নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আয়তনে অনেক †ছাট একটা †দশ। এদেশের চারিপাশে ভারতের অবস্থান। স্বভাবতই, ভারতের অধিপত্য নাকচ করা যায় না। †যহেতু চারিদিকে ভারত তাই বাংলাদেশর সামগ্রিক †ক্ষত্রে তার প্রভাব থাকবেই এটাই স্বাভাবিক। তারই মাঝে বাংলাদেশর নানা রকম সমস্যা বিদ্যমান। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান সমস্যা হল বেহাল †যাগাযোগ ব্যবস্থা। এই বেহাল ও অকেজু †যাগাযোগ ব্যাবস্থার কারণে বাংলাদেশ আজও অন্যান্য †দশের তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে। যার দরুন না হচ্ছে ব্যাবসায়িক উন্নয়ন আর না হচ্ছে সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন। আজ আমি আমার ব্যাক্তিগত অভিমতটিই ব্যাক্ত করতে চাই। কিভাবে বাংলাদেশের †যাগাযোগ ব্যবস্থার সামগ্রিক উন্নয়ন করা যায়। আমি এর সবগুলো সমস্যা, সম্ভাবনা, উপায় উপকারিতা, সমস্যা সমাধানের উপায়, ব্যবস্থাপনা, নিয়ন্ত্রণ সহ আরও যত প্রকার বিশদ আলোচনা আছে তা আমি বিভিন্ন উন্নত †দশের যোগাযোগ ব্যবস্থার আলোকে নি¤েœর নিবন্ধতে আপনাদেরকে জানাতে চাই।
আমাদের এই †ছাট্ট †দশটিতে রয়েছে ৭ টি বিভাগ। ঢাকা,চট্টগ্রাম,রাজশাহী,রংপুর,খুলনা,বরিশালও ময়মনসিংহ। এই সব বিভাগ একটি †থকে অন্যটি †বশ দুরেও অবস্থিত নয়। যেমন চট্টগ্রাম †থকে রংপুরের দুরত্ব ৪০০ কিমি’র †বশি হবে না। অথচ চীন এত বড় †দশ †য তাদেও এক †জলা †থকে অন্য †জলার দুরুত্ব ১২০০ কিমির †বশি। আর তাদের †যাগাযোগ ব্যবস্থা এত উন্নত †সই ১২০০ কিমি †যতে সময় লাগে মাত্র ৪ ঘন্টা। আর আমাদের ৪০০ কিমি †যতে সময় লাগে ১২-১৪ ঘন্টা। তাহলে সহজেই অনুমেয় †য আমরা †যাগাযোগ ব্যবস্থার দিক দিয়ে কত টুকু পিছিয়ে রয়েছি। অথচ আমাদের মত এত †ছাট আয়তনের †দশে রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কার্লভার্ট ইত্যাদি পরিকল্পিত ভাবে উন্নয়ন করা সময়ের ব্যপার মাত্র। কারন, বর্তমানে রাস্তা তৈরি যন্ত্র এত আধুনিক †য, নিমিষেই একটি হাইওয়ে তৈরি করা সম্ভব। যা কিনা অনেক †টকশই ভাকে করা সম্ভব। উন্নত বিশ্বে এভাবেই রাস্তা তৈরি করে থাকে।
বাংলাদেশের †যাগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের পথে কি কি সমস্যা ও বাধা বিদ্যমান তা আমি নি¤েœ আলোচনা করতে চাই। প্রথমত, একনেকে †য উন্নয়ন বাজেট পাশ হয় তার ৯৫ ভাগ অর্থ চলে যায় মন্ত্রী,এমপি ও তাদের †নতা বা ?িকাদারী প্রতিষ্?