নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিক্ষিত শ্রেণীকে দেশ নিয়ে ভাবতে হবে

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৫৩



সম্প্রত আমি একটা ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকে চাকুরী নিয়েছি; ওখানে আমি ব্যতিত আরো ২ জন বাংগালী আছেন, উনারা ২ জনই বুয়েট থেকে; একজনের সাথে আমার চলাফেরা আছে। গত শুক্রবারে, গ্রুপের পটলাক(গ্রুপের লোকেরা খাবার রান্না করে নিয়ে আসে) ছিলো; ১৩২ জন জমায়েত হয়েছিলো, বুয়েটের ২ জনই অনুপস্হিত। ১৩২ জনের মাঝে ৪/৫ জন সাদা আমেরিকান ছিলো, একজন চাইনীজ, ৩/৪ জন রাশিয়ান, বাকীরা ভারতীয়; ভারতীয়দের মাঝে বেশীর ভাগই মেয়ে; এদের মাঝে ৩৫/৩৬ বছরের বেশী বয়সের তেমন কেহ ছিলো না। বুয়েটের ২ জনের অনুপস্হিত থাকার কারণ, ভারতীয়রা রান্না করে আনবে, হালাল থাকবে কিনা জানে না। ৯০ জনের বেশী মেয়ে ছিলো; খাওয়া ব্যতিত ৬/৭ ধরণের আনন্দজনক খেলাধুলা হয়েছে, পুরো অনুষ্ঠান চালনা করেছে মেয়েরা; আমি কোথায় ভুলত্রুটি দেখিনি, পুরো অনুষ্ঠানে হৃদ্যতা ছিলো চোখে পড়ার মতো; এই বয়সের মেয়েরা ঢাকায় ভয়ংকর অবস্হার মাঝে গার্মেন্টস'এ চাকুরী করছে।

দেশ আজকে যেখানে গেছে, এর জন্য দায়ী শিক্ষিতরা; দেশের বড় ৪ রাজনৈতিক দলে আছে শিক্ষিতরা, দেশের ব্যুরোক্রেসীতে আছে শিক্ষিতরা, প্রশাসনে আছে শিক্ষিতরা; এর বাইরে শিক্ষিতরা আছে প্রাইভেট কর্পোরেশনে ও শিক্ষায়। দেশের সরকার গঠনে ও পরিচালনায় অশিক্ষিতদের কোন ভুমিকা আজ আর নেই।

দেশ আজকে যেখানে গেছে, এটাই দেশের গন্তব্য ছিলো অনেকটা; কিন্তু ইহা পুরো জাতির জন্য ভোগান্তি ছাড়া আর কিছু নয়; জাতি বিশ্বের অন্যদের চেয়ে পেছনে পড়ছে ক্রমাগতভাবে; এভাবে পেছনে পড়তে থাকলে জাতির অবস্হা আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইয়েমেন বা সিরিয়ার মতো হয়ে যেতে পারে; যেই ধরণের মানুষের কারণে ইয়েমেন, আফগানিস্তান, সিরিয়া বিপদে পড়েছে ও পাকিস্তান পড়তে পারে, আমাদের দেশে সেই ধরণের জনসংখ্যা বাড়ছে।

রাজনৈতিক দলগুলোতে ও সরকারে যেসব শিক্ষিত আছে, এদের চেয়ে দেশের অশিক্ষিতরা নাগরিক হিসেবে হাজার গুণে ভালো; সরকার ও রাজনৈতিক দলের শিক্ষিতরা দেশকে বাজার হিসেবে ব্যবহার করছে; অশিক্ষিতদের এরা পুরোপুরি দাস হিসেবে ব্যবহার করছে; অশিক্ষিতরা কোনভাবে এদের চক্রান্তের জাল থেকে নিজেরা বের হতে পারবে না; শিক্ষিতদের সাহায্য ছাড়া সরকারের ও রাজনৈতিক দলের চলমান চক্রান্ত থেকে জাতি বের হতে পারবে না; শিক্ষিতদের এই নিয়ে ভাবার দরকার।

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:০৪

সোহানী বলেছেন: জী গাজী ভাই, এরকম দেশী ভাইবোনদের নিয়ে অভিজ্ঞতা আমার হরহামেশা। শেয়ারও করেছিলাম একটা লিখায়।

