নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক.
দেখতে দেখতেই মামা রুবজ এ রহমানের বিয়ের দিন ঘনিয়ে এল। চারদিকে বেশ সাজ সাজ রব। বর্ণিল পরিবেশ । দেশীয় সব বাদ্যযন্ত্র আনা হয়েছে। মামা দীর্ঘদিন বিদেশে থাকলেও তিনি মনেপ্রাণে শতভাগ দেশীয়। আর এ কারণে উনার বিয়ের খরচের তালিকায় যে উপাদানগুলো ছিল সবগুলোই দেশীয় তালিকায় ডাইভার্ট করা হয়েছে।
বিয়ের ঠিক আগের দিন। মামা ঠিক করলেন দেশীয় গরুর খাঁটি দুধ দিয়ে গোসল করবেন। ওটা ছাড়া তিনি কিছুতেই যেন স্বস্থি পাচ্ছেন না। এরকম মাঝে মাঝেই তিনি উদ্ভট উদ্ভট কাজ করে বেড়ান। মামার এইরকম উদ্ভট কর্মকাণ্ড সম্পর্কে বাড়ির তথা এলাকার মোটামুটি সকলেরই একটা স্পষ্ট ধারণা রয়েছে।
আরেকটি বিষয় পরিষ্কার করা দরকার। মামা হলেন এককথার মানুষ। অর্থাৎ যা বলেন তা করেন। অভিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনে লাখ লাখ টাকা খোয়াবেন তবুও পিছিপা হবেন না। আজকের এই সিদ্ধান্তও মামার হঠকারী সিদ্ধান্ত! কিন্তু কিছুই করার নেই। গরুর খাঁটি দুধ তার চাই-ই চাই। কেউ কেউ রসিকতা করে বলতে থাকেন- আপনাকে খাঁটি গরুর দুধ দিলে কি হবে না? মামার বাংলা ভাষা-সাহিত্যে ছিল বেশ দখল। তিনিও হাসতে হাসতে বলেন- গরু খাঁটি হলেও দুধে ভেজাল থাকতে পারে! অতএব খাঁটি গরুর চেয়ে গরুর খাঁটি দুধই আমার বেশি প্রয়োজন!
কোন মাওলানার নোট বইয়ে নাকি তিনি পেয়েছেন- বিয়ের আগের দিন গরুর খাঁটি দুধ দিয়ে গোসল করতে হয়। তাতে নাকি পরবর্তী দাম্পত্য জীবন সুখের হয়! আর সে কারণেই তিনি এত মারিয়া হয়ে ওঠেছেন। যে কথা সেই কাজ। চারদিকে মানুষ লাগিয়ে দেওয়া হল। যেখান থেকেই হোক গরুর খাঁটি দুধ আজ রাতের মধ্যেই সংগ্রহ করা চাই।
অর্থের দিক থেকে উনার কোন কমতি ছিল না। অবশ্য অপ্রিয় হলেও সত্য যে, উত্তরাধিকার সূত্রেই তিনি বিশাল সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। আর সে অহমবোধ থেকেই তার স্বৈরাচারী ইচ্ছেরা মাঝে মাঝেই মাথাচারা দিয়ে ওঠে। আর সে ইচ্ছে পূরণের জন্য বেগ পেতে হয় বাড়ির নিরীহ সাধারণদের।
সেদিন ছিল ঝুম বৃষ্টি। শুধ কী বৃষ্টি! একেবারে বজ্রসহ বৃষ্টি। অবিরাম ধারায় বৃষ্টি পড়ছে তো পড়ছেই। এমন দিন দেখে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও বুঝি তাঁর সেই বিখ্যাত কবিতাটি লিখেছিলেন-
“নীল নবগনে আষাঢ় গগণে তিল ঠাঁয় আর নাহিরে
ওগো আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে ! ’’
বৃষ্টি থামার নামটি পর্যন্ত নেই! রবি ঠাকুরের কবিতাটি মনে পড়ায় বৃষ্টিতে বের হওয়ার সাহস করলেও ঘনঘন বজ্রপাতের ভয়ে কেউই আর বের হতে চাইলেন না! সবাই বলতে লাগলেন- রবি ঠাকুরের নিষেধ আছে ! কিন্তু মামার চোখ রাঙানিতে কেউ আর বাড়িতে থাকার সাহস করলেন না। অগত্যা বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই তারা বাসা থেকে বের হয়ে গেলন।
সারাদিন সমস্ত এলাকার ডেইরি ফার্ম, গরুর ক্রেতা-বিক্রেতাদের সাথে কাটিয়ে কোথাও তারা গরুর খাঁটি দুধ সংগ্রহ করতে পারলেন না। গরুর খাঁটি দুধ তো দূরের কথা, ভেজাল দুধও মিললো না। হায়রে বিপদ!
