নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইশতেহার পড়ার পর, কোন কোন ব্লগারের সিদ্ধান্ত বদলে গেলো?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১০



আওয়ামী লীগ, বিএনপি-জামাত ও ঐক্যফ্রন্ট তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে যা লিখেছেন, তা পড়ে, একটিভ ১০/১২ হাজার ব্লগারের ভোট দেয়ার সিদ্ধান্ত বদলে গেছে শুনলাম, সত্যি, নাকি ঠিক আগের মতো রয়ে গেছে? ব্লগার 'বিচার মানি তবে তাল গাছ আমার' প্রবাসে চাকুরী করেন; তিনি চাকুরী ফেলে নিজের বউ-বাচ্চার কাছে ফিরে এলে, উনি "বেকার" হয়ে যাবেন; কিন্তু সুখবর হলো, তিনি মির্জা ফখরুলের দেয়া "বেকার ভাতা" পাবেন। উনি ফিরে এলে, আওয়ামী লীগের 'গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করার' প্রজেক্টে চাকুরী পাবেন, কিংবা ২য় পদ্মাসেতুতে কাজ পাবেন, কিংবা ২য় স্যাটেলাইট পাঠানোর প্রজরক্টে কাজ পাবেন! সবচেয়ে, বড় সুযোগ দেবেন ড: কামাল সাহেব, তিনি এই ব্লগারকে "দেশের মালকানা ফেরত দেবেন"; একজন প্রবাসীর জন্য দেশের মালিকানা বড় ব্যাপার; সবাই জানেন তো, প্রবাসে যেতে অনেকে দেশের মালিকানা বিক্রয় করে যান, বাপের দেয়া বসতভিটা বিক্রয় করতে হয়, বউয়ের কানের সোনা বিক্রয় করতে হয়!

কয়েকজনে ভোটের উপর ছড়া লিখছেন, কবিতা লিখেছেন: গত সরকারের আমলে ৩৮০০০ হাজার খুনের কথা লিখছেন, ব্যাংক লুটের কথা লিখছেন, কোটী কোটী বেকারে কথা লিখছেন, শেয়ার বাজার লুটের কথা লিখছেন; এই ছড়া প্রকাশের পর, শেখ হাসিনা ১০/১২ হাজার ভোট হারায়েছেন আজকেই। আগামী ৯ দিন যদি এই ধরণের ছড়া চলতে থাকে, শেখ হাসিনা শেষ, ১০/১২ হাজার ভোটে হেরে যাবেন,, পদ্মাসেতুর যেই কয়টা পিলার দেখছেন, ওটাই পদ্মাসেতু, নাক-বোঁচারা দেশে চলে যাবে, ফখরুল সাহেব ওখানে পাকিস্তানী ইন্জিনিয়ারদের নিয়োগ দেবেন; শেখ হাসিনা নাজিম উদ্দিন রোডে বেগম জিয়ার রুমে বাস করবেন; বেকারেরা বংগ-বাজারে বিয়ের শাড়ী কেনার জন্য যাবে।

আমি ৩টি ইশতেহার মোটামুটি পড়েছি, আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে হলে, ৩টা ইশতেহারের কোনটি টাকার অংকে সবচেয়ে বেশী দিচ্ছে, তা নির্ণয় করার জন্য আসলে একটা "আর্টিফিসিয়েলী ইন্টেলিজেন্ট" সফটওয়ার কিনতে হবে, যেটা আমাকে সাহায্য করবে কোনটাতে আমি বেশী লাভবান হবো; এই ধরণের সফটওয়ার তৈরি আছে, নাকি আমাকে ভারতের হায়দরাবাদ যেতে হবে? শুনছি, ওখানে যারা আগে নবাবদের ধোপা, নাপিত ছিলো, সবাই এখন আমেরিকার ষ্টক-মার্কেটের সব সফটওয়ার বানাচ্ছে! নাকি ব্লগারদের মাঝে কেহ আছেন, যিনি ৩/৪ দিনে জোড়াতালি দিয়ে, "ওয়েকা"র সাহায্য নিয়ে একটা সিদ্ধান্তে যেতে সাহায্য করতে পারেন?