আমার খুব আশ্চর্য্য লাগে এরা শিক্ষিত হয়েও মনটা কেন অশিক্ষিত এর মতো থাকে। আর দেশের বাইরে এ হারাম হালাল নিয়ে কাজ কারবার দেখলে মেজাজই খারাপ হয়ে যায়। আমার এক বান্ধবী কৈাতুক বলছিল যে হালাল শুকরের মাংস পাওয়া যায় এখন ...........হাহাহাহা

হালাল এখন একটা ব্যান্ড..............।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওখানে সাদা ভাত, ২০ ধরণের নিরামিষ, ৪/৫ ধরণের মাছ, স্পাগেটি, ডাল, ভেজিটেবল বিরানী ছিলো; এই ২ ইডিয়ট চাইলে নিজেরা হালাল রান্না করে নিয়েও আসতে পারতো। আমি চাকুরীতে জয়েন করার আগে এটার ব্যবস্হা করেছে এক গ্রুপ শিখ মেয়েরা; আমি জানতাম না। পটলাক শুরু হবার ২ ঘন্টা আগে আমাকে কল করার শুরু করেছে; আমি দুরে এক বিল্ডিং এ কাজ করি; যাতে মিস না করি, ১০ টার বেশী কল পেয়েছি।

২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৯

রোকসানা লেইস বলেছেন: শিক্ষিতরা শুধুই একাডেমিক ভাবে শিক্ষিত। নৈতিক শিক্ষা নাই। পারিবারিক এবং ধর্মিয় ভাবে নানা সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ। প্রাথমিক শিক্ষা থেকে ঢেলে নৈতিকতা আর মানবিকতার শিক্ষা না দিলে সমস্যা চলতেই থাকবে

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিতদের একাংশ রাজনৈতিক দলে ও প্রশাসনে থেকে, দেশকে নিজেদের বাজার বানিয়েছে; একাংশ যদি এত ধুর্ত হতে পারে, বাকী অংশও কিছুটা করার মতো সমর্থ হওয়া সম্ভব!

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪

জুন বলেছেন: যথার্থই বলেছেন চাঁদগাজী । ব্যংককে হালাল হারাম খাবারের দোকান পাশাপাশি । হালাল দোকানে হিজাব পরা মেয়েরা খাবার বিক্রী করছে আর পাশের দোকানের মেয়েদের সাথে হাসিখুশীভাবে গল্প করছে । তাদের কোন সমস্যা হচ্ছে না ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিদেশে সব ধরণের খাবার আছে; ভারতীয়রা ৫০ ভাগই নিরামিষ ভোজী; ওদের খাবার বাংগালীদের চেয়ে অনেক বেশী স্বাস্হ্যকর।

৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১২

জুন বলেছেন: আমার মনে হয় অন্য ধর্মের লোকদের হাতের রান্না খেতে হবে ভেবে হয়তো তারা আসে নি চাঁদগাজী। আমাদের নবীজিও অন্য ধর্মের লোকদের প্রতি অনেক দয়ালু ছিলেন ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বৃটিশ আমলে ও পাকিস্তানের শুরুতে মিষ্টি জাতীয় খাবার শতকরা ৮০ ভাগই হিন্দু সমাজের লোকেরা বানাতেন।

৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২০

মোগল সম্রাট বলেছেন: “ একজন চাষী বা নদীর মাঝি সাংস্কৃতিকভাবে যতোটা মূল্যবান, সারা সচিবালয় ও মন্ত্রীপরিষদও ততোটা মূল্যবান নয় ”

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাগরিকদের বড় অংশ সাধারণ মানুষ, সংস্কৃতি হলো এদের জীবন আলেখ্য ও দৃষ্টিভংগি

৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শুধু ভারতীয়রা রান্না করবে এই কারণে যদি না গিয়ে থাকেন তাহলে ঠিক করেননি তেনারা। আর যদি মদ থাকবে, শূকর থাকবে এই ভয়ে না গিয়ে থাকেন তাহলে তেনারা ঠিক আছেন...

