![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
কোটা নিয়ে যারা আন্দোলন করেছেন, তাঁরা নিজের মৌলিক অধিকার ও অন্যদের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করেছেন; এই আন্দোলন কোনভাবে মওলানা ভাসানী ও শেখ সাহেবের আন্দোলন থেকে কম নয়। সমস্যা হয়েছে, যারা এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁরা সরকারী দলের নন; আসলে, সরকারী দলের ছাত্র রাজনীতিবিদরা এতটুকু ভাবার মতো মগজ রাখে না; এই আন্দোলন নিয়ে সরকারী দলের ছাত্ররা নিজেদের দলের নেতাদের কাছে ইমেজ সমস্যায় ভুগছে; এরা আন্দোলনকারীদের উপর হামলা চালাতে পারে।
মনে হয়েছিল, শেখ হাসিনা আন্দোলনটির গুরুত্ব বুঝেছিলেন; অথবা ইলেকশানের আগে এই আন্দোলনের ওজন অনুমান করতে পেরেছিলেন ; কিন্তু আওয়ামী লীগের অন্যেরা, যেমন মতিয়া চৌধুরী বা ওবায়দুল কাদেরেরা ইহার গুরুত্ব বুঝেনি। শেখ হাসিনা কোটা সংস্কার করার দায়িত্ব দিয়েছেন একটি কমিটির হাতে; কমিটি প্রয়োজনের বেশী সময় নিচ্ছে; এই ব্যাপারটায় উনার হস্তক্ষেপ দরকার।
সরকারী ছাত্ররাজনীতির ছেলেরা কোটা আন্দোলনকারীদের পছন্দ করার কথা নয়; সরকারী দলের ছেলেরা সুযোগ পেলে আন্দোলনের নেতাদের মারবে, ইউনিভার্সিটি থেকে বের করে দিতে পারে, এটা নিশ্চয় শেখ হাসিনা জানার কথা। আন্দোলন যেহেতু ন্যায্য, তাতে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে তারা বাহবা পাবার কথা; এবং এতে সরকারী দলের নেতৃত্ব না থাকারই কথা; শেখ হাসিনার উচিত এসব আন্দোলনকারীদের রক্ষার জন্য ব্যবস্হা নেয়া।
গতকাল সাংবাদিক সন্মেলন করার কি যুক্তি ছিল কে জানে? যদিও এগুলো গণতান্ত্রিক অধিকার; শেখ হাসিনার গণতন্ত্রের কেহ নন, উনি জার্মানীর মারকেলও নন; এবং উনার নিজস্ব কিছু পন্হা আছে। উনাকে সময় দেয়ার দরকার ছিলো; অকারণে নেশী চাপ দিলে লেবু তিতা হয়ে যাবে, এবং শেখ হাসিনা বেঁকে বসতে পারেন। হয়তো তিনি নিজেই চুতো খুজছেন, বলা মুশকিল; তাই অপেক্ষা করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
গতকাল, আন্দোলনকারীদের ৬ জনকে পেটানো হয়েছে; এটার বিরু্দ্ধে শেখ হাসিনার কাছে চ্যানেলওয়াইজ নালিশ করার দরকার; কিন্তু "দেশব্যাপী অবরোধের" ঘোষণা দিলে, শেখ হাসিনা ১০০ ভাগ বেঁকে যাবেন; এই ধরণের "অতি-আন্দোলন" সহ্য করার মতো মানুষ তিনি নন; দেশের অবস্হা ও পরিবেশ বুঝতে হবে আন্দোলনকারীদের।
৩০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
পোষ্টে কিছু আছে কিনা সেটা দেখেন!
২| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সিগন্যাস বলেছেন: আপনি ব্লগারদের সাধারণ ভদ্রতা পালন করুন।চা দেন দেখি
৩০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেদিন ঢাকা বা অন্য কোথায়ও দেখা হবে, আমরা বসে চা খাবো, গল্প করবো।
৩| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
১৯৮৬-৮৭ সালের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রণীত তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ১ লক্ষ ২ হাজার ৪৫৮ জন। ১৯৯৭-২০০১ সালে সংখ্যাটি বেড়ে দাঁড়ায় ১ লক্ষ ৮৬ হাজার ৭৯০ জন! ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত আরেকদফা তা বেড়ে দাঁড়ায় ২ লক্ষ ১০ হাজার ৪৮১ জনে!! বিগত দশ-বারো বছরে সংখ্যটি যে আরো বেড়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই!!!
এই হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার বেহাল দশা।
হিসাব করলে দেখা যায় দেশের মাত্র.......... ০.১১% ভাগ (শুণ্য দশমিক এগার) !!! ......... (মোট জনসংখ্যার ১% এর নয়ভাগের এক ভাগ...........!!!! সত্যি বিষ্ময়কর) মানুষের জন্য সরকারি চাকরিতে ৩০% কোটা সংরক্ষিত!!!!!
এটা কোন যুক্তি বলে কোন লেভেলের বিশেষজ্ঞরা করেছেন জানি না। যারা করেছেন তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা উচিৎ।
চরম বৈষম্যমূলক এ কোটা প্রথা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী বলে আমি মনে করি। মুক্তিযোদ্ধারা একাত্তরে তাঁদের সন্তান ও নাতিপুতিদের অধিকার আদায়ের জন্য যুদ্ধ করেননি। তাদের সংগ্রাম আর আত্মত্যাগ ছিল সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির জন্য, পাকিস্তানীদের বৈষম্যমূলক আচরণের বিরুদ্ধে। সরকারি চাকরিতে বাঙালিদের সম অধিকার নিশ্চিত করার জন্য।
কোটা পদ্ধতির সুবিধা নিয়ে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধারা জাতির মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাচ্ছে। সরকার প্রতিমাসে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারকে যে সম্মানী দেন তার একটি বড় অংশ ভূয়াদের পেটে যায়।
২০১১ সালে সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের পোষ্যদের জন্য বিশেষ বিসিএসের আয়োজন করে। যা ৩২তম বিসিএস নামে পরিচিত। ২০১৪ সালে সরকার দেশের ৪৫তম স্বাধীনতা দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের জন্য কোটা সংরক্ষণ করেন। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান ও সুবিধা দেন এটা আমরাও চাই। তাদের ছেলেমেয়েদর জন্য কোটা চাই? তাও মেনে নিলাম। তাই বলে নাতি-পুতিদের জন্য?
দেশটা কোন দল বা কোন দালাল জনগোষ্ঠীর বাপ-দাদার জমিদারী নয়। সরকারকে তা বুঝতে হবে।
৩০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনার সময়ে ( ১৯৯৭-২০০১ সালে) ৮৫ হাজার " ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা যোগ হয়"।
বেগম জিয়ার সময় (২০০১-২০০৬ ) আরো "১ লাখ ৮ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা যোগ হয়"।
শেখ হাসিনার সময় যারা যোগ হয়, তারা "ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা" ছিলো; কিন্তু "দেশ বিরোধী ছিলো না"।
বেগম জিয়াার সময় "১ লাখ ৮ হাজার দেশ বিরোধী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা" যোগ হয়েছে।
***** এজন্য বেগম জিয়ার জেলে আরো ২০ বছর বাড়িয়ে দেয়ার দরকার।
-মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদেরও কোন কোটার দরকার নেই আজ।
৪| ৩০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
কোটা ও কোটা সংস্কার নিয়ে আপনার সাথে আমার এর আগেও আলোচনা হয়েছে “আমি বলতে চাই কোটা বা কোটা সংস্কার জরুরী প্রয়োজন না, তা সম্পূর্ণ রুপে বাতিল করা হোক আর নাইবা হোক - কি আসে যায়? যা প্রয়োজন তা জাতি জানে না, বা জানার মতো জ্ঞান তাদের হয়নি, যা প্রয়োজন: -
১। তদবীর বাতীল
২। তদবীর প্রত্যাহার
৩। তদবীর ব্যাবসা বন্ধ
কোটা সংস্কার রাজনীতি করে সরকার হেলানো সম্ভব না এটা একটি পঁচা বাসী রাজনীতি ছিলো !!! বাংলাদেশ ইন্টেলিজেন্স তথ্য মতে কোটা সংস্কার একটি গণতান্ত্রিক মুখোশে ঢাকা রাজনৈতিক আণ্দোলন, যাতে করে ছাত্রছাত্রী উসকে দেওয়া যায়। কোটা সংস্কার করা হয়েছে তা এখন সময়ের ব্যাপার হয়তো বা কোটা সর্ম্পূর্ণরূপে বাতীল করা হবে। বাংলাদেশের অতি জ্ঞানী ছাত্রছাত্রী বুঝতে পারেনি তাদের কোটা সংস্কার নামে রাস্তায় নামিয়ে দেওয়া হয়েছে নোংরা রাজনীতির বলির পাঠা ব্যাবহারের নামে। প্রয়োজন ছিলো তদবীর বন্ধ করা । বাংলাদেশে সরকারী বেসরকারী চাকুরী তদবীরের লগবুকে হয় !!!
