নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি গঠন মূলক ও যুক্তিভিত্তিক সমালচোন শুধু স্বাগতই জানাইনা, আমি অনেক পছন্দ করি।

সজা১২৩

যারা অন্ধত্ব ও গোড়ামিত্ব পরিহার করে সত্য ও সুন্দরের আশ্রয়ে নিজেদের জীবনকে আলোকিত করতে চায় আমি তাদের দলে। মানবতার কল্যানই আমার একমাত্র কাম্য,স্বপ্ন ও সাধনা।

সজা১২৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে কারনে কুরআনকে স্রষ্টা পদত্ত বিধান বলা যায় না (পর্ব-৩)

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:২৪

আল কুরআন বলে সকল কাফের, মুশরিক, ও পাপিষ্ঠ মুসলিমদের পরকালে জাহান্নামে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি ভোগ করতে হবে। কতকাল জাহান্নামে থাকতে হবে? কুরআন বলে অনন্তকাল। অনন্তকালের অর্থ কি? অনন্তকাল মানে যার শুরু হবে আর শেষ হবে না।হাদিস থেকে জানা যায় জাহান্নামের আগুনের তাপ সূর্যের তাপ থেকেও প্রখর। আর আল কুরআন থেকে জানা যায় সে আগুন এত প্রখর যে মানুষের হৃদয়টুকু জ্বালিয়ে দিবে।
এ বক্তব্যগুলো যদি বলা হয় মানব রচিত কোন বই থেকে নেয়া হয়েছে তাহলে কোন কথা থাকে না। মানুষ যাতে পাপ না করে সে জন্য ভয় দেখানোর জন্য এরুপ কোন কথা কেউ লিখলে লিখতেই পারে।
কিন্তু যখন বলা হয় এটা কোন মানুষের বক্তব্য নয়, এ বিশ্ব জাহানের স্রষ্টার বক্তব্য- ঠিক তখনই এ ধরনের বক্তব্য সিরিয়াস মনোযোগের দাবি রাখে। স্রষ্টার কথার ওজন সাধারণ কথা থেকে বহু উচ্চে হবে।
পরকাল যদি সত্যিই থাকে তা হবে ন্যয় বিচার কায়েমের জন্য। এ দুনিয়াতে যেহেতু সদিচ্ছা থাকলেও ন্যয় বিচার কায়েম সম্ভব নয়, সুতরাং পরকালে ন্যয় বিচার হবে সেটাই আশা করা যেতে পারে। কেউ পাচজন লোক হত্যা করলে উক্ত ব্যক্তিকে এ দুনিয়াতে পাচবার হত্যা করা যাবে না।
পরকাল যদি ন্যয়বিচার কায়েমার্থে হয়ে থাকে, আল কুরআনে পরকালে মানুষের শাস্তি সম্পর্কে যে বক্তব্য বিবৃত হয়েছে তা তো ন্যয়বিচার নয়ই বরং অনেক বড় অবিচার ও জুলুম। ন্যয়বিচার হল আপনি যতটুকু অপরাধ করেছেন ঠিক ততটুকু শাস্তি দেয়া।মানুষ মানুষের বিচার করলে ১০০% চেষ্টা করলে ১০০% ন্যয়বিচার করা সম্ভব হয় না। কিন্তু স্রষ্টার পক্ষে তো সম্ভব। কেউ আপনার মনে কষ্ট দিলে স্রষ্টা ঠিক ততটুকুই আপনার কষ্টদাতার মনে কষ্ট দিতে সক্ষম। কেউ ১০০০ লোককে হত্যা করে থাকলে স্রষ্টা ঠিক হত্যাকারিকে ১০০০ লোক হত্যার কষ্ট ও বেদনা যথার্থভাবে পরিমাপ করে দিতে সক্ষম।কিন্তু অনন্তকাল জাহান্নামে পুড়ার শাস্তি কিভাবে জাস্টিফাইয়াবল হয়? কুরআনে বর্ণিত এ ধরনের বক্তব্য থেকে প্রতীয়মান হয় যে উহা মানব রচিত পুস্তক যা স্রষ্টার বলে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪৯

রােসল গাজী বলেছেন: olpo vidda voyonkor ta apnar likha porle vujha jy.....thnks

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

সজা১২৩ বলেছেন: ভাই, আমি তো অল্প বিদ্যার্জন করেছি, আপনাদের তো অনেক বিদ্যা, আপনারা যদি দয়া করে ব্যখ্যা করতেন যে আমার ব্যখ্যা ভূল তাহলে আমিও শিখতাম আরো পাচজন মানুষও শিখত।
বেশ কয়েকজন মন্তব্য করেছেন, কিন্তু কেউ প্রমাণ করতে পারেনি যে আমার ব্যখ্যা ভূল।
আপনি যখন ‍মূর্তিপূজারি সমালোচনাই আপনি যুক্তি দিবেন যে মূর্তি কথা বলতে পারে না মাটির তৈরী পুতূল, এর পূজা করা বোকামি, যেহেতু তাদের কাছে আপনার প্রশ্নের জবাব বা ব্যখ্যা নেই তারাও আপনাকে অনুরুপ মন্তব্য করবেন ঠিক যেরুপ মন্তব্য আপনি করেছেন। আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্নটা রাখার জন্য এটুকু বললাম।
ভাল থাকবেন।

২| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

আত্মার অতৃপ্তা বলেছেন: ভাই , গাজা খুড়ি গপ্পো না ঝেরে একটু পড়াশোনা করেন। পড়াশোনা করে যদি সমালোচনা করেন তবুও মনটা মানে.।। ধন্যবাদ

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

সজা১২৩ বলেছেন: ভাই, আমি তো অল্প বিদ্যার্জন করেছি, আপনাদের তো অনেক বিদ্যা, আপনারা যদি দয়া করে ব্যখ্যা করতেন যে আমার ব্যখ্যা ভূল তাহলে আমিও শিখতাম আরো পাচজন মানুষও শিখত।
বেশ কয়েকজন মন্তব্য করেছেন, কিন্তু কেউ প্রমাণ করতে পারেনি যে আমার ব্যখ্যা ভূল।
আপনি যখন ‍মূর্তিপূজারি সমালোচনাই আপনি যুক্তি দিবেন যে মূর্তি কথা বলতে পারে না মাটির তৈরী পুতূল, এর পূজা করা বোকামি, যেহেতু তাদের কাছে আপনার প্রশ্নের জবাব বা ব্যখ্যা নেই তারাও আপনাকে অনুরুপ মন্তব্য করবেন ঠিক যেরুপ মন্তব্য আপনি করেছেন। আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্নটা রাখার জন্য এটুকু বললাম।
ভাল থাকবেন।

৩| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে কুরান মানুষের লেখা

৪| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:১৩

শার্লক_ বলেছেন: আরজ আলী মার্কা কথাবার্তা। এরকম পোস্ট এলাউ করে ক্যামনে আমি বুঝি না। এখন কাউকে আঘাত কর হয় না বুঝি??

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৪১

সজা১২৩ বলেছেন: ভাই, কাউকে আঘাত করার ভাষায় কিছু লিখিনি, আমি শুধুমাত্র আমার মতামত পেশ করলাম। এটা যদি কাউকে আঘাত করা হয় তাহলে আল -কুরআন জুড়ে বহু আয়াত রয়েছে যা খ্রিষ্টান, ইহুদিদের নাম ধরে তাদেরকে পথভ্রষ্ট, অভিশপ্ত ইত্যাদি ভাষা ব্যবহার করে সমালোচনা করেছে। সেটা ধরলে আল-কুরআনই অন্যের অনুভূতিতে সবচেয়ে বেশি আঘাত করে। আপনার যুক্তির আলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হলে তো আল কুরআন এলাও করা না করার প্রশ্ন আসে।

উল্লেখ্য, উপরোক্ত যুক্তিগুলো শার্লক এর কথার প্রেক্ষিতে বললাম। আমি কুরআন এলাও না করা হোক এরুপ বক্তব্যের পক্ষে নই। আমি সকলের মতের স্বাধীনতাই বিশ্বাসী। তবে তা হতে হবে সুন্দর ভাষায়।

৫| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:২৭

খান সাব বলেছেন: এইটুকু যুক্তি দিয়ে কোরআনকে সাধারন করে ফেল্লেন। জ্ঞানের চর্চাটা আরও বাড়াতে হবে ভাই।

