![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
যারা সঠিক মতো ইহুদীদের ইতিহাস জানেন, বুঝেন, লজিক্যালী এনালাইসিস করতে পারেন, তাদের কাছে একটা বিষয় স্পষ্ট যে, ইহুদীরা প্রাচীনকাল থেকে শিক্ষিত ছিলেন; হযরত মুসা শিক্ষিত ছিলেন, এবং তাদের শিক্ষা ও কালচার তাদেরকে ৩৫০০ বছর অন্যদের থেকে ভালোভাবে থাকতে সাহায্য করে আসছে। আজকের উন্নত বিশ্বের জীবনযাত্রার মান উপরে নিয়েছে শিক্ষা, বিজ্ঞান, টেকনোলোজী, অর্থনীতি, ফাইন্যান্স ও সুশাসন; এই সবগুলোতে ইহুদীদের শক্ত উপস্হিতি আছ। ইহুদীদের মাঝে বিল গেইটস নেই, গৃহহীন নেই, বেকার নেই, নিরক্ষর নেই, অনৈক্য নেই, নি:স্ব নেই, ড্রাগে আসক্ত নেই, ডিবোর্সও তেমন নেই।
ব্লগে ইহুদীদের এই অবস্হাকে যদি কেহ ব্যাখ্যা করেন যে, স্বয়ং আল্লাহ চেয়েছেন তাদেরকে "পৃথিবীতে ধনদৌলত দেয়া হবে, কিন্তু পরকাল থেকে বন্চিত করা হবে"; এই ধরণের ব্যাখ্যা কি লজিক্যালী সঠিক? এটা যদি সঠিক হয়, তা'হলে এটা সঠিক যে, মুসলমানদের জন্য বিশাল পরকাল রাখা হয়েছে, তারা এই জীবনে ধন দৌলত পাবে না; তারা আফগানিস্তান, ইথিওপিয়া, ইয়েমেন, বাংলাদেশের বস্তীর মানুষের মত জীবন যাপন করবেন।
খৃ্ষ্টান ধর্মের প্রচারক, ঈসা(আ: ) ইহুদী পরিবারের সন্তান ছিলেন; তিনি লেখাপড়ার সুযোগ পেয়েছিলেন; উনার ১২ জন এপোস্টেপল (সাহাবী) লেখাপড়া জানতেন; এসব সাহাবীরাই উনার বাণীকে লিপিবদ্ধ করেছেন হিব্রু, আরামিক ও গ্রীক ভাষায়; লিপিবদ্ধ থাকার কারণেই খৃষ্টান ধর্ম সহজেই ইউরোপে প্রচার লাভ করে। ইউরোপিয়ানরা যেই ধর্মেই থাকুক, তারা কঠিন প্ররিশ্রমী, তারা বিশ্বে সবার আগে আধুনিক বিশ্ব বিদ্যালয় স্হাপন করে, জ্ঞানের বিকাশ ঘটায়; জ্ঞানই সম্পদ সৃষ্টি করেছে, সুশাসন কায়েমের পথ খুলেছে, মানুষের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করেছে।
শিক্ষা ও অর্থনৈতিক কারণে, ইউরোপে গত শতাব্দী থেকে চাকরাণী প্রথা বিলুপ্ত হয়ে গেছে; আজকে তাদের উৎকর্ষ, শিক্ষা, জ্ঞানবিজ্ঞান, টেকনোলোজী, অর্থনীতি, শ্রম, ও সংকৃতি সবকিছুতে নারী পুরুষ সমান অবদান রাখছেন; ফলে, মানুষ উন্নত জীবন যাপন করছেন; অন্য মহাদেশের দরিদ্র ও পেছনে-পড়া মানুষকে সাহায্য করছেন; এখন, কিছু মুসলমান ইউরোপের উন্নতির ব্যাখ্যা দিচ্ছে যে, সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে এ দুনিয়ায় ধনদৌলত দিচ্ছেন, কারণ পরের জীবনে তারা কিছু পাবে না; যারা পরিশ্রম করছেন, জ্ঞান অর্জন করছেন, সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে পছন্দ করেন না; কিন্তু চাকরাণী হিসেবে নিয়ে, অন্যের মেয়ের উপর নির্যাতনকারী সৌদী মুসলমানদের জন্য বিশাল পুরস্কারের ব্যবস্হা করে রেখেছেন পরকালে? এগুলো কি লজিক্যাল?
ইসলাম ধর্ম এশিয়ার ও আফ্রিকার যেসব অন্চলে প্রচারিত হয়েছে, গত কয়েক শতাব্দী এরা জ্ঞান বিজ্ঞানে ভয়ংকর পেছনে; ইউরোপের ইহুদী ও খৃষ্টানরা যখন বিশাল বিশাল ইউনিভার্সিটি করেছেন, তখন এসব অন্চলে সর্বাধিক সামান্য মক্তব মাদ্রাসা স্হাপন করা হয়েছে। অটোম্যানদের পরিবারে পড়ালেখার ভার ছিল খৃষ্টান ও ইহুদী শিক্ষকদের হাতে; নাগরিকদের জন্য পড়ালেখা ছিল মক্তবে। আপনারা যারা স্কুল-কলেজে, ইউনিভার্সিটিতে পড়েছেন, তারা কি বিশ্বাস করেন যে, আপনাদের সময়ে মাদ্রাসায় যারা পড়েছেন, তারা আপনাদের চেয়ে বেশী জানেন? তারা ইহুদী ও খৃষ্টানদের উন্নতি, উৎকর্ষ, সুখী জীবন সম্পর্কে যে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, উহা কি লজিক্যাল?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা সেলফোন বানাচ্ছে, উড়োজাহাজ বানাচ্ছে, স্যাটেলাইট বানাচ্ছে, আনবিক চুল্লী বানাচ্ছে; সবই জ্ঞানের কাজ, তারা নাকি বন্চিত হবে?
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: ভালো লিখছেন। প্রথমত ওয়াজ মাহফিলে যখন যাই বা শুনি বাসায় বসে , ইয়াহুদী খ্রিস্টানদের তুলোধুনা করে ফেলে বক্তারা। ইয়াহুদী খ্রিস্টান চক্রান্ত বলে সব কিছুকে একই কাতারে নিয়ে আসেন তারা। কথা হচ্ছে, ইয়াহুদী আর খ্রিস্টান যে আলাদা ধর্ম, তাদের ভেতরও বিবেধ আছে সে কথা হয়ত জানেনই না তারা। কিছু একটা বলে চিৎকার করতে হবে তাই করে।
আমি একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম, যদিও নামাজ মিস যায় অনেক। দাড়ি আছে আলহামদুলিল্লাহ। আমি বিশ্বাস করি আর মানিও যে, আমাদের ধর্মে ইন্সট্রাকশন দেওয়া আছে অন্য ধর্মের মানুষের সাথে কিভাবে আচরণ করতে হবে। কিভাবে কথা বলতে হবে। কেন অন্য ধর্মের মানুষকে ছোট করা যাবেনা। আমার আয়াত নং মেনশন করতে পারব না , তবে কোরানে এইটা আছে যে ,"আপনি যখন মুশরিকদের সাথে কথা বলবেন ভদ্র ভাবে কথা বলবেন যাতে তারা মনে আঘাত না পায়। "
ভিন্ন ধর্মের কারো কথা বা কাজ কর্ম ইলোজিক্যাল মনে হলে সুশীল ভাষায় ব্যাখ্যা করা যায়। আজকালের কিছু হুজুর যেই ওয়েতে ব্যাখ্যা করছে আমি তাদের সাথে এক মত নই।
আর আপনার পুরো যেই কথা বলতে চেয়েছেন বিজ্ঞান ,প্রযুক্তির ব্যাপারে সেখানেও আমি একমত। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল না মিলিয়ে আমাদের মাদ্রাসা গুলো শুধুই কোরআন হাদিস মুখস্ত কেন্দ্রিক গড়ে উঠে। আমাদের দেশে খেয়াল করলেই দেখা যায় কতটা পিছিয়ে আমরা এই সব কারণে। মাদ্রাসার ছাত্ররা পরিশ্রম কম করছে না। একটা ৩০ পারার কোরান শরীফ , শতশত হাদিস সবসময় মাথায় রাখা কম পরিশ্রমের ফল না। শুধু বিজ্ঞান, ভাষা, গণিত ইত্যাদি বিষয়ে পিছিয়ে গেছি আমরা। কিন্তু তুরস্কের কথা চিন্তা করি, সেখানে বিজ্ঞান ভিত্তিক অনেক বিশ্ব বিখ্যাত ইসলামিক কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।
যাই হউক , ইয়াহুদী ধর্ম নিয়ে অনেক কিছু জানার আছে আমার। যেমন একটা সময় তাদের ভিন্ন গোত্রের আলেমদের হত্যা করা হয় নির্বিচারে। এইধরনের অনেক ইতিহাস আছে , চর্চা করা জরুরি। ++
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্কুল-কলেজ, ইউনিভার্সিটির কেহ বিশ্বাস করে না যে, মাদ্রাসার সমশ্রেণীর ছাত্ররা তাদের সমান জানে
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল শ্রদ্ধেয়,
বেশকিছু দিন আগে একটি সংবাদপত্রে দেখছিলাম, ভারতে গরিব পার্সিদের সর্বনিম্ন আয় বছরে সত্তর লক্ষ টাকা। এহেন গরিব পার্সি পরিবারগুলি ওদের রিলিফ সোসাইটি থেকে আর্থিক সহযোগিতা পেয়ে থাকে, তা সে ভারতের যেখানে বসবাস করুক না কেন। আমার মনে হয় আর কোনও সমাসে এমন বন্ডিং প্রথা নেই।
এখন পার্সি বা য়িহুদীদের প্রাচীনকাল থেকে আর্থিক ও সামাজিক স্ট্যাটাসকে দেখে অন্যেরা কটাক্ষ করলে ওদের কিচ্ছু আসে যাইনা। ওরা ওদের নিয়ে ব্যস্ত। আর আমরা ধর্মীয় জিগির তুলে ওদের নিন্দা মন্দ গেয়ে আনন্দে দিন কাটাই, এবং একে অন্যের গিবত গেয়ে দিন কাটাই।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার কথায় লজিক আছে
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
বিশিষ্ট বলদ বলেছেন: মুসা (আ: ) উনার সময়ের ফেরাউনের দরবারের অনেক অট্টালিকার ডিজাইনার ছিলেন।
সূত্র?
