![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যারা অন্ধত্ব ও গোড়ামিত্ব পরিহার করে সত্য ও সুন্দরের আশ্রয়ে নিজেদের জীবনকে আলোকিত করতে চায় আমি তাদের দলে। মানবতার কল্যানই আমার একমাত্র কাম্য,স্বপ্ন ও সাধনা।
আদিকাল থেকে মানুষ আকাশ বলতে বোঝে আমরা উপর দিকে তাকালে যে সুবিসত্মৃত নীলিমা দেখতে পাই সেটিকে৷ মহাবিশ্ব বলতে মানুষ এ সুবিশাল পৃথিবী (পৃথিবী সুবিশাল !!!) আমাদের উপর সুবিসত্মৃত বিশাল নীলিমা এতদুভয়ের সমন্বয়ে এ মহাবিশ্ব৷ আর এ আকাশ সম্পর্কে বহু কল্প কাহিনী রচিত হয়েছে৷ মানুষ ধারণা করতে আমাদের উপর অনেক উঁচুতে এ আকাশের অবস্থান যা কনক্রিট জাতীয় কোন কিছু দ্বারা নির্মিত যা আমাদের উপর ছাদের মত হয়ে আছে৷ মানুষ কল্পনা করত স্রষ্টার কি ৰমতা যে এ সুবিশাল আকাশ কোন প্রকার খুটি ছাড়া কিভাবে অটুট রেখেছেন৷ মানুষ ধারনা করতো এ আকাশের উপর স্রষ্টার বিশেষ সৃষ্টি বসবাস করে৷ আরো ধারণা করতো এ আকাশের উপর হয়ত এরম্নপ আরো অনেক আকাশ রয়েছে৷ এ যমিন সম্পর্কেও বহু কল্প কাহিনী রচিত হয়েছে৷ মানুষ মনে করতো মাটির অতল গহবরে আরো অনেক জগত রয়েছে৷ এমনকি এখনও যারা মহাবিশ্ব সম্পর্কে স্বচ্ছ জ্ঞান রাখে না তাদের অনেকে এরম্নপ ধারণা পোষণ করে থাকে৷
বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষ এ মুর্খতাসূলভ ধারণা থেকে অকেটা বেরিয়ে আসতে পেরেছে৷ মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিজ্ঞানের সুপ্রতিষ্ঠিত জ্ঞান থেকে এ পর্যনত্ম যে ধারণা পাওয়া যায় তা হল- আমরা যে সুবিশাল নীলিমাকে আকাশ বলি সেটা অবশ্য সূর্যের রঙের খেলা ছাড়া কিছু নয়৷ আর এ পৃথিবী মহাবিশ্বের তুলনায় মোটেও সুবিশাল নয়৷ সুবিশালতো নয়ই বরং এ পৃথিবীকে ৰুদ্র একটি সৃষ্টি বললেও ভূল হবে৷ আমাদের এ পৃথিবী যে গ্যালাঙ্েিত রয়েছে সে গ্যালাঙ্রি মানচিত্র আঁকলে আমাদের সূর্যকে দেখা যায় একটি ৰুদ্র বিন্দু যা আমাদের এ পৃথিবীর চেয়ে লৰ গুণ বড়৷ আর আমাদের এ সুবিশাল পৃথিবী!! সে মানচিত্রে পৃথিবীকে খালি চোখে দেখাও যায় না৷ এ গ্যালাঙ্ িসুবিশাল!!! আমাদের এ গ্যালাঙ্েিক যখন ক্লাস্টার অব গ্যালাঙ্রি সাথে তুলনা করা হয় তখন আমাদের এ গ্যালাঙ্ িবেচারাকে দেখা যায় এক অতি ৰুদ্র বিন্দুর আকৃতিতে৷ আমাদের অবস্থান কোথায়! পৃথিবী ও তথাকথিত আকাশ যদি এতদুভয়ের সমন্বয়কে মহাবিশ্ব বুঝাতো তাহলে মানুষকে সৃষ্টির সেরা জীব বলাতে অযৌক্তিক মনে হয় না৷ কারণ এ পৃথিবের বুকে প্রাণী জগতের মধ্যে সব দিক দিয়েই মানুষ শ্রেষ্ঠ৷ কিন্তু মহাবিশ্বের সাথে আমাদের পৃথিবীর তুলনা করলে আমরা কত ৰুদ্র ও নগণ্য তা বলার অপেৰা রাখে না৷ এ মহাবিশ্বের মাঝে আমাদের পৃথিবীর মত এরম্নপ হাজার হাজার গ্রহ (যেখানে মানুষের চেয়ে বুদ্ধি-বৃত্তি সহ অন্যান্য সকল দিক থেকে শ্রেষ্ঠতর প্রাণী থাকতে পারে) যে নেই তারই কি গ্যারান্টি আছে?
