নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোষাক তৈরীর কারখানায় মাসিক বেতনে কামলা দেয় মাস শেষে মাইনের আশায়, যে মাইনে দিয়ে চলবে নিজের পরিবার ও সমাজের জন্য কিছু একটা করার প্রচেষ্টা মাত্র। নিতান্তই সাদামাঠা গ্রাম থেকে আসা স্বল্প শিক্ষিত মানুষ।

চোরাবালি-

চোরাবালি- › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা আজ কি মুসলমান??? মানি কি আমাদের ধর্ম!!!!!!

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

প্রশ্নটা বেশ অবান্তরই। কেননা আমরা তো মুসলমান। কোথাও গেলে সঙ্গ পেলে নামাজ পড়ি, শুক্রবারে মসজিদে যায় নিয়মিত। দুই ঈদেও যায় নামাজে। মসজিদ মাদরাসাতে দান তো করিই। মোল্লা ডেকে মিলাদ মাহফিল ও দোয়ার আয়োজনও করা হয়। বছরে একবার বাৎসরিক ওয়াজ মাহফিলও করি আমরা।

বস্তুতঃ আমরা মুসলমানেরা আজ ততটুকুই মুসলমান ও কোরাণ মানি যতটুকু আমাদের কাজের সাথে মিলে। আমাদের কাজের সাথে না মিললেই দরকার পড়বে বড় মাওলানার, আপনি কি মুফতি নাকি, আপনি কি জানেন, রেফারেন্স কি, আগে তো কোন দিন শুনি নাই, অমুকেরা তো করে, সবাই তো করতেছে, একদিনই তো, একটু আধটুতে সমস্যা কি-------------- প্রশ্নের আর শেষ নাই। আর নতুন ট্যাগ আপনি কি জামাতি নাকি? কোন দল করেন, বাংলাদেশ কি আফগান বানাবেন, জঙ্গী তো আপনারাই- ইত্যাদি।

নামাজ কবুল হওয়ার শর্তের মধ্যে অন্যতম শর্ত পরিধেয় বস্ত্র পাক। আর এই পরিধেয় বস্ত্র পাক হওয়ার অন্যতম বিষয় সেটি ১০০ভাগ হালাল উপার্জনে খরিদ কৃত হতে হবে। তার মধ্যে যদি সামান্য তম সুতাও বেহালাল উপার্জনের হয় সে নামাজ হবে না। এখন একটু খেয়াল করলেই বোঝা যাবে আমাদে নামাজ কতটা গ্রহণ যোগ্য যেখানে শর্তই প্রতিপালিত হয় না।

আবার অন্যায় পথে আয় করা টাকা ভালো কাজে ব্যায় করাও হারাম। যেমন অন্যায় ভাবে আয় করে মসজিদ নির্মান করে ভাবি এই মসজিদে মানুষ নামাজ আদায় করবে তার থেকে নেকী হাসিল করবেন। কিন্তু সে বিষয়টা হবে হিতে বিপরীত। অন্যায় ভাবে আয় করলে আগে অন্যায়ের জন্য ব্যাখ্যা দিতে হত শাস্তি পেতে হত; সাথে নিষেধ করা হয়েছিল দান করতে, নাম কামাতে, সেটি করেছেন তার জন্য শাস্তি পেতে হবে।

মুসলিমের জন্য দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আল্লাহর হক পালন ও বান্দার হক পালন। আমরা আল্লাহর হক পালনে সোচ্চার হলেও বান্দার হক পালনে কি সোচ্চার???? আল্লাহ্য হক বলতে নামাজ, রোজা, হ্বজ, জাকাত। আর বান্দার হক- সেটি অনেক বড় বিষয়, সংক্ষেপে বলি, একজনার কাছে অন্যের যে অধিকার সেটিই বান্দার হক। উদাহরণ আসবে আল্লাহপাক যাকে ইচ্ছে তাকে জান্নাতবাসী করবেন যে কোন উছিলায়। এখানে কিন্তু একটা কিন্তু আছে-

আল্লাহর হক আল্লাহ ছেড়ে দিতে পারেন কিন্তু বান্দার হক কি আল্লাহ ছেড়ে দিবেন?? যে দিবসে কে কাউকে চিনবে না। যা পিতা পুত্রকে, না পুত্র পিতাকে।