ানের কাছে। আর বাকি †য ৫ ভাগ অর্থ থাকে তা দিয়ে রাস্তা †মরামত করা হয়। তাহলে সহজেই অনুমেয় †য, †সই রাস্তা কতদিন টিকবে। এখানে প্রধানমন্ত্রী †থকে শুরু করে পাতিনেতা পর্যন্ত দুর্নিতির কারনে আমাদের সড়ক মহাসড়ক গুলোর †কান উন্নয়ন হচ্ছে না। একটা প্রকল্প হাতে নিয়ে †সই প্রকল্পের ব্যয় ৫-৬ বার বাড়নোর পরেও কাজ †শষ হয় না। বছরের পর বছর কাজ আটকে থাকে। কাজ †শষ করতে করতে আগের অংশ রাস্তাও নষ্ট হয়ে যায়। তাই বলা যায় প্রধান সমস্যা হল দুর্নিতি। দ্বিতীয়ত, আমাদের দেশে সকল জমি ব্যাক্তিমালিকানা ধীন । সড়ক ও জনপথ বিভাগ যদি †কান নতুন রাস্তা নির্মান করতে চায় তবে †সই জমির মালিক ১০ গুন জমির দাম †চয়ে বসে। এখানেই বিপত্তি †বড়ে যায়। তাদের পরিকল্পনা মত কাজ হয় না। তৃতীয়ত, আমাদের †য সকল সড়ক মহাসড়ক রয়েছে তা রক্ষনাবেক্ষণ এর জন্য নিদিষ্ট †কান নীতিমালা †নই। †নই †কান কার্যকর পদক্ষেপ। তাই বছরের পর বছর সেই রাস্তা খানাখন্দকে ভরে যায়। †মরামরতে †টন্ডার হলে বাকি সকল টাকা পয়সা চলে যায় পাতিনেতাদের হাতে। †সখানে †কাথায় রাস্তার উন্নয়ন হবে আর †কাথায় কি হবে। চতুর্থত, আমাদের জনগণের মাঝে মুখে প্রচুর †দশপ্রেম থাকলেও মনে মনে তা †নই। তাই যার বাড়ির সামনে দিয়ে যদি †কান রাস্তা যায় তারা চিন্তা করে কিভাবে †সটা তার ব্যাক্তিগত ভাবে ব্যাবহার করা যায়। তাই সে সড়ক মহাসড়কের উপরে খড়,কলাগাছের পাতা, ডগা সহ আরও অন্যান্য ক্ষতিকর বস্তু বিছিয়ে রাখে। যার দরুন রাস্তা ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়। পঞ্চমত, রাস্তায় যখন মিক্সার †মশিন, মাটি ভরা ট্রাক, বালু, ময়লা ভর্তি ট্রাক ইত্যাদি অরক্ষিত ঢাকনা বিহীন যানবাহন চলে এগুলো †থকে সেসব দ্রব্যের কিছু অংশ ঝলকায়ে রাস্তায় পড়ে যায়। এর ফলে ওখানকার পিচ আস্তে আস্তে নষ্? হয়ে যায়। ফলে †সখানে গর্ত সৃষ্টি হয়। এই সকল কিছুর জন্য একটি নিদিষ্ট নীতিমালা তৈরি করতে হবে।
সমস্যা সমাধানের উপায় গুলো এবার আলোচনা করতে চাই। প্রথমত, আমাদের সরকার †থকে শুরু করে পাতিনেতাদের সুনীতি অবলম্বন করতে হবে। প্রকল্পের জন্য যতটুকু বরাদ্দ হবে ?িক †সই পারিমান অর্থই প্রকল্পের মাঝে ব্যায় করতে হবে। সড়ক ও জনপথের সকল জায়গা তাদের আওতায় এনে উন্নয়নের মাষ্টার প্লান করতে হবে। আমাদের জনগনকে সড়ক ও মহাসড়কের ব্যাপারে একটু যতœশীল হতে হবে।
সড়ক,মহাসড়ক ও রেল †যাগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমার প্রস্তাবনাঃ-
১। সারা †দশ একটি †যাগাযোগ নেটওয়ার্ক এর আওতায় আনতে হবে।
২। মহাসড়ক, বিভাগীয় সড়ক, †জলা সড়ক, উপজেলা সড়ক এই চার ক্যটাগরির সড়ক ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
৩। মহাসড়ক ও বিভাগীয় সড়ক সবগুলোতে †টাল সিষ্টেম থাকবে।
৪। মহাসড়ক ও বিভাগীয় সড়কে কোন †কান যানবাহন চলবে তার স্পষ্ট নীতিমালা থাকবে। প্রথম †থকে শুরু করে শেষ পযর্ন্ত মহাসড়ক প্রাচীর থাকবে, যাতে কোন প্রানী/পশু †সখানে ঢুকতে না পারে।
৫। মহাসড়ক ও বিভাগীয় সড়কের প্রত্যেক বিভাগ ও †জলা পর্যায়ে নিদিষ্ট জায়গায় ল্যান্ডিং স্টেশন থাকবে। †সখান দিয়ে এক্সিট/এন্ট্রি হবে।