আমি বললাম আপনি আমেরিকায় মুরগী চুরি করেন। অমনি সত্য হয়ে যাবে?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুত্র হলো ইতিহাস।
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০০
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: সেটা সত্য। পরিষ্কার সত্য। এখন কথা হচ্ছে জানার পরিধি কার বেশি এইটা সুক্ষ ভাবে বিচার করা জরুরি। ধরুন একজন ইঞ্জিনিয়ারিং এর স্টুডেন্টকে অনেক কিছু জানতে হয় , বহিবিশ্বে সম্পর্কে আসলেই তাকে অনেক খবর রাখতে হয়। নিত্য নতুন প্রযুক্তির ব্যাপারে জ্ঞান অর্জন করতে হয়।
ওপর দিকে মাদ্রাসার ছাত্ররাও পড়ালেখা করছে, সারা দিন রাত কঠোর পরিশ্রম করছে। সেও অনেক জানে কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন কিছু ব্যাপারে। তাও খেয়াল করুন তারা ইসলামের একেবারে রুট লেভেল যেতে পারছে না সবাই। যার ফলাফল ফেসবুকের বিভিন্ন পোষ্টে কমেন্টে দেখতে পারবেন।
আমি সবাইকে যার যার জায়গায় ভালো কাজ করছে বা করুক বলে আবেদন জানাই। এই ছাত্র শিবির কে ঘৃণা করি। তবে গালিব নামে তাদের একজন বক্তার ভিডিও দেখছিলাম , সত্যি বলতে ভালো লেগেছে। ওই রকম ভাবেও যদি আমরা চিন্তা করতে পারতাম অন্তত ভিন্ন ধর্মের মানুষের সাথে এত কোন্দল থাকত না। লিংক জুড়ে দিচ্ছি দাদা।
ইউটিউব ভিডিও লিংক
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আচ্ছা সময় করে, আপনার দেয়া লিংকের ভিডিও দেখবো। মাদ্রাসার সিলেবাসে লজিক, ফিলোসফি, সোস্যাল সায়েন্স নেই বললেই চলে।
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৬
বিশিষ্ট বলদ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সুত্র হলো ইতিহাস।
উদাসী স্বপ্নের মত আরেকজন পণ্ডিত পাওয়া গেল? বর্তমানে সামুতে ব্লগিং চলতেছে না বালগিং চলতেছে তা নিয়ে কিঞ্চিত সন্দেহের মধ্যে পড়ে গেলাম।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার জন্য আলাদা করে ইতিহাস লেখার দরকার নেই
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১০
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: সেক্ষেত্রে আমার কিছুটা দ্বিমত আছে, দর্শন বিদ্যা কোরান হাদিসে আছে। আপনারও দ্বিমত থাকতেই পারে এব্যাপরে। সামাজিকতা সম্পর্কে বেশ ইন্সট্রাকশন দেওয়া আছে ,সেখানে আপানর দ্বিমত থাকতেই পারে। আর লজিক এর কথা নাইই বললাম।
আসলে সিলেবাসে নেই বললে কথাটা ঠিক হবে না। সিলেবাসে আছে তবে অন্যদের সে টপিকগুলোর প্রতি দ্বিমত আছে। সেটা সাবলীল ভাষায় আলোচনা করা যায়।
৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
কল্পদ্রুম বলেছেন: এশিয়ার ও আফ্রিকার যে সব অঞ্চল গত কয়েক শতাব্দী ধরে বিজ্ঞানে পিছিয়ে সেটা কি ধর্মের কারণে হচ্ছে?এরা নাস্তিক হলে বা খ্রীস্টান হলে কি এদের ইতিহাস অন্যরকম হতো?গত কয়েক শতাব্দীর কথা বললে সাম্রাজ্যবাদী ইউরোপিয়ানরা নিজেদের শেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য এসব অঞ্চল শোষণ করেছে।বিভিন্ন ধর্মের অপব্যাখ্যা এখানে অনেকগুলো হাতিয়ারের ভিতরে একটা।যেমন ইহকাল পরকালের ধনসম্পদ নিয়ে যেই ব্যাখ্যা দেওয়া হয় বলে আপনি লিখেছেন।ইয়োরপের জ্ঞান বিজ্ঞানের অনেক বেসিক কনসেপ্ট কিন্তু প্রাচ্যের গোল্ডেন এজের স্কলারদের অবদান।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
জ্ঞান-বিজ্ঞানের হচ্ছে মানুষের হাজার হাজার বছরের লব্ধ জ্ঞান; যারা সেটাকে নিজের মাথায় ধারণ করে, শিক্ষায়, সামাজিক উন্নয়নে, টেকনোলোজীতে প্রয়োগ করছে, তারা সেটার ফল ভোগ করছে।
৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪০
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ চাঁদ গাজী- এটি মুমিনদের জন্য অস্বস্তিকর পোস্ট। বর্তমান মুসলিম বিশ্ব জ্ঞান-বিজ্ঞান-তথ্য-প্রযুক্তি-সামরিক শক্তি-সামাজিক উন্নয়ন সর্বক্ষেত্রে ইহুদি-নাসারাদের চেয়ে পিছিয়ে পড়ে আছে। নিজেদের যাবতীয় অক্ষমতার জন্য দোষারোপ করছে ইহুদি-নাসারাদের। আবার ইহুদি-নাসারাদের দেশে যাওয়ার জন্য পাগল।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগামী ২০ বছরে, আফ্রিকা ও এশিয়া থেকে ৫ কোটী মানুষ ইউরোপ আফ্রিকাকে চলে যেতে চাইবে; ইউরোপ ভয়ে আছে, এত মানুষ নেয়ার মতো তাদের ক্ষমতা নেই
১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫২
পুলক ঢালী বলেছেন: সেন্সেটিভ পোষ্ট। এ্যাকাডেমিক নয় অবজারভেটরী সুতরাং লজিকই ফলাফল নির্নেয়ক।
ভাল লেগেছে : অভিশপ্ত জাহাজী,পদাতিক চৌধুরি, সাহেবদের মন্তব্য।
আর অগ্নিবেশ,বিশিষ্ট বলদ, সাহেবরা কেন মন্তব্য করেছেন বুঝিনি আমার জ্ঞানের স্বল্পতার কারনে।
আমার কথাঃ যারা বিজ্ঞান নিয়ে পড়েন ডাক্তার,ইন্জিনিয়ার,বা যেকোন শাখায়, তাদের জ্ঞান শুধু শিক্ষায় সীমাবদ্ধ থাকেনা ওনারা নুতন নুতন জ্ঞান সৃষ্টি করেন, নুতন কিছু আবিষ্কারের মধ্যে দিয়ে সৃজনী শক্তির বিকাশ ঘটিয়ে পৃথিবী এবং সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
কোরানের একটি অক্ষরও যেখানে পরিবর্তন করার সুযোগ নেই সেখানে শুধু কোরান মুখস্ত করে কতটুকু নুতন জ্ঞান সৃষ্টি করা সম্ভব ?
মানুষ পরকালের ভাবনায় এমনিতেই যে যার অবস্থান থেকে ধর্ম পালন করে।
মানুষ তার অহংবোধের কারনে কোন মানুষের কাছে আত্মসমর্পন করতে রাজী নয়। কিন্তু স্রষ্টার উপর নির্ভর করতে আমাদের কোন দ্বিধা নেই।
স্রষ্টার কাছে আমরা সবাই আত্মসমর্পন করে মনে শান্তি পাই তৃপ্তি পাই মনোবল অর্জন করি এবং সামনের দিনগুলি অতিবাহিত করার প্রেরনা পাই।
যে কাজের বিচার আমরা পৃথিবীতে পাইনা (মিথ্যা স্বাক্ষ্য প্রমান দিয়ে একজন নিরপরাধ মানুষকে ফাঁসী দেওয়া যায়।) তার বিচার আমরা স্রষ্টার উপর ছেড়ে দিয়ে সান্তনা খুজেঁ সামনের দিনগুলির দিকে এগিয়ে যাই।
সুতরাং যারা অন্য ধর্মকে হেয় করে নিজ ধর্মকে শ্রেষ্ঠ বলে সমাজে অস্থিরতা তৈরী করার প্রয়াস পায় নিঃসন্দেহে তারা ধর্ম ব্যবসায়ী এবং এর চর্চা এমন পর্যায়ে যাচ্ছে যা মানুষের শুভ বুদ্ধিকে পর্যন্ত অতিক্রম করে যাচ্ছে ।
ভাল থাকুন সবাই।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেসব মানুষ সৎভাবে পরিশ্রম করে, নতুন নতুন ভাবনা, ও জ্ঞানের প্রসার ঘটাচ্ছে, সুখে শান্তিতে থাকছে, তাদের মহান প্রচেষ্টাকে অব্যাখ্যা দিয়ে ভরে দেয়া লজিক্যাল নয়।
যারা বরং পরিশ্রম না করে, অন্যকে খাটিয়ে, অন্যদের অধিকার হনন করে, অন্যদের ভাগের সম্পদ দখল করে, নিজেদের জন্য সুখ শান্তি ক্রয় করছে, তারা নিন্দনীয়; মুসলিম এলাকায় এটা এখন আইনের মত প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।
১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: অন্ধ বিশ্বাস মুসলিমদের জ্ঞান-বিজ্ঞান ও উন্নতির থেকে পিছিয়ে রেখেছে...........