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



অফিসের পটলাক অফিসের পরিবেশ হয়ে থাকে; শিক্ষিত হিন্দুরা সবার সাথে গ্রহনযোগ্য, মার্জিত খাবার খায়।

৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩

গরল বলেছেন: বুয়েটে আজকাল দাঁড়ি-টুপি ওয়ালাদের আধিপত্য, তারা গবেষণা বাদ দিয়ে তাবলীগ জামাত নিয়ে ব্যাস্ত। বুয়েটের ছাত্রদের প্রজেক্টগুলো দেখেন আর শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ড: জাফর ইকবাল স্যারের প্রজেক্টগুলো দেখেন তাহলেই বুঝবেন কোন লেভেলে গেছে তারা।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বুয়েটের সিভিল ইন্জিনিয়াররা পাকিস্তানে ঘুষের প্রচলন করেছিলো; এখন সেটা মাদ্রাসায় পরিণত হয়েছে।

৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২৩

রায়হান চৌঃ বলেছেন: গড়ল ভাইইয়া...... আপনি বুয়েটে পড়েন ?

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি জাপানে প্রজেরক্টলীড ছিলেন, এখন দেশে কাজ করেন, সম্ভববত; উনি যা বলেছেন, তা সঠিক, বুয়েটে আমার যাওয়া আসা আছে।

৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

নতুন বলেছেন: এই রকমের কিছু আমিশ সব খানেই থাকে....

আর অরেকেই খরচার কথা চিন্তা করে যায় না।

ব্যাংকে সুদের ব্যবসার টাকা হালাল? এই চাকুরী না করে তারা অন্য হালাল কাজ কেন করেনা?

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এদের সংখ্যা বেড়েই চলছে, সব স্তরে; এরা পড়ালেখা তেমন করছে না।

১০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হারাম হালাল নিয়ে সতর্কতাঃ নিশ্চয়ই থাকবে ,কিন্তু কাজের জায়গায় হালাল খুঁজতে গেলে আমার মনে হয় কমিউনিটি ফিলিংসটা নষ্ট হতে বাধ্য । ব্যক্তিগতভাবে আমি এমন একটা জায়গায় থাকি যেখানে মুসলিমরা অন্যের বাড়িতে কাজ করতে লজ্জা পায় । পাশাপাশি কন্যাদায়গ্রস্ত সহ আগত যাবতীয় ভিখারিরা সব মুসলিম। পার্শ্ববর্তী হিন্দু মহিলারাই এলাকায় পরিচারিকাসহ রান্নার যাবতীয় কাজগুলো করে থাকে । আমাদের দুজনের বার হতে হয়। সামনে রমজান মাস আসছে,সন্ধ্যেবেলা ইফতার এর যাবতীয় দায় দায়িত্ব পালন করবে এমনই একজন হিন্দু মহিলা। এখন আমার প্রশ্ন আমার বাড়ির এমন খাবার কি হালাল ?
শবেবরাত , বাবা -মায়ের মৃত্যুবার্ষিকীর মত ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনের জন্য যে হাফেজ সাহেবকে প্রথম যে বছরে ডেকেছিলাম, খাওয়ার আগে আমার সমস্যাটা উনাকে তুলে ধরি। উনি কিন্তু মৃদু হেসে দোয়া -দানি করে খেয়েই গিয়েছিলেন । তারপর থেকে প্রত্যেকবার যথারীতি আসেন বাবা- মায়ের বাৎসরিক কাজে অংশ নিতে ।

পোস্টটির পরবর্তী অংশ সম্পর্কে সহমত, শিক্ষিতদের এগিয়ে আসতে হবে দেশ ও জাতির উন্নয়নের কাজে।



২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের হালাল'এর পদ্ধতি ভুল, হালাল বলতে যা বুঝায়, উহা ইহুদীরা সঠিভাবে করে।

১১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মাইক্রো বায়োলজির শিক্ষার্থী যখন ডারউইনকে বানর বলে সেখানে বুয়েটের দুই শিক্ষার্থী হালাল হারাম খোঁজা অসম্ভব কিছু না।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশকে আফগানিস্তান না বানানো অবধি কিছু লোক অশান্তিতে থাকবে।

১২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

নতুন বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ভাই যে জিনিস হারাম না সেটাই হালাল...

হালাল পদ্বতীতে জবেহ করা মাংস বিধমীরাও রান্না করলে হালালই থাকবে.

আর মাংস ছাড়া হারামের সমস্যা অন্য খাবারে নেই.... তাই হিন্দু মহিলা ইফতারী বানানলে সেটা অবশ্যই হালালই থাকবে....

