নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোষাক তৈরীর কারখানায় মাসিক বেতনে কামলা দেয় মাস শেষে মাইনের আশায়, যে মাইনে দিয়ে চলবে নিজের পরিবার ও সমাজের জন্য কিছু একটা করার প্রচেষ্টা মাত্র। নিতান্তই সাদামাঠা গ্রাম থেকে আসা স্বল্প শিক্ষিত মানুষ।

চোরাবালি-

চোরাবালি- › বিস্তারিত পোস্টঃ

অরিত্রীর ‘হত্যাকারী’ কে?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

ইস্যু মূখর জাতির যে কোন একটি ইস্যু দরকার। আমিও তার ব্যাতিক্রম না।

হাইস্কুল জীবনের দুটি ঘটনা।

অসিত বাবু আমাদের ইংরেজী শিক্ষক, ক্লাসে সেদিন সবাইকে পিটানি দিলেন, গনহারে দুটি করে কারো কপালে একটি। সবাই অতিউৎসাহি হয়ে বিচার দিব প্রধান শিক্ষকের কাছে, শেষ পর্যন্ত কেওই বিচার দায়ের করলাম না, ক্লাসের ১ম স্থান অধিকারী থেকে শুরু করে আমি ২০তম স্থানের ছাত্র পর্যন্ত। বাড়ি দেয়ার কারণ ছিল তার ক্লাস ফাঁকি দিয়ে সম্ভবত ফুটবল খেলা। কিন্তু তার মধ্য থেকেও কেও একজন বিচার দিয়ে বসল। বিজ্ঞান বিভাগের রোল নং ৫। বলে রাখা ভালো যে বিজ্ঞান বিভাগে মোট ছাত্র সংখ্যা ৫ এবং সে ৫নম্বরকে যদি মানবিক বিভাগে আনা হয় সে ২১নম্বরের পরে চলে যাবে কিন্তু তার বাবার ইচ্ছা সে ডাক্টার হবে। পরের দিন প্রধান শিক্ষক ব্যবস্থা নিলেন এবং শিক্ষককে তিরষ্কার করলেন। ক্লাসে এসে শিক্ষক দুঃখ প্রকাশ করলেন এবং সে যে অনেক কষ্ট পেয়েছে সেটি তার চেহারায় ফুটে ছিল। যা হউক তারপর দিন থেকে তার হাতে আর বেত দেখা যায় নি, তার পড়ানো পড়িয়ে চলে যেতেন ব্যাস এটুকুই সীমাবদ্ধ। আগে বেতের ভয়ে যারা পড়া করত (আমি তার মধ্যে অন্যতম), তাদের পড়া লেখাও নিচে নামতে থাকল।

আমাদের নিচের ক্লাসের ছাত্র চেহারা মাশাল্লাহ দেখার মত। সম্ভবত তখন ক্লাস ৭ম বা অষ্টম শ্রেণীতে পড়ে। আজ এ মেয়ের ওড়না ধরে টান দেয় কাল আরেক জনকে মারে পরশু স্কুলের ভিতর মাস্তানি করে, আরেক দিন স্কুলে চায়নিজ কুড়াল নিয়ে আসে স্কুলের পার্শবর্তী সুবাদে। একাধিকবার বিচারে বুঝিয়ে পড়িয়ে কোন লাভ হল না। শেষমেষ সহকারী হেড মাস্টার তার অস্ত্র চালালেন, পাশের মোল্লার খেতের কাচা বেত। চেহারা সুন্দরের সুবাদে প্রতিটি বাড়ি স্পট হিসেবে শরীরে বসে থাকল। স্বাভাবিক ভাবেই পিতামাতা ও আত্মীয় স্বজনের কষ্ট লাগবে। দরবার বসল মাস্টারের এমন অমানবিক আচরণ নিয়ে, তার অপসারণ চাই। পুরা স্কুল কমিটি এক দিকে শিক্ষক সকল একদিকে। সে যাত্রায় রক্ষা পেলেন শিক্ষক। ভাগ্যিস সে সময় এত মিডিয়ার বাহার ছিল না। তবে এক দারুন ফলাফল পাওয়া গেল, তারপর দিন থেকে সে ছেলের হাতে কোনদিন কুড়াল তো দুরে থাক লাঠিও দেখা যায় নাই, এমনকি মেয়েদের ওড়না তো দুরে থাক ছায়া পর্যন্ত মাড়ায় নাই।

অনেক ঘটনার মাঝে দুটি ঘটনা মাত্র। ধান ভাঙতে শীবের গীত আর না আসল প্যাচালে আসি।

গতকালের ছাত্রীর আত্মহত্যা নিয়ে মিয়ে থেকে ফেসবুক সবাই বেশ সরব শিক্ষিকার বিরুদ্ধে বা স্কুলের বিরুদ্ধে। স্কুল কর্তৃপক্ষের অভিযোগ ব্যাগে মোবাইল ও অসৎ উপায় অবলম্বন।

