![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন কৃষক, নিজের জমি নাই অন্যের জমি চাষ করি
ভেবে দেখা দরকার, রোজায় ১২-১৬ ঘন্টা কোন পানীয় ছাড়া অনাহারে থেকে আমরা মুসলমানরা আল্লাহকে কতটুকু খুশী করতে পারছি? সত্যিকি আল্লাহ মুসলমানদের প্রতি এ জন্য খুশী হচ্ছেন? নাকি অখুশী? কি ভাবে তা নির্নয় করব?
এত রোজা, নামাজ, প্রার্থনা করছি। এর বিনিময়ে কি রিটার্ন আল্লাহ তা´আলার কাছথেকে আসছে? বিনা লাভে আমরা কেন এ সব করব?
বাংলাদেশের বা দুনিয়ার কোনখানে মুসলমানদের ভাগ্যের কোন উন্নতি তো লক্ষ্য করছি না। নামাজ রোজা করে মুসলমানদের শরীর স্বাস্থ্য ভাল হচ্ছে, ব্যাধি কম, মানষিক সুখ দুনিয়ার কাফেরদের চেয়ে ভাল - এমনওতো দেখছি না! দুর্দশাগ্রস্থ মুসলমানদের দুর্দশা অনঅগ্রসরতা কমছে না!
সোমালি্য়ান মুসলমান নারি শিশু ফি বছর না খেয়ে মারছে। ইরাকের লক্ষ লক্ষ মুসলমানরা মরছে। এত প্রার্থনা স্বত্বেও আল্লাহ তা শুনছেন না, আফগানিস্তান, প্যালেষ্টাইনের দুর্দশা লাঘব হচ্ছে না।
বিনা প্রতিদানে আমরা প্রার্থনা করে যাচ্ছি। বিনা লাভে যুগ যুগ ধরে এভাবে গাধার পরিশ্রমের মানে কি?
কবে স্বর্গে যাব এ অদৃশ্য ও অনিশ্চিত বিশ্বাসে এত কিছু করছি নাকি উদ্দেশ্য ধর্মের নাম ভাঙ্গিয়ে পার্থিব কোন সুবিধা?
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
amhabib বলেছেন: দুনিয়াকে আল্লাহ এরাবিয়ান মুসলিম ছাড়া অন্য সব মুসলিম দের জন্য আজাব্খানা বানিয়ে রেখেসেন,আর পরকালে সব হিসাব কিতাব করে যদি ভালো কাজের অংশ বেসি থাকে তবে হয়ত জান্নাত যেতে পারব তাই এই রোজা নামাজ করছি
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৯
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: manusher durdoshar jonne manush i dayi.....
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫২
আঁতেল বলেছেন: :#> :#> :#> :#> :#> :#>
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৪
ঠেলা বলেছেন: মিয়া দুনিয়ায় আসছেন, তার জন্য শোকরিয়া করতে করতেও তো পুরা জীবন পার হয়ে যাবার কথা,
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
হেডস্যার বলেছেন:
বিনা প্রতিদানে আমরা প্রার্থনা করে যাচ্ছি। বিনা লাভে যুগ যুগ ধরে এভাবে গাধার পরিশ্রমের মানে কি?
