হয়েও, আইয়ুব খান পাকিস্তানের বিশাল উন্নয়ন করেছিলেন; কিন্তু বাংগালীদের বেলায় উনি অসম বন্টন করেন; বাংগালীরা মিলিটারীর বিপক্ষে অবস্হান নেয়; আইয়ুব কিন্তু রক্তপাত ঘটায়নি। সেই বাংগালীরা কিভাবে ১৯৭৫ সালের জল্লাদের "বহুদলীয় গণতন্ত্রের বাবা" মেনে, বারবার প্রতারিত হলো?

৮| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

শহীদ আম্মার বলেছেন: আগাগোড়াই প্রতারিত একজাতি আমরা। সেই যে শুরু এখনো থামেনি।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছোট সংখ্যক এক শ্রেণীর মানুষ সবকিছু দখল করে, বাকীদের সকল সুযোগ কেড়ে নিয়েছে।

৯| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৭

কানিজ রিনা বলেছেন: তাহলে বলতে হবে খালেদা প্রতিশোধ পরায়ন
না। তাই আজও শেখহাসিনার ছায়া তলে
এরশাদ হেসে খেলে বেড়ায়।
ভাঙা ঢোলে পিটাতে রং মাখতে হয় তাই
আপনি মাখাচ্ছেন।
ভারতের অহংকার তারা আমাদের এদেশ
স্বাধীন করে দিয়েছে। কিন্তু পচিশ বছরের
গোলামী চুক্তি লিখে নেওয়ার চাইল বাজী কেউ
ধরতে পেরেছিল কি? কারন পচিশ বছর
টারগেট ছিল এদেশ আবার ভারত হাত
করবে। তা হতে দেয় নাই জাতীর পিতা ও
জিয়া। এখন আমি যদি বলি এদেশের
দুই নেতার মারার পিছনে ভারতের হাত ছিল।
আর ভারতই জেনারেলদের হাত করে দুই
নেতাকে খুন করেছে। মনে মনে একটু
ভাবুন। জেনারেল জিয়া মুক্তি যোদ্ধা ছিলেন
শেখ মুজিবর তাকে ভালবাসতেন মুক্তি
যোদ্ধা হিসাবে।
দুুই নেতার মহব্বতের দেশটা দইজনই শক্ত
করে হাল ধরেছিলেন। তারা দইজনই একই
ভাবে সহীদ হয়েছেন। এখন এরশাদের হাত
ছিল কিনা জিয়া হত্যার পিছনে তার কোনও
প্রমান নাই শেখ মজিবরের হত্যা কান্ডে জিয়া
জড়িত ছিল কিনা তারও প্রমান নাই।
পঁচিশ বছর গোলামী চুক্তি পার হওয়ার পর
ভারতের মনের আশা পূরন না হওয়ায় শেখ
হাসিনার সরলতার হাত ধরে খাদক হয়ে
আজও ভারত স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে।
পাকিস্তানিরা ছিল শোসক ভারত হয়েছে
খাদক। ভারতে গেলে প্রায়ই শুনতে হয়
সোনার দেশটা তাদেরই ছিল।
ভারতের অনেক নেতারও হত্যা কান্ড ঘটেছে
কারো না কারো স্বার্থের কারনে। ভারতের
চক্র এবেলায় পারদর্শি।

তাই বল্লাম ভারত জড়িত ছিল দুই নেতার
হত্যাকান্ডের পিছনে। শেখ মজিবর হত্যাকান্ডের
পর আমি খুব ছোট ছিলাম বড় হতে কানা
ঘুসায় শুনতে পেতাম আন্তরজাতিক ভাবে
এহত্যা কান্ড ঘটেছে। তখন আমাদের গ্রামে
জাসদের নেতাদের আশা যাওয়া ছিল এবং
আমাদের জমিদার বাড়িতেই তারা থাকত।
তাদের কথায় মনে হত শেখ মজিবর তাদের
প্রানপ্রিয়।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদি জেনারেল জিয়া শেখ সাহেবকে হত্যা না করতেন, জিয়া বেঁচে থাকতেন, বেগম জিয়াকে দেখতেন টেলিভিশনে, শেখ হাসিনাকে দেখতেন বাবা ও স্বামীর সাথে; এদেশের মানুষ এভাবে হতদরিদ্র থাকতো না, মেয়েরা দুবাই ও ভারতে গিয়ে দেহ বিক্রয় করতো না।

