নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড: কামাল কর ফাঁকিতে ধরা খাবেনই; এটা শুধু সময়ের ব্যাপার

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪



ড: কামালের সাহেবের নাম কর ফাঁকিতে আছেই আছে; টাকা পয়সার দিক থেকে তিনি লোভী ও কৃপন; তিনি ৩০০ কোটী টাকার উপর বসে আছেন, গণ ফোরামের ভালো অফিস নেই কোথায়ও। উনি প্রফেশানেল আইনবিদ হওয়ায়, আইনের শাখা প্রশাখা বের করে, করের উপর সর্বাধিক আইন সংগত সুযোগ নিয়েছেন; 'সর্বাধিক সুযোগ'কে বিবিধভাবে ব্যাখ্যা করা যায়; এখন করবিভাগ এটাকে উনার বিপক্ষে ব্যাখ্যা করবে, উনি ধরা খাবেন; ব্যাপারটা হচ্ছে, ভোটের আগে, নাকি ভোটের পরে?

উনি ইঁদুর হয়ে, জালে আটকাপড়া বিএনপি'কে অকারণে মুক্ত করে এনে জাতির অবশ্যই ক্ষতি করেছেন; বিএনপি, জাতিকে অনেকটা জামাতী-পাকী সংস্কৃতি ও গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমে নিয়ে গিয়ে, জাতিকে জাতীয়তাবাদের কক্ষ থেকে বিপথগামী করেছে, দেশে সন্ত্রাসের জন্ম দিয়েছিল; তলানীর রাজনীতিবিদদের দলে এনে বিএনপি জাতিকে পাকিস্তানীদের সমতলে নিয়ে গিয়েছিলো; সেই বিএনপি'কে তিনি আবার মুল রাস্তায় এনেছেন। যদি ড: কামাল কোনদিন সন্ত্রাসের শিকার হতো, সেটা জামাত-শিবিরের হাতেই হতো; মাঝখানে সেই সম্ভাবনা কমেছিলো, এখন উহা আবার বেড়েছে।

ড: কামাল সরকারের লোকদের দৃষ্টি সীমার ভেতরে এসেছেন, উনার দুর্বলতা অবশ্যই আছে; এবং সরকার সেগুলোকে এতদিন হিসেবে ধরেনি; এটাই ক্যাপিটেলিজমের গুণ, ওদের সাথে থাকলে, আপনাকে সব সুযোগ নিতে দেবে; ওদের সাথে না থাকলে, আপনার উপর আইন প্রয়োগ করবে।

খবর মনে হয় ড: কামাল অবধি চলে গেছে; ইহার ফলে, উনি নির্বাচনে নিস্ক্রীয় হয়ে যাবেন, হতাশ হয়ে যাবেন; তবে, আম ও ছালা দুটোই গেছে উনার। লাভের মাঝে হয়েছে, উনি ভোটেও দাঁড়াননি, মাঝখান থেকে সরকারের আইনের বইতে নাম লিখায়েছেন। উনার আশা ছিলো, সামনের দিন গুলোতে বেগম জিয়ার জন্য লড়বেন; মনে হয়, নিজের জন্য লড়তে লড়তেই উনার সময় যাবে।

শেখ হাসিনার সরকারের উপর উনি সন্তুষ্ট নন, এটা বুঝা গেছে; আবার উনি যে, মানুষের নেতা, সেটাও সঠিক নয়; উনার দরকার ছিলো, সোজাসুজি শেখ হাসিনার সরকারের বিপক্ষে লড়তে যাওয়া; সাথে বিএনপি'কে নিয়ে উনি হয়তো নিজের বোঝা বড় করেছেন, যেটা টানার ক্ষমতা উনার নেই।

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নজসু বলেছেন:



শুভ সন্ধ্যা।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


হ্যালো, কেমন আছেন?

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮

নজসু বলেছেন:



খবরে দেখলাম তো এনবিআর ড. কামালের আয়–ব্যয়ের হিসাব খতিয়ে দেখছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেছেন, ড. কামালকে ছাড় দিচ্ছি না।’

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি মা ফেলে মাসির জন্য কাঁদছিলেন

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩

কাল্পনিক_জীবন বলেছেন: আহারে কি লেখা
পড়লেই যেন মনে হয়
পেলাম পাগলার দেখা ।
কথা বলেছন সত্য
কজনে খুঁজে মানে আর
অত কথার অর্থ ।
হবে রানী হাসিনা
জেনে শুনে খুশিতে যেন বাঁচিনা। ;) :-/

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কালো ছাগলের ফার্ম চালু করেছিলেন বেগম জিয়া; ফাতেমার সাথে আপনিও যোগ দিতে পারেন।

