নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি কৃতজ্ঞতা : গুগল
বই ধার করে পড়া পাঠক, প্রকৃত পাঠক নয়।
খ্যাতিমানদের সাথে ছবি তুলে যারা নিজেকে প্রচার করতে চায় বুঝতে হবে তারা ব্যক্তিত্ব সংকটে ভুগছে!
তেলবাজরা সর্বত্রই সুবিধা পায়, তবে তা সাময়িক।
বাধ্য না হলে বাঙালি আইনের ধার ধারে না!
বিদেশে বসবাসকারীরা দেশে এলেও সাধারণ লোকজন তাদের ‘বিদেশি’ বলেই সম্বোধন করে!
সিলেটি কুট্টিদের কমন বাক্য-“সামওয়ালাইকুম! দোয়া খরবা!”
নিঃস্বার্থভাবে মানুষ অপরের প্রশংসা করে না, চাপ, লাভ এবং লোভে করে!
শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষার মুখ্য উদ্দেশ্য ভালো সার্টিফিকেট অর্জন, জ্ঞানার্জন নয়!
ব্যস্ততা নিঃসন্দেহে অপূর্ণতার রোদনকে ভুলিয়ে রাখে।
কাজ করলে কাজ বাড়তেই থাকে, আর না করলে একসময় খুঁজেও পাওয়া যায় না!
দুর্বলেরা একজোট হলে সবলদেরও পালানোর পথ খুঁজতে হয়!
পশুত্ব এমনই এক ব্যাপার যে, হাজার বছরের সভ্যতাও মানুষের এই প্রবৃত্তিকে মুছে দিতে পারে না।
প্রেমিকাদের শরীর পাওয়ার পরই প্রেমিকদের আগ্রহ কমতে থাকে।
কবিদের কাছে নারী হলো অক্সিজেনের মতো! উপস্থিতির সুঘ্রাণ পেলেই তাদের ভাবের গভীরতা বেড়ে যায়।
কুসংস্কারের মধ্যেই মানুষ বেড়ে ওঠে। ব্যাপারটি এমনই স্বাভাবিক যে-জীবনের শেষ পর্যায়ে এসেও মানুষ সংস্কার আর কুসংস্কারের পার্থক্য নিরূপণ করতে পারে না!
পুরুষের সব শাসনই সমাজের চোখে দৃশ্যমান, নারীর শাসন অদৃশ্য!
পুরুষ দাবি আদায়ের জন্য কখনোই কাঁদে না।
নিজেরা হরেক রকমের ছুটি ভোগ করলেও কাজের বুয়াদের ব্যাপারে আমরা কঠিন থেকে কঠিনতর।
শিক্ষা ব্যবসা হলো বর্তমানের সবচেয়ে ভদ্র এবং মার্জিত ব্যবসা!
মানুষ জন্মগতভাবেই হিংসাপরায়ণ। কঠোর সাধনার মাধ্যমেই এ থেকে পরিত্রাণ সম্ভব।
বাংলাদেশে জেল-হাজত না খাটলে বড়ো নেতা হওয়া যায় না।
ধর্মীয় উপাসনা না করার জন্য মানুষ কখনোই বৃহৎ সমালোচনার শিকার হয় না, কিন্তু ধর্মের সমালোচনা করামাত্রই সব বিশ্বাসীদের চক্ষুশূল হয়ে পড়ে। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার লাইসেন্স পর্যন্তও হারিয়ে ফেলে!
ধার করার কথা মনে থাকলেও যথাসময়ে যারা ফেরত দেওয়ার কথা ভুলে যায়, বুঝতে হবে তাদের মনুষ্যত্বে ঘাটতি রয়েছে।
গুরু-অন্ধ শিষ্যরা গুরুর সব শ্রাব্য-অশ্রাব্য কথাকেই পরম মহৌষধ মনে করে!
প্রেম কিংবা বিয়ের ক্ষেত্রে মোটা তরুণীরা বরাবরই পছন্দের তালিকার শেষে থাকে।
মুনশি আলিম
জাফলং, সিলেট
[email protected],
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস আপনার ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হলাম। ধন্যবাদ। নিরন্তর ভালোবাসা।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩০
অবিমৃষ্যকারী বলেছেন: অসাধারন!! প্রতিটি লাইন-ই মনে হয় বাস্তবতার শিরোনাম।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪০
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: পঠনপাঠনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আশা করছি পরবর্তীতেও সাথে থাকবেন।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: শুধুই বাস্তবতা।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪১
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা।
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
ধ্রুবক আলো বলেছেন: গুরু-অন্ধ শিষ্যরা গুরুর সব শ্রাব্য-অশ্রাব্য কথাকেই পরম মহৌষধ মনে করে!
কে বুঝাবে এসব কাকে বুঝাবে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন:
আপনিই না হয় দায়িত্ব নিলেন!
ধন্যবাদ।
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
নতুন বলেছেন: বই ধার করে পড়া পাঠক, প্রকৃত পাঠক নয়।
ধার করা আর কিনে নেওয়ার সাথে পাঠের সম্পক` কি?
বেশির ভাগই অনেকেই কেনার সামথ` নেই বলে ধার করে পড়ে...
যখন কেনার সামথ` থাকে তখন ব্যস্ততা বেড়ে যায় তাই আর পাঠের সময় থাকেনা।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: সব কবিতাই যেমন সবার ভালো লাগে না, তেমনি প্রবচনও!
আর এগুলো আমার প্রাত্যহিক অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণের ফসল।
আমি দেখেছি যারা বই ধার করে পড়ে তারা লোক দেখানো আবেগে বিগলিত হয়। আর এ আবেগও অস্থায়ী ঠিক মৌসুমী ফসলের মতো! ... মজার ব্যাপার হলো বই ধার নিয়ে খুব কম সংখ্যক মানুষই বই ফেরত দেয়। স্পষ্ট মতামত প্রদানের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি সহজ সরল সত্য কথা গুলোই বলেছেন। এই রকম আরও বচন চাই।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা প্রিয়।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার মুনশি বচন অনেক ভাল লাগল। কোনটা ছেড়ে কোনটার কথা বলি। সব গুলোই ভাল।
**ধার করার কথা মনে থাকলেও যথাসময়ে যারা ফেরত দেওয়ার কথা ভুলে যায়, বুঝতে হবে তাদের মনুষ্যত্বে ঘাটতি রয়েছে।
আজকাল আমাদের সমাজে এই শ্রেনীর মানুষই বেশি। একবার কোন রকমে কারও কাছ থেকে টাকা ধার নিলে তা আর ফেরত দেয়ার নামই থাকে না।