![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জাতির আধার রাতের আলো...।
আধুনিক প্রযুক্তির আইপ্যাড’র মাধ্যমে ভারতের একটি মসজিদে খুতবা প্রদান হচ্ছে।
ভারতের হায়দারাবাদের বানজারা হিলস এলাকার একটি মসজিদে ব্যবহার করা হচ্ছে আধুনিক এই প্রযুক্তি। জুমুয়াবার (শুক্রবার) নামাজে আইপ্যাড ব্যবহার করে আরবীর পরিবর্তে ইংরেজি ভাষায় খুতবা দেয়া হচ্ছে। এ মসজিদে আইপ্যাড ও স্মার্টফোন ব্যবহার করে ইসলামি বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের সুযোগ ও কোরআন পড়ার সুবিধাও রয়েছে।
এছাড়াও মসজিদের মুসল্লিদের বরাতে টিওআই জানিয়েছে, ছোট এই মসজিদে স্মার্টফোন, আইপ্যাডের পাশাপাশি মুসল্লিদের সুবিধার্থে নামাজ আদায় করার জন্য এয়ারকন্ডিশনারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মসজিদটিতে ধর্মীয় অনুশাসনের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশাদার কাজের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়া হয়। আরবীর পরিবর্তে ইংরেজিতে খুতবা দেয়ার কারণে বিভিন্ন বিদেশি শিক্ষার্থীও শুধুমাত্র রোজার মাসে এই মসজিদে আসেন।
মসজিদটিতে প্রতি শুক্রবার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ জুমার নামাজ আদায় করেন। এর মধ্যে গড়ে প্রায় ১০০ জন নারী-মুসল্লিও উপস্থিত থাকেন। মসজিদ কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, ধর্মীয় নির্দেশনার প্রথম ধাপটিই হচ্ছে যোগাযোগ। আর এই কাজটিই শুরু করা হয়েছে মসজিদটিতে, মুসলমানদের ধর্মীয় দায়িত্ব পালন ছাড়াও নিজেদের বুঝতে যা সাহায্য করতে পারে।
মসজিদটির ইমাম ও খতিব মির্জা ইয়াওয়ার বেগ জানান, ‘যোগাযোগ বাড়ানোর পূর্বশর্তই হচ্ছে জ্ঞানের দাওয়াত পৌঁছে দেয়া। এ কারণে ভাষা ও প্রযুক্তির সমন্বয় করা হয়েছে।’
খতীব সাহেবের পরিবর্তে আইপ্যাড’র ব্যবহার! এবং জুমুয়ার খুতবা পাঠে আরবীর ভাষার পরিবর্তে ইংরেজিতে খুতবা পাঠ বিষয়ে শরীয়তে সঠিক দিকনির্দেষণা কি? কেউ বলবেন কি? প্লিজ.........
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪২
আধার রাতের আলো বলেছেন: মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: মোল্লাদের কবল থেকে ধর্মকে মুক্ত করে জ্ঞানীদের হাতে দেয়ার চেষ্টা..............
বুঝলাম.......মোল্লাদের কবল থেকে ধর্মকে মুক্ত করে জ্ঞানীদের(জ্ঞানী)বলতে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্ঠান-মজুসী-মুশরিক এদের মাঝেওতো জ্ঞানী আছে!!! নাকি আপনি বলতে চান নাই???? যদি থেকে থাকে তবে........মোল্লাদের কবল থেকে ধর্মকে মুক্ত করে জ্ঞানীদের(হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্ঠান-মজুসী-মুশরিকদের) হাতে ইসলাম ধর্মকে দেয়ার চেষ্টা কি কখনও যৌক্তিক কাজ হতে পারে?????।
২| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৮
আশফাকুল তাপস বলেছেন: খারাপ কি?আমার কাছে ভালই মনে হচ্ছে।
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪৬
আধার রাতের আলো বলেছেন: মোল্লাদের কবল থেকে ধর্মকে মুক্ত করতে ভাষা ও প্রযুক্তির সমন্বয়ের আইপ্যাড’র ব্যবহার, (গন্ডমূর্খ)জ্ঞানীদের দরকার, আরবীর পরিবর্তে ইংরেজি ভাষায় খুতবাপ্রদান,
সুন্নতী দাড়ি-টুপি-কোর্তার পরিবর্তে............টাই-স্যুট-কোট ইত্যাদি আশফাকুল তাপসের ন্যয়দের কাছে খারাপ কি?তাদের কাছে ভালইতো মনে হচ্ছে/হবে এটাই স্বাভাবিক।
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৬
শিক কাবাব বলেছেন: আমি যুগ যুগ ধরে সৌদিতে পড়ে আছি। ইসলামের জন্মস্থান হচ্ছে এই সৌদী আরব। এখানে খুতবা পড়ে কাগজ দেখে দেখে। মানে ইমাম সাহেব খুতবা লিখে আনেন। বাংলাদেশে ইমাম সাহেবে বাংলায় খুতবা দেন (জীবনে কখনো জুম্মার দিন মসজিদে গেছিলেন?) বাংলায় দিলে, ইংরেজীতে দিতে অসুবিধা কোথায়? আর কাগজ দেখে খুতবা পড়া গেলে পিসি বা মোবাইল বা প্যাডে পড়ে, সমস্যা কি?
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১৪
আধার রাতের আলো বলেছেন: জুমার খুতবা আরবীতে হলে সবাই বুঝে না, বাংলায়/ইংরেজীতে হলে সবাই বুঝত, এখন কী করা উচিত, সবাই কি আরবী শিখবে নাকি ইমাম সাহেবরা আরবীর বদলে বাংলা/ ইংরেজীতে খুতবা দিবেন?
আমার উত্তর যদি হয় সবাই আরবী শিখবে,
তবে আপনাদের উত্তর হবে এটা কি সম্ভব?