প্রথম কথা একজন ছাত্র/ছাত্রী অসৎ উপায় অবলম্বন কখন করে? যখন সে পড়া লেখা করে না। আর পড়া লেখা করে না ব্যাপারটা তেমন না, পড়া লেখায় তার মন নেই বা সে পড়ার যোগ্য সে না। এই দুটির ব্যাপারে দায়ভার কার? যে যা পারে না তার ঘারে সেটি চাপিয়ে দেয়ার দায়িত্ব নিশ্চয় স্কুলের না? পড়া লেখায় মন না থাকলে সেখানে পরিবারের দায়িত্ব সবার আগে আবার পড়া লেখা যদি নাও করে তাও পরিবারেরই দায়িত্ব কেননা স্কুলের হাত-পা বাঁধা তারা কিছু বলতে পারবে না। আবার যদি সে যোগ্য না হয়- যোগ্য না হলে সে যে কাজের যোগ্য তাকে সে কাজেই দিতে হবে। সবাই পড়ালেখায় পারদর্শী বা যোগ্য না।

অসৎ উপায় অবলম্বনের আরেকটি ব্যাপার রেজাল্ট খারাপ করলে তার বাসা থেকে টরচার। পরীক্ষায় ফেল করলেই আমাদের অভিভাবকেরা এমন আচরণ শুরু করে যেন মান সম্মান তার আর নেই। তাদের সমস্ত মান সম্মান বাচ্চা-কাচ্চার পড়ালেখার মধ্যেই লুকায়িত আছে। তাই ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুলের ভয় যতটা না অভিভাবকের ভয় তার থেকে বহুগুন বেশী। এখনকার অভিভাবকদের অবস্থা এমন যে নিজেরা পারে না ডোঙ্গা বানাতে সন্তানকে বলে রকেট বিজ্ঞানী হতে হবে।

স্কুল তার নিয়মানুসারে তার বাবা-মাকে ডাকবে, যেহেতু এখন স্কুলে বাচ্চাদের শাসন করা নিষেধ, না বেত্রাঘাত না করা যাবে বকাঝকা, যদি সে ঝড়ে যায়। তারা তাদের নিয়মানুসারে গার্ডিয়ানকে ডেকেছে, নিয়মানুসারে টিসির ব্যবস্থাও হয়তো করত, তখন পর্যন্ত করে নাই। ধরে নিলাম করবেই। কিন্তু হঠাৎ একদিন এমন আচরণ করার জন্য কি কোন স্কুল টিসির ব্যবস্থা করে? আসলে আমরা যতটা না আপেক্ষিক তার থেকে বেশী আবেগী অন্যের দোষ খুজতে।

আমার তো মনে হয় স্কুল যতটা না শাসন করেছে তার থেকে বহুগুন বেশী করেছে তার মা। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করতে হয় কুমিল্লায় ছাত্রীর আত্মহত্যার নোটের কথা। রেজাল্ট খারাপ করায় তার বাবা ভাতের প্লেট লাথি দিয়ে ফেলে দিছে, মা চুলের মুঠি ধরে থাপ্পর দিছে ইত্যাদি। কিন্তু দুঃখের বিষয় এখানে একতরফা শুধু স্কুলের দোষ দেয়া হচ্ছে, অভিভাবককে বাঁচাতে। আমার তো মনে হয় আগে অভিভাবকদের ধরে রিমান্ডে নিলে আসল সত্য বের হয়ে আসবে। কোন অভিভাবকই তার বাচ্চার অমঙ্গল কামনা করে না কিন্তু মঙ্গল কামনা করতে গিয়ে অমঙ্গলের অতিরিক্ত করে ফেলে যা আমরা বিভিন্ন পরীক্ষার রেজাল্ট পাবলিশ হওয়ার পর দেখতে পাই।

তাই আমরা আসুন আবেগ নয় বিবেক দিয়ে বিবেচনা করি।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

নতুন বলেছেন: অরিত্রী আমাদের সমাজের একটা দুস্ট প্রাকটিসের কারনে আত্নহত্যা করেছে।

বাবা মা ও অবশ্যই তাকে বেশি বলেছে.... স্কুলেও তাকে বেশি বলেছে... এই দুই কারনেই নিজের জীবনের প্রতি তার আগ্রহ হারিয়েছিলো সে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫

চোরাবালি- বলেছেন: আমাদের এ পদ্ধতির সংষ্কার চাই। কিছু স্কুলের কালচার আছে গার্ডিয়ান ডেকে বকাঝকা। আমার বাচ্চা স্কুলে দুষ্টামি করে সেজন্য গার্ডিয়ান ডাকে। বাচ্চার মা যায় আমি সময় পাই না বলে। তবে আমি পণ করেছি এবার আমি যাব, গিয়ে জিঙ্গেস করব বাচ্চাকে স্কুলে দিছি কেন? পড়াতে হয় টিউশন টিচার দিয়ে, আবার শৃঙ্খলাও যদি আমাদের শেখাতে হয় তা হলে আপনার শুধু পরীক্ষা নিলেই পারেন। ক্লাস নামে স্কুলে আনা নেয়ার দরকার কি?