আজ আমরা অন্যের ধন গোচরে অগচরে লুটে বড় হতে কতই না ব্যতিব্যস্ত। মরার পড়ে তো জুটবে মাত্র সাড়ে তিন হাত, তাও আবার আধুনিকতায় তিন মাসের জন্য। যতই সম্পদ গড়ি না কেন সঙ্গে যাবে না কিছুই, যাদের জন্য করছেন, তারা আপনার জন্য করতে পারবে না কিছুই।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

ইউনিয়ন বলেছেন: আর নতুন ট্যাগ আপনি কি জামাতি নাকি?
ভাইরে....
জামাতি ট্যাগ রাজাকার হিসেবে ব্যবহৃত হয়, প্রকৃত মুসলমান হিসেবে নয়।

আর, ইসলামের মাঠকাঠি দিয়ে যদি আমাদের মাপা হয় তাহলে আমরা খুব অল্প সংখ্যক প্রকৃত মুসলমান হতে পারব। বাকি সব নামে মুসলমান।
আল্লাহ যেন আমাদের প্রকৃত মুসলমান হিসেবে কবুল করেন। আমিন।।।।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

চোরাবালি- বলেছেন: ট্যাগ উদাহরণ টানার কারণ- আমার স্ত্রী হিজাব ছাড়া বাইরে যান খুবই কমই। সে যেখানেই যাক না কেন। তো তাই দেখে পাশের ফ্লাটের একজন মন্তব্য করল আমরা কি জামাতি নাকি?

অথচ মুসলিম হওয়াটা অনেক সহজ কাজ।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

কানিজ রিনা বলেছেন: একটা কথা খুব ভাল বলেছেন, পিতা পুত্রকে
পুত্র পিতাকে হক থেকে বন্চিত। আজ আমরা
অপরের ধন লুটে পুটে বড়লোক হওয়ার জন্য
ব্যতিব্যস্ত। আসল কথা যতই দুনিয়াদারি নিয়ে
মসগুল থাকিনা কেন অবৈধ সম্পদ সংগ্রহ
করি। একজনের গোচর ঠিকই থাকবে। সে
হোল সৃষ্টি কর্তা। যত বড় সম্পদ শালি হোক
সারে তিন হাত মাটির তলে তাকে যেতেই হয়।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

চোরাবালি- বলেছেন: পৃথিবীর প্রতিটি ধর্মেই তো শেষ বিচার বলে একটা কথা আছে। এবং সে দিবসের বিচার হবে ন্যায় অন্যায়ের উপর। কিন্তু আমরা অন্যায়কে নিয়মিত করার জন্য ধর্মে ধর্মে দ্বণ্ড লাগিয়ে ব্যতিব্যস্ত নিজেদের কর্মে

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: 'আমরা' না কইয়া 'আমি' সম্বোধন করলে ভালো হইতো । আত্মসমালোচনা নিজেকে লক্ষ্য কইরা করাই আমাদের আকাবিরদের নির্দেশনা। ভালো থাকবেন।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