বেগম জিয়া থেকে গার্মেন্টেস'এর অনেক মেয়ে অনেক বেশী দক্ষ, না হয় এভাবে জেলে যেতো না।

১০| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বেগম জিয়া রাজনীতি জানেন না। তিনার দলের মাথাগুলাও সুযোগসন্ধানী এবং বেকুব শ্রেণীর। তৃণমূল থেকে দক্ষ-যোগ্য নেতা উঠে আসার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমান আওয়ামীলীগের কমিটি, নেতৃত্ব সিলেকশন সূত্রও প্রায় সমান। বখাটে, সন্ত্রাসদেরই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়।

দলমত ভুলে জাতিকে প্রথমে রাজনীতি থেকে ''বখাটে-সন্ত্রাসদের'' বের করার উপায় খুঁজতে হবে।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা এখনো ষড়যন্ত্রকারীদের ভয়ে পেশীওয়ালাদের পুষছেন; তিনি সাহসী হয়ে যদি সাধরণ মানুষের সাথে "সবর্বদলীয় সরকার" গঠন করেন; এমন কি বিএনপি'র তৃণমুলের নেতাদের নেন, তিনি ভালো করবেন। উনার দরকার আমান উল্লাহ আমান, খায়য়রুল কবির, ড: খন্দকার মোশারফ, রিজভী, আলাল দুলালদের দেশ থেকে বের করে দেয়া।; জামাতের পুরো জাতীয় কমিটিকে সৌদী ভিসা দিয়ে বের করে দেয়া।

১১| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৩৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অসাধারণ!
জর্জেট শাড়ী তাহলে ৮২ সাল থেকেই? খালেদাকে বাড়ি দিয়ে খুশী করেছেন। কিন্তু হাসিনাকে কি দিয়েছেন? তখন হাসিনাকেও যদি বাড়ি/টাড়ি দিয়ে শান্ত রাখতে পারতেন তাহলে এরশাদ সাহেব মাহাতির হয়তো হতে পারতেন!
তবে এরশাদ সাহেব মনে হয় 'সার্ভাইবাল অফ ফিটেস্ট'-এ জিয়াকে ছাড়িয়ে গিয়েছেন...

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


নেকড়ে এরশাদ শেখ সাহেব থেকে মন্জুর সবার ব্যাপারে জানতো, সে রংপুরের শিয়াল। উত্তর বংগের সাধারণ মানুষ পুরো বাংলাদেশের মাঝে সোজা; তাদের মাঝে ২/১টা নেকড়ে জন্মে, সবগুলোর রক্ত চুষে খায়, এরশাদ সেই নেকড়ে।

বিচারপতি সাত্তার, আর বেগম জিয়া, আপনি তুলনা করেন; কেন বেগম জিয়াকে প্রেসিডেন্ট বানানো হলো? সাত্তার সাহেব জিয়ার চয়েস। জেনারেল জিয়ার মৃত্যুর পর, জিয়ার ২টি পেনশন ছিলো, ১ টি ইনস্যুরেন্চ ছিলো; সেই টাকায় বেগম জিয়া বাংলাদেশের ১ম শ্রেণীর নাগরিকদের মতো চলে যেতে পারতেন; তিনি কেন ২টি বাড়ী, ১০ লাখ টাকা, গাড়ী, চাকরাণীর খরচ ও বাচ্চাদের পড়ালেখার খরচ রিলিফ নিলেন? কারণ, তিনি লোভী বেকুব ছিলেন।

শেখ হাসিনাকে ইন্দিরা গান্ধী কিছু রাজনৈতিক শিক্ষা দিয়েছিলেন; শেখ হাসিনা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারেনি; তারপরও জিয়া ও এরশাদের মিলিটারীকে কন্ট্রোল করে, আজও বেঁচে আছেন; দেশ চালানোর বুদ্ধি নেই, ড: কিন্তু এমাাজুদ্দিন সাহেব, ড: খোন্দকার, মোন্দকারদের ট্যাবলেট দিতে জানেন

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা এখনো এরশাদকে পুষছে ক্যানটনমেন্ট কন্ট্রোলে রাখতে; এরশাদের পার্টি মার্টি বোগাস, শেখ হাসিনা একদিনে সেই পার্টির সবাইকে নিজের দলে নিয়ে আসতে পারে।

১২| ২২ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:২৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: @জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন, বেগম জিয়া রাজনীতি জানেন না। তিনার দলের মাথাগুলাও সুযোগসন্ধানী এবং বেকুব শ্রেণীর। তৃণমূল থেকে দক্ষ-যোগ্য নেতা উঠে আসার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমান আওয়ামীলীগের কমিটি, নেতৃত্ব সিলেকশন সূত্রও প্রায় সমান। বখাটে, সন্ত্রাসদেরই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়।

