নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি গঠন মূলক ও যুক্তিভিত্তিক সমালচোন শুধু স্বাগতই জানাইনা, আমি অনেক পছন্দ করি।

সজা১২৩

যারা অন্ধত্ব ও গোড়ামিত্ব পরিহার করে সত্য ও সুন্দরের আশ্রয়ে নিজেদের জীবনকে আলোকিত করতে চায় আমি তাদের দলে। মানবতার কল্যানই আমার একমাত্র কাম্য,স্বপ্ন ও সাধনা।

সজা১২৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম এর দৃষ্টিতে নারীদের উপর পুরুষ কর্তৃত্বশীল

২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

ইসলাম এর দৃষ্টিতে নারীদের উপর পুরুষ কর্তৃত্বশীল।আল কুরআনে এ সংক্রান্ত সুস্পষ্ট ঘোষনা দিয়েছে।এ সম্পর্কে মোটামুটি বিস্তারীত আলোচনা করেছি নিম্নের লিঙ্কে:যে কারনে কুরআনকে স্রষ্টা পদত্ত বিধান বলা যায় না (পর্ব-২) (সবচেয়ে বড় কারনগুলোর একটি)
এখানে একটি হাদিস উল্লেখ করছি যার বক্তব্যের সারমর্ম নিম্নরুপ:
১. নারীরা পুরুষের অধীন।
২. তারা স্বভাবত: কিছু দূর্বলতা নিয়ে জন্মায় যার মূল কারন তারা পাজরের বাম পাশের হাড় দ্বারা সৃষ্টি (এ কথা বিজ্ঞান সমর্থন করে না)।
৩. তাদেরকে পুরোপুরি ভাল বানানো সম্ভব নয়।বক্তব্যর অর্থ নারীদেরকে পুরুষরা ভাল বানানোর চেষ্টা করবে। প্রশ্ন হল-পুরুষরা কি অনেক ভাল। প্রকৃত কথা নারী-পুরুষ উভয়ের মধ্যেই ভাল খারাপ আছে। একটি জাতিকে আরেক জাতিকে ভাল বানানোর চেষ্টা করতে উপদেশ দেয়ার অর্থ কি? উপদেশটি যদি এমন হত যে যারা ভাল তারা খারাপ মানুষকে ভাল করার চেষ্টা করবে, তাহলে তা গ্রহণযোগ্য হত।
৪. হাদিসের শেষে বলা হয়েছে যে তাদের সাথে সৎ ব্যবহার কর।বিষয়টি এমন বললে বেশি ভাল হত না?-পরস্পর পরস্পরের সাথে ভাল ব্যবহার করবে।
যেহেতু এটা আসলে স্রষ্টার কথা নয়, মানুষের কথা তিনি উপদেশ দেয়ার লক্ষে ভাল নিয়তে কথাটি রচনা করেছিলেন কিন্তু যিনি রচনা করেছিলেন তার দূরদর্শিতায় এর নেতিবাচক দিকগুলো ধরা পড়েনি।

[img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/conscious/conscious-1432371623-d47aab8_xlarge.jpg


রসুল ( স:) বলেছেন: তোমরা নারীদের সাথে ভাল ব্যবহার করবে। তাদেরকে বাম পাজরের হাড় থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর পাজরের হাড় সবচেয়ে বাকা হয়।তুমি যদি সোজা করতে চেষ্টা কর তাহলে ভেঙ্গে যাবে, আর যদি ছেড়ে দাও তাহলে বাকা হয়ে যাবে। সুতরাং তাদের সাথে ভাল ব্যবহার কর। (বুখারী:৩০৮৪)
আরো কয়েকটি হাদিস সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিম্নরুপ:
narrated by ibn umar: one of the wives of umar (bin al-khattab) used to offer the fajr and the 'isha' prayer in congregation in the mosque. she was asked why she had come out for the prayer as she knew that umar disliked it, and he has great “ghaira" (self-respect). she replied, "what prevents him from stopping me from this act?" the other replied, "the statement of allah's apostle (p.b.u.h): 'do not stop allah's women-slave from going to allah’s mosques. "



narrated by ibn 'abbas: allah's apostle said: "a woman should not travel except with a dhu-mahram (her husband or a man with whom that woman cannot marry at all according to the islamic jurisprudence)." a man got up and said, "o allah's apostle! i intend to go to such and such an army and my wife wants to perform hajj." the prophet said (to him), "go along with her (to hajj)."

narrated by ‘abullah bin abi awfa: allah’s apostle said, “had i ordered a person to prostrate to someone rather than allah, i would have ordered the wife to prostrate to her husband. by allah, who holds the soul of muhammad in his hands, the wife will not be fulfilling her duty towards allah until she fulfils her duty towards her husband. if he asks her (for sexual intercourse) while she is on a camel (what means, being busy), she should not disobey him.”


মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

দধীচি বলেছেন: Click This Link

২| ২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

দধীচি বলেছেন: ‘অধিকার’ শব্দটিকে ইসলামী স্কলাররা সবসময় আরেকটি শব্দের সাথে সম্পৃক্ত বলে সনাক্ত করেছেন – সেটা হচ্ছে ‘দায়িত্ব’৷ ইসলামী জীবনবিধান ও worldview-তে তাই যেখানেই অধিকারের প্রশ্ন উঠেছে, সেখানে স্বাভাবিকভাবেই দায়-দায়িত্বের কথাও এসেছে ! উদাহরণস্বরূপ – একজন পুরুষকে ইসলাম, তার মৃত পিতার সম্পত্তিতে, তার বোনের প্রাপ্য উত্তরাধিকারের চেয়ে দ্বিগুণ লাভ করার ‘অধিকার’ দিয়েছে – কিন্তু সেই সঙ্গে, ঐ বোন বা মা-কে আমৃত্যু দেখাশোনা করার দায়-দায়িত্বও সেই পুরুষের কাঁধে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে ৷ আবার দেখুন, সন্তানের উপর বাবা-মায়ের মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত অধিকার বা হক থাকে, ইসলামী বিশ্বাস মতে বাবা-মায়ের কাছে সন্তানের যে ঋণ, তা কখনোই শোধ হবার নয় – কিন্তু, আমাদের মনে রাখতে হবে যে, এই অধিকার অর্জিত হয়, সন্তান প্রতিপালনের কঠোর দায়-দায়িত্ব পালনের বিনিময়ে ৷ এভাবে অন্যান্য সব ব্যাপারের মতই, একজন নারীর বেলায়ও অধিকার ও দায়িত্বের এই যুগ্ম হিসাব নিকাশ প্রযোজ্য ৷ সুতরাং, ইসলাম নারীকে কতটুকু অধিকার দিয়েছে, সেটা সব সময় তার উপর অর্পিত দায়-দায়িত্বের বিপরীতে ওজন করে দেখতে হবে – তা না হলে, হিসাব নিকাশে মারাত্মক ভুলের অবকাশ থেকে যাবে – যেমনটা পশ্চিমা ইসলাম বিশেষজ্ঞদের বেলায় ঘটেছে ৷ পশ্চিমা বিশেষজ্ঞরা তাই মৃতের পুত্র সন্তানের তুলনায়, কন্যা সন্তানের অর্ধেক উত্তরাধিকারের দোষ ধরেছেন – কিন্তু ঐ উত্তরাধিকার থেকে, কন্যা সন্তানদের একটি পয়সাও কারও জন্য খরচ করার দায়-দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি লাভের বিরাট সুবিধাটুকু চোখে দেখেন নি ৷ আমাদের দেশের নাস্তিকতাবাদী আঁতেলরাও তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে, ঐ একই দোষে দুষ্ট – তাদের একজন এ বিষয়ে বলেছিলেন যে, আল্লাহ্‌ নাকি অংকে কাঁচা (নাউযুবিল্লাহ্‌)!! এটা হয়তো তাদের জন্য স্বাভাবিকও ৷ দোষ ধরার পূর্ব-নির্ধারিত মনোভাব নিয়ে যখন কেউ কিছু পর্যবেক্ষণ করবেন, তখন বিষয়টার গুণাগুণ তার চোখ এড়িয়ে যেতেই পারে ৷

