নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু সাধারণ কথা

প্রোপাগান্ডাই গা না ভাসিয়ে সত্য জানার চেষ্টা করুন....

আহ্‌মদ

আমি অতিরিক্ত ঠান্ডা মাখার মানুষ। চিন্তা করতে পছন্দ করি।

আহ্‌মদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাকরিতে প্রবেশের সময়সীমা ৩৫ অযৌক্তিক

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

আমি ২৩ বছরে পড়ালেখা শেষ করে চাকরী করছি। বি.এস সি করেই চাকরী করছি। ৩.৫ বছর হয়ে গেল।



হ্যা, আমি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়তেই পাশ করছি। আমার টাকা লাগে নাই। আমি একা না। অনেকে যথাযথ সময়ে পাশ করেছে। আমি মাসর্টাস করলে সর্বচ্চো ২৫ বছর লাগতো। অনেকের ভাষ্য অনুযায়ী ২৮/২৯ বছর লাগে পড়ালেখা শেষ করতে। এটা অযগ্যতা নামান্তর ছাড়া আর কিছু না। বহুত সিট আছে সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে যেখানে সেশন জট নাই। আপনার যগ্যতা খাকলে তাড়াতাড়ি পড়ালেখা শেষ করবেন। ভাল চাকরী পাবেন।



এখন আপনারা যারা পারেন না কম বয়সে পড়ালেখা শেষ করতে তাদের দায়ভার সরকার কেন নিবে? এটুকু ও করতে পারবেন না আবার আপনের আবদার রাখবে সরকার???? এদের সরকারী চাকুরী না পাওয়াই ভাল। সরকার আরও আবুল হবে।





------------------------------------------------------------------------



২ জনের মন্তব্য সংযোজন করি...



দি সুফি বলেছেন: রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন শেষ করতে ২৮ থেকে ২৯ বছর সময় লেগে যায়।”



ভাই মানতে পারলাম না। আমার এক বন্ধু ২৪ বছর বয়সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করেছে! দুই বন্ধু ২৪ বছরের ভিতর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স শেষ করে এখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে চাকরি করতেছে। আরো দুইজন ২৪ বছরের ভিতরেই অনার্স শেষ করে সরকারি চাকরিতে আছে।

আমার মামাতো বোনের জামাই ২৬ বছরের ভিতর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করে বিসিএস দিয়ে প্রফেসর হয়েছিলেন! পরে তাকে অনেক বড় অফার দিয়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে নিয়ে গেছে। এই ঘটনা আরো প্রায় ৮-৯ বছর আগের!

আমার দুলাভাই ২৬ বছরের ভিতর জগন্নাথ কলেজ থেকে মাস্টার্স শেষ করেছে (জগন্নাথ কলেজ থাকাকালীন ঘটনা)।

এরকম হাজার হাজার উদাহরন পাবেন।

অন্য সবকিছু বাদ দিয়ে ঠিকমত পড়ালেখা করলে ২৬ বছরের ভিতর বসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাস করা এমন আহামরি কিছুনা। আর এখন সেশন জট আগের তুলনায় অনেক কম।







সবুজ মহান বলেছেন: ভোগাস সব যুক্তি !





বাংলাদেশের কোন জায়গায় ২৯ বছর বয়সে ছাত্রজীবন শেষ হয় আমারে বলেন তো ? প্রাইভেটের কথা বাদ দিলাম, বাংলাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই ২৪/২৫ এর মধ্যেই পড়ালেখা শেষ হয়ে যায় । আমি ঢাবিতে যে বিষয়ে পড়ি সেখানে ২২/২৩ বছর বয়সেই একজন স্টুডেন্ট গ্র্যাজুয়েট হিসেবে বের হয় ।



বিসিএস তো অনার্স পাস করেই দেয়া যায় , মাস্টার্সের তো দরকার নাই !



