![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি চে'র মত আর্মসটাগলে বিশ্বাস করিনা,পরিবর্তন আসবে নিয়মত্নাত্রিকভাবে।যেটা হয়েছিল ৬২৩ সালে এক মহামানবের দ্বারা।
মিয়ানমারে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের নেতৃত্বেই মুসলিম গণহত্যা চালানো হয় বলে এক বিশেষ প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স। ২০১১ সালে দীর্ঘ ৪৯ বছরের সেনাশাসনের অবসান হওয়ার পরপরই মুলত মুসলমানদের ওপর নির্যাতন শুরু হয়। নির্যাতনের পরিধি বাড়তে বাড়তে তা এখন গণহত্যায় পরিণত হয়েছে এবং দেশটির গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ব্যাহত হচ্ছে বলে জানায় রয়টার্স। বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ মিয়ানমারের ঝলমলে প্যাগোডার জন্য ‘স্বর্ণভূমি’ নামে পরিচিত। কিন্তু বৌদ্ধ সেই স্বর্ণভূমিতেই ভিক্ষুদের নেতৃত্বে ‘৯৬৯’ তত্ব দিয়ে সংখ্যালঘু মুসলমানদের হত্যা এবং নির্যাতন করা হচ্ছে। ‘৯৬৯’ এমন একটি তত্ব যার মাধ্যমে গৌতম বুদ্ধের বিভিন্ন গুণবাচক বৈশিষ্ঠ বর্ণনা করা হয়। গত মার্চ মাসের শেষ নাগাদ মিইখতিলা শহরে হামলায় চারদিনে ৪৩ জন মুসলমানকে হত্যা করা হয়। কয়েকশ বাড়িঘর এবং মসজিদে আগুন লাগিয়ে দেয়া হয়। বৌদ্ধদের উস্কে দিতে দেয়ালে ‘চিকামারা’ রয়েছে ‘মুসলমানদের হত্যা করো’। প্রায় ৩০ জন প্রত্যক্ষদর্শীর তথ্য অনুযায়ী বৌদ্ধ ভিক্ষুরাই এই গণহত্যায় নেতৃত্ব দেয়। এসব ভিক্ষুদেরই গণতান্ত্রিক মিয়ানমারের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২১ মার্চ বৃহস্পতিবার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ২৫ জন মুসলমানকে হত্যা করা হয়। বৌদ্ধ হামলাকারীরা মুসলমান নিহতদের রক্তাক্ত দেহগুলো পাশের এক পাহাড়ে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে ফেলে। কয়েকটি লাশ কেটে জঙ্গলাকীর্ণ ডোবায় ফেলে দেয়া হয়। দশ বছরের কম বয়সী দুইটি শিশুর পোড়া লাশও দেখা গেছে সেখানে। এর আগে প্রায় একশ মুসলমানকে ধরে নিয়ে যায় বৌদ্ধরা। সেইসময় তারা এক যুবতীকে আটকে রাখে। ওই যুবতীর ঘাড়ে ধারালো অস্ত্র রেখে তারা পুলিশের উদ্দেশ্যে বলে,“যদি তোমরা আমাদের পিছু নাও তবে আমি একে হত্যা করবো।” ম্যাশেটিসহ বিভিন্ন অস্ত্রে সজ্জিত বৌদ্ধরা সেই সময় হামলা চালিয়ে দোকান এবং ঘরবাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। মধ্যাঞ্চল ছাড়াও দেশের প্রধান শহর ও বাণিজ্যিক রাজধানী ইয়াঙ্গুনের কাছাকাছি এলাকায়ও দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে। এখানে পুলিশের সামনেই সংঘবদ্ধ দাঙ্গাবাজরা মুসলমানদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে। ২১ মার্চের পরে এই ঘটনা ঘটলেও স্থানীয় সরকারের মুখ্যমন্ত্রী তিনদিন ধরে চলা এই দাঙ্গা প্রতিরোধে তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নেননি। তিনি কার্যত শহরের উগ্র বৌদ্ধ ভিক্ষুদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। ভিক্ষুরা ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যেতে না দিয়ে, উদ্ধারকারীদের বাধা দিয়ে এবং ধ্বংস কাজে নেতৃত্ব দিয়ে পুরো মুসলিম এলাকা মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে। এসব দাঙ্গার ঘটনা প্রতিরোধে দেশটির বিরোধীদলীয় নেত্রী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অং সান সুকি কোনো ভূমিকা রাখেনি । এই বিষয়ে রয়টার্সের সঙ্গে তিনি কথা বলতেও রাজি হননি।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
লেজ কাটা শেয়াল বলেছেন: Sucike sudu dekha jay vromon korte. Ere ki jonno nobel dea oilo ta amar ojana!
Bdte sonkha logu howa sotteo sudu matro udar manosikotar muslimder karone hindu polapaingulo sorasori islamke agat korar sahos pay!
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ২০১১ সালে দীর্ঘ ৪৯ বছরের সেনাশাসনের অবসান হওয়ার পরপরই মুলত মুসলমানদের ওপর নির্যাতন শুরু হয়।
সেনাশাসনই তো তাইলে ভাল ছিল !
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: কিরে ছাগু আবার ফেইক কাহিনী নিয়া আইসো? পোষ্ট রিমুভ করবি নাকি আসল ঘটনার লিন্ক দিব?? এর আগের বারতো আমার কমেন্ট রিমুভ করে দিয়া নিজেরে বাচাইসিলা তাই এইবার আগেই সাবধান করলাম।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: মিয়ানমারে যে মুসলিম হত্যা হচ্ছে তা মিথ্যা নয়।
কিন্তু বিশ্ব বিবেক বলে যারা নিযেদের দাবি করে তারা এখন অন্ধ হয়ে আছে।
অথচ বিশ্বের কোথাও মুসলিম দাঁড়া সামান্য কিছু হলেও তা ফলাও করে প্রচার করা হয়।
তখন তাদের গলার জোরও বেড়েযায়।
তবে আল্লা এ অন্যায়ের বিচার করবেনই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: tader hotya jogger ninda janai