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের ১৭ কোটী মানুষ "দৈনিক সর্বমোট কত ঘন্টা কাজ করছে, কত মুল্যের সম্পদ উৎপাদন করছে, ও একদিন সময়ে ইউরোপের ১৭ কোটী মানুষ কত ঘন্টা কাজ করছে, কত মুল্যের সম্পদ উৎপাদন করছে", সেটা হিসেব করলে, সব পরিস্কার হয়ে যাবে, কেন ওরা বাংলার মুসলমানদের চেয়ে ভালো আছে।
১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: ধর্মকে লজিক দ্বারা বিচার করা ঠিক না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষকে নিজের লব্ধ জ্ঞান ব্যবহার করে বিশ্বকে বুঝতে হবে।
১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮
যবড়জং বলেছেন: কমেন্ট পড়তে আসলাম ।।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিক আছে
১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩
এ আর ১৫ বলেছেন: আমাদের তথাকথিত আলেম সমাজ এবং তথাকথিত লোক দেখানো ধার্মিক সমাজ সব সময়ে বলে থাকে মুসলমানদের ভিতর বিভক্তি , দুর্গতির জন্য নাকি ইহুদী নাসারা দায়ি এবং এগুলো নাকি তাদের ষড়যন্ত্র ।
এখন দেখা যায় ইহুদী এবং নাসা -- এদের মধ্য বিভক্ত আছে , অনৈক্য আছে সেই জন্য নিশ্চয় মুসলমানরা দায়ি ? যদি না হয় তাহোলে কারা দায়ি ?
ইহুদী নাসার যড়যন্ত্রে মুসলমানরা বিভক্ত হয়ে জ্ঞানে বিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়েছে , তাহোলে মুসলমানদের ষড়যন্ত্রে ইহুদী নাসার বিভক্ত হয়ে জ্ঞানে বিজ্ঞানে এতো আগালো কি করে ?
মুসলমানদের দলিলের ভিতরে যে সমস্যা রয়েছে সে গুলো মুলত মুসলমানদের বিভক্ত করেছে এবং জ্ঞানে বিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়ার জন্য প্রধান কারন হয়ে দাড়িয়েছে , তাহোলে ঐ সমস্ত ইসলামিক দলিল গুলোকি ইহুদী নাসাদের তৈরী বা যড়যন্ত্রের ফল ?
একটা উদাহরন --- আপনি যখন পহেলা বৈশাখ বা বিজয় দিবস পালন করবেন দেশিয় কৃষ্ঠি ব্যবহার করে ধর্ম নিরপেক্ষ চেতনায় তখন ওনারা বলবেন ওগুলো করা হারাম । ঠিক আছে ঐ ভাবে পালন করলে ওগুলো হারাম হয়ে যাবে , তাহোলে আসুন এবার আমরা কোরান হাদিস ইসলামিক চেতনা ব্যবহার করে ঐ দিবস গুলো পালন করি -- তখন ওনারা বলবে সোয়াব পাবার উদ্দেশ্য ইসলামে কোন কিছু যুক্ত করাকে বিদাত বলে , সুতরাং ইসলামিক চেতনায় পালন করলে সেটা হবে বিদাত ।
--
এই যে মুক্ত চিন্তা বিরুধী, মাওলানাদের মনোভব আমরা দেখতে পাচ্ছি প্রতিটি ইসুতে, সেই মনোভবের জন্য কি ইহুদী নাসাদের যড়যন্ত্র দায়ী ? এই মনোভব যখন কোন জাতীর মজ্জায় মজ্জায় প্রবাহিত হয় তখন সে জাতী জ্ঞানে বিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়ে । ইহুদী নাসাদের মধ্যে অনেক বিভক্তি আছে কিন্তু যেহেতু তারা এখন মুক্ত চিন্তা বিরুধী নহে ( এক কালে তারা ছিল ) , তাই তারা এখন সব কিছুতে এগিয়ে আছে ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
যে শিক্ষা ব্যবস্হা তেকে শিক্ষা গ্রহন করে মুসলমানরা আলেম হচ্ছে, সেখানে লব্ধ জ্ঞান মোটামুটি অনুপস্হিত ছিল এতদিন।
১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ইহুদী সম্পর্কে আমার ধারনা কম
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বে ১ কোটী ৪০ লাখ ইহুদী আছে; ইসরায়েল এখন তাদের দেশ; সেখানে যথাসম্ভব ৬০ লাখ ইহুদী আছে, বাকীরা সারা বিশ্বে ছড়ায়ে ছিটিয়ে আছে; তারা শিক্ষিত, কর্মঠ, তারা রিসার্চে সময় ব্যয় করে, আমেরিকার ফাইন্যান্স ও রাজনীতিতে তাদের উপস্হিতি অনেক বড়; তারা আমেরিকা ইউরোপে বড় বড় ব্যবসায় জড়িত; তারা পরিশ্রমী জাতি
১৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এখনো ভারতের পাঠ্যপুস্তকে অনেক মুসলিম সফল ন্যায় পরায়ণ শাসকদের ভিলেন হিসেবে দেখানো হয়েছে।সহজেই বোঝা যায় এই ভারতীয় উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করেছে হিন্দু কবি সাহিত্যিকগণ,মুসলমানরা নয়।
এই কথার ওপরে আপনার মতামত কি ?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিক আছে, হিন্দুরা, ইহুদীরা মুসলমানদের ভিলেন বানায়েছে, মেনে নিলাম। এরশাদকে, বেগম জিয়াকে, বাশারকে, তালিবানদের আপনি কি ভিলেন মনে করেন, নাকি মুসলীম প্রখ্যাত শাসক মনে করেন?
১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
ব্লু হোয়েল বলেছেন: ৪ নং প্যারায় শিক্ষা ও অর্থনৈতিক কারণে ইউরোপে গত শতাব্দি থেকে চাকরাণী প্রথা বিলুপ্ত হয়েছে ।
ইসলামী সভ্যতায় আজ হতে ১৪০০ বছর পূর্বে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) দাসপ্রথা তথা চাকরাণী প্রথার বিলুপ্তি ঘটিয়েছিলেন । এখন যদি কেউ দাসপ্রথা পূনঃ প্রচলন করেন সেটির দায় ইসলামের নয় ব্যক্তির ।
দ্বিতীয়ত,
মরক্কোয় আল-কারাওইন বিশ্ববিদ্যালয় ৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা হয় । বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃত ;
মিশরে আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় ৯৭২ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা লাভ করে ;
ইরাকে আল নিজামিয়া ১০৬৫ খ্রিস্টাব্দ প্রতিষ্ঠা লাভ করে ।
মুসলিম শিক্ষাবিদগন কর্তৃক এইসব বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হলেও এগুলোতে ধর্মীয় দর্শন ছাড়াও গণিত, রসায়ন, জীববিদ্যা, সমাজবিদ্যা, অর্থনীতি, প্রকৃতি বিজ্ঞান , কলা ও বাণিজ্যের বিষয়গুলো পড়ানো হত ।
এরপরও আমরা কেন এত পিছিয়ে পড়ে আছি তার একটাই কারণ আমাদের মধ্যে ক্ষমতার দন্দ্ব যা এখনও বহাল আছে ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আল-আজহার ছিল মাদ্রাসা, ১৯৬৩ সালে উহা বিশ্ব বিদ্যালয়ে পরিণত হয়। লন্ডনে ১ রুমের ভেতর পাকিস্তানীদের কিছু উনিভার্সিটি ও আইনের কলেজ আছে।
মুসলমানদের মাঝে জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা ছিলো, তারা উন্নত ছিলো, এখন নেই; তা;হলে ধরে নিতে হবে যে, আমরা যে ইসলাম ধর্ম পালন করছি, উহা আগের আসল ইসলাম ধর্ম নয়।
১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: পুলক ঢালি সাহেব, আমি বলতে চেয়েছি, কোন ধর্ম কেমন তা সেই ধর্মের অনুসারীদের অবস্থা দেখেই বোঝা যায়। আর একটা
জিনিস হল দুর্বল চিত্তের আদমীদেরই গায়েবী সাহায্যের দরকার হয়। এর সুযোগ নিয়েই ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধর্ম বেচে খায়। তবে ঈশ্বর বলে কিছু একটা থাকতেই পারে, কিন্ত ঈশ্বর ধর্ম সৃষ্টি করে মানুষে মানুষে বিভেদ করবেন কেন? কোরানকে তার অফিসিয়াল ভাষা বানিয়ে কিতাব নাজিল করবেন কেন?
১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সহজ ভাষায় ইহুদী আর খৃস্টান ধর্ম আর এর প্রচারকদের সম্পর্কে বলেন।
কমেন্ট গুলি ভালো লাগছে। অকারণে চুলকানি কমেন্ট কাউকে কাউকে দেখলাম করতে যার উদ্দেশ্য বিধেয় ক্লিয়ার না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানেরা ক্রমেই শিক্ষিত হয়ে উঠছে, তারা নিজেদের ভুল টের পাবে; মুসলিম দেশের সরকারগুলো মানুষকে জোর করে অশিক্ষিত করে রাখছে; বাংলাদেশের বুরোক্রেটরা সাধরণ মানুষকে প্ল্যান করে শিক্ষা থেকে দুরে রাখছে, তাদের মেয়েগুলোকে চাকরাণী বানাচ্ছে।
২০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব অগ্নিবেশ।
ব্লগটা চাঁদগাজী ভাইয়ের ওনার অনুমতি আছে ভেবে নিয়েই বলছি, আপনার এবারের মন্তব্যটা খুব সু্ন্দর হয়েছে। আপনার মন্তব্যের উত্তর আমার কাছে আছে কিন্তু সেটা এখানে দেওয়া সম্ভব নয় কারন ব্লগে বিভিন্নধারার মানুষ রয়েছেন একই বক্তব্য থেকে বিভিন্ন রকম অর্থ বের করে বিভিন্ন রকম মন্তব্যে ভয়ানক ক্যাচাল বেঁধে যেতে পারে।
কিন্তু ঈশ্বর ধর্ম সৃষ্টি করে মানুষে মানুষে বিভেদ করবেন কেন? কোরানকে তার অফিসিয়াল ভাষা বানিয়ে কিতাব নাজিল করবেন কেন?