দাদা, গাধার মত পরিশ্রম করার জন্য তো আপনারে কেউ হাতে পায়ে ধরে নাই, গলায় শেকল ও পরায় নাই। খামাখা কষ্ট না করলেই পারেন।
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৩
িপয়াসস বলেছেন: কখনোয় আল্লাহর উপর থেকে বিশ্বাস হারাতে হয় না। আল্লাহ বিভিন্ন ভবে মানুষের পরীক্ষা নেয়। আজকের মুসলমানদের দুরদশার জন্য মুসলমানরাই দায়ী।মুসলমানদের ইমানী শক্তি দিন কে দিন কমে যাচ্ছে। তাই নিজেদের ইমানী শক্তি বৃদ্ধী করার চেষ্টা করুন। অব্শ্যই আল্লাহ তালা টার প্রতিদান দিবেন।
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৪
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ভাই যদি সময় পান, তাইলে একটা কুরআন শরিফের বাঙলা অনুবাদ নিয়ে পড়েন। কিছু কিছু সুরাতে অনেক সুন্দর সুন্দর কথা আছে। পড়লে বুঝবেন আল্লাহ তার বান্দাদের থেকে কি চায়।
আর কুরআন শরিফ বোঝার জন্য কোন তাফসীরের দরকার পড়ে না। নিজের জ্ঞানেই যা বুঝবেন, সেইটাই অনেক। কেননা বাঙলায় [ আমার পড়ার ভেতরে ] মাওলানা মহিউদ্দিনের তফসীর বাদে বাকিগুলোয় যুক্তি তেমন নাই।
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৫
আমি বীরবল বলেছেন:
১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৫
মুহাম্মদ শামীম সরকার বলেছেন: দোয়া করার পর পরই তা কবুল না হওয়ার জন্য স্রষ্টাকে তিরস্কার করো না, বরং পাপ করার পর পরই তোমার উপর ঠাডা(বজ্রপাত) পড়ে না এজন্য শুকরিয়া আদায় কর
দুনিয়া কাফেরদের জন্য বেহেশত আর মুসলিমদের জন্য জেলখানা স্বরূপ (আল হাদীস)
হে মুমিনগন তোমরা পরিপূর্ণ ভাবে ইসলামে প্রবেশ কর ( আল কোরআন)
মুমিনদের দোয়া কবুল হবার জন্য কিছু শর্ত আছে যেমন তাকে অবশ্যই পিতামাতার বাধ্য সন্তান হতে হবে, হালাল রিযিক উপার্জন করতে হবে, ধৈর্যশীল হতে হবে ইত্যাদি এগুলো ফলো করেন, অবশ্যই মহান আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করবেন
অফ টপিকঃ আপনি কি আস্তিক???????? মানে আপনি কি প্রকৃত মুসলিম????? প্রকৃত মুসলিমদের দোয়াতো কবুল হয় আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে আপনি প্রকৃত মুসলিম না আগে খাটি মুসলিম হন তারপর এমন ফালতু পোস্ট দিয়েন
১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
সাদ্হান বলেছেন: আপনার কথার ধরন খুব যে সুবিধার তা নয়। কিন্তু আপনি যে চরম স্বার্থবাদী তা অবশ্যই স্পষ্ট।
আল্লাহর অসংখ্য নেয়ামতে মধ্যে থেকেও তার নাশুকরিয়া করেন। রইল বাকী প্রার্থনা ও মুসলিমদের দূর্দশা। প্রত্যেক মুসলিমের প্রার্থনাকেই আল্লাহ কবুল করেন এটা কোরআন ও অসংখ্য হাদীস দ্বারা প্রমানিত। লক্ষ্য করুন একই মায়ের পেটের পাচ সন্তান কি একই যোগ্যতার অধিকারী হয়? আপনার কতটুকু যোগ্যতা আছে তা আপনার কাজের দ্বারা প্রমানিত হয়। এবং এই কাজ করার জন্য প্রত্যেকেই সহায়ক সব রকম যন্ত্রপাতি সবাইকেই দেওয়া হয়েছে। এটার ব্যবহার আমাদেরকেই করতে হবে। আর সামগ্রিক দিক যদি বিবেচনা করেন তাহলে বলতে হয় একটা ঘর বানাতে কমপক্ষে ৪টা খুটির দরকার পরে তবে ৫টা হলে সুন্দর হয়। আর আমাদের মুসলিম জাতির অবস্থাও ঐ ৪ খুটির ঘরের মত মুসলিম জাতিতো আছে কিন্তু সুন্দর অবস্থায় নেই। এইটুকুই যা।
