নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

লং মার্চ -অবরোধ - সমাবেশে লাখো মাদ্রসার ছাত্র এসেছে কি ভুলিয়ে? না পালিয়ে ?

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯

ছেলে ভুলিয়ে কি আনা হয়েছিল তাদের ?



বেলা বরোটা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত গুলি, লাশ আর হতাহতের খবর আসছিল, আহত- নিহতদের নিয়ে আসা হচ্ছিল সামনে, চারজন ছিল কাফনে মোড়া । এরপরও যারা সমাবেশে ছিল তারা কি ভুলিয়ে ভালিয়ে আনা ?



মাওলানা ফরীদ কওমী ঘরোনার হয়েও, তার আওয়ামী প্রীতি আর হেফাজত বিরোধীতার জন্য গত কয় মাসে যথেষ্ট পরিচিতি পেয়েছেন। হেফাঝত বিরোধী বক্তৃতা টিভি প্রোগ্রামে নিয়মিত ভাবে দিয়ে, শাহবাগ মন্চে হাজির হয়ে, ইতিমধ্যই তিনি যথেষ্ট পরিচিতি পেয়েছেন । তার মাদ্রাসা ইকরা। সেখান থেকেও ছেলেরা গিয়েছে লং মার্চে। ভুলিয়ে না পালিয়ে ?



মিরপুর ৬ এর মাদ্রাসা কমিটি নিয়ন্ত্রিত, আর কমিটি রাজনৈতিক প্রভাবান্বিত। শোনা যায়, ৫ই মে ছাত্রদের অবোরধে যেতে দেওয়া হবে না, তালা দিয়ে আটকে রাখা হবে । একরাত আগেই ( মে ৩) ছাত্ররা দলবেধে পালিয়ে যায় মাদ্রাসা থেকে, সকালে এসে সবাই দেখে সব ফকফকা !



চৌধুরী পাড়া মাদ্রাসার মোতাওয়াল্লী নোমান, যার হাপট দাপটে হুজুররা সব বিড়াল হয়ে থাকে। মোতাওয়াল্লী নোমান, একান্ত আওয়ামী ভক্ত । যার পর নাই নাখোশ তিনি হেফাজতী কর্মকান্ডে । শিক্ষকদের হুকুম দেন কে্য যেন অবরোধে যেতে না পারে, কাজ হয়নি ।



বাড্ডা ওভার ব্রীজের পাশের মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, একান্ত আওয়ামী প্রেমী, জেফাজতের কাজ কামে উনি ক্ষুব্ধ, বিরক্ত, উত্তেজিত । ফরীদ সাহেবের মতই সঠিক, এটাই ওনার বক্তব্য । ওনার মাদ্রাসা ব্যানার নিয়ে হাজির হয়নি হেফাজতের অনুষ্ঠানে, তবে ঠেকানো যায়নি ছাত্রদের ,উনিও পারেন নি ।



সাঈফী সাহেব টক শোতে সংগী হন ফরীদ সাহেবের । সেখানে হেফাজত বিরোধী প্রচারণা চালানো হয় । অথচ ওনার ছেলেকেই দেখা যায় ব্যানার হাতে বৃষ্টিতে ভিজছেন, যাত্রাবাড়ি । ঠেকানো যায়নি ছেলেকে ।



আর কতগুলো উদাহরণ চান, ছেলে ভুলানো তত্তবাদীরা ?







মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: গুলি আর লাশের খবর আসছিল, আহতদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল সবার সামনে দিয়ে, কিন্তু সমাবেশের লোকেরা ছিল সুস্হির, নির্লিপ্ত ।

Click This Link

২| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আর সরকার যখন কাউকে হতাহত করেই নি তখন এমন মধুর সমাবেশে লোক ভুলিয়ে আনলে সমস্যা কি ?

Click This Link

৩| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:২২

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: আল্লাহ সবার বিচার করবেন।অপরাধী কেউ পার পাবে না।কেয়ামতের ময়দানে মিডিয়া বলে কেউ থাকবে না।আল্লাহ সব জানেন,সব দেখেন।

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আল্লাহ সব জানেন,সব দেখেন।

৪| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

স্বপ্নের লেখক বলেছেন: যুক্তি দিয়ে মিথ্যাগুলো সত্য করার চেস্টা করছেন করুন, বাস্তব সত্যটা সবাই জানে।

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সবই তো তথ্য দিলাম, আপনি এসব মাদ্রাসায় গিয়ে একটু খোজ নেন না ।

৫| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

মোমের মানুষ বলেছেন: এ হল বিবেকের তাড়না যা মানুষকে তাড়িয়ে বেড়ায়। ভাই আমিও ৫ তারিখে মোহাম্মদপুর হেফাজতের কঠিন বিরোধী এক সুন্নী মাদরাসার পরিক্ষার্থী ছিলাম। বিবেকের তাড়নায় সেদিন দেখেছি সুন্নী মাদরাসার ছাত্ররা অধ্যক্ষ মহোদয়ের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে আমাদের সাথে মতিঝিল অভিমূখি মিছিলে রওনা দিয়েছে।

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: কিন্তু বিবেক প্রতিবন্ধীরা তা বুঝবে না ।
পবিত্র কোরাণের ভাষায় এরা অন্ধ, বধির।

৬| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এটিও পড়ুন, যেভাবে গুম করা হল
Click This Link

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: মানুষের মৃত্য আর লাশ নিয়ে রসিকতা করেন ?
এর পরও মানুষ দাবী করেন ?

এ টি এন ক্যামেরা ভেংগে ফেলা হয়েছে কেন বলতে পারেন ?

সময় টিভির রিপোর্টার শত শত লোককে গুলিবিদ্ধ লোক পরে থাকতে দেখেছে, ৯ তারিখ টক শোতে তা বলেছে, শুনেছেন ?

৭| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

রিফাত উকিল বলেছেন: একচোখা ...................

১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: কে?

৮| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২০

আতা2010 বলেছেন: ইসলাম হেফাজতের দাবিদার হেফাজতে জামাতীরা পুলিশসহ খুন করেছে অসংখ্য মানুষ; জ্বালিয়ে দিয়েছে অগণিত যানবাহন, বাড়ি-ঘর, থানা-অফিস, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান; লুটপাট করেছে স্টেডিয়াম মার্কেট এবং বায়তুল মোকাররমে অবস্থিত অসংখ্য দোকানপাট; ভাংচুর করেছে হাজারো আসবাবপত্র। ঢাকার সাথে সারাদেশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় অনেক মুমূর্ষু রোগী সুচিকিৎসার অভাবে মারা গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনেক আমদানি-রফতানিকারক। রোজ খেটে খাওয়া অসংখ্য অগণিত মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক অসহায় পরিবারের কাজের অভাবে জোটেনি খাবার। অথচ ধ্বংসযজ্ঞ, সন্ত্রাসী অপকর্ম চালাতে এসেও খাবার ও পানির অভাব হয়নি এসব কথিত হেফাজতীদের।
সহজ, সরল, সাধারণ মুসলমানের জান ও মালের যারা বিপুল ক্ষয়-ক্ষতি করে গেলো; নিরপরাধ এসব ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের দায়ভার কে বা কারা নেবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.