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪

করুণাধারা বলেছেন: আমিও এটা নিয়ে ভাবছি গতকাল থেকে। আমার ভাবনা অন্য একটি পোস্টে মন্তব্য হিসেবে দিয়েছিলাম, এখন আপনার পোস্টেও সেই একই মন্তব্য করলাম:

আমার একটি মেয়ে আছে, যে বছর দশেক আগে ভিকারুন্নেসা স্কুলে পড়তো। এই স্কুলে কিছু নিয়মকানুন মানতে হয়, বছরের শুরুতে, নতুন ক্লাস শুরু হবার মুখে একটা ছাপানো কাগজ দেয়া হয়, যেখানে লেখা থাকে স্কুলে কি কি করা যাবে না, তার মধ্যে একটা হচ্ছে স্কুলে মোবাইল ফোন নেয়া যাবে না। তারপরও মেয়েরা মোবাইল ফোন নিয়ে যায়, সেটা টিচাররা ধরতে পারলে বাজেয়াপ্ত করেন, কিন্তু তার জন্য টিসি দেয়া হয় না। আমি আমার মেয়ের অন্তত তিনজন সহপাঠীকে টিসি পেতে দেখেছি নানা কারণে। এটা শুধু ভিকারুন্নেসা স্কুলের সিস্টেম নয়, ঢাকার যেকোনো নামি স্কুল, যেখানে তীব্র প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ঢুকতে হয় সেখানে এটাই সিস্টেম, যে সিস্টেম তৈরি করে স্কুলের গভর্নিং বডি, সহযোগিতা করেন শিক্ষকরা। ফলে যেকোনো কারণে স্কুল কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা থাকে ডিসিপ্লিনারি একশন নেবার, অর্থাৎ ছাত্রকে সরাসরি টিসি দেবার। আমার ছেলে যে স্কুলে পড়তো,  সেখানেও অনেককে টিসি দেয়া হতো ডিসিপ্লিন ভঙ্গের অপরাধে। এই  সিস্টেম গভর্নিং বডি তৈরি করে এ কারণে যে একজনকে টিসি দেওয়া মানে ডোনেশন নিয়ে আরেকজনকে ঢোকানো; এটা এসব স্কুলের একটা লাভজনক ব্যবসা। (পত্রিকার খবরে প্রকাশ, প্রিন্সিপালের সাথে গভর্নিং বডির মেম্বারও উপস্থিত ছিলেন, যখন অরিত্রির মা-বাবাকে অপমান করা হয়)। অভিভাবক হিসেবে স্কুলের সিস্টেম আমার জানা ছিল, আমার সন্তানদের তাই ভালো করে বুঝিয়েছিলাম, ডিসিপ্লিন ভঙ্গ করলে যদি শাস্তি দেয়া হয়, তবে আমাদের কিছু করার থাকবে না; কিন্তু অন্যায় ভাবে যদি কোন শাস্তি দেওয়া হয়, তা হলে আমি নিশ্চয়ই তার পাশে থাকবো।

এখন ধরা যাক আমার মেয়ে নকল করতে গিয়ে ধরা পড়ল, তারপর আমাকে স্কুল থেকে ডেকে পাঠানো হলো। এটা সহজেই বোধগম্য, কোনরকম দয়া দেখানোর জন্য স্কুল আমাকে ডাকে নি, কেন ডেকেছে সেটা যাবার আগেই আমি অনুমান করতে পারব। একটাই ভাবনা থাকবে- স্কুলে অপমানিত হতে হবে, তাছাড়া চেনাজানা সকলের কাছে মাথা নীচু হতে হবে যখন মেয়েকে অন্য স্কুলে নিয়ে ভর্তি করতে হবে।

আপনার কি মনে হয়, এই অবস্থায় আমি মেয়েকে আহ্লাদ করে  বলব যে এটা কোন ব‍্যাপার না, নাকি নিজের মনের জ্বালা মেটাতে সারারাত বকাঝকা করে সকালে স্কুলে নিয়ে যাব? নিজের মনকে প্রশ্ন করুন এবং অকপট উত্তর দিন। আমার উত্তর- আমি তাকে খুব বকাঝকা করব, লোকের কাছে কিভাবে মুখ দেখাবো সেটা ভেবে। তারপর স্কুলে যাওয়ার পর শিক্ষক যখন অপমান করলেন, আমার মেয়েটি শিক্ষকের পায়ে ধরেও ক্ষমা পেল না, তখন শিক্ষকের ঘর থেকে বের হয়ে আরেক দফা বকাঝকা করব, তারপর আমি মেয়ে সহ বাড়ি ফিরে আসব।