I am GPA 5 টাইপ ছাত্রছাত্রী সরকারী চাকুরী কে তদবীর সমস্যা থেকে রেহায় আন্দোলন না করে কোটা সংস্কার নামক বস্তাপঁচা বাসী রাজনীতির বলি হয়েছে মাত্র - ভবিষ্যতে ও হবে কারণ ছাত্রছাত্রীর জ্ঞানের নমুনা - I am GPA 5. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষায় সব ফেইল করে আন্দোলন করেছিলো আশা করি আপনার মনে আছে ।
৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে চেষ্টা করতে হবে চাকুরী সৃষ্টির; সেটাই কোটার আসল সমাধান।
কোটার প্রচলন, ১৯৭২ সালর প্রথম ৩ থেক ৬ মাসে জন্য দরকার ছিলো; পরে কোটা থাকা মানে শেখ সাহেবের অদক্ষতার প্রমাণ। আজকের কোটা আন্দোলনে তাকের, বিএনপি'র ও জামাতের পোড়া-আলু খাবার প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা গেছে; তবে, উহা সরকারের জন্য ভালো হয়েছে; সরকার কোটাকে সরায়ে ফেললে, তারেক, বিএনপি ও জামাত আবারো খড়কুটা ধরে আন্দোলন করার সুযোগ হারায়ে ফেলবে।
৫| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০২
Rezuan বলেছেন: -উনি আন্দোলনের ওজন বুঝতে পারলেও কোটা সংস্কারের জন্য আন্তরিকতা দেখান নি;উনার দূর্নীতিবাজ,গাজবলদ,কোটাধারী সচিবদের প্ররোচনায় উনি আন্দোলনকারীদের নিয়ে সংসদে বালখিল্য বক্তব্য রেখেছেন।প্রতারনা করেছেন উনি উনার সন্তানদের সাথে।
-৭৫ দিন পার হলেও কোন প্রজ্ঞাপন দেয়া হয়নি।এমতাবস্থায় কি ছাত্ররা কি হাত মুখ ধুয়ে পড়তে বসবে?
-৩৭ তম বিসিএসে কোটায় নিয়োগ পেয়েছে ৭৮২ জন,মেধায় ৫৪৬ জন।প্রসাসনের শিরা উপশিরায় অযোগ্য কোটাবাজরা রাজত্ব করছে।শেখ হাসিনা চাইলেই কি কোটা বাতিল করতে পারবেন?