কেন সম্ভব নয়? কেন সম্ভব নয়? কেন সম্ভব নয়?
সবাই ইংলিশ শিখে কিভাবে? ঐটা কি আমাদের মাতৃভাষা? কোরিয়াতে কিংবা জাপানে সামান্য বেতনের চাকুরীর জন্য মানুষ ট্রেনিং নিয়ে এক/তিন মাসের কোর্স করে কোরিয়ান/জাপানী ভাষা শিখে।
বে কেন? আমরা আরবী ভাষা শিখতে পারবো না...................
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৩
বিডি আইডল বলেছেন: এইসব ছাগলের বাচ্চাগুলোকে ব্লগিং করার পারমিশন দেয় কে?
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৮
আধার রাতের আলো বলেছেন: কথা-বার্তায় ক্রোধের পরিমান খাবারের লবনের মত হওয়া উচিত। পরিমিত হলে রুচিকর, অপরিমিত হলে ক্ষতিক...............................................
৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৪
আহমদ মুঈনঊদ্দীন বলেছেন: আরবীতে খুতবা দেয়া আবশ্যক...শুধু আবশ্যকই নয় বরংচ ফরয। কারণ নূর নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সয়ং আরবীতে খুতবা প্রদান বরেছেন।
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪৮
আধার রাতের আলো বলেছেন: সংক্ষেপে খুবই সুন্দর মন্তব্য করেছেন(আলহামদুলিল্লাহ)।
৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৬
বিডি আইডল বলেছেন: আহমদ মুঈনঊদ্দীন ...বেকুব ফরজের সংজ্ঞা জানস তো??
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৫৮
আধার রাতের আলো বলেছেন: ইমাম গাজ্জালি (রাঃ)কে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল, আপনি আদব শিক্ষা পেয়েছেন কার কাছে....................তিনি উত্তরে বলেছেন----------------------------আমি আদব শিখেছি বেয়াদবের কাছ থেকে।
৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৩
আহমদ মুঈনঊদ্দীন বলেছেন: লেখককে ছাগলের বাচ্চা আর আমারে বেকুফ বলনেওয়ালা বিডি আইডল কি তার বাবার সন্তান না তার মায়ের সন্তান বলবেন কি মগাবুদ্ধিজীবি................।
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৩:০১
আধার রাতের আলো বলেছেন: কুকুর কামড় দিয়েছে পায়, তাই বলেকি কুকুরের পায় কামড়! দেওয়া মানুষের শোভা পায়!!!
৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৮
ঘাষফুল বলেছেন: শিক কাবাব বলেছেন: আমি যুগ যুগ ধরে সৌদিতে পড়ে আছি। ইসলামের জন্মস্থান হচ্ছে এই সৌদী আরব। এখানে খুতবা পড়ে কাগজ দেখে দেখে। মানে ইমাম সাহেব খুতবা লিখে আনেন। বাংলাদেশে ইমাম সাহেবে বাংলায় খুতবা দেন (জীবনে কখনো জুম্মার দিন মসজিদে গেছিলেন?) বাংলায় দিলে, ইংরেজীতে দিতে অসুবিধা কোথায়? আর কাগজ দেখে খুতবা পড়া গেলে পিসি বা মোবাইল বা প্যাডে পড়ে, সমস্যা কি??
সহমত।
আহমদ মুঈনঊদ্দীন বলেছেন: আরবীতে খুতবা দেয়া আবশ্যক...শুধু আবশ্যকই নয় বরংচ ফরয। কারণ নূর নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সয়ং আরবীতে খুতবা প্রদান বরেছেন।
"আরবীতে খুতবা দেয়া আবশ্যক...শুধু আবশ্যকই নয় বরংচ ফরয।" এই ফরজ এর কথা কোথায় বলা আছে?? নবীজির ভাষা ছিল আরবি,তাই উনি আরবি তে দিতেন। মানুষের বোঝার জন্য ওন্য ভাষায় দিলে কি সমস্যা?
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২৭
আধার রাতের আলো বলেছেন: ঘাষফুলচজ বলছি, জুমুয়ার খুতবার দুইটা অংশ।
১ম অংশটির সারমর্ম হলো ২য় খুতবা যেটা আমাদের দেশে আরবীতেই বই দেখে বা মুখস্থ পাঠ করা হয়।
ঠিক তদ্রূপ খুতবার ১ম অংশটি ইউরোপ-আমেরিকায় যেমন ইংরেজিতে, ভারত কিংবা পাকিস্তানে..হিন্দি বা উর্দূতে, বাংলাদেশ-আসাম-কলকাতাতে বাংলাতে, মালয়েশিয়ায়-মালয় ভাষাতে, চীনে -চীনা ভাষাতে, অথ্যাত প্রত্যেক রাষ্ট্র বা দেশে তাদের মাতৃভাষাতেই খুতবার ১ম অংশটি পাট করে তার সারমর্ম ২য় খুতবাটিই আরবীতে পড়তে হবে।
আরো সহজ করে বলতে গেলে...নামাযের ভিতর যেমন সুরা কিরাত আরবী ব্যতীত অন্য কোন ভায়ায় পাঠ করা হয় না ঠিক তদ্রূপ জুমুয়ার ২য় খুতবাটি আরবীতেই পাঠকরতে হবে।
৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১২
সাকিল আল মামুন বলেছেন: amar to mone hoi eita ekta valo dik, eikhane problem kothai?
ar english e dile ki problem?ami UK te dekhechilam je ora english ei khutba dei, karon holo, eta shobai i bujhe.. (bangladesh eo kintu bangla te khutba dei)
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৯
আধার রাতের আলো বলেছেন: আসলে ভাইয়া আপনারা কেউই খুতবা কোনটা আমার মনে হয় সেটাই বুঝেন না?
আমাদের দেশের উদাহরণ দিয়েই বলি তাহলে বুঝতে সহজ হবে...... ..........