সহমত, উনার সাথে।

দলমত ভুলে জাতিকে প্রথমে রাজনীতি থেকে ''বখাটে-সন্ত্রাসদের'' বের করার উপায় খুঁজতে হবে।

২২ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগ , বিএনপি, জাপা, জামাতে জাতির কোন হাত নেই; দলের নেতৃত্বই দলের গঠন ইত্যাদি কন্ট্রোল করে; এই দলগুলো পেশীর উপর নির্ভরশীল।

জাতিকে দেখতে হবে এসব দলকে কি করে পরাজিত করা যায়।

১৩| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যটা একটু প্যাচিয়ে করলাম-

মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করায় ব্রাজিলের সমর্থক বদি ভাইকে অভিনন্দন। এই যুদ্ধে তার মতো গেরিলা যোদ্ধা প্রয়োজনে শহীদ হয়ে যাবেন কিন্তু পিছু হটবেন না- এটা আমরা জানি।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোন বদি? টেকনাফের বদি? সে এখন কি করে?

ড্রাগ বন্ধ করতে হলে, পুলিশের মাঝে কাহারা ড্রাগ ডিলারদের সাহায্য করছে, তাদেরকে মিলিটারীর হাতে তুলে দিতে হবে। শেখ হাসিনা যদি চান, সেটা করতে পারেন।

১৪| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:২১

খাঁজা বাবা বলেছেন: হয় আপনি জানেন না বা ইচ্ছাকৃত ভাবে মিথ্যা লেখেন।
এরশাদ খালেদা জিয়া কে কিনতে পারে নাই, কিনেছিল শেখ হাসিনা কে।
শেখ হাসিনা নির্বাচনে না যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়ার পরেও এরশাদের সাথে আতাত করে নির্বাচনে গিয়ে এরশাদ কে বৈধতা দেয়।

জিয়া মারা যাওয়ায় খালেদা খুশি হয়ে ছিল?
পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু না।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধের পর বেগম জিয়াকে আপনি ভালোবেসেছেন, জেনারেল জিয়া বেগম জিয়াকে ভালোবাসতো না।

শেখ হাসিনা ক্রয় বিক্রয় হয়ে আজকের অবস্হানে আসতে চেয়েছিল; বেগম জিয়া আপনার জন্য কাজ করে, তারেক জিয়ার জন্য কাজ করে, কোকোর জন্য কাজ করে, লালঘরে চলে গেছে; বেগম জিয়া লোভী বেকুব!

১৫| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সেই খালেদা মেম?
একি ঘৃণা, নাকি অন্তরালের প্রেম !!! :D :D

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ব্লগিং করছেন, বেগম জিয়ার মত ৪০ লাখ মেয়ে গড়ে ১৪ ঘন্টা কাপড় সেলাই করছে, ২০ লাখ বুয়ার জীবন যাপন করছে, ১১ লাখ কিশোরী চাকরাণী হয়েছে, ১৭ লাখ শিশু কাজ করে পরিবার চালাচ্ছে, ওরা কি আপনার মত ব্লগিং করতে পারতো না? কেন তারা সেই সুযোগ পায়নি? কোনদিন মগজে ঢুকেনি?

১৬| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, বরাবর আমার লেখা আক্রমণাত্তক হয় কিন্ত সেই আক্রমণ আপনাকে নয় আপনার লেখাকেও নয়, আক্রমণ পরিস্থিতি ও সময় কে আপনি গুরুজন, আপনি আছেন আমি বলার সুযোগ পাই। একটি পোষ্ট লেখার পেছনে যথেষ্ট শ্রম আপনাকে দিতে হয় সেই প্লট আপনি মনে করে সাজিয়ে ব্লগে পোষ্ট দেন - আমরা দ্রুত ইতিহাস ভুলে যাই সারা রাত রামায়ণ গীত শোনর পর বলি “সিতা কার বাপ” আমরা জাতী হিসেবে অভাগা জাতী ছিলাম এবং থাকবো চিরোকাল - অভাগা দেশ অভাগা জতী প্রসব করে দেশ মাতা নিজেও দুঃখে ভারাক্রান্ত।

***আমিন না বলে কেউ যাবেন না (সম্প্রতি জানতে পেরেছি আমিন নামের কয়েকজন আছে যারা মসজীদে জুম্মা মাগরিব ও তারাবিহ নামাজের সময় সেন্ডেল জুতা চুরিতে উস্তাদ)

