![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাস্তিকদের কেন হিন্দু বলা হয় এ নিয়ে অনেক নাস্তিকই ক্ষাপা।কিন্তু নাস্তিকদের কেন হিন্দু ডাকা হয় তা কি তারা ভেবে দেখেছে?
নাস্তিক বলতে আমরা বুঝি যাদের কোনো সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাষ নাই।যাদের কোনো ধর্মবিশ্বাষ নাই।
নাস্তিকরা এ ব্লগে প্রতিনিয়ত ইসলাম ধর্ম নিয়ে অপপ্রচারনা করে যাচ্ছে।তাদের ইসলামবিদ্বেষ নিয়ে নানা কথা উঠায় তাদের পক্ষ থেকে আসিফ সাহেব এক পোস্ট দিয়ে কেন ইসলামবিদ্বেষ তার ব্যাখা করেছে।কিন্তু এ ব্লগে যারা হিন্দু তাদের মাঝেত অনেক নাস্তিক আছে তাহলে তাদের মাঝে কেনো হিন্দু বিদ্বেষীভাব দেখা যায় না? নাস্তিকরা তখনি নাস্তিক হতে পারবে যখন পৃথিবীর সকল ধর্মই তাদের কাছে অসার ও অর্থহীন বলে গণ্য হবে এর আগে নয়। তাহলে এই ব্লগের নাস্তিকরা কি অনান্য ধর্ম ও ধর্মগ্রন্থর অসারতা, ভুলত্রুটি খুজে পেয়েছে না তারা তা খোজার চেষ্টাও করেনি? যদি পেয়ে থাকে তাহলে সেসব নিয়ে কেন পোস্ট আসছে না? ইসলাম নিয়ে এবং কোরান নিয়ে যত সমালোচনা হবে তত না হোক তার তিনভাগের একভাগ সমালোচনা অন্তত অন্য ধর্ম ও ধর্মগ্রন্থ নিয়ে এতদিনে আসার কথা।কিন্তু তা কি হয়েছে? তাই তাদের যদি কেউ রাগের মাথায় হিন্দু বলে তবে কি তা খুব বেশী ভুল হয়ে যায়?
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: # Eisenheim
# জেনারেশন৭৫
# শরীফ মহিউদ্দীন
# আসিফ মহিউদ্দীন*
# পরিবেশবাদী ঈগলপাখি
# তারেক রহমান
# পটল
# নিভৃত নয়ন
# তাহমিদ আবরার
# লিমন ভাই
# আমি শুভ্র
# ডা. এ.বি.এম. কামরুল হাসান রাঙা
# সন্যাসী*
# অ্যামফিবিয়্যা
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সন্যাসী বলেছেন: নিচের পোস্টটা সামু কতৃপক্ষ ডিলিট করে দিয়েছিল। মন্তব্যসহ দিলাম। সময় করে পড়ে নিয়েন।
ব্লগীয় বিনোদনঃ বাংলা ব্লগে নাস্তিকতা এবং ইসলাম বিদ্বেষ
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:১০
শেয়ার করুন: [Add to digg] [Add to FURL] [Add to blinklist] [Add to reddit] [Add to Technorati] [Add to YahooMyWeb] [Add to Co.mments] [Add to NewsVine] Facebook [new feature]
বাংলা ব্লগে বেশ কিছুদিন ধরে আস্তিকতা-নাস্তিকতা নিয়ে বিতর্ক চলছিল এবং এখনো কিছুটা চলছে। তার সাথে আবার যুক্ত হয়েছে হিন্দু-মুসলমান সাম্প্রদায়িক উস্কানীমূলক মন্তব্য ও পোস্ট। তারই প্রেক্ষিতে আপনাদের সামান্য বিনোদন দিতে সন্যাসীর এই প্রয়াস।
নাস্তিকদের বেশিরভাগই আস্তিক-নাস্তিক বিতর্ককে ব্লগীয় বিনোদন হিসেবেই নেয় বলে মনে করি। কিন্তু আস্তিক ভাইদের আবার আঘাতের ব্যাপার আছে। তারা আঘাত পান তবে সে আঘাত গুরুতর নয়। এখনো কেউ আহত হয়ে হাসপাতাল বা পাবনায় গিয়েছেন বলে কোন পোস্ট পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশের প্রধান দুটি ধর্ম ইসলাম এবং হিন্দু। প্রথমে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কেই বলা উচিত। হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে একটা বাক্য দিয়েই সব বলা যায়। 'ভূতে বিশ্বাস করলেও কিছুটা করা যায়, তবে হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলির আজগুবি কাহিনীগুলো বিশ্বাস করা যায় না।' তাই বলে হিন্দু ধর্মকে আমি উড়িয়ে দিচ্ছি না। হিন্দু ধর্মের চর্চা কিছু স্থানভি্ত্তিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রথা, আচার, ঐতিহ্যকে ঘিরে। (মূলত ইসলাম ধর্মও তাই, তবে সেটা আরবীয় সংস্কৃতি।) যা একদিকে যেমন আমাদের বাঙালী/উপমহাদেশীয় সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে, তেমনি বিনোদন/খাওয়া-দাওয়া কেন্দ্রিক এসব অনুষ্ঠানগুলো সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের আনন্দের খোরাক হিসেবে কাজ করে।
নব্য ইসকনীদের ধর্তব্যের মধ্যে না আনলে হিন্দু ধর্ম নিয়ে সমালোচনা করার তেমন কিছু থাকে না। কারণ 'হিন্দু ঈশ্বরের' পাছায় বাশ ঢুকিয়ে কোন কার্টুন আকলেও বাংলাদেশী হিন্দুরা তার প্রতিবাদ করে না। জগন্নাথ হলের কিছু উন্মাদ হিন্দু (সামান্য সংখ্যক, আমি তাদের হিজবুতি হিন্দু বলি) বাদ দিলে বাংলাদেশের বেশিরভাগ শিক্ষিত হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে উদাসীন। সেক্যুলার হিন্দু কম পাওয়া গেলেও ঈমানী হিন্দুর সংখ্যা দিন দিন ড্রাস্টিকহারে কমছে।
{"বেহেশতে মুসলমানদের জন্য এত হুরের ব্যবস্থা করা হলো আর বেচারা হিন্দুদের জন্য স্বর্গে কোন অপ্সরী থাকবে না"-সম্ভবত এই কারণেই হিন্দু ছেলেপেলে ঈমানে জোস পায় না। ব্যাটা ভগবাণ পক্ষপাতদুষ্ট। দেবতাদের জন্য স্বর্গে অপ্সরীতো আছেই, মাঝে মাঝে মর্তেও নারীসঙ্গমে নাইমা আসার ব্যবস্থা আছে। মানুষের জন্য কোন ব্যবস্থাই রাখা হয়নি। ভাবছি আমি নিজেই (জন্মসূত্রে হিন্দু) একখান নতুন হিন্দু ধর্মগ্রন্থ লিখব যাতে স্বর্গে প্রতিটি পুরুষের জন্য ৭০০০০ অপ্সরীসহ আরো বিবিধ ব্যবস্থা থাকবে (অশ্লীল বলে এখানে লেখা গেল না)।}
এবার আসল কথায় আসা যাক। বাংলা ব্লগে প্রায় সকল নাস্তিকদেরই ইসলাম বিদ্বেষী বলে ট্যাগ করা হয়। কাউকে কাউকে মালাউন বা ইত্যাদি হিন্দুয়ানী ট্যাগিংও করা হয়। ব্যাপারটা খুবই স্বাভাবিক। আস্তিকদের কাছে ঈশ্বর/ধর্মগ্রন্থ সকল সমালোচনার উর্ধে, কিন্তু নাস্তিকদের কাছে ঈশ্বর/ধর্মগ্রন্থগুলোই প্রধান সমালোচনার বিষয়। (ধর্মকারীতে ঢুকলেই প্রথম চোখে পড়বে 'ধর্মই সকল কৌতুকের উৎস' অথবা ঈশ্বর সর্বব্যাপী-তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন।)
ব্লগীয় হিন্দুরা এসব নাস্তিকীয় পোস্টে ঝাণ্ডা হাতে প্রতিবাদ করতে যায় না। এটা প্রধানত দুটি কারণে ১. অনেকেরই ধর্মের প্রতি উগ্র সমর্থন নেই, মানে ঈমানী জোসের অভাব ২. ঝাণ্ডা হাতে গিয়ে পঁচা ডিম মেখে ফেরত আসার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু কিছু ব্লগীয় মুসলমান ভাইদের ঈমানী জোস এত বেশি যে তারা এইসব নাস্তিকদের তাড়াতে *গু ছুড়ে মারতেও দ্বিধা বোধ করে না। সুতরাং দু'পক্ষের মধ্যে শুরু হয় পঁচা ডিম-গু লড়াই। নাস্তিক ভাইয়েরা কোরান-হাদিস ঘেটে পঁচা ডিম বের করে ছুড়তে থাকে আস্তিক ভাইদের পোস্টে আর আস্তিক মুসলমান ভাইয়েরা কিছুক্ষণ উল্টা-পাল্টা যুক্তি দিয়ে হাপিয়ে উঠে চলে যায় সরাসরি গুতে। কিছু কিছু আস্তিক ব্লগার অবশ্য অন্য স্ট্রাটেজি নেন, নাস্তিকদের ব্যক্তিগত এটাক করে করে তাদের কাছ থেকেই আগে গু ছুড়ে মারার প্রতীক্ষায় থাকেন। তারপর দু'পক্ষই গু ছোড়াছুড়িতে মেতে উঠেন। এরপর কিছু ব্লগার এসে গুর ছবি তোলেন এবং নতুন পোস্ট দেন। ব্যস, ব্লগীয় সুশীল ভাই-বোনেরাও লুঙ্গিতে গিট্টু দিয়ে নাস্তিকদের প্রতি গু-ছুড়তে লেগে যান। সাথে ফ্রি হিসেবে থাকে অমুক ইসলাম বিদ্বেষীর ব্যান চাই, তমুক মালাউনের ব্যান চাই।
*গু=গালাগালি
============
গতকাল আমার ছেলের সাথে আমার কথোপকথন-
ছেলেঃ বাবা, মুহম্মদ সাহেব কি সৌদি আরবে জন্মগ্রহণ করেছেন?
(আমি তো হা.হা.প.গে অবস্থা।)
আমিঃ বাবা, তুমি মুহম্মদ সাহেব পেলে কোথায়?
ছেলেঃ এই দেখ বাবা মুহম্মদের পর ব্রাকেটে সা লিখেছে।
আমিঃ বাবা ওটা সাহেব নয়।
ছেলেঃ তাহলে কী?