যেমন:- শুক্রবার জুমুয়ার আযানের পর খতীব সাহেব মিম্বরে বসেবসে বাংলায় ওয়াজ(আলোচনা) শুরু করেন, এরপর ছানী আযান দিয়ে যারা কবলাল জুমুয়ার চার রাকায়াত সুন্নত নামায পড়তে পারেনি তাদের চার রাকায়াত কবলাল জুমুয়ার সুন্নত নামায পড়ার বিরতী দিয়ে অতপর খতীব সাহেব মিম্বরে দাড়িয়ে আরবীতে খুতবা প্রদান করেন।
এখানে মূলত; খতীব সাহেব মিম্বরে দাড়িয়ে যা পাঠ করেন সেটাই হচ্ছে খুতবা। খতীব সাহেব মিম্বরে বসেবসে বাংলায় যা কিছু ওয়াজ বা (আলোচনা) করেন তার সারমর্মই মিম্বরে দাড়িয়ে সংক্ষেপে আরবীতে পাঠ করেন।
১০| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১৯
সোনালী সিড়ি বলেছেন: মোদ্দকথা হল, খুতবা শোনা ওয়াজিব এবং খুতবা যে কোন আন্চলিক ভাষার দেয়া যায়, londor central মসজিদে নামাজ পরেছি সেখানে ইংলিশ দেয়া হয়, আবার ইতালিতে ইতালিয়ানে দেয়া হয়। খুতবা অরথ সাম্প্রতিক কোন বিষয় বা একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা এবং সেটা লোকাল ভাষায় না হলে তো আলোচনার কোন লাভ হলনা। আশা করি, লেখক বুঝতে পেরেছেন
০৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪৮
আধার রাতের আলো বলেছেন: আমাদের দেশের উদাহরণ দিয়েই বলি তাহলে বুঝতে সহজ হবে...... ..........
যেমন:- শুক্রবার জুমুয়ার আযানের পর খতীব সাহেব মিম্বরে বসেবসে বাংলায় ওয়াজ(আলোচনা) শুরু করেন, এরপর ছানী আযান দিয়ে যারা কবলাল জুমুয়ার চার রাকায়াত সুন্নত নামায পড়তে পারেনি তাদের চার রাকায়াত কবলাল জুমুয়ার সুন্নত নামায পড়ার বিরতী দিয়ে অতপর খতীব সাহেব মিম্বরে দাড়িয়ে আরবীতে খুতবা প্রদান করেন।
এখানে মূলত; খতীব সাহেব মিম্বরে দাড়িয়ে যা পাঠ করেন সেটাই হচ্ছে খুতবা। খতীব সাহেব মিম্বরে বসেবসে বাংলায় যা কিছু ওয়াজ বা (আলোচনা) করেন তার সারমর্মই মিম্বরে দাড়িয়ে সংক্ষেপে আরবীতে পাঠ করেন।
১১| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৫
তিতাকথা বলেছেন: খুতবার দুটা অংশ।
১ম অংশটির সারমর্ম হলো ২য় খুতবা যেটা আমাদের দেশে আরবীতেই বই দেখে বা মুখস্থ পাঠ করা হয়।
আর আরবী পাঠকৃত ২য় অংশটির ব্যাখ্যা তথা মানুষকে বুঝানোর জন্যই প্রত্যেক আঞ্চলিক ভাষায় খতীবগন পাঠ করেন। এই ব্যখ্যা অংশটুকু যে কোন ভাষায় দেয়া যেতে পারে।
কিন্তু মুল শেষ সারমর্মটি আরবীতেই বলতে হবে। কারন হাদীসে খুতবাকে নামাজের অংশ বলা হয়েছে। নামাজ যেমন আরবী ভিন্ন অন্য ভাষায় পড়া হয়না তেমনি খুতবার মুল অংশ্ও আরবীতে বলা ফরজ। তাছাড়া নামাজের মতই খুতবার(মুল অ!শ) মাঝে কথা বলা নিষিদ্ধ।(ইবনে কাসীর ৪/৩৬৮, বাহরুর রায়েক ২/১৫৯, নেহায়াতুল মুহতাজ : ২/৩১৭, -আশ্শরহুস্ সাগীর ১/৪৯৯)
খুতবার দেখে পাঠ করা আর মুখস্থ করার মাঝে কোন বিধিনিষেধ নেই।
হযরত ওমর ও আয়েশা রঃ থেকে বর্ণিত
حَدِيثُ عُمَرَ وَغَيْرِهِ أَنَّهُمْ قَالُوا إنَّمَا قَصُرَتْ الصَّلَاةُ لِأَجْلِ الْخُطْبَةِ জুমার নামাজ কে খুতবার জন্য ছোট করে দেওয়া হয়েছে। (ইবনে হাজার আসকালানি তালখিসুল হাবির ২/১৭৬)
كَانَتِ الْجُمُعَةُ أَرْبَعًا فَجُعِلَتِ الْخُطْبَةُ مَكَانَ الرَّكْعَتَيْنِ জুমার নামাজ চার রাকাত ছিল অতঃপর খুতবাকে দুই রাকাতের স্থলাবিসিক্ত করা হয়েছে (বাইহাকি ৫২৫৮ নং)
০৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৪
আধার রাতের আলো বলেছেন: খুবই চমতকার দলিল সমৃদ্ধ একমাত্র মন্তব্য মনে হচ্ছে?
