নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Source Link
গত কালকের প্রথম আলোর নিউজ। দারুন। দেশে নারী নেতৃত্বের বা নারী প্রতিষ্ঠার হাড় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ৩,৭৮,৩৫৪জন। অংকটা নেহাত কম নয়।
আচ্ছা একটু উল্টো ভাবে কি চিন্তা করা যেত না? এই ৩,৭৮,৩৫৪জন যদি ছেলে চাকরী করত তা হলে কি ৩,৭৮,৩৫৪টি পরিবার সুন্দর ভাবে চলতে পারত না? এই সংখ্যার মেজরিটিই দেখা যাবে স্বামী স্ত্রী দুজনই চাকরী করে। অথবা এমন যদি হত স্বামী স্ত্রী দুজন চাকরী করতে পারবে না, যে কোন একজন চাকরী করতে পারবে। বেকার সমস্যা কি ১/২ লাখও কমানো যেত না?
এটা সরকারী হিসাব মাত্র। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের এ সংখ্যা অনেক বেশী। বিশেষ করে বেসরকারী ব্যাংক, এনজিওগুলিতে ৩০% এর উপরে মেয়েদের দখলে।
বেশ কিছুদিন যাবত এক মেয়ে কলিগ খুব করে অনুরোধ করছে তার ভাইটাকে একটা চাকরীর সুযোগ দিতে যেখানেই হউক। সে আর তার ভাইকে টানতে পারছে না। কেন পারছে না? তারও সংসার আছে বাচ্চার ভবিষ্যত আছে। স্বামী চাকরী করে সে রোজগারে সে খুশি না। আচ্ছা আজ অবধি কজন কোটিপতি তার রোজগারে খুশি??? অর্থের বেলায় খুশির সংখ্যা খুবই কম। তার ছোট বোনটিরও নাকি বিয়ে হচ্ছে না ভালো ছেলে পাচেছ না বলে। শিক্ষাগত যোগ্যতায় মিলে না। ভালো ছেলে বলতে ছেলেকে নিজের প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। বাবার প্রতিষ্ঠায় চলবে না, শিক্ষাগত যোগ্যতায় হতে হবে, দেখতে শুনতে ভাল হতে হবে। (ব্যাপক চাহিদা)।
ছেলেরা তো মেয়েদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কথা তোলে না বিয়ের সময়, মেয়েরা কেন তুলবে? ছেলেরা তো বেকার মেয়েকে বিয়ে করে তা হলে মেয়েরা প্রতিষ্ঠিত খুজবে?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩
চোরাবালি- বলেছেন: আপনার কমেন্টস আমি বুঝি নাই।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেয়েরা চাকুরী ছেড়ে দিয়ে বাসায় বসে থাকলে মালিকেরা ও সরকারেরা লোকের বাধ্য হবে ছেলেদের চাকুরী দিতে? এটা কি আপনার ধারণা? আপনি কি প্রশ্নপ্ত্র-ফাঁস হওয়া জেনারেশনের লোক?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১১
চোরাবালি- বলেছেন: কাজ করাতে হলে তো লোক লাকবেই।
প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশন বলতে আপন কত সাল থেকে কত সাল বোঝান?
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যোগ্যতায় কেউ চাকুরী পেলে তাকে আটকাবে কে?
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১১
চোরাবালি- বলেছেন: সিমিত সম্পদ, সুষম বন্টন- বিষয়টি কি জানা আছে আপনার?
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: চাকুরী ক্ষেত্রে বর্তমানে মেয়েদেরকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে, এনজিওগুলোতেতো অর্ধকের বেশি তাদের দখলে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১২
চোরাবালি- বলেছেন: আমার বন্ধু একটি এনজিওর মালিক, যার ৯০% মেয়ে কর্মী।
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছেলেরা চাকরিজীবি মেয়ে বিয়ে করলেই সমস্যার সমাধন হয়ে যাবে
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
চোরাবালি- বলেছেন: এমনিতেই মেয়ের বাবা'রা ক্ষমতাধর জামাই খোজে, তারপর যদি চাকুরীজিবি মেয়ে হয় তা হলে তো কথাই নাই।
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনি বলেছেন সিমিত সম্পদ, সুষম বন্টন- বিষয়টি কি জানা আছে আপনার? সিমিত সম্পদ, সুষম বন্টনে মানে কী অযোগ্যদের যোগ্যদের স্থানে যায়গা দেওয়া?