আপনার শেষ প্যারা দুটি লিখেছেন আপডেটেড না থাকার কারনে।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ
৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা সময় ক্ষেপন করে বদনাম কুড়াচ্ছেন; কেহ ব্যুরোক্রেটদের দোষ দেবে না।
ছাত্রা শেখ হাসিনাকে ৩৬ বছর ধরে দেখছেন; উনাকে বুঝার দরকার আছে; আন্দোলন করা সঠিক, তবে অবস্হা বুঝতেও হয়।
চাকুরী সৃষ্টির জন্য অন্দোলন দরকার
৬| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গর্বের সাথে বলতে পারি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কোটার প্রয়োজন হয়না, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কারো সাহায্যে সহমর্মিতার প্রয়োজন হয়না, তারা জেনেটিক ভাবে যোদ্ধা, আর যোদ্ধা কারো কাছে তদবীর/হাত পেতে নেওয়া/ সুযোগ নেওয়া/ বিশেষ কোটায় নিরাপত্তা লাভ করার প্রয়োজন পরে না, যোদ্ধা জীবন যুদ্ধে টিকে থাকতে পারে এবং গর্বের সাথে বলতে পারি ভালো ভাবেই টিকে থাকে।
ভূয়া ইডিয়ট ও জারজ মুক্তিযোদ্ধাদের কারণে দেশের আসল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কলংকিত হবে এটা কেমন কথা, আইন করে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতীল করা হোক - আমরা দেখতে চাই দেশের সাধারণ I am GPA 5 টাইপ ছাত্রছাত্রী আসল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সামনে কিভাবে টিকে ???
প্রমাণ:- উদাহরণ ছ্দ্ধ নামে
১। “ I am GPA 5 টাইপ ছাত্র নাম অর্ক হাসান মাষ্টার্স পাশ তদবীর করে ১৫ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে সরকারী চাকুরী নিয়েছে, বেতন ৩০,০০০/- ঘুষ সংগ্রহ ৩০,০০০/- মাসিক আয় সর্বমোট = ৬০,০০০/- কিছু বলবেন তাকে?
২। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নাম স্বাধীন চৌধুরী মাষ্টার্স পাশ কোটা ও তদবীরের মাধ্যমে ৭ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে সরকারী চাকুরী নিয়েছে, বেতন ৩০,০০০/- ঘুষ সংগ্রহ ৩০,০০০/- মাসিক আয় সর্বমোট = ৬০,০০০/- কিছু বলবেন তাকে?
৩। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নাম জালাল মিয়া প্রাইমারী ফাইভ পাশ ব্যাবসা করে বিনিয়োগ করেছে ৩ লক্ষ টাকা, সিলেট হতে পান আর বরিশাল হতে সুপারী সংগ্রহ করে স্থানীয় গঞ্জ বাজারে আড়তদারী করে মাসিক আয় ১,০০,০০০/- সম্পূর্ণ হালাল উপায়ে । সাবাস জালাল মিয়া সাবাস - তুমি দেশের সোনালী সন্তান।
৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেগম জিয়ার ২য় টার্মে কমপক্ষে ১ লাখ ৮ হাজার "দেশ বিরোধী"কে মুক্তিযোদ্ধা লিষ্টে যোগ করা হয়েছে; ওদেরকে লিষ্ট থেকে বাদ দেয়া যায় চোখ বন্ধ করে, সাথে বেগম জিয়াকে আরো ২০ বছরের জেল দেয়ার দরকার।
৭| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৪
রসায়ন বলেছেন: শেখ হাসিনাঘোষণা দেয়ার পরও এটা প্রজ্ঞাপন জারি করে বাস্তবায়ন করার খবর নাই । তিনমাস চলে গেছে । এত দিন লাগে নাকি । আর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বলছে কোন কমিটিই গঠিত হয় নি তিন মাস হয়ে গেলেও । উপরন্তু পরশুদিন সংসদে শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা কোটা রাখার ইঙ্গিত দেয় ।
আজকের এই ঘটনা ঘটিয়েছে ছাত্রলীগের ভিতরে যেগুলো কোটাধারী তারা, জেনারেল পোলাপান যায়নি। আর এই কাজ করতে পেরেছে কারণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো গ্রীষ্মের ছুটি চলছে। এজন্য ক্যাম্পাসে পোলাপান নেই। নাহলে এই কাজ করার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারতো না। একটা ডিপার্টমেন্ট এর শিক্ষার্থীদেরই মোকাবেলা করার ক্ষমতা নেই এই সন্ত্রাসীদের।
আমি নিজে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রানিং স্টুডেন্ট । সব চোখের সামনে হচ্ছে।
৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
৩ মাস শেখ হাসিনার জন্য যথেষ্ট, উনাকে এই ব্যাপারে পিএস মারফত যোগাযোগ করার দরকার ছিলো। সংবাদ সন্মেলেন সব সময় যে রেজাল্ট দেবে, তা সঠিক নয়; কিছুটা কোটা থেকে যাবে; যেমন, সাঁওতাল, টিপারা, ও ক্ষুদে জন গোষ্টীকে কোটা দিতে হবে।
৮| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই কোটাবাজদের পেটানোই দরকার।
মাত্র হাজার দেড়েক সরকারি চাকরির জন্য আন্দোলিত!