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ডক্টর কামাল হোসেনের বিষয়ে যতার্থ মুল্যায়ন বলেই মনে হয়। কর বিষয়ে ডক্টর কামালের মত সকলকে ঠেসে ধরতে পারলে জাতি খুবই উপকৃত হবে । সরকারী, বেসরকারী, আমলা, ব্যবসায়ী , রাজনীতিবিদ , প্রফেসনাল সকলেই কর ফাকিতে উস্তাদ । সহজ একটা রাস্তা তারা খোলা রেখেছিল , যৎসামান্য দন্ড দিয়ে কালো টাকাকে সাদা করা , এর সুযোগ অনেক স্বনামধন্যরাই নিয়েছে , তার মানে কর ফাকিকে আইনগতভাবে উৎসাহিত করা হয়েছিল । তাই যে যত ক্ষমতাশালী হোক না কেন, বিবিধভাবে কর ফাকি দান কারীদের বিরোদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জাতীয় পর্যায়ে এক্য গড়ে তোলা দরকার , নির্বাচনের লক্ষ্যে ঐক্য গড়ার থেকে কর ফাকির বিরদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা আরো বেশী জরুরী । কামাল মাকালদের মত লোকজনদের দিয়ে তা হবেনা । এ লক্ষ্যে
সচেতন সকলকে এগিয়ে আসতে হবে । কান্ডারী হুসিয়ার কাব্যে বলা জাতীয় কবি নজরুলের কবিতার সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বলতে হচ্ছে কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান, হাকিছে ভবিষ্যত

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা ব্যতিত সবার কর সমস্যা আছে; উহাতে মুহিতের নাম থাকাও সম্ভব। করের টাকার ২০/৩০ ভাগ করবিভাগের লোকেরা বাড়ী নিয়ে যায়। সঠিক কর কেহ দেয় না; জিডিপি'র সাথে করের মিল নেই। ড: কামাল ফাঁকি দেননি, মনে হয়; তবে, অনেক ধরণের আইনী সুযোগ নিয়েছেন অবশ্যই, যেগুলোর নতুন ব্যাখ্যা হবে; উনাকে ব্যস্ত থাকতে হবে।

৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: আছি ।
বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে-
আছি,
মনে ও মগজে
গুন গুন করে
প্রণয়ের মৌমাছি ।
______________________হেলাল হাফিজ

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


হেলাল হাফিজ কি এরশাদ ও জিয়ার জন্য কবিতা লিখেছিলেন?

৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




উনি ধরা পরলে বিএনপি কিন্তু বড় ধরনের একটা ধাক্কা খাবে ।
যত দূর মনে হচ্ছে ভোটের আগেই ঘটনা ঘঠবে ।

তবে দেখা যাক কি হয় ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কামাল সাহেবের মাসীর জন্য কান্নটা ঠিক হয়নি; উনি বিপদে পড়লে, বিএনপি'র সময়েই বিপদে বেশী পড়বেন।

৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪২

আবু তালেব শেখ বলেছেন: বাংলাদেশের আইনের সঠিক প্রয়োগ হয় ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে গেলে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা ক্ষমতায় থাকে, তারা আইন প্রয়োগ করে; কামাল সাহেবকে আইনের ফাঁকেই আটকাবে

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ড. কামাল বিএনপি-কে রাস্তা দেখাইছে সত্যি, কিন্তু পুঁটি মাছের মত ভোট পড়বে ধানের শীষ, তারেক রহমান, খালেদা জিয়া-কে মাথায় রেখে...

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



তারেক রহমান, খালেদা জিয়া-কে মাথায় রেখে ভোট দেয়ার লোকের সংখ্যা কি আসলে বেড়ে গেছে? যাক, ড: কামালকে এবার কে সাহায্য করবে দেখার বিষয়; উনি বেগম জিয়াকে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন।

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: কিছু কিছু মানুষের ধরা খেতেই হবে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


তার মাঝে ড: কামালের নাম পষ্ট দেখা যাচ্ছে, উনি অকারণে ভুল পথে গেছেন; মায়ের খবর নেই, মাসি নিয়ে বেশী ব্যস্ত হয়ে গিয়েছিলেন

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

হাবিব বলেছেন: ডক্টর কামাল কি ভুল কাজ করছেন? নাকি যত দোষ নন্দ ঘোষ?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি ভুলই করেছেন; উনি মানুষের জন্য কিছু করলে ভালো হতো; সেটা সম্ভব ছিলো ২ উপায়ে: শেখ হাসিনার সাথে থেকে, কিংবা শেখ হাসিনার বিরোধীতা করে; কিন্তু বিএনপি'কে সাহায্য করাটা পুরো বাংগালী জাতির সাধারণ মানুষের বিপক্ষে কাজ করার সমান; বিএনপি জাতির জন্য আফিমের মতো।

উনি ভুল দিক থেকে ভালো করতে চাইলে, উহা কাজ করার কথা নয়।

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

ইলি বলেছেন: বুনো ওল এর জন্য বাঘা তেঁতুল। দেখি কি হয়।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভোটের সময় উনার গলার আওয়াজ ছোট হয়ে আসবে।