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের হালাল পদ্ধতি সঠিক নয়; হালাল হলো স্বাস্হ্যকর খাবার

১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: 12 নম্বরের কমেন্টদাতা প্রিয় নতুন ভাইয়ের কমেন্টের পরিপ্রেক্ষিতে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে আবার মন্তব্যে আসা। বিষয়টি জেনে ভালো লাগলো।

শুভেচ্ছা নিয়েন ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের খাবার বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত খাবার; বিষাক্ত কোন খাবার হালাল নয়।

১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৮

আঁধার রাত বলেছেন: লেখক বলেছেন: ”সম্প্রত আমি একটা ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকে চাকুরী নিয়েছি “,
আপনি তো মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন(আপনার বেশ কিছু পোষ্টে আপনি নিজে দাবী করেছেন)। তাহলে প্রায় সত্তুর বছর বয়সে কোন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক আপনাকে চাকুরী দিয়েছে? কোনটা মিথ্যা ? ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের চাকুরী নাকি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন সে দাবী?
ল্যাঞ্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট টু হাইড।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনর মাথায় বানরের থেকেও কম মগজ; আমি চাকুরী নিয়েছি, এটা নেচারেল! আমি যুদ্ধ করেছি সেটা ছিল নেচারেল; আপনার ভাবশক্তি সীমিত, এটা নেচারেল।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ব্লগিং স্টেটিসটিকস দেখলাম, বুদ্ধিমত্তার কোন প্যাটার্ণ নেই।

১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮

রায়হান চৌঃ বলেছেন: শিক্ষিত শ্রেণীকে নিয়ে ভাবার আগে তাদের কে যারা লিড করছে তাদের নিয়ে ভাবা খুবেই জরুরী, টোকাই শ্রেনীর মানুষ গুলো কে সংসদে না পাঠিয়ে নর্দমা পরিষ্কারে লাগানো হোক......

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

সমস্যা হচ্ছে দুষ্ট শিক্ষিতরা দলে প্রবেশ করে, দলের কারণে শক্ত হয়ে বসেছে, এদেরকে সরাতে হলে মগজের দরকার হবে।

১৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

ঢাকার লোক বলেছেন: বুয়েটের দুইজন ইঞ্জিনিয়ার একটা অফিসের পার্টিতে যাননি, তার কারণ অনুমান করে ( অনুমান আর তথ্য নির্ভর সত্যতার ফারাক সবাই জানেন ধরে নিচ্ছি) দেশের অন্যতম শ্রেষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বুয়েটের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করাটা কি ঠিক ? তাদের অন্য কোনো কারণ থাকাও অসম্ভব নয় !

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনারা লান্চ অবধি কাজ করেছেন, পাটলাকে ( লান্চের সময়) আসেননি; দিনের ৩টায় (পটলাক শেষ হওয়ার পর) আবার কাজে ফিরে এসেছিলেন; সেখান থেকে আমি ধরে নিয়েছি যে, উনারা মোটামুটি হালাল খাবার নেই ভেবে যোগদান করেননি।

১৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশের অবস্থা বারোটা বেজে গেছে।
এবং যারা দেশের দায়িত্ব নিয়েছে তারা নিজেদের আখের গুছিয়েছে। দেশের কথা ভাবেনি। তারা সেকেন্ড হোম এর ব্যবস্থা করে রেখেছে ইউরোপের দেশে। টাকাও রেখেছে বিশ্বের বিভিন্ন ব্যাংকে। তাদেরসহ তাদের ১৪ গোষ্ঠির কোনো সমস্যা নাই। সমস্যা দেশের খেটে খাওয়া সাধারন মানূষের।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সাল থেকে শুরু ারা জাতির সম্পদ দখল করেছে, চুরি করেছে, মাটির নীচে গিয়েও ওরা রক্ষা পাবে না।

১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৪২

পবন সরকার বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, বাঙালিরা টাকা দিয়ে খেতে রাজি নয়, ওখানে কোন পেমেন্টের ব্যাপার স্যাপার ছিল নাকি?

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফ্রি খাবার

১৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ার সাহেবরা কি রান্না করে নিয়ে যেতে পারতেন না?
নাকি কিপটেমী!

অন্যকে খাওয়ানোর মাঝেও তো আনন্দ আছে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, অনেক বাংগালী সমাজের সাথে চলার মতো দক্ষ নন।

২০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৪০

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আপনার কথা আংশিক সত্য প্রিয় ব্লগার মহোদয়। এখানে শিক্ষিত নয় বরং বলা ভালো সাক্ষর লোকেরা। শিক্ষাই যদি লাভ করে থাকবে তবে মূর্খতা এত কেন? আসলে আমাদের দেশ পড়েছে এক শ্রেণির সাক্ষর ভন্ড মূর্খের পাল্লায়! এ দেশ যে রসাতলে পড়েছে এর থেকে পরিত্রাণের কী কোন উপায় রয়েছে?