আমিঃ ওটা একটা লম্বা আরবী শব্দের প্রথম অক্ষর। এখন তোমার কাছে তা উচ্চারণ করা একটু কষ্টকর হবে। তার চেয়ে তুমি 'সা' বাদ দিয়ে শুধু মুহম্মদই পড়। সাহেবও পড়তে পার, সাহেবতো সম্মানসূচক সম্বোধনই।
লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): ব্লগীয় বিনোদন ;
এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন
এই লেখার লিংক টি আপনার বন্ধুকে পাঠান বন্ধ করুন
আপনার নিজস্ব ই-মেইল ক্লায়েন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এখানেক্লিক করুন
আপনার নাম :
আপনার ই-মেইল
আপনার বন্ধুদের ইমেইল
মেসেজ (নীচের মেসেজটি আপনার ইচ্ছেমত পরিবর্তন করুন
hi, i have been reading a wonderful post in http://www.somewhereinblog.net and would like to share it with you. Here is the post link http://www.somewhereinblog.net/blog/Sannyasi/29216158 , please visit the link and rate it if you like. :-)
নিজেকেও একটি কপি পাঠান
১. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২০
অরণ্য সৌভিক বলেছেন: আসতাগফিরউল্লাহ। কোরআনে স্পষ্ট বলা আছে যে, তা আল্লাহর বানী এবং ইসলাম-ই একমাত্র সত্য ধর্ম। আপনার মতো ইহুদী-নাসারাদের ভক্তরা আল্লাহর মতে লানতপ্রাপ্ত এবং ঘৃণার যোগ্য (সুরা বাকারা) তাই এর সাথে অন্য কোন ধর্মের তুলনা করে আপনি ইসলাম বিরোধী কথা বলেছেন। কারন আপনি যে কথাই বলুন না কেন সবই ইসলাম বিদ্বেষী
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২৬
লেখক বলেছেন: মাঝে মাঝে চুশীল হইতে মঞ্চায়
২. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২০
আলিম আল রাজি বলেছেন:
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২৯
লেখক বলেছেন: এত বড় জিহ্বা কি হুরের লাইগ্যা বাইরাইয়া গেল নাকি? ভাল নয়, মিনি ডাক্তার সাহেব। শীগগির জিহ্বা ভিতরে নাও।
৩. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২৮
অনিগিরি বলেছেন: এইসব আঘাতপ্রাপ্ত আস্তিকদের চিকিৎসার জন্য একটা হসপিটাল দরকার, এটা সময়ের দাবি। আর সামুর মডু এই হসপিটাল খুলতে বাধ্য। আসুন নাস্তিকদের ল্যাদা খাইয়া যেইসকল আস্তিক আজ মরনাপন্ন, তাদের চিকিৎসার জন্য সমস্বরে দাবি জানাই!
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৩৩
লেখক বলেছেন: আসুন নাস্তিকদের ল্যাদা খাইয়া যেইসকল আস্তিক আজ মরনাপন্ন, তাদের চিকিৎসার জন্য সমস্বরে দাবি জানাই!
সহমত।
কেউ সাহায্য পাঠাইতে চাইলে
০১৭১১০০০৪২০ তে ফ্লেক্সিলোড করেন।
৪. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৩৮
অরণ্য সৌভিক বলেছেন: আজকের টায় কিন্তু কোন মাইনাস পরছে না
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৩৯
লেখক বলেছেন: কেসটাতো আমিও বুঝতে পারছি না। তাহারা কোথায়?
৫. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৫০
পূবালী বাতাস বলেছেন: সালা মালাউনের বাচ্ছা তোর বাপ হিন্দু জঙ্গীবাদী নারায়ন হিজলা উস্কানী দিছে।
এবার এর শেষ দেখে নিবে বাংলার মুসলমান। কহেক দিন পর পর তুমার ওপারের বাবা দাদাদের কথায় আমার বাংলা মায়ের বুকে রক্ত ঝড়ানোর ষড়যন্ত্র করার ফল এবার টের পাবা
আজ থেকে-- হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই-এই কথার যুক্তি নাই
জেগে ওঠো বিশ্ব মুসলমান
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
লেখক বলেছেন: এখানেও গু ঢালতে শুরু করলা মিয়া! পূবালী বাতাসে গুর গন্ধতো পশ্চিমে চলে যাবে। সেখানেতো আবার তোমাদের পবিত্র স্থান। সে পর্যন্ত পৌছার আগে গু নিয়ে সরে যাও।
৬. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৫১
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: হিন্দু ধর্মের ভিত্তি কোথায় তা কি আপনি পরিষ্কার । আপনাকে রামায়ন-মহাভারত পড়তে বলেছে কে ? হিন্দুদের শেষ অবতার কে ছিলেন ?
আপনি তাকে অনুসরন করুন ।
ধর্মের অভ্যেসগুলো ধর্মের লোকেদের উপর পড়ে যায় । তাই হিন্দুরা ধর্মীয় বিষয়ে আক্রমনাত্নক কম ।
রাশিয়ার এক কনভার্টেড হওয়া হিন্দু মহিলার সাথে কথা বলতেছিলাম ।
প্রশ্ন করলাম , আপনি হিন্দু হলেন কেন ?
উত্তর দিল এইরকম : আমি কৃষ্ণ - গৌরাঙের জীবানাদর্শ ভালবাসি । আমি ঈশ্বর ও শান্তির পথে চলতে চাই ।
প্রশ্ন : ভগবান গৌরাঙের ভাষা ও আমার ভাষা এক । সংস্কৃতি ও এক । অন্যের সংস্কৃতি আপনি কতটুক আয়ত্ত করতে পারবেন /?
উত্তর: চেষ্টা করছি । প্রিষ্টটা সহযোগিতা করছেন । আমি ভারত গিয়েছি ।
প্রশ্ন : আপনি খ্রিষ্টান ধর্মে থেকে ও শান্তির পথে চলতে পারতেন , হিন্দু হওয়ার কি দরকার ছিল ।
উত্তর দিল এই রকম : ঈশ্বর সব জায়গায় আছেন । এবং সব ঈশ্বর এক । হিন্দু ধর্মের কৃষ্ণ - গৌরাঙের জীবানাদর্শ আমার কাছে সবচেয়ে সহজ আধুনিক মনে হয়েছে । তাই আমি এই পথে এসেছি ।
প্রশ্ন: হিন্দু ধর্মের মত অন্য ধর্মগুলো তো মানে না যে সব ধর্মের ঈশ্বর এক যেমন : মুসলমান ধর্ম ।
উত্তর: আমার আইডিয়ে নেই ।
প্রশ্ন : আপনি এলাকায় কি মুসলমান আছে ।
উত্তর: আছে , খুব কম ।
আমি মনে মনে বলি , হিন্দুদের বাতাস লাগছে । তাই সব ধর্মের এক ঈশ্বর ও যতমত তত পথ বলতেছে
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৪৮
লেখক বলেছেন: হিন্দুদের অবতারবাদ এবং ইসলামের পয়গম্বরবাদ দুটিই অযৌক্তিক বিষয়। বলতে পারেন গৌরঙ্গের মতাদর্শ অনুসরণ করতে। আপনি মহাভারত-রামায়ন বাদ দিতে বলছেন আবার গৌরাংঙ্গের মতাদর্শ অনুসরণ করতে বলছেন! কৃষ্ণতো মহাভারতের চরিত্রই নাকি? মহাভারত মাইনাস তো কৃষ্ণ মাইনাস। আর কৃষ্ণ মাইনাসতো গৌরাঙ্গ মাইনাস।
উপমহাদেশে অনুসরণ করার মতো একজন হিন্দুই ছিল সে বিবেকানন্দ। তিনিও শেষে রোগেশোকে র্জ্জরিত হয়ে কালী সাধনায় মন দিলেন।
ইসকন হলো বড়লোক/ধনীদের সংগঠন। ধনীদের বাড়িতে প্রসাদ পৌছে দেয় কিন্তু গরীবরা হাত পাতলেও পায় না।
৭. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:০১
অরণ্য সৌভিক বলেছেন: পূবালী বাতাসের সাথে একমত। আমরা যে শান্তির অনুসারী তা বেশ বোঝা যাচ্ছে।
@বিপ্লব ক্লান্তি: বাস্তব জীবনে আমার যা দেখা, বিদেশিদের মধ্যে সব চাইতে' কম এ্যাট্রাকটিভ, নার্ডি ছেলে-মেয়েরা সাধারণত ইসকনে যায়। যখন পৃথিবী থেকে কিছু পায় না, তখনই মানুষ কাল্পনিক চরিত্রে বিশ্বাস শুরু করে।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
লেখক বলেছেন: পূবালী বাতাসকে ইগনোর করেন।
যখন পৃথিবী থেকে কিছু পায় না, তখনই মানুষ কাল্পনিক চরিত্রে বিশ্বাস শুরু করে।
বাধাই করে রাখার মত একটা বাক্য বললেন।
ইসকন সম্বন্ধে বিপ্লব কান্তির নলেজে ঘাটতি আছে। আমারও আছে কারণ আমি এড়িয়ে যাই। দেখলেই মেজাজ বিগড়ে যায় আমার। ওরা খুব উগ্র মেজাজী এবং অর্থলিপ্সু।
৮. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:১১
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ভাল লিখেছেন।ধর্মকারীর কথা উল্লেখ করলেন, সেটির একটা ফেইসবুকের ফ্যান পেইজও আছে। সেখানে দেখি শুধু ইসলাম এবং খ্রিস্টান ধর্ম নিয়েই মকারি করা হয় সবসময়ই। আজ পর্যন্ত হিন্দু, বৌদ্ধ ধর্ম নিয়ে কোন মকারি দেখলামনা। ব্যাপারটি চোখে পড়ার মত। কিছু ব্যাপার একটু খেয়ালে আনা চাই।
১. আমাদের অসাম্প্রদায়িক দেশে সবাই ভদ্রতার মুখোশ পরে থাকলেও ভেতরকার সব সাম্প্রদায়িক চেতনাগুলো ছদ্ম নিকে প্রকাশ করা হয় এই ব্লগে।কাজেই কোন ধর্মের লোক গোপনে গোপনে কোন ধর্ম বিষয়ে কী কী কুধারণা রাখছে সেটি খুব ভাল ভাবে পরিস্কার হয় এখানে।
২. মন্দির ভাঙ্গা, বা হিন্দুদের সম্পত্তি লুটের কাহিনী শুনলেও হিন্দু দেব দেবী, ধর্মগ্রন্থ বেদ, গীতার বাণী এতদসংক্রান্ত কোন বিষয়াদি নিয়ে মুসলিমদের মাথা ঘামাতে দেখিনা। যে জিনিস নিয়ে মাথা ঘামানো হয়না, সেটি নিয়ে/ সেটি তুলে ধরে মকারি করা/আক্রমণ করা কোন পোস্ট আমার চার বছরের ব্লগীয় জীবনে চোখে পড়েনি।
৩. হিন্দুরা চান তাদের মুসলিম কাউন্টারপার্টরাও তাদের মত করেই নেহায়েৎ সামাজিকতা, অনুষ্ঠান-আচারের মত ধর্ম কর্ম পালন করুক। অথবা শিক্ষিত হিন্দুদের দাবি শিক্ষিত মুসলিমরাও তাদের মত অধার্মিক হয়ে যান, ধর্মের মত ফালতু ব্যাপারে উদাসীনতা দেখাক। আমি কীভাবে আমার বিশ্বাস, ধর্ম পালন করবো সেটি অন্য ধর্মের কেউ শিখিয়ে, পড়িয়ে, চাপিয়ে দিবে, এটা অনধিকার চর্চা।