আল-ক্বুরআনে আকাশ ও মহাবিশ্ব সম্পর্কে যে প্রতিচ্ছবী একেছে তা আদিকাল থেকে মানুষ এ সম্পর্কে যে ধারণা পোষণ করতো তার চেয়ে বেশি কিছু নয়৷ নিম্নে আকাশ ও পৃথিবী সম্পর্কে আল ক্বুরআনের কিছু বক্তব্য তুলে ধরা হল
আকাশকে ছাদ হিসাবে গণ্য করা হয়েছে:
আকাশ নাকি চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে (আকাশ কি কনক্রিট জাতীয় কিছু)
تَكَادُ السَّمَاوَاتُ يَتَفَطَّرْنَ مِنْهُ وَتَنشَقُّ الْأَرْضُ وَتَخِرُّ الْجِبَالُ هَدًّا [١٩:٩٠]
(সেদিন আকাশসমূহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে, জমিন ফেটে যাবে এবং পাহাড় ভেঙ্গে পড়বে)
আকাশ খুটি ছাড়া টিকে রয়েছে (যেন এটা কনক্রিট জাতীয়):সুরা লোকমান:১০
خَلَقَ السَّمَاوَاتِ بِغَيْرِ عَمَدٍ تَرَوْنَهَا ۖ وَأَلْقَىٰ فِي الْأَرْضِ رَوَاسِيَ أَن تَمِيدَ بِكُمْ وَبَثَّ فِيهَا مِن كُلِّ دَابَّةٍ
(তোমরা দেখছ যে তিনি আকাশ সমূহ সৃষ্টি করেছেন কোন খুটি ছাড়া।আর তিনি যমিনে সুদৃঢ়ভাবে পাহাড়সমূহ স্থাপন করেছেন যাতে করে ইহা তোমাদেরকে নিয়ে হেলে না পড়ে এবং এতে তিনি সকল প্রকার প্রাণীর বিচরণ ঘটিয়েছেন)
তারকারাজি দ্বারা দুনিয়ার আকাশ সাজানো হয়েছে!কোন কোন তারকা নাকি শয়তান তাড়ানোর কাজে ব্যবহৃত হয়(যারা মহাবিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞান রাখে তারা না হেসে পারবে না):
إِنَّا زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِزِينَةٍ الْكَوَاكِبِ [٣٧:٦
(নিশ্চয়ই আমরা দুনিয়ার আকাশকে তারকারাজি দ্বারা সুসজ্জিত করেছি)
وَحِفْظًا مِّن كُلِّ شَيْطَانٍ مَّارِدٍ [٣٧:٧]
আর এজন্য যে ( আরও এজন্য তারকারাজি সৃষ্টি করা হয়েছে) উহা প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তান থেকে রক্ষার হাতিয়ার
সাতটি আকাশ ও সাতটি আকাশের অনুরুপ জমিন:
اللَّهُ الَّذِي خَلَقَ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ وَمِنَ الْأَرْضِ مِثْلَهُنَّ يَتَنَزَّلُ الْأَمْرُ بَيْنَهُنَّ لِتَعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ وَأَنَّ اللَّهَ قَدْ أَحَاطَ بِكُلِّ شَيْءٍ عِلْمًا [٦٥:١٢]
(তিনি আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সাতটি আকাশ এবং অনুরুপ জমিন যেখানে তাদের আদেশসমূহ অবতীর্ণ হয় এজন্য যে তোমরা জানতে পার যে আল্লাহ সর্বশক্তিমান এবং তার জ্ঞান সবকিছু পরিব্যপ্ত করে আছে)
আকাশ অনেক উচূতে (বিজ্ঞান বলে আমরাও মহাশূণ্য লক্ষ্ লক্ষ গ্রহ-নক্ষত্রের মাঝে ভেসে বেড়ায়, এখানে উচু নিচুর প্রশ্ন অপ্রাসাঙ্গিক):
وَإِلَى السَّمَاءِ كَيْفَ رُفِعَتْ [٨٨:١٨
(আর তোমরা কি আকাশের প্রতি লক্ষ কর না যে তিনি উহাকে কিভাবে উচুতে স্থাপন করেছেন)
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
