নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবাস জীবন (দুবাই)-ধর্ম-স্বাস্থ্য-টিপস-আমার কথা--

জানার আগ্রহ মানুষের চিরন্তন, বই হলো তার বাহন, আইনের মৃত্যু আছে কিন্তু বইয়ের মৃত্যু নেই।

সিটিজি৪বিডি

আজকের দিনই শেষ দিন মনে করতে হবে..কারন হঠাৎ করেই একদিন মরতে হবে.. কেয়ামত পর্যন্ত কবরে থাকতে হবে.. হাশরের মাঠে আল্লাহর সামনে উপস্থিত হতে হবে.. জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সমস্ত কর্মকান্ডের হিসাব দিতে হবে.. পুলসিরাত পার হতে হবে.. তারপর....... জান্নাত অথবা জাহান্নামই হবে আসল ঠিকানা....

সিটিজি৪বিডি › বিস্তারিত পোস্টঃ

:-*:-*বউয়ের উপর জুলুম কর না-বউ বদদোয়া দিলে আপনার ক্ষতি হতে পারে----------------

২৬ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫





স্ত্রীর উপর জুলুম করাঃ



স্ত্রীর উপর জুলুম-নির্যাতন চালানো কাপুরুষের কাজ। কারন নারীরা পুরুষদের কাছে জীবিতের হাতে মৃতের ন্যায়। তাদের উপর জূলুম চালালে কি কোন সওয়াব পাওয়া যাবে? বীরত্ব প্রকাশ ও অপরের উপর শাসন চালানো খাহেশ থাকলে কোন শক্তিশালী পুরুষের উপর শাসন চালিয়ে দেখাও তো দেখি।



অনেক নিষ্টুর পুরুষ স্ত্রীকে সীমাহীন মারপিট করতে দ্বিধা করে না। যা কল্পনা করলেও শরীর শিউরে উঠে। স্ত্রীর উপর দৈহিক নির্যাতন চালানো নেহায়েত মূর্খতা ও কাপুরুষতা। এটা পুরুষের আত্মমর্যাদারও পরিপন্থী। কেউ কারে কাছে বন্দী এবং তার সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রনাধীন থাকলে তার উপর শক্তি প্রদর্শন করা বীরত্বের কাজ নয়।



নারীরা বড় দুর্বল ও অসহায়। মুকাবিলা করার শক্তি তাদের নেই। ফলে সর্বদা নির্যাতিত ও নিগৃহিত হতে থাকে। তবে তারা খুব অভিশাপ দিতে পারে। স্বামীর অত্যাচারের মাত্রা যখন সীমা ছাড়িয়ে যায়, তখন তাদের মুখ খুব চলতে থাকে। স্বামীর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে যখন তারা মা-বাবার কাছে অভিযোগ করতে যায়, তখন তাদের কাছেও তাদের ঠাঁই নেই। মা-বাবা তাদেরকে ধমক দিয়ে ধমিয়ে রাখে। ফলে আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করা এবং অভিশাপ দেয়া ব্যতীত তাদের সামনে অন্য কোন পথ খোলা থাকে না। আর সেই অভিশাপ এমনই যন্ত্রনাদগ্ধ, যা আল্লাহর দরবারে সাথে সাথে কবুল হয়ে যায়। আল্লাহ তায়ালা মাজলুমের ফরিয়াদ কবুল করতে দেরী করেন না।



হাদীস শরীফের ভাষ্য মতে, যার কোন সাহায্যকারী নেই, তার সাহায্যকারী আল্লাহ।মাজলুম যখন ফরিয়াদ করে তখন আল্লাহ বলেনঃ

“আমি অবশ্যই তোমাকে সাহায্য করবো, যদিও খানিক বিলম্বে।”

স্ত্রীর প্রতি জুলুম নির্যাতনের পরিণাম অনেক সময় দুনিয়াতেই ভোগ করতে হয়। এজন্য তার সাথে সর্বদা সদাচারণ করা উচিত। হাস্যেজ্ল ও প্রফুল্লাচিত্তে তার সামনে নিজেকে পেশ করবে। তার উপর কখনও জুলুম নির্যাতন চালাবে না। আল্লাহকে ভয় কর।