অর্থ্যাত মুসলিম হও ত' পরিপূর্ণ ভাবে হও "হে মুমিনগন তোমরা পরিপূর্ণ ভাবে ইসলামে প্রবেশ কর" ( আল কোরআন)। আর যতক্ষন উক্ত আয়াতের যথাযথ বাস্তবায়ণ না হবে ততক্ষণ মুসলিম জাতির পরিপূর্ণ সুন্দর হওয়ার কোন আশা নেই।
ভাল থাকার জন্য হলেও ভাল থাকবেন।
১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
"টুটুল" বলেছেন: আপনার যেটা ভালো লাগে করেন। ছাগলের মাথা নিয়ে মানুষের চিন্তা করতে এসেছেন কেন? কোন ইবাদতকারি কখনো এমন কথা বলে না কারণ সে আল্লাহ্র হেদায়াত পান, আর আপনি যে ইবাদত করেন না কিছুই তার প্রমাণ আপনার কথাতেই পাওয়া যায়। আপনার গাধার মস্তিস্ক নিয়ে দূরে থাকুন,মানুষের ক্ষতি করতে আসবেন না দয়া করে।
১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬
বিবেক বিবাগী বলেছেন: এরকম আমারও লাগে। কিন্তু পরে ভাবি যদি দু'আ করলেই কবুল হয়ে যাইতো, আমরা একটা মজা পাইয়া যাইতাম। নাস্তিক বলে কিছু থাকতো না, মুসলিম হইলে তো দু'আ করলেই কবুল হয়, ওয়াও, কি শান্তি। আসলে ব্যাপারটা একটা ব্যালেন্স। আল্লাহ্ নিজেই বলেন, আল্লাহ্ ততদিন জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেরাই পরিবর্তনের চেষ্টা করে। কিন্তু আবার দু'আ করার কথাও আছে। আসলে দু'টাই দরকার। আমরা সাধারণ মানুষ দু'আর ইফেক্ট অত বুঝি না। এটাই টেস্ট আমাদের। দু'আ করলেই যদি কবুল হইতেই, তবে এই অন্ধ বিশ্বাসকে তো পুরষ্কৃত করার কোন কারণ থাকতো না।
১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৩
shahinur70 বলেছেন: এই গাধা চ্যাংড়া ইসলাম ধর্মে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে এসেছে, তার কথা-বার্তায় সব সময় উস্কানিমূলক এবং ইসলামের প্রতি একটা বিদ্বেষ থাকে, যা কোন মুসলমানের জন্য কাম্য নয়।
১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০০
সাজিদনজরুল বলেছেন: ভাই চ্যাংড়া, আমরা মুসলমানরা যদি ইসলাম মেনে চলি তবে আমাদের কোন অভাব অভিযোগ থাকবে না। আমরা ফিলিস্তিন, ইরাক, আফগানে মার খেতাম না। আমরা যাকাত মেনে চললে আজ সোমালিয়া কিংবা ইরিত্রিয়ায় আমাদের ভাইরা না খেয়ে মরত না। আমরা আমাদের ক্ষমতার শীর্ষে বসিয়ে রেখেছি ইহুদি নাসারার দালালদের। তারাই তাদের হয়ে আমাদের মধ্যে বিভক্তি আর হানাহানি দিয়ে পূর্ন করে রাখছে।
আমরা অন্য যে কোন ধর্মের চেয়ে আনেক বেশী বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে জীবন ধারন করি।
আমারা রোজা রাখি আমাদের জন্য, নামাজ পড়ি আমাদের জন্য, জাকাত আমাদের জন্য। কোন কিছুতেই আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কিছু যায় আসে না। মানুষ নামাজ পড়লে কিংবা না পড়লে আল্লাহর ক্ষতি বৃদ্ধি কি কিছু হবে? না হবে না। আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবন যাপন আর আমাদের নিজ স্বার্থেই নামাজ অপরিহার্য। আপনার মত জ্ঞানী মানুষরা তা কখনও স্বীকার করবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩৯
মেনােশদাস বলেছেন: আল্লাহ তাঁর সত্তার দিক থেকে একক । তাঁর তুরনার কোন বস্তুই নেই। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে .'লাইলা কামিসলুহু সাইয়িন " । অর্থাৎ তাঁর সত্তা ও গুণাবলির সাথে তুলনা করা যায় এমন কোন বস্তুই নেই।