সন্ধ্যার দিকে ছোটখালা আমাকে ফোন করলেন। ভাগিনা- মান-ইজ্জত বাঁচাও।
- কেন ? কী হয়েছে খালামণি?
- আজ রাতেই গরুর খাঁটি দুধ চাই রুবজের
-মানে?
- সে জেদ ধরেছে গরুর খাঁটি দুধ দিয়ে আজ গোসল করবে! সারা এলাকা তন্ন তন্ন করে কোথাও গরুর দুধ পাওয়া যায়নি। বাবা তুমি তো অনেক জ্ঞানী মানুষ!
- আমি?
- হ্যাঁ মামা, এলাকার অনেকেই তো তোমাকে ডাকে আধ্যাত্মিক পীর! তাছাড়া কতজনের কাছ থেকেই তো নিজ কানে শুনলাম- তুমি নাকি উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় আধ্যাত্মিক পীর! অবশ্য প্রথম প্রথম আমার বিশ্বাস হতো না। কিন্তু তারা যখন তোমার বিভিন্ন অলৌকিক ঘটনার বিবরণ দিত তখন আর বিশ্বাস না করে পারতাম না। আর সে বিশ্বাস থেকে বলছি।
খালামণির কথায় আমার তো চোখ কপালে উঠার মতো অবস্থা। কিন্তু সহসাই তার বিশ্বাসটা নষ্ট করতে ইচ্চে হলো না। কেবল ক্ষীণস্বরে বললাম- খালামণি চিন্তা করবেন না। সব ঠিক হয়ে যাবে। আমি আসছি।
দুই.
রাত দশটার দিকে মামার বাসায় ঢুকলাম। বাসা ভর্তি মানুষ। একেবারেই যেন গমগম করছে। পা ফেলার জায়গাটি পর্যন্ত নেই। মামার যত প্রকারের আত্মীয় আছে সকলেই আগেবাগে এসে অবস্থান নিয়েছে। আর একারণেই সবগুলো ঘর জনসংখ্যায় পরিপূর্ণ। মামার বিয়েকে কেন্দ্র করে আগত যুবক-যুবতীদের পোশাক পরিচ্ছদও ছিল দেখার মতো। অনেকেই খোশগল্পে মেতে ছিলেন। আমি প্রবেশ করামাত্রই সবাই হইহুল্লোর করে ওঠলো। খালামণি তো ‘মামা’ ‘মামা’ বলে চিৎকার করে ওঠলেন। মামার বিয়ের লগ্ন থাকলেও সহসা আমিই হয়ে উঠলাম মধ্যমণি!
মামার ড্রয়িং রুম ছিল বিশাল বড়। অনেকটা ছোটখাট স্কুল ঘরের সমান! ড্রয়িং রুম ছিল মানুষজনে কানায় কানায় পূর্ণ। আমি আমার ব্যাগ থেকে দুই লিটারই পানির দুটি বোতল বের করলাম। একেবারেই ফ্রেস পানি। সচ্ছ কাচের মধ্যে যেমন একদিক থেকে আরেকদিকের সবকিছু অনায়াসেই দেখা যায়, বোতলদুটির পানির অবস্থাও সেরকম। সবাই আমার কাজের দিকে নিষ্পলক তাকিয়ে রয়েছে। কারো যেন চোখের পাতাটিও নড়ছে না। কোথাও যেন পিনপতনের শব্দটি পর্যন্ত নেই।
নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস তখন খুবই বেড়ে গিয়েছিল। অবশ্য প্রথম প্রথম একটু ভয়ও করছিল। কিছু কিছু সুন্দরী মেয়েরা আমার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছিল। সুন্দরীরা মুচকি হাসলেই আমার ভেতরে বারোটা বেজে যায়! তাদের সামনে তখন কোন কাজই ভালো করে করতে পারি না। অর্থাৎ সহজ কাজও তখন ত্রুটিপূর্ণ হয়ে ওঠে। আমি কেন যেন তাদের দিকে একবারের বেশি তাকালাম না। রোবটের মতো নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে চেষ্টা করলাম।