৪. পৃথিবীর আর কোন ধর্মের সাথে ইসলামের মিল খুজে পাওয়াটা খুব কষ্টকর। সব ধর্মেই স্রষ্টা, দৈব শক্তি, দেবদূতের প্রতিমূর্তি আছে, সাকার প্রতিমূর্তি দাড় করানোর বিরুদ্ধে ইসলামের উগ্রতা দেখানোর পরেও নবীর মূর্তি দাড় করানোটা একটা পাল্টা উগ্রতা। এবং সেই প্রতিমূর্তির সাথে অশ্লীলতা বা কলঙ্ক লেপন করা সেই উগ্রতার আগুনে ঘি ঢালার সমান।
৫. ইসলামের বিরুদ্ধে অমুসলিম/নাস্তিকদের অভিযোগের ৮০ ভাগই হল নারী কেন্দ্রীক। ব্যাপারটি এরকম না যে, নারী সংক্রান্ত ইসলামের কথা/ ইতিহাসগুলো অমুসলিমদের চেতনার অনুকূলে হলেই তারা একটা 'শ্রদ্ধা' আনতেন পরধর্ম ইসলামের ব্যাপারে। কিন্তু আমি নিশ্চিত তাতে করে 'শ্রদ্ধার' বদলে 'হিংসা-বিদ্বেষ' আরো বাড়তো। এখন তো তাও নারী প্রসঙ্গ তুলে তুলোধুনো করা যাচ্ছে, তখন তো তাও করা যেতনা। সত্যিকার অর্থে 'বুঝবার' মানসে না এসে ঘৃণা বিদ্বেষ ছড়ানোর চিন্তা মাথায় নিয়ে থাকলে, মুহাম্মদের বদলে শ্রী কৃষ্ণকে দিয়ে কোরআন লিখালেও তাদের বোধোদয় ঘটানো সম্ভব নয়।
৬. মুসলিমদের ধর্ম কর্ম করার ইচ্ছা, ধর্মানুভূতি লালনের আকাঙক্ষা দেখে একটা জিনিস পরিস্কার মনে হয়। ইসলাম কোন অন্তঃসারশূণ্য, উপাসনা সর্বস্ব ধর্ম না। মধ্যযুগীয়, আরবীয়, বর্বরতা, জঙ্গিবাদ সব মন্দের পরেও এত মানুষ এ যুগে এসেও কেন নিজেদের ধর্মমুক্ত আরামের জীবন দুর্বিষহ করে তুলতে নতুন করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে, সেটি মাথায় রাখা দরকার । আমি জানি বুদ্ধিমান অমুসলিমদের মাথায় সেটি আছে এবং একটা প্রবল হিংসা বশত ইসলামের ধনাত্মক প্রকাশগুলো তারা কোনভাবেই সহ্য করতে পারেননা।
৭. আরবের 'নিরক্ষর' নবী মুহাম্মদের লেখা কোরআন ভেবে যারা পড়েন বা পড়েছেন তারা ভাল মন্দ মিলিয়ে বেশ কিছু উপলব্ধি পেয়েছেন। কিন্তু পূর্ব হিংসা বিদ্বেষ বশত শুধু নিজের রুচির সাথে মানান সই 'কুধারণা' গুলোই প্রকাশ পেয়েছে বার বার। আমি পরকালে বিশ্বাস করিনা বিধায় হুর সংক্রান্ত ভাবনা আমাকে ভাবানো উচিত না। কিন্তু পার্থিব জগতে ধর্ষণ, ব্যাভিচার, বহুগামীতা রোধে যখন ধর্ম পারলৌকিক নরকের ভয় দেখায় বা নারী হতে নিজেকে সংযমে বাধ্য করতে পাল্টা অলীক নারীর লোভ দেখায়, তখন নৈতিকার বিষয়াদিকে ছুড়ে ফেলে পূর্ব ঘেন্নাবশত একটা কামুক ইসলাম ধর্মের মূর্তি গড়ে বিরুদ্ধবাদীরা আনন্দ পান।
৮. মধ্যযুগের বহু বিবাহের ব্যাপক প্রসারকে সর্বোচ্চ চারটি বিয়েতে সীমাবদ্ধ করা, অর্থের বিনিময়ে দাসমুক্ত করার সংস্কৃতি আমাদের চোখে উহ্য থাকে। আমরা এটাও বলিনা যে, চারটি দূরে থাক দুটো বিয়ে করার পর দুই স্ত্রীর উপর সমানাধিকার নিশ্চিত করতে না পারলে পারলৌকিক জীবনে দৈহিকভাবে অর্ধেক পঙ্গু অবস্থায় তাকে পুনরুজ্জিবীত করা হবে। একাধিক বিয়ে করা শর্তটা যে কতটা ভয়াবহ হতে পারে, সেটি আলোচনায় আসেনা।
৯. হিংসা বিদ্বেষ ছড়ানোর আরেকটি উপায় হল, কোন কনটেক্সট ছাড়া কোরাআনের মাঝ থেকে একটা বাক্য তুলে দেয়া, "যেখানেই কাফেরদের পাও হত্যা কর।" এটি ছিল বিশেষ ঘটনা সাপেক্ষে, বিশেষ যুদ্ধ-ষড়যন্ত্র পরিস্থিতিতে সেকালে মুসলিমদের বিশ্বাস মতে পাওয়া ঐশীবাণী। যে নবী মুহাম্মদ অমুসলিম বুড়ির কাটার আঘাত খেয়েও অসুস্থ বুড়িকে দেখতে যাবার মত উদারতা দেখায় এবং এত শত উদারতার উদাহরণ দেখিয়েছেন, তার পক্ষে এ ধরনের ধর্মবাণী ধর্মীয় নির্দেশনা হিসেবে প্রচার/প্রকাশ করা প্রচন্ড স্ববিরোধীতা। সত্যিকার বুঝবার ইচ্ছে থাকলে এই স্ববিরোধিতা গুলোর সদুত্তোর চেয়ে প্রশ্ন করা হত, বিচ্ছিন্ন দু'চারটা কথা নিয়ে সাম্প্রদায়িক বিষাষ্প ছড়ানো লাগতোনা।
১০. সবচেয়ে ঘৃণ্য যে প্রচেষ্টাটা চলে আমাদের দেশে। ইসলামের বিরুদ্ধে ঘেন্না, বিদ্বেষ থেকে স্বয়ং ইসলামকেই দেশাত্ববোধ, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে দাড় করিয়ে দেয়া। যেখানে বলা হয়, "দেশ প্রেম ঈমানের অঙ্গ", সেটিকে মিথ্যা প্রমাণ করতে মরীয়া হয়ে মানুষের ব্যক্তিধর্ম হিসেবে ইসলামকেও প্রশ্ন বিদ্ধ করা হয়, "কেমন ধর্ম পালন কর হে? ধর্মের নামে তোমরা সাধারণ মানুষ হত্যা কর, দেশদ্রোহীতা কর।" আজন্ম ইসলামের বিরুদ্ধে যারা কুধারণা নিয়ে আছেন, তারা রাজাকার হবার অপবাদটা রাজাকারদের উপর না চাপিয়ে ইসলামের উপর চাপিয়ে দিয়ে অপার্থিব সুখ পেয়ে থাকেন।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
লেখক বলেছেন: আপনি সুন্দর পয়েন্ট আউট করেছেন। সময় পেলে পয়েন্টগুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবব। আপাতত এত ব্যস্ত যে ভাবনার সময়ও পাচ্ছি না। ধন্যবাদ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫১
লেখক বলেছেন: ধর্মকারীতে হিন্দু ধর্ম নিয়ে মকারী,
আরেকটা লিংক-ধর্মকারী,
Click This Link
এইটা বৌদ্ধ ধর্মের
৯. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩০
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: তুমি মালাউনের বাচ্চা ,
উপ্রে পূবালি বাতাস বলেছে । যতই নিরপেক্ষ হও চান্দু , মুক্তি নেই । ঘটনা এখন আঁচ করতে পারোনি ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
লেখক বলেছেন: গায়ে মাখি না।
আমি জন্মসূত্রেই হিন্দু আর কিছু নেই। কিছু হিন্দু আচার হয়তো পরিবারে আছে, তবে সেগুলোকে আমি বাঙালী আচার বলেই মানি। পূজায়ও চাঁদা দিই তবে তা সাংস্কৃতিক ভ্যালুকে গুরুত্বারোপ করে, ভক্তিভরে গদগদ হয়ে নয়।
১০. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
জামিনদার বলেছেন: সাঈফ শেরিফের কথাগুলো ব্যাখার প্রয়োজনীয়তা রাখে।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩
লেখক বলেছেন: হুমম
১১. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৭
পারভেজ আলম বলেছেন: দারুন লিখেছেন। ইদানিংকার ঘটনাগুলার সবচেয়ে ভালো বিশ্লেষন। তাও কারো হুশ হয় না।
পুবালি বাতাসের ব্যান কোন মুসলিম আস্তিক ভাই বেরাদার চাইয়া পোস্ট দিবে না। এইগুলা তাগো চোখে পরে না।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, পারভেজ ভাই। আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচালের সময় এত ব্যস্ত ছিলাম যে ব্লগে দু'একবার সামান্য ঢু মারতাম কোন লিংক থেকে।
মালাউন শব্দের প্রকৃত অর্থই আমি জানি না। এনিয়ে আমি কখনো ভাবিই না।
১২. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
অ্যামাটার বলেছেন: কিছু বলতে চেয়েছইলাম, কিন্তু সাঈফ শেরিফ ভায়ের ৮নং মন্তব্যের পর আর তেমন কিছু বলার নাই। এর মধ্যে ৭,৮,৯নম্বর পয়েন্টে আমাদের পঙ্গু চিন্তাশক্তির অসঙ্গতিগুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বিচ্ছিন্ন, অপ্রাসঙ্গিকভাভে 'যেখানে কাফেরদের পাও, হত্যা কর' নির্দেশের মাঝে যারা উগ্রতা খুঁজে পায়, তারাই 'একটা দউটো শিবির ধর, সকাল বিকেল নাস্তা কর' শ্লোগানে সুশীলতার স্যুট-টাই পরে মর্যদা বাড়ায়। না, থিঙ্কিংএর সাথে কোনও দ্বিমত না; সমস্যাটা হল ইসলাম অ্যালার্জি। ইসলামি ফ্লেভার থাকলেই সেখানে জঙ্গিবাদের গন্ধ পাওয়া যায়। ইসলামি গন্ধ মুছে শ্বেত-শুভ্র বিপ্লবে অবশ্য কারও আপত্তি তখন আর থাকে না।
দিনে রাতে খুন-ধর্ষন-অ্যাসিড সন্ত্রাসের সমাজের মধ্য থেকে আমরা এখন ব্যাস্ত আছি সত্তর হুর আর চার বিবি'র কল্যানে 'পাভার্টের' সম্প্রদায়, ইসলামের গোষ্ঠি উদ্ধার করতে। ব্রেশ ভালু।
লেখায় হিন্দু সম্প্রদায়কে আক্রমন করায় মাইনাস দইলাম। কোনও সম্প্রদায়ের ধর্মানুভূতিতে আঘাত কাম্য নয়।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩
লেখক বলেছেন: মাইনাস ব্যাপার না। হুমায়ুন আজাদের ধর্মানুভূতির উপকথা পড়েছেন নিশ্চয়ই। না পড়লে আমার একটা পোস্ট আছে, পড়ে নিবেন।
আমি আসলে দেখাতে চেয়েছি যে শুধু ইসলাম নয় হিন্দু ধর্মেও প্রচুর ব্যাপার আছে যেগুলো নাস্তিকরা তোলে না কারণ কোন হিন্দু আস্তিক ব্লগার সাধারণত নিজেকে আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচালে হিন্দু বিষয়ে জড়ায় না। তারা নিজেরাও ইসলামের সমালোচনা করে এবং সম্ভবত মালাউন ট্যাগিংয়ে ভয় পায়।
হুমায়ুন আজাদের ধর্মানুভূতির উপকথা পড়েছেন নিশ্চয়ই। না পড়লে আমার একটা পোস্ট আছে, পড়ে নিবেন।
১৩. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০০
অ্যামাটার বলেছেন: অভ্রতে ইউজড টু হইয়া গেছি। হঠাৎ ফনেটিকে বেশ কিছু বানান ভুল হল। দুঃখিত।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
লেখক বলেছেন: ওক্কে..