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিত লোকেরাই ভালো হওয়ার সম্ভাবনা সব সময়।

২১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৫৩

নাসির ইয়ামান বলেছেন: খুব গভীরের কথা আলোচনা করেছেন! ধন্যবাদ!!
কথা ঠিকই; বাংলাদেশের অবস্থাও 'সিরিয়া,ইয়ামান প্রভৃতি দুঃখিনী রাষ্ট্রের পরিণতির ভয়াবহতার দিকে ছুটে চলছে'!!!

আর প্রচলিত " দাওয়াত ও তাবলীগ" মুসলিমদের উন্মাদ বানিয়ে রেখেছে,এটা ইসলামের দাওয়াত নয়!

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



কিছু মগজহীন মানুষ নীচু মানের জীবন দিকে ছুটে যাচ্ছে, এরা চলমান বিশ্যবের সাথে চলার মতো দক্ষ নয়, এরা রূপকথার ভাবনার মাঝে ডুবে, সবার সবর্নাশ করছে।

২২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:০১

কালো যাদুকর বলেছেন: বুয়েট কি সকল শিক্ষিত সমাজের প্রতিনিধিত্ব করে? না। দুইজন ব্যাক্তির কাজের জন্য ব্রাশ পেইন্ট করাটা কি ঠিক? এখানে বলা হয়েছে ওনারা হালাল হারাম বাছাইয়ের কারনে ওখানে জাননি। তো এতে অসুবিধা কোথায়। এটাকি পারসোনাল চোয়েসের মধ্যে পরে না। হা পড়ে।
এরকম অনেক পটলাকে আমি গি্য়েছি, খাবার ও এনজয় করেছি।
এখানকার কমেন্ট পরে একটা trend দেখলাম। করো ধর্ম পালন করাটা অনেকে backward মনে করেন। বিদেশে থাকলে কি ধর্ম পালন করা যাবে না? আমি পারসোনালি ও দুইজন ব্যাক্তির হালাল হারাম বাছাইয়ের ব্যাপারটা respectfully দেখছি।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোনটা ধর্ম, আর কোনটা আপনি যোগ করছেন, বলা মুশকিল।

২৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:২৪

কালো যাদুকর বলেছেন: আমার কিছু যোগ করার অবকাশ নেই।

তবে এই ব্যাপারে একমত শিক্ষিত নাগরিকের প্রয়োজন আছে, রাজনৌতিক ক্ষেত্রে। তবে রাজনৌতিক লোকের রাজনৌতিতে বেশী দরকার।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিতরা রাজনীতি বুঝার সম্ভাবনা বেশী

২৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৩৬

আঁধার রাত বলেছেন: আপনি একজন অতি উচ্চ শ্রেণীর মিথ্যাবাদি। আপনি না মুক্তিযোদ্ধা আর না আপনি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের চাকুরে। তবে কথাবার্তা যা লেখেন তাতে মনে হয় সুইপার হতে পারেন। শুকুরের প্রিয় খাদ্য হওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
চানক্য বলেছেন ”অতি পরিচয়ে দোষ কখনও ঢাকা থাকে না”। সাবধানে লিখবেন তা না হলে আগের সকল মিথ্যা দাবী আপনার সামনে মিছিল করে এসে আপনাকে অপদস্ত করে যাবে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মন্তব্যে আমার পোষ্টের মানহানী হয়েছে; আপনার মন্তব্য দেখে মনে হচ্ছে, বানরেরাও টাইপ করতে শিখেছে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ব্লগিং প্যাটার্ণ দেখলাম, ব্লগিং'এর নামে মানুষ হাসায়েছেন।

২৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বুয়েট এখন মাদ্রাসায় পরিণত হতে আর কত বাকি?
বুয়েটে আজকাল লম্বা কোর্তা, দাঁড়ি-টুপি ওয়ালাদের আধিপত্য, শিক্ষকরাও। তারা গবেষণা বাদ দিয়ে তাবলীগ, জামাত, হিজবুতাহরির নিয়ে ব্যাস্ত।
এই বুয়েটের সিভিল ইন্জিনিয়াররাই পাকিস্তান আমলে এদেশে প্রথম ঘুষের প্রচলন করেছিলো।