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২১
চোরাবালি- বলেছেন: যোগ্যতা বলতে কি বোঝান?
মেয়ের বেলাই এসএসসি- ছেলের বেলায় ইন্টার মিডিয়েট। ৩০% কোটা এটা কোন বিশেষ যোগ্যতা?
দেশে কি যোগ্যদের অভাব পড়ে গেছে নাকি?
৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪
মো চৌঃ বলেছেন: ছেলেরা তো মেয়েদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কথা তোলে না বিয়ের সময়, মেয়েরা কেন তুলবে? ছেলেরা তো বেকার মেয়েকে বিয়ে করে তা হলে মেয়েরা প্রতিষ্ঠিত খুজবে?
ভাল লাগল ..।ভাই!!!!!!
৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬
নতুন বলেছেন: দেশের সকল নারীদের চাকুরী থেকে বাদ দিয়ে দিলেই ছেলেদের চাকুরী সমস্যা সমাধান হবেনা।
সরকারী চাকুরী সবাইকে দেওয়া সম্ভবনা।
সবাই যদি চাকুরী করে তবে ব্যবসা করবে কারা?
আমাদের ছেলেদের ব্যবসা করার মনমানুষিকতা বাড়াতে হবে। কারিগরি শিক্ষা নিয়ে হাতের কাজ করে আয় করা সম্ভব।
সমাজে বাবা মায়েদের বুঝতে হবে যে চাকুরিওয়ালা ছেলে ছাড়া মেয়ে বিয়ে দেবো না সেই ধারনা থেকে বের হতে হবে। দেশে দূনিতি কমে গেলে চাকুরীওয়ালা কিন্তু সব সময়ই চাপে থাকবে এবং আয়ও কমে যাবে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪
চোরাবালি- বলেছেন: আপনার কথাও সঠিক। কিন্তু আমার কথা অন্য জায়গায়। দেখা যায় একই পরিবারে স্বামী-স্ত্রী দুজনাই চাকুরী করে। যদি নিয়ম করা হয় স্বামী অথবা স্ত্রী যে কোন একজন চাকুরী করতে পারবে। এবার যেই করুক। তা হলে ব্যাবসায়িক মানুষিকতাও বৃদ্ধিপাবে। অন্যদিকে বিপুল সংখ্যক বেকারের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। হউক সে ছেলে বা হউক সে মেয়ে।
উদাহরণ দেই ট্রাষ্ট ব্যাংকে গেলে জানবেন মেয়ে কর্মচারী/কর্মকর্তাদের স্বামী সেনাবাহিনীতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা অথবা কোন আত্মীয় স্বজন কেও সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা যারা চাকুরী করে ফ্যাশানে প্রোয়জনে নয়।
৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্টে আমি কোনো মন্তব্য করবো না।
১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: যারা চাকুরী দেয় তারা তাদের কাজটাই দেখে। চাকুরীর দুনিয়াটা ঠিক ততটা সহজ নয় যে মেয়ে বলে চাকুরী দেবে আর ছেলে বলে চাকুরী দেবে না। মেয়েরা মনে হয় নিজেদের দক্ষতা প্রমান করতে পেরেছে। পুরুষদেরও প্রয়োজন সেই দিকে যাওয়া।
বাসায় হাড়ভাংগা খাটুনি করে সে শ্রমের স্বীকৃতি পাওয়া যায় না, বরং অফিসে বসলে কিছু কামাই করা যায় - এই মানসিকতা নিয়ে অনেক মেয়ে কাজ করে।
"ছেলেরা তো মেয়েদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কথা তোলে না বিয়ের সময়, মেয়েরা কেন তুলবে? ছেলেরা তো বেকার মেয়েকে বিয়ে করে তা হলে মেয়েরা প্রতিষ্ঠিত খুজবে? "
এইটা কি পুরো সঠিক? মনে হয় না। চাকুরী না করা মেয়েকে বিয়ে করলেও করতে পারে, কিন্তু পড়াশোনা না জানা মেয়ের বিয়ে হওয়া খুব সোজা নয় যদি মেয়েটি অসম্ভব রূপবতী হয়।
এই প্রতিযোগিতা মূলক বিশ্বে টিকে থাকা বড় কঠিন হয়ে পড়ছে দিনকে দিন।
১১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২
টারজান০০০০৭ বলেছেন: দেখছেন কি ! আর কিছুদিন পর পুরুষ জাতি হাউস হাসবেন্ড হইয়া পোলাপাইন মানুষ করিবে , ঘরে থাকিয়া ঘরের কাম করিবে, রাধিবে , বাড়িবে! বৌ কামাই করিয়া আসিলে বাতাস করিবে ! পুরুষের এমনকি উপরে উঠার অধিকারও থাকিবে না !