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলার মানুষ শুধু নিজের পরিবারের ভালো চায়, অন্যদের ভালো চায়নি; এই অহেতুক প্রতিযোগীতা তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ জাতি হতে দেয়নি কোনদিন; যারা কোনভাবে সরকার থেকে সুবিধা পেয়েছে, তাদের কাছে জিয়া, এরশাদ, বেগম জিয়া, শেখ হাসিনা ভালো; আবার মাহাথিরকে নিয়ে তারা গল্পও বলে।

১৭| ২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: আমাদের দেশের বড় সম্যসাই হল ক্যন্টমেন্টের রাজনীতি। আয়ুউব এর ভাব শিষ্য আমাদের লেফট্যান্ট জেনারেলরা অর্থ আর ক্ষমতার জন্য দেশের রাজনীতিতে নাক গলিয়ে , রাষ্টের অন্য কোন প্রতিষ্ঠানকে যেমন দাড়াতে দেয়নি, তেমনি বন্দুকের ভয় দেখিয়ে রাজনীতিবিদের কে গনমুখি রাজনীতি না করে তাবেদারি রাজনীতি শিখিয়েছে। এখনও দেখবেন দুই দলের নেতারা বলেন আমাদের 'দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী'। সত্যি বলতে আমি গর্বের কিছু পাইনা এদের থেকে, কারন যে বাহিনী থেকে এরশাদ এর মত লুইচ্চা, জিয়ার মত সার্থপর, মঈনের মত সুবিধাবাদি লোক তৈরি হয় ,সেই বাহিনি আর যাই হোক দেশপ্রেমিক হতে পারে না। পয়সার লোভে জাতিসংঘের মিশনে গিয়ে এরা যতটুকু ভাল কাজ করছে তা নেহাতই জাতিসংঘের কঠোর গাইডলাইন এর কারনে।এবং এরা এই মিশনের মাখন যে কিছুতেই হাতছাড়া করতে চায় না, তা বুঝা গিয়েছিল ২০০৭ সালে, ' ২২ শে জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনে সহায়তা করলে মিশন বন্ধ' এই খবরেই আমাদের সেনাপতিরা ইয়াজউদ্দিনের ঘাড়ে ধরে নামা্য় দিছেন এখানে দেশপ্রেম এর কিছু ছিল না। বলতে পারেন দেশের মানুষের আস্থা আছে তাদের প্রতি, আসলে আস্থা বলতে কি বাংালি ভয় পায় বন্দুক দেখে এই আরকি।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সাধারণ মানুষ সামনে দেখতে পায় বেগম জিয়াকে, তারেক জিয়াকে, এরশাদকে; কিন্তু এদের পেছনে যে বিরাট ক্যানটনমেন্ট আছে, তা মানুষের চোখে আসে না। স্বয়ং আওয়ামী লীগ দীর্ঘ সময় বুঝতে পারেনি যে, জিয়া ১৯৭৫ সালের পেছেন সবচেয়ে বড় শক্তি।

১৮| ২২ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, প্রসঙ্গত বলতে চাই মহাথীর যখন দেশ গড়ছিলেন পাম রাবার নামক আগাছা রোপন করে, বাংলাদেশে তখন খাটি বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে যার অবদান দেশে আছে থাকবে:-

১। ছাত্র নেতা অভি - বাংলার ত্রাশ (মেটাল খেলনা নামক একে৪৭ ও ব্যারেটা পিস্তল বেগম জিয়া উপহার দেন)

২। ছাত্র নেতা খায়রুল কবির খোকন - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার কথায় উঠে আর বসে, উঠে আর বসে।
(মেটাল খেলনা বেগম জিয়া উপহার দেন)

৩। ছাত্র নেতা আমানুল্লাহ আমান - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার কথায় উঠে আর বসে, উঠে আর বসে।
(মেটাল খেলনা বেগম জিয়া উপহার দেন)

৪। নাসির উদ্দিন পিন্টু ভাই - নামের সাথে ভাই যুক্ত হয়ে যায়, কারো নাম ভাই হতে পারে পিন্টু ভাইকে দিয়ে শুরু।
(মেটাল খেলনা বেগম জিয়া উপহার দেন)