চোরাবালি- বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

দলছুট শালিক বলেছেন: অতি বাস্তব এবং মালিক আমাদের কবুল করুন।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন:
* আল্লা’র আইন ও মোল্লা’র আইন ! [ (পর্ব) – দুই]
-------------------------------------------------------+-+-------
প্রশ্ন: ইসলাম কি ধর্ম নিরপেক্ষ ?
উত্তর: ইসলামেই ধর্ম নিরপেক্ষতা বিদ্যমান।
ধর্মনিরপেক্ষতা অর্থ ধর্মহীনতা নয়। এর অর্থ বিশ্বাসের দিক দিয়ে সকল ধর্ম সমভাবে এক বা সমান নয়। ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ হলো সকল ধর্মের লোকের প্রতি সমান আচরণ। ধর্মের কারণে কারও প্রতি অবিচার না করা, অসাম্য, বিভেদ সৃষ্টি না করা।
আল্লাহ ধর্মের কারণে কারও প্রতি তাঁর করুণা বর্ষণে কার্পণ্য করেন না। যদিও তাঁর কাছে ধর্ম একটিই। তবু তিনি শুধু তাঁর মনোনীত ধর্মের অনুসারীদের উপরই কৃপা করেন না। যারা তাঁকে মান্য করে তাদেরকে যেমন তিনি পালন করেন, তেমনি যারা তাঁকে মানে না, বিশ্বাস করে না, তাদেরকেও তিনি পালন করেন আলো, বাতাস, নদী, পানি ফুল, ফল, স্ত্রী-সন্তান, জীবিকা ইত্যাদি সমভাবে প্রদান করেন।
তিনি আস্তিক, নাস্তিকসহ সকল ধর্মের লোকদের পালনকর্তা এবং ক্রমোন্নতিদাতা রব। শুধু মানুষই নয়, জগতে যারা বাস করে তারা সবাই তাঁর পরিবারের সদস্য। তিনি এই পরিবারের একমাত্র কর্তা। আল খালকু আয়ালুল্লাহ। অর্থ– সৃষ্ট সব কিছুই তাঁর পরিবার।
পবিত্র কোরআনে অন্যত্র বলেছেন, জগতের সব কিছুই সকল মানুষের জন্য সৃষ্ট। শুধু মুসলমানের জন্য সৃষ্ট বলা হয়নি, বলা হয়েছে সকল মানুষের জন্য। বিশ্বপ্রকৃতির সব কিছুই সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষ সমভাবে ভোগ করছে। এ ব্যাপারে মুসলমান অমুসলমানে কোনো পার্থক্য করা হয়নি। আর এটাই তো হল ধর্মনিরপেক্ষতা।
সকল মানুষ একই সম্প্রদায়ভূক্ত– আল কোরআন। সূর্য আলো ও উত্তাপ দেয় সকলের জন্য। ধর্মের বা বিশ্বাসের কারণে এখানে কোনো পক্ষপাতিত্ব হয় না। চন্দ্র কিরণ দেয় সকল মত ও পথ নির্বিশেষে, সবাইকে। এতে কোনো তারতম্য হয় না। বাতাস থেকে আস্তিক-নাস্তিক সবাই শ্বাস গ্রহণ করে থাকে। পানীয় জল সকল প্রকার ধার্মিক ও অধার্মিকের পিপাসা নিবারণ করে। উৎপন্ন ফসল সকলের খাদ্য। এমনকি যত উপকারী বস্তু আছে তা ভেদাভেদশূন্যভাবে সকল মানুষের জন্য ব্যবহৃত হয়।
আর যত ক্ষতিকর জিনিস তা সকলেরই ক্ষতি সাধন করে। ঔষধের ক্রিয়া ধর্মবর্ণগোত্রনির্বিশেষে মানুষের মধ্যে কোনো পার্থক্য করে না। আর এরই নাম ধর্মনিরপেক্ষতা।
মায়া-মমতা-স্নেহ-ভালবাসা-দুঃখ-কস্ট-আবেগ-অনুভূতি সবারই এক। ধর্ম-বর্ণভেদে কোন পার্থক্য নেই। এখানেও ধর্মনিরপেক্ষতা।
ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বলতে বুঝায় রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের জন্য সমান ব্যবহার। চুরি, ডাকাতি, খুন, রাহাজানি করলে মুসলমান হোক বা অমুসলমান হোক সবারই একই প্রকার শাস্তি হবে। সকল ধর্মের লোককে একই হারে খাজনা দিতে হবে। সকল ধর্মের লোকই রাষ্ট্রের বিভিন্ন কাজে যোগ্যতানুযায়ী চাকুরী পাবে। মুসলমান হিসেবে বিশেষ কোনো সুবিধা ভোগ করবে না।
ধর্মানুযায়ী কর্মের বিচার স্বয়ং আল্লাহ করবেন। ধর্মের বিচার মানুষ করবে না। রাষ্ট্র করবে জাগতিক কাজের বিচার। রাষ্ট্র কখনও কোনো ধর্মের ইজারাদার হতে পারবে না। মসজিদ, মন্দির, গীর্জা ইত্যাদি থাকবে নিজ নিজ ধর্মসম্প্রদায়ের হাতে। তারা এই সব উপাসনালয়ের তত্বাবধান করবে। সরকার এর উপর হস্তক্ষেপ করবে না।