১৪. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬
এক্স বলেছেন: হিন্দু ধর্ম বা অন্য কোন ধর্ম থেকে তার জীবন পরিচালনার আইন তৈরি হয় না. কাজেই তাদের বিশেষ গায়ে লাগার কথাও না. কিন্তু মুসলমানদের সকল আইনের উত্স কুরআন ও সুন্নাহ. কাজেই সেই বিষয়ে কিছু বললে গায়ে তো লাগবেই.
আর ইসলামের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ প্রচারোনা কৌতুক আবহমান কাল ধরেই হয়ে আসছে. কারন ইসলামের আইন-কানুন শাসনকে আঘাত করার জন্য কৌতুক ও হাসি ঠাট্টাই সবচেয়ে কার্যকর. যুক্তি ও বিশ্লেষনের মাধ্যমে ইসলামকে পচাতে গেলে ইসলাম বর্তমান ধনতন্ত্র থেকে কমিউনিজম পর্যন্ত সবগুলিরই কাছা খুলে দিবে.
ইসলাম নিয়ে মোকারি না করলে দেখতেন ইসলামের অর্থনৈতিক ব্যবস্হা সকল মানুষের সকল সমস্যাকেই এড্রেস করে এবং সেই অনুপাতে সামন্জস্যপূর্ন বিধান দান করে. জাপান আমেরিকা যখন ডেমোক্রেসি-ক্যাপিটালিজমের চাবুকের আঘাতে জর্জরিত হয়ে হিডেন বেগারে পরিনত হয়েছে তা দেখলেই মনে হয় ইসলাম থাকলে কতই না ভাল হত.
কাজেই এইরকম একটা মানবমুক্তির পথকে যদি কেউ মোকারি করে তবে তার অনুসারীরা তো রাস্তায় নামবেই. চাইলে আসেন আলোচনা করি ইসলামিক অর্থনীতি-রাজনীতি-সমাজনীতি ভাল না খারাপ... এটা বুঝলেই বুঝবেন মুসলমানরা কেন এত ক্যাঁও ক্যাঁও করে.
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:০২
লেখক বলেছেন: জাপান আমেরিকা যখন ডেমোক্রেসি-ক্যাপিটালিজমের চাবুকের আঘাতে জর্জরিত হয়ে হিডেন বেগারে পরিনত হয়েছে তা দেখলেই মনে হয় ইসলাম থাকলে কতই না ভাল হত.
আপনাকে ডন কুইক্সোটের মত স্বপ্নালুলপতায় পায়নি তো? মনে মনে শান্তি পান। শান্তিতে ঘুমান।
১৫. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৭
অরণ্য সৌভিক বলেছেন: @সাইফ শেরিফ: ধর্মকারীর নতুন সিরিজ ছাগুপুন্দানপুরাণ হিন্দু ধর্মীয় কথ্যবর্ণন স্টাইলে লেখা। নামটাও পুরাণ। এটা যদি ইসলামী স্টাইলে হতো তবে কিন্তু বলা হত ইসলাম বিদ্বেষী
১৬. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:০৫
অরণ্য সৌভিক বলেছেন: জাপান আমেরিকা যখন ডেমোক্রেসি-ক্যাপিটালিজমের চাবুকের আঘাতে জর্জরিত হয়ে হিডেন বেগারে পরিনত হয়েছে তা দেখলেই মনে হয় ইসলাম থাকলে কতই না ভাল হত.
শতভাগ সত্য কথা। কাল শুনলাম আমেরিকা ৫০০০রুপি পাকিস্তানের কাছে ধার চেয়েছে। ওবামার মেয়ে তার বান্ধবীদের নিয়ে হালাল ম্যাকে খেতে যাবে তাই।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:১৬
লেখক বলেছেন: হাইড্রোর কমেন্ট পইড়াতো হাচাই মনে হইতাছে
১৭. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪২
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পোস্টকারী 'ধর্মানুভূতির উপকথার' কথা বার বার উল্লেখ করছেন দেখে লগ ইন করলাম। বহু আগে প্রথম আলোর সাহিত্য সাময়িকীতে পড়েছি বেশ ক'বার। তবে হুমায়ুন আজাদের কাছে "ধর্ম বা ধর্মানুভূতি" একজন রাজাকারের কাছে "দেশপ্রেমের অনুভূতির" সমানই মনে করি। যিনি যে জিনিসে বিশ্বাস বা নূন্যতম শ্রদ্ধা রাখেননা, সে 'জিনিসের' ব্যাপারে তাচ্ছিল্য আর ঘেন্না ছাড়া কিছুই ছড়াতে পারবেননা। ঠিক একইভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশ প্রেমের প্রখর অনুভূতি ছাগুদের গায়ে জ্বালা ধরায়। কারণ ছাগুরা তাদের বাপ-দাদার মাটি পাকিস্তানের ব্যাপারে ব্যাপক অনুভূতিশীল হলেও বাঙালিদের স্বাধীনতার অনুভূতিতে ঘেন্না দেখাতে পরোয়া করেনা। অথচ নূন্যতম মানুষ হলে পরের অনুভূতির ব্যাপারে শ্রদ্ধাশীল, সহনশীল হওয়া কাম্য ছিল। ধন্যবাদ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৮
লেখক বলেছেন: নিচে লিখে কপি করে উপরে নিয়েছিলাম। নিচেরটা মোছা হয়নি। হুমায়ুন আজাদ সম্পর্কে আপনার এত সহজ কনক্লুশনে যেতে দেখে একটু বিস্মিত হয়েছি। আমার তো ওনার প্রতিটা লাইন নিয়ে লিখতে ইচ্ছে করে। যাক-এটাও ব্যক্তিগত ব্যাপার।
আসলে আমি যখন হুমায়ুন আজাদ পড়ি তখন আমার ভিতরে তাঁর সমমানসিকতা কাজ করে এবং আপনি যখন পড়েন তখন তাঁর উল্টো মানসিকতা কাজ করে। অন্য কোন লেখকের বই পড়তে গিয়ে আমারো আপনার মত অবস্থা হতে পারে বা হয়। কেউই নিরপেক্ষ হতে পারে না। সুশীলগণ যতই সুশীল বাক্য বলুক, পক্ষ তাদের নিতেই হয়।
আপনার কথায় যুক্তি আছে। তবু্ও বলছি..আপনার অনুভূতির মূল্য আপনি অন্যের কাছে দাবি করেন কিন্তু একজন নাস্তিকও তো তার অনুভূতির মূল্য চাইতে পারে। আমাদের সমাজ তার অনুভূতির তো কোন মূল্যই দেয় না।
১৮. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৩৫
আরিফুর রহমান বলেছেন: হিন্দু ধর্মের চর্চা কিছু স্থানভি্ত্তিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রথা, আচার, ঐতিহ্যকে ঘিরে। (মূলত ইসলাম ধর্মও তাই, তবে সেটা আরবীয় সংস্কৃতি।)
চমৎকার ভাবে বলেছেন।....
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪৬
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, আরিফ ভাই।
১৯. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:০৭
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: কমেন্ট পড়তে পড়তে আমি তো আপনার উপর বিরক্ত হয়ে উঠলাম সন্নাসি ভাই। কেউ কেউ আছে, দেখবেন, আপনি যা-ই বলবেন বুঝবে না। তারা যেন এই দুনিয়াতে আল্লার রহমাতে পন করে এসেছে যে, অন্ধের মত ধর্মের গুনগান না গেয়ে যারা ধর্মের পর্যলাচনা করবে, তাদের কথায় ওরা আঘাত পাবে, আর কোনো কিছু না বুঝেই, বা বুঝতে না চেয়ে আঘাত পেয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করবে। মানে, আমি বলতে চাচ্ছি, কিছু কিছু বাঁকা কমেন্টেও আপনি যুক্তি দিয়ে বোঝানোর চেষ্ট করেছেন, এই। তবে এইসব বিষয়ে আগের মত আপনি বিনয়ি নেই, এটি ভালো লেগেছে।
আমিও কিছু ব্লগ দেখেছি, দেখলাম আপনিও কমেন্ট করেছেন, আমি করি নি। কারণ, পুরো বিষয়টিই আমার কাছে অসুস্থতা মনে হয়েছে। আর এখানে দু'পক্ষই সমান দায়ি। এতো নোংরামী কোনো মতেই কাম্য হতে পারে না। নাস্তিকতা আর আস্তিকতা যা-ই হোক, এর পরের কথাটি যদি ''মানুষ'' না হয়, সেখানে আমাদের সমর্থন থাকতে পারে না। সবকিছু উদ্র্ধে মানুষের প্রতি যদি আমাদের শ্রদ্ধ্যা বোধ না থাকে, তাহলে এর চেয়ে ভয়াবহতা আর থাকতে পারে না।
কতিপয় আস্তিকদের নিয়ে আমার কোনো কথা নেই, নাস্তিকদের প্রতি অনুরোধ যে আপনারা আপনাদের আচরণ সংযত করবেন। কোনো মানসিক প্রতিবন্দি মানুষ আপনাদের দু'কথা বললেও, প্রতিউত্তরে আপনাদের কাছ থেকে সংযত আচারণ আমরা প্রত্যাশা করতে পরি।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৩০
লেখক বলেছেন: পুরো ব্যাপারটা সত্যিই অসুস্থতায় রূপান্তরিত হয়েছে। হিন্দু ধর্মের বেশিরভাগ অনুসারীরা এর সংজ্ঞা নিরূপণে ভুল করে। ভুল সবাইই করে।
আপনার বিশ্লেষণ ভাল লেগেছে।
নাস্তিকতা আর আস্তিকতা যা-ই হোক, এর পরের কথাটি যদি ''মানুষ'' না হয়, সেখানে আমাদের সমর্থন থাকতে পারে না।
এটাই শেষ কথা।
২০. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪
শয়তান বলেছেন: পরে আসতেছি
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫২
লেখক বলেছেন: কোথায় গেলেন? আর আসলেন নাতো! অনেকদিন পর আজ সারাদিন ব্যস্ততাহীন সময় কাটালাম।
২১. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯
জনৈক আরাফাত বলেছেন: ৮ নম্বর কমেন্টের জবাবের জন্য ওয়েটাইতেছি।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩
লেখক বলেছেন: আপনার বুঝতে কিঞ্চিত ভুল আছে। উনি কোন প্রশ্ন করেননি। মন্তব্য করেছেন। পোস্টের আলোকে কিছু ব্যাখ্যা করেছেন।
২২. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪
সূর্য বলেছেন: খুব ঠান্ডা মাথার মানুষ আপনি। ভালো লাগলো।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:১০
লেখক বলেছেন: আপনি যতটা ঠাণ্ডা মাথার ভাবছেন ততটা মনে হয় না। এটা সুশীল পোস্টতো তাই সুশীলের ভান ধরেছি
২৩. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫২
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: মালাউন কি নিচের লিংকে পড়েন
Click This Link
আর ইসকন কোন ধনীদের কিছু না। আপনি যদি কোন কোন পরিস্হিতি দেখেন যে ইসকন গরীবকে প্রসাদ দেই নাই সেটা কি - কোথায় দেখেছেন প্রশ্ন আছে ।
অনেকেই সন্নাসী হয়ে যাচ্ছে ইসকনে এসে ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:২৭
লেখক বলেছেন: আপনার লিংকে দেখলাম শব্দটার বিকৃত ভার্সন ব্যবহার করা হয়েছে। তার মিনিং একই। তবে এসব শব্দ যারা ব্যবহার করে তাদের প্রতি আমার রাগ হয় না, করুণাই হয়। যারা মানুষ নয় কেবল মুসলমান, তারা এটা ব্যবহার করবেই। আমাদের প্রত্যেকেরই ভাবা উচিত আমরা প্রথমত মানুষ, তারপর মুসলমান-হিন্দু-খ্রীষ্টান ইত্যাদি। ইগনোর দেম। আমি নিজেকে হিন্দু বা এরকম কোন ধর্মে ফেলি না, পৃথিবীর অন্যান্য প্রজাতির ন্যায় মানুষ প্রজাতি বলে বিবেচনা করি। তাই আমার সামান্যতম অনুভূতি হয় না এসব গালি শুনে।
ইসকন কিন্তু টাকার জন্য ম্যাডোনাকেও সদস্য করে, খেয়াল কৈরেন। আপনার এলাকায় কীরকম জানিনা, তবে আমাদের অঞ্চলে ইসকনে যারা ভাল চাঁদা দেয় তারাই আদৃত হয়। ধনী-গরিব বৈষম্য একদম অনুপস্থিত দেখি হরিচাদ ঠাকুরের মতুয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে। এলাকাভেদে তাদের কার্যক্রম ভিন্ন হতে পারে। আর ইসকনে গিয়ে সন্ন্যাসী হয় একথা সত্য্। কিন্তু অনেক শিক্ষিত ইসকন সন্ন্যাসীর বাবা-মা অন্যের বাড়িতে কাজ করে দেখেছি। মজার ব্যাপার এইসব মা-বাবা এতই ধর্মান্ধ যে তাদের সন্তান তাদের ভরণ-পোষণ না দিয়ে ধর্ম-কর্ম করে যাচ্ছে তাতেই খুশী। আমার কাছে এরা শিক্ষিত আবাল ছাড়া আর কিছুই নয়।
২৪. ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৪২
আসিফ মহিউদ্দীন বলেছেন: সকালে মোবাইল দিয়া পড়েছি, মোবাইলে থাকার কারনে মন্তব্য দিতে পারি নাই। সন্যাসী ভাইয়ের আরেকটা ভাল লেখা।
০৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, আসিফ ভাই।
২৫. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২০
ছোট মামা বলেছেন:
আমি আস্তিক হলেও আপনার পোস্টে প্লাস দিলাম ।আমি মনে হয় ভেজাল আস্তিক ! যাক । আসল কথা হলো আস্তিকদের কে ধর্ম প্রচারে উদাসীন মনে হয় পক্ষান্তরে অপর দল বেশ কর্মঠ। আল্লাহ কর্মঠ দের ভালোবাসেন আপনারা সে ভালোবাসার ভাগ পাবেন কিনা (মোল্লা)ঝাতির কাছে প্রশ্ন ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩০
লেখক বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে না হেসে পারলাম না। ধন্যবাদ।
২৬. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৪
ছোট মামা বলেছেন:
সে কি!!!!!!!!!!!!! এক নাস্তিক আমার উপর সন্তুষ্ট .... ওরে আমারতো ঈমান গ্যালো । আমারে ফরয গুসলের হানি দ্যে!!!