১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০

মা.হাসান বলেছেন: আয়কর মামলায় ড: কামাল হোসেনকে ফাঁসানোর সম্ভাবনা দেখি না।
ড: মুহাম্মদ ইউনুসের বেলায় সরকার সর্বশক্তি প্রয়োগ করেও এখনো কিছু বের করতে পারেনি। বাংলাদেশের আইন অনুসারে একজন ব্যক্তি আয়কর দেবার পর আয়কর কর্মকর্তা নিষ্পত্তি পত্র প্রদান করার কথা (সাধারন লোকেরা পয়সা না দিলে নিষ্পত্তি পত্র জারি হয় না, যারা উকিলের মাধ্যমে রিটার্ন দাখিল করেন তারা নিষ্পত্তি পত্র নিয়ে নেন)। একবার নিষ্পত্তিপত্র জারী হলে সরকারের খুব বেশী কিছু করার থাকে না।
ভারতের আইনে আয়কর বিভাগের রেইড দেয়ার ক্ষমতা আছে। বড় ভয়ানক ক্ষমতা। আয়কর কর্মকর্তারা রেইড দিয়ে সম্পদের বাস্তব অবস্থার সঙ্গে রিটার্নের অমিল পেলে বড়ই বিপদ। বাংলাদেশে এন.বি.আর. থেকে সরকারকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিলঅনুরূপ ক্ষমতা বাংলাদেশ এন.বি.আর. কে দেয়ার জন্য। সঙ্গত কারনেই সরকার রাজি হয় নি।
এখানে একটা ব্যাপারে অনেকেই ভুল বুঝে থাকেন যে এন.বি.আর. কালো টাকা সাদা করার অনুমতি বা ব্যবস্থা করে দেয়। আসলে তা না। এন.বি.আর. যা দিয়েছে তা হলো অপ্রদর্শিত অায় জরিমানা প্রদর্শনের মাধ্যমে রিটার্নে নিয়ে আসা। যেমন কেউ বৈধ কোন আয় ভুল করে (বা কর ফাকি দেয়ার জন্য ইচ্ছে করে) রিটার্নে দেখালো না। পরবর্তিতে এন.বি.আর. সুযোগ দিলে জরিমানা প্রদানের মাধ্যমে ঐ বৈধ আয় রিটার্নে নিয়ে আসা যায়। যুক্তিযুক্ত এটাই ছিল যে জরিমানার পরিমান মূল করের বেশি হবে। কিন্তু একটা বিশেষ শ্রেণীকে সুবিধা দেয়ার জন্য এন.বি.আর. জরিমানার পরিমান মূল করের চেয়ে কম নিয়েছে (যখন এই সুবিধা দেয়া হত তখন।)
সার কথা, নিষ্পত্তি পত্র জারির পর এন.বি.আর.এর কিছু করার নাই। রেইড দেয়ার কাজ দুদক করতে পারে, কতখানি লাভ হবে আমার সন্দেহ আছে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ড: ইউনুসের বেলায় কিছু বের হয়নি; তবে, ইউনুস সাহেব কি আছেন, নাকি নেই, সেটা বুঝার উপায় নেই। ড: কামালের বেলায়ও সেটা হবে কমপক্ষে। কামাল হোসেন করের সুযোগ অবশ্যই নিয়েছেন, সেগুলোকে এখন ব্যাখ্যা করলে, অনেক কেঁচো মেচো বের হবে।

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
বাংলাদেশে এনবিআর, দুদক, পুলিশ সর্বোপরি আইনের ক্ষমতা প্রবল, কথা হচ্ছে সরকার তা কিভাবে প্রয়োগ করেন, সরকার তা প্রয়োগ করতে চাইলে ডক্টর কামাল হোসেন চিরো জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যাবেন, ডক্টর কামাল হোসেনের অপ্রদর্ষিত আয়, বিদেশে ব্যাংকের আমানত অর্থ ছাড়াও রাজনৈতিক কর্মকান্ড সহ তার দেশে যেই “রাষ্ট্র বনাম ডক্টর কামাল হোসেন” গেইম সে চালু করেছিলো তার অনাদায়ী জের ভয়ংকর। ডক্টর ইউনুস সাহেবে কে শেষ পর্যন্ত সরকার দাবড়ানি দিয়ে কেনো থামিয়ে দিয়েছে তা আজো প্রশ্ন, ডক্টর ইউনুস ব্যাবস্থাপণা পরিচালক ও চেয়ারম্যান পদ হারিয়েও তেমন ক্ষয় ক্ষতি হয়নি, সরকার তাকে ছেড়ে দেওয়াটা মনে হয়েছে ভারতপোষ্য আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছিলো, আর হিলারী ক্লিনটনকে বাংলাদেশ সরকার এক কাপ চা দিতেও অপরাগ তাই হিলারী ক্লিনটন এখানে ফাউল এবং ডক্টর ইউনুসকে সেই ডুবিয়েছে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ড: ইউনুসের শুরু ছিলো বিরাট, পরে তিনি হারিয়ে গেছেন; অকারণে মানুষ থেকে উচ্চ হারে সুদ নিয়ে গ্রামীন ব্যাংককে ৯ বিলিয়ন ডলার জমায়েছেন; পুরোটা আওয়ামীরা ও অন্য বাাংকগুলো খেয়ে ফেলবে।

১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জলহস্তির সাথে স্বরুপে এবং আচড়নগত ভাবে ডক্টর কামাল হোসেনের বিপুল মিল খোজে পাচ্ছি, ডক্টর কামাল হোসেন একজন উভয়চর প্রাণী ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছবি মিলে গেছে? আমার মনে হয়, আমার বুদ্ধিসুদ্ধি আগের থেকে বাড়ছে! নুরু সাহেবের খবর আছে!

১৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৩

নিউটনিয়ান বলেছেন: কর ফাঁকি, দুর্নীতি যেই করুক না কেনো তাকেই আইনের আওতায় এনে বিচার করা বাঞ্ছনীয়, সে ডঃ কামালই হোক আর প্রধানমন্ত্রী - প্রেসিডেন্টই হোক। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আইন সবার জন্য সমানভাবে কাজ করে না।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আইন যদি সবার জন্য সমান কাজ করতো, শেখ সাহেবকে হত্যা করে, জেনারেল জিয়া কি করে দেশ দখল করে?

১৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার জন্য এসব বলা লেখা সহজ কিন্তু আমারা যারা দেশে আছি তাদের জন্য কঠিন।

কারণ সবকিছু ভেবে তবেই লিখতে হয়।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি দেশে থাকাতে দেশ নিয়ে আপনাকে বেশী ভাবতে হবে; ১ম ভেবে দেখেন, ড: কামাল আপনার জন্য নেতা কিনা? উনার মেয়ে, উনার মতো "মালটি মিলিয়ন ডলারের আইনবিদ"; উনার মেয়েকে খাওয়াতে, পরাতে, স্কুলে নিয়ে যেতে, এবং আজকে সাহায্য করছে কত জন চাকরাণী কাজ করছে? ওদের জন্য ড: কামাল কি করেছে?

আপনি ভেবে লিখেন!

১৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রাজস্ববোর্ডের চেয়ারম্যান দারুন মুডে তার করফাকি ধরা কর্মসূচী উল্লেখ করলেন, যদি ড কামালে জায়গায় শেখ হাছিনা হতো ওসব তো দূরের কথা ফেলে দেয়া ক্যানের মতো চুপসে যেতেন। এই হলো লেভেল ফিল্ড???। নির্বাচনা লেভেল ফিল্ডে হচ্ছে!!!! এসব শিক্ষিত লোকের চেয়ে পা চাটা কুকুরও ভালো। কারণ প্রয়োজনে সেও ঘে উ করে ওঠে। এরা পারে না। এদের যদি পা চাটা কুকুর বলা হয় সেই কুকুরও লজ্জা পাবে!!!!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



৩০০ কোটী আয় করে দেখেন, আপনিও তখন লোভী হয়ে যাবেন, আয়কর দিতে চাইবেন না। উনারা দেশকে দিতে চাহে না, সব প্রকার সুযোগ নিয়ে বড় হয়; উনার সব আয়ের মুলে শেখ সাহেবের দেয়া চাকুরীগুলো; উনি আপনাকে নিয়ে ভাবছেন না, ভাবছেন বেগম জিয়াকে নিয়ে।

১৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: কামাল হোসেনের কিছুই হবে না। উনি বহাল তবিয়তে থাকবেন

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার জন্য দেশী বিদেশী কর্পোরেশন, রাষ্ট্রদুত চেষ্টা করবেন, অরিত্রির জন্য কেহ নেই।

১৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

হাসান রাজু বলেছেন: কি আর বলব। একেবারে যা তা লিখেছেন । এমন স্ববিরোধী পোস্টে অনেকে বাহাবা দিয়েছেন। ক্ষমতা হাতে পেয়ে সুদ ভিত্তিক অর্থনীতিতে, দরকার নাই তারপরও ৮/১০টা সুদি ব্যাংকের অনুমোদন দিয়ে হাসিনা যখন বলে ইউনুস সুদখোর তখন তার চ্যালাপেলারা ও একই আওয়াজ তুলে অনেকটা সে রকম।
আপনি নিজেই বলেছেন উনি প্রফেশানেল আইনবিদ হওয়ায়, আইনের শাখা প্রশাখা বের করে, করের উপর সর্বাধিক আইন সংগত সুযোগ নিয়েছেন; 'সর্বাধিক সুযোগ'কে বিবিধভাবে ব্যাখ্যা করা যায়; এখন করবিভাগ এটাকে উনার বিপক্ষে ব্যাখ্যা করবে, উনি ধরা খাবেন; ব্যাপারটা হচ্ছে, ভোটের আগে, নাকি ভোটের পরে?
এটা কখনই করফাঁকি না। কর ফাঁকির একটা উদাহরন হতে পারে যে, উনি উনার কোন সম্পত্তি, বা আয় রিটার্নে দেখালেন না যার কারনে সম্পত্তি থেকে অর্জিত আয়ের উপর কর দিতে হল না। এখান দেখা যাবে ডঃ কামাল ইনভেস্টমেন্ট করলেন তখন আপনি আর আপনার হাসিনা আপা দেশের অশিক্ষিত মানুষের কানে দিনরাত ঘ্যানর ঘ্যানর করলেন উনি কি শিল্পপতি যে ইনভেস্টমেন্ট করবেন ? নিশ্চয়ই কর ফাঁকি দেয়ার উদ্দেশ্যেই ইনভেস্ট করেছেন। কিন্তু এই সুযোগ যে কর ফাঁকির উদ্দেশ্যে করা হয় তা কিন্তু না। দেশের অর্থনীতি চায় অলস অর্থ/সম্পত্তি যেন দেশে ইনভেস্ট হয় তাই এই ব্যাবস্থা। বিনিয়োগ করলে সেই আয়ের উপর কর-রেয়াত আছে যা করদাতা বিনিয়োগে উৎসাহিত করে। এটা কোনভাবেই কর ফাঁকি না। আপনি আইনের শাখা প্রশাখা বের করে লিখে যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করাছেন এর এটা একটা উদাহরন দিলাম আরও অনেক এরকম খাত আছে যা কোন না কোন বিশেষ উদ্দেশ্যে করা হয়। এর মাঝে ফাঁকির উদ্দেশ্যে যদি কিছু করা হয় তবে এর সব দায় হাসিনার । কারন, কেন তা গত ১০ বছরে এমন শাখা প্রশাখা বাতিল করা হল না? অথবা হাসিনা আপার আমলেই এই কর ফাঁকির ব্যাবস্থা করা হয়েছে।(কার জন্য?) । এরকম করে ইউনুস সাহেবকে ও কম জ্বালান নাই আপনারা। কিন্তু আইন ঠিকই তাকে ন্যায় বিচার দিয়েছে। আসলে এত টোকনা একটা অভিযোগ ছিল যে আইন কিছুই করতে পারে নাই।

দ্বিধায় ভুগছেন আপনি। পোস্টের সাথে বিশ্বাসের মিল নাই মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছেন এভাবে ড: কামাল ফাঁকি দেননি, মনে হয়; তবে, অনেক ধরণের আইনী সুযোগ নিয়েছেন অবশ্যই, যেগুলোর নতুন ব্যাখ্যা হবে; উনাকে ব্যস্ত থাকতে হবে। কারন এতটুকু শিক্ষা আপনার আছে কোনটা কর ফাঁকি আর কোনটা না। বোকা বাঙালিকে ভুল বুঝানো সহজ।
পাগলের সুখ মনে মনে । শেখ হাসিনা ব্যতিত সবার কর সমস্যা আছে। অনেকেই এমন ভেবে সুখ পাচ্ছেন। চোরের মাকে নিস্পাপ ভাবছেন নব্য ধনিদের মাতাকে গৃহপালিত দুদক আর এনবিআর ক্লিনচেক দিলে চাঁদগাজী ঠাকুর মাহমুদরা বগল বাজাবে আর ফাতেমা, গৃহ পরিচারিকাদের জন্য কান্না করে বুক বাসাবে। তারা ঠিকই জানে যত দিন এরা অশিক্ষিত থাকবে এমন পা চাটা পোস্ট সাফল্য বয়ে আনবে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি হয়তো আমেরিকার কর বিভাগের এডভাইজার; আমি বাংলাদেশের নাগরিক, আমি ড: কামালকে জানি, ও উনাদের কর দেয়ার প্যাটার্ণ বুঝতে পারি; আমি নিজে কর দিই।

আপনি কর দেন তো?

২০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

হাসান রাজু বলেছেন: আপনি অনর্থক বকেন বেশি। আলোচনায় " ওই মিয়া তোমার দাড়ি কই? " টাইপের ধাপ্পাবাজি করে পাড় পাইতে চান।
আপনি কর দেয়ার প্যাটার্ণ জানেন না কখনো । এমনকি নিজের করের সম্পর্কে ও জানেন না। আমি হলপ করে বলতে পারি আপনি কর দেন থোক টাকা হিসেবে (এডভাইজার বা অন্য কেউ দেয়)। রিটার্ন ফরম দিলে পূরণ করতে গিয়ে ছিঁড়ে ফেলবেন তিনবার। আবুল মাল মুহিতের চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করে ব্লগ লিখবেন। ঠাকুর মাহমুদ টাইপের ব্লগারের বাহ বাহ শুনে ধাপ্পাবাজির মাত্রা বাড়াবেন ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি লিলিপুটে বাস করেন, কিন্তু বাংলাদেশের সামুতে ব্লগিং করেন।