শুকরিয়া আপনাকে।
১২| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪০
শাদমান সাকিব বলেছেন: আহমদ মুঈনঊদ্দীন
বলেছেন:
আরবীতে খুতবা দেয়া আবশ্যক...শুধু
আবশ্যকই নয় বরংচ
ফরয। কারণ নূর
নবীজি সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম
সয়ং আরবীতে খুতবা প্রদান
বরেছেন।
নবীজি যা করেছেন, তাঁর সবই কি 'ফরজ' ? হযরত মুহম্মদ (সঃ) এর মাতৃভাষা ছিল আরবী, তাই তিনি আরবীতে খুতবা দিতেন। পৃথিবীর সব মানুষের ভাষা কি আরবী নাকি? আর নবীর 'সব কাজ'ই যদি 'ফরজ' হয় তাহলে তো বলতে হয় আপনার জন্যও আরবীতে কথা বলা 'ফরজ', কারণ নবীর ভাষা ছিলো আরবী। আপনি এই 'ফরজ' পালন না করে বাংলায় কথা বলে পাপের বোঝা বাড়াচ্ছেন কেন?
আরবিতে খুতবা দিলে কয়জন সেটা বুঝবে? অর্থ না বুঝে তোতাপাখির মত মুখস্ত বলে/শুনে/করে গেলেই কি ধর্ম হয়ে যায় নাকি? আর দেড় হাজার বছর আগের সব রীতিই যদি এখনও আগের মত করেই পালন করতে হয়, তাহলে ইজমা-কিয়াস এসব আছে কেন?
খুতবা কেন দেয়া হয়, সেটা জানা থাকলে সম্ভবত আপনি এই জ্ঞানগর্ভ কথাটা বলতেন না।
সবচেয়ে বড় কথা হল আরবীতে খুতবা দেয়া হলে আপনি নিজে সেটা বুঝবেন তো?
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০১
আধার রাতের আলো বলেছেন: নামাজে যেমন সূরা-কেরাত আরবী ভিন্ন অন্য কোন ভাষায় পড়া যায়না তেমনি খুতবার মুল অংশ্ও আরবী ভিন্ন অন্য কোন ভাষায় পড়া যায়না, তাছাড়া নামাজের মতই খুতবার(মুল অ!শ)এর মাঝে কথা বলা নিষিদ্ধ।
এখন আপনাদর দাবী অনুযায়ী সূরা-কেরাতও আরবী না পড়ে বাংলোতে পড়তে হবে কারণ আমরা আবার আরবী বুঝি না??কি বলেন ভাইজান???
১৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০০
এ.এ.এম বিপ্লব বলেছেন: দয়া করে গোঁড়ামী ছেড়ে সঠিক জ্ঞান খোঁজার জন্য ধর্ম চর্চা করুন । প্রজুক্তির ব্যবহারকে ইসলামের সাথে সাংগর্ষিক মনে না করে প্রযুক্তিকে আল্লাহর আর্শিবাদ মনে করুন ।
ইসলামকে বুঝে মানার চেষ্টা করুন । ইসলামের আগমন এই পৃথিবীতে শুদ্ধতার প্রসারে। গোড়ামী , কুসংস্কার আর অজ্ঞতাকে দূর করতে, কোন ক্রমেই এইসবকে আকড়ে ধরে পড়ে থাকতে নয় ।
আর আহম্মদ মুইনুদ্দিন ভাই, শুনুন, জুমার নামাজের বিভিন্ন নিয়ম গুলো সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন । খুতবা পড়া নিজেইতো একটা ওয়াজিব , আর সেটা শুধুমাত্র কোন নিদিষ্ট ভাষায় পড়তে হবে সেটা কি ভাবে ফরজ হয় ??
আশা করব, ইসলামের সঠিক জ্ঞান লাভে সচেষ্ট হবেন ।
০৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮
আধার রাতের আলো বলেছেন: কিভাবে মন্তব্য করতে হয় তা জানা না থাকলে, অন্তত কিভাবে চুপ থাকতে হয় তা মন্তব্য না করা (৪০৪বার পঠিত) পাঠকদের নিকট হতে শিখে নেন।-
১৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০৩
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: খুতবা বাংলা ইংরেজিতে দেয়া যাবে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু খুতবার কিছু নিয়ম কানুন আছে সেগুলো মেনে খুতবা পাঠ জরুরী।
১ম অংশের শুরুতে আল্লাহর একত্ববাদ (যেমন কলেমা শাহাদত) এবং রসুলের (সা) উপর দরুদ পড়তে হবে। তারপর মুল অংশ মাতৃভাষায় পড়াটাই বরং ভাল, তাতেকরে সবাই বুঝবে। তবে মুল খুতবার আলোচলার বিষয়বস্তু সম্পর্কিত কোরআনের আয়াত কমপক্ষে একটি অবশ্যই থাকা লাগবে। হাদিস ও থাকা উচিত।
২য় অংশ প্রথম অংশের উপসংহার। আর ২য় অংশে দুয়া অবশ্যই থাকতে হবে। আমাদের দেশে দ্বিতীয় অংশ মোটামুটি সব মসজিদে একই জিনিষ পড়ে। এর দুয়া অন্যরকমও হতে পারে।
লেখকের এমন ধারণার কারণ হলো বাংলাদেশের সকল মসজিদে আসল খুতবা আরবীতে দেয়া হয়। কিন্তু আসলে বাংলায় দিলেই বরং ভাল, তাতে সবাই বুঝবে।
০৯ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৩:০৮
আধার রাতের আলো বলেছেন: আসলে ভাইয়া আপনারা কেউই খুতবা কোনটা আমার মনে হয় সেটাই বুঝেন না?
১৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩৩
শুক্রগ্রহ বলেছেন: মন্তব্যে অনেকে বলছেন, খুতবা আরবীতে না হয়ে বাংলাতে হলে ভাল হয়!!!!! কারণ সবাইতো আরবী বুঝে না.............................।
আরবী বুঝে না তাই বাংলায় খুতবার প্রয়োজন...হিন্দি সিনেমার হিন্দি/উদূ ভাষাতো ঠিকই বুঝে..শুধু বুঝেই না গড়গড় করে হিন্দি/উদূতে চাপাবাজিও করে.....তবে কেন আরবী বুঝার/আয়ত্ব করার কোশেশ করে না?????