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

সজা১২৩ বলেছেন: যেটা স্রষ্টার কিতাব হবে, তাতে প্রশ্ন করার মত একটি কথা থাকাও মানায় না। আর এটা তো আমার একটি যুক্তি নয়। এটা তো পর্ব-৩। আপনি আগের পর্বগুলো পড়ুন এবং আগামি পর্বগুলো পড়ুন। যুক্তি দিয়ে আমার ভূল ধরিয়ে দিলে আামি অবশ্যই আমাকে সংশোধন করে নিব।
ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ

৬| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৩০

দধীচি বলেছেন: স্যার
মুক্তমনায় গিয়া ছ্যার ছ্যার করিয়া ল্যাদান। সামু খাসীদের জায়গা না ।

আর আপনি হিন্দু হইলে আগে প্রমাণ করুন আপনার বেদ ঈশ্বর প্রদত্ত গ্রন্থ, পরে কুরআন নিয়ে আলোচনা হবে।

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৪৩

সজা১২৩ বলেছেন: আমি হিন্দু নই। আমার সম্পর্কে সংক্ষেপে ব্যাখ্যা দেয়া আছে নিম্নের লিঙ্কে:
কৈফিয়ত

৭| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১:১৬

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: "কুরআনে বর্ণিত এ ধরনের বক্তব্য থেকে প্রতীয়মান হয় যে উহা মানব রচিত পুস্তক যা স্রষ্টার বলে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে।"




শুয়োরের বাচ্চা শুয়োরের মগজ নিয়ে কোরাআন শরীফের শাস্বত বাণী কিভাব বুঝবি রে ????????????? ভারত গিয়ে তোর সত্যিকারের বাবাদের খুজে বের কর । তোর বাবা একটা এটা বিশ্বাসযোগ্য না ।

৮| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৪৬

সজা১২৩ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের ভাষা্ আপনার পরিচয় বহন করে। এর চেয়ে বেশি কিছু বলার প্রয়োজন নেই আপনার মন্তব্যর জবাবে। আশা করি বুদ্ধিমানেরা অল্প কথা বুঝে নিবে।

৯| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:২৩

এন জে শাওন বলেছেন: ওখানে সবাই একই শাস্তি পাবে এটা আপনাকে কে বলেছে? অনন্তকাল থাকবে তা সত্য কিন্ত সবার আগুনের মাত্রা সমান হবে এটা কোথাও বলে নি,, আর শুধু আগুনেই পুড়বে এটাও কোথাও উল্লেখ নেই,কুরআনে আরো শাস্তির কথা উল্লেখ আছে, ,

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

সজা১২৩ বলেছেন: কোন অপরাধ করলে অনন্তকাল শাস্তি ন্যয়বিচার হয় বলবেন কি?

১০| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:০৪

শব্দযোদ্ধা বলেছেন: আপনি তো নিজেই নিজেকে অর্ধ শিক্ষিত বলে পরিচয় দিলেন। আপনার বুঝা উচিত ছিলো আল কুরআনের মত স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে যুক্তি দিয়ে কথা বলতে গেলে কত বড় অকাট্য যুক্তির দরকার হয়। আপনার লেখনীতে কোন অকাট্য যুক্তি তো নেই-ই বরং আছে কিছু অর্ধ শিক্ষিত'র মত কথা বার্তা। আল কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে একজন মানুষ ঠিক ততটুকুই শাস্তি পাবে যেটুকু সে শাস্তি পাবার মত কাজ করেছে।

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৪২

সজা১২৩ বলেছেন: আচ্ছা আপনি বলুন কোন অপরাধের শাস্তি অনন্তকাল জাহান্নাম হয়। কুরআনের শাস্তির ব্যপারে সবাই জানে বলে আমি রেফারেন্স দেইনি। আল কুরআনে বহু আয়াত আছে শাস্তির কথা বলে। আপনি সব আয়াত এক জায়গায় করুন। ধর্মীয় আবেগ মুক্ত হয়ে স্বাধীন মনে স্বাভাবিক বিবেক দিয়ে চিন্তা করে আমাকে বলুন উক্ত শাস্তিগুলো কোন কোন শাস্তির জন্য ন্যয়বিচারযোগ্য।
ভিন্নমতকে অর্ধশিক্ষিত, কম জানে এরুপ খাটো করার ভাষায় কথা বলাও তো কুরআনের শিক্ষা নয়। আপনি মত প্রকাশে সুন্দর সম্মানজনক ভাষা ব্যবহার করুন। আমিও শিখতে চাই। আমি সম্পূর্ণ কুরআন পড়ে কথা বলছি। আন্তাজে কথা বলছি না। এরপরও মনে করে আমার শেখার অনেক কিছু আছে। যুক্তি ও তথ্য দিয়ে কথা বলুন,প্রযোজনে আপনার থেকে আমি শিখব।
কয়েকটি মন্তব্য দেখে মনে হচ্ছে আমাকে কুরআনের আয়াগুলোর রেফারেন্স এনে পূর্ণ ব্যখ্যা দিয়ে আরেকটি প্রবন্ধ লিখতে হবে।