এই কথাটিকে আসলে এভাবে বলা যায়না। শুধু এটুকুই বলবো ঈশ্বর মানুষে মানুষে বিভেদ তৈরী করেননি। মানুষে মানুষে বিভেদ মানুষই তৈরী করেছে।
আর একটা জিনিস হল দুর্বল চিত্তের আদমীদেরই গায়েবী সাহায্যের দরকার হয়।
ঠিক। তবে মানুষ মাত্রেরই চিত্ত দুর্বল। মানুষ কেন স্রষ্টার স্মরনাপন্ন হয় তার কারন আমি বলেছি।
যখন আমরা বিপদে পড়ি তখন বলি আল্লাহ্, ঈশ্বর, ভগবান আমাকে বাচাঁও! একথা বলে আমরা বিপদ কাটাবার জন্য মনোবল বৃদ্ধির প্রয়াস পাই।
একটা দুর্ঘটনায় যিনি বেচেঁ যান তিনি বলেন, "আল্লাহ্ আমাকে বাচিঁয়েছেন" তখন বলিনা যিনি মারা গিয়েছেন আল্লাহ কেন তাকে মারলেন? ওদিকে আবার কখনো কখনো কেন মারলেন তার উত্তর আমরা নিজেরাই বানিয়ে নেই, "আল্লাহ্ ঈশ্বর ভগবান যা করেন তা মঙ্গলের জন্যই করেন । ঐ ব্যাক্তির মৃত্যুর মধ্যে নিশ্চয়ই কোন মঙ্গল নিহীত আছে যা আমরা জানিনা স্রষ্টার লীলাখেলা বোঝা দায়।"
আপনি যদি পারেন তাহলে অবোধের ধর্মবোধ নামের একটি বই আছে পড়ে দেখবেন আপনার ভালো লাগবে। আমি দুঃখীত বইটি পড়ে আমার একজন প্রিয় ব্যাক্তিকে (লেখক) উপহার স্বরূপ দিয়ে ফেলেছি নাহলে আপনাকে দিতাম।
ভাল থাকুন।
২১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
রক বেনন বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে বিশদভাবে বলেছেন। আমাদের দেশে এমনিতেই বক ধার্মিক বেশি। আমরা বেশিরভাগ সময়ই অন্য ধর্মের মানুষদের দোষ ধরা নিয়ে ব্যস্ত থাকি। কিন্তু সেই সময়টুকুতে যদি নিজেদের ভুল ভ্রান্তি নিয়ে আলোচনা করা হতো আর তা সমাধানের পথ খুঁজে বের করার উপায় নিয়ে ব্যস্ত থাকা যেত, তাহলে একদিকে যেমন ধর্ম নিয়ে বিদ্বেষ কমতো তেমনি সামগ্রিক ভাবে উন্নতির পথে হাঁটা যেত। আমি বিশ্বাস করি - আপনি তখনই আপনার ধর্মের জন্যে সব থেকে বড় কিছু করেছেন যখন আপনি আপনার ধর্ম ব্যাতিত অন্য ধর্মের একজন অনুসারীর নিকট হতে আপনার ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা অর্জন করতে পেরেছেন।
শিক্ষা ও অর্থনৈতিক কারণে, ইউরোপে গত শতাব্দী থেকে চাকরাণী প্রথা বিলুপ্ত হয়ে গেছে; আজকে তাদের উৎকর্ষ, শিক্ষা, জ্ঞানবিজ্ঞান, টেকনোলোজী, অর্থনীতি, শ্রম, ও সংকৃতি সবকিছুতে নারী পুরুষ সমান অবদান রাখছেন; ফলে, মানুষ উন্নত জীবন যাপন করছেন; অন্য মহাদেশের দরিদ্র ও পেছনে-পড়া মানুষকে সাহায্য করছেন; এখন, কিছু মুসলমান ইউরোপের উন্নতির ব্যাখ্যা দিচ্ছে যে, সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে এ দুনিয়ায় ধনদৌলত দিচ্ছেন, কারণ পরের জীবনে তারা কিছু পাবে না; যারা পরিশ্রম করছেন, জ্ঞান অর্জন করছেন, সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে পছন্দ করেন না; কিন্তু চাকরাণী হিসেবে নিয়ে, অন্যের মেয়ের উপর নির্যাতনকারী সৌদী মুসলমানদের জন্য বিশাল পুরস্কারের ব্যবস্হা করে রেখেছেন পরকালে? এগুলো কি লজিক্যাল? - এটার উত্তর এখনও কেউ দেয়নি।
ভালো থাকবেন। আপনার জন্যে অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানেরা শিক্ষায় পেছনে পড়ায়, লজিকবিহীন আবোল তাবোল ব্যাখ্যা দিচ্ছে।
২২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঈসা আঃ ছিলেন বনি ইসমাইল। তাই বনি ইসহাক না হওয়াতে তাকে হত্যা করতে উধ্যত হন তারা। হযরত মুহাম্মদ সাঃও বনি ইসমাইল। তাকেও ধ্বংস করার সমস্ত প্রচেষ্টা চালিয়েছে ইহুদি এবং খ্রিস্টান। মানুষ বড় রহস্য ময়। স্রষ্টা কাহাকে নবী করবেন সেটাও মনপুত হয়নি বলে এমন সীমালংঘন মানুষের। ইহূদীর বা বনি ইসরাইলে লক্ষাধিক নবী প্রেরণ করা হয়েছে। তারা স্রষ্টার কৃপা লাভ করেছেন । পরে আবার অভিশপ্তও হয়েছেন । আল্লাহর হুকুম না মানার জন্য। তাদের কে মান্না সালুয়াও খাইয়েছেন আল্লাহ পৃথিবীতেই।
জ্ঞান বলতে আল্লাহর হুকুম জানা ও নবীর তরিকামত আমল করাকে বুঝায়।সেই জ্ঞানের ব্যাপারে স্রস্টার ওয়াদা রয়েছে। প্লেট টেকটোনিক থিওরী বিষয়ে জানার ব্যাপারে স্রষ্টার কোন ওয়াদা নেই।সৌদিদের জন্য বিশেষ কোন পুরষ্কার নেই। মুসলমানদের জন্য পুরষ্কার আছে। মুসলমানে উদাহারণ হলে ইবরাহীম আঃ যার উপর আল্লাহ কঠিন পরীক্ষা নিয়েছেন আল্লাহর রহমতে পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়ে খলিলুল্লাহ উপাধি পেয়েছিলেন।প্রকৃত মুসলমান হওয়া বহু কঠিন ও সাধনার বিষয়। উম্মতি মুহাম্মদীকেই বলা হয়ে তোমরা মুসলমান না হয়ে কবরে এসো না। তার মানে এটা আখেরাতে পরীক্ষায় পাশের একটা স্তর যা সাধনা করে অর্জন করতে হয়। কথা হলো গিয়ে জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো। কে শেখের বেটি আর কে নয় এটা বিবেচ্য নহে। হাবশী বেলাল রাঃ আল্লাহর কাছে অনেক পছন্দনীয় আবু লাহাব জাহেল অভিশপ্ত।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বে, তুলনামুলকভাবে ইহুদীরা ও খৃষ্টানরা সৎ ও পরিশ্রমী; তারা আল্লাহের অনুগ্রহ পাবে না, কিন্তু কম পরিশ্রমী ও বেশী মিথ্যাবাদীরা আল্লাহের অনুগ্রহ পাবেন, এটাকে বলে "ফাজি লজিক"।
২৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
রাজীব নুর বলেছেন: একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪।
২৭ বছর জেলে থাকার পরেও উনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
- তিনি নেলসন মেন্ডেলা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি খৃষ্টান, নোবেল পেয়ে জাতির পুর্নাংগ সমর্থনে দেশের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। বাংলাদেশের ড: ইউনুস সাহেব মুসলমান, নোবেল পেয়ে, এখন নিজকে অনেকটা লুকিয়ে রেখেছেন।
২৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সাইন বোর্ড বলেছেন: লজিক্যালি অাপনার ভাবনা ঠিক অাছে, মাঝে মাঝে একটা বিষয় নিয়ে অামিও ভাবি, সব নবী-রাসুল কেন মধ্যপ্রাচে অাবির্ভাব হলো, ইউরোপে কেন হলো না, তার মানে অাল্লাহ ইউরোপে এঁদের পাঠানোর প্রয়োজন মনে করেন নি, কারন ইউরোপে মধ্যপ্রাচ্যের মতো তখন অন্ধকার যুগ ছিল না ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বের কাছে এটা প্রশ্ন হয়ে আছে!
২৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
একটি প্রশ্নের উত্তর কি দিতে পারবেন? আল্লাহ তো হজরত আদম ( আঃ) কে আরবী ভাষা দান করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে কি করে এই সব চায়না, বায়না, জাপানী, কোরিয়ান, হিব্রু, মিব্রু, হিন্দী, উর্দু, ফারসী, পারসী, বাংলা, মালয় এই সব ভাষা এলো।
আল্লাহর দেয়া ভাষা এই সব জাতির মানুষরা কি করে ভুলে গেল?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ বিভিন্ন অন্চলে, গোত্রে থাকার ফলে, নিজেরা নিজেদের জন্য ভাষা আবিস্কার করেছেন, এটা মানব জাতির বিরাট সাফল্য
২৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মানুষ বিভিন্ন অন্চলে, গোত্রে থাকার ফলে, নিজেরা নিজেদের জন্য ভাষা আবিস্কার করেছেন, এটা মানব জাতির বিরাট সাফল্য
স্যার, তামিল জাতি যেখানে আছে সেখানে তারা তামিল ভাষায়ই কথা বলে। চায়না জাতি আমেরিকায় ও তাদের ভাষায় কথা বলে। আর আরবী ভাষার মানুষ তাদের ভাষা ভুলে চায়না, মায়না, হিব্রু ভাষা য় চলে গেল?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আরবেরা আরবীতে কথা বলছে, সমস্যা নেই
২৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
এটম২০০০ বলেছেন: আপনি যদি পারেন তাহলে অবোধের ধর্মবোধ নামের একটি বই আছে পড়ে দেখবেন আপনার ভালো লাগবে। আমি দুঃখীত বইটি পড়ে আমার একজন প্রিয় ব্যাক্তিকে (লেখক) উপহার স্বরূপ দিয়ে ফেলেছি নাহলে আপনাকে দিতাম।
অবোধের ধর্মবোধ
অবোধের ধর্মবোধ
অবোধের ধর্মবোধ
অবোধের ধর্মবোধ
অবোধের ধর্মবোধ ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়তে চেষ্টা করবো, ধন্যবাদ
২৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
সনেট কবি বলেছেন: মুসলমানদেরকে অবশ্যই ইহুদী ও খ্রিস্টানদের ভাল দিকগুলো বিবেচনায় রাখতে হবে। এমনকি বোদ্ধ ও হীন্দুদের নিষ্ঠার দিক খেয়াল রাখতে হবে। বস মিলিয়ে সব ক্ষেত্রে উন্নতি করতে না পারলে তাদের দূরবস্থা কাটবেনা। আর অন্যের সমালোচনার চেয়ে নিজের উন্নতির চেষ্টা করা অনেক ভাল।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটাই লজিক্যাল ভাবনা
২৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কিছুকিছু মুসলমান নিজের অপারগতা ঢেকে রাখবার জন্য বিভিন্ন অপব্যাখ্যা, লজিক দাঢ় করায়। এটাও এমন। ইসলাম জ্ঞান অর্জন করতে বলছে। তারা জ্ঞান মানেই কুরানের আয়াত আর হাদিস মুখস্থ করাই বুঝে আর কিছু নয়।
হাজার বছর পূর্বের খ্যাতিমান মুসলমানরা বেঁচে থাকার প্রয়োজনে যা যা করেছে তা অনুসরণ করতে গিয়ে তারা দিনদিন পিছিয়ে পড়ছে; যারা এগুচ্ছে তাদেরও পিছন থেকে টেনে নামানো চেষ্টা করছে।
আল্লাহ ন্যায় বিচারক। সভ্যতার কল্যাণে যারা বিভিন্ন টেকনোলোজি আবিষ্কার করছে তারা ভালো ফল পাবে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
শাক দিয়ে মাছ ঢাকছে
৩০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৯
উড়ন্ত বাসনা বলেছেন:
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা সংখ্যায় কম, কিন্তু ইতিহাসে তারা বড় স্হান দখল করে আছে
৩১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
মাহের ইসলাম বলেছেন: আমরা অনেক কিছুই লজিক্যাল না হলেও, ব্যক্তিগত ধান ধারনার উপর ভর করে বিশ্বাস করে ফেলি।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভাবনা লজিক্যাল না হলে, সেই ভাবনার উপর কোন সিদ্ধান্ত নিলে ভুল হবে।
৩২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এক্সোডাস ১:১৩ তে স্পস্ট লেখা কাদামাটি দিয়ে ইট বানানোর কাজটা মিশরীয়রা ইহুদী দাস দিয়ে করিয়েছিলো।
কথা হলো আমার মতো লোক যেহেতু আব্রাহামিক ধর্মে বিশ্বাস নেই তারা তখন ইহুদীদের অস্তিত্ব স্বীকার করবে না। কিন্তু চাদগাজি যেহেতু নাস্তিক নন, সেহেতু চাদগাজীর দাবি সঠিক। এর সবচে বড় উদাহরন এক্সোডাসের ঘটনা গুলোতে সবিস্তারে বর্নিত এবং ৫:৭,১৪,১৫,১৭,১৯ এমনকি প্যাপিরাস এমনহার্স্টেও এটা উল্লেখ আছে যে তখনকার ফেরাওদের বেশীর ভাগ বিল্ডিং প্রাসাদ পিরামিডের কারিগর ছিলো ইহুদী দাস
এই ক্ষেত্রে চাদগাজি ঠিক
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইহুদীরা কয়েক'শ বছর ফারাওনদের অট্টালিকা তৈরি করেছে, কোন সন্দেহ নেই।
৩৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২
অচেনা হৃদি বলেছেন: মুসা (আঃ) শিক্ষিত ছিলেন এটা সঠিক। কুরআন হাদিসের বর্ননা অনুযায়ী তিনি তো স্বয়ং ফেরাউনের গৃহে লালিত পালিত হয়েছেন, ফেরাউন মুসাকে নিজের সন্তানের মত লালন পালন করেছিলেন। ফেরাউন নিশ্চয়ই পালক পুত্র মুসাকে শিক্ষা দীক্ষা এবং যুদ্ধবিদ্যাতে পারদর্শী করে গড়ে তুলেছিল।
পরবর্তীতে মুসা নিজের বংশের পরিচয় জানতে পেরে ইহুদীদের পক্ষ নিয়েছিলেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক
৩৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৯
পিকো মাইন্ড বলেছেন: এইসব বাদ দিয়ে জাসদ নিয়ে লেখেন। মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা লিখুন। জাসদ কিভাবে এবং কেন এত জনপ্রিয় হলো তা জানার দরকার।
পোস্টের ব্যাপারে বলবো- যা কিছু হচ্ছে তা রাসুলের ভবিষ্যৎ বাণী অনুযায়ী হচ্ছে এবং হবে।ইহা বড় কিয়ামতের ছোট আলামত।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পৃথিবী আরো বিলিয়ন বছর টিকে থাকবে, মনে হচ্ছে! মানুষ হয়তো, আর ২/১ লাখ বছর থাকবে পৃথিবীর বুকে; এর মাঝে
ক্লাইমেট ও মানুষের শারীরিক পরিবর্তনের ফলে, মানুষ নিশ্চিন্ন হয়ে যাবে।
৩৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০২
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: ইসলামের প্রাথমিক যুদ্ধগুলোতে বিধর্মীদের শিক্ষিত ব্যাক্তিরা আটক হলে, জ্ঞান বিতরণের শর্তে মুক্তি দেওয়া হত। এথেকে বোঝা যায় ইসলামের গতি পথ কেমন।
অসংখ্য মসজিদ-মাদ্রাসা তৈরী হচ্ছে মানুষের অনুদানে, হাটে-বাজারে ভিক্ষা করার মাধ্যমে। অথচ ইসলামের প্রথম মসজিদের জমি দাতা ফ্রি দান করতে চাইলেও তা যথাযথ মুল্য দিয়ে নেয়া হয়েছিল।
কুরআনে সুষ্পষ্ট নিয়ম দেওয়া আছে। মুসলিমরা তা অনুসরন না করলে ইসলামের কি দোষ?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কুরানের নিয়ম মুসলমানেরাই মেনে চলছে, মুসলমানেরাই পেছনে পড়ে আছে।
৩৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৪
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: না। মুসলিমরা কুরআনের নিয়ম মেনে চলছে না। আপনি যেগুলোকে কুরআনের নিয়ম বলে চালিয়ে দিতে চাচ্ছেন, তা আপনার বিদ্বেষ এবং মুসলিমজাতীর অজ্ঞতাপ্রসুত।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
তা'হলে বাংলাদেশের মুসলমানেরা কি অন্য ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী জীবন যাপন করছেন? ইহুদীরা মুসলমানদের মতোই ধার্মিক।
বিশ্বে এখনই মুসলমানেরা ইসলাম সম্পর্কে বেশী জানেন, বিশ্বে মুসলমানেরা এত পরিমাণ কখনো শিক্ষিত ছিলো না; এত বেশী কুরান কখনো ছাপা হয়নি। আপনার কথায় ইমোশান আছে, লজিক নেই
৩৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৮
মুহাম্মাদ খাইরুল ইসলাম বলেছেন: ১. পৃথিবীর সম্পদ আল্লাহ যাকে খুশি দান করেন এর সাথে ধার্মিকতা বা অধার্মিকতার সম্পর্ক নেই। যারা দুনিয়ার উপায় উপকরণের যথাযথ ব্যবহার করতে পারবে তারাই দুনিয়ার কতৃত্ব পাবে। (অবশ্য নূন্যতম নীতি-নৈতিকতাও থাকতে হবে)
২. কোরআন কমপ্লিট কোড অফ লাইফ নয়, হেদায়াত গ্রন্থ। কোরানে সবকিছু নেই, তবে সবকিছুর মৌলিক নীতিমালা আছে। কোরানে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও মানুষের জন্যে কল্যাণকর জীবনের যাবতীয় উপকরণের কোনটাই নিষিদ্ধ করেনি বরং উৎসাহীত করেছে। তবে অবশ্যই তার যথার্থ ব্যবহার করতে হবে।
৩. নবী-রাসূলগন কোন টেকনোলজি, শিল্প বা জীবিকা অর্জনের বিশেষ কোন কলাকৌশল নিয়ে আসেননি এনেছেন উপদেশ, সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী মানদন্ড। তবে একেক নবী জীবিকার জন্যে একেক পেশা বেছে নিয়েছেন এটাকেও তারা মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করেছেন এবং কাজকে তারা ইবাদাত মনে করতেন।
৪. আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ (স) ইহূদের সাথে নিয়েই মদীনা সনদ গঠন করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন- আহলে কিতাবদের(ইহূদী-খ্রিষ্টান) মধ্যে যারা আল্লাহ, শেষ বিচার এবং আল্লাহর প্রেরিত রাসূলদের প্রতি বিশ্বাস রাখবে তারা (সম্ভবত এভাবেই আছে) সফলকাম।
৫. মানুষের সকল কাজের প্রতিদান উদ্দেশ্যের উপর ভিত্তি করে পাবে। অনেকে লোক দেখানো ভালো কাজ করে এবং এটাকে পুঁজি করে ভিন্ন উদ্দেশ্য হাসিল করে।
৬. বর্তমানে মুসলিমদের পেছনে থাকার অনেক কারণ আছে।
ক) ধর্মীয় প্রধানদের গোড়ামী,ধর্মের ভুল উপস্থাপন, দ্বীন ও দুনিয়াকে আলাদা ও সম্পর্কহীন মনে করা (দ্বীনকে দুনিয়ার অন্তরায় এবং দুনিয়াকে দ্বীনের অন্তরায় মনে করা।
খ) স্বার্থপূজারী ও আধিপত্যবাদীদের আগ্রাসন (স্ব-জাতি, বিজাতি উভয়ের ভেতরকার)
গ) পাপ-পঙ্কিলতার বিস্তার( এতে নিজেরাও দায়ী এবং যারা অশ্লীলতার প্রসার ঘটাচ্ছে এরাও দায়ী)
ঘ) বাপ-দাদার আমল থেকে চলে আসা সামাজিক কুসংস্কার থেকে সরে আসার চেষ্টা না করা।
ঙ) ধর্মকে অতি-প্রাকৃতিক মনে করে বাস্তব জীবনে বাস্তবায়নের প্রয়োজন অনুভব না করা।
চ) বিভক্ত শিক্ষাব্যবস্থা ইত্যাদী।
৭. আমি মুসলিম, আমি ঈমানদার শব্দ উচ্চারণই আল্লাহর কাছে যথেষ্ট নয়। কথায় কাজে মিল না হলে আল্লাহ কাউকেই ছাড় দেন না। সব মানুষই আল্লাহর সৃষ্টি, পক্ষপাতিত্ব আল্লাহর নীতি নয়। বিশ্বাস,উদ্দেশ্য ঠিক রেখে যে যতটুকু কাজ করবে সে ততটুকু মর্যাদা পাবে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি মক্তবের লোকদের যুক্তির প্রচারক।
৩৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৫
রাফা বলেছেন: ধর্মের কারনে নয় ...।আমরা আমাদের ধর্মকে সঠিকভাবে অনুসরন করিনা বলেেই আমাদের এই অবস্থা।আমাদের ধর্মের শুরুতেই বলা হ্ইছে পড় তোমার প্রভুর নামে।এমনকি বিদ্যা অর্জণের জন্য প্বথিবির এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যেতে বলা হয়েছে।অথচ আমরা করছি ঠিক বিপরীত ।
কাজেই কি কারনে আমরা উন্নতি করবো বলুন?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কুরানে "পড়" বলার পরও, মুসলমানেরা নিজেদের লোকদের পড়তে দেয়নি; তোরাহ'তে "পড়" আছে কিনা আমার মনে নেই; তবে, একজন ইহুদীও যাতে অশিক্ষিত না থাকে, সেটা কন্ট্রোল করা হয় সিনাগগ থেকে। খৃষ্টানরা ইহুদীদের মতো অত শক্ত নয় পড়ালেখার ব্যাপারে; তবে, খৃষ্টান দেশেই বিশ্বের সবাই উচ্চ-শিক্ষা নিতে যায়।
তা'হলে, "পড়" শব্দটাকে মুসলমানেরা শুধু হজরত মোহাম্মদ (স: ) কর্তৃক জিব্রাইলের আনা আয়াত উচ্চারণ করাকে মনে করে।
৩৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশে অমুসলিমদের অবদান “বৃক্ষ তোমার নাম কি? ফলে পরিচয়”!!!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সৎ প পরিশ্রমীদের বিপক্ষে ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে মুসলমানেরা
৪০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পৃথিবী আরো বিলিয়ন বছর টিকে থাকবে, মনে হচ্ছে! মানুষ হয়তো, আর ২/১ লাখ বছর থাকবে পৃথিবীর বুকে; এর মাঝে ক্লাইমেট ও মানুষের শারীরিক পরিবর্তনের ফলে, মানুষ নিশ্চিন্ন হয়ে যাবে।
- এটি ভয়ংকর নির্মম ও সত্য তথ্য । মানুষ আর দুই হাজার (২,০০০) বছর টিকবে কি না তা প্রশ্ন হয়ে দাড়িয়েছে !!!
