নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুদ্ধে ইসরায়েলের হতাহতের সংখ্যা অত্যন্ত কম কেনো.....

১৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:১৯

যুদ্ধে ইসরায়েলের হতাহতের সংখ্যা অত্যন্ত কম কেনো.....


অনেকেই প্রশ্ন করে ইজরাইলি প্রচুর স্থাপনা ধ্বংস হচ্ছে কিন্তু মানুষ কম মারা যাচ্ছে কেন? এই নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার সাথে সাথে প্রথমে পোস্ট বুস্ট করার নোটিফিকেশন আসে। যথারীতি উপেক্ষা করলে রেস্ট্রিকশন নোটিশ দিয়ে পোস্ট সরিয়ে দিয়েছে। সেই পোস্ট ব্লগে শেয়ার করছি। মূলতঃ ইজরাইলের প্রতি বাড়ি, মার্কেট ও স্থাপনার ভূগর্ভে ব্যাংকার থাকা বাধ্যতামূলক। মিসাইল এলেই সাইরেন বাজে আর জনগণ বাংকারে ঢুকে যায়। আর ইজরাইল হতাহতের খবর চেপে রাখে। উত্তরঃ

★ ইসরায়েলে বিল্ডিং কোড অনুযায়ী প্রত্যেকটা বাড়িতে বাঙ্কার (safe room বা bomb shelter)নির্মাণ বাধ্যতামূলক।

★ বাঙ্কার ছাড়া কেউ বাড়ি করতে পারে না। যখনই কেউ আক্রমণ করে ঠিক তখনি ঐ এলকায় সাইরেন বেজে ওঠে। সবাই বাঙ্কারে আশ্রয় নেয়।

★ এই বাঙ্কার “bomb-proof” ঘর, রকেট হামলা থেকে শুরু করে রাসায়নিক আক্রমণ থেকে মানুষকে রক্ষা করে।

★ ইজরাইল যখন বুঝলো তাদের নাগরিকরা সেইফ না তখন ১৯৯২ সাল থেকে প্রত্যেকটা নতুন নির্মাণাধীন বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট ইউনিটে একটি বাঙ্কার তৈরি করা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার।

★ দেয়াল, ছাদ মিনিমাম ৩০ সেন্টিমিটার পুরু reinforced concrete দিয়ে তৈরি।

★ জানালাগুলো Bomb-resistant, typically steel-shuttered window.
দরজাগুলো Heavy, airtight blast-proof steel door.

★ ভেন্টিলেশন Chemical & biological air filter system (NBC – Nuclear, Biological, Chemical protection) থাকে।

★ অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা (High-Risk Zones) থাকে।

★ গাজার কাছাকাছি বা লেবানন সীমান্তে থাকা এলাকায় বাড়িগুলিতে আরও শক্তিশালী communal bomb shelter থাকতে পারে।

★ Apartment building বা স্কুলে সাধারণত কমপক্ষে একটি shared underground bunker থাকে।

অর্থাৎ, তাদের নগর পরিকল্পনা অসাধারণ। এইজন্য ইসরায়েলে হামলা করে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত করা গেলেও হতাহত করা অনেক কঠিন।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই পোস্টটি ফেইসবুকে অনেক জায়গায় দেখেছি, আপনি কি মূল পোস্ট এর লেখক?

১৬ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭

জুল ভার্ন বলেছেন: 'Another Israel under Israeli soil' শিরোনামে আল-জাজিরা বিশদভাবে একটি রিপোর্ট করেছিল। তারপর বিবিসি বাংলা এবং এবং আমাদের দেশের একাধিক জাতীয় দৈনিক উক্ত বিষয় নিয়ে বিভিন্ন ভাবে রিপোর্ট করে। সেখান থেকেই নিউজটা সোশ্যাল মিডিয়ায় যে যার মতো পোস্ট দিয়েছে। আমিও সেই সূত্র নিজের মতো লিখে পোস্ট দিয়েছিলাম, সাথে যুক্ত করে ছিলাম ইজরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা কিভাবে টার্গেটা কিলিং করে.... ফলত ফেসবুক আমার পোস্ট ডিলিট করে দেয়। এখানে সেই পোস্টের সংক্ষিপ্ত অংশ।

২| ১৬ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ওরা সত্য স্বীকার করেনা।

১৬ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: এটাই ওদের বৈশিষ্ট্য।

৩| ১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:৪২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ওদের সাতে রয়েছে বিশ্ব মিডিয়া। যা সত্য তা প্রকাশ করে না। দেখবেন কিছুদিন পরে ঠিকি আসল সত্য প্রকাশ পাবে।

১৬ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:০১

জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আরও বাস্তবতা হচ্ছে- বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া নিউজ, যা ইহুদীবাদের বিরুদ্ধে যায়, তেমন নিউজ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করতেও দেয়না।

৪| ১৭ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার পয়েন্টগুলো ঠিক আছে, কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে পয়েন্টটি তুলে ধরেননি তা হলো "আগাম সতর্কতা" ইরান ক্ষেপানাস্ত্র ছুড়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগেই একটি এপের মাধ্যমে ইসরাইলের প্রতিটি নাগরিক জেনে যায় যে ক্ষেপণাস্ত্র আসছে। সইরেন বাজে মাত্র ৩ মিনিট আগে ঠিক যে এলাকায় আঘাত হানবে ওই এলাকায় সাইরেন বাজানো হয়।

নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেয়ার জন্য ৩০ মিনিট যথেষ্ট সময় শুধুমাত্র অসুস্থ, বৃদ্ধ, শিশু আর অলস মানুষ ছাড়া-এখন পর্যন্ত যারা মারা গিয়েছে তারা সাধারণ এ পর্যায়েরই নাগরিক।

অবাক করা তথ্য হচ্ছে- ইরান থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপাণাস্ত্র আসতে সময় লাগে মাত্র ১০ মিনিট, অথচ ৩০ মিনিট আগেই ইসরায়েলের নাগরিকরা তা জেনে যায় ইরান ক্ষেপাণাস্ত্র ছুড়তে যাচ্ছে। এটা মূলত করা হয় স্যাটেলাটের মাধ্যমে, ইরান ক্ষেপানাস্ত্র ছুড়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করা শুরু করলেই ইসরাইল তা বুঝতে পারে যে তারা ঠিক কি করতে যাচ্ছে, সে অনুযায়ী এপের মাধ্যমে দেশের নাগরিকদের নোটিফিকেশন দিয়ে দেয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.