আমেরিকায় প্রচলিত হালাল সার্টিফিকেশন আমার কাছে ফালতু প্রতারনামুলক মনে হয়।
হালাল সার্টিফিকেট দেয় মালয়েশীয়া, মিশর, লেবানন প্রভৃতি দেশ, সার্টিফিকেট মানে একটা সফটওয়ার।
আসলে এটি একটি 'বিসমিল্লাহ' উচ্চারন করা এম্পি ৩ ফাইল।
আমেরিকার মাংশ আসে বেশিরভাগ মেক্সিকো ও ব্রাজিল থেকে, কিছু নর্থ ক্যারোলাইনায়। সেখানকার কসাই খানার খাচায় একসাথে হাজার মুরগী ইলেক্ট্রিক শকে মেরে ফেলার সময় ভেতরের রুমে কম্পিউটারে 'বিসমিল্লাহ' উচ্চারন এম্পি ৩ ফাইল বেজে উঠে।
মুসলিম দোকানে পাঠানো বক্সে 'হালাল সার্টিফাইড' লেখা স্টিকার মেরে শিপমেন্ট। ইহাই আমেরিকান হালাল।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


অসুস্হ, মৃত ও বিষাক্ত খাদ্য যাতে মানুষ না খায়, সেজন্য ইহুদী হালাল খাবারের চালু করেছে; তারা সঠক নিয়ম মেনে, মাংসকে পরীক্ষা করে, খাবার উপযুক্ত হলে, হালালের সার্টিফিকেট দেয়।

দরিদ্ররা সব সময় তাদের অসুস্হ পশুকে খেয়ে ফেলে।

২৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৫০

ঢাকার লোক বলেছেন: ৭ নং কমেন্টের উত্তরে গাজীভাই বলেছেন, "বুয়েটের সিভিল ইন্জিনিয়াররা পাকিস্তানে ঘুষের প্রচলন করেছিলো; এখন সেটা মাদ্রাসায় পরিণত হয়েছে।" হাসান কালবৈশাখীও দেখছি বলেছেন ,
"বুয়েটের সিভিল ইন্জিনিয়াররাই পাকিস্তান আমলে এদেশে প্রথম ঘুষের প্রচলন করেছিলো।"

আমারতো মনে হয়, দুই জন ইঞ্জিনিয়ারের অফিসের পার্টিতে অনুপস্থিত থাকার কারণ তাদের হারাম খাদ্য থেকে বেঁচে থাকার ইচ্ছা, এই কারণে, তাও অনুমানের উপর ভিত্তি করে, বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি এ ঈর্ষাপ্রসূত বিদ্বেষমূলক অপবাদ শুধুমাত্র তারাই দিতে পারেন যোগ্যতার অভাবে যারা বুয়েটের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেননি । ঘুষ, সে যেই নিক, ইঞ্জিনিয়ার হোক বা অন্য কেউ হোক, মোটেই সমর্থন যোগ্য নয়, তার প্রচলন আমাদের দেশে কে করেছে বা কবে শুরু হয়েছে তা নিশ্চিত করে বলা সহজ নয় । আবুল মুনসুর আহমদের "আয়না" নামে একটা বই আছে কারো ইচ্ছা হলে পরে দেখতে পারেন, কবে কারা এর শুরু করেছিল কিছু ধারণা পেতে পারেন !

২৯ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তানে, ইন্জিনিয়ার পদের লোকদের মাঝে বুয়েটের লোকেরা ১ম ঘুষ চালু করেছে। পটলাকে হারাম খাবার ছিলো না: ফলমুল, ভাত, ডাল, পানি সবই ছিলো; সর্বোপরি আপনি না খেলে কেহ টের পাবে না, না এলে সবাই টের পায়।

২৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:০২

ঢাকার লোক বলেছেন: গাজী ভাইয়ের দেশ আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও দুরপ্রাচ্যে শত শত বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ার আছেন যারা সম্মানের সাথে কাজ করছেন, স্বদেশেও অসংখ্য ইঞ্জিনিয়ার আছেন যারা ঘুষ না খেয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করছেন, একটা ওপেন ফোরামে সবাইকে এভাবে অপবাদ দেয়া অত্যন্ত গর্হিত ও অন্যায় বলেই আমার ধারণা !

২৯ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগ হলো ওপেন ফোরাম, যেখানে সবই আলোচনা করা যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.