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫১
লেখক বলেছেন: এবার আপনার প্রোপিক দেখে আরেক দফা হাইসা নিলাম।
২৭. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৯
শয়তান বলেছেন: ইসকন নিয়া আরও বেশী জানতে চাই । ইন্টারেস্টিং লাগছে
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:০২
লেখক বলেছেন: আমি তেমন বেশি জানি না। আমি একদিন একজনের সাথে দেখা করার জন্য মন্দিরে গিয়েছিলাম। সবাই গদগদ হয়ে ভক্তিভরে প্রণাম করল, আমি করলাম না। সবাই আমার দিকে গটগট চোখে তাকিয়ে থাকল। তারপর সবাই ডান হাতের নিচে বাম হাত রেখে প্রসাদ নিল, আমি একহাতেই নিলাম। তাতেও কিঞ্চিত মাইন্ড খেয়েছে তারা।
এরা সবাই নিরামিশাসী। সে ভাল কথা কিন্তু অত্যন্ত ভোজনরসিক। আর কর্মবিমুখতো বটেই। এদের বেশিরভাগই শিক্ষিত এবং ধনী সম্প্রদায়ের। মহাভারতের চরিত্র কৃষ্ণকে ঘিরেই এদের সকল ভাবনা। তাদের সকল কথায় প্রভুপাদ। মোবাইল করলে হ্যালো বলার আগেই বলবে হরেকৃষ্ণ। ক'দিন আগে কজনার সাথে তর্ক হয়েছিল। অত্যন্ত রেগে গিয়েছিলেন আমার উপরে। মোল্লাদের মতই অসহিষ্ণু। এইই আমার অবজার্ভেশন।
২৮. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:০৮
আসিফ মহিউদ্দীন বলেছেন: ইসকন কিছু আহাম্মক আছে, পুরান ঢাকার দিকে, সময় নিয়া আসলে ব্যাপক বিনোদনের ব্যবস্থা করা যায়।
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৬
লেখক বলেছেন: শয়তানরে একটা ইসকনী কোর্স করাইয়া দিয়েন।
২৯. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৫
শয়তান বলেছেন: তাদের সকল কথায় প্রভুপাদ
--- এবার এই প্রভুপাদ ( নাম শুইন্নাই হা হা গরাগরি ) নিয়া কিছু কন । এরম অদ্ভুত আর হাস্যকর নামে
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
জেনারেশন৭৫ বলেছেন: নাস্তিকরা ইতিমধ্যই ৪ টা মাইনাস দিয়েছেন তার বিপরিতে মাত্র আমার একটা পিলাস....
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১০
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: মাইনাসে কি আসে? আমি কাউকে ব্লক করি না। যার ইচ্ছা মাইনাস দিতে পারে চাইলে আমাকে গালি দিতে পারে এসব নিয়ে ভাবি না।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০
সন্যাসী বলেছেন: বাকিটুকুও দিয়ে দিলাম।
শয়তান বলেছেন: তাদের সকল কথায় প্রভুপাদ
--- এবার এই প্রভুপাদ ( নাম শুইন্নাই হা হা গরাগরি ) নিয়া কিছু কন । এরম অদ্ভুত আর হাস্যকর নামের মাজেজা কি
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৮
লেখক বলেছেন: লেখক বলেছেন: এর পুরো নাম সম্ভবত শ্রীল আনন্দ শ্রীমৎভাগবত ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ। তাহারা উনাকে প্রভুপাদ বলিয়াই ডাকিয়া থাকে। অর্থ বলিতে পারিনা তবে 'ষষ্ঠী তৎপুরুষ' করলে হা হা গড়াগড়ি না দিয়ে উপায় নেই। আমি লিখতে গিয়ে একদফা হেসে ফেলেছি।
৩০. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:২৬
সজীব আকিব বলেছেন: ভালো লেগেছে সন্যাসী ভাই।
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৯
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩১. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০৮
মনির হাসান বলেছেন: সুপার্ব ম্যান সুপার্ব। পোস্ট, কমেন্ট, রিপ্লাই ....... সুপার্ব।
অনিগিরির ৩নং স্রেফ জুলুম হইছে। হা হা হা হা হা
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:২৪
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, মনির ভাই। আমার সামুতে অর্ন্তভূক্তি কিন্তু আপনার এই পোস্টটা দেখে। একথা আপনাকে বলা হয়নি। কোন কারণে গুগলে বাংলা লিখে সার্চ দিতে গিয়ে আপনার পোস্টটা বেরিয়ে গিয়েছিল। তার আগে ব্লগিং কী তাই জানতাম না। নিজের চিন্তাভাবনাকে ভাই-বন্ধুদের দর্শিত করেছি। কিন্তু প্রকাশ করার স্থান পেতাম না। আপনার প্রতি আমার অনেক কৃতজ্ঞতা।
৩২. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৯:২৮
অরণ্য সৌভিক বলেছেন: @শয়তান: যতদুর জানি প্রভুপাদ ইসকনের প্রবক্তা। হিন্দু ধর্মে কনভার্ট করা নিষেধ। তাই ইসকনের ভক্ত, যারা অন্যান্য ধর্ম থেকে এসেছে তারা অনেক ক্ষেত্রই নিজেদের হিন্দু না বলে ইসকন বলে পরিচয় দেয়। ওদের মটো হচ্ছে ধর্ম না বদলাও শুধু কৃষ্ণনাম কর। আর্লি ৭০এ এদের বিকাশ ঘটে। আমেরিকা থেকে। প্রচুর হিপি সদস্য হয়েছিল তাই পপুলারিটি পায়। এরা কট্টর ভাবে নিরামিশশাষী। অন্যান্য ধর্মীয় ভণ্ডদের মতো এরাও নিজেদের দল ভারী করতে মানুষকে বলে, আমাদের ডোনেশন না দিলেও শুধু একবার হরি নাম বল। দুপুরে ক্ষুধা লাগলে আগে মাঝে মাঝেই ওদের ওখানে যেতাম। ফ্রি খাওয়া। কিন্তু কিছুদিন গ্যালেই চাঁদা চাওয়া শুরু করে।
৩৩. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৫১
কালা কাশেম বলেছেন: সবাই সাবধান :::::- বাকসালী,জামাতী আর সকল ধরনের পাগলা কু...।যেমন-নাস্তিক।
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৭
লেখক বলেছেন: সবাই কালা কু.... হইতে সাবধান।
৩৪. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:০৬
রাজসোহান বলেছেন:
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৬
লেখক বলেছেন: আমারে এইরাম একটা প্রোপিক বানিয়ে দিতে পারেন? আমি কম্পিউটার বিষয়ে বিশেষঅজ্ঞ। আপনার প্রোপিকটা সুন্দর লাগছে।
৩৫. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ১।নাস্তিকদের বেশিরভাগই আস্তিক-নাস্তিক বিতর্ককে ব্লগীয় বিনোদন হিসেবেই নেয় বলে মনে করি। কিন্তু আস্তিক ভাইদের আবার আঘাতের ব্যাপার আছে। তারা আঘাত পান তবে সে আঘাত গুরুতর নয়। এখনো কেউ আহত হয়ে হাসপাতাল বা পাবনায় গিয়েছেন বলে কোন পোস্ট পাওয়া যায়নি।
তার মানে কি নাস্তিকরা আস্তিকদের আঘাত করাটাকে বিনোদন হিসেবে দেখেন? তাহলে ত বলতে হবে এরা সবাই মেন্টালি sick. আমার মনে হয় না
কোন নাস্তিকও আপনার সাথে এই ব্যাপারে একমত হবে।এটা কেমন চিন্তাধারা?
২।'ভূতে বিশ্বাস করলেও কিছুটা করা যায়, তবে হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলির আজগুবি কাহিনীগুলো বিশ্বাস করা যায় না।' তাই বলে হিন্দু ধর্মকে আমি উড়িয়ে দিচ্ছি না।
বিশ্বাস করা যায় না আবার উড়িয়ে দিচ্ছি না।দুটো কথা কেমন পরস্পর বিরোধী হয়ে গেল না?আপ্নার নিজের ব্যক্তিগত বিশ্বাস কি?
৩।হিন্দু ধর্মের চর্চা কিছু স্থানভি্ত্তিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রথা, আচার, ঐতিহ্যকে ঘিরে। (মূলত ইসলাম ধর্মও তাই, তবে সেটা আরবীয় সংস্কৃতি।) যা একদিকে যেমন আমাদের বাঙালী/উপমহাদেশীয় সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে, তেমনি বিনোদন/খাওয়া-দাওয়া কেন্দ্রিক এসব অনুষ্ঠানগুলো সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের আনন্দের খোরাক হিসেবে কাজ করে।
তার মানে কি ইসলাম ধর্ম আরবীয় সংস্কৃতির বিকাশ ঘটিয়ে বাঙালী/উপমহাদেশীয় সংস্কৃতিকে ধবংস করছে? একজন মুস্লিম হিসেবে আমার চোখে কখনো এমন কিছু পরেনি।আর ধর্মের চর্চা কিছু স্থানভি্ত্তিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রথা, আচার, ঐতিহ্যকে ঘিরে হলে তো স্থানভেদে নতুন ধর্মের সৃষ্টি হত।আমরা দেশে দেশে নতুন ধর্ম পেতাম।তাই না? তা কি হইসে?