‘মর্যাদা’ শব্দটাও আপেক্ষিক – যা কিনা reference frame বা পটভূমি নির্ভর ৷ যখনি কারো মর্যাদার প্রশ্ন আসবে – তখনি স্বয়ংক্রিয়ভাবেই প্রশ্ন আসবে যে, কোন reference frame-এ মর্যাদার কথা বলা হচ্ছে ৷ আমি একটা সহজ উদাহরণ দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ্‌ ৷ উদাহরণস্বরূপ দক্ষিণ ভারতের কোন হিন্দু ধর্মাবলম্বী সোনার দোকানদারের ক্যাশ বাক্সের উপর গণেশের যে প্রতিকৃতি থাকে, সেখানে সেটার যে মর্যাদা – মসজিদুল হারাম বা মসজিদ নববীতে নিশ্চয়ই সেই প্রতিকৃতির ঐ মর্যাদা নেই ৷ আবার দেখুন, বাৎসরিক কোন ওয়াজ মহফিলে ড:আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীরের বা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর যে মর্যাদা, Indian idol বা হিন্দুস্থানী মূর্তিদের উপস্থিতিতে আয়োজিত ‘ঝাঁকানাকা’ কনসার্টে, বলাই বাহুল্য যে, তাঁদের সেই মর্যাদা থাকবে না! আমাদের প্রবন্ধের শিরোনামই যদিও বলে দেয় যে, মর্যাদার প্রশ্ন আসছে ইসলামের কাঠামোতে – তবু আজকের এই পৃথিবীতে মর্যাদার নতুন নতুন যে সব নিয়ামকে ও নির্ণায়কে আমরা অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি, তাতে আমরা ভুলেই যাই যে, আজকের মর্যাদার বিষয়গুলোর বেশীরভাগের সাথে, আল্লাহ্‌ ও আল্লাহ্‌র রাসূল (সা.) যে সমস্ত গুণাগুণকে মর্যাদা দিয়েছিলেন, তার কোন সম্পর্ক নেই বললেই চলে!

