নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি কৃতজ্ঞতা : গুগল
ডাক্তারদের ‘প্রাইভেট চেম্বার’ আর শিক্ষকদের ‘প্রাইভেট ব্যাচ’-উভয়ই একই দোষে দুষ্ট।
ভোটের রাজনীতিতে হেফাজত হলো তুরুপের টেক্কা! ক্ষমতায় টিকে থাকতে এ ভোট ব্যাংকের বিকল্প নেই।
মিডিয়া হলো বিত্তবানদের ক্রীড়ানক।
যুবকদের দেখলেই যুবতীদের ওড়না ঠিক করার হিড়িক পড়ে যায়! মূলত যুবকদের দৃষ্টি আকর্ষণে এটা একধরনের বুনো কৌশল!
প্রাপ্তবয়স্ক নিঃসঙ্গ পুরুষের নিত্য যৌন সঙ্গী হলো কোলবালিশ!
প্রেমের মুখ্য উদ্দেশ্য বিয়ে নয়, শরীর ভিত্তিক সাময়িক আনন্দ।
যৌনক্ষুধাই মানুষকে সবচেয়ে বেশি আবেগতাড়িত করে।
সাহিত্য রীতিমতো সাধনার বিষয়, সৌখিনতার বিষয় নয়!
মৌলিকত্ব না থাকলে জনপ্রিয়রাও একসময় কালের গর্ভে হারিয়ে যায়।
শিক্ষার্থীরা ক্লাসমুখী না হলে ব্যর্থতা শিক্ষার্থীর নয়, শিক্ষকের।
মেয়েদের হাসিই হলো পুরুষ আকর্ষণের প্রথম হাতিয়ার।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন শিক্ষককে ক্লাস নিতে যতটুকু বেগ পেতে হয়, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ততটুকু বেগ পেতে হয় না। বেতনের বেলায় কিন্তু হিসেবেনিকেশ উল্টো!
গণজাগরণ মঞ্চের বিভক্তি ও ব্যর্থতার পর বাংলাদেশে ‘ব্লগার’ শব্দটি ‘নাস্তিক’ শব্দের সমার্থক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। যেভাবে সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের পর ‘মিরজাফর’ শব্দটিই গালি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে!
ক্ষমতার রাজত্বে নৈতিকতা বিষয়টি আপেক্ষিক।
মিডিয়ার প্রচার-প্রসারে সহসাই গণজোয়ার সষ্টি হয়। আর এ গণজোয়ারে অনেক ক্ষমতাসীনও ভাসতে ভাসতে দূরান্তরে হারিয়ে যায়।
ছোটোবেলা থেকেই শিক্ষার্থীদের মগজে ভূতপ্রেতের মতো ইংরেজি ভীতি ঢুকিয়ে দেয় সমাজ।
বাংলাদেশের ইংরেজি আর গণিত শিক্ষকরা বাণিজ্যিক না হয়ে আন্তরিক হলে জাতীয় ফলাফল বিপর্যয় শতভাগই রোধ করা করা সম্ভব।
প্রচারমুখী সকলেই, কেবল দোষ হয় নবীনের।
বাঙালি নারীরা মুখে অস্বীকার করলেও মূলত টাকার প্রতিই তাদের অধিক দুর্বলতা। আর এ কারণে বিয়ের ক্ষেত্রে ব্যাংকারদেরই তারা এগিয়ে রাখে।
সন্তানদের প্রতি সকল পিতা-মাতাই আন্তরিক। তবে সম-ন্যায় বিচারে প্রশ্নবিদ্ধ!
শিক্ষার্থী তার পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে অগ্রগতির সম্ভাবনা বেশি থাকে।
সাহিত্যিকরা হলো ভাষার অক্সিজেন। শিক্ষকমণ্ডলী রক্ষবেক্ষণকারী। শিক্ষার্থীরা ব্যবহারকারী।
মানুষের চাহিদা অসীম, কল্পনাশক্তিও।
বয়োবৃদ্ধির সংকীর্ণতায় ভোগা প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণ বয়স প্রমাণে গোঁফ কিংবা খোঁচা খোঁচা দাড়ি রাখে।
‘স’ দিয়ে লেখা তিন-চতুর্থাংশ শব্দের উচ্চারণ স্থানেই বাঙালি বেহুদা ‘ছ’-কে টেনে নিয়ে আসে!
মুনশি আলিম
জাফলং, সিলেট
[email protected],
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: :#
অনেকটা সেরকমই মনে হচ্ছে।
ভালোবাসা জানবেন।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
আরািফন বলেছেন: ++++
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: ভালোবাসা।
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪২
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভালো ছিল। ++
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: মুনশি বচন! তাহলে ছবি এমন দিচ্ছেন কেন এর আগে একটা পোস্ট লক্ষ্য করেছিলাম!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৪২
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন:
ভাইজান, আমার চেহারা মোবারক অতটা সুন্দর নয়। আর প্রতিপর্বে যদি আমার ছবি দিই তবে ভুলেও হয়ত আমার পোস্ট আর পড়বেন না!
প্রতি পর্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বাণীর ওপর ভিত্তি করে অলংকরণ করার চেষ্টা করি। আর এ কারণে প্রতি পর্বেই অলংকরণে ভিন্নতা স্পষ্ট।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:০৮
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই, আমি ছবি পড়ি না লেখা পড়ি তাই ছবির কথা তা বললাম।
আর এরকম ছবি দিয়ে লেখার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা ঠিক নয়।
আপনি লিখুন, ব্লগিং চালিয়ে যান পরিচিত হোন দেখবেন লেখা এমনেই পড়বে,
আর ব্লগে ভালো লেখা মোটামুটি সবাই পড়ে। কেউই এড়িয়ে গেলে ওটা তার ব্যাপার।
আশা করি কথাগুলো বুঝতে পেরেছেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: আপনার সুপরামর্শের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
" গণজাগরণ মঞ্চের বিভক্তি ও ব্যর্থতার পর বাংলাদেশে ‘ব্লগার’ শব্দটি ‘নাস্তিক’ শব্দের সমার্থক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। যেভাবে সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের পর মীর জাফর শব্দটিই গালি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে! "
-ভেঁড়ার বিশ্ব রাজনীতি?