২১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডক্টর কামাল হোসেন সাহেব উরুফে ডাকতর কামাল সাব যেভাবে জামাত ও বিএনপিকে নিয়ে আন্দোলোন করে দেশে একটি বড় অরাজগতা তৈরি করার মহড়া দিচ্ছিলেন তার বিচার হবে ভয়ংকর, ডাকতর সাব কল্পনা করতে পারবেন না বাংলাদেশের পানি বাতাসে বড় হয়ে উঠা “ডক্টর কামাল হোসেন” কতোবড় বেআইনী কাজে লিপ্ত হয়েছেন - মাননীয় বিজ্ঞ আদালতে ডাকতর সাবের শেষ জীবন কাটার সম্ভবনা ব্যাপক, তাছাড়া তার জন্য কারাগারে একটি রুম ভ্যাকেন্ট করার কাজ চলছে এখন ডাকতর সাবকে নিয়ে পিঞ্জিরায় লকাপ করা বাকী। বিস্তারিত জানতে - দেখতে হবে ডাকতর সাবের পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি ।

আসিতেছে আংশিক রঙিন পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি “ডাকতর কামাল সাব” ঢাকা নারায়নগঞ্জ সহ সমগ্র বাংলাদেশে শুভ মুক্তি ০৬ জানুয়ারী ২০১৯। পাকিস্তান বাংলাদেশ জামাত বিএনপি গণফোরাম পরিচালনায় বাংলা পূর্ণদৈর্ঘ্য ছায়াছবি “ডাকতর কামাল সাব” ডাকতর কামাল সাবের ফরেন ব্যাংক/লন্ডন ব্যাংক এ্যাকাউন্টে কতো টাকা জমা হয়েছে তা দেখার জন্য দেখতে হবে আংশিক রঙিন পূর্ণদৈর্ঘ্য ছায়াছবি “ডাকতর কামাল সাব”

চাঁদগাজী ভাই,
অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন - ছায়াছবি “ডাকতর কামাল সাব” রিলিজ হচ্ছে ০৬ জানুয়ারী রবিবার, ২০১৯ ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: কামাল সাহেব রাজনীতি বুঝলে, ও দেশবাসীকে ভালোবাসলে, উনি শেখ হাসিনা ও সরকারের রাজনৈতিক ভুলগুলো শোধরানোতে সাহায্য করতে পারতেন; উনি ভুল লোকদের সাথে যোগ দিয়েছেন

২২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: যিনি বিম্পির উদ্ধারকর্তা মাত্র ৭ খানা সিট পেয়েছেন, আর এখন যদি এই বুড়ো বয়সে জেলের ঘানি টানতে হয় তাহলে উনি শেষ। দেখা যাক সামনের দিনগুলিতে কি ঘটে।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি-জামাত নিয়ে বাংগালীরা, শিক্ষিত অশিক্ষিত অনেকই একই ভুল করছেন; বিএনপি-জামাত বাংগালী সংস্কৃতির অংশ নয়।

২৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: জয়ের পর হয়ত সরকার এ নিয়ে মাথা ঘামাবে না।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভুলে গেলেই ভালো হবে, এই বুড়োকে নিয়ে টানাটানি করা ঠিক হবে না; তবে, ড: কামাল যা করেছেন, এটা ভুলার চেয়ে বড় অপরাধ।

২৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: বাংলাদেশে প্রতিদিনই কিছু না কিছু বিনোদন থাকে। ডক্টর কামাল হোসেন সাহেব এখন সেই বিনোদনের খোরাক হতে যাচ্ছেন। রাজনীতি হয়ে গেছে এখন রাশনীতি! যেই আগে বেড়েছে, তাকেই কষে বেঁধেছে আর রাশ টেনে ধরেছে। আওয়ামীলীগের কাছে ঐক্যফ্রন্ট আরো বহু কিছু শিখবে! প্রিয় ব্লগার মহোদয়, এসব বাংলাদেশের সব মানুষই জানে। কথা হচ্ছে অপজিট পাবলিক যতদিন রিয়াক্ট না করছে ততদিন এই খেলা দেশের জন্য হুমকির কারণ নয়। চলছে চলুক! অবশ্য ডক্টর সাহেব যদি মহাজোটে যেতেন তাহলে এইসব ঝক্কি পোহাতে হতো না। দুদক মুদক সব নেজ দু'পায়ের ফাঁকে গলিয়ে দিয়ে কুইঁ কুইঁ করতে থাকতো।। চলুক এইসব বিনোদন আসমানী বালা-মসিবত না আসা পর্যন্ত।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি সরাকারের পক্ষে থাকলে উনাকে ২১ শের পদক দিতো সরকার।

২৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৬

নিউটনিয়ান বলেছেন: আপনি অধম তাই বলে আমি উত্তম হইব না কেনো?
আপনি অধম তাই আমিও অধম হইয়া রইব। আমরা এই নীতিতে বিশ্বাসী।
ডঃ কামাল যদি আজ আওয়ামীলীগের প্রচারণা চালাত তাহলে আপনিও হয়ত তার কর দেয়া না দেয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলতেন না।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সরকারের কর, বা ড: কামাল সাহবের কর নিয়ে মাথা ঘামাই না; যা ঘটছে, সেটা নিয়ে আলোচনা করতে চাই।

২৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৩

রাফা বলেছেন: পৃথিবির নাম্বার ওয়ান কান্ট্রির নাম্বার ওয়ান পার্সন এটাই চায়।তো ড.কামালের সেই সুযোগ নিতে বধবে কেনো !
তারাতো একই শ্রেনিভুক্ত।উচিত হবে নির্বাচনের পরে নিজের দলের ভেতর থেকে শুদ্ধি অভিযানটা শুরু করা।এবং প্রথমেই শুরু করতে হবে কার স্ত্রীর কত সম্পদ এবং তার উৎস কি?

ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প কর নিয়ে ভয়ংকর সমস্যায় আছে; সে তার ট্যাক্সের ইতিহাস কিছুতেই জানতে দিচ্ছে না; তাকে এই দেশের কর সংস্হা গত ১৫ বছরের কর চেক করছে।

ক্যাপিটেলিজমে উঁচু শ্রেণীর লোকেরা কর ফাঁকি দেয়; ড: কামাল তা করেছেন অবশ্যই

২৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:০৫

বলেছেন: একে একে সবাই সাইজ হয়ে যাবে কারণে অকারণে - আওয়ামীলীগের বাইরে চলে গেলেই ধরা!!!

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেবের রাজনীতি বাংগালীর জীবনের সাথে মিল ছিলো।

২৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলা‌দে‌শে কর নির্ধারণ ও আদা‌য়ের পদ্ধ‌তি স‌ঠিক ন‌হে।

২৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

হাসান রাজু বলেছেন: আপনি জানেন আপনার ভাইরাস আক্রান্ত সেলেরন প্রসেসর গতির মস্তিষ্ক আমাদের সাথে কুলিয়ে উঠবে না। তাই বাজে বকে "পালাই পালাই" করেন।

আপনি লিলিপুট তান্ত্রিক। লিলিপুটদের বশীকরণ মন্ত্র জপ করেন আর লিলিপুটদের বশ করে খুশি হন। ব্লগে কিছু লিলিপুট শিকার করেছেন। যাদের চিন্তা করার ক্ষমতা গোল্ড ফিসের থেকে ভাল কিন্তু লিলিপুটের তুলনায় ও কম। কিভাবে কখন তাদের মাথায় গেঁথে দিয়েছেন ডঃ কামাল খারাপ মানুষ। ওই লিলিপুট গুলো আর কখনো এ থেকে বেড়োতে পারেছে না। তান্ত্রিক বাবা পা-চাঁটা আঃলীগ হওয়ার কারনে হাসিনা বিরোধী যে কাউকে ভিলেন বানাবে এটা স্বাভাবিক। ঐতিহ্যবাহি আঃলীগের পা-চাঁটা মোসাহেবরা মানুষের ভালো গুণগুলোকেও নেগেটিভ ভাবে জনগণের কাছে উপস্থাপন করতে পারে। যেমন করেছেন চাঁদগাজী সাহেব ডঃকামাল কে নিয়ে। এর আগে দেখেছি ডঃ ইউনুস কে নিয়ে। ডঃকামাল, ডঃইউনুস বাংলাদেশের গর্ব। আমি না, স্বয়ং চাঁদগাজী সাহেব নিজেই বলেন, শেখ সাহেব নিজে ডঃকামালকে সম্মান করে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বানিয়েছেন। কিন্তু চাঁদগাজী সাহেবের বশীকৃত লিলিপুটিয়ানরা মোসাহেবি পরম্পরা জারি রেখে ডঃকামাল, ডঃইউনুস দের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করে চলেছেন। কিন্তু তাদের কে বুঝাবে ? উনাদের সমালোচনা করার মত ঘিলু তামাদের তান্ত্রিক বাবা চাঁদগাজী সাহেবের ও নাই। তারপর ও মোসাহেবি পরম্পরা - আহা নজরুল ইসলাম ভালই চিনেছিলেন তাদের

সাহেব ও মোসাহেব – কাজী নজরুল ইসলাম

সাহেব কহেন, “চমৎকার! সে চমৎকার!”
মোসাহেব বলে, “চমৎকার সে হতেই হবে যে!
হুজুরের মতে অমত কার?”

সাহেব কহেন, “কী চমৎকার,
বলতেই দাও, আহা হা!”
মোসাহেব বলে, “হুজুরের কথা শুনেই বুঝেছি,
বাহাহা বাহাহা বাহাহা!”

সাহেব কহেন, “কথাটা কি জান? সেদিন -”
মোসাহেব বলে, “জানি না আবার?
ঐ যে, কি বলে, যেদিন -”

সাহেব কহেন, “সেদিন বিকেলে
বৃষ্টিটা ছিল স্বল্প।”
মোসাহেব বলে, “আহা হা, শুনেছ?
কিবা অপরুপ গল্প!”