সজা১২৩ বলেছেন: ভাই, ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। এটা আমার ব্যক্তিগত মতবাদ নয়, এটা আমার ব্যক্তিগত বুঝ। আর আপনি যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন সেটা আপনার ব্যক্তিগত বুঝ বা ধার করা বুঝ। আমি আকাশ সম্পর্কে কুরআনের বক্তব্যের উপর অভিযোগ করার পূর্বে আকাশ সম্পর্কে বিজ্ঞান কি বলে এবং পূর্বের মানুষের কি ধারনা ছিল তার উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি। আপনার মন্তব্য দেখে মনে হয়েছে মহাবিশ্ব সম্পর্কে আপনার পরিস্কার ধারনার অভাব রয়েছে।
এবার আসি আপনার মন্তব্যর কয়েকটি ব্যাখ্যা সম্পর্কে। ১।আপনি লিখেছেন “আকাশ চূর্ণ বিচূর্ণ হবে বলতে মনে হবে যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ছে আমাদের উপর”- আল্লাহ সুস্পষ্টভাবে বললেন আকাশ চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে, আর আপনি বললেন মনে হবে। আকাশ চূর্ণ হচ্ছে মনে হওয়া এক কথা আর চূর্ণ হওয়া ভিন্ন কথা। কুরআনের বক্তব্যের এমন ব্যখ্যা যা শব্দের মূল অর্থ পরিবর্তন করে তা কিভাবে গ্রহণযোগ্য হয়। যদি ধরে নেই চূর্ণ-বিচুর্ণ হবে বলতে আকাশ ভেঙ্গে পড়ছে মনে বুঝানো হয়েছে, তাও কি গ্রহণযোগ্য? কিয়ামত আসতে আসতে মানুষ আর সচেতন হবে যে আকাশ বলে কিছু নেই, সুতরাং ভেঙ্গে পড়ার মত কিছু নেই। তাই অনুরুপ মনে হওয়ারও কোন অবকাশ নেই।
২। যেখানে আকাশ বলতে বিজ্ঞান বলছে কিছু নেই, সেখানে খুটির প্রশ্নই অবান্তর।
৩। আপনি বলছেন আল্লাহ তারকারাজি বলতে উল্কা ছুটে পড়া বোঝানো হয়েছে। আরবী যে শব্দটি কুরআনে এসেছে তার অর্থ তারকার অংশও বুঝায় না বা উল্কাও বুঝায় না। শব্দটির অর্থ পূর্ণাঙ্গ তারকা। যদি ধরে নেই এর অর্থ উল্কা বুঝানো হয়েছে-প্রশ্ন হল উল্কা ছুটে পড়ার সাথে শয়তান তাড়ানোর কি সম্পর্ক রয়েছে? শয়তান তাড়াতে উল্কা লাগবে কেন? যদি শয়তান তাড়াতে উল্কার প্রয়োজনও হয়ে থাকে, উল্কা নিক্ষিপ্ত হবে ঠিক তখনই যেই মাত্র শয়তান উহার সীমানায় য়ায়। অথচ উল্কা ছুটে আসে প্রকৃতির স্বাভাবিক প্রক্রিয়াই যেভাবে আমের চারা বপন করলে প্রকৃতির স্বাভাবিক প্রক্রিয়াই বেড়ে উঠে।
আর যেখানে আকাশ বলে কিছু নেই সেখানো সাজানোর প্রশ্ন অবান্তর। কুরআনে বলছে দুনিয়ার আকাশ। অথচ আমরা যদি আজ মঙ্গলগ্রহে যায় তাহলে আমাদের এ পৃথিবীকে দেখা যাবে আকাশে উদিত এক তারার মত যেভাবে আমরা এখান থেকে দেখি।
৪। সীমাহিনতা আর উচু এক কথা নয়।
একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন। তাহলো আমার এ লেখার উদ্দেশ্য কোন ধর্মের বিরোধীতা করা নয়। আমি জন্মগতভাবে মুসলিম। অন্ধভাবে কোন ধর্ম অনুসরন করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আমি নিরপেক্ষভাবে কুরআন অধ্যায়ন করতে গিয়ে যে সব বিষয় আমাকে কুরআনকে স্রষ্টা প্রদত্ত বলে মানতে দেয়নি এখানে তার কিঞ্চিত তুলে ধরেছি। পর্যায়ক্রমে বাকি বিষয়গুলো তুলে ধরবো।