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪০
আধার রাতের আলো বলেছেন: শুক্রগ্রহ ভাই জব্বর বলেছেন, বলিউডের তথা হিন্দি সিনেমার হিন্দি/উদূ ভাষাতো ঠিকই বুঝে..শুধু বুঝেই না গড়গড় করে হিন্দি/উদূতে চাপাবাজিও করে.....তবে কেন আরবী বুঝার/আয়ত্ব করার কোশেশ করে না?????
১৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪০
মাহমুদুল হাসান অনিক বলেছেন: আমার মনে হয় লেখক এর কথাই ঠিক কিন্তু আমি এর সঠিক মাসয়ালা জানি না জেনে বলা যাবে । এখানে যারা কমেন্ট করেছেন তারা অনেকেই মনে হয় খুতবা কোনটা বুঝে না খুতবা হল জুময়ার ২ রাকাত ফরজের আগে আরবিতে দেয় সব মসজিদে । আমি প্রযুক্তির বিরোধী নই কিন্তু যারা ১৪০০ বছরের পুরান নিয়ম কানুন মানতে চান না তারা খাবার না খেলেও পারেন পোষাক না পরলেও পারেন কারণ এগুলো পুরাতন নিয়ম।আর একটা কথা যারা বলছেন ইংরেজিতে খুতবা দিতে তাহলে অন্য ভাষা কি দোষ করল এটাও বলবেন
১০ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:০০
আধার রাতের আলো বলেছেন: সহমত মাহমুদুল হাসান অনিক
১৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৫
শুক্রগ্রহ বলেছেন: তিতাকথা বলেছেন: খুতবার দুটা অংশ।
১ম অংশটির সারমর্ম হলো ২য় খুতবা যেটা আমাদের দেশে আরবীতেই বই দেখে বা মুখস্থ পাঠ করা হয়।
আর আরবী পাঠকৃত ২য় অংশটির ব্যাখ্যা তথা মানুষকে বুঝানোর জন্যই প্রত্যেক আঞ্চলিক ভাষায় খতীবগন পাঠ করেন। এই ব্যখ্যা অংশটুকু যে কোন ভাষায় দেয়া যেতে পারে।
কিন্তু মুল শেষ সারমর্মটি আরবীতেই বলতে হবে। কারন হাদীসে খুতবাকে নামাজের অংশ বলা হয়েছে। নামাজ যেমন আরবী ভিন্ন অন্য ভাষায় পড়া হয়না তেমনি খুতবার মুল অংশ্ও আরবীতে বলা ফরজ। তাছাড়া নামাজের মতই খুতবার(মুল অ!শ) মাঝে কথা বলা নিষিদ্ধ।(ইবনে কাসীর ৪/৩৬৮, বাহরুর রায়েক ২/১৫৯, নেহায়াতুল মুহতাজ : ২/৩১৭, -আশ্শরহুস্ সাগীর ১/৪৯৯)
খুতবার দেখে পাঠ করা আর মুখস্থ করার মাঝে কোন বিধিনিষেধ নেই।
হযরত ওমর ও আয়েশা রঃ থেকে বর্ণিত
حَدِيثُ عُمَرَ وَغَيْرِهِ أَنَّهُمْ قَالُوا إنَّمَا قَصُرَتْ الصَّلَاةُ لِأَجْلِ الْخُطْبَةِ জুমার নামাজ কে খুতবার জন্য ছোট করে দেওয়া হয়েছে। (ইবনে হাজার আসকালানি তালখিসুল হাবির ২/১৭৬)
كَانَتِ الْجُمُعَةُ أَرْبَعًا فَجُعِلَتِ الْخُطْبَةُ مَكَانَ الرَّكْعَتَيْنِ জুমার নামাজ চার রাকাত ছিল অতঃপর খুতবাকে দুই রাকাতের স্থলাবিসিক্ত করা হয়েছে (বাইহাকি ৫২৫৮ নং)
এরপরও যারা বিরোধীতা করবে তারা ইসলামী শরীয়তকে অমান্য করার ফলে মুরতাদ হয়ে যাবে!!!
১০ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:২৬
আধার রাতের আলো বলেছেন: খুতবা শোনা ওয়াজিব। জুমুয়ার নামাজ দুই রাকায়াত যেহেতু খুতবা এর সাথেই সংশ্লিষ্ট। তাই নামাজ যেহেতু অন্য ভাষায় পড়া জায়েজ নেই, সুতরাং খুতবাও অন্য ভাষায় পড়া জায়েজ নেই।
খুতবার পূর্বে জুমুয়ার আলোচনায় খুতবার বিষয়গুলো অন্যভাষায় আলোচনা করতে অসুবিধা নেই।
মূর্খ লোকরাই এসব বিষয় নিয়ে ফিৎনা করে।
১৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০০
প্রভাব বলেছেন: দ্বীন হলো আল্লাহর হুকুম নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহিসসালামের নিয়ম অনুযায়ী পালন করার নাম। আমার কোনটা ভাল লাগে বা কোথায় কে কিভাবে পালন করছে তা নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহিসসালামের নিয়ম অনুযায়ী না হলে দ্বীন হবে না । ১২ নং মন্তব্যর জবাবে লেখক যথার্থই বলেছেন। এটাই উলামা কিরামের মত। আমাদের দেশে খুতবায় আরবীতে যা পাঠ করা হয়, তার ব্যাখা ক্ববলাল জুমুআ নামাজের পুর্বেই ঈমাম সাহেব বাংলায় আলোচনা করেন। সুতরাং খুতবা বাংলায় পড়া অপরিহার্য নয়। আর এ সময় আমরা যেভাবে মুরাকাবা করি অর্থাৎ ঘুমাই, তাতে বুঝা যায় দ্বীনের ব্যাপারে আমাদের আগ্রহ কতটুকু!