অসম্ভব কিছু নয় যে, স্ত্রীর অন্তরের অভিশাপে আল্লাহ তায়ালা কোন বিপদে ফেলে দিতে পারেন। যেমন কোন মামলা-মোকদ্দমা চাপিয়ে দেয়া, কোন দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত করা কিংবা কোন জালেম শাসক তার উপর চাপিয়ে দেয়া ইত্যাদি। কারণ, অপরের উপর জুলুম করার প্রতিফল মানুষকে সাধারণত দুনিয়াতেই ভোগ করতে হয়।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মদন বলেছেন: কেয়ামতের দিন স্বামীর জন্য স্ত্রীর সুপারিশ খুবই জরুরী, তেমনি স্ত্রীর জন্য স্বামীর। কাজেই পারস্পারিক সৌহার্দ্য কাম্য।

২৬ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: স্বামী-স্ত্রীর ভালবাসা না থাকলে সংসারে অশান্তি নেমে আসে-------------ছেলে মেয়েগুলো অবহেলিত হয়।

২| ২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:০০

ঘাষফুল বলেছেন: হমম...কাপুরুষ রাই কথায় কথায় বউ এর গায়ে হাত তোলে।

২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:২৫

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: হুম।

৩| ২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:০৬

যিকরান বলেছেন: ভাই আমি কাপুরুষ। হা..........হা..........হা............

২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:২৬

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: সত্যি?

৪| ২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৩৮

ফাহিম আহমদ বলেছেন: বেজাল আছে,,,, :-P

২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৩০

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: কোথায় বেজাল?

৫| ২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৪২

এম আবু জাফর বলেছেন: অবশেষে স্ত্রী নির্যাতনকারী তাহের মুন্সী পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন। তার হাতে স্ত্রী-কন্যা সকলেই অমানুষিক নির্যাতনের শিকার বলে জানা গেছে। তিনি প্রথম স্ত্রীকে তার বাপের বাড়ি থেকে দফায় দফায় টাকা এনে দেবার জন্য চাপ দিতেন। টাকা এনে না দিলে চালাতেন অমানুষিক নির্যাতন। সেই সাথে পরকীয়া প্রেম। এমনকি নির্যাতনের মুখে কাগজে সই নিয়ে সেটাকে তালাকনামা বানিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করে। এভাবে নির্যাতনের ষোলকলা পূর্ণ হবার বর্ণনা দিলেন গ্রেফতারকৃত তাহের মুন্সির প্রথম স্ত্রী মামলার বাদি সুলতানা রেজিয়া ও থানায় উপস্থিত তার তিন কন্যা। ১৯৯৩ সালে বিয়ে হবার পর থেকে একদিনের জন্যও সুখে দিন কাটাতে পারেননি সুলতানা রেজিয়া। স্বামী সব সময় পরকীয়া প্রেমে মজে থাকতো। এর অনিবার্য পরিণতি হিসেবে কিছুদিন আগে অপর এক মেয়েকে বিয়ে করে তাহের মুন্সি। সেই সাথে প্রথম স্ত্রীর ওপর নির্যাতনের স্টিম রোলার চালাতে থাকেন সমানে। নির্যাতনে অতিষ্ঠ সুলতানা রেজিয়া গত ১৭জুন তাহের মুন্সি (৪০) ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন আক্তার (২৭) কে আসামি করে ফটিকছড়ি থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ গত ১৮ জুন রাতে তাহের মুন্সিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে। সে দৌলতপুর ইউপির মৃত মাওলানা জালাল আহমদের ছেলে। গতকাল থানায় উপস্থিত হয়ে বাদি এবং তার কন্যাগণ তাহের মুন্সির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৩১

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: কঠিন শাস্তি দিতে হবে।

৬| ২৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:১৮

এম আবু জাফর বলেছেন: জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসল।

৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২০

মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: ভাইরে ভীত হইলাম :| তবে আমার মনে হয় দুজনেরই ভাল সম্পর্ক বজায় রাখা দরকার।

১৪ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৮

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: অবশ্যই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.