![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নৈঋত
এটি আমার লেখা প্রথম ফিল্ম রিভিউ। ব্লগে অনেক বাঘা বাঘা রাইটারদের সামনে প্রথমে লিখতে অস্বস্তি বোধ করছিলাম
।কিন্তু ফিল্মটি দেখে এসে রিভিউ দেয়ার লোভ সাম্লাতে পারলাম না
খুব ভাব নিয়ে গেছি ফিল্ম দেখতে একা একাই.। কারন Sometimes We All Need Some Alone Time
।থিয়েটারে আসন দখল করতে গিয়ে দেখি দুই কপোত-কপোতি বসে বক-বকম করছে।আফামনিকে ডেকে বললাম আপনাদের এই বক-বকম যেনো খালি সিনেমা শুরুর আগ পর্যন্তই থা্কে। কিন্তু বিধিবাম সিনেমা শুরুর পর মেয়েটি যেনো আরো ৫ গুন বেশি সাউন্ডে তার বয়ফ্রেন্ডকে ফিল্ম রিভিউ দিচ্ছিল
প্রথমে বললাম আফুমনি বুঝছি আপনি আগে সিনেমা দেখছেন কিন্তু আমি দেখি নাই। এখানে সিনেমা দেখতে আসছি আপনার রিভিউ শুনতে আসি নাই
।মেয়েটা ২ মিনিটের মত চুপ থেকে আবার শুরু করে দিলো তার রিভিউ। কিছুক্ষন পর আমি সিনেমা দেখা ছেড়ে ওর দিকে অতি মনোযোগি হয়ে তাকাইয়ে রইলাম। তিনি বললেন প্রব্লেম? আমি বল্লাম-চলেন আপ্নারে সামনে দাড়া করিয়ে দিয়ে আসি। আজকে সিনেমা অফ।আপ্নিই ন্যারেট করেন
। পরক্ষনে কইন্যা চুপ
। ব্রেকের সময় পপ-কর্ন আর পেপ্সি নিয়ে দেখি সে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে যায়গা অদল-বদল করেছে :/ :/ :/ সিনেমা শুরুর পর আবার তার বক-বকম শুরু আর রাক্ষুসি মার্কা হুহাহাহা হাসি। বুঝলাম এদের বলে লাভ নাই। আসলে আমার মত ভালো মানুষদের যায়গা সিনেপ্লেক্সে নাই
সিনেমা শেষ হবার কিছুক্ষন আগে তার অতি আদলের গুটুগুটু (আমি কই নাই সে কইছে) বয়ফ্রেন্ডের সু এর মধ্যে আমার আধখাওয়া পেপসিটুকু জলাঞ্জলি দিয়া গৃহে প্রত্যগমন করিলাম
কইন্যার গুটুগুটু'র সু এর ওপর পেপসি ফেলার কারনঃ কইন্যার বয়ফ্রেন্ডই বারবার তাকে কথা বলার জন্যে খুচাইতেছিলো- এই তারপর কি হলো বলোনা। মেয়েটা একবার বলছিল-উনার ডিস্টার্ব হচ্ছে। ব্যাটা বলে-আম্রা কি টাকা দিয়ে টিকেট কেটে আসিনি :/ এই কথা শুনে বিলা হয়ে গেছিলাম। ভাবটা এমন ও একাই টাকা দিয়ে টিকেট কাটছে আর আমি আকাশ থেকে পড়া টিকেট নিয়ে সিনেমা দেখতে গেছি
।
এবার আসা যাক আসল কাহিনীতে।
জন এম.চু এর পরিচালনায় জি.আই.জো সিরিজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র জি.আই. জো : রিটালিয়েশন।
আই.এম.ডি.বি রেটিংঃ ৬.২/১০
আমার রেটিংঃ৭.৫
রোটেন টমেটো রেটিং ২৮%
প্রথমে দেখা যাক কার আছেন এই ফিল্মটিতেঃ
ডোয়াইন জন্সন (দ্যা রক)- রোডব্লক
ব্রুস উইলিস-জেনারেল জোসেফ কল্টন
চ্যানিং ট্যাটাম- ডিউক
জোনাথন প্রাইস-ইউ.এস প্রেসিডেন্ট
বিউং হান লি- স্টর্ম শ্যাডো
রে পার্ক- স্নেক আইস
আদ্রিয়ানে পালিকি-লেডি জে
এলোডি ইয়ং- জিনক্স
রে স্টিভেন্সন-ফায়ারফ্লাই
ডি জে কট্রনা-ফ্লিন্ট
লিউক ব্রেসি- কোবরা কমান্ডার