৫: চৌধুরী আলম - ঢাকা ০ পয়েন্ট ও গুলিস্তান এর গড ফাদার
(তার ছত্র ছায়ায় মহিলা মাস্তান তার স্ত্রী জেসমীন আলম তেজগাঁও বস্তি ও সরকারী খাস জমি দখলদারী মাস্তানি তখন তুঙ্গে)

৬। সুইডেন আসলাম - জেনারেল এরশাদের শালা
(যদি ও সুইডেন আসলাম জেনারেল এরশাদের স্ত্রীর ছোট ভাই নহে তারপর ও শালা দুলাভাই - ফার্মগেট, মুনিপুরি পাড়া, রাজাবাজার, কলাবাগান, পশ্চিম ধানমন্ডি ও পশ্চিম তেজগাঁও এরিয়া ইনচার্জ সুইডেন আসলাম)

৭। বাংলা ভাই - বাংলার ভাই (তারেক জিয়ার পারমানবিক অস্ত্র)

৮। শায়খ আব্দুর রহমান (জামাতের পারমানবিক অস্ত্র)

৯। জামাত - এইচ আই ভি এইড্স যা বাংলাদেশ ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ঠ।


আরো লিখতে পারি, সংকলিত করেছি একটা কথা ভেবে, সারা রাত রামায়ন গীতের পর সকালে বলে “সীতা কার বাপ” তাই এখানেই থামতে চাচ্ছি ।




২২ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেগম জিয়া লোভী বেকুব; উনি বিশ্বাস করতেন যে, পাকী মিলিটারী এমন শক্তিশালী যে, বাংলাদেশ হওয়া তো দুরের কথা, ভারতীয় সৈন্যরাও পাকীদের ভয়ে থাকে।

১৯| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৬

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: এই কয় দিন ব্লগে নেই আর এই ফাঁকে রাজনীতির পোষ্টগুলো হাতছাড়া হয়ে গেল।
পড়ে ফেলেছি। ধন্যবাদ দিয়ে রাখলাম।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময়ের সাথে, আমরা কি কারণে পিছিয়ে গেলাম, সেই পরিস্হিতিকে বুঝার প্রচেষ্টা!

২০| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ‌শেখ সা‌হে‌বের বড় ভুল ছিল পা‌কিস্তা‌নে অবস্থানকারী বাঙ্গালী সেনা‌দের স্বাধীন বাংলা‌দেশ সেনাবা‌হিনী‌তে নেয়া। এরা পরবর্তী‌তে দে‌শের অ‌নেক সমস্যা তৈ‌রি ক‌রে‌ছে। শেখ সা‌হে‌বের আ‌বেগ বেশী ছিল, প্রজ্ঞা ছিল কম। তার খেসারত উ‌নি দি‌য়ে‌ছেনভ আফ‌সোস!

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তান থেকে ফেরত সৈনিকদের একটা বড় টাকা দিয়ে ব্যবসা করতে, বা অন্য চাকুরীতে দেয়ার দরকার ছিলো; ওদের অনেকেই বাংলাদেশের সাথে তাল মিলাতে পারছিলো না, মুক্তিযোদ্ধা সৈন্যদের সাথে তাদের সমস্যা হচ্ছিল।

২১| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৯

আখেনাটেন বলেছেন: নিজেদের মধ্যে বানরের রুটি ভাগাভাগিতে আমরা ওস্তাত। রুটি বানানোতে না। এখনও সেই ভাগাভাগিতেই আছি। বানানোর কথা চিন্তাও করতে পারছি না। আপসোস এ জাতির জন্য।

একটা প্রশ্ন: শিক্ষা ও গবেষণায় জিডিপির একটি বড় অংশ ব্যয় করলে জাতির উপকার হবে নাকি অপকার হবে? স্বাধীনতার প্রায় অর্ধ-শতক হতে চলল এখন পর্যন্ত কোনো সরকার কি তা করেছে? কেন করে নি? কাকে আপনি দেশপ্রেমিক বলবেন? কাকে আপনি সমর্থন দিবেন?