৪।"বেহেশতে মুসলমানদের জন্য এত হুরের ব্যবস্থা করা হলো আর বেচারা হিন্দুদের জন্য স্বর্গে কোন অপ্সরী থাকবে না"-সম্ভবত এই কারণেই হিন্দু ছেলেপেলে ঈমানে জোস পায় না। ব্যাটা ভগবাণ পক্ষপাতদুষ্ট।
আপনি এখানে ঈমান মানেই বুঝেন নাই।ঈমান মানে বিশ্বাস।বিশ্বাস করার জন্য কি অপ্সরীর লোভ দেখাতে হয়? অদ্ভুত আপনার বিশ্বাস।
৫।ভাবছি আমি নিজেই (জন্মসূত্রে হিন্দু) একখান নতুন হিন্দু ধর্মগ্রন্থ লিখব যাতে স্বর্গে প্রতিটি পুরুষের জন্য ৭০০০০ অপ্সরীসহ আরো বিবিধ ব্যবস্থা থাকবে (অশ্লীল বলে এখানে লেখা গেল না)।
আপনার কি মনে হয় না আপনি এখানে একটা ধর্মের প্রতি চরম অসম্মান প্রদরশন করলেন?চাইলেন আর ধর্মগ্রন্থ লিখে ফেললেন? এটা কি?আর জন্মসূত্রে হিন্দু এই কথাটা কেন বললেন? মানুষের ধর্মীয় পরিচয় তার বিশ্বাস
দিয়েই হওয়া উচিত? নাকি তার জন্ম পরিচয় দিয়ে?
৬।আস্তিকদের কাছে ঈশ্বর/ধর্মগ্রন্থ সকল সমালোচনার উর্ধে, কিন্তু নাস্তিকদের কাছে ঈশ্বর/ধর্মগ্রন্থগুলোই প্রধান সমালোচনার বিষয়।
কেন? কারও ব্যক্তিগত বিশ্বাস যদি সমাজ বা অন্য কারো কোন ক্ষতি না করে তাহলে তো তার সমালোচনা করার অধিকার কারো নাই। তাই না?
৭।নাস্তিক ভাইয়েরা কোরান-হাদিস ঘেটে পঁচা ডিম বের করে ছুড়তে থাকে আস্তিক ভাইদের পোস্টে আর আস্তিক মুসলমান ভাইয়েরা কিছুক্ষণ উল্টা-পাল্টা যুক্তি দিয়ে হাপিয়ে উঠে চলে যায় সরাসরি গুতে।
আপনি কি কখনো কোরান-হাদিস পড়ছেন?পঁচা ডিম দিয়ে কি বঝাতে চাইলেন? আর কি কি উল্টা-পাল্টা যুক্তি দেখলেন?একটু বিস্তারিত ব্যাখা করবেন?
৮।হিন্দুদের অবতারবাদ এবং ইসলামের পয়গম্বরবাদ দুটিই অযৌক্তিক বিষয়।
অবতারবাদ কি জানিনা তবে কিভাবে পয়গম্বরবাদ অযৌক্তিক বিষয় হল? এই বিষয়ে আপনি কদ্দুর জানেন?আমার মনে হই আপনার আরও পড়াশোনা করে ধর্ম বিষয়ে কথা বলা উচিত।
আর ৮ নং কমেন্টের জবাবে কিছু বলবেন আশা করি।
ধন্যবাদ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:০৯
লেখক বলেছেন: আপনি লাইন বাই লাইন পয়েন্ট আউট করে কমেন্ট করেছেন দেখে ভাল লাগলো। কিন্তু কিঞ্চিত গ্রে ম্যাটার সংকটে কোন লাইনই অনুধাবন করতে পারেননি।
--------------
তার মানে কি নাস্তিকরা আস্তিকদের আঘাত করাটাকে বিনোদন হিসেবে দেখেন? তাহলে ত বলতে হবে এরা সবাই মেন্টালি sick. আমার মনে হয় না কোন নাস্তিকও আপনার সাথে এই ব্যাপারে একমত হবে।এটা কেমন চিন্তাধারা?
মেন্টালি সিক লোকজন বিনোদন বোঝে না যেমন আপনি এই পোস্টের বিনোদন ধরতে পারেননি। আর নাস্তিকরা যে আমার সাথে একমত তা নাস্তিকদের কমেন্টেই বুঝতে পারছেন। আশা করি এবার এন্টেনা কাজ করবে।
---------------
বিশ্বাস করা যায় না আবার উড়িয়ে দিচ্ছি না।দুটো কথা কেমন পরস্পর বিরোধী হয়ে গেল না?আপ্নার নিজের ব্যক্তিগত বিশ্বাস কি?
বিশ্বাস করা যায় না বলছি হিন্দু ধর্মের আজগুবি গল্পের ব্যাপারে। আর উড়িয়ে দিচ্ছিনা বলছি সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটে (আপনার ৩ নং পয়েন্ট দ্রষ্টব্য)
---------------
তার মানে কি ইসলাম ধর্ম আরবীয় সংস্কৃতির বিকাশ ঘটিয়ে বাঙালী/উপমহাদেশীয় সংস্কৃতিকে ধবংস করছে? একজন মুস্লিম হিসেবে আমার চোখে কখনো এমন কিছু পরেনি।আর ধর্মের চর্চা কিছু স্থানভি্ত্তিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রথা, আচার, ঐতিহ্যকে ঘিরে হলে তো স্থানভেদে নতুন ধর্মের সৃষ্টি হত।আমরা দেশে দেশে নতুন ধর্ম পেতাম।তাই না? তা কি হইসে?
এ ব্যাপারে আপনার অন্ধত্ব ছাড়া আর কিছুই বলার নেই। চোখ বুজে থাকলে কিছুই দেখতে পাবেন না। আপনি হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানেন না। যে দুর্গা পূজাকে বাঙালী হিন্দুদের সবচেয়ে বড় উৎসব বলে মানে ভারতের বেশিরভাগ প্রদেশে তা হয়ই না। উৎসব শব্দটা খেয়াল কৈরেন নইলে কিন্তু খেই হারিয়ে ফেলবেন, এন্টেনাতে কাজ করবে না। ঈদও কিন্তু উৎসব, এটাও মাথায় রাইখেন।
------------------
আপনি এখানে ঈমান মানেই বুঝেন নাই।ঈমান মানে বিশ্বাস।বিশ্বাস করার জন্য কি অপ্সরীর লোভ দেখাতে হয়? অদ্ভুত আপনার বিশ্বাস।
শুধু অপ্সরীর লোভ নয় সাথে দোজখের ভয়ও দেখাতে হয়। দোজখের কথা উল্লেখ করিনি বলে মাফ কইরা দিয়েন। আর অদ্ভুত আমার বিশ্বাস নয়, ভুল বলেছেন। ওটা হবে উদ্ভট আপনার ভাবনা।
----------------
কেন? কারও ব্যক্তিগত বিশ্বাস যদি সমাজ বা অন্য কারো কোন ক্ষতি না করে তাহলে তো তার সমালোচনা করার অধিকার কারো নাই। তাই না?
যা সত্য তাই বলেছি। এর মধ্যে আমার নিজের কোন মতামত নেই।
------------------
আপনি কি কখনো কোরান-হাদিস পড়ছেন?পঁচা ডিম দিয়ে কি বঝাতে চাইলেন? আর কি কি উল্টা-পাল্টা যুক্তি দেখলেন?একটু বিস্তারিত ব্যাখা করবেন?
এইখানে একটা পঁচা ডিম আছে আর উল্টা-পাল্টা যুক্তি দেখলে এইখানে যান। এরকম হাজারো উদাহরণ আছে ব্লগে।
--------------------
অবতারবাদ কি জানিনা তবে কিভাবে পয়গম্বরবাদ অযৌক্তিক বিষয় হল? এই বিষয়ে আপনি কদ্দুর জানেন?আমার মনে হই আপনার আরও পড়াশোনা করে ধর্ম বিষয়ে কথা বলা উচিত।
অবতারবাদ কী তাই জানেন না আবার আমারে কন আরো পড়াশুনা করে আসতে ভালু। পয়গম্বরবাদ এবং অবতারবাদ দুটোই ভৌগলিক দোষে দুষ্ট।
অনেক বুঝালাম এবার যদি না বোঝেন তাহলে মাথায় ঠাণ্ডা পানি দেন। তারপরও না বুঝলে আমারে একটা মাইনাস দিয়ে যান। গুড নাইঠ।
আট নং কমেন্টটা যে বিশ্লেষণ এইটা আপনার মাথায় ধরেনি।
৩৬. ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:০১
অরণ্য সৌভিক বলেছেন: আমি, তুমি আমরা-এর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে একজন নাস্তিক হিশেবে আমি আমার চিন্তায় উত্তরগুলো দেওয়ার চেষ্টা করছি।
১। আসলে নাস্তিক হিশেবে আমার অনুভূতি না, ধর্মগুলোকেই নির্মল বিনোদনের ব্যাপার-স্যাপার বলে মনে হয়। ব্লগে কিন্তু আসলে দেখা যায় নাস্তিক পোস্টের চাইতে আস্তিক পোস্ট বেশি আসে। এবং পোস্টে বিভিন্নভাবে ইহুদী-নাসারা এবং সবচাইতে ঘৃণ্য দেখানো হয় নাস্তিকদের। এখন বলুন কোন সুস্থ্য মানুষ তার বিরুদ্ধে আরেকজন সুস্থ্য মানুষের যুক্তি শুনতে পারে, কিন্তু কাল্পনিক কিতাবের হাস্যকর যুক্তি শুনলে তারা অবশ্যই প্রতিক্রিয়া দেখায়। যেমন আপনাকে যদি বলা হয় আজ আমি উড়তে পারছি পাখির মতো আর এটা আপনি বিশ্বাস না করলে আপনি পাপী, লানতপ্রাপ্ত তবে আপনি যেভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবেন।
২। ভুতে বিশ্বাস করলেও হিন্দু ধর্মে করা যায় না, এটা হচ্ছে তুলনা আর হিন্দু ধর্মের অসাড়তার উদ্দেশ্য বলা কথা। যেমন মেয়েরা বলে মরে গ্যালেও অমুক ছেলেকে বিয়ে করব না। এটা মিন করে না সত্যিই সে বিয়ের বদলে মরতে রাজি আছে।
৩। ইসলাম ধর্মের প্রসার আমাদের আদি সংস্কৃতিকে ধ্বংস না করলেও ক্ষতিগ্রস্থ করেছে। যেমন, আমাদের সংস্কৃতির সাথে ওত-প্রোতভাবে জড়িয়ে আছে নাচ-গান। কিন্তু ইসলামে এ দু'টো নিষেধ। আমাদের দেশে যদিও পালন করা হয়, কিন্তু ইসলাম সঠিক ভাবে পালন করলে এগুলো কুফরী।
৪। ঈমান মানে বিশ্বাস। জ্বি-না। ঈমান মানে ভয়। ধর্মগুলো মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে ঈমান বজায় রাখছে। আজ যদি মুসলমান কেউ তার জিএফ সাথে বিয়ের আগে সেক্স না করে তবে শাস্তির ভয়ে। বলুন তো ধর্মগুলোতে কি বলেছে, এটা করবে না, ওটা করবে না। কারন কি? শাস্তি হবে তা হলে। আর শাস্তির সাথে হুরের ব্যাপারগুলো-ও।
৫। জ্বি ওটা কোন ব্যাপার নয়। যদি হাজার-হাজার বছর আগে কেউ লেখতে পারে তবে এখনো লেখা সম্ভব কুরআন-গীতা। হয়তো ভাষার ধরণ ভিন্ন রকম হবে। কারন শত বছরে মানুষের ভাষার ব্যবহার ধরণ পাল্টে গ্যাছে।
৬। ক্ষতির সংজ্ঞা কিন্তু ভিন্ন। ধর্মগুলো সাম্প্রদায়িকতার মাধ্যমে সকলের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি করছে। আজ বাংলাদেশের কিন্তু ইসরাইলের সাথে বিবাদের দরকার ছিল না। ওদের সাথে লাভজনক ব্যবসায়-ও হতে পারত। কিন্তু ধর্মীয় কারনেই সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। কুরআনে বলা আছে, খ্রিস্ট-রা হচ্ছে সেই জাতি যারা আল্লাহর বিরাগ ভাজন হয়েছেন আর ইহুদীরা হল আরো নিকৃষ্ট। হিন্দু বা খ্রিস্ট ধর্মেও এক-ই অবস্থা। তবে এগুলো কি ক্ষতিকর নয়?