মুল কাহিনিঃমিলিটারি এলিট দল জি.আই. জো। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে তারা পাকিস্তান থেকে পারমানবিক অস্ত্র লুট করেছে। তাদের দমন করার জন্যে প্রেসিডেন্ট সশস্ত্র দল পাঠান।প্রেসিডেন্ট এর পাঠানো আর্মি টিমের সাথে জি.আই.জো'র সংঘর্ষ হয়। ডিউক সহ অনেকে নিহত হন। বেঁচে জান রোডব্লক, ফ্লিন্ট আর লেডি জে।আসলে এই ঘটনার পেছনে ছিলো কোবরা স্পাই জার্টান। সেই পারমাণবিক অস্ত্র লুটের ঘটনাটি সাজিয়ে জি.আই. জো দলকে ফাঁদে ফেলে।
এদিকে জার্মানির একটি আন্ডারগ্রাউন্ড প্রিজনসেল থেকে কোবরা কমান্ডার লিউক ব্রেসি কে উদ্ধার করে স্টর্ম শ্যাডো ও ফায়ারফ্লাই। পালানোর সময় স্টর্ম শ্যাডো আহত হয়। এবং তাকে চিকিতসার জন্যে হিমালয়ের একটি মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়।আরাশিকেজ ক্ল্যান এর লিডার ব্লাইন্ড মাস্টার একথা জানতে পেরে স্নেক আইস আর তার সহযোগি জিনক্সকে পাঠান স্টর্ম শ্যাডোকে ধরে নিয়ে আসতে। কারন সেই জানতো জিনক্সের বাবা হার্ড মাস্টারের হত্যাকারি কে?
অন্যদিকে রোডব্লক,ফ্লিন্ট আর লেডি জে অ্যামেরিকায় ফিরে আসে এবং একটি পুরাতন জিমহাউজে তাদের বেসক্যাম্প গড়ে তোলে। দেশে ফিরে তারা জানতে পারে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা দিয়েছে দেশের নিরাপত্তার জন্য কোবরা জি.আই. জো দলের স্থলাভিষিক্ত হয়েছে। এ খবর শুনে লেডি জে সন্দিহান হয়ে পড়েন আসলে এটা প্রেসিডেন্টের আদেশ কিনা। রোডব্লক সবাইকে নিয়ে জি.আই.জো জেনারেল জোসেফ কল্টনের কাছে যান। তিনি তাদের প্রয়োজনীয় অস্ত্র যোগান দেন এবং একটি ফান্ডরেইজিং ইভেন্টের আয়োজন করে দেন যেখানে প্রেসিডেন্টও আমন্ত্রিত থাকবে।লেডি জো কৌসলে প্রেসিডেন্টের ডি.এন.এ সংগ্রহ করেন এবং নিশ্চিত হন জি.আই.জো কে সমূলে নিঃশেষ করে দেয়ার পিছনের হাতটি প্রেসিডেন্টের নয়।আসলে তা কোবরা'র জার্টানের ষড়যন্ত্র।সেখান থেকে পালাবার আগমুহুর্তে তাদের সাথে মুকাবিলা হয় ফায়ারফ্লাই আর যান্দার এর সাথে।যান্দার ছিলো প্রেসিন্সিয়াল ডিটেইলের হেড এবং টিম কোবরা মেম্বার।
স্নেক আই আর জিনক্সের সাথে যুদ্ধ বাধে স্টর্ম শ্যাডোর। যুদ্ধে শ্যাডো পরাজিত হয় এবং তাকে জাপান নিয়ে যাওয়া হয়। তখন স্টর্ম শ্যাডো জানতে পারে হার্ড মাস্টারের আসল হত্যাকারি আসলে জার্টান। সে আসলে তার চাচা হার্ড মাস্টারের হত্যার প্রতিশোধ নিতে কোবরাদের দলে ভিড়েছিল। এরপর স্নেক আইস, জিনক্স আর স্টর্ম শ্যাডো কোবরাদের থামাতে যোগ দেয় জো'দের সাথে।
জার্টান বিশ্ব নেতাদের নিয়ে একটি সম্মেলনের আয়োজন করে। সেখানে সে তাদের পারমানবিক অস্ত্র তৈরির কর্মকান্ড বন্ধ করে দিতে বলে। এবং সবাইকে প্রজেক্ট জিউস নামে তার নতুল প্রকল্পের কথা জানায়। সে তার শ্রেষ্ঠত্ব দেখানোর জন্যে হামলা চালিয়ে সেন্ট্রাল লন্ডন পুরো লণ্ডভণ্ড করে দেয়। এবং বিশ্ব নেতাদের হুমকি দেয় তার কথা মত না চললে অন্যান্য বড় শহরগুলোরও একই দশা হবে।স্টর্ম শ্যাডো কোবরা কমান্ডারদের ধোকা দেয় এবন জার্টানকে মেরে ফেলেন। এবং কোবরাদের ধোকাবাজি সবার সামনে নিয়ে আসেন।কোবরা কমান্ডার অন্য ৬ টি মারণাস্ত্র সক্রিয় করে দেন আর ফায়ারফ্লাইকে নির্দেশ দেন সেগুলোকে রক্ষা করার।পরে রোডব্লকের সাথে ফায়ারফ্লাই এর লড়াই বাধে এবং ফায়ারফ্লাই নিহত হয়। লেডি জে আর জেনারেল কল্টন উদ্ধার করেন আসল প্রেসিডেন্টকে।
