![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৫ আগষ্টের পর বাংলাদেশ ডিজিটাল সৈরাচার মুক্ত হয়েছে এটা সর্বজন স্বিকৃত। বাংলাদেশে স্বাধীন হওয়ার সময়ও আরেকটি দেশ স্বাধীন হয় তার নাম মালেশিয়া। যা কিনা বাংলাদেশের চেয়ে অনেক উন্নত রাষ্ট্র। সময়ের চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশ আরও উন্নত রাষ্ট্র হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের নেচারের কারনে তা হয়ে উঠে নি। জাতীয় নাগরিক পার্টি ও অন্যন্যা দেশপ্রেমিক দলের কাছে আমার কয়েকটি দিক নির্দেশনা:-
১. জনগণের কর্মসংস্থানের বিক্রেন্দ্রীকরণ: বাংলাদেশের মতো জনবহুল দেশের প্রত্যেকটি মানুষকে যদি কাজের সংস্থান করা হয় এবং রাজধানী ঢাকার উপর চাপ কমাতে বিক্রেন্দ্রীকরণের কোন বিকল্প নেই।
২. মানুষের চিন্তার পরিবর্তন: বাংলাদেশের মানুষের চিন্তার পরিবর্তন সাধন করে হানাহানি বাদ দিয়ে সহমর্মিতার পরিবেশ স্থাপন করে একটি কল্যানকর রাষ্ট্র মেরামতের কাজ করে যেতে হবে নতুন নেতৃত্বকে।
৩. যোগাযোগ ব্যবস্থার অবকাঠামোগত ও নৈতিক পরিবর্তন: যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য রাস্তার অবকাঠামো এবং ট্রাফিক আইন সংস্কার করে মানুষের মনের মাঝে ট্রাফিক নিয়ম পালন করার জন্য মনমানষিকতা তৈরি করতে হবে।
৪. পাশ^বর্তী রাষ্ট্রের সাথে সু-সম্পর্ক: ভূ-রাজনীতির অভ্যন্তরের উন্নত করার জন্য বাংলাদেশর পাশ^বর্তী রাষ্ট্রের সাথে সু-সম্পর্ক বজায় রাখার কোন বিকল্প নেই।
৫. শিল্প বিপ্লবের উত্থান: অধুনিক সব সুযোগ সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশে সকল প্রকার কল-কারখানা স্থাপন ও বেকার জনগোষ্টিকে সম্পদে রুপান্তর করে বাংলাদেশ কে একটি মর্যদাকর রাষ্ট্রতে তৈরি করতে ভুমিকা রাখা।
৬. ঢাকা শহরে নতুনকরে নাগরিকে আনতে না দেওয়া: ঢাকা শহরের চাপ কমাতে রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট শহরকে এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে ঢাকার সকল সুযোগ সুবিধা সেখানে থাকে এবং পরিকল্পনা করে সেখানে শিল্প কারখানা গড়ে তুলতে হবে এবং রপ্তানীর সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।
৭. চাকরীর ভুত মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলা: চাকুরী না করে নিজে নিজে কিভাবে উদ্যক্তা হওয়া যায় সে জন্য শুধুমাত্র টেকনিক্যাল জ্ঞান দিয়ে নানা ধররেন প্রডাক্ট উৎপাদন করে সেগুলো বাহিরে রপ্তানীর বাজার সৃষ্টি করে দক্ষ জনবল তৈরি করতে হবে। ২৪ বছর লেখাপড়া করে বেকার তৈরির কারখানা বন্ধ করতে হবে।
সারকথা: উপরোক্ত দিক বিবেচনা করে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন সাধনকরে বাংলাদেশকে একটি বিশে^র কাছে মাথা উচু করে দাড় করানো জন্য সার্বিক পরিকল্পনা গ্রহন করে তা বাস্তাবায়নের জন্য দ্রæত কাজ করতে হবে। এবং প্রসাশনকে দুর্ণিতীর বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স গ্রহন করতে হবে। তাতেই মনে হয় বাংলদেশের ভবিষ্যৎ ভালো হবে বলে মনে করি।
- সামসউদ্দিন হাওলাদার
- ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ খ্রি:
- রাত: ০৯:১৩ মিনিট
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৩৯
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
নতুন দলে কোন রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, ফাইন্যান্সিয়াল প্রফেশানেল আছে, নাকি সব প্রশ্নফাঁস?
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৪৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শুভকামনা নতুন দলের প্রতি !
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কর্মসংস্থানের বিকেন্দ্রীকরণ এবং ঢাকার উপর চাপ কমানো সংক্রান্ত আপনার ১ নাম্বার দিক নির্দেশনাটা ভালো লেগেছে। ২ নং নির্দেশনটাও গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশের রাজনীতির একটা বড় বৈশিষ্ট্য হল এটা পেশীশক্তি নির্ভর এবং দলগুলির প্রতিহিংসার প্রবণতা। ছাত্রদের নতুন দলকে পেশীশক্তি প্রদর্শন করা থেকে দূরে থাকতে হবে এবং প্রতিহিংসার রাজনীতিকে না বলতে হবে।
আপনার বাকি পয়েন্টগুলিও ভালো লেগেছে। এই বিষয়গুলি সম্পর্কে কোন রাজনৈতিক কোন কিছু বলে না।
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৩০
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনি যদি জ্বীনে বিশ্বাস করেন, তারা ঢাকার "বিকেন্দ্রীকরণ" করবে।
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভালো কিছুর অপেক্ষায় রইলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।