শুনেন এইসব খামোখা আন্দোলন করে , রাস্তাঘাট বন্ধ করে সাধারণ মানুষকে কষ্ট না দিয়ে বরং আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট থাকলে সেটা থেকে মুক্তির জন্য আন্দোলন করুন , নয়তো বা কোটা বাতিলের আন্দোলন করুন ।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

সারোয়ার মোর্শেদ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে অবাক হলাম,আর বুঝলাম মানুষ অহংকারী হলে সে অন্ধ হয়।আপনি ২৩ বছরে পাস করেছেন এটা আপনার যোগ্যতা না।আর যে ছাত্র ২৮ বছরে পাস করে, সেটা তার অযোগ্যতা নয়।কারন কারো কোন রকম পড়াশোনায় ইয়ার গ্যাপ না থালেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়,ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করতে ২৬-২৭ পার হয়ে যায়(বয়স আসল দেওয়া থাকলে)।এটাই বাস্তবতা।আর পাস করার সাথে সাথেই সে যে সরকারী চাকরির সারকুলার পায় তাও না। তাই আমি মনে করি সরকারী চাকুরির প্রবেশের বয়স ৩৫ না হলেও ৩২ করা খুবিই যুক্তি যুক্ত।

তবে আমি এটাও মনে করি আমাদের দেশের ছাত্ররা যাতে সঠিক সময়ে পাশ করতে পারে এজন্য সরকার তথা আমাদের সবারই যে যার অবস্থান থেকে কাজ করা উচিত।

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: আপনার মায়ের পেট থেকে বের হবার দিন আর সার্টিফিকেট এর জন্মদিন কি এক, যদি সত্যবাদী হন প্রমান দিন পরে আপনার রিপ্লাই নিয়েন। কি মনে করেন নিজেকে?দলিয়ে সরকারে প্রভাব থাকা কালিন বিনা টাকায় কয়টা চাকরি পাবেন?
সারোয়ার মোর্শেদ ভাই খুব ভদ্র ভাবে বলেছেন, এতটা তার উচিৎ ছিল না। আপনারা স্বার্থপর প্রজাতি যারা সাধারণ নিয়ম কি সেটা জানে না, জানে বিশেষ নিয়ম। যদি সরকার সবার ২৩ বছরে সত্যিকার ভাবে পাশ করার নিশ্চয়তা দেয় সব মাধ্যমে তাহলে বলার কিছু থাকবে না। আর একটা মাত্র বিশ্ব বিদ্যালয়ে ও যদি তা না পারে, তাহলে আপনি একটা রাবিশ পোস্ট প্রসব করেছেন। মঙ্গল গ্রহে যান।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: নিজের স্বার্থ উদ্বার হয়ে গেলে তখন সব কিছু অযৌক্তিকই মনে হয়। ৩৫ না করুক, অন্তত ৩২ করা উচিৎ। এদিকে অবসরে যাবার বয়সও বাড়ানো উচিৎ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

আহ্‌মদ বলেছেন: আমিও নিজেকে যোগ্য করি না। ২ বছর চেষ্টা করেছি আর না। বেসরকারী তে খারাপ নেই আমি। আমি চাইলে ৭ বার বি সি এস দিতে পারতাম। কিন্তু এটা সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছু মনে করি না। ১/২ বার এ হয় নি ব্যাস। যে ৫/৭ বছর চেষ্টা করে ঢুকে তার চাহিদাও সেই রকম থাকে। শুরুতেই দূনীতি গ্রস্ত হয়ে যায়।.....


তাই আমি চাই সিস্টেম মত চলুক.....

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

ওওওওওওও বলেছেন: কেউ পি, এইচ, ডি শেষে (৩০ ঊর্ধ্ব) দেশে ফিরতে চাইলে সেকি আঙ্গুল চুষবে ?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

আহ্‌মদ বলেছেন: কারও যদি পি, এইচ, ডি করার ইচ্ছা থাকে তাহলে ২/৩ বছর চাকুরী করে তারপর লিভ নিক। তারপর রি জয়েন করুক। সবই সম্ভব।

আর সরকারী চাকুরী পেতে পি, এইচ, ডি লাগে না।.. :):):)

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

আহ্‌মদ বলেছেন: এটা অহংকারের ব্যাপার না।

আমার অনেক ফ্রেন্ড আছে যারা সরকারী চাকুরী করে। তারা ২/৩ বার চেষ্টা করেই পেয়ে গেছে। সারকারী চাকুরীতে যত সিট আছে প্রায় সবই হচ্ছে এন্ট্রি লেভেল এর। এখানে আমার বন্ধুদের যারা ২৫/২৬৭ বছরে সরকারী চাকুরীতে ঢুকেছে তাদের সাথে ৩৫ বছরের সাথে কিভাবে এডজাস্ট হবে?