কিন্তু বেসরকারি প্রডাকশন খাতে প্রায় ৫ লাখ ম্যানেজমেন্ট পদ বেআইনি ভাবে দখল করে রেখেছে ভারতীয়রা সে দিকে চোখ যায় না।
৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব থেকে শুরু করে আজকের কোটা আন্দোলনকারীরা সবাই সময় ভুল দাবী নিয়ে আন্দোলন করে আসছে; মগজ কম হলে যা ঘটে!
৯| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
ব্লগার হাসান কালবৈশাখী ভাইয়ের কমেন্টে বলতে চাই I am GPA 5 টাইপ ছাত্রছাত্রীদের নজরে পড়ে না টেক্সটাইল, গার্মেন্টস, ষ্টিল, সিমেন্ট ও জাহাজ শিল্পে ভারতীয় নাগরিক ম্যানেজমেন্ট পদে লড়াই করে টিকে আছে এবং বাংলাদেশের মতো দেশে চাকুরী করে মধ্যপ্ররেচ্যর চাকুরীর মতো বেতন ভাতা নিচ্ছেন - কোটা সংস্কারকারী আন্দোলন করে তাদের কি উদ্দেশ্য কায়েম করছেন তা তারা জানেন ।।
৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা ব্যুরোক্রেট হতে চায়, হাতে ক্ষমতা পেয়ে বাকীদের বাঁশ দেয়ার জন্য ও চুরি করার জন্য
১০| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:২২
রাকু হাসান বলেছেন: শেষ খবর কোটা সংস্কার নিয়ে ..।পরশু সারাদেশে ইউনিয়ন পর্যায় েসহ পতাকা মিছিল ঘোষণা ।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেকুবেরা চেয়েছে হাড্ডি; যা পাবার কথা, সেটাও হারাবে, মনে হয়।
১১| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিএনপি যেখানে কিছু করতে পারে নাই সরকারের, সেখানে এই ছাত্ররা তো মার খাবেই! তারা ১ টা বছর অপেক্ষা করতে পারত হয়তো বা...
০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনার উচিত নিজকে সন্মান করা; ছাতরা তো বেকুব, মোয়া চেয়েছে উনার কাছে!
১২| ৩০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: শেখ হাসিনা যেভাবে রেগে মেগে ঘোষণা দিয়েছেন তাতে কাজ হওয়ার কথা। মনে হচ্ছে সুবিধাভোগীরা ব্যাপারটাকে বিলম্বিত করে যাচ্ছে!
০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে বাংলার বাঘেরাও ভয় করে; উনি যদি প্রজ্ঞাপনের সময় ঠিক করে দেন, সেটা অমান্য করার সাহস কারো নেই; উনি এসব ব্যাপারে ঢিলামী নীতি অনুসরণ করে ভুল করছেন।
১৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪৪
নিশি মানব বলেছেন: কেন যেন মনে হচ্ছে এই কোটা বিরোধীরা শেখ হাসিনা বিরোধী। আর এই বিরোধ উস্কে দিয়েছে তারই আশে পাশের মানুষেরা। দলের লোকেরা। যাতে তাকে চাপের মধ্যে রাখা যায়।
তবুও আমি কোটা বিরোধী। আমি চাই কোটা প্রথা বাতিল হোক।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সিগন্যাস বলেছেন: প্রথম হলাম?