সংঘর্ষের এক পর্যায়ে কোবরা কমান্ডার পালিয়ে যায়। চাচার মৃত্যুর বদলা নিয়ে স্টর্ম শ্যাডো উধাউ হয়ে যায়। আসল প্রেসিডেন্ট জাতির সামনে পরচিত করে দেন রোডব্লক,ফ্লিন্ট,লেডি জে,জিনক্স আর স্নেক আইস কে।এবং তাদের জাতীয় বীর ঘোষনা দেন।
ফিল্মিটির শুরুতে পাকিস্তানকে একটি আন্সট্যাবল ন্যাশন হিসেবে দেখানোর জন্যে পাকিস্তানের সেন্সর বোর্ড ফিল্মটিকে ছাড়পত্র দেয়নি।
দুর্দান্ত একশনে ঠাসা ফিল্মটি সমালোচকদের নজর কাড়তে ব্যর্থ হয়েছে।রোটেন টম্যাটো রেটিং ২৮%
অনেকের মতে ফিল্মটি অপ্রয়োজনীয় একশনে ভরপুর, অর্থহিন এবং নীরস যা মানুশের মনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে ব্যর্থ হয়।শিকাগো সান টাইমস বলেছে ' ফিল্মটি আর কিছু না জাস্ট ভালোভাবে প্যাকেট করা আবর্জনার বস্তা
' তারা আরো লিখেছে 'জি.আই.জো আসলে একটি ভিডিও গেইম, যা বড় পর্দার জন্যে নির্মিত। কিন্তু এটি অন্যান্য ভালো কিছু ভিডিও গেইম যেগুলো ক্রিয়েটিভ,চ্যালেঞ্জিং আর দেখতে ভালো সেগুলোর জন্যে অপমান
. এম্পায়ার ম্যাগাজিনের মতে 'এটি এমন একটি ফিল্ম যা দেখে আপ্নারা প্রান খুলে হাসতে পারবেন
(আরে ব্যাটা হাসার জন্যে কি কেউ একশন ফিল্ম দেখে
) সম্পুর্ন অযৌক্তিক উপাদানে ভরা।রিটালিয়েশন একটি ওভার প্রমিসেস কিন্তু আন্ডার ডেলিভার্ড ফিল্মের খাটি উদাহরণ ' ।
এতো সমালোচনার পরেও জুন ৩০ এর মধ্যে ফিল্মটির শুধু উত্তর আমেরিকাতেই আয় করেছে $122,393,554 আর পুরো বাকি অংশে$249,400,000। মুক্তির দিনেই উত্তর অ্যামেরিকায় এর আয় ছিলো $10.5মিলিয়ন ডলার। ইস্টারের ছুটিতে মুক্তিপ্রাপ্ত ফিল্মগুলোর মধ্যে আয়ের দিক থেকে এটি দ্বিতীয়। প্রথম স্থানে আছে 'ক্ল্যাশ অফ দ্যা টাইটান।সিনেমাস্কোরের মতে অধিকাংশ দর্শক সিনেমাটিকে রেটিং করেছে A- গ্রেডের মধ্যে।
ফিল্মটির ডিভিডি ও ব্লু-রে মুক্তি পাবে ৩০ জুলাই ২০১৩ তে। আর ২৮ মার্চ থেকে স্টার সিনেপ্লেক্সে 3D তে চলছে ফিল্মটি। সময় করে দেখে আসুন জি.আই.জোঃরিটালিয়েশন
ডিভিডি রিপ বা ব্লু রে আসার আগে আমি কখনো মুভি নামাই নি। আর ডিরেক্ট ও নামাইনি। টরেন্ট লিঙ্ক দিলাম। কাজ না হইলে পোস্টার হিসেবে আমি দায়ি নই। কারন লিঙ্কটি আমি ট্রাই করি নাই।জি.আই.জো'র টরেন্ট লিঙ্ক-
Click This Link
**রিভিউটি ফেইসবুকের মুভি অ্যান্ড সিরিজ অ্যাডিক্টেড গ্রুপে প্রকাশিত।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
নৈঋত বলেছেন: কোন লিঙ্ক রে ভাই?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৭