অধিকার ও মর্যাদা দুটো ব্যাপারের সাথেই, আবার আরেকটি বিষয় অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত – তা হচ্ছে এই যে, একটা ইসলামী জীবনব্যবস্থায়, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে নারী ও পুরুষ, কার ভূমিকা কি? এই ভূমিকা কি এক ও অভিন্ন?? অথবা আরো সাধারণ ভাবে – যে কোন সমাজব্যবস্থায়ই এই ভূমিকা কি এক হওয়ার কথা, না ভিন্ন হওয়ার কথা ৷ আপনি যদি মনে করেন যে, আল্লাহ্‌প্রদত্ত পৃথিবীর এই জীবনে, নারী ও পুরুষের ভূমিকা এক ও অভিন্ন – তা হলে তা মনে করার পিছনে আপনার প্রধান যুক্তি হতে হবে এরকম যে, নারী ও পুরুষ ‘মানবতার ইউনিট’ হিসেবে হুবহু এক ও অভিন্ন – যেমন একটা বিল্ডিং এর প্রতিটি ইঁটই মূলত একই এবং প্রতিস্থাপনযোগ্য! কিন্তু আসলে কি তাই?? ইসলাম তা মনে করে না এবং আপনি যদি বিস্মৃত হয়েও থাকেন, তবে শুনে নিন যে, বিজ্ঞানও তা মনে করে না! একই প্রজাতির, অর্থাৎ, মানবসম্প্রদায়ের অভিন্ন সদস্যপদের বিচারে এবং আল্লাহ্‌র সৃষ্টি হিসেবে তারা সমান – কিন্তু একই সময় তারা অত্যন্ত ভিন্নও বটে ৷ একটি বেলী ফুল ও একটি গোলাপ ফুলের কথাই ধরুন – ফুলের একক হিসেবে তারা সমান – অর্থাৎ, আমরা বলবো বেলী ও গোলাপ দু’টোই ফুল, কিন্তু গুণাগুণে তারা সম্পূর্ণ ভিন্ন – প্রত্যেকে নিজ গুণে বিশেষ ৷ কিন্তু আমি যদি বলি যে, তারা একই ভাবে আমাদের কাছে নিজেদের প্রকাশ করে – তবে কি কথাটা ঠিক হবে? না হবে না ! বরং আমরা বলবো – বেলীফুলের গন্ধটাই তার প্রধান বৈশিষ্ট্য – বহুদূর পর্যন্ত তার গন্ধ ছড়ায়; পক্ষান্তরে গোলাপের নজরকাড়া রং বা অবয়ব আমাদের চোখে সুন্দর দেখায় ৷ দু’টো ফুলেরই নিজস্ব গুণাগুণ রয়েছে – এবং নিজ গুণে তারা বিশেষ ও গুরুত্বপূর্ণ ৷ ঠিক সেভাবে শরীরের গঠন, কন্ঠস্বর, চোখের চাহনী, ভ্রূর বক্রতা, ত্বকের মসৃণতা বা চলার গতির মত বাহ্যিক গুণাগুণ থেকে শুরু করে, স্নেহ-মায়া, সহিষ্ণুতা, করুণা, সৌন্দর্যজ্ঞান, মেজাজ, আনন্দবোধ, মেধা ইত্যাদির মত সকল অদৃশ্য বিষয়েও – প্রতিটি তন্তুতে ও প্রতিটি কোষে নারী ও পুরুষ ভিন্ন ও স্বতন্ত্র ৷ সেজন্যই এই পৃথিবীতে, নারী ও পুরুষের বিপরীত মেরুধর্মিতা এবং সম্পূরক ও পরিপূরক গুণাগুণের সমন্বয়ে গঠিত – একটা আদর্শ ও সুখী দাম্পত্যজীবন এত সুন্দর এবং এত প্রশান্তিময় ৷ আর এই ভিন্নতা ও স্বাতন্ত্র্যের জন্যই, আল্লাহ্‌ তাদের পালন করবার জন্য ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা নির্ধারণ করে দিয়েছেন ৷ সেজন্য, রণকৌশলে খুবই চৌকস একজন সেনাপতি যদি মনে করেন যে, তিনি বিশাল কৃতিত্বের দাবীদার, – অথচ, তার মা যদি প্রশ্ন তোলেন যে, তাকে ঐ রকম একজন বীর হিসেবে গড়ে তোলার পিছনে তার যে ভূমিকা রয়েছে, সে জন্য তিনিও সমধিক কৃতিত্বের দাবী করতে পারেন – তাহলে আমাদের কি কিছু বলার আছে?? অথবা, ধরুন সকল বিচারে ভীষণ ভাবে সফল কোন একটা পরিবারের, প্রতিপালন ও বিকাশে ঐ পরিবারের বাবা যদি দাবী করেন যে, তিনি মাথার ঘাম পায়ে ফেলে, একটা সন্তোষজনক উপার্জনের ব্যবস্থা করেছিলেন বলেই না তার পরিবার এমন সফল পরিণতিতে পৌঁছালো – তাহলে ব্যাপারটা কি ঠিক হবে ? যে মা তার জীবনের প্রতিটি দিনের সময় ও সুখ ঐ পরিবারের জন্য ‘ব্যয়’ করেছেন – স্বামী ও সন্তানের জন্য একটা নিবিড় আশ্রয়স্থল হিসেবে ঘর ও সংসারকে তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন এবং তা আবাদ রেখেছেন – তার অবদানকে কি আমরা ছোট করে দেখতে পারি ? পরিবারের উন্নতির জন্য তিনি যে কাজ করেছেন, তার বিনিময়ে হয়তো দৃশ্যত কোন পয়সা উপার্জন হয়নি সত্যি, কিন্তু তাই বলে কি সমাজ ও জাতি গঠনে তার অবদানকে বা তার মর্যাদাকে খাটো করে দেখা যাবে ? মোটেই না ! ইসলামী ঐতিহ্যে লালিত ও পালিতরা অতি অবশ্যই স্বীকার করবেন যে, কোন পরিবারের সন্তানদের ভালো মুসলিম তথা সুসন্তান হিসেবে গড়ে তোলার ব্যাপারে একজন ভালো মায়ের অবদান অনস্বীকার্য ও তার মর্যাদা অতি অসামান্য ৷ বিশ্বাস হারিয়ে বস্তুবাদী নাস্তিকে রূপান্তরিত হওয়া পশ্চিমা সভ্যতার পন্ডিতেরা, দেরীতে হলেও, তা বুঝতে শুরু করেছেন – যেমনটা দুজন বৃটিশ বিজ্ঞানীকে বলতে দেখা যায়:
Most women do a great amount of work at home, and most men do a different sort of work in the office or on the factory floor, and in truth one sort of work is not necessarily ‘better’ than the other. One happens to be paid, but that should not confer a special sort of honour on the work involved. Prostitutes are paid, but that does not make their work better than that of mothers. ( দেখুন: page#189, Brainsex – Anne Moir & David Jessel )

এটা অনস্বীকার্য যে, কতগুলি পেশায় বা দক্ষতায় পুরুষরা নারীদের চেয়ে শ্রেয় হবে – আর কতগুলি পেশায় বা দক্ষতায় নারীরা পুরুষদের চেয়ে শ্রেয় হবে – যেমন ধরুন ভাষা বিজ্ঞানে বা মানুষের সাথে পারস্পরিক সম্পর্কের পেশাগুলোতে (প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকতা, নার্সিং বা ফ্যাশন ডিজাইনিং) স্বভাবতই মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে ভালো করে থাকে ৷ সুতরাং, সঠিক ভাবে সন্তান প্রতিপালনের পর বা ঘর-সংসার অবহেলা না করে, কারো যদি তেমন বাড়তি সময় থাকে এবং তিনি যদি কোন বিষয়ে বিশেষ দক্ষ হয়ে থাকেন – তবে তিনি সমাজের ও সম্প্রদায়ের উন্নতিকল্পে সে বিষয়ে কাজ করতেই পারেন ৷

