![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি চে'র মত আর্মসটাগলে বিশ্বাস করিনা,পরিবর্তন আসবে নিয়মত্নাত্রিকভাবে।যেটা হয়েছিল ৬২৩ সালে এক মহামানবের দ্বারা।
নেকাবসহ বোরকা পরার কারণে এক ছাত্রীকে বহিষ্কার করেছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত ১২ সেপ্টেম্বর ‘ড্রেসকোড ভাঙ্গার’ অভিযোগে তাকে বহিস্কার করা হয়। ভুক্তভোগি ওই ছাত্রীর নাম হাফসা ইসলাম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে (স্নাতক) সপ্তম সেমিস্টারের (মোট ১২ সেমিস্টার)
Anti-Niqaab Protocol by Brac Universityফেসবুক গ্রুপ
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০১
দয়াল সাহেব বলেছেন: থাম আর কয়টা দিন। ফ্রেবরুয়ারী মাস আসতে দে ।
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৬
রফিক মাহমুদ বলেছেন:
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে কোন আইন ভঙ্গের বিষয় ( কর্মচারী অথবা ছাত্র) একমাত্র প্রক্টরই প্রাথমিকভাবে বিবেচনা করতে পারেন। এই পর্যায়ে রেজিস্ট্রার, ভিসি বা বোর্ড অব ট্রাস্টিজের কোন ভূমিকা নেই। তবে ভিসির কাছে প্রক্টর রিপোর্ট করলে ভিসি সাময়িকভাবে প্রথমে তার আইডি বন্ধ করে দিতে পারেন এবং তাঁর আদেশে রেজিস্ট্রার অভিযুক্তকে কারণ দর্শানো নোটিশ দিতে পারেন। এর পরে ডিসিপ্লিনারী কমিটির সভায় (যার চেয়ারম্যান একজন বোর্ড প্রতিনিধি, সদস্য ভিসি, রেজিস্ট্রার ও দু একজন শিক্ষক) তাকে ডেকে শুনানি শুনবেন। যদি তাঁদের সবার কাছে উত্তর সন্তোষজনক মনে না হয় তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন (যা প্রতি ছাত্রছাত্রীকে ভর্তির সময় জানিয়ে দেয়া হয়, এবং যা সে মানতে বাধ্য বলে স্বীকার করে নেয়) অনুসারে ব্যবস্থা নিতে পারেন, যা সাধারণত দু তিন সেমেস্টারের জন্য, বা গুরুতর অপরাধের জন্য আজীবন, বহিষ্কার হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন মেনে নিতে বাধ্য বলে স্বীকার করে নিলেও, যদি তা মানবাধিকার বা অন্য কোন আইনের পরিপন্থী হয়, সংশ্লিষ্ট পক্ষ আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে।
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৯
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: অপ্রত্যাশিত কিছু নয়। হাইকোর্টের রায়, মিতা হকসহ নানান প্রগতিশীলদের নেকাব বিরোধী কথাবার্তা, বর্তমান সরকারের লোকজনদের কথাবার্তা, বিভিন্ন স্কুল কলেজে মেয়েদের জামার হাতা কেটে দেওয়া বা চাদর নিষিদ্ধের যে মানসিকতা - তার ধারাবাহিকতায় ব্রাকে ধর্মীয় পোশাক নিষিদ্ধে নূতনত্ব কিছু নেই। এইসব লোকজনদের মানসিকতা হল স্কুল কলেজ কিংবা অফিসে ধর্মীয় চিহ্নযুক্ত পোশাক চলবে না। রাষ্ট্র এবং আদালত যেহেতু তাদের পক্ষে, তাই এর কোন প্রতিকার নেই। হাফসার জন্য সহানুভূতি কিন্তু ধর্মীয় পোশাককে প্রতিষ্ঠানে অনুমতি না দেবার সম্ভাবনাই বেশী। বাংলাদেশ সাংবিধানিক ভাবে ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ হয়ে যাবার ফল হিসেবে ধর্মীয় পোশাকের প্রাতিষ্ঠানিককরন নিষিদ্ধ হচ্ছে।
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: আবার শুরু হইলো..........
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৬
সেফানুয়েল বলেছেন: তিলকে তাল বানানো চলবেই চলবে।।।
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বোরখা/নেকাবের নাম করে উজবুগের মত মুখঢাকা তালেবানি হুড পড়ে আসলে তো সমস্যা।
নিরাপত্তা সমস্যা, আইডেন্টিফিকেশন সমস্যা। cctv অকার্যকর করে দেয়!
সঙ্গত কারনেই ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে।
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
অ্যামাটার বলেছেন: নিন্দা জানাই। এইটা ধর্মীয় স্বাধিনতার স্পষ্ট লংঘন। সেই ছাত্রী এবং আরও যারা এর শিকার, তাদের আদালতে যাওয়া উচিৎ।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০২
অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী: ভাই হয় আপনার ইসলাম লয়া চুলকানি আছে নাইলে প্রাইভেট ভার্সিটি লয়া সমস্যা আছে। গ্রামের থেইকা আইসা দুই লাইন পড়তে শিখলে যে সমস্যা এইটার ভালো উদাহরন হইলেন আপনে।আপনে যে বালের ব্রেইন ওয়াশড প্রডাক্ট এইটা কি সব জায়গায় ফুটায়া তুলতে হৈব? বাংগাল কোনহানকার।
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৫
নিশাচর বিড়ি বলেছেন: সমস্যাটা কিন্তু শুধু নিকাবে । বোরকা এবং হিজাবে সমস্যা নাই। এই বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র হিসেবে বলতে পারি আমরা শিক্ষার্থীরা চেষ্টা চালাচ্ছি এর বিরুদ্ধে কিছু করতে। উপরে যে ছবি দেয়া হয়েছে এতে কোন সমস্যা নাই।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৯
মদন বলেছেন: এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এড এর একটি ছবির লিংক Click This Link
যে বিশ্ববিদ্যালয় এমন সুড়সুড়ি মার্কা এড দিয়া স্টুডেন্ট ভর্তি করে সেখানে বোরখা পরা মহিলা কোন রুচিতে ভর্তি হয়?????
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ???????????????????????????????????????????