অতীতের কাসুন্দি বাদ দিয়ে আমাদের এখন সময় হয়েছে সরকারগুলোকে বাধ্য করা শিক্ষা ও গবেষণায় পর্যাপ্ত পরিমাণ বরাদ্দ ও এই খাতে দূর্নীতির মূলোৎপাটন। কারণ এটাই পারে জাতির ভবিষ্যত বিনির্মান করতে। আর সব আপনার ভাষায় ম্যাঁওপ্যাঁও।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এরশাদ উত্তর বংগের লোক হয়ে মংগা থামাতে পারেনি; সরকারের অঢেল টাকা দেয়ার পর বেগম জিয়ার ছেলেরা পড়ালেখা করেনি; শেখ সাহেব নিজেই বিশ্ব বিদ্যালয় শেষ করেননি; এরা গবেষণার গুরুত্ব বুঝার কথা নয়।

শেখ হাসিনা এখনো ব্যস্ত বেগম জিয়াকে নিয়ে! উনার ভাবনা শক্তি সীমিত।

২২| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২২

প্রামানিক বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এরশাদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা মিলে গোলযোগ করে, জাতির মুল্যবান সময় ও সুযোগগুলোকে নষ্ট করেছে।

২৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
বৃহৎ দুইটি বৃক্ষের কথা উল্লেখ না করলেই নয়, বিএনপি’র হাতে রোপন করা মহান বৃক্ষ যার ইতি হয়েছে ইনকাউন্টারে, নাটের গুরু’র নাম প্রাকাশ পেলেও প্রমাণের অভাবে বিচারের কাঠ গড়ায় দাড়াতে হয়নি - - - - - - - - বুঝতেই পারছেন ।

১। পিচ্চি হান্নান - অবৈধ অস্ত্র কারবারী ও মানি লন্ডারিং শেঠ
( তারেক জিয়ার অবৈধ মামু )

২। কালা জাহাঙ্গীর - কন্ট্রাক্ট কিলার ডন
( তারেক জিয়ার মামু ও বিশেষ সরবরাহ কারী )

***বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল আর কিছু পারুক আর না পারুক অকাতরে রোপণ করেছে যেই বৃক্ষ তার নাম: খুনী, মাস্তান, চোর, ডাকাত, বদমাশ, ধর্ষণকারী, হাইজাকার, ছিনতাইকারী, মানি লন্ডারিং, জঙ্গী, কিডন্যাপার, ব্যাংক ডাকাতী, ডিজিটাল আইটি ডাকাত ইত্যাদি । এরা কেউ ভিন গ্রহের এ্যলিয়েন না, এরা ভীন দেশের নাগরিক ও না, এরা সবাই বিএনপি আওয়ামিলীগ ও জামাতের সন্তান ।

২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



তারেক জিয়া ২৩ লিষ্টকরা সন্ত্রাসীর ব্যবসাগুলো পরে হাওয়াভবনের অধীনে নিয়ে এসেছিল, নিজের লোকদের দ্বারা সেগুলোকে সে ইনষ্টিটিউশনে পরিণত করেছিল।

২৪| ২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৪

রোহান খান বলেছেন: স্বাধীনতা ও তার পরবর্তী ঘটনা সম্পর্কে এবং এই পর্যন্ত যা ঘটেছে
তা নতুনদের কাছে একেক দশকে একেক ভাবে উপস্থাপন হয়েছে।
জন্মের পর থেকে য মা-বাবা, বড় ভাইবোন অথবা দাদা দাদীর মুখে যা কিছু জেনেছিলাম
বা স্কুলে যা পড়ে ছিলাম
তা ছিলো একেক সময়ে একেক রকমের তথ্যের ভিড়ে
হারিয়ে যাবার মত।
(যে যেই দল সাপোর্ট করে সেই দলের ভুল গুলি লুকিয়ে অতীত কে নতুনের সামনে প্রকাশ করে)

অনেক প্রশ্ন জাগত মনে। উত্তর পেতাম না। তারপর ধীরে ধীরে বড় হই।
একটা একটা করে ঘটনা গুলো আপন মনে লিংক করতে শুরু করি।
তবে আসল সত্য জানার প্রত্যাশা সবার।

বাকিটুকু দ্রুত লিখুন।
এসব একবার পড়তে শুরু করলে বেশী দেরী করলে ঘুম আসেনা। অপেক্ষায় থাকলাম।

২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওকে লেখার চেষ্টা করবো।

২৫| ২৭ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৫

চলে যায় দিন রয়ে যায় স্মৃতি বলেছেন: অসম্ভব ভালো লেগেছে আপনার লেখা।আপনার এ ধরণের পোস্ট আরও বেশি করে কামনা করছি।

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে, চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

২৬| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩০

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: এজাতীয় পোস্ট গুলো যেমন মজা লাগে তার চাইতে বেশি মজা লাগে কমেন্টস গুলো। ভাল লাগল।অনেক ধন্যবাদ।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্টে একজনের মতামত, কমেন্টে ২০/৩০ জনের মতামত; তাই কমেন্টে অনেক নতুন ভাবনা থাকতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.