ধরেন যারা ২৫/২৬ এ সরকারী চাকরীতে ঢুকেছে ৫ বছরে তারা সিনিয়র হয়ে যাবে। তখন ৩৫ বছরের আপনি ঢুকে তাকে স্যার বলতে কেমন লাগবে। আর সে আপনাকে দিয়ে কাজ করাতেও তো ইতস্তত বোধ করবে।

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

শার্লক বলেছেন: যখন অবসরের বসয়সীমা বাড়ানো হয়েছিল তখনও কি আপনি এমন পোস্ট প্রসব করেছিলেন? ২৩ বছরে সারা দেশে কয়জন বের হইছে বলতে পারবেন? আপনি তো জেগে ঘুমান কোন কিছুই আপনার চোখে পড়ে না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

আহ্‌মদ বলেছেন: ইঞ্জিনিয়ারিং ও ঢাকা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ডিপার্টমেন্ট মিলিয়ে ১০-১৫ হাজার দেখাতে পারব। সরকারী চাকুরী পোস্ট এত নেই।


‌আর একটা পোস্ট ও তো খালি থাকে না প্রার্থীর অভাবে। তাহলে আপনেরা চিল্লান কেন????

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

মাসুদ রশিদ বলেছেন: ৬০ বছর হলেই বা ক্ষতি কি? কেউ বেশি বয়সে জুনিয়র পোস্টের জন্য এপ্লাই করলে সমস্যাটা কোথায়?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

আহ্‌মদ বলেছেন: ৬০ বছরের লোক দিয়ে ডিজিটাল সরকার তৈরী করতে পারবেন না। আরও অনেক কারণ আছে। তাই বয়স ফ্যাক্ট.....

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

আিম এক যাযাবর বলেছেন: মাসুদ রশিদ বলেছেন: ৬০ বছর হলেই বা ক্ষতি কি? কেউ বেশি বয়সে জুনিয়র পোস্টের জন্য এপ্লাই করলে সমস্যাটা কোথায়?

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

মুহাই বলেছেন: বালপোস্ট ।

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

ইমুব্লগ বলেছেন: ৩২/৩৩ বছর হওয়া উচিত।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

আহ্‌মদ বলেছেন: ৩০ ই ঠিক আছে.....

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

েদশীদাবাং বলেছেন: ভাই, মাইন্ড কইরেন না........... কোন বিসিএস দিয়া ৩.৫ বছর চাকুরী করতেছেন? যতটুকু জানি ২৭ তম চার বছরের বেশী আর ২৮ তম ২ বছরের কিছু বেশী চাকুরী করতেছে। মাঝে কোনো বিসিএস হয় নাই।
আমিও বিসিএস দিয়া প্রথম বিসিএসে চাকুরী পাইছি, তাও যেটা আমার প্রথম চয়েস ছিলো সেটাতে................ তারপরও আপনার সাথে একমত নই। যারা এতটা ডেডিকেশন দেখাচ্ছে তাদের কে কোনো মূল্যা্য়ন করবেন না এটাও ঠিক নয়।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

আহ্‌মদ বলেছেন: আরে ভাই আমি বিসিএস দিসি পাইছি কবে বল্লাম। :):):)

আর যাদের এত ডেডিকেশন বলছেন তারা আগে ডেডিকেশন দেখায় নাই কেন? তাহলে ভাল জায়গায় চান্স পেয়ে তারা তারি পড়ালেখা শেষ করত।

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২

২০১৩ বলেছেন: যোগ্য লোকের চাকুরীর সীমা সারা জিবন হওয়া দরকার , আপনার কোয়ালিটি থাকলে আপনি চাকরি পাবেন সেখানে বয়েস দিয়ে বাধা কেনো।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭

আহ্‌মদ বলেছেন: এটা করার কারণেই তো চাকরী পেতে এত কষ্ট হয়। যারা ৪/৫ বছর ধরে বি সি এস এর জন্য ট্রাই করছে তাদের সাথে সদ্য পাশ হওয়া গ্রাজুয়েটসরা কিভাবে পারবে। আর ৩৫ বছর হলে তো এমন ও অনেক পাবলিক পাওয়া যাবে যারা ৭/৮ বছর ধরে চেষ্টা করছে।

একটা সিস্টেম সব যায়গায় আছে কিনা জানি না, একটা বিষয় আবার পরীক্ষা দিলে সবোর্চ্চ বি গ্রেড দেয়া হয়। এ+ দেয়া হয় না কারণ সে ১ম বার পারেনি। এটাও মেধা যাচাই এর একটা সিস্টেম। তাই এই বয়স লিমিট ঠিকই আছে।......

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

রোদ বৃিষ্ট মেঘের দেশে বলেছেন: নিজে বাচলে বাপের নাম? তাই না?
চাকরী পেয়ে গেছেন আর আপনাকে পায় কে?
আপনি ২৩ বছরে বি.এস.সি পাশ করেছেন ?????
আসল বয়স গোপন করছেন নাতো ?
কোন সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে?বলেন তো আমাদের ছোট ভাই-বোনদেরকে সেখানে ভর্তি হতে বলব।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া কোন ভাবেই ২৩ বছরে অনার্স-মাষ্টারস সমাপ্ত করা সম্ভব না।


যারা দাবী আদায় করতে রাস্তায় নেমেছে তারা কেউ মেধাহীন ছাত্র-ছাত্রী নয়।তারা সবাই কোন না কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষা্র্থী।সেশন যটের কারনে যাদের মুল্যবান সময় হারিয়েছে।মাষ্টারস পাশ করতেই যাদের ২৮-২৯ বছর লেগে গেছে।হাতে থাকা ২-১ বছরে একটা ভালো মানের চাকরী পাওয়ার মত যথেষ্ট সময় ন্য়।তারা আদু ভাই ও নয়।তারা যোগ্যতা দিয়েই
চাকরী নিতে চা্য়।দরকার শুধু একটা সুযোগ দেয়া।


মাননীয় সংসদ স্পিকার মহান সংসদে গত ০১ ফেব্রয়ারি,২০১২ তে নিজেই
যেখানে ৭১ নং বিধিতে জণগুরুত্বপূর্ণ নোটিশের উপর আলোচনার প্রস্তাব করেন।
সরকারি দলের অনেক সংসদ সদস্য এই প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থন রয়েছে।
চাকরীতে আবেদণের বয়সসীমা বাড়ানোর সমর্থন পক্ষে করেছেন শতাধিক শিক্ষক।৩০ হাজার ছাত্র-ছাত্রীর গণসাক্ষর প্রমান করে এ দাবি কতটা ন্যায়সন্গত।

১৫ লক্ষ বেকারের জনদাবী উপেক্ষা করার কোন উপায় নেই।বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত কোন ন্যায্য দাবী আণ্দোলন সংগ্রাম ছাড়া আদায় হ্য়নি।শান্তি-পুর্ণ আণ্দোলন সংগ্রাম চলবেই।
আজ হোক কাল হোক এ দাবী পুরন হবেই।হ্য়ত আমরা উপকর্ত হব না।
তবে ভবিষ্যত প্রজন্মের জণ্য তা ফলপ্রসু হবে।
প্রথম আলো লিন্ক
প্রথম আলো ২য় লিন্ক

কালের কণ্ঠ

কালের কণ্ঠ ২য় লিন্ক
bdnews24.com
sharenews24.com

আমার দেশ




১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

মাক্স বলেছেন: একটা ব্যাপার লক্ষ্য করার মত কেউই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা কলেজগুলো নিয়ে কোন কথা বলছে না। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় ঐখানেতো শিক্ষার্থীর সংখ্যা আরো অনেক বেশী হওয়ার কথা।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫

আহ্‌মদ বলেছেন: কারণ তারাতো আগেই পিছিয়ে পরেছে। তাদের সুযোগ দেওয়ার জন্য মেধাবিদের কষ্ট দেওয়ার মানে নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.