আপনি তো আশার বাণী দিয়েছেন ২/১ লাখ বছর !!! - চায়নীজরা বিশ্বাস করে পৃথিবী হয়তো টিকে যেতে পারে একটা গরম ফুটবল হিসেবে তবে মানুষ আগামী ২,০০০-৫,০০০ বছরের মধ্য নিশ্চিন্ন হয়ে যাবে ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
জলবায়ু পরিবর্তন, পলুশান, যুদ্ধ, ঔষধের বিষক্রিয়া ফলে শারীরিক পরিবর্তনের ফলে মানুষ ক্রমেই কমে যাবে; কিছু মানুষ সব সময়ই টিকে থাকবে; সব শেষে হয়তো প্রজনন ক্ষমতা হারিয়ে যেতে পারে।
৪১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩২
নতুন নকিব বলেছেন:
কার ঢোলক কে যে পেটায়!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার মক্তব জগতের কথাই আলোচনার বিষয়
৪২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৩
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: কথাগুল সত্য বলেছেন। ইসলাম জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা-সংস্কৃতিতে পিছিয়ে রয়েছে অনেক। নূন্যতম মাদ্রাসা মক্তব্যের বেশি কোন প্রতিষ্ঠান তারা স্থাপন করেনি যাতে জ্ঞান চর্চা করা হয়। বরাবার একটা প্রবাদ আমরা শুনে আসছি, যে জাতি যতবেশি শিক্ষিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। মুসলিম জাতিরা এই কারণে পিছিয়ে পড়ছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাদ্রাসা মক্তব তরুণদের বেকুবে পরিণত করে আসছে শত বছর ধরে।
৪৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কিন্তু কম পরিশ্রমী ও বেশী মিথ্যাবাদীরা আল্লাহর অনুগ্রহ পাবেন এমন কোন প্রতিশ্রুতি ইসলামে নেই। পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি। আরবের শেখদের জন্য কোন স্পেশাল বিধান নেই ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইসলাম আরবদের হাত হয়ে বিশ্বের কাছে এসেছে; আরবেরা বুদ্ধিমান জাতি ছিলো না কোন কালেই
৪৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: মুসলমানদের পিছিয়ে পড়ার কারণ হিসেবে, আপনি মুসলমানরা প্রাকৃতিক জ্ঞান আহরণ করে না এবং চর্চাও করতে চায় না এই কারণটি বলেছেন। তবে ফিজিক্যালি আপনি মুসলমানদের সাথে তাদের পিছিয়ে পড়া, অন্তঃদ্বন্দ্ব এগুলির কারণ জিজ্ঞেস করলে তারা ইহুদীদের চক্রান্ত বলে সবকিছু ডেকে ফেলতে চায়। তবে আপনার পোস্ট পড়ার পরে যারা মন্তব্য করে আপনার পোস্টের বিরোধিতা করতে চেয়েছে তারা কিন্তু এখানে ইহুদিদের চক্রান্ত কথাটি উল্লেখ করছে না, একদিক দিয়ে এটা আপনার পোষ্টের সফলতা। আমাদের হুজুরেরা যারা ওয়াজ মাহফিলে ইহুদি নাসারাদের গালাগালি করেন, তাদের দোষারোপ করেন আমি নিশ্চিত তারা জীবনেও কখনো একজন ইহুদির সাথে ধর্ম নিয়ে, মুসলমানদের পিছিয়ে পড়া নিয়ে ডিবেট করেছেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের মোল্লা মৌলভীরা কখনো ইহুদী দেখেনি; বাংলাদেশের সবচেয়ে জ্ঞানী মোল্লা ও একজন সাধারণ ইহুদী যেকোন বিষয়ে কথা বললে, মোল্লাকে বেকুব বলে মনে হবে।
৪৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যতই যাই হোক ইহুদীরা প্রথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট জাতী। সেটা কুরআন-হাদীস দ্বারা প্রমানিত।
আমেরিকা না থাকলে ইসরায়েল ধ্বংস হতে ১ সাপ্তাহ ও লাগবেনা।
বিশ্বাস বড়ই কঠিন জিনিষ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেইজন্য বিশ্বের বেশীর ভাগ মানুষ কুরান নিয়ে সন্দেহে আছে; বিধাতা মানুষকে যদি সৃষ্টি করে থাকে, তিনি তাকে নিকৃষ্ট বলার পেছেন লজিক নেই।
৪৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯
রানার ব্লগ বলেছেন: অভিশপ্ত জাহাজী @ ছাত্র শিবিরের ভাল কথায় বিভ্রান্ত হবে না এটাই ওদের মুল শক্তি। একজন মানুষ কে ভাল কথা বা সঠিক কথা বলে যতটা নিয়ন্ত্রন করা যায় অন্যকোন ভাবেই তা সম্ভব না। আর এরা ঠিক এই কৌশলটাই অবলম্বন করে। এদের ভাল কথার তোড়ে এরা আপনার শার্টের বোতাম থেকে প্যান্টের জিপার পর্যন্ত খুলে ফেলবে আবার তা লাগিয়ে দিবে এই সময়ের মধ্যে এরা আসলে ভাল কথাই বলবে যা আপনাকে মটিভেট করতে সময় নিবে না।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
অভিশপ্ত জাহাজী নিকের কোন ব্লগার মন্তব্য করেছিলো? চেক করে দেখি কি বলেছেন!
৪৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯
নতুন বলেছেন: [51:56] আমার এবাদত করার জন্যই আমি মানব ও জিন জাতি সৃষ্টি করেছি।
মানুষ সৃস্টি করা হয়েছে এবাদতের জন্য.... তাই মুসলমানেরা বত`মানে মাদ্রাসায় এবাদতের জন্যই শিক্ষা দেয় এবং এবাদতই করছে।
তাই ইহুদী/খৃস্টিয়ানদের উন্নতি তাদের সহ্য হচ্ছেনা।
যারা শুধুই ইহুদী/খৃস্টিয়ানদের খারাপ চোখে দেখেন তাদের কাছে জিঙ্গাসা<<< কতজন ইহুদী/খৃস্টিয়ানদের সাথে মিশেছেন বা কাছে থেকে দেখেছেন?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বের মুসলমানেরা নিজের চাকুরীর ম্যানেজার হিসেবে নিশ্চয় খৃষ্টান বা ইহুদীকে চাইবে, মুসলমানকে চাইবে না।
৪৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
রানার ব্লগ বলেছেন: মুসলিমদের মধ্যে যেমন উগ্র মৌলবাদি আছে তেমনি ইহুদীদের মধ্যেও আছে এরা প্রতিনিয়ত ভিন্ন ধর্ম অবলম্বীদের গালাগাল করে থাকে মজার ব্যাপার হল সংখায় এরা কম এটা অবশ্যই সত্য যে সম্পূর্ণ পৃথিবীর আধুনিয়াকরনে ইহুদীদের অবদান স্বীকার না করে পারা যায় না।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইহুদীরা অন্য জাতিকে গালি দেয় না; ইহারা আরবদের ভয় পায়, তাদের থামানোর পক্ষে বক্তব্য রাখে ও আরবী শিখে।
৪৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২০
হাসান রাজু বলেছেন: @মোঃ মাইদুল সরকার আপনি বলছেনঃ " যতই যাই হোক ইহুদীরা প্রথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট জাতী। সেটা কুরআন-হাদীস দ্বারা প্রমানিত। "
আমার মনে হয় আপনি সুরা আল-মায়েদার ৫১ নং আয়াতকে রেফারেন্স হিসেবে দেখাবেন। আপনার জন্য নিচের লিংক ।
ক্লিক করুন ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাইদুল সরকার বরাবরই পেছনে পড়ে আছেন, উনার ভাবনাচিন্তা বেকুবী স্তরের
৫০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একেকজনের কথা পড়লে মনে জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইতিহাসবিদ আর কি কইতাম!
