![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন কৃষক, নিজের জমি নাই অন্যের জমি চাষ করি
শুধু ঢাকা শহরে নয় সারা দেশে পাকিস্তানি ও তাদের এদেশীয় দোসরদের কষাইখানা ছিল। সে সব বধ্যভূমিতে পাকিস্তানি ও সহযোগী জামাত ও মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামির জল্লাদরা কত মানুষ হত্যা করেছিল তাঁর সঠিক হিসাব জানা যায় না। প্রত্যক্ষ দর্শীদের মতে তখন প্রতি বিভাগীয়, জেলা, নদীবন্দর, পাকিস্তানি ক্যম্প ও থানা শহরে প্রতি দিন কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করা হত। যুদ্ধের পর রাস্তা, ব্রিজের ধারে, ডোবা, পুকুর, নদী, খালবিলে লক্ষ মানুষের যে সব কঙ্কাল যারা দেখেছেন তাঁরা এখনো বেঁচে আছেন।
তখন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম, পত্রিকা, বিবিসি, বিদেশী দূতাবাস ও বিদেশী সংস্থার হিসাব অনুযায়ী ৩০ লক্ষ শহীদের কথা জানা যায়।
এ ছাড়া এ হিসাবের জন্য ১৯৭০ ও ১৯৭৪ সালের আদমশুমারী দেখা যেতে পারে।
১৯৭০ সালের আদম শুমারি অনুসারে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনসংখ্যা ছিল সাড়ে সাত কোটি। কিন্তু দেখা যায় ১৯৭৪ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা বাড়ে নাই। এ থেকেও ১৯৭১ এর শহীদদের সংখ্যা সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়।
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০০
শরীফ িবিড বলেছেন: "৩০ লক্ষ শহীদের কথা জানা যায়।"
এটা একটা ভুল তথ্য।
ভিয়েতনামে ১৫ বছরের রক্তক্ষয়ি যুদ্ধে যেখানে ৩০ লক্ষ লোক মরে নাই সেখানে ৯ মাসে ৩০ লক্ষ???
এটা তথ্য এর যুগ।
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৭
ঢাকা ভাই বলেছেন: @ শরীফ িবিড-
তাহলে কতো লোক মারা গেছে...????
এবং আপনের বাবা কোন এলাকার রাজাকার ছিল......???
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৬
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: @শরীফ পাকিঃবুইঝা দেখ যেখানে ১৫ বছরের যুদ্ধ ৩০ লাখ লোক মরেনা , সেইখানে তোর বাব দাদারা ৯ মাসে ৩০ লাখ লোক মারছে ।
তোরা যে সবথেকে খারাপ এইটা বুঝলি?
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৭
ঢাকা ভাই বলেছেন: শরীফ িবিডঃ শুয়োর এর বাচ্চারে টাইনা ছিড়া ফালামু..........
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৬
একজন বাউন্ডুলে বলেছেন: আমি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যা নিয়া প্শ্ন করা আর শহিদের অসম্মান করা একই কথা ।
আর ফাকি জারজ গুলারে যেঁ কি করা উচিত
, কইলাম না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:০০
চ্যাংড়া বলেছেন: আপনার কথায় একমত।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৪
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: @শরীফ পাকিঃবুইঝা দেখ যেখানে ১৫ বছরের যুদ্ধ ৩০ লাখ লোক মরেনা , সেইখানে তোর বাব দাদারা ৯ মাসে ৩০ লাখ লোক মারছে ।
তোরা যে সবথেকে খারাপ এইটা বুঝলি?
গোয়ার ঔরসজাত ছাগু গুলার হিসাব করেন। লাত্থি দিয়ে দেশ থেকে বের করতে হবে।
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৪
শরীফ িবিড বলেছেন: Be practical.....
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪০
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: রুয়ান্ডা তে ৪৫ দিনে ৮ লক্ষ মানুষ মেরেছিল। এই তথ্য জাতি সংঘের হিসাব অনুযায়ী। এরপরেও কিছু মানুষ কেন এই ধরনের প্রশ্ন করে আমি বুঝি না।
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৪
শরীফ িবিড বলেছেন: রুয়ান্ডা তে ৪৫ দিনে ৮ লক্ষ মানুষ মেরেছিল।
৪৫ দিনে নয় ১০০ দিনে আর রুয়ান্ডা ম্যাসাকারের সাথে বিশ্বের কোন দেশের ম্যাসাকারের তুলনা চলে না।
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৪৪
তারাকী হাসান বলেছেন: দেশে যুদ্ধ চলছিল আর পাক সেনারা যখন আমাদের দেশের সন্তাদের হত্যা করছিল, শেখ মুজিব যখন পাকিস্তানের কারাগারে আয়েশি জীবন যাপন করছিল। এরপর দেশ স্বাধীন হলে শেখ মুজিব মুক্তি পেয়ে লন্ডনে যায়। সেখানে সিরাজুর রহমানের সাথে দেখা ও কোলাকুলি করে জিজ্ঞাসা করে যুদ্ধে কতজন নিহত হয়েছে। তখন সিরাজুর রহমান জানায় এখনো প্রকৃত গননা করা হয়নি তবে তিন লক্ষ হতে পারে। এরপরেই বিদেশি সাংবাদিক রবার্ট ফ্রসট এসে শেখ মুজিবের সাক্ষাতকার নিলে তিনি মৃত্যুর সংখ্যা ৩ লক্ষ না বলে ৩ মিলিয়ন বলেন। এই ৩ মিলিয়ন থেকেই ৩০ লক্ষ এসেছে।
যুদ্ধের নিহত সংখ্যা নিয়ে একটা বিশাল রাজনীতি আছে। যত সহজে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা যায়, সেভাবেই শহীদদেরও তালিকা করা যায় আদমশুমারির সময়েই। কিন্তু কেন কোন সরকার প্রকৃত গননা করেনা কেন?
এমনকি কর্নেল আকবর (বীরবিক্রম) যাকে শেখ মুজিব স্বয়ং শহীদদের সংখ্যা গননার জন্য দায়িত্ব দিয়েছিল, তিনি বলেছেন যে তিনি বাঙালি, হিন্দু, পাকিস্তানি, বিহারি- সব মিলে মাত্র ৭০ হাজার হত্যার খবর নিশ্চিত করেছেন।
হায় রে আমাদের দেশের জনগন ! রাজনৈতিকরা যাই বুঝায়, ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মত লাফিয়ে উঠে তাই বলে যায়। আপনার যদি কোন সন্দেহ থাকে এখন থেকে যেই জায়গাতেই যাবেন, সেখানে জিজ্ঞাসা করবেন যে যুদ্ধের সময় এই গ্রামের বা এলাকার কত লোক মারা গেছে। তাহলেই বুঝতে পারবেন সঠিক ঘটনা কি। এমনকি আমি মুক্তিযোদ্ধাদের মুখেও শুনেছি এই ৩০ লাখ সংখ্যা বানোয়াট সংখ্যা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০১
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: মনটা খারাপ হল কোন এক অজানা কারণে