১১| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

শব্দযোদ্ধা বলেছেন: দরকার হলে একটা প্রবন্ধই না হয় লিখে ফেলুন। আমরাও জানতে চাই আপনি কেমন কুরআন পড়েছেন এবং কুরআন বুঝেছেন। আমরা না হয় নতুন করে কিছু জানলাম, নতুন করে কিছু শিখলাম। আপনার উত্তরের উপস্থাপনাও চমৎকার। ধন্যবাদ।।

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪২

সজা১২৩ বলেছেন: চোখ রাখুন, এ বিষয়ে পুর্ণাঙ্গ প্রবন্ধ আসবে।

১২| ২৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

শার্লক_ বলেছেন: আপনি জানতে চেয়েছেন কোন অপরাধের শাস্তি অনন্তকাল জাহান্নাম হয়। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে বলি। প্রথমেই যেটা আসে আল্লাহকে অস্বীকার করা। ফরয ইবাদত পালন না করলে। তারপর শিরক করা বা মূর্তিপূজা করা। পিতা-মাতাকে অমান্য করা। বিনা কারনে কোন মানুষকে হত্যা করলে। যিনাকরী। আরো অনেক আছে সব বলতে পারলাম না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তওবা করে আল্লাহর কাছে মাফ চাইলে ক্ষমা পাওয়া যায়। তবে ফরয ইবাদতের কোন ক্ষমা নাই। কেউ যদি মরার আগে তার গুনাহর জন্য মাফ চেয়ে যেতে পারে তাহলে তো হলো না হলে সে অনন্তকাল জাহান্নামবাসী হবে।

১৩| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫১

সজা১২৩ বলেছেন: বিনা কারনে কাউকে হত্য করলে তাকেও একবার হত্যা করা ন্যয়বিচার, অনন্তকাল জাহান্নামের আগুনে রাখা তো ন্যয়বিচার নয়। আল্লাহকে অস্বীকার তথা স্রষ্টাকে অস্বীকার কেউ তো করার কথা নয়। যারা করে তার তো কারন রয়েছে যে কারন হয়ত আপনার কাছে যৌক্তিক নয় তার কাছে তো যৌক্তিক। যদি ধরে নেয়া হয় তার যুক্তি ভূল আর আপনার যুক্তি সঠিক, তারপরও তো কারো বুঝের ভূলের জন্য তাকে শাস্তি দেয়া যায় না। স্রষ্টায় বিশ্বাস সম্পর্কে আমার এ লেখাটা দেখতে পারেন:
স্রষ্টায় বিশ্বাস: কারা সঠিক? (আশা করি আস্তিক-নাস্তিক উভয়ে একমত হবেন)
তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম সে শাস্তির উপযুক্ত, তারপরও কি বলা যায় যে শুধুমাত্র অবিশ্বাসের কারনে অনন্তকাল জাহান্নামে তাকে পুড়ানো ন্যয়বিচার ( প্লিজ ধর্মীয় আবেগ দিয়ে নয়, সত্যিকার ন্যয়বিচার হওয়ার দৃষ্টিকোন থেকে ভাবুন)। আপনার সন্তান যদি আপনাকে পিতা বলে মানতে না চায়, তাহলে কি করবেন? মনে কষ্ট পাবেন এবং বড়জোর কিছু শাস্তি দিবেন, কিন্তু আগুনে পোড়ানো তাও আবার হাজার হাজার বছর ধরে যার শেষ নেয় সেটা কি ন্যয়বিচার?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.