১) পৃথিবী ২০০ বছর বাচবে!
বর্তমানে যতগুলো অবজার্ভেশন বা সেলেস্টিয়াল মুভমেন্টেও সে নিশানা নাই। এছাড়া ডাইনোসর বিলুপ্তির কারন যে উল্কাপাত সে সাইজের উল্কা যদি পড়েও নিদেনপক্ষে দুনিয়ার জীবন নিশ্চিহ্ন হতে পারে কিন্তু পৃথিবী ধ্বংস হবে না। একে কক্ষপথ থেকে সরাতেই যে সাইজ দরকার সেটা থিয়া প্রোটোপ্লানেটের খুব কাছাকাছি। আবার আমি যদি সুর্যের ১০ শতাংশ ঔজ্জ্বলতা বৃদ্ধির হাইপো ও ধরি তাহলেও পৃথিবী ধ্বংস হবে না কিন্তু জীবন বেঁচে থাকতে আরো ১ বিলিয়ন সময় আছে। তখন মঙ্গল হবে পৃথিবীর মতো বাসস্থানের যোগ্য। স্পেস এক্স নালা তাই মঙ্গল গ্যানোমিডের মতো জায়গার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
২) ইহুদীরা নিকৃষ্ট
এসব এন্টিসেমিটিজম কথা বলে দেখেই এরা কুকুরের মতো মারা খায়। নিরপেক্ষ ভাবে বর্বর সে মহান ডাকাতের জীবন পর্যালাচনা করলে দেখা যাবে সে একজন ডাকাতছিলো। ডাকাতী আর যৌনদাসী নিজে আর তার অনুসারীরা তার ধর্ষন বিক্রির মাধ্যমে তাদের পেট চলতো। এবং তৎকালীন ইহুদী গোত্রগুলো সম্ভ্রান্ত এবং ব্যাবসায়ী হবার কারনে তারা পার্শ্ব বর্তী ডাকাতদলগুলোর হিংসার কারন ছিলো। সমস্যা হলো এই তে এক ডাকাতের মুখ থেকে নিঃসৃত হিংসাত্মক বানী বেরোনোর পরও আমরা তাদের আবিস্কৃত ও তাদের দান পেয়েও সেটা খেয়ে পড়ে তাদেরকে গালি দেই। এরকম নিকৃষ্ট হারামখোর জাতী মনে হয় এরাই আছে
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মংগলে পানি তৈরি হবে না, ফলে উহার কোন ভুমিকা নেই
৫১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আর এই নির্দিষ্ট জাতী কখনোই ভালো বা উন্নত ছিলো না। যাদের শাসনামলে মানুষজন একটু ভালো থাকতো দেখা গেছে তাদের সবাই এই মিথ্যা ডাকাতের ধর্মের অনেক নিয়ম রহিত করছিলো এবং মুক্তবুদ্ধির চর্চা করছিলো। আর বেশীরভাগ এমনকি সেই মহান ডাকাত যিনি কিনা এই মিথ্যা ধর্মের প্রবর্তক তার সময়ের সে নিজে না খেয়ে থাকতো। তাদের আয়ের একমাত্র উৎস ছিলো যুদ্ধ হতে লুটের মাল। বিষক্রিয়ায় মারা গেলে যখন তারডাকাত সঙ্গিরা কামড়াকামড়ি করে ক্ষমতা নিলো, একজনের শাসনামলে এত ট্যাক্স ছিলো যে চারদলের লোকজনেই তাকে পিডাইয়া মেরে ফেললো। আরেকজনের শাসনামলে বিশুদ্ধপানি ও খাবারের অভাবে প্লেগ ছড়িয়ে পড়লে অনাহারে একদিনেই ২৫০০০ লোক মারা যায়। আর বাকি দুজন যুদ্ধ দাঙ্গা করতে করতেই মারা গেছে। পরবর্তী শাসকদের মধ্যে যে হাতে গোনা দু একজনকে পাওয়া গেছে তাদের সময় একটু ভালো ছিলো কারন তারা মুক্তবুদ্ধির লালন করেছিলো, বর্বর শরীয়া আইনে ব্যাপক পরিবর্তন, জিযিয়া করের মতো অনৈতিক ও বিভাজনমূলক বর্বর নিয়ম রদ এবং জনসাধারণের মধ্যে আধুনিক ও পশ্চিমা ভাবধারার জীবনব্যাবস্থা চালু করেছিলো।
তাই যারা বলেন ঐ নির্দিষ্ট ধর্মের স্বর্ণযুগ বা অগ্রযাত্রা এরা সেসময়কার বই সমুহ পড়েননি বা সঠিকভাবে জানেন না।
না জেনে পন্ডিতের মতো কথা বললে হাসিই লাগে
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
তেল না পাওয়া অবধি মক্কা মদীনায় জীবন ছিলো অমানুষিক
৫২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার পোস্ট ভালো লেগেছে। বিতর্ক আরো ভালো লাগছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগে আলোচনার যায়গা, সবাই এখানে নিজের ভাবনাকে তুলে ধরছেন।
৫৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: প্রধান চার ধর্ম গ্রন্থের দুইটা নিয়ে ব্যাপক পড়াশোনা করেছেন আপনি -বাকি দুইটা নিয়াও শুরু করেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
চেষ্টা করবো
৫৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মঙ্গলে পানির ব্যাপারটা বিতর্কসাপেক্ষ। আর প্লানেটোলজিতে একটা গ্রহের ট্রান্সফর্ম একটু জটিল। সে হিসেবে ১ বিলিয়ন বছর অনেক বিশাল সময়
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এক সময় পৃথিবীর বায়ুমন্ডল ভেদ করে জলীয় বাস্প হারিয়ে যাবে; সেটা ঘটেছে মংগলে; মংগলের বায়ুমন্ডলে প্রয়োজনীয় গ্যাস নেই, যা পানির সৃষ্টি করতে পারে ও আটকিয়ে রাখতে পারে।
৫৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সেটা যখন সুর্য তার সব হাইড্রোজেন খুইয়ে হিলিয়াম ধরবে তখন সে বিশালাকার ধারন করবে। সেটা হতে হলেও কয়েক বিলিয়ন বছর অপেক্ষা করতে হবে। তার চে ১০ শতাংশ উজ্জলতা বৃদ্ধি অতি সন্নিকটে: মাত্র ১ বিলিয়ন। আর বায়ুমন্ডল থাকার ব্যাপারটা নির্ভর করে গ্রহের গ্রাভিটির ওপর। মঙ্গলের সবকিছুই হিমাংকের নীচে। আর পানির অস্তিত্ব দুই মেরুতে ও পালিকির ক্রেটারে শুস্ক মৌসুমে কিছু আছে তার আভাস পাওয়া গেছে। মার্স রোভারের ডাটা সেটা সমর্থন করে।
তারপরও মঙ্গলের ক্ষেত্রে কি ঘটে সেটা এখনও বলা সম্ভব না।এছাড়া গ্যানিমিড, ইউরোপা সেলিরিস সহ বেশ কিছু জায়গাতে স্পেকট্রোস্কোপিতে পানির সাগরের অস্তিত্ব বিদ্যমান এটা জানা যায়।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
দিন ও রাতের মাঝে তাপমাত্রার পার্থক্য ১৭০ ডিগ্রি ফারেনহাইট, এই অবস্হা পানির (প্রান ধারণের জন্য তরল অবস্হায়) উপস্হিতির পক্ষে নয়
৫৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পানি থাকার জন্য তাপমাত্রার ব্যাবধান কোনো বিষয় নয়। এটা নির্ভর করে ফিউশন প্রক্রিয়া যতদুর এবং কত সময় পর্যন্ত স্থায়ী। হাইড্রোজসহ থেকে হিলিয়াম, বেরিলিয়াম তারপর একটু দূরে লিথিয়াম এবং আয়রনের গিয়ে স্থায়ীত্ব নেয় একটা তারা। পর্যায়স্মরনী দেখলে বুঝবেন অক্সিজেন বেশ হাল্কা একটা মৌলিক পদার্থ এবং এই প্রক্রিয়ার মধ্যেই বেশ প্রচুর পরিমানে অক্সিজেনও থাকে। সময়ের আবর্তে এভাবেই পানি সৃস্টি হয় যখন তাপমাত্রা ( সমস্যা হলো এই দুই অনু নিজেরা বেশ ঠান্ডা এবং পানি তৈরীর জন্য একটা থ্রেশোল্ড তাপমাত্রা দরকার যেটা একটা প্লানেটারী সিস্টেম যখন বিবর্তিত হয় তখন তারা পায়) তাপমাত্রা থাকে একে অপরের সাথে বিক্রিয়া করে কারন হাইড্রোজেন অনুর নিউক্লিয়াসে একটা ইলেকট্রনের চাহিদা প্রচন্ড।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপাতত কোন অজানা কারণে, নতুন করে জলীয় বাস্প হলে, তা বায়ু মন্ডল ভেদ করে হারায়ে যাবে; যদি গ্রহের ভুমির কাছাকাছি থাকে উহা বরফে পরিণত হবে।
৫৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে কি ইসলাম অনেক দুর্বল হয়ে পরেছে ? আমার একটি পোষ্ট “শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশে অমুসলিমদের অবদান “বৃক্ষ তোমার নাম কি? ফলে পরিচয়”!!! অমুসলিমদের প্রতিষ্টানের নাম শুনে ইসলামের ভীত কেঁপে উঠেছে - নাউজুবিল্লাহ । অমুসলিমদের প্রতি তাহলে কোনো কৃতজ্ঞতা থাকবেনা আমাদের ?
