নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল শুক্রবার। অফিস ছুটি ছিল। বহুদিনের ইচ্ছা গাজীপুরের ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যাব। কিন্তু সময় করে উঠতে পাচ্ছিলাম না। গতকাল শত কাজের মাঝেও সময় বের করে নিয়ে ঘুরে এলাম। গাজীপুর চৌরাস্তা পার হবার পর সেই চমৎকার রাস্তা। নেই কোন যানজট। গাড়ী দ্রুত গতিতে চলল ন্যাশনাল পার্কের দিকে।
পুরো রাস্তাটাই এমন। পিচঢালা। অবশেষে পৌছলাম ন্যাশনাল পার্কের তিন নম্বর গেটে। ওটাই মূল ফটক। পার্কে প্রবেশ ফি ১৩ টাকা মাত্র।পিকনিক এর জন্য বেশ ভাল একটা জায়গা। পরিবার নিয়ে যেতে পারেন কাটিয়ে আসতে পারেন নিরিবিলি একটা সময়। ঢাকা থেকে মাত্র ৪৫ কি.মি। গাজীপুর পর্যন্ত যেতে একটু ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হবে কিন্তু চৌরাস্তা পার হলে আর কোন ঝামেলা নাই।
মূল ফটকের ছবি। ভেতর থেকে নেওয়া। পাশে মসজিদ আছে। মসজিদ টা ছোটখাট গোছের সেই পরিপাটি। চমৎকার লাগল। মসজিদের কলের পানি পান করলাম। সুমিষ্ট পানি। আর পরিবেশ এত শান্ত এবং কোলাহল মুক্ত আর মনে হল বিশুদ্ধ অক্সিজেন এর জন্য চমৎকার একটা জায়গা। শহরের কোলাহল মুক্ত বিশুদ্ধ বাতাস পেতে সময় করে ফ্যামিলি নিয়ে বেড়ানোর জন্য সুন্দর জায়গা।
মসজিদের সাইন বোর্ড দেখলাম। সৌদি সরকারের অর্থায়নে তৈরি সেটা। পরিপাটি মসজিদ। দেখে ভাল লেগেছে।
এরপর ভিতরের দিকে প্রবেশ করলাম। সেই সবুজ পারিবেশ। চমৎকার রাস্তা। একটু সামনে এগুতেই দেখলাম একটা মাঠ। কি সবুজ ঘাস। চমৎকার পরিবেশ। পাশে লেক আছে।
মানে সবুজের সাথে মোলাকাত করতেই গিয়েছিলাম মূলত। আর সেই আশাটা আমার শতভাগ পুরন হলো। সবুজে আবগাহন করতে সবুজের সাথে মেলামেশা এবং মেলবন্ধন এর জন্য প্রিয় জায়গা। যাদের সময় কম ঘুরতে মানে একদিন ছুটি থাকে যাদের তারা সপ্তাহের একদিন খুব চমৎকার ভাবে কাটাতে পারেন। এমন জায়গাতে।
পার্কের ভেতরের লেক অনেক সুন্দর। স্বচ্ছ পানি। চারপাশে শালবন। সেই সুন্দর একটি পরিবেশ।
এরকম ছোট ছোট ঘর রয়েছে। চা স্টল।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭
মাকার মাহিতা বলেছেন: হুম!
ফ্যামিলি গ্রুপ এবং পিকনিকের জন্য বেশ ভাল একটা জায়গা।
আরও অনেক ছবি ছিল। ছবির সাইজ বড় ছিল বলে লোড নেয় নি।
ভবিষ্যতে বাকী ছবি গুলো আপলোড দিব আশা করি।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।
২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩
নতুন বিচারক বলেছেন: এসব জঙ্গলে কোন জীব জন্তুর ভয় আছে কি ?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
মাকার মাহিতা বলেছেন: গহীন জঙ্গলে ভয় আছে বৈ কি...
দলবল সহ গেলে ভাল...
৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
প্রামানিক বলেছেন: হুম - - অনেক আগে গিয়েছিলাম। বর্তমানে যাওয়া হয় নাই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭
মাকার মাহিতা বলেছেন: আর একদিন যেয়ে ঘুরে আসুন।
শহরের কোলাহল ছেড়ে নির্জন শান্ত সুনিবিড় এলাকায়।
যেখানে মুক্ত অক্সিজেনের কোন অভাব নেই।
৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১০
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর ছবি।।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
মাকার মাহিতা বলেছেন: ধন্যবাদ ইতি সামিয়া।
শুভকামনা রইল...
৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১১
সামিয়া বলেছেন: ওখানে একটা টাওয়ার আছে ৬ তলার মতন, ওটায় উঠলে পুরো বনটা দেখা যায়।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫
মাকার মাহিতা বলেছেন: একদম সত্যি কথা বলেছেন @ সামিয়া আপু। সেই টাওয়ারে উঠেছিলাম। যে দিকে দুচোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। খুবই চমৎকার লেগেছিল যা ভাষা প্রকাশ করার মতো না।
সে সব ছবি আরও ছবি দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ছবির আকার বড় হবার কারনে লোড নেয় নি।
আশা করি ছবি আপলোড দেব...
ধন্যবাদ আপনাকে...!
৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভাবছি একদিন যাবো ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯
মাকার মাহিতা বলেছেন: ঘুরে আসবেন । ভাল লাগবে...
৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছবিব্লগে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১
মাকার মাহিতা বলেছেন: আমার এ ক্ষুদ্র প্রয়াস আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল।
শুভকামনা আপনার প্রতি!
৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
ওমেরা বলেছেন: কখনো যাইনি । আপনার বর্ণনা আর ছবিগুলো বেশ ভাল লাগল ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মাকার মাহিতা বলেছেন: ঘুরে আসুন একদিন সময় করে। ভাল লাগবে। সত্যিকথা বলতে কি, অনেকে বিদেশ ঘুরে, কিন্তু আমাদের দেশ সুন্দর সেটা অজানাই থেকে যায়.।!
৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্যস্ত মধ্যবিত্ত জীবনে জানিনা এসব জায়গায় আর যাওয়া হবে কিনা...
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৬
মাকার মাহিতা বলেছেন: শুক্রবারেও কি ব্যস্ত?
খরচাপাতি বেশি দরকার নেই, ওখানে যাবার জন্যে...
১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ভালো লাগলো খুব | আমি নিজেকে খানিকটা গাজীপুরি দাবি করি |লাল মাটির গাজীপুরে কাটানো আমার ছোট বেলার কিছুটা সময় তাই স্মৃতিময় ন্যাশনাল পার্কটা আপনার লেখায় পেয়ে পুরোনো স্মৃতির মতোই ভালো লাগলো | অনেক ধন্যবাদ |
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৩
মাকার মাহিতা বলেছেন: আমারও কিছু স্মৃতি রয়েছে এই গাজীপুরকে ঘিরে। তবে, এই ন্যাশনাল পার্কে কখনো যাওয়া হয়নি। সেদিন গিয়ে সত্যিই আমি মুগ্ধ। আমাদের দেশটা কতই না সুন্দর। বিশ্বাস করুন, যখন টাওয়ারে উঠলাম তখন আমার মন টা ভরে গেল, জোরে নিশ্বাস নিয়ে একবুক বিশুদ্ধ বাতাস গ্রহন করলাম, তখন গুরুজী শহীদ আল বুখারী মহাজাতকের কথা মনে পড়ে গেল, কিছুক্ষন মেডিটেশন করলাম। দুঃখের বিষয় কিছুক্ষণের মধ্যে দুজন এলে আমার ধ্যানভঙ্গ।পরে যেদিকে তাকাই সবুজ বন আর নীল আকাশ । আমি সেই শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম।
সত্যিই এক মনোমুগ্ধ পরিবেশ। না গেলে বোঝা যাবে না। সেখানে ঘোড়া রয়েছে, ওই ঘোড়া দিয়ে পুরো পার্ক ঘুরতে পারবেন। আছে ইজি বাইক, সেটা দিয়েও ঘোরা যায়। ছোট চিড়িয়াখানা আছে। আর চারিদিকে বিশাল শালবন।
আমার পোষ্ট টা আপনার কাছে ভাল লেগেছে জেনে আমি খুব বিমোহিত! ধন্যবাদ আপনাকে মলাসইলমুইনা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অফিসের পিকনিকে গিয়েছিলাম একবার ; ভালোলেগেছিলো নির্জনতা ।
আপনার ছবি ও লেখায় ভালোলাগা ।