উপরে উল্লেখিত অধিকার, দায়িত্ব , মর্যাদা ও ভূমিকার সংজ্ঞায়নের নিরিখে আমরা তাহলে এবার ব্যাপারগুলোকে আবার সুসংহত করতে চেষ্টা করি ৷ ইসলাম আল্লাহ্‌র সৃষ্টি হিসেবে নারী ও পুরুষকে সমান বলে মর্যাদা দিলেও, পৃথিবীর জীবনে তাদের ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা পালন করার জন্য উপযোগী করে সৃষ্টি করা হয়েছে বলে মনে করা হয় ৷ স্বীয় ভূমিকা পালনের ব্যাপারে এবং সমাজের সার্বিক কল্যাণের জন্য কোন কোন অধিকারগুলো সহায়ক হবে – সেই দিকে খেয়াল রেখে তাই অধিকারগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে । সেজন্য অংকের ভাষায়, নারী ও পুরুষকে সমান অধিকার দেয়া হয়েছে – একথা বলা অর্থহীন ৷ বরং “উভয়কে ‘প্রয়োজনীয়’ সকল অধিকার দেয়া হয়েছে” বলাটা সমীচীন ৷ তাই একজন নারীকে – তিনি কোন পুরুষকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করবেন কি না, তার পূর্ণ স্বাধীনতা দেয়া হলেও – একজন পুরুষের মত “আহ্‌লে কিতাবভুক্ত” জীবনসঙ্গী বেছে নেয়ার অধিকার/স্বাধীনতা দেয়া হয়নি ৷ কারণ পিতা মুসলিম না হলে, তার সন্তানকে মুসলিম রূপে বড় করাটা, তার জন্য অসম্ভব হতে পারে ৷ একইভাবে কেবল চেহারা পছন্দ নয় বলে স্বামীর কাছ থেকে বিবাহ বিচেছদ লাভ করার অনুমতি দেয়া হলেও, পুরুষকে যে ভাবে তালাকের অধিকার দেয়া হয়েছে – নারীকে সেভাবে শর্তহীন তালাকের অধিকার দেয়া হয়নি। কারণ, ইসলামী বিধানে বিয়ের সকল আর্থিক দায়-দায়িত্ব পুরুষের এবং স্বভাবজাত ভাবেই একজন নারীর পক্ষে আবেগের বশবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণের সম্ভাবনা থাকে ৷ নারীকে সম্পূর্ণ পৃথক ভাবে নিজ ব্যবসায় পরিচালনার অধিকার দেয়া হয়েছে সত্যি, তবে তা স্বামীর কোন হক নষ্ট করার বিনিময়ে নয় ৷ নারীর মসজিদে যাবার অধিকার ও খলিফাকে সরাসরি প্রশ্ন করার অধিকার আজ আমাদের কাছে অনেকটা স্বপ্নের মত মনে হয় – কিন্তু সে অধিকার এমন একটা সময়ে নিশ্চিত করা হয়েছিল যখন চতুষপদ জন্তুর মতই নারীকে একজন পুরুষের মালিকানা থেকে অন্যজনের মালিকানায় স্থানান্তরিত করা যেতো – বাবা মারা গেলে, তার অধিকারভুক্ত নারীরা উত্তরাধিকার সূত্রে ছেলের প্রাপ্য হতো ৷