আমার পোষ্টটি সম্পূর্ণ ভাবে অমুসলিমদের প্রতি একটা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপণ মাত্র - কয়েকজন মিলে তাকে ইসলাম, ইসলামের ক্ষতি, ধর্মে দন্দ্ব, সাম্প্রদায়িকতা করে পোষ্ট দিয়ে উম্মাদ হয়ে পড়েছে - তাহলে কি ধরে নিতে হবে বাংলাদেশে বা ব্লগে ইসলামের এই দুরবস্থা !!! অন্য ধর্মের কারো ভালো/সুনাম শুনলে তাদের ধর্ম বিলিন হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা তৈরি হয় ?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগ একটা বিচিত্র প্লাটফরম, এখানে সব ধরণের শিক্ষিত মানুষ আছেন।
৫৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৮
আখেনাটেন বলেছেন: জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা মোল্লাদের ভাবনাচিন্তাকে সংকুচিত করে ফেলেছে। যে কীবোর্ড টিপে কিংবা মাইকে গগনবিদারী চিৎকারে ইহুদী-নাসারাদের অভিসম্পাত করছে, সেই ডিভাইসগুলোও ইহুদী-নাসারাদের অাবিষ্কার।
কিছু খারাপ মানুষ সব ধর্মেই রয়েছে তাই বলে গোটা গোষ্ঠীকে অভিসম্পাত করা কতটুকু উচিত সেটা আমাদের ভাবা দরকার। ঠিক এই জিনিসটাই বুমেরাং হয়ে মুসলিমদের বিপক্ষে ধেয়ে আসছে নানাভাবে, নানা আঙ্গিকে।
আপনার চিন্তাটুকু ভালো লাগল।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানদের বেকুব অংশ বাকী অংশকে পেছনে টানছে অনবরত
৫৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যে ভাবনা চিন্তা ঈমানের জন্য ক্ষতিকর সেটা যত চাকচিক্যময় হোকনা কেন সেটা পরিহার করে চলাই বেটার।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সৃষ্টিকর্তা লজিক্যালী সৎ ও পরিশ্রমীদের পুরস্কৃত করার কথা
৬০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
স্রাঞ্জি সে বলেছেন: বেগম জিয়াকে বাসায় যেতে না দিলে, আওয়ামীরা বিপদে পড়বে!
এই পোস্টি সরাই পেলছেন কেন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
পোষ্টটি আমি সরাইনি
৬১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
তাহলে কি মডডুরা। কেন সরাইছে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে; যথাসম্ভব, কোন ম্যাঁওপ্যাঁও নালিশ করেছে।
৬২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জেনারেল হইছেন নাকি?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
না, সবকিছু ঠিক আছে!
৬৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮
ল বলেছেন: দৈনন্দিন জীবনে ধর্মের গুরুত্ব বাড়লে অপরাধ-প্রবণতা কমে, আইন-শৃঙ্ক্ষলা পরিস্থিতির উন্নতি হয় সে হোক মুসলিম বা ইহুদী ।”
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে দৈনন্দিন জীবনে ধর্মের গুরুত্ব বেড়ে চলছে
৬৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আপনি কোরআন পড়লেন, পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়লেন। অফিসে গিয়ে দেশের গাড় মারলেন।
কোরআন কিভাবে আপনাকে আটকাবে? আমার কমেন্টে বাস্তবতা আছে। ইসলামের মুলমন্ত্র কিন্তু কমুনিজম বা সোসালিজমের চেয়ে অনেক বেশী সাম্যবাদী।
শুধু বাংলাদেশের না বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম জনতা ইসলামের আদর্শে বলীয়ান নয়।
আপনি প্রশ্ন করেছেন বাংলাদেশের মুসলিমরা কি অন্য ধর্ম মেনে চলছে কি না। তাই তো?
আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি।। [বিঃদ্রঃ মোল্লা-পুরোতরা ক্ষেপে যেতে পারে]
ইসলামের ভবিষ্যতবানীতে স্পষ্ট উ্ল্লেখ আছে যে, মুহম্মদ(সাঃ) অনুসারীদের মাঝে ৭৩ টা দল উপদলের উদ্ভব হবে। যাদের মধ্যে ৭২টা জাহান্নাম তথা নরকে যাবে। নরকযাত্রী দলগুলো শুরুতে যাবে তাদের আলেম তথা তথাকথিক ধার্মিকবৃন্দ। একদল মাত্র জান্নাত বা স্বর্গে যাবে। এই একদল সংখ্যায় কেমন হবে তা বলা সম্ভব নয়।
আবার মুনাফিক নামে একটা শব্দ আছে যা ধর্মহীন বা অন্যধর্মালম্বীদের ক্ষেত্রে বলা হয়নি। মুনাফিক কিন্তু মুসলিমদের মাঝে থেকেই হবে। যার স্থান নরকের সবচেয়ে নিকৃষ্ট স্থানে।
কোরআনের মুল বক্তব্যকে পাশ কাটিয়ে চলা মানেই অন্য প্রচলিত কোন ধর্মে মেনে চলা নয়।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্মগুলো এসেছিলো রাজতন্ত্রের যুগে, যখন মানুষের অধিকার বলতে কিছুই ছিলো না; মানুষের মাঝে লেখাপড়া এত কম ছিলো যে, কোনটা কোন ধর্ম, কোনটায় কি বলছে, মানুষের পক্ষে মনে রাখা সম্ভবপর ছিলো না; মানুষ ধর্মীয় পুরোহিতদের কথায় যতদুর সম্ভব ধর্ম পালন করতেন।
ফলে, রাজতন্ত্রের কি হবে, ইসলাম, খৃষ্টান, বা হিন্দু ধর্ম কতভাগে বিভক্ত হবে, সেই রকম প্রেডিকসান করার মতো অবস্হানে কেহই ছিলো না। আজকে যেই ইসলাম দেখছেন, এটাই সবচেয়ে বিশুদ্ধ ইসলাম; এই ইসলামের অবস্হা বিশ্ব দেখছে।
৬৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩১
নাজমুল ০৭ বলেছেন: We were lucky to be one of the few countries in the middle east without oil because we have to use our brains- Benjamin Netanyahu (Prime Minister of Israel).
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়ালেখা বতিত একজন মানুষ আফ্রিকান পিগমীর সমান বুদ্ধিমান; আমাদের সরকারগুলো আজো আমাদের অর্ধেক মানুষকে পিগমী বানিয়ে রেকেছে
৬৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০
নাজমুল ০৭ বলেছেন: আল্লাহ্ মুসলিমদের ধনদৌলত দিবেন না কিন্তু মধ্য প্রাচ্চের অধিকাংশ মুসলিম দেশে তেলের খনি আছে, আর বিশ্বের বর্তমান অর্থ ব্যবস্থা তেলের উপর নিভরশিল।
কুরআনের প্রথম আয়াত "ইকরা অর্থ পড়" কিন্তু এই "পড়" নিয়ে কোন মউলোভীকে কোন কথা বলতে সুনিনি। আমার মনে হয় মৌলুভিরা ছোট আয়াত বলে কোনদিন এই আয়াত নিয়ে ভাবিনি ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাঁকে পড়তে বলা হয়েছিল, তিনি তারপরও পড়তে ও লিখতে শেখেননি
৬৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫
সিগন্যাস বলেছেন: প্রয়োজন হচ্ছে সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক। শুধুমাত্র ইউরোপে শীতকালে ঘরবাড়ি উষ্ণ রাখতে খরচ হয় ৯৮ বিলিয়ন ইউরো।এটা পুরো শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির সমান। বাংলাদেশীরা প্রাকৃতিক ভাবে যে সুবিধা পেয়ে আসছিলো সেটা স্বর্গ সুখের সমান। ফলে এদেশের মানুষ কখনোই তীব্রভাবে প্রাকৃতিক জ্ঞানের প্রয়োজন বুঝতে পারেনি বা প্রয়োজন অনুভব করেনি। যার ফলে এদেশ শিল্পসাহিত্যে এতো পেছনে।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক, প্রয়োজন মানুষকে ভাবতে বাধ্য করেছে। আজকে বাংগালীরা চাপে আছে, কিন্তু তারপরেও ভাবার লক্ষণ নেই, কারণ কঅন প্রকারে চলতে পারলেই হলো
৬৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: সবচেয়ে বড় সেলুকাস হচ্ছে, যার ধর্ম নিয়ে স্টাডি নাই তার ধর্মবাজী বেশি।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলে, স্টাডি করার পর, লোকজন ধর্মের প্রয়োজনীয়তা আর অনুভব করছেন না
৬৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫১
সিগন্যাস বলেছেন: আসলে, স্টাডি করার পর, লোকজন ধর্মের প্রয়োজনীয়তা আর অনুভব করছেন না
একদম ঠিক বলেছেন। যারা ধর্ম স্টাডি করেছে তারা বুঝতে পেরেছে এর কোন ভ্যালু নাই। তাছাড়া ধর্মগ্রন্থকে পরিবর্তনের কোন সুযোগ নাই। এটা থেকে বুঝা যায় যে ঈশ্বর মানুষকে নতুন জ্ঞান আরোহন করতে নিষেধ করেছেন। কেমন হাস্যকর ব্যাপার ভেবে দেখুন। কিছু স্বল্পবুদ্ধিসম্পন্ন মাদ্রাসার ছেলেপুলেরা ইদানিং বলে বেড়াচ্ছে কুরআন হচ্ছে সবচেয়ে বড় বিজ্ঞান। আরে ব্যাটা কুরআন পড়ে কি আলোর গতি জানা যাবে?
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাদ্রাসার ছেলেদের এই দেশে ২ নম্বর নাগরিক হিসেবে গণ্য করে আসছে সবাই
৭০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৫
স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: আপনার লেখাটি যৌক্তিক।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, সৃষ্টিকর্তা সব সময় পরিশ্রমী মানুষের পক্ষে।
৭১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: লজিকাল কথা
এতমত পোষন করছি
যে জাতী পরিশ্রম করে না, আল্লাহ তাহাদের ভাগ্যের উন্নয়ন করেন না।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের এমপি'রা পরিশ্রম করে না
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: সব কথার এক কথা।
বৃক্ষ তোমার নাম কি?
ফলেই পরিচয়।