১১ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:০১
আধার রাতের আলো বলেছেন: অধিকাংশ মুছল্লী জুমুয়ার নামাজে জন্য মসজিদে এসে যেভাবে মুরাকাবা করে অর্থাৎ ঘুমাই, তাতে বুঝা যায় দ্বীনের ব্যাপারে আমাদের আগ্রহ কতটুকু!!!!এখন এই সমস্ত মুছল্লীরাই যদি বলে জুমুয়ার খুতবা বাংলায় হলে তাদের বুঝতে ভাল হত!!!!! তাদের জন্য আশ্চর্য-আফসুস
১৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৫
ক্লাউনবয়৮৭ বলেছেন: খুতবার দুটা অংশ।
১ম অংশটির সারমর্ম হলো ২য় খুতবা যেটা আমাদের দেশে আরবীতেই বই দেখে বা মুখস্থ পাঠ করা হয়।
আর আরবী পাঠকৃত ২য় অংশটির ব্যাখ্যা তথা মানুষকে বুঝানোর জন্যই প্রত্যেক আঞ্চলিক ভাষায় খতীবগন পাঠ করেন। এই ব্যখ্যা অংশটুকু যে কোন ভাষায় দেয়া যেতে পারে।
কিন্তু মুল শেষ সারমর্মটি আরবীতেই বলতে হবে। কারন হাদীসে খুতবাকে নামাজের অংশ বলা হয়েছে। নামাজ যেমন আরবী ভিন্ন অন্য ভাষায় পড়া হয়না তেমনি খুতবার মুল অংশ্ও আরবীতে বলা ফরজ। তাছাড়া নামাজের মতই খুতবার(মুল অ!শ) মাঝে কথা বলা নিষিদ্ধ।(ইবনে কাসীর ৪/৩৬৮, বাহরুর রায়েক ২/১৫৯, নেহায়াতুল মুহতাজ : ২/৩১৭, -আশ্শরহুস্ সাগীর ১/৪৯৯)
_______________যথেষ্ট বলা হয়েছে।
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০২
আধার রাতের আলো বলেছেন: সঠিকই বলেছেন_______________যথেষ্ট বলা হয়েছে।(মাশাআল্লাহ)
২০| ০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৫
নতুন বলেছেন: আমার উত্তর যদি হয় সবাই আরবী শিখবে,
তবে আপনাদের উত্তর হবে এটা কি সম্ভব?
কেন সম্ভব নয়? কেন সম্ভব নয়? কেন সম্ভব নয়?
সবাই ইংলিশ শিখে কিভাবে? ঐটা কি আমাদের মাতৃভাষা? কোরিয়াতে কিংবা জাপানে সামান্য বেতনের চাকুরীর জন্য মানুষ ট্রেনিং নিয়ে এক/তিন মাসের কোর্স করে কোরিয়ান/জাপানী ভাষা শিখে।
বে কেন? আমরা আরবী ভাষা শিখতে পারবো না......
লেখক যদি আরবীতে ব্লগিং করতেন তবে কতইনা ভাল হইতো... প্রতি অক্ষরে অক্ষরে নেকি পাইতেন...
বাংলায় ব্লগিং করে আপনার প্রতিভা নস্ট করতেছেন...
১২ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪২
আধার রাতের আলো বলেছেন: নতুন বলেছেন: লেখক যদি আরবীতে ব্লগিং করতেন তবে কতইনা ভাল হইতো... প্রতি অক্ষরে অক্ষরে নেকি পাইতেন..........বড়ই সত্য কথা...........বাট আরবীতে ব্লগিং করলে যে আফনেরা কিছুই বুঝবেন না???
২১| ০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৭
এস আর সজল বলেছেন: নতুন বলেছেন: আমার উত্তর যদি হয় সবাই আরবী শিখবে,
তবে আপনাদের উত্তর হবে এটা কি সম্ভব?
কেন সম্ভব নয়? কেন সম্ভব নয়? কেন সম্ভব নয়?
সবাই ইংলিশ শিখে কিভাবে? ঐটা কি আমাদের মাতৃভাষা? কোরিয়াতে কিংবা জাপানে সামান্য বেতনের চাকুরীর জন্য মানুষ ট্রেনিং নিয়ে এক/তিন মাসের কোর্স করে কোরিয়ান/জাপানী ভাষা শিখে।
বে কেন? আমরা আরবী ভাষা শিখতে পারবো না......
লেখক যদি আরবীতে ব্লগিং করতেন তবে কতইনা ভাল হইতো... প্রতি অক্ষরে অক্ষরে নেকি পাইতেন...
বাংলায় ব্লগিং করে আপনার প্রতিভা নস্ট করতেছেন... :-< :-< :-<
২২| ০৮ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৩
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: লেখক বলেছেন: অতপর খতীব সাহেব মিম্বরে দাড়িয়ে আরবীতে খুতবা প্রদান করেন। এখানে মূলত; খতীব সাহেব মিম্বরে দাড়িয়ে যা পাঠ করেন সেটাই হচ্ছে খুতবা। খতীব সাহেব মিম্বরে বসেবসে বাংলায় যা কিছু ওয়াজ বা (আলোচনা) করেন তার সারমর্মই মিম্বরে দাড়িয়ে সংক্ষেপে আরবীতে পাঠ করেন।
@ লেখক: ছানী আযানের আগে বসে বসে বাংলায় যেসব আলোচনা করা হয় সেটি কি খুতবা?
তিতাকথা বলেছেন: খুতবার দুটা অংশ।
১ম অংশটির সারমর্ম হলো ২য় খুতবা যেটা আমাদের দেশে আরবীতেই বই দেখে বা মুখস্থ পাঠ করা হয়। আর আরবী পাঠকৃত ২য় অংশটির ব্যাখ্যা তথা মানুষকে বুঝানোর জন্যই প্রত্যেক আঞ্চলিক ভাষায় খতীবগন পাঠ করেন। এই ব্যখ্যা অংশটুকু যে কোন ভাষায় দেয়া যেতে পারে। কিন্তু মুল শেষ সারমর্মটি আরবীতেই বলতে হবে।
@তিতাকথা: এখানে প্রথম অংশ বলতে কি ছানী আযানের আগে বসে বসে বাংলায় ওয়াজ/আলোচনা কে বুঝিয়েছেন?