নৈঋত বলেছেন: ডিভিডি রিপ, ব্লু রে রিপ আসে নাই এখনো। ৩০ জুলাই পর্জন্ত অপেক্ষা করেন।নাইলে উলটা পালটা হল প্রিন্ট ডাউনলোড দিয়ে বাঁশ ও খেতে পারেন
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
ধৈঞ্চা বলেছেন: মুভিটা মার্চের শেষে দেখেছি, অসাধারন মুভি তবে আন-নেসেসারী কিছু হাইট্যাক একশন বিরক্তিকর লেগেছে।
মুভি-রিভিউ-র চেয়ে মুভি দেখার আগের বর্ণনাটুকু ভাল লেগেছে
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
নৈঋত বলেছেন: সবই আপনাদের বদদোয়া
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
মাগফার উদ্দিন মনি বলেছেন: গত মাসে দেখেছিলাম। খুবই বোরিং লাগচে মুভিটা। এই টাইপের মুভি আসলে আমার জন্য বানায় না। :/
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
নৈঋত বলেছেন: একেকজনের একেক চয়েজ ভাই
৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
মাগফার উদ্দিন মনি বলেছেন: ভাই আপনার ফেইচবুক ID টা দেন তো... চেয়ারওমেন রে রিকুয়েস্ট পাঠামু
মস্করা করচি ভাই, মাইন্ড কইরেন না আবার !
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
নৈঋত বলেছেন: ভাই
!!!!
৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১২
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আচ্ছা নৈঋত, আপনাকে আমার দুইটা প্রশ্ন করার আছে !
১) আপনি ঐ কন্যার বয়ফ্রেন্ড ওরফে গুটুগুটুর স্যান্ডেল এর উপর রাগ দেখালেন কেন ? কন্যার উপর রাগ করার কথা না আপনার ?
২) দ্বিতীয় প্রশ্ন, খুব ই ব্যক্তিগত, জবাব না দিলেও হবে। আপনারা কয় ভাইবোন এবং আপনাদের বাড়ি কই ?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২২
নৈঋত বলেছেন: ১.স্যান্ডেল না ভাই সু । কইন্যার বয়ফ্রেন্ডই বারবার তাকে কথা বলার জন্যে খুচাইতেছিলো। এই তারপর কি হলো বলোনা। মেয়েটা একবার বলছিল-উনার ডিস্টার্ব হচ্ছে। ব্যাটা বলে-আম্রা কি টাকা দিয়ে টিকেট কেটে আসিনি :/ এই কথা শুনে বিলা হয়ে গেছিলাম। ভাবটা এমন ও একাই টাকা দিয়ে টিকেট কাটছে আর আমি আকাশ থেকে পড়া টিকেট নিয়ে সিনেমা দেখতে গেছি
২. ভাইবোন সংখ্যা অসংখ্য সে এক বিশাল ইতিহাস। আমরা যেখানে থাকি সেখানেই আমার বাড়ি
৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: হুম রিভিউ ভালো লাগলো আপু
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
নৈঋত বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: চ্যানিং ট্যাটাম আর আসলো ই না! কি হইলো তার-তাও বোঝা গেলোনা-বাট মনে হয় পরের পর্বে একটা চমক থাকবে!
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
নৈঋত বলেছেন: হতাশ হইছি ফিল্ম শুরুর আগেই ওর অকাল প্রয়ান দেখে
৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
আশকারি রহমান বলেছেন: রেটিং দেখেই দেখার ইচ্ছা উবে গিয়েছিল !! ....