আমি কখনো মনে করি না যে আমি যা বুঝেছি তাই-ই ঠিক আর বাকি সব ভূল আর যারা মনে করে যে তারা যা বুঝেছে বা অনুসরন করছে তাতে কোন ভূল নেই বা থাকতে পারে না তাদেরকে আমি মনে করি যে এ চিন্তা-ই তাদের চিরদিন বিভ্রান্তিতে রাখতে যথেষ্টে। আমার কোন বক্তব্যের ভূল যে কোন সহৃদয়বান জ্ঞাণী ব্যক্তি ধরিয়ে দিতে পারেন তা হলে সাথে সাথে তা সংশোধন করে নিব। তবে তা হতে হবে সুন্দর ও যুক্তিপূর্ণ ব্যখ্যা
সুখে থাকুন।
২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২১
ধুসর আলো বলেছেন: জী ভাই ধার করা জ্ঞান আমার, কারন আমি হয়তবা আপনার মত জন্মগত ভাবে কিছু নিয়ে আসি নাই, শুধু এটুকু বলব কোরআনের বেলায় যেটা বলেছে সেটাকে সেভাবেই ব্যাখা দিচ্ছেন আর তার বিপক্ষে বলার জন্য নিচ্ছেন ত্রিমাত্রিকতার আশ্রয় , আর আমার মহাকাশ সম্বন্ধে জ্ঞান কম আমি মানছি, কিন্তু আপনার নাসার সাথে যোগাযোগ করা উচিত কারন নাসা ও আপনার থেকে কম জানে , আপনার ভুল বা জোড়া তালি দেওয়া ব্যাখা গুলোর জন্য অপেক্ষা করব , আর আপ্নিও ভাল থাকবেন , আশা করব সবকিছু সাভাবিক ভাবে নিবেন , কারন নিজের প্রতিষ্ঠিত মতবাদের বিপক্ষে কেও কিছু বললেই সেটা পারসনাল হয়ে যায় .।.।.।
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
সজা১২৩ বলেছেন: ভাই আপনি যে ব্যখ্যা দিয়েছে তা হয়ত আপনার নিজের ব্যখ্যা অথব কারও কাছ থেকে শেখা । এর বাইরে তো কোন উৎস থাকতে পারে না। আপনি যদি দাবি করেন আপনার ব্যখ্যা কোন মহৎ ব্যক্তি থেকে নেয়া, সেটা কি ধার করা নয়? আপনি যদি বলেন আপনার ব্যখ্যা কোন ঐশি গ্রন্থে আছে তাও কি ধার করা নয়। আর যদি বলেন কারো থেকে নেয়া নয়, নিজের ব্যখ্যা তাহলে সেটাকে বলে পারসনাল। আপনার মন্তব্যর ধরন দেখে মনে হচ্ছে আপনার জ্ঞান ধার করাও না, আবার পারসোনালও না। আজব।
আমি কোথাও দাবি করি নাই যে আমি জন্মগতভাবে কিছু নিয়ে এসেছি? আর আমার লেখার উপর আপনার মন্তব্যর সুনির্দিষ্ট ব্যখ্যা দিয়েছি। আমার কোন ব্যখ্যা যোক্তিক বলে আপনার কাছে মনে না হলে আপনার উচিৎ ছিল সুনির্দিষ্টভাবে ব্যখ্যা দিয়ে বলা যে কোনটি ঠিক আর কোনটি বেঠিক। আপনার আপনার মন্তব্য রুঢ় যা কোরআনের শিক্ষার বিপরীত। আপনি নিজেই কুরআনের শিক্ষা মানছেন না।
কেউ যদি মন্তব্য করে সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে, উক্ত ব্যক্তির বিজ্ঞানের জ্ঞানের পরিধি সম্পর্কে আপনি কি মন্তব্য করবেন? আকাশ সম্পর্কে আপনার মন্তব্যর কারনে আমি বলতে বাধ্য হয়েছি যে আপনার হয়ত মহাকাশ সম্পর্কে জ্ঞান কম। আমি হয়ত শব্দ ব্যবহার করেছি যাতে ভাষাটা রুঢ় না হয়। আর আমি দাবি করিনি যে আামি অনেক জানি। মহাকাশ সম্পর্কে আমি কিছু আলোচনাও করেছি। তার কোন একটি কথা যদি আপনি ভূল পান, তাহলে আপনার উচিত ছিল সুন্দরভাবে ব্যখ্যা করে ভূল ধরিয়ে দেয়া। তা না করে আপনি মন্তব্য করলেন-নাসাও নাকি আমার চেয়ে কম জানে।ধন্যবাদ
৪| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:২১
মেদভেদ বলেছেন: রতনে রতন চেনে শুওরে চেনে কচু।
তা বড়দা আপনি কোন মাদ্রাসায় শিক্ষা গ্রহন (লেখা পড়া) করেছেন ??