বেহেশতে অগ্রিম সীট টিট দেয়ার কথা বলে কোন দল কি ইশতেহার ছেড়েছেন? দেশে ৪০ দলের মাঝে কিন্তু ইসলামী দলই বেশী! উনাদের তো এই ধরণের কিছু একটা প্রতিশ্রুতি দিতে টিতে হবে, না হয়, মানুষ উনাদের ভোট দেবেন কেন? কমপক্ষে, দোযখ থেকে রক্ষা পাবার জন্য একটা সুপারিশপত্র দেয়ার অংগিকার তো দিতে পারেন? ব্লগারদের মাঝে অনেক ভোট আছে, যেগুলো এইদিকে যাবার কথা।

যাকগে, ব্লগারেরা অনেক চিন্তাশীল মানুষ, ইশতেহার নিশ্চয় উনাদের সিদ্ধান্ত বদলায়ে দিয়েছে; অবস্হা নিশ্চয় গত সপ্তাহের মতো নেই: ব্লগার কলাবাগান, শাহিন৯৯, ঢাবিয়ান, আরোগ্য, বাক্য প্রবাস, ও ১০/১২ হাজার ব্লগার নতুন করে আবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, মনে হয়! নাকি ইশতেহার কিছুই বদলায়নি?



মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি গতকাল কাকে যেন মন্তব্য করেছিলেন-''বেকার ভাতা'য় বছরে কত টাকা খরচ হবে? সেটার জন্য কি ধরণের ফান্ড দরকার, সেটা আমিও জানি না, ড: কামালও জানেন না। ''
খুব ভালো লেগেছে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: কামালের ৩০০ কোটী টাকা আছে, সেটা বেকার ভাতার ফান্ডে দিয়ে দেবেন; ব্লগার 'বিচার মানি তালগাছ আমার' প্রবাস ফেলে দেশে আসছেন ড: কামালের কথা শুনে!

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: লেখার সাথে ছবি সংযোজনের কারণটা যদি একটু ব্যাখ্যা করতেন !!!!
প্রথম প্যারার , প্রথম এবং দ্বিতীয় লাইন টা কোথা থেকে শুনলেন ?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্টে দিলাম আপনার ছবি, এখন আপনি ব্যাখ্যা চাচ্ছেন, যাবো কোথায়?

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: I am going to cast my vote for nobody.

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই পরিবেশে অনেক মানুষই ভোট দেবেন না; এসব কেন্ডিডেটকে কোন ইডিয়টও ভোট দেবে না; বেশীরভাগ কেন্ডিডেট অদক্ষ ও ক্রিমিনাল।

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: রাজাকারের অনেক পাণ্ডা , হয়তোবা নাশকতার মামলার আসামী , পলাতক অবস্থায় ঘুরে ফিরে ব্লগে এসে ক্যাচাল পাড়ে ।
বিএনপি যাহা বলে তাহা কখনো করে বলে মনে হয় না ।
যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে তবে কামাল হোসেনের অবস্থা হবে কর্নেল তাহেরের মত।
ইসলামী দলগুলো বেহেস্তের টিকেট না দিলেও , দোজখের টিকিট দিবে এটা কনফার্ম ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ড: কামাল হোসেন অনেকদিন থেকে শেখ হাসিনার উপর ক্ষ্যাপা; কিন্তু উনার সঠিক কারণ নেই; বিএনপি'তে সবই অদক্ষ, তলানীর লোকজন।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বিএনপির সমর্থক ব্লগারদের অবস্থাও একই ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিএনপি'র সমর্থকেরা ইশতেহার পড়ে কি আওয়ামী লীগকে ভোট দিচ্ছেন, নাকি "লাল দালান" প্রতীকে ভোট দিচ্ছেন?