৭। পঁচা ডিম বলতে লেখক বোধ হয় ১৪০০ বছর আগের সো কলড পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বুঝিয়েছেন।
৮। অবতারবাদ পয়গম্বরের হিন্দু রূপ। একটি কাল্পনিক গ্রন্থে বর্ণিত আছে যে, বিভিন্ন সময়ে হিউম্যান লিমিটেশনের সুপার হিউম্যান আসবে পৃথিবীতে। এটাই তো পয়গম্বর তাই না?
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৮
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: অনেক বড়। সবটা পড়ে পরে আবার কথা বলছি তার আগে বলি যতটা সহজে একজন হিন্দু নাস্তিক হতে পারে ততটা সহজে একজন মুসলমান পারে না। হিন্দু ধর্ম পরিবর্তনশীল কিন্তু ইসলাম নয় কারন আমাদের ধর্ম অনেক গোড়া। এখানে ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নাই। যে কারনে আমি চারপাশের বেশীরভাগ হিন্দুদের ধর্ম সম্পর্কে অনেকটা উদাসীন থাকতে দেখি। তবে প্রতিবাদ যে হয় না তা নয় বিপ্লব ক্লান্তি নিয়মিত কিন্তু ব্লগে করে যাচ্ছে।কিন্তু মুসলমানদের ক্ষেত্রে সে সুযোগ নাই।
পোস্ট প্রসঙ্গে বলি যে পোস্ট দিয়েছেন তার প্রধান টার্গেট স্পষ্টতই ইসলাম ধর্মের বর্নণা অনুযায়ী হুর বেহেশত এসব এবং তাকে হালাল করার জন্য সাথে কিছুটা আপনার ধর্মের রং লাগিয়েছেন।
মোগাম্মদ এর বিয়ে নিয়ে অনেক পোস্টই আসে কৈ কৃষ্ঞর লীলাখেলা নিয়ে পোস্ট দিচ্ছেন না কেন?
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: পোস্টের বিষয়বস্তু দেখে হতাশ হইলাম!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৯
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: সব পোস্ট একরকম হয় না। এটা অবশ্য মালমশলা সংগ্রহের পোস্ট। পরে একটা পোস্ট আসবে এখানকার আলোচনার উপর,লক্ষ্য রাখবেন।
৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০২
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২১
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: আমি সম্পুর্ন একমত
৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৩
নিমপাতা১২ বলেছেন: যাবতীয় হিন্দু যারা মুসলমানদের নাম নিক নিয়ে সামুতে ব্লগিং করে তাদের আয়োজন করা দেখে খুশি হলাম, ধন্যবাদ আপনাকে, এমন একটি নাস্তিকের মহামিলন দেখে,
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৩
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: এর চেয়ে অনেক বড় পোস্ট আছে যেখানে উনারা সবাই আড্ডা দেয়
৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৫
নিমপাতা১২ বলেছেন: যাবতীয় হিন্দু যারা মুসলমানদের নাম নিক নিয়ে সামুতে ব্লগিং করে তাদের আয়োজন করা দেখে খুশি হলাম, ধন্যবাদ আপনাকে, এমন একটি নাস্তিকের মহামিলন দেখে,
৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৮
মন্দ-ভালো সাদা-কালো বলেছেন: তথাকথিত নাস্তিক আসলে হিন্দু তারা নাস্তিকদের ইমেজ নষ্ট করছে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৪
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: সবাই না যেমন এখানে আসা আসিফ আসলেই সে মুসলমান ঘরে জন্ম নিয়েছিল।
১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৫
মুক্ত আকাশ বলেছেন: সোজা উত্তর একটাই..ইসলাম সবচাইতে অনুসরনীয় ধর্ম..বেশির ভাগ ধর্মাবলম্বীরা শুধুই ধর্মগ্রন্থ পড়া আর বিশেষ দিনে উপাসনালয়ে যাওয়া নির্ভর..ইসলামে জীবনের সার্বিক দিকের বিস্তারিত বিধান দেয়া আছে..তাছাড়া কনভার্ট হওয়া বেশি লোক ইসলামকেই বেছে নিচ্ছে.,তাি নাস্স্তিকদের আলোচনা চলে ইসলাম নিয়ে..
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৯
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: হুমমমম
১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪০
বৈকুন্ঠ বলেছেন: শেষ লাইনডা যুক্তিসংগত হৈলনা। হিন্দু শব্দটাকি কোনো গালি? তাইলেতো মুসলমান এবং খ্রীস্টান এই শব্দগুলাও গালি।
তবে, গালি না হওয়া সত্যেও নাস্তিকরা নিজেদের হিন্দু ডাকতে শুনলে মাইন্ড খায় ক্যান?
আসেন, জবাব খোঁজার চেস্টা করি। আপনের পোস্ট থেইকা উদ্ধৃতি দেওয়া হৈল, পড়েন "নাস্তিক বলতে আমরা বুঝি যাদের কোনো সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাষ নাই।যাদের কোনো ধর্মবিশ্বাষ নাই................................................................................................... নাস্তিকরা তখনি নাস্তিক হতে পারবে যখন পৃথিবীর সকল ধর্মই তাদের কাছে অসার ও অর্থহীন বলে গণ্য হবে এর আগে নয়"
দেখেন, উত্তর আপনে নিজেই দিয়া রাখসেন। যেহেতু নাস্তিকের কাছে তাবৎ ধর্ম অসার কাজেই সে নিজেরে কোনো প্রচলিত ধর্মের অন্তর্ভুকত হিসাবে দেখতে নারাজ। তাই নাস্তিকরে আপনে হিন্দু বা মোসলমান বা কিরিস্টান যাই ডাকেন্না কেন, সে মাইন্ড খাইলে খাইতেও পারে।
আর নাস্তিকরা কেন শুধু ইসলাম নিয়া কপচায়? কারন, আমরিকার দোসর সৌদি আরবের টাকায় প্রচার প্রসারপ্রাপ্ত, মোল্লা এবং ফতোয়াতান্ত্রিক ওয়াহাবি কট্টরপন্থী ইসলামের প্রতি বিতৃষ্ণা এবং তাদের নিজেদের ইসলামি ব্যাকগ্রাউন্ড। আমার মনে হয় ব্লগের যে অধিকাংশ নাস্তিক মুসলিম পরিবার থেইকা আগত।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৫
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: আসছে ঠিকাছে কিন্তু সে যখন নাস্তিক হয়েছে তখন নিশ্চয় পড়াশোনা করেই হয়েছে। অন্য ধর্মগুলোতে কি কি ভুল আছে তা আমরা এখন জানতে চাই।অন্য ধর্মের সমালোচনাও তাদের করতে হবে নাহলে ভুল বুঝার অবকাশ থেকে যায়।
১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৩
নষ্ট কবি বলেছেন: ভাই ধর্ম কি সেটাই বুঝলেন না............আপনাকে আর কি বলবো???
আপনার মণ্গল হোক........
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৭
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: এটা ধর্ম নিয়ে পোস্ট না।হুজুর বা পুরোহিতদের পোস্টে যান।
১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: নীল_পদ্ম বলেছেন: নাস্তিকরা হিন্দু-মুসলিম ভাতৃত্ব নষ্ট করছে
১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৬
কঠিনলজিক বলেছেন: ১৬. ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৪ আসিফ মহিউদ্দীন বলেছেন: এক কাম করেন ভাই, পাচ জনের একটা আস্তিক গ্রুপ বানান, আমার সাথে তর্কে নামেন, দেখি মাজায় কত জোর। রাজি থাকলে নাম দেন কে কে তর্কে নামবো।
@আসিফ আমি একাই তর্ক করতে রাজি আছি। সমস্যা হইলো তর্কের ফলাফল কি ?
তর্কের উদ্দেশ্য কি ? সেটা পরিস্কার করেন কেন এবং কি নিয়া তর্ক করতে চান ?
১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৬
লালসালু বলেছেন: চ্রম
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৫
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: খবর কি লালসালু?
১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৯
গিগাবাইট বলেছেন: হিন্দু ধর্ম নিয়ে নাস্তিকরা লেখে না তার একটা কারণ হতে পারে হিন্দু "হয়রান" এবং হিন্দু "শান্ত" ধরনের লোকজন ব্লগে নাই, বিপ্লব কান্তি নামে একজন আছেন, কিন্তু তাকে বুঝ দেয়ার কাজ আস্তিক ভাইগণ করে ফেলেন।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২২
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: তাহলে ব্যাপারটা এই দাড়াল নাস্তিকরা ব্যাক্তিবিদ্বেষ থেকে ব্লগিং করে ধর্মের প্রতি ক্ষোভ ঝাড়ে। নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকে নয?
১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৫
গিগাবাইট বলেছেন: Click This Link
এই লিঙ্ক এ যান, এই ধরণের আবলামির অনেক উদাহরণ আছে, হয়রান-শান্ত টাইপ এর মানুষ এর অভাব নাই, কেউ একটু চালাক, কেউ বোকা, আর কোন পার্থক্য নাই।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৩
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: সো?
