নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

১৪৩

সাইবার সোহেল

আমি একজন অতি সাধারন বাংলাদেশী। আমি আমার দেশ ও দেশের মানুষকে খুব ভালবাসী। আগ্রহী যে কেউ আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে পারেন।

সাইবার সোহেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিজেকে আগে হেফাজত করুন... আমি কনফিউজ হেফাজত না বরবাদ!!!!!

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

আমি জানি না আপনারা কে কতটা ইসলাম ধর্ম মানেন কিন্তু আমি মেনে চলতে চেষ্টা করি। আর এ জন্য আমি ১চিল্লা মানে ৪০দিন দাওয়াতের জন্য ব্যয় করেছি। তাতে শিখেছি যে, নিজেকে ছোট মনে করে অপর মুসলমান ভাইকে বড় মনে করা, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়ানের জন্য এক প্লেটে খাওয়া, নিজের সমস্যা হলেও অপর ভাইয়ের সুবিধা প্রদান করা। আসল ইসলাম হল সত্যই শান্তির, একজন মুসলমানের আচার ব্যবহার দেখে যেন একজন অমুসলিম ইসলাম গ্রহণ করে সেটাই প্রকৃত ইসলাম। ইসলাম কোন উগ্রবাদ বা জঙ্গীবাদ সমর্থন করেনা। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশী ইসলাম শুধুই ধোকাবাজী ...। কারণ পবিত্র কোরআন এ স্পষ্ট করে বহুবার বলা হয়েছে যে ইসলাম ও কোরআন ই হল মহান আল্লাহ্ তাআলার কাছে মনোনীত ধর্ম এবং ধর্ম গ্রন্থ এবং এগুলোর হেফাজত মানে সংরক্ষণ কেয়ামত পর্যন্ত তিনি নিজে করবেন। তাহলে এরা কারা যারা নিজেদের ইসলামের হেফাজতকারী দাবী করে !!!!! তাহলে কি এনারা শিরক করছেন না???? যদি তাই করেন তাহলে তার তো কাফের হয়ে যাবেন!!!!! আসল কথা হল সেই একই ধর্মভীরুর এই দেশে ধর্মকে পুজি করে রাস্ট্র ক্ষমতায় যাওয়া। যদি তাই না হবে তাহলে কাল ’আর টিভি’ টক শো তে শাহরিয়ার কবির যখন হেফাজতে ইসলামের আহ্বায়ক মাওলানা আব্দুর রব কে প্রশ্ন করলেন যে আপনাদের দাবীর মধ্যে অন্যতম মহিলাদের পর্দা বাধ্যতামুলক করা তা আমাদের ২ নেত্রী যে পর্দা করেন না তাদের বিষয়ে আপনাদের অবস্থান কি? তিনি উত্তর না দিয়ে প্রসঙ্গ এড়াতে চাচ্ছিলেন কিন্তু অনেক জুরাজুরির পর তিনি বলেই ফেল্লেন যে আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার পর ২ নেত্রী যাতে পর্দা করেন তার জন্য চেষ্টা করবো। আল্লাহ বলেছেন নামাজ কায়েম মানে প্রতিষ্ঠা করতে আর যাকাত আদায় মানে প্রদান করতে তিনি কোথাও বলেননি ’ইসলাম হেফাজত কর’!!!! আসলে তারা এখন যা করছে সবই সাধারন ধর্মপ্রাণ মানুষের মগজ ধোলাই, যাতে পরবর্তীতে এই মানুষ গুলোর ভোটে সহজেই ক্ষমতায় আসা যায়। জামাত যদি পারে তবে তারা নয় কেন???? ইসলামে জিহাদ ঈমানের অংগ আর শ্রেষ্ট জিহাদ হল ’জিহাদে আকবর” মানে কু-প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে জিহাদ তারা যদি সত্যই ইসলাম মানতো তাহলে মহাখালীতে তান্ডব চালাতো না কারণ, সমাবেশের অধিকার সকল ধর্মের মানুষেরই আছে, ইসলাম কখনই কারও ’হক’ মানে অধিকার নষ্ট করার কথা বলেনা। একটা বিষয়ে আমার খুব হাসি পেল যে তারা ইসলাম বাঁচতে বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকা এলো কিন্তু তাদের প্রতিবেশীর খোজখবর কি তারা নিয়মিত নেয়? কারন আল্লাহ বলেছেন যে তার প্রতিবেশীর কাছে ভাল না তার জন্য বেহেস্তে যাওয়া কঠিন। তাই ইসলামকে রক্ষা করতে চাইলে ইসলামের খুটিনাটি সব আইন কানুন মানতে হবে। ইসলাম কথনই বিধর্মী বা নাস্তিক কে হত্যা করতে বলেনি, বরং বলেছে যে তাদের সাথে ভাল আচরন কর যাতে তোমার ব্যবহারে তারা তাদের ভুল বুঝতে পারে এবং ইসলাম গ্রহণ করে। কিন্তু কেউ কি তা করছেন, তাদের আচরনে তো তা মনে হয় না। তাই সকলকে অনুরোধ করছি প্রকৃত ইসলামকে জানুন হুজগে মাতবেন না। আর ওনাদের বলছি আমাদের মত সরল প্রাণ ধর্মভীরু মানুষের ধর্মীয় অনুভুতি নিয়ে ব্যবসা বা রাজনীতি করবেন না মুনাফেক না হয়ে প্রকৃত মুসলিম হোন।