নারী পুরুষের অধিকারের বিষয়টা আমাদের বুদ্ধুজীবী, ক্ষমতাবান সম্প্রদায়ের হাতে পড়িয়া বানরের রুটি ভাগ করার মতন হইয়াছে ! পুরুষের অগ্রাধিকার খাইয়া নারীকে কোটা দিয়া, বিনামূল্যে শিক্ষা দিয়া, চাকুরী দিয়া সমান করা হইলো । ইহার পর নারীদের অগ্রাধিকার দিয়া নারীকে আগাইয়া দেওয়া হইতেছে ! ইহাতে নারী আগাইয়া যাইতাছে। কিন্তু রুটি যে অসমান হইতেছে তাহা আর কেহ দেখিতেছে না ! বানররা খাওয়া বন্ধ করিয়া দিয়াছে ! সমান আর হইতেছে না ! এখন তাই মিডিয়ায় পরীক্ষা শুধু নারীই দেয়, শুধু নারীরই সমস্যা আছে তাই নারীর সুরক্ষায় আলাদা আইন , আলাদা পাতা , সংরক্ষিত আসন, সংরক্ষিত চাকুরী ! পুরুষের কুনু সমস্যাই নাইক্কা !
তবে তাহাদের চাকুরী পুরুষকে দিতে হইবে কেন ? শুধু লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হইলেই চলিবে ! যাহার যা যোগ্যতা তাই পাউক !
১২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এ ব্যপারে আমি আপনার সাথে একমত। আমাদের অবশ্যই সুষম বন্টন এমনকি পরিবার ভিত্তিক রেশনিং করার সময় এসেছে। এ ব্যপারে আমার একটা পোস্ট ছিল
শিক্ষিত বেকার রেখে মেয়েদের চাকুরি দেয়া কতটুকু যৌক্তিক
১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৫
খালিদ আহসান বলেছেন: বৃটিশরা সেই যে আমাদের চাকর বানালো এখনো আমরা চারকই থেকে গেলাম। চাকর হওয়ার জন্য আমরা ২৫-২৮ বছর পর্যন্ত "স্টুডেন্ট" থাকি। বাপেরটা খাই আর পরি। আর চাকরি খুঁজি।
১৮ বছরে ইন্টার পাশ করে ব্যবসা শুরু করলে ২৮ বছরে আপনি নিজেই মানুষকে চাকরি দিতে পারতেন। ৩০-৩৫ বছরে আপনার কাছে মেয়ে বিয়ে দেওয়ার জন্য লাইন পড়তো।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯
চোরাবালি- বলেছেন: সমাজে যেমন চাকুরী জীবি দরকার তেমনি চাকুরী দাতাও দরকার।
সবাই যেমন ব্যবসা করতে পারবে না তেমনি সবাই চাকুরী করতেও যায় না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮
মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ!
আমাগো হুজুর ্ হুজুরানির কষ্ট হয়না.......