ম্যান অফ স্টিল দেখপো সিনেপ্লেক্স এ
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
নৈঋত বলেছেন: একশন ফিল্মের ফ্যান হলে দেখতে পারেন। একটু পরপরই বিনা সিগনাল এ মারপিট শুরু হয়ে যাবে
৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: প্রথমটার ধারে কাছ দিয়েও যেতে পারে নাই ! খুব আশা করে ছিলাম । কিন্তু হতাশ হইছি !
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ এর ২য় প্রশ্নের জবাব দিলে বাধিত থাকিতাম !!
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নৈঋত বলেছেন: প্রথমটা বেস্ট ছিলো কিন্তু হুটহাট একশনের জন্যে অস্কার থাকলে এই ফিল্মটি চোখ বন্ধ করে অস্কার জিততে পারতো
এন্সার তো দিছি
১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
ভাল্লুক আকবর বলেছেন: আপনার এটা পড়লে তো কারো আর মুভি দেখা লাগবে না। পুরা কাহিনী তো বইলাই দিলেন। যদিও এই অদ্ভুত টাইপের মুভি আমি দেখি না।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
নৈঋত বলেছেন: যাতে কেউ পরে সিনেপ্লেক্সে গিয়ে মাথা না চাপড়ায়
কারন অনেকেই এরকম একশন ফিল্ম পছন্দ করেন না। আমার পরিচিত অনেকে রিভিউ দেয়ার ফিল্মটি দেখার আগ্রহ পেয়েছে। যার পছন্দ যেমন আর কি?
১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০১
মাক্স বলেছেন: রিভিউ পড়লাম। ডাউনলোড লিংক কই?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৪
নৈঋত বলেছেন: ভাই ডিভিডি রিপ, ব্লু রে রিপ আসে নাই এখনো। ৩০ জুলাই পর্জন্ত অপেক্ষা করেন।নাইলে উলটা পালটা হল প্রিন্ট ডাউনলোড দিয়ে বাঁশ ও খেতে পারেন
১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দেখমু................. লিংক দেন (ডাইরেক্ট)
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
নৈঋত বলেছেন: আমি কখনো কোন ডিরেক্ট মুভি নামাইনি।টরেন্টই ভরসা। আর ডিভিডি রিপ আসার আগে কক্ষনো না।আপাতত টএন্ট নিয়া খুশি থাকেন ভাই।
Click This Link
পরীক্ষিত না। সো, বাঁশ খাইলে আমি জানি না
১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩
দি সুফি বলেছেন: দেখতে গেছিলাম 3D তে। 3D কিছু ইফেক্ট ছাড়া আর কিছুই ভালো লাগে নাই। প্রথমটাকে যদি ১০ এ ৫ দেই (এর চেয়ে বেশি দেয়া সম্ভব না), তাইলে দ্বিতীয়টা কোনভাবেই ২ এর বেশি পাবে না
ঐ কপোত-কপোতীরে জোরে ঝারি মারতেন, যেন আশে-পাশে ২০-৩০ জন সেই ঝারি শুনতে পায়, তাইলে এমনেই ঠান্ডা হয়া যেত।
আর একখান কথা, কেউ যদি মুভি দেখার আগে এই পোষ্ট পড়ে, সে মুভি দেখে আর কোন মজাই পাবে না। পুরা কাহীনি তো ফাস করে দিছেন
এমনিতে লেখনী বহুত ভালো হইছে।
সময় পাইলে সুপারম্যান দেইখা আইসেন। অনেক ভালো হইছে (সবকিছু মিলিয়ে)
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৪
নৈঋত বলেছেন: প্রথমটার তুলনায় এটা তেমন কিছুই ছিলো না।এটার গল্প খুব সাধারন টাইপের হলেও একশনের জন্যে ভালো লেগেছে।
আমি বেফুক কুল হেডেড মানুষ চিল্লাচিল্লিতে বিশ্বাসী নই, একশনে বিশ্বাসী । 'ধর তক্তা, মার পেরেক' টাইপের
সুপারম্যানের ব্যাবচ্ছেদ করবো। মানুষ আরেকটু দেখুক
১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
ইমরান হক সজীব বলেছেন: রিভিউয়ের চাইতে প্রথম অংশটুকু বেশি ভালো লেগেছে । আপনিতো ব্যাপক ফানি লোক
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
নৈঋত বলেছেন: থাঙ্কু
১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: কালকেই দেখেছি , মুভি ভালো লেগেছে ! আপনার রিভিউ ও !
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
নৈঋত বলেছেন: থাঙ্কু
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
~মাইনাচ~ বলেছেন: লিংক কইরে ভাই??