৫| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২৬
সজা১২৩ বলেছেন: ভাই আপনার মন্তব্যের ভাষা শুনে আপনার পরিচয় সহজেই পাওয়া যায়। আমার কোন কথা আপনার দৃষ্টিতে ভূল পেলে আপনি যদি সুন্দর ভাষায় ব্যাখ্যা করতেন তা আপনার সুন্দর ব্যক্তিত্বের পরিচয় বহন করতো, আপনার ব্যখ্যা গ্রহণযোগ্য হলে অবশ্যই আমি গ্রহণ করতাম।
নিচের লিঙ্কটি পড়ার অনুরোধ রইল:http://www.somewhereinblog.net/blog/conscious/30037282
৬| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২৮
সজা১২৩ বলেছেন: Click This Link
৭| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২৯
সজা১২৩ বলেছেন: Click This Link
৮| ১০ ই মে, ২০১৫ রাত ২:৩৩
অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: ২ নং কমেন্টে আপনি বলেছেন <<যেখানে আকাশ বলতে বিজ্ঞান বলছে কিছু নেই, সেখানে খুটির প্রশ্নই অবান্তর। >>
এর মানে কি ? বায়ু কি পদার্থ নয় ? সেটাকে কি অভিকর্ষ নামক খুঁটি দ্বারা আটকে রাখা হয় নি।
এই ভুয়া যুক্তিতে একসময় আমিও বিশ্বাস করতাম যে আকাশ বলে কিছু নেই, আকাশ মানে হল মহাশুন্য। বস্তুত আকাশ পৃথিবীর ছাদ যা কিনা বায়ু দ্বারা নির্মিত।
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৪
fahimonmood বলেছেন: কুরআন একটা উদ্ভট বই
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
ধুসর আলো বলেছেন: এটা আপনার ব্যাক্তিগত মতবাদ, বাকিটা আমার, মতৈক্যে না পৌঁছানর জন্য আমরা দায়িঃ
১। আকাশ চূর্ণ বিচূর্ণ হবে বলতে মনে হবে যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ছে আমাদের উপর।
২। আপনি বলেনত খুটি ছাড়া একটা কঙ্ক্রিট নই, কিন্তু ভর আছে এমন বস্তু কিভাবে টিকে আছে, ভর(মেঘ, বায়ুস্তর ধুলিকনা)
৩।শয়তান বলতে ভিবিন্ন ছুটে যাওয়া তারকা রাজির অংশ বিশেষ বোঝানো হয়েছে, যেটা পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার আগেই, অন্য কোন নক্ষত্রএর অভিকর্ষজ টানে সেখানে পতিত হয়, মাঝে মাঝে তা ত দুনিয়াতেও আশে নাকি, যেমন কিছুদিন আগে রাশিয়ায় .।।৪। তারকা রাজি কি ডেকরেশন নয় আকাশে, তা নহলে প্রিয়ার চখে চাঁদ ডুবাবেন কিভাবে,
৪। আকাশ উচু বলতে বিশলতা আর সীমাহীনতার কথা বলা হয়েছে্্]]]]]]]]]]]]
বলছি না আপনি কনভার্ট হন এতে আপনি অস্তিত্ব সঙ্কটে ভুগবেন, আপনাদের মত মানুষ না থাকলে বিশ্বাস কখনই আর মজবুত হত না, আগে কোন ভুল ধরার আগে নিজেই একটা সম্ভাব্য উত্তর বের করার চেস্টা করুন উত্তর পেয়ে যাবেন , আপনারা ত জ্ঞানী মানুষ , ভাল থাকবেন.।।