ইসলামী বিশ্বে নারীকে উত্তরাধিকারের ও সম্পত্তির মালিক হবার অধিকার দেয়ার প্রায় ১৩ শতাব্দী পরে, এই সেদিন, ১৮৭০ সালে Married Women’s Property Act-এর মাধ্যমে, বৃটেন যখন প্রথম মেয়েদেরকে সম্পত্তির মালিকানার সীমিত অধিকার দান করে আইন পাশ করলো, তখন পশ্চিমা কাফির-বিশ্বের গুণিজনেরা shocked হন এবং ঘটনাটাকে বেশ ন্যাক্কারজনক বলে নাক সিঁটকান ৷ আমেরিকান মুসলিমাহ্‌, আমিনাহ্‌ আস্‌ সিলমিহ্‌ ১৯৯২ সালে এম,এস,এ আয়োজিত এক বিতর্কে বলেন (Video:Women’s Rights and Roles in Islam – Sound Vision) যে মাত্র এক বছর আগে(অর্থাৎ ১৯৯১ সালে), যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় এক মহিলা তাকে তার সমস্যার কথা বলতে গিয়ে বলছিলেন যে, অর্থের জন্য তার বাড়ীখানা বিক্রী করা খুবই প্রয়োজন, অথচ, তিনি তা করতে পারছিলেন না কারণ, আঞ্চলিক আইন অনুযায়ী তার পরিবারের কোন না কোন পুরুষ সদস্যের দস্তখত অপরিহার্য – কিন্তু তার পরিবারের কোন পুরুষ সদস্যই জীবিত ছিলেন না ৷ এই সেদিন পর্যন্তও বলতে গেলে পশ্চিমা জগতে মেয়েরা সম্পত্তির মালিক হতে পারতো না – নিজের নামে লিখতে বা সাহিত্য প্রকাশ করতে পারতো না – পারতো না নিজ নামে (অন্যের উপর নির্ভর না করে), কোন ব্যবসায় বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান চালাতে ৷ (আজ যারা মধ্যযুগীয় ও মৌলবাদী বলে পরিচিত, তাদের বিশ্বে গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে নারীরা এই সকল অধিকার ভোগ করে আসছে বলে, আমরা হয়তো মনে করি সারা বিশ্ব সব সময়ই এমনই ছিল বুঝিবা ৷ অথচ, আজকের আলোকিত ও বিশ্বাস হারানো কাফির-বিশ্বে এই সেদিনও – অন্য সব বাদ দিয়ে – পরিচিত হবার মত নারীর একটা নিজস্ব নাম পর্যন্ত ছিল না ৷ তারা হয় বাবার নাম বা স্বামীর নামের পদবীতে পরিচিত হতো ৷ )

মাতৃত্ব ও মা-কে ইসলামে যে আসন দেয়া হয়েছে, তা থেকেই বোঝা যাবে ‘মা’ রূপী নারীকে ইসলাম কোন আসনে অধিষ্ঠিত করেছে ৷ রাসূল(সা.)-এঁর ভাষ্য মতে আল্লাহ্‌র কাছে নারীকুলের মাঝে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ও সম্মানিত ব্যক্তিত্ব হচেছন: খাদীজা(রা.), ফাতিমা(রা.), ফেরআউনের স্ত্রী আসিয়া এবং ঈসা (আ.)-এর মা মরিয়ম(আ.) – কেন?? তারা কেউ সুন্দরী শ্রেষ্ঠা বা বিজ্ঞানী ছিলেন না – অথবা, স্বনামধন্যা কবি-সাহিত্যিক বা মহাকাশযানের যাত্রীও ছিলেন না ৷ বরং সবাই তাদের নিজ নিজ জীবনে, স্ত্রী ও মা হিসেবে অনন্য ভূমিকা পালন করেছিলেন – তাদের কোলে এমন সব সন্তান প্রতিপালিত হয়েছিলেন, যারা আল্লাহ্‌র কাছে বিশেষ মর্যাদাপ্রাপ্ত ৷ এ থেকে বোঝা যায় যে, একজন নারীর সংসার-ধর্ম পালনে মা হিসেবে যে ভূমিকা, ইসলামের দৃষ্টিতে তা অন্য সবকিছুর চেয়ে অধিকতর মর্যাদাপূর্ণ ৷ ইসলামী চিন্তা-চেতনা ভুলে গিয়ে, পশ্চিমের সাথে তাল মেলানোর অথবা পশ্চিমের মত হবার হাস্যকর প্রচেষ্টায় আমরা যখন ইসলামের আধুনিকতাবাদী সংস্কারকে জরুরী মনে করে এমন বক্তব্য রাখি যে, “পর্দার ভিতর থেকে একজন নারীর পাইলট হতেও বাধা নেই”, তখন আমরা ভুলে যাই যে, কিসের বিনিময়ে একজন নারী পাইলট হবেন ? তাকে যে জন্য আল্লাহ্‌ এমন উচ্চ মর্যাদা দান করেছিলেন যে, সন্তান যত বড় মহাপুরুষই হোক না কেন, মাতা রূপী এই নারীর পায়ের তলায়ই তার জান্নাত নিহিত বলে আমরা জানি – মা হিসেবে পালনীয় তার সেই সম্মানিত ভূমিকা, আংশিক বা সম্পূর্ণ জলাঞ্জলি দিয়ে তবেই নিশ্চয় তাকে পাইলট হতে হবে!! পর্দা সহকারে অথবা পর্দা বিহীন ভাবে – যেভাবেই হোক না কেন, পাইলট হবার ফলে কোন নারীর সংসার তার অনুপস্থিতির জন্য যেটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তা নিশ্চয় পর্দা দিয়ে পুষিয়ে দেয়ার উপায় নেই!! এই কথাটা আমাদের অনুধাবন করতে হবে যে সমস্যাটা পর্দায় নয় – পর্দার ব্যাপারটা সব সময়ের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ ! কিন্তু নারী হিসেবে তার জীবনে যে ভূমিকাটা এক নম্বর priority-তে ছিল, সেই মায়ের ভূমিকাকে অবহেলা করে – যে উপার্জনের ব্যাপারে (নিতান্ত অসহায় না হলে) তার কোন দায়-দায়িত্ব নেই বললেই চলে – সেই উপার্জনকে কিছু বাড়তি ভোগ-সুখের যোগান দিতে কোন মা যখন priority-তে নিয়ে আসবেন, তখন, অঠিক কাজটি করার জন্য তিনি নিশ্চয়ই জুলুমকারী বলে প্রতিপন্ন হবেন!! মা হিসেবে অপূর্ণ এসব নারীদের সন্তানরাও অপূর্ণ হবে – দিকনির্দেশনাবিহীন ও উদ্ভ্রান্ত ভাবে ‘বিকৃত কল্পনাসৃষ্ট’ উৎসবে মেতে উঠবে পহেলা বৈশাখের রাস্তায় – অথবা – হিন্দুস্থানী মূর্তির পূজা করতে ছুটে যাবে Indian idol-এর ‘ঝাঁকানাকা’ কনসার্টে ৷ নষ্ট গাছে নষ্ট ফলই ধরবে – তাতে অবাক হবার কোন কারণ নেই ৷