কোনো বিশেষ ধর্মাবলম্বীকে কোনো প্রকার বিশেষ সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হবে না। সকল ধর্ম ও ধর্মাবলম্বীর সঙ্গে সমান ন্যায়বিচার ও ব্যবহার করবে।
আল্লাহর দান বৃষ্টির মতো। বৃষ্টি যখন নামে তখন সবার জন্যই রহমত হয়। আল্লাহর সৃষ্ট আগুন মুসলমানের আমিষ এবং হিন্দুর নিরামিষ রাঁধতে তারতম্য করে না। আগুনে হাত দিলে মোল্লা, পুরোহিত বা পাদ্রীর হাত সমভাবে পুড়ে যাবে। এই হল ধর্মনিরপেক্ষতা।
এই নিরপেক্ষতা আল্লার বিধান। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন অর্থাৎ সকল জগতের স্রষ্টা ও পালনকর্তা। তিনি শুধু রাব্বুল মুসলেমীন নন। অতএব, কোনো বিশেষ ধর্ম কোনো রাষ্ট্রের ধর্ম হতে পারে না। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ধর্মের বেলায় তো রাষ্ট্রধর্ম হওয়ার প্রশ্নই উঠে না।
রাষ্ট্রধর্ম ব্যবস্থাটি ধর্মনিরপেক্ষতার উল্টো। আল্লার সৃষ্ট প্রকৃতি বা বিধান এহেন মতবাদ সমর্থন করে না। মহানবী (সা) মদিনার সনদে সকল ধর্মের লোকের সমঅধিকার স্বীকার করেছেন। মুসলমান, ইহুদি এবং পৌত্তলিকদেরকে এক উম্মত বলেছেন। এ থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত।
ইসলাম প্রকৃতিসম্মত ধর্ম, অর্থাৎ দ্বীনে ফিতরাত। অতএব, আমাদেরকে প্রকৃতি থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেতে হবে। সংকীর্ণতা ইসলামে নেই। আমাদেরকে আল্লাহর গুণে গুণান্বিত হতে হবে। আল্লাহ সালাম, তাই আমরা হব শান্তি প্রিয়। আল্লাহ মুমেন, এজন্য আমাদেরকে বিশ্বাসী হতে হবে। আল্লাহ রহিম, তাই আমাদেরকে রহম দীল হতে হবে। জাতিধর্মনির্বিশেষে সকলকে সমভাবে কর্মভেদে দান করতে হবে। এই রুপে আল্লার যত গুণ আছে সেই সব গুণের বিকাশ ঘটাতে হবে আমাদের জীবনে।
আমাদের আকাশের ন্যায় উদার এবং বাতাসের ন্যায় সর্বজনীন হতে হবে। সকল সংকীর্ণতার উর্ধ্বে উঠতে হবে। জাতিধর্মবর্ণগোত্রনির্বিশেষে সকলের প্রতি সমান আচরণ করতে হবে। আল্লাহ যেমন– আস্তিক, নাস্তিক, ধার্মিক, অধার্মিক সবাইকে সমভাবে লালন পালন করেন, তেমনি আমাদেরকেও পক্ষপাতশূণ্য হয়ে সকল মত ও পথের লোকের সঙ্গে সমান ব্যবহার করতে হবে। আর এই হল সত্যিকারের ধর্মনিরপেক্ষতা, অর্থাৎ ধর্মের কারণে পক্ষপাতিত্ব না করে সবার প্রতি পক্ষপাতহীন সমান আচরণ করা।
এই বিশ্বপ্রকৃতির মধ্যে আল্লারই সিফাতের বিকাশ ঘটছে। পবিত্র কোরআন বলে, তুমি যেদিকেই তাকাবে আল্লার মুখমণ্ডল (গুণাবলীর বিকাশ) দেখতে পাবে। আল্লাকে চর্মচক্ষে দেখা যায় না। আল্লাহকে দেখতে হবে তাঁর কর্মের মধ্যে। বিশ্বপ্রকৃতির মধ্যে, তাঁর সৃষ্টির মধ্যে তাঁকে দর্শন করা যায়।
আর এ জন্যই জগতকে বলা হয় আলম। আলম ‘ইলম’ শব্দ থেকে উৎপন্ন। জগতকে আলম এজন্যই বলা হয় যে, আলমকে দেখলে আলীম খোদাকে জানা যায়। হাদিসে বলা হয়েছে, যে নিজেকে চিনতে পেরেছে সে আল্লাহকেও চিনতে পেরেছে। যে কোনো সৃষ্টিকে লক্ষ্য করলে আমরা আল্লাহর গুণাবলীর বিকাশ দেখতে পাই। দেখতে পাই, তিনি দানের বেলায় সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ।
প্রতিশ্রুত মসীহ ও ইমাম মাহদী (আ) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত আহমদীয়া মুসলিম জামা’ত-এর একই বিশ্বাস।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৫

চোরাবালি- বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.