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভোটার শূণ্য ভোটের মাঠে
কে শেষ হাসি হাসবে বলে
আপনার ধারনা। বিস্তারিত
বুঝিয়ে বলুন। সময় ১০ মিনিট।
পূর্ণ মান- ১০

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগ ও তার কোয়ালিশন ২০০ বা তার বেশী সীট পাবে; বিএনপি ও উহার কোয়ালিশন ৫০ সীটের কাছাকাছি পেতে পারে।

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

অগ্নি সারথি বলেছেন: বেহেশতে অগ্রীম সিট বুকিং চলতাসে নাকি? তাইলে আমারো চাই একটা।
নির্বাচনী ইশতেহার হল আপনার ছবির গাধাটার সামনে মুলা টাইপ কিছু একটা! মুলা হল ইশতেহার আর গাধা হলাম আমরা আম জনতা। গাধার পিঠে বসে থাকা ক্ষূদ্র প্রানীটাই বস্তুত চালক, তার হাতে লাঠিতে করে একটা মুলা ঝুলিয়ে দেয়া যেতে পারলে মন্দ হতনা।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামী দলগুলো কিজন্য ভোট চায় সেটা আমার জানা নেই; তাদের ইশতোরে কি থাকা উচিত, সেটা ভাবনার বিষয়! হয়তো আফগানিস্তানে গিয়ে জিহাদ ইত্যাদি করার জন্য আহবান থাকতে পারে!

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

জোকস বলেছেন:

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইশতেহারে বিশ্বাস করবেন, এই রকম ব্লাগার, কিংবা ইডিয়ট দেশে পাওয়া যাবে না। একজন ব্লগার আমি দেখেছি, যিনি ইশতেহারে বিশ্বাস করেন, উনার নিক, "এম বোরহান উদ্দিন রতন"; তবে, উনি ভোট দিতে যাবেন কিনা, সেটা জানার কোন উপায় নেই।

৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

হাবিব বলেছেন: আমি বিশ্বাসী নই.। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো যারা নির্বাচিত হবার আগেই যারা খামোশ. বলে থামিয়ে দিতে পারে তারা কি কি করতে পারবে বলে আপনার ধারনা? ?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



৩০০ জন কেন্ডিডেটের মাঝে একমাত্র শেখ হাসিনা ব্যতিত, বাকীগুলো অদক্ষ ও ইডিয়ট; বিএনপি'র ড: মইনখানের উপর আমার কিছুটা বিশ্বাস আছে, বাকীরা জাতির জন্য অস্বাস্হ্যকর

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আগের এক পোস্টে বলেছি, মূল সমর্থকরা খুব একটা মন পরিবর্তন করে না। ইশতেহার সাধারণ জনগণ পড়ে না। এগুলো আই ওয়াশ। তবে কিছু 'কী পয়েন্ট' থাকে যেগুলো পূরণ না করা হলে জনগণ প্রশ্ন করতে পারে। যেমন - ঐক্যফ্রন্ট জেতার পর বেকার ভাতা চালু না করলে সমালোচনা হবে...

এত লুটপাট, গুম, খুন, ধর্ষণের পরও আওয়ামী লীগ যে উন্নয়ন করেছে তার ফসল আমিও ভোগ করব। যে দলই ক্ষমতায় আসুক রাজনীতির সাথে সরাসরি জড়িত না থাকলে কোন বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায় না। তাই সুষ্ঠু ভোটে আওয়ামী লীগ আসলেও কিছু করার নেই...