সবশেষে আমরা বলবো – উত্তরাধিকারের অধিকার, সংসার জীবনে একটা একান্ত নিজস্ব পরিসরের অধিকার, ব্যবসায় করার অধিকার অথবা একেবারে উপার্জন না করে ঘরে বসে থাকার অধিকার সহ – আল্লাহ্‌ প্রদত্ত সকল অধিকার ও মর্যাদা আমরা যেন মেয়েদের ফিরিয়ে দিই, যাতে তারা পরিবারে নিজেদের গুরুত্বটুকু এবং সঠিক ভূমিকাটুকু অনুভব করতে পারেন ৷ কেবল ভালো মুসলিম হিসেবে ও সুসন্তান হিসেবে সন্তানদের বড় করাটাই যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্মানিত একটা কাজ – যা পৃথিবীর সব সম্পদ দিয়েও কেনা যায় না – এই বোধটাও যেন তাদের আমরা দিতে চেষ্টা করি ৷ আমরা যদি আদর্শ মা হিসেবে নিজ ভূমিকা পালন করতে আমাদের মায়েদের শিক্ষিত ও সক্ষম করে তুলি, তবে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থতার গ্লানি মোছাটা ইনশাল্লাহ্‌ অনেক সহজ হয়ে উঠবে ৷ সে রকম ভালো মুসলিম সন্তানের একটা প্রজন্ম যখন তারা গড়ে তুলতে পারবেন – তখন সেই প্রজন্ম জানবে যে, তাদের মায়েদের আল্লাহ্‌ প্রদত্ত মর্যাদা কতটুকু এবং সাধারণভাবে নারীকুলের মর্যাদাই বা কতটুকু! তাতে নিঃসন্দেহে আখেরাতের সাথে সাথে, নারীর দুনিয়ার কল্যাণও নিশ্চিত হবে

কালেক্টেড

২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩

সজা১২৩ বলেছেন: সর্বপ্রথম আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি সাথে সাথে মন্তব্যে ভাষা সম্পর্কে আমার পরামর্শ হল আক্রমানাত্মক শব্দ বর্জন করা উচিত যেমনটি আপনি করেছেন-’আমাদের দেশের নাস্তিকতাবাদী আঁতেলরাও তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে’। যদিও আমি নিজে নাস্তিক নই, কিন্তু কথা হল আপনি যদি কাউকে আক্রমানাত্মক কথা বলেন সেও আপনাকে পাল্টা আক্রমানানত্মক কথা বলবেন যেটা মুলত মুর্খরা করে থাকে যাতে কোন অকল্যান ছাড়া কিছু নেই।
সুন্দর ভাষায় পরস্পর মতবিনিময় করলে পরস্পর থেকে শিখতে পারে যেটা মানবতার জন্য কল্যাণ কর। আপনার ইচ্ছা যদি ভাল ( আমার বিশ্বাস আপনার অভিপ্রায় ভাল) হয়, তাহলে আপনাকে আমার এ লিঙ্কগুলো একটু মনোযোগ সহকারে দেখার অনুরোধ করছি:
দয়া করে একটু ভেবে দেখবেন কি?
ধর্ম, প্রথা,ঐতিহ্য বনাম যুক্তি,বিচার-বিবেচনা ও বিবেক-বুদ্ধি
বাহ্যিক চক্ষু ও অন্তচক্ষু:কিছু ভাবনা যা আপনাকে ভাবতেই হবেদয়া করে কি আপনার চক্ষু খুলে দেখবেন কি আপনি আপনার কি সর্বনাশ করছেন?(১)
[link|http://www.somewhereinblog.net/bl[link|http://www.somewhereinblog.net/blog/conscious/30040104|দয়া করে কি আপনার চক্ষু খুলে দেখবেন কি আপনি আপনার কি সর্বনাশ করছেন?(২)
[Main Part)]og/conscious/30037639|মানুষ কি যুক্তির উর্ধ্বে উঠতে পারে?]