 কিন্তু এখানে কি ঘটলো! পত্রিকার খবরে দেখা যাচ্ছে, অরিত্রি মা বাবার আগেই বাড়ি ফিরে এলো এবং মা বাবা পৌঁছে দেখলেন  অরিত্রি গলায় ফাঁস দিয়েছে। এখন আমার প্রশ্ন, মেয়ে তো মা বাবার সাথে ছিল, সে যখন একা বাড়ি ফিরলো, সে সময় মা বাবা কোথায় গেলেন? অরিত্রি  একা বাড়ি ফিরল কেন এবং কি করে?  তার কাছে কি বাড়ির চাবি ছিল যে ঘরে ঢুকলো, নাকি অন্য লোকজন বাসায় ছিল যারা দরজা খুলে দিয়েছিল?  অরিত্রি যখন ঘরে ঢুকে ফাঁস দিচ্ছিল তখন সেই লোকজন কি করছিলেন?  যদি ঘরে অন্য কেউ দরজা না খুলে দিয়ে থাকে, সে নিজে চাবি দিয়ে খুলে থাকে তাহলে মা-বাবা তাকে চাবি দিলেন কেন, একা একা ঘরে ফেরার জন্য? এই প্রশ্নগুলোর উত্তরও জানা দরকার। তাহলেই জানা যাবে দুর্ভাগ্যজনক এই মৃত্যুর দায় কি কেবলই শিক্ষকের, নাকি বাবা মায়েরও কিছু আছে!

আপনার বক্তব্যের সাথে আমি পুরোপুরি সহমত। একজন মা হিসেবে আমি জানি, কতটা ধৈর্য, পরিশ্রম আর স্বপ্ন নিয়ে আমরা সন্তানকে বড় করে তুলি। সেই সন্তানের এমন মৃত্যু সারা জীবনের জন্য যেকোনো মা বাবার জন্য দুর্বহ কষ্টকর বোঝা হয়ে থাকে।  এই ঘটনার দায় শুধু শিক্ষকদের উপর চাপিয়ে দিলেই চলবে না, দায় সিস্টেমেরও। আর আমাদের প্রত্যেকের একবার ফিরে তাকানো উচিত- সন্তানদের আমরা কিভাবে মানুষ করছি! জীবনে বহু রকম অপমান, আঘাত, দৈন‍্য, অসুস্থতা আসতে পারে, আসবেই- সেসব সামলাবার মত শক্তি কি আমরা সন্তানদের জোগাতে পারছি!!!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

চোরাবালি- বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমাদের পদ্ধতিটা পরিবর্তন দরকার।
পৃথিবীতে সবাই মেধা নিয়ে জন্মায়, যে যেখানে পারদর্শী তাকে সেখানে ব্যবহার করতে হয়। আমাদের সমাজে ভিন্ন, যে যা পারে না তাকে চাপিয়ে দেয়া হয় সে কাজ। সমাজের একটাই কথা রেজাল্ট চাই ভালো রেজাল্ট।
গার্মেন্টস সেক্টরে অতি ক্ষুদ্র মেধাকে কাজে লাগো হয়। যে যেখানে পারদর্শী তাকে সেখানেই দেয়া হয়, কেও পকেট সেলাই করতে পারে দ্রুত তাকে সেখানে, যে পা তাকে সেখানে।
আমরা সবাই চাই ডাক্টার ইঞ্জিনিয়ার, কিন্তু সবাই যদি ডাক্টার ইঞ্জিনিয়ার হত, সমাজে রোগী থাকত না, আর কামলা পাওয়া যেত না

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এই কবিতা পোষ্ট করেছিলাম তাই অনেকে বিভিন্ন কথা বলেছিলেন। ঘুরে অাসতে পারেন অামার ব্লগটি...


ধর্ষণে কাতর বাংলাদেশ

২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

চোরাবালি- বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীতে যত ইতিহাস যত ক্ষয়- মানবের সাথে মানবের প্রান বিনিময়ে অবিনয়
যত গ্লানি ব্যথা ধূসরতা ভুল হয় -সকল সরায়ে ঘুমোনো নগরী
ঘুম নগরীর রাজকুমারী কি জাগে, নিখিলের শাদা চাতকের মতো প্রান
তোমার আমার হৃদয়ে করে কি গান...করে আহবান, করে-করে আহবান ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩

চোরাবালি- বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.