সুইং ভোটার রা সিদ্ধান্ত বদল করে। আর এলাকাভিত্তিক জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে অনেক সময় বিপক্ষ দলের নেতাও জিতে যায়। তবে সেটা অনেক কম। এবারের পরিস্থিতিতে সুইং ভোটাররা পুঁটি মাছের মত ঐক্যফ্রন্টকে ভোট দেয়ার কথা। কারণ, শেয়ার বাজার ক্ষতিগ্রস্থরা, কোটা বিরোধী ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের প্যাঁদানি খাওয়ারা, ছাত্রলীগের অত্যাচারিতরা, গুম হওয়া পরিবারেরা নৌকায় ভোট দেয়ার কথা না।

একটু আগেই এক আওয়ামী সমর্থক বন্ধু বলেছে, যত উন্নয়নের কথাই বলা হোক ব্যক্তিগতভাবে তার অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল না। তাই ভোট কাকে দিবে তা নিয়ে সন্দিহান...

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:

মানুষের কোন আস্হা নেই এদের উপর।

১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সরকারী –বেসরকারী চাকুরীতে সমান সুযোগ সুবিধার সমতা বিধানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাজনৈতিক দল সমুহের নির্বাচনী ইসতেহার এখন সময়ের দাবী শিরোনামে
একটি পোষ্ট সামুতে দিয়েছিলাম প্রায় এক বছর আগে ২৩ শে নভেম্বর ২০১৭ তারিখে । পোষ্টটি ১২শতাধিক দর্শকের ভিউ পায় এবং তাতে প্রায় শতাধিক মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্য পরিলক্ষিত হয় । নির্বাচনের প্রায় বছরখানেক আগে এটা পোষ্ট করা হয়েছিল । ধারনা ছিল রাজনৈতিক দল সমুহ নির্বাচনের অনেক পুর্ব হতেই তাদের নির্বাচনী ইসতেহার প্রনয়নের কাজ শুরু করে । তাই বিষয়টা যদি তাদের নজরে পরে তাহলে দেশের মানুষের কিছুটা উপকারে আসবে । কিন্তু পোষ্টটি অনেক ব্লগারগনের নজরে আসলেও যাদের জন্য লিখা হয়েছিল তারা এটা দেখেছে বলে মনে হয়না ।

একটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইসতেহারে সাধারনত থাকে তারা ক্ষমতায় গেলে স্বল্প সময়ে বিশেষ কি কি কাজ তারা করবে । আর বাকী বিষয় সমুহ তাদের দলের গঠনতন্ত্রে থাকে এবং এক কথায় বলে দেয়া হয় তাদের দলের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড কি হবে তা তাদের দলের গঠণতন্ত্রে বলা আছে, আর রাজনৈতিক দলগুলির নিজেদের ভিতরকার গনতান্ত্রিক আচরন হতেই পাবলিক ধরে নেয় তারা ক্ষমতায় গেলে দেশকে কি ধরনের গনতন্ত্র তারা উপহার দিবে । কিন্ত আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলসমুহের কালচার ও সাধারন কিছু মানুষের রাজনৈতিক দল ঘোষিত নির্বাচনী ইসতেহারের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গী দেখে হতাশ হতে হয় । ধারনা ছিল ব্লগারগন এ বিষয়ে বেশ সচেতন, তারা রাজনৈতিক দলগুলির নির্বাচনী ইসতেহারের প্রতি তাদের সঠিক মুল্যায়ন করবেন । এ বিষয়ে গত কয়েকদিন ধরে সামুতে আসা বেশ কিছু পোষ্ট নজরে আসছে । সেগুলিতে থাকা মন্তব্য ও প্রতি মন্তব্য সমুহও নজর কেরেছে । নির্বাচনী ইসতেহারের বিষয়ে অনেক মন্তব্যের মধ্যে আপনার করা মন্তব্য সমুহ যাতে এ সমস্ত নির্বাচনী ইসতেহার গুলিকে পায়খানা সমতুল্য ও বাস্তবায়ন আযোগ্য সেই সাথে সেগুলি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো সৃজন ও কার্যকরী করার জন্য কি পরিমান অর্থের প্রয়োজন হবে ও তা কিভাবে অর্থায়ন করা হবে তার কোন দিক নির্দেশনাই নেই সংক্রান্ত কথামালা ।