এবার আসি মুল কথায়। আপনার সম্পূর্ণ মন্তব্য পড়ে আমার মনে হয়েছে আপনি হয়তবা আমার মুল লেখাটি পড়েননি। এ লেখাটি এ বিষয়ের মূল লেখা নয়, মুল লেখাতে মোটামুটি বিশ্লেষন করেছি যার লিঙ্কটি লেখার শুরুতে দেয়া আছে।
এখানে শুধু এতটুকুই বলছি যে, আপনি যদি কারো চাকরি করেন তাহলে তিনি তো আপনার ভরন পোষনের দায়িত্ব নেই আপনি কোনটা পছন্দ করেন -চাকরী দাতা হতে নাকি চাকরি করতে?
আমি জানি এটুকু কথার উপরও আরও অনেক প্রশ্ন আসবে তার কিয়দাংশ আমার মূল লেখায় ব্যখ্যা করা হয়েছে, আর বাকি ব্যখ্যা আরেকটি লেখায় করবো।
ভাল থাকবেন।

৩| ২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

হানিফঢাকা বলেছেন: If you have any confusion regarding Quran, then speak about it. Will try to answer. Don't accuse Islam with hadith. Allah never authorize any hadith beside Quran. (45:6). The last hadith you mention regarding the creation of women from man's rib, is contradicts with Quran. This hadith is copied from bible. Quran does not say is, neither the prophet can say it as Quran has clear instruction how God created man and women.

২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

সজা১২৩ বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনি লক্ষ্য করবেন যে আমার মুল লেখা আল কুরআনের নির্দেশনা নিয়ে। এ লেখাটি তার সাথে একটি ‍এডিশন। এই প্রথম একজন (দধিচি) আমার লেখার উপর পূর্ণাঙ্গ একটি মন্তব্য করেছে। আমি তাকে এজন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনি হাদিসকে অস্বীকার করলেও বিশ্বের ৯৯% মুসলিম হাদিসকে ইসলামী আইনের দ্বিতীয় উৎস হিসাবে গ্রহণ করে।

৪| ২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১

সজা১২৩ বলেছেন: আমি যদি হাদিস থেকে ইসলাম স্রষ্টার কিনা তা প্রমান করার চেষ্টা করতাম তাহলে আমাকে খুব একটা বিশ্লেষন করা লাগত না। আমার মূল উদ্দেশ্য ইসলাম বা কোন মতবাদের বিরোধীতা করা না বা বিরোধীতার জন্য লেখা না। আমি সমালোচনা এজন্য করছি যে আমি কুরআন প্রতিষ্ঠার জন্য যে চেষ্টা সংগ্রাম করেছি আজ থেকে তা প্রকৃথপক্ষে স্রষ্টার নয়। মানবরচিত কিতাবে অনেক সমস্যা থাকে। এ কিতাব মানব রচিত হওয়ার কারনে আজ একই কিতাবের হাজারও ব্যখ্যা করে মুসলিমরা হাজারও দলে বিভক্ত হয়ে জিহাদের নামে পরস্পর রক্ত ঝরাচ্ছে।
নারী নীতির কারনে শত শত বছর ধরে নারীরা পুরুষের অধীন থেকে যে বঞ্চনার শিকার হয়েছে কুরআনের ত্রুটিপূর্ণ রীতির কারনে। ধর্মের কারনে আরো বহু সমস্যা হচ্ছে যা আমি পর্যায়ক্রমে তুলে ধরবো।
অন্ধত্ব নয়, যুক্তিপূর্ণ ব্যখ্যা পেলে আমি আমার যে কোন বক্তব্য পরিবর্তন করে সঠিককে গ্রহণ করবো ও প্রচার করবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.