একটু পর চিনির এক বোয়াম বের করলাম। বোয়ামের উপর থেকে চিনির কিছু অংশ উপস্থিত মুরব্বী শ্রেণির কিছু মানুষকে খেতে দিলাম। আমার খালামণি এবং মামাকেও দিলাম। চিনি দেওয়ার আগে শর্ত দিয়ে বললাম- পশ্চিম দিকে দাঁড়িয়ে এক নিঃশ্বাসে খেতে। যারা একনিঃশ্বাসে খেতে পারবেন তাদের মনস্কাম পূর্ণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া কারো নিয়ত যদি সহি থাকে তবে অবশ্যই তা পূর্ণ হবে। বিশেষ করে যে সমস্ত যুবক যুবতীদের বিয়ে অজ্ঞাত কোন কারণে ভেঙ্গে যায় এই চিনি খাওয়ার পর তাদের বিয়ে আর ভাঙ্গবে না! মনের অজান্তেই আমি গ্যারান্টি দিয়ে দিলাম। অবশ্য নিজে বাঁচারও একটা পথ রেখেছিলাম- এক নিঃশ্বাস! কথাটি বলার সাথে সাথেই যুবক যুবতীরা বসা থেকে উঠে দাঁড়াল। তাদেরও চিনি চাই! আহা! কী মধুর আবদার। কী আর করা, সবাইকে একটু একটু করে দিলাম।
সমস্ত ড্রয়িং রুম জুড়ে যেন তখন বিশ্বাসের বৃষ্টি বর্ষিত হচ্ছে! ভেতরে ভেতরে আমি অবশ্য অনেকটা মজাও পাচ্ছি। বয়স্ক মুরব্বীরা চিনি খেয়েই বলতে থাকেন- উপমহাদেশের আধ্যাত্মিক পীর হযরত মাওলানা মুনশি আলিম দীর্ঘজীবী হোক! কেউ কেউ আবার আবেগে গদগদ হয়ে আমার পায়ের ধূলি নেওয়ার জন্যও এগিয়ে এলেন। আমি তো লজ্জায় তখন ঘেমে যাওয়ার মতো অবস্থা।
আমি বিনয়ের সাথে বারণ করলাম। বললাম- আমি ... । তখন আমার প্রতি তাদের বিশ্বাস ও ভক্তি উভয়ই যেন আরও বেড়ে গেল। মামা সোফায় বসে আমার সব কর্মকাণ্ডই দেখে যাচ্ছিলেন। মামা অবশ্য আগে থেকেই জানতেন যে, আমি একটু মিতভাষী কিংবা প্রতিশ্রুতিপরায়ণ। কারো উপকার করতে না পারলে আমার দ্বারা কারো অপকার কখনোই হয়নি। আমার সম্পর্কে এই ধারণাটিই তিনি বেশি পোষণ করতেন।
এরপর শুরু হল আসল পীরাকি! আমি বললাম- এখানে যে যুবতী নিজেকে সবচেয়ে বেশি সতী ভাবেন তিনি হাত তুলবেন। কথাটি অদ্ভুত এবং আপত্তিকর বিধায়ই প্রথমে কেউ তুলতে চাইলেন না, কিন্তু পরে একে একে সকলেই হাত তুললেন। আমি মুচকি হাসলাম। সমস্ত রুমের মধ্যে এক থমথমে পরিবেশ। সবচেয়ে সুন্দরী এক মেয়ের প্রতি আঙুল নির্দেশ করে বললাম- আপনি আসেন। ভারী সুন্দর একটি মেয়ে। হাসলেই তার গালে টোল পড়ে। মুক্তোর দানার মতোই চকচকে দাঁত। ছিপছিপে গড়ন। ডাগর চোখ, স্বর্গের আবিরমাখা ঠোঁট। সমস্ত দেহজুড়ে যেন যৌবন বসন্ত উপচে পড়ছে। দেখামাত্রই চোখ জুড়িয়ে আসে! সবকিছু মিলিয়ে মনে হবে যেন জীবন্ত কোন হুর! মেয়েটির সাথে থাকা সকলেই সমস্বরে বললো- যাও।
আমার সামনে এক বিরাট প্লাস্টিকের বালতি রাখা ছিল। আমি সুন্দরীকে বললাম- কী নাম আপনার?
- শিল্পী
- বাহ! ভারী সুন্দর নাম তো।
- বিদেশে থাকেন বুঝি?
- জি, কদিনের জন্য বেড়াতে এসেছি।
- আমাকে সহযোগিতা করার মতো সৎ সাহস আছে তো নাকি?
- জি, আছে।
- পশ্চিম দিকে মুখ করে দাঁড়ান।
মেয়েটি ছোট্ট শিশুর মতো তাই করলো। তার সামনে আমি প্লাস্টিকের কালো বালতিটি রাখলাম। একটু গম্ভীর গলায় বললাম- দুটি বোতলের পানি বালতিতে ঢালুন। শিল্পী তাই করলো। এরপর বললাম চিনির বোয়াম থেকে একনিঃশ্বাসে একমুঠ করে করে চিনি বালতিতে দেন। মনে রাখবেন, চিনি দেওয়ার সময় যদি আপনার নিঃশ্বাস দ্বৈত হয় তবে কিন্তু মামার অবস্থা বড়ই খারাপ হয়ে যাবে!