সাহেব কহেন, “আরে ম’লো! আগে
বলতেই দাও গোড়াটা!”
মোসাহেব বলে, “আহা-হা গোড়াটা! হুজুরের গোড়া!
এই, চুপ, চুপ ছোঁড়াটা!”

সাহেব কহেন, “কি বলছিলাম,
গোলমালে গেল গুলায়ে!”
মোসাহেব বলে, “হুজুরের মাথা! গুলাতেই হবে।
দিব কি হস্ত বুলায়ে?”

সাহেব কহেন, “শোনো না! সেদিন
সূর্য্য উঠেছে সকালে!”
মোসাহেব বলে, “সকালে সূর্য্য? আমরা কিন্তু
দেখি না কাঁদিলে কোঁকালে!”

সাহেব কহেন, “ভাবিলাম, যাই,
আসি খানিকটা বেড়ায়ে,”
মোসাহেব বলে, “অমন সকাল! যাবে কোথা বাবা,
হুজুরের চোখ এড়ায়ে!”

সাহেব কহেন, “হ’ল না বেড়ানো,
ঘরেই রহিনু বসিয়া!”
মোসাহেব বলে, “আগেই বলেছি! হুজুর কি চাষা,
বেড়াবেন হাল চষিয়া?”

সাহেব কহেন, “বসিয়া বসিয়া
পড়েছি কখন ঝিমায়ে!”
মোসাহেব বলে, “এই চুপ সব! হুজুর ঝিমান!
পাখা কর, ডাক নিমাইএ”

সাহেব কহেন, “ঝিমাইনি, কই
এই ত জেগেই রয়েছি!”
মোসাহেব বলে, “হুজুর জেগেই রয়েছেন, তা
আগেই সবারে কয়েছি!”

সাহেব কহেন, “জাগিয়া দেখিনু, জুটিয়াছে যত
হনুমান আর অপদেব!”
“হুজুরের চোখ, যাবে কোথা বাবা?”
প্রণামিয়া কয় মোসাহেব।।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুরু করেছেন আমাকে দিয়ে; এখন ব্লগের পাঠকদেরও দোষ দিচ্ছেন; দোষ দেয়া একটা অভ্যাস মাত্র।

৩০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: দেখা যাক কি হয় , কোথাকার জল কোথায় গড়ায়

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


জল সাগরের দিকে গড়াবে

৩১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

নিউজপ্রিন্ট বলেছেন: হাসান রাজু - হতে পারে তার বয়ষ ২২-২৬ তবে তার মানসিক বিকাশ এখনো ১৬ বছরে আটকে আছে। ব্লগে বার বার আজে বাজে কমেন্ট করে প্রমাণ রেখে যাচ্ছে সে একজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক/আন্ডার এ্যাজ যুবক, তার কমেন্ট ও চিন্তা চেতনা নিয়ে আমার ভাবতে হয়েছে কারণ সে আমার ব্লগে গিয়েও আজে বাজে কমেন্ট করে এসেছে, নোংরা কমেন্ট আমি মুছে দিতে বাধ্য হয়েছি। তার সম্পর্কে তার কমেন্ট ও চিন্তা চেতনা থেকে যা খোঁজে পাই “হাসান রাজু” একজন পরিবার বর্জিত ও নেশাগ্রস্ত যুবক, যে পূর্ববর্তি পোষ্টে ছবি ব্লগ করে বেড়াতো তার সস্তা মোবাইল ফোন ক্যামরা দ্বারা, বর্তমানে সে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় জড়িয়ে পরেছে, তাছাড়া সে যেই এলাকায় বসবাস করে সেখানে মাদকদ্রব্য সহজলভ্য হওয়ায় সে মাদকের সাথে ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। - তার নোংরা আচড়নে ব্লগে জানাতে বাধ্য হচ্ছি হাসান রাজুর লোকেশান হবিগঞ্জ, ভারত বাংলাদেশ সিমান্ত এলাকাতে - মাদক এলাকা সম্পর্কে আর কিছু বলার আছে ব্লগে বলে আমি মনে করি না।

ব্লগে তার কমেন্ট প্রত্যুত্তর করা থেকে বিরত থাকা প্রতিটি ব্লগারের জন্য মঙ্গলজনক। একজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক মাদকাশক্ত যুবকের সাথে তর্ক করা কোনো বুদ্ধিমান প্রাণীর কাজ না। এছাড়া মাদকাশক্ত হাসান রাজু ব্লগে যেভাবে পাগলা কুকুরের ন্যায় হয়ে উঠেছে তার প্রতিকার একমাত্র সামহোয়াইরইনব্লগ কর্তৃপক্ষ যথাযথ ভাবে ব্যাবস্থা নেবেন আশা করছি ।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: আমি ব্লগ কর্তৃপক্ষ ও কাল্পনিক ভালোবাসা ভাইকে হাসান রাজু নামক ব্যাক্তির নিত্য কমেন্টও আচড়নগত ব্যাবহার সম্পর্কে অবগত করেছি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.