অথচ আমার প্রস্তাবিত বিষয়টি নির্বাচনী ইসতেহারে কেন অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন , কি ভাবে তা বাস্তবায়ন করা যাবে ও তার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান কিভাবে করা যাবে তার অংক কষে বিস্তারিতভাবে দেখানো হয়েছিল । ধারনা ছিল রাজনৈতিক দলসমুহের গবেষনা ও প্রকাশনা শাখা এটা পাঠ করবে ও দিক নির্দেশনা পাবে । সরকারী –বেসরকারী চাকুরীতে সমান সুযোগ সুবিধার বিধানের ব্যবস্থা নিলে দেশে সুশাসন ও গনতন্ত্র ও প্রয়োজনীয় সহায়ক অবকাঠামো যথাসংস্লিষ্টভাবে এমনিতেই গড়ে উঠত এর জন্য পৃথক পৃথক কথাবার্তা বলার আর প্রয়োজন হতোনা । প্রায় শতখানেক পৃষ্টার পরিবর্তে মাত্র দুই লাইনের একটি নির্বাচনী ইসতেহারই যথেষ্ট হতো । দেশের সকল মানুষই সেটা পড়ত, জানত ও বুঝত । এখন তাদের দেয়া নির্বচনী ইসতেহারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কেহ পড়েছেন বলে আমার মনে হয়না, এমন কি যিনি সাংবাদিক সম্নেলনে এটা ঘোষনা করেছেন তিনিও তা পুরাটা পরেছেন কিনা সন্দেহ , এর বাস্তবায়নতো অনেক দুরের কথা । তাদের নির্বচনী ইসতেহার বাস্তবায়ন করতে হলে আপনার কথার সাথে সহমত, যথা এর জন্য আকাশ হতে একজন নবী আগমনে প্রয়োজন হবে আর এটা কোনকালেই এখন সম্ভব নয় । তাই আমাদের সাধারন মানুষের চাওয়া একটি মাত্র নির্বাচনী ইসতেহার তথা সকলের জন্য শিক্ষা ও চাকুরী খাতে সমান সুযোগ সুবিধা বিধান সম্বলিত একটি বিষয় নির্বচনী ইসতেহারে রাখলে ভাল লাগত ।

যাহোক, মুল্যবান একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার পোষ্টটি আমি পড়েছিলাম; যেসব বাংগালী রাজনীতি করেন, ওদের শিখার ক্ষমতা বানর থেকে কম; ওদের অনুধাবন ক্ষমতা মুরগীর সমান।

১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





আমার তো এগুলো ইশতেহার কম চানাচুরের বিজ্ঞাপন মনে হচ্ছে । চটকদার মজাদার ভাই ভাই চানাচুর ।

চিপস এর প্যাকেটে অনেক চিপস দেখা যায় । কিন্তু খোলার পর ই বোঝা যায় আসল সত্য । তবুও মানুষ চিপস খায় ।

এটা চলে আসছে সেই আদি যুগ থেকে ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিজদের ইডিয়ট প্রমাণ করেছে লোকগুলো

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৭

ইলি বলেছেন: ইস্তেহার দিয়েই খালাস, কেউ পূরন করে না তাই এটা নিয়ে মাথা ঘামাতে চাইনা। তবে কিছু কি পয়েন্ট আছে যা আলোচনার বিষয়। ধন্যবাদ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


একমাত্র ইডিয়ট ছাড়া এগুলো কেহ লেখে না; নির্বাচনী ইশতেহার হতে হয়, সরকার গঠনের ২/৩ মাসের ভেতর কোন ড্রাষ্টিক পরিবর্তন নিয়ে।

বানরেরা নিজেদের লেজের বর্ণনা দিয়েছে ইশতেহারে।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


দলগুলো প্রমাণ করতে চেয়েছে যে, তারা কিছু ইডিয়টের সমষ্টি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.