আর মহান আল্লাহ তাআলার কাছে প্রর্থনা করি তিনি যেন সকল প্রকার ধর্ম ব্যবসায়ী ও সব রকমের অনাচার ও অধর্ম থেকে আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে রক্ষা করেন।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২২

রিমন রনবীর বলেছেন: জ্বী ভাল বলেছেন। তাদের নাম হওয়া উচিত বরবাদে ইসলাম।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৪

স্বপ্নসমুদ্র বলেছেন: যখন কিশোর কন্ঠে মহানবীর নাম নিয়া কৌতুক ছাপে তখন তো হেফাজত চুপ থাকে। কিরে মামা কাহিনী কি? অ। ঘাপলা আছে।

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৫

মুহসিন বলেছেন: আল্লাহতাআলা কোরআনের হেফাজতকারী, সেটা নিজেই বলেছেন।

কিন্তু ইসলাম তো ব্যাপক বিষয়! এতে কোরআন, ঈমান, আমল, নামাজ, রোজা, হজ্ব, যাকাত, প্রতিবেশী, আত্মীয় ও সৃষ্টির অধিকার, সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম সবই অন্তর্ভূক্ত। কিন্তু রেফারেন্স ছাড়া এ ব্যাপক বিষয়ে কোন কিছু কেবল ধারণার ভিত্তিতে বলা কি ঠিক?

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৭

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: ওহে চল্লিশ দিনের জ্ঞানী, চল্লিশা না কইরা কুরআন হাদিস নিজ উদ্যোগে পইড়া পরে ফতোয়া দিতে আসেন। ইসলাম জানার উৎস চিল্লা না ভাইজান, কুরআন হাদিস। মুরুব্বি কইছে এইডা ইসলাম এইরকম জ্ঞানার্জন না কইরা কুরআন হাদিস সরাসরি অধ্যয়ন করেন, ইসলাম হিফাযতের দায়িত্ব মানুষের উপরও বর্তায় কিনা তার জবাব কুরআনেই সুন্দরভাবে পেয়ে যাবেন।

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: আপনার জন্যে অবশ্যপাঠ্য হিসেবে, আল কুরআনের ২ নং সূরা আল বাকারার ক'টি আয়াতের (আয়াত ২১২-২১৭) বাঙলা তর্জমা :

২১২. যারা কুফরির পথ অবলম্বন করে, তাদের কাছে দুনিয়ার জীবনকে সুন্দর-মুগ্ধকর বানিয়ে দেয়া হয়। তারা মুমিনদের ঠাট্টা-বিদ্রুপ-তিরস্কার করে থাকে। কিন্তু যারা তাকওয়া অবলম্বন করে, কিয়ামতের দিন তারাই এদের মোকাবেলায় উঁচু ও শ্রেষ্ঠ মর্যাদা লাভ করবে। আল্লাহ যাকে চান অগণিত রিযিক দান করেন।

২১৩. প্রথমে সব মানুষ ছিলো একই উম্মত (একই আদর্শের অনুসারী)। অতপর আল্লাহ নবীদের পাঠাতে থাকেন সুসংবাদদাতা এবং সতর্ককারী হিসেবে। তাদের সাথে সত্য ও বাস্তবতাসহ কিতাব নাযিল করেন, যাতে করে মানুষের মাঝে ফায়সালা করে দেয়া যায়, যেসব বিষয়ে তারা লিপ্ত হয়েছে এখতেলাফে (মতভেদে)। যাদেরকে তা (কিতাব) দেয়া হয়েছিল তাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ-নিদর্শন আসার পর কেবল পারস্পারিক বিদ্বেষ বশতই তারা সে বিষয়ে এখতেলাফ করেছে। তারপর তারা যে বিষয়ে এখতেলাফ (মতভেদ) করতো, সে বিষয়ে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে সঠিক পথ দেখিয়েছেন তাদেরকে, যারা ঈমান এনেছে। আল্লাহ যাকে চান, সরল-সঠিক পথে পরিচালিত করেন।