৬। মহাসড়ক ও বিভাগীয় মহাসড়ক এভাবে করা †যতে পারে। ঢাকা †থকে চট্রগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ সরাসরি †টাল সিষ্টেম মহাসড়ক হবে, যা উপরের বর্নিত স্টাইলে হবে। ঢাকা †থকে রংপর মহাসড়ক হবে, ঢাকা-টাংগাইল-জামালপুর-গাইবান্ধা-রংপুর-নীলফামারী। ঢাকা থেকে সিলেট, ঢাকা-নরসিংদি-হবিগঞ্জ-মেŠলভীবাজার-সিলেট-তামাবিল। ঢাকা †থকে চট্রগাম, ঢাকা-নায়াণগঞ্জ-কুমিল্লা-ফেনী-চট্রগাম-কক্সবাজার-টেকনাফ। ঢাকা †থকে রাজশাহী, ঢাকা-সিরাজগঞ্জ-নাটোর-রাজশাহী-চাপাইনবাগঞ্জ। ঢাকা খুলনা, ঢাকা-ফরিদপুর-নড়াইল-খুলনা-মংলা। ঢাকা †থকে বরিশাল, ঢাকা-মুনশিগঞ্জ-শরীতপুর-বারিশাল-পটুয়াখালী-বরগুনা। এরপর শেরপুর-নেত্রকোনা-কিশোরগঞ্জ-ব্রাহ্মণবাড়িয়া-চাঁদপুর-শরিয়তপুর-ফরিদপুর-মাগুড়া-কুষ্টিয়া-নাটোর-বগুড়া এরকম এটা চক্রাকার মহাসড়ক হবে। এভাবে প্রত্যেক বিভাগের †জলা গুলোর সাথে বিভাগীয় সড়ক নির্মান হবে।
৭। নিদিষ্টি দুরত্বে †টাল পরিমান নির্ধারিত থাকবে।
৮। ঢাকা †থকে চট্রগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ যাওয়া আসা আলাদা ব্রজগেজ লাইন থাকবে, যাতে সিগনালের জন্য অন্য †কান †ট্রন আটকে না থাকে। প্রথম পর্যায়ে এরুপ লাইন করে দ্বিতীয় ধাপে হাই স্পীড †ট্রন চালুর পরিকল্পনা করতে হবে। তাতে দুরুত্ব অনেকাংশে কমবে।
৯। প্রত্যেক জেলা শহরে প্রয়োজন ভিত্তিক স্টেশন থাকবে, †স্টশন †থকে জেলা শহরের যাবার জন্য উন্নত লিংক রোড থাকবে। টিকিট কালবাজারী যাতে না হয় †স পদক্ষেপ নিতে হবে।
১০। প্রত্যেক †জলা শহরে নিদিষ্ট জায়গায় বাস †স্টশন থাকবে, †কান ভাবেই শহরের মাঝে করা যাবে না।
১১। রিক্সা,ভ্যান,সাইকেল,অটো, টমটম, ভটভটি, নসিমন, করিমন, জয়তুন, ব্যাটারিচালিত রিক্্রা সহ ইত্যাদি আরও যতপ্রকার স্বল্পগতি সম্পন্ন যানবাহন রয়েছে তা †কান ভাবেই মহাসড়ক ও বিভাগীয় মহাসড়কে ঢুকতে পারবে না। এসব শুধু †জলা উপজেলা সড়কে চলবে। এদের জন্য ক?োর নীতিমালা থাকবে, এবং জরিমানার ব্যবস্থা থাকবে। এতে করে আশা করা যায় †য দুর্ঘটনা অনেক কমবে, এবং বড় যান গুলো নিদিষ্ট গতিতে চলতে পারবে।
১২। ঢাকা শহরের জানজট নিরসনে একটি মাষ্টার প্লান তৈরি করে সেই অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। †যমন, প্রধান সড়ক গুলো প্রসস্থকরণ, কম গতি সম্পন্ন যান গুলোর জন্য আলাদা রাস্তায় স্থানান্তর করা, সরু গলি বা রাস্তা গুলো পরিকল্পনা মাফিক একমূখী রাস্তা বানানো। †য সমস্থ চার রাস্তা আছে প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্লাইওভার করা। ঢাকা শহরের মাঝে যতগুলি †রল ক্রসিং রয়েছে †সমস্থ †রলক্রসিং গুলোতে ওভারফ্লাই করে যানচলাচল নির্বিঘœ করা। বড় সড়ক গুলোতে কমপক্ষে তিন তিন ৬ †লনের রাস্তা করতে হবে। রাস্তায় স?িক সাইনবোর্ড ও সিগনাল বাতি থাকবে। সিগনাল অমান্যকারী ক?োর জরিমানা করতে হবে, এবং †সই সাথে তার লাইসেন্স বাতিল ও স্থগিত করতে হবে। চার রাস্তায় লেনগুলো তিন টি ভাগে থাকবে, বায়ে যাবার জন্য বায়ে সকল গাড়ি দাড়াবে, †সাজা যাবার জন্য মাঝখানের লাইনে দাড়বে, এবং ডানে ও ইউটার্ন নিতে ডানের †লনে দাড়বে, এই নিয়ম অমান্যকারীকে ক?োর শাস্তির মধ্যে রাখতে হবে। ঢাকার মাঝে †যসব দুরপাল্লার বাসস্টেড আছে †সসব ঢাকার বাইরে স্থানাস্তর করতে হবে।