২ জনের কথা ২ রকম মনে হয়েছে, এখন আপনাদের লেখার ত্রুটির কারনেই হয়তো বুঝতে সমস্যা হচ্ছে। একটু পরিস্কার উত্তর দিবেন আশা করি। আপনাদের উত্তরের পরে আমার কিছু কথা আছে।
২৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১৩
কান্টি টুটুল বলেছেন:
শিক কাবাব বলেছেন: @
আমি যুগ যুগ ধরে সৌদিতে পড়ে আছি......এখানে খুতবা পড়ে কাগজ দেখে দেখে। মানে ইমাম সাহেব খুতবা লিখে আনেন
আমি তো জানতাম ইমাম সাহেবগণ নিজেরা খুতবা লিখতে পারেন না,জুম্মার আগে খুতবা ইমাম সাহেব গনের নিকট পৌঁছিয়ে দেয়া হয় যা উনারা হুবহু পাঠ করেন,উনিশ-বিষ হলে ইমাম সাহেবদের সমস্যায় পরতে হয়,কারন খুতবায় ইমাম সাহেব কিছু যোগ বিয়োগ করছেন কিনা এটি দেখার জন্যও লোক আছে,
সম্ভবত মতুয়া গন এই কাজটি করেন,
এক সময় ঐ দেশে আমিও অনেকদিন ছিলাম।
২৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:৪৬
বিডি আইডল বলেছেন: ছাগল পোষ্ট দিছে আর সাথে ছাগলের বাচ্চারা ম্যা ম্যা করছে...ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে নূন্যতম কোন ধারণা না রেখেই পীরের মুরিদান হয়ে এইসব প্রসব করে মানুষকে বিভ্রান্ত করার দায়ে যে গুণাহ কামাচ্ছেন সে সম্পর্কে অবগত আছেন তো??
০৯ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০২
আধার রাতের আলো বলেছেন: নীচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হল অশ্লীল বাক্য-
দলীল থাকলে খন্ডন করে দিন?
২৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪২
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: বিডি আইডল বলেছেন: ছাগল পোষ্ট দিছে আর সাথে ছাগলের বাচ্চারা ম্যা ম্যা করছে...ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে নূন্যতম কোন ধারণা না রেখেই পীরের মুরিদান হয়ে এইসব প্রসব করে মানুষকে বিভ্রান্ত করার দায়ে যে গুণাহ কামাচ্ছেন সে সম্পর্কে অবগত আছেন তো??
একমত।
শালা ছাগল খুতবা কি জিনিষ নিজে বোঝে না আরেকজনকে বলতে আইছে। কুয়ার ব্যাঙ নিজেকে মনে করে রাজ্যের রাজত্ব তার। কিন্তু আসলে কিছুই সে জানে না। ছোট্রবেলা থেকে দেখে এসেছে মসজিদে ঈমাম দাড়িয়ে আরবীতে খুতবার প্রথম অংশ শুরু করে, মাঝখানে ২০/৩০ সেকেন্ড বসে আবার দাড়িয়ে আরবীতে ২য় অংশ শুরু করে। কিন্তু এটা জানে না যে এগুলো অন্যভাষায়ও বর্ণনা করা যেতে পারে। কিন্তু আসল টপিক অবশ্যই আঞ্চলিক ভাষায় বর্ণনা করা যাবে। ইতর নিজে জানে না খুতবা সম্পর্কে কোনকিছু আরেকজনের ভুল ধরতে এসেছে।
আমার পরের প্রশ্নের জবাব দাও না কেন? তিতাকথা যদি প্রথম অংশ বলতে ছানী আযানের আগে বসে বসে বাংলায় ওয়াজ/আলোচনা কে বুঝিয়ে থাকে তাহলে সেও একটা খাঁটি রামছাগল।
০৯ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০৮
আধার রাতের আলো বলেছেন: আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: বিডি আইডল বলেছেন: ছাগল পোষ্ট দিছে আর সাথে ছাগলের বাচ্চারা ম্যা ম্যা করছে..........................
আপনি মনে হয় ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা!!!!!!!!!!!!!!!
প্রথম ও দ্বিতীয় বাচ্চা মা ছাগলের দুধ পান করছে আর তিন নম্বর বাচ্চা!!!!!!!দুধ না পেয়ে লাফালাফি করছে?
২৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: খুব সংক্ষেপে যদি বলি তাহলে : ছানী আজানের পরে ঈমাম মিনারে দাড়িয়ে যেটি পাঠ করেন সেটিই খুতবা, প্রথম অংশ শেষে খতীব মাঝখানে ২০/৩০ সেকেন্ড বসেন তারপরে ২য় অংশ শুরু করেন। আমি আগেই বলেছি: খুতবার মাঝে কিছু জিনিষ আরবীতে পাঠ জরুরী। সেগুলি হলো: দুই অংশের শুরুতেই আল্লাহর প্রশংসাসুচক আয়াত এবং নবীর উপর দরুদ + ২ অংশেই ব্যাখ্যার সাথে সম্পর্কিত কমপক্ষে একটি করে কোরআনের আয়াত এবং হাদিস + ২য় অংশে দোয়া জরুরী, কিন্তু দুই অংশেরই ব্যাখ্যা অবশ্যই আঞ্চলিক ভাষায় করা যাবে। যদিও ২য় অংশে ব্যাখ্যা কেউ করে না, অনেকে উপসংহার স্বরুপ কিছু কথা বলেন, ২য় অংশের বেশিরভাগ অংশ জুড়ে থাকে দোয়া।
নবীজি (সা) সাধারণত ১০ মিনিটে খুতবা শেষ করতেন, এবং নামায পড়তে সময় নিতেন ১০ মিনিটের বেশি।
১০ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫১
আধার রাতের আলো বলেছেন: আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: খুব সংক্ষেপে যদি বলি তাহলে : ছানী আজানের পরে ঈমাম (মিনারে) দাড়িয়ে যেটি পাঠ করেন সেটিই খুতবা,..................