কথাটি শোনার পর শিল্পী যেমন একটু ভয় পেল তেমনি তার কৌতূহলের মাত্রাও বেড়ে গেল। মামা ততক্ষণে নড়েচড়ে বসলেন। মামার চোখ-মুখ থেকে যেন বিস্ময় উপচে পড়ছে। আমার ঠিক পিছনে বসা ছিল রাঙামাটি থেকে আগত আমার বান্ধবী জেবু। সেও খুব সুন্দরী! যেমন রূপ তেমনি গুণ। খুবই সৃষ্টিশীল। সাহিত্যের সব শাখাতেই সব্যসাচীর মতো লিখে চলছে। লেখনীর মানও সেইরকম! ফেসবুকেও সে খুব সেলিব্রেটি! কবিতার সাথে যখন টাইটফিট জামা পরা ছবি আপলোড দেয় বুবুক্ষু জোয়ান পোলাপাইন তখন লাফাইয়া লাফাইয়া তাকে লাইক কমেন্ট করে! হায়! স্রষ্টা যেন সব গুণ দিয়ে নিজ হাতেই তাকে গড়েছেন! তাকে নিয়ে অবশ্য ভয়ও ছিল। একটু ঠোঁট কাটা তো, না জানি কখন কী বলে ফেলে, শেষ পর্যন্ত না আসরটাই মাটি করে দেয়! কিন্তু না, ছোট্ট শিশুর মতো বসে বসে বিস্ময় দৃষ্টিতে সে কেবলি দেখেই যাচ্ছে। একবার আড়চোখে তার দিকে তাকিয়ে মনে মনে বললাম- যাক বাবা, বাঁচা গেল। দাদা বলতেন- পাগলদের যেমন রাগাতে নেই, তেমনি ঠোঁট কাটাদেরও উত্তেজিত করতে নেই। সেই থেকে দাদার নিয়মটা এখনো মনে চলছি।
যাইহোক, মুঠোয় মুঠোয় সব চিনি বালতিতে ঢালা হলো। আমি তখন সবার উদ্দেশ্যে বলতে থাকলাম- আসুন, আমরা সবাই মামার নতুন জীবনে সুখ সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া করি। যার যার জায়গা থেকে নেক নিয়তে চোখ বন্ধ করে আমরা দোয়াতে শরীক হবো। আমি দোয়া শুরু করে দিলাম। দীর্ঘ পাঁচ-সাত মিনিট দোয়া করলাম। বেশ আবেগঘন দোয়া। দোয়া শেষে দেখলাম ছেলে বুড়ো অনেকই চোখের পানি মুছছে। এরপর বালতির দিকে তাকাতেই দেখি বালতিটি দুধে ভরে ওঠেছে। বালতি দুধে পরিপূর্ণ দেখে সবার মুখেই দেখলাম হাসি ফুটে ওঠেছে। খালামণি তো সোফা থেকে লাফ দিয়ে উঠে আসলেন- লক্ষ্মী মামা, পীর মামা বলে কপালে চুমু খেলেন। ততক্ষণে মামাও বসে নেই।
আমার আধ্যাত্মিক মুজিজায় প্রচণ্ড খুশি হয়ে মামা বললেন- বুকে আয়রে ভাগিনা। আমাকে জড়িয়ে ধরে অনেকক্ষণ আনন্দাশ্রু বিসর্জন দিলেন। ড্রইংরুমে যারা ছোট ছিল তারা তাদের মায়েদের পীড়াপীড়িতে আমার পা ছুঁয়ে সালাম করার জন্য লাইন ধরলো। যুতীদের মধ্যেও সেরেকম একটা ভাব লক্ষ্য করা গেল। আমি বিনয়ের সাথে বললাম- আপনারা ওসব করতে যাবেন না! কেবল আমার জন্য দোয়া করবেন, যাতে আপনাদের পাশে থেকে আপনাদের সেবা করে যেতে পারি। বয়স্করা একটু দূর থেকে আমাকে আশীর্বাদ করতে লাগলেন।
কিছুক্ষণের মধ্যে মামার দুধের গোসল অতঃপর বিয়েও হয়ে গেল। সেই থেকে এখনো মামা আমাকে ডাকেন- উপমহাদেশের প্রখ্যাত আধ্যাত্মিক পীর হযরত মাওলানা মুনশি আলিম!
কিন্তু সেদিন কি যে করেছিলাম সেটা তো কেবল আমিই জানি! থাক না কিছু কথা গোপনে। আর কি!
----------------------------
মুনশি আলিম
২৭.০৫.২০১৫
জাফলং, সিলেট
২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: আহাহারে ! বুঝলাম না কেমতে কী অইল!!! যাউকগ্যা , ঠিক কইরা দিছি।
এক সমুদ্র ভালোবাসা জানবেন ভাইজান।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
শিরোনামহীনভক্ত দিহান বলেছেন: ভাইয়া .। কাহিনী তো ঘটিয়েছেন অসাধারণ .। কিন্তু শিলপী আর ছন্দা , ভুল করে দুইটা নাম লিখেছেন।