১৩। প্রকল্প বাস্তবায়নের †ক্ষত্রে বাংলাদেশে যত বেশি সময় লাগে এত সময় মনেহয় আর †কাথায় প্রয়োজন পরে না। তাই প্রকল্প বাস্তবায়ন সময় কমলে ব্যায়ও কমবে। যার ফলে জনদুর্ভোগ লাঘব হবে।
১৪। ঢাকা শহরে রাস্তার মাঝে যত ফুটপাথ রয়েছে †সসব ফুটপাথ হকার মুক্ত করে তাদের পুর্নরবাসন করে ফুটপাথ হকার মুক্ত করতে হবে যাতে পথচারী সাচ্ছন্দে চলাচল করতে পারে।
১৫। বর্তমানে সারাদেশে জাতীয় মহসড়কের পরিমান ৩৭৯১ কিমি, আঞ্চলিক মহাসড়ক ৪২০৭ কিমি, জিলা †রাড ১৩১২২ কিমি বিদ্যমান রয়েছে। এই সকল মহাসড়ক গুলোর মাঝে যত বাঁক রয়েছে এবং যত অপরিকল্পিত রাস্তা রয়েছে †সগুলোকে মাষ্টার প্লানের আওতায় এনে †যখানে বাড়ানোর দরকার †সখানে বাড়তে হবে এবং †যখানে আরও সংস্কার করা প্রয়োজন তা করতে হবে। এসক মহাসড়ক গুলো উপরে বর্ণিত পন্থায় মেরামত ও নির্মান করতে হবে।
১৬। †যখানে ব্রিজ করতে হবে প্রয়োজন অনুযায়ী †সসব ব্রিজ নির্মান করে সকল †ফরি চলাচল বন্ধ করতে হবে।
১৭। মাষ্টার প্লানের আওতায় ঢাকা শহরের †ক্ষত্রে একটা থানা/ওয়ার্ড নিয়ে মাডেল প্লান করতে হবে এবং †সই সাথে মফস্বলের †ক্ষত্রে একটি উপজেলা কে মাষ্টার প্লানের আওতায় এনে †সই অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
মাকার মাহিতা বলেছেন: পরামর্শ দিয়ে কি হবে বলুন, হবে কি এমন? কোনদিন? এই বাংলায়...?
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০০
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: এই পোস্ট টি বায়দুর কাকুকে
ফরওয়ার্ড করা দরকার......।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
মাকার মাহিতা বলেছেন: এ কার ে... মিসিং হবার জন্য আমি দুঃখিত।
বিজয় থেকে ইউনিকোড কনভার্ট করতে যেয়ে এই বিপত্তি।
জি হ্যা...বায়দুর কাকাকে বলব। যদি পত্রিকায় দিতে পারতাম। তাহলে উনি পেতেন।
বাট আমি পাতি লেখক, হপে না।
আর বাংলার বুকে এমন রাস্তাও হপে না।
হে.হে.হে.
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট।
আর একটু গুছিয়ে লিখলে ভালো হতো।
০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৫
মাকার মাহিতা বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর আপনার পরামর্শের জন্য।
বিজয় থেকে ইউনিকোড এ ট্রান্সফার করতে গিয়ে ে কার মিসিং হয়ে গেছে।
এবং লেখাটা অসম্পূর্ণ।
সেটা আমি নিজেও জানি।
গুছিয়ে লেখাটা পরে আপলোড দেব, ইচ্ছা আছে।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০০
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো পরামর্শ।