আফনে লিখেছেন, ছানী আজানের পরে ঈমাম (মিনারে) দাড়িয়ে....তা ইমাম মিনারে কিভাবে দাড়িয়ে খুতবা পাট করে আমার বোধগম্ম নয়!!!!!!! ইমাম সাহেব মিম্বরে দাড়িয়ে খুতবা পাট করেন বুঝলেন।মিনারে দাড়িয়ে নয়!!!!!
২৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:১৭
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: যারা বাংলায় খুতবার কথা বলেছেন এরা আসলে মুহাম্মদ দঃ এর উম্মত না। এরা জাকির আঙ্কেল এর উম্মত, আহলে হাদিস যে কত বড় ফেতনা তা বুঝতে মুসলমানদের যতদিন লাগবে ততদিনে আদবে রিসালাত দুনিয়া ছাড়া হয়ে যাবে।
ও মদিনার কামলে ওয়ালা আমরা এমনিতেই ফেতনায় জর্জরিত আমাদের এই বিপদে আপনি কেন চুপ করে আছেন ????
১১ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৭
আধার রাতের আলো বলেছেন: শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: যারা বাংলায় খুতবার কথা বলেছেন এরা আসলে মুহাম্মদ দঃ এর উম্মত না। এরা জাকির আঙ্কেল এর উম্মত/এরা থানবীর উম্মত...............সহমত
২৮| ১০ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:২৭
তাজদীদ বলেছেন: জুমুয়ার খুতবা সংক্রান্ত শরীয়তের সঠিক ফায়সালা জানতে এখানে ক্লিক করুন- Click This Link
১০ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:১৬
আধার রাতের আলো বলেছেন: হযরত উমর ফারুক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, ‘জুমুয়ার নামাযকে (চার রাকায়াতের স্থলে দুই রাকায়াতে) সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে একমাত্র খুৎবার কারণেই।’ দলীল:- (ইযালাতুল খফা)
হযরতুল আল্লামা আলাউদ্দীন আল কাসানী রহমতুল্লাহি আলাইহি “আল বাদায়ে” কিতাবের হাওলা “আল বাহর” এ উল্লেখ করেন যে, জুমুয়ার খুৎবা হলো দুই রাকায়াত জুমুয়ার নামাযের স্থলাভিষিক্ত। ’
সুতরাং বলার অপেক্ষা রাখে না., নামাযে যেরুপ অন্য কোন ভাষায় সুরা-কেরাত পড়া জায়েজ নেই, তদ্রূপ খুতবাও আরবী ব্যতীত অন্য ভাষায় পড়া জায়েজ নেই।
২৯| ১০ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫৯
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইমাম সাহেব মিম্বরে দাড়িয়ে খুতবা পাট করেন বুঝলেন।মিনারে দাড়িয়ে নয়!!!!!
জ্বী বুঝলাম, সরি ভুলের জন্য, :!> ধন্যবাদ ধরিয়ে দেয়ার জন্য। আবার মনে কইরেন না আমি জীবনেও মসজিদে যাই নি।
১০ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৫৮
আধার রাতের আলো বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ বুঝলাম.....আপনি জীবনে একবার হলেও মসজিদে গেছেন!!!!!!......আর এই কারনেই, খতীব সাহেব যেখানে দাড়িয়ে খুতবা পাট করতাছিল সেইটা মিম্বর না মিনার তা বহুদিন আগের ঘটনাতো তাই ভুইলা গেছেন...হা.....হা....হা...ওকে..!ওকে
৩০| ১১ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:১৬
যুগান্তকারী পদক্ষেপ বলেছেন: হুম................
৩১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:২৩
জ্যাস বলেছেন যে বলেছেন: তোমাদের মত ইসলামিস্টদের মুতে ভাসিয়ে দেওয়া উচিত....
একটি বিষয়ে আলোচনা চলছে, চলুক। অনেকেই অনেক ভাবে সত্য তুলে ধরতে চেষ্টা। আর মাঝখান থেকে কিছু বেয়াদব বেফাঁস কথা বলছে।
উপরে কে যেন নূরে নবি উল্লেখ করেছে, পাক্কা বেকুব।
প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে নাখোজ পেলাম একজন, ইনি মনে হয় আল্লাহর সৃষ্টি শক্তিকে দ্বিখণ্ডিত করেছেন। প্রযুক্তি কি আল্লাহর দান নয়? তাহলে সমস্যা?
আচ্ছা খতবার কিছু নিয়ম আছে, বোধগম্য না হলে শুনে কি ফায়দা আমার বুঝে আসেনা ?
আরবি কিতাবুল্লাহর ভাষা। প্রত্যেক মুমিনের শেষা নৈতিক কর্তব্য। কিন্তু আরবিকে সব যায়গায় কম্পসারি করার হেতু কি? রসূল (সা নিজেই করেন নি তখন। রসুল (সা
এর কাছে দোভাষী ছিল জানেন না?
পুষ্টানদাতাও কম নয়। খালি খাউজায়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: "মসজিদটির ইমাম ও খতিব মির্জা ইয়াওয়ার বেগ জানান, ‘যোগাযোগ বাড়ানোর পূর্বশর্তই হচ্ছে জ্ঞানের দাওয়াত পৌঁছে দেয়া। এ কারণে ভাষা ও প্রযুক্তির সমন্বয় করা হয়েছে' ।"
মোল্লাদের কবল থেকে ধর্মকে মুক্ত করে জ্ঞানীদের হাতে দেয়ার চেষ্টা। যৌক্তিক কাজ।