২১৪. নাকি তোমরা ধরে নিয়েছো, তোমরা (অতি সহজেই) জান্নাতে প্রবেশ করবে? অথছ তোমাদের পূর্বে যারা ঈমানের পথে চলেছিল, তাদের উপর দিয়ে যে অবস্থা অতিবাহিত হয়েছিল, সে অবস্থা এখনো তোমাদের উপর আসেনি। তাদের উপর নেমে এসেছিল ক্ষুধা-দারিদ্র, দুঃখ কষ্ট এবং তারা প্রকম্পিত ও বিচলিত হয়ে উঠেছিল। এমনকি রসূল এবং তাঁর ঈমানদার সাথিরা বলে উঠেছিল: ‘মাতা নাসরুল্লাহ’ -কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? (তখন তাদের বলা হয়েছিল:) ‘জেনে রাখো, আল্লাহর সাহায্য খুবই নিকটে।’

২১৫. তারা তোমার কাছে জানতে চায়, তারা কী-ব্যয় করবে? তুমি বলো: তোমরা উত্তম যা কিছুই ব্যয় করবে, তা করো বাবা-মার জন্যে, আত্মীয়-স্বজনের জন্যে এবং এতিম, মিসকিন ও পথিক-পর্যটকদের জন্যে। আর তোমরা জনকল্যাণের যে কাজই করোনা কেন, আল্লাহ সে সম্পর্কে অবহিত।

২১৬. তোমাদের অপ্রিয় হলেও তোমাদের জন্যে যুদ্ধের বিধান লিখে (ফরয করে) দেয়া হলো। হতে পারে, তোমরা কোনো বিষয় অপছন্দ করো, অথচ (প্রকৃত পক্ষে) সেটা তোমাদের জন্যে কল্যাণকর। আবার এমনো হতে পারে, তোমরা কোনো কিছু পছন্দ করছো, অথচ (মূলত) সেটা তোমাদের জন্যে ক্ষতিকর। ব্যাপার হলো আল্লাহ তো সবকিছু জানেন, কিন্তু তোমরা জানোনা।

২১৭. হারাম মাসে যুদ্ধ করা সম্পর্কে তারা তোমার কাছে জানতে চায়। তুমি বলো: তাতে যুদ্ধ করা গুরুতর (অপরাধ)। কিন্তু আল্লাহর কাছে তার চাইতেও বড় অপরাধ হলো: মানুষকে আল্লাহর পথে (চলতে এবং কাজ করতে) বাধা দেয়া, আল্লাহর সাথে কুফরি করা, (মুমিনদেরকে) মসজিদুল হারামে প্রবেশ করতে বাধা দেয়া এবং হারামের (মক্কার) অধিবাসীদেরকে (তাদের ভূমি ও আবাস থেকে) বহিষ্কার করা। আর জেনে রাখো, ফিতনা হত্যার চাইতেও গুরুতর অপরাধ। তারা তোমাদের বিরুদ্ধে অব্যাহতভাবে লড়াই চালিয়ে যাবেই, যতোদিন না তোমাদেরকে তোমাদের দীন থেকে ফিরিয়ে নিতে সক্ষম হয়। আর তোমাদের যে কেউ নিজের দীন (ইসলাম) ত্যাগ করে (কুফুরিতে) ফিরে যাবে এবং কাফির অবস্থায় মারা যাবে, দুনিয়া এবং আখিরাতে তার সমস্ত আমল হয়ে যাবে নিষ্ফল। তারা হবে আসহাবুন্ নার (আগুনের অধিবাসী), তাতেই থাকবে তারা চিরকাল।

৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

আশফাক সুমন বলেছেন: আপনি একজন মূর্খ মুসলমানের মত কথা বলছেন।


তাবলীগের মুরুব্বিদের সাথে কথা বলে ইমান ঠিক করেন আগে, তারপর লেকচার দেতে আসেন (আমিও তাবলীগ সমর্থক)

৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৩

মোটা ভুত বলেছেন: সম্মানিত ব্লগার ভাইকে কয়েকটি কথা বলার জন্য লগ ইন করলাম, করতাম না, যদি আপনি নিজেকে তাবলীগওয়ালা পরিচয় না দিতেন, কারন আমি নিজেও কম বেশী সময় দেয়ার চেষ্টা করি;
১। আপনার লেখার ভাষা দেখে মনে হল, সম্ভবত আপনার বয়স ২৫ এর কম অথবা আপনি এই প্রথমবারের মত চিল্লা লাগাইলেন।
২। আপনার জোশটা একটু বেশীই মনে হল, কিন্তু সেটা ভুল জায়গায় ব্যবহার করলেন।হযরত মাওলানা আহমেদ শফী(দাঃবাঃ) সম্পর্কে ধারনা না থাকলে একটু কষ্ট করে কাকরাইলে গিয়ে যেকোন মুরুব্বীর কাছে জেনে নিবেন, দেখবেন, উনাদের আপাদমস্তক শ্রদ্ধায় পরিপূর্ন হয়ে যাবে।
৩। আপনার প্রতি বিনীত অনুরোধ থাকবে, আপনি ব্যাক্তিগতভাবে যেকোন মন্তব্য করতে পারেন, কিন্তু সাথে তাবলীগের কথা বলে বিতর্কের জন্ম দিবেন না, প্লীজ।
উপরে যে সমস্ত ভাইয়েরা মন্তব্য করেছেন বা পরে করবেন, আপনারা একজনের কথাকে পুরা তাবলীগের কথা হিসেবে মনে করবেন না।

৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৭

মোটা ভুত বলেছেন: সম্মানিত ব্লগার ভাইকে কয়েকটি কথা বলার জন্য লগ ইন করলাম, করতাম না, যদি আপনি নিজেকে তাবলীগওয়ালা পরিচয় না দিতেন, কারন আমি নিজেও কম বেশী সময় দেয়ার চেষ্টা করি;
১। আপনার লেখার ভাষা দেখে মনে হল, সম্ভবত আপনার বয়স ২৫ এর কম অথবা আপনি এই প্রথমবারের মত চিল্লা লাগাইলেন।
২। আপনার জোশটা একটু বেশীই মনে হল, কিন্তু সেটা ভুল জায়গায় ব্যবহার করলেন।হযরত মাওলানা আহমেদ শফী(দাঃবাঃ) সম্পর্কে ধারনা না থাকলে একটু কষ্ট করে কাকরাইলে গিয়ে যেকোন মুরুব্বীর কাছে জেনে নিবেন, দেখবেন, উনাদের আপাদমস্তক শ্রদ্ধায় পরিপূর্ন হয়ে যাবে।
৩। আপনার প্রতি বিনীত অনুরোধ থাকবে, আপনি ব্যাক্তিগতভাবে যেকোন মন্তব্য করতে পারেন, কিন্তু সাথে তাবলীগের কথা বলে বিতর্কের জন্ম দিবেন না, প্লীজ।
উপরে যে সমস্ত ভাইয়েরা মন্তব্য করেছেন বা পরে করবেন, আপনারা একজনের কথাকে পুরা তাবলীগের কথা হিসেবে মনে করবেন না। আগেই বলেছি আমি কিছু সময় লাগিয়েছি, আজ কয়েকদিন ধরেই আমি সহ আমার দেখা কয়েকজন তাবলীগের সাথী কতটা সক্রিয় ছিলাম তা আল্লাহ তায়ালায় ভাল জানেন।

৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪০

এম এম হোসাইন বলেছেন: Assalamu alaikum vai,
aponar kase prosno:
1. aponi ai post dewar age poramorso koresen?
2. kowmi alem o tablig er moddokar somporko aponar ase?
3. tabliger sathira ajker somabese giesen ki na ta ki aponi niscit vabe janen?
Aponar kase onorudh: aponi jodi sottie tablig kore thaken tahole Alemder jekono bisoye montobbo korar age obossoi poramorso kore niben.


১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

এম এম হোসাইন বলেছেন: correction:
2........somporko aponar jana ase?



১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

এম এম হোসাইন বলেছেন: মোটা ভুত ভাইয়ের সাথে একমত।

১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৭

যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: মোটা ভুত বলেছেন: ...৩। আপনার প্রতি বিনীত অনুরোধ থাকবে, আপনি ব্যাক্তিগতভাবে যেকোন মন্তব্য করতে পারেন, কিন্তু সাথে তাবলীগের কথা বলে বিতর্কের জন্ম দিবেন না, প্লীজ।

১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

সাইবার সোহেল বলেছেন: ইচ্ছা হলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করেন .... সন্দেহ অমুলক নয়.....

Click This Link

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

উযায়র বলেছেন: শাহাবাগের আন্দোলন হাইজাক হয়েছে ক্ষমতাশীলদের দ্বারা, হেফাজত হাইজাক করতে পারেনি বি এন পি বা জামাত

Click This Link

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭

মুহসিন বলেছেন: সবকিছুরই নিরপেক্ষ তদন্ত দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.