১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২০
গিগাবাইট বলেছেন: এখন রিভার্স, এন্টি রিভার্স আরো এতরকম খেলা শুরু হইছে, যে মনে হয় ব্লগ একটা মারামারির জায়গা। অথচ এটা একটা আলোচনার জায়গা। আপনার এই ক্লিয়ার কাট নিক দিয়েই কয়েকদিন আগে নাস্তিক বয়কট আন্দোলন করলেন। এখন আবার নাস্তিকদের আলোচনায় ডাকলেন।এসব একেবারেই ছেলেমানুষি।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৬
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: বয়কট চলছে।১ নং কমেন্ট দেখুন।
আর এ পোস্টের অন্য একটা উদ্দেশ্য আছে ৬ নং এর রিপ্লাই দেখলে বুঝবেন। অযথা নিজে পরিশ্রম না করে যে তথ্যগুলো দরকার সেগুলো আপনাদের দিয়ে বের করে আনছি।
১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২১
কঠিনলজিক বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দিনের প্রিয় পোস্ট
Click This Link
২০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৩
গিগাবাইট বলেছেন: মহিউদ্দিন ভাই, এনারা বয়কট এ বিশ্বাসি, আলোচনা করতে চাইলে ঘৃণা ছড়াত না। কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৮
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: আমি ব্যাক্তিগতভাবে ভন্ডদের ঘৃণা করি এবং করেই যাব। পোস্ট রিলেটেড কমেন্ট থাকলে করবেন নাহলে আপনার কমেন্ট এর আর রিপ্লাই আসবে না।
২১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩১
গিগাবাইট বলেছেন: ব্যক্তিগত ভাবে আমিও ভন্ডদের ঘৃণা করি, তাই আপনার এই পোস্ট রে টাটা।
২২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৯
কঠিনলজিক বলেছেন: গিগাবাইট বলেছেন: মহিউদ্দিন ভাই, এনারা বয়কট এ বিশ্বাসি, আলোচনা করতে চাইলে ঘৃণা ছড়াত না। কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
বয়কট প্রচন্ড রকম ফলপ্রসু প্রমাণীত হইছে। গত ১৫ দিনে নাস্তিক দের পোস্টের সংখ্যা এবং পোস্টের হিট তুলনা করলেই পরিস্কার হয়ে যাবে।
কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
নাস্তিক আবার আস্তিক বয়কট করবো? হাস্যকর কথাবার্তা!! নাস্তিক রা হলো পরজীবি । এদের অস্তিত্বই টিকে আছে"প্রতিক্রিয়াশীল আস্তিক" দের বদৌলতে। কম্বল বাছলে কি আর কিছু থাকবো ? আস্তিক রা বয়কট করলে তো নাস্তিক দের পোস্ট পড়ার জন্য ভাড়া কইরা লোক জন আনতে হইবো !!
সংখ্যা লঘূ রা যে সংখ্যাগুরু রে "বয়কট" করতে পারে এই ধারনা প্রথম বার দেখলাম।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৮
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: বয়কট আসলেই খুব কাজে দিচ্ছে। ওরা পাগল হয়ে যাওয়ার উপায়।এরা এই ব্লগে আসেইত ঝগড়া আর চুলকাচুলকী করতে। এরা আবার করবে বয়কট।
২৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৪
শোভন এক্স বলেছেন: ছোট বেলায় আমরা সবাই লাল পিঁপড়াকে হিন্দু পিঁপড়া, আর কালো পিঁপড়াকে মুসলমান পিঁপড়া বলে জানতাম। কারন কালো পিঁপড়া কামড়াতোনা। লালটা কামড়ালে জ্বালা করতো। সাম্প্রদায়িকতার বীজ আমাদের মনে ছোটবেলা থেকেই রোপন করার চেস্টা করা হয়ে থাকে। আপনার মতো যারা স্টুপিড তারা কখনোই এই চিন্তাধারা থেকে বের হয়ে আসতে পারেনা। মূর্খই থেকে যায় চিরকাল।
২৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫০
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: পোস্ট রিলেটেড না হলে ভন্ডদের আর কোনো কমেন্ট রিপ্লাই দেওয়া হবে না।
২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫১
২৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০১
বৈকুন্ঠ বলেছেন: কীবোর্ড চাপতে কস্ট লাগে। ধর্মের মতন একটা ফালতু ব্যাপার নিয়া সেই কস্ট করতে কোনো নাস্তিক রাজি হৈব বৈলা মনে হয় না। তাছারা নাস্তিক মানেই বাই ডিফল্ট সব ধর্মের দোষগুনের গবেষনা ভিত্তিক পোস্ট ছাপতে বাধ্য নাকি?
আপনেরে আগের কমেন্টে বল্লাম যে বাংলাদেশে যেহেতু কট্টরপন্থী ওয়াহাবী মুসলমানদের উৎপাৎটা ইট্টু বেশি তাই নাস্তিকদের পোস্টে এবং কমেন্টে ইসলাম বিদ্বেষের ছায়া।
আমি মনে করি ধর্ম নামক ফিলোসফির একটা মহান উদ্দেশ্য থাকা উচিৎ। সেই ক্ষেত্রে যখন দেখা যায় ধর্মীয় ঝান্ডার তলে ঘৃনাবাদী , সহিংস এবং সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্পে ঠাসা মানুষ তখন সাধারন বিবেক ধর্মের দিক থেইকা মুখ ফিরায়া নিতে বাধ্য। একি কথা যেমন আপনের জন্য প্রযোজ্য তেমনি আপনের জাতভাই বিপ্লবকান্তির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৪
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: কিবোর্ড চাপতে কষ্ট লাগে আবার দিনরাত ইসলাম নিয়ে ব্লগে লাফান কেন? তখন কষ্ট হয় না? ভন্ডামীর চুড়ান্ত দেখান আপনারা।
কেন করবেন না? দোষ কি শুধু এক ইসলামের? তাহলেত আপনি হয় সাম্প্রদায়িক নাহয় অন্য ধর্মর ভুল সম্পর্কে উদাসীন।
এই কথা আপনার বলার আগেই আসিফ তার পোস্টে বলেছে যা আমি আগেই বলেছি এবং তার আগে প্রশ্নও রেখেছি কেন অন্তত তিনভাগের একভাগ অন্য ধর্মবিদ্বেষী পোস্ট আসবে না? ধর্মের নীচে কতটা সাম্প্রদায়িকতা আছে তা আপনি বুঝেন যতটা আমি বুঝি আপনি ধর্ম নিয়ে কতটা ব্যবসা জানেন।
২৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২০
বৈকুন্ঠ বলেছেন: বুঝলাম না আপনে কি কোনো কমেন্ট পুরাটা পড়েন্না নাকি? এক লাইন কৈরা পড়েন?
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৬
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: আমি একলাইন করে বুঝতে এবং বুঝাতে চেষ্টা করি।কাছিমের মত স্বভাব আমার।
২৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৪
রাতমজুর বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৮
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: আপনার বক্তব্য পড়ে আমি যারপরনাই কৃতজ্ঞবোধ করছি। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ পানি মহাশয়।
২৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:২৫
আরফহোস বলেছেন: ইসলাম ধর্ম ছাড়া অন্য কোন ধর্মে যদি যুক্তি যুক্ত কিছু থাকত তবে ঐ ধর্ম নিয়াও অবশ্যই কথা উঠত। নাই কিছু কি বলবে। আসলে ইসলাম ছাড়া সবই নাস্তিকদের মত মনগড়া।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৯
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: সহমত
৩০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৯
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: Click This Link
৩১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৬
মুসাফির সাইদুল বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২২
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: ধন্যবাদ
৩২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৮
এ.জে. মিন্টু বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দীন বলেছেন: এক কাম করেন ভাই, পাচ জনের একটা আস্তিক গ্রুপ বানান, আমার সাথে তর্কে নামেন, দেখি মাজায় কত জোর। রাজি থাকলে নাম দেন কে কে তর্কে নামবো।
এই কথা কইলে সবাই পিছলায়া যায়। যেমন এই আবালটা।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৬
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: ঐটার উত্তর চোখে পড়ে নাই আবাল
৩৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২০
কৌশিক বলেছেন: হো হো হো। হেভি ঝুম পাইলাম।
৩৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৮
মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: সামু ব্লগে নাস্তিক যারা আছে তারা আসলে বেশিরভাগই পরিকল্পিতভাবে ইসলাম বিদ্বেষী।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৮
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: সহমত
৩৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৮
জাহাজী পোলা বলেছেন: কঠিনলজিক বলেছেন: গিগাবাইট বলেছেন:
মহিউদ্দিন ভাই, এনারা বয়কট এ বিশ্বাসি, আলোচনা করতে চাইলে ঘৃণা ছড়াত না। কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
বয়কট প্রচন্ড রকম ফলপ্রসু প্রমাণীত হইছে। গত ১৫ দিনে নাস্তিক দের পোস্টের সংখ্যা এবং পোস্টের ঠহিট তুলনা করলেই পরিস্কার হয়ে যাবে।
কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
নাস্তিক আবার আস্তিক বয়কট করবো? হাস্যকর কথাবার্তা!! নাস্তিক রা হলো পরজীবি । এদের অস্তিত্বই টিকে আছে"প্রতিক্রিয়াশীল আস্তিক" দের বদৌলতে। কম্বল বাছলে কি আর কিছু থাকবো ? আস্তিক রা বয়কট করলে তো নাস্তিক দের পোস্ট পড়ার জন্য ভাড়া কইরা লোক জন আনতে হইবো !!
সংখ্যা লঘূ রা যে সংখ্যাগুরু রে "বয়কট" করতে পারে এই ধারনা প্রথম বার দেখলাম।
----------------------------------------
ঠিক ঠিক!!
হাসতে হাসতে পোইরা গেলাম!!!!!
৩৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: জাহাজী পোলা বলেছেন: কঠিনলজিক বলেছেন: গিগাবাইট বলেছেন:
মহিউদ্দিন ভাই, এনারা বয়কট এ বিশ্বাসি, আলোচনা করতে চাইলে ঘৃণা ছড়াত না। কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
বয়কট প্রচন্ড রকম ফলপ্রসু প্রমাণীত হইছে। গত ১৫ দিনে নাস্তিক দের পোস্টের সংখ্যা এবং পোস্টের ঠহিট তুলনা করলেই পরিস্কার হয়ে যাবে।
কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
নাস্তিক আবার আস্তিক বয়কট করবো? হাস্যকর কথাবার্তা!! নাস্তিক রা হলো পরজীবি । এদের অস্তিত্বই টিকে আছে"প্রতিক্রিয়াশীল আস্তিক" দের বদৌলতে। কম্বল বাছলে কি আর কিছু থাকবো ? আস্তিক রা বয়কট করলে তো নাস্তিক দের পোস্ট পড়ার জন্য ভাড়া কইরা লোক জন আনতে হইবো !!
সংখ্যা লঘূ রা যে সংখ্যাগুরু রে "বয়কট" করতে পারে এই ধারনা প্রথম বার দেখলাম।
----------------------------------------
ঠিক ঠিক!!
হাসতে হাসতে পোইরা গেলাম!!!!!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৩
ক্লিয়ার কাট বলেছেন:
৩৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১০
একলা বগ বলেছেন: স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: জাহাজী পোলা বলেছেন: কঠিনলজিক বলেছেন: গিগাবাইট বলেছেন:
মহিউদ্দিন ভাই, এনারা বয়কট এ বিশ্বাসি, আলোচনা করতে চাইলে ঘৃণা ছড়াত না। কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
বয়কট প্রচন্ড রকম ফলপ্রসু প্রমাণীত হইছে। গত ১৫ দিনে নাস্তিক দের পোস্টের সংখ্যা এবং পোস্টের ঠহিট তুলনা করলেই পরিস্কার হয়ে যাবে।
কোন নাস্তিক কখনো এভাবে ঢাকঢোল পিটিয়ে "আসুন আস্তিক বয়কট করি" টাইপ ছ্যাব্লামি করে নাই।
নাস্তিক আবার আস্তিক বয়কট করবো? হাস্যকর কথাবার্তা!! নাস্তিক রা হলো পরজীবি । এদের অস্তিত্বই টিকে আছে"প্রতিক্রিয়াশীল আস্তিক" দের বদৌলতে। কম্বল বাছলে কি আর কিছু থাকবো ? আস্তিক রা বয়কট করলে তো নাস্তিক দের পোস্ট পড়ার জন্য ভাড়া কইরা লোক জন আনতে হইবো !!
সংখ্যা লঘূ রা যে সংখ্যাগুরু রে "বয়কট" করতে পারে এই ধারনা প্রথম বার দেখলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২
ক্লিয়ার কাট বলেছেন: যেহেতু নাস্তিকদের নিয়েই এই পোস্ট তাই তাদের কমেন্ট রিপ্লাই দেওয়া হবে।