নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

 (মুসাফাহা)

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

  (মুসাফাহা) শব্দরে

আভধািনকির্ অথ:

শব্দটি দুটির্ অথে ব্যবহৃত হয়-১. হাতে ধরা। ২. মুখোমুখি হয়ে হাতের

টাতালু ে ক ত া লু র সাথে মিলান ।

(আল-ক্বামূ সু ল মু হীত এবং তাজু ল

উরুস)

মুসাফাহার মূল রহস্য:

প্রথমইে প্রত্যককেে জনে নত হবে

য,ে কোন মু সলমি ভাইয়রে সাথে

সাক্ষাতে সালামরে পর মু সাফাহার

বধািন শর ীয়তে কনে র াখা হ ল?

এর্সম্পকে শাহ ওলীউল্লাহ দহলেভী রহ.

বলন



অথাৎ আগন্তুকরে সাথে মু সাফাহা,

মু ’আনাক্বাহ এবং এ জাতীয় সম্ভাষন

মূ লক কাজরে মূ ল রহস্য হল, এসব

কাজ পারস্পরকি বন্ধু ত্ব, হৃদ্যতা এবং

প্রফুল্লতা বৃদ্ধি করে পারস্পরকি ঘৃণা ও

শত্রুতাকে দূরভূিত করে





মুসাফাহার ফযীলত:

নবী করী ম ( সাল øাল øা হু আ লা ইহি

ওয়াসাল্লাম) হতে মু সাফাহার ফযীলত

সম্বলতি অসংখ্য রওয়োয়াত হাদীসরে

কতািবসমূ হের্ বণতি রয়ছ,েে তন্মধ্যে

কয়কটেি ন¤œিে প্রদত্ত হল-এক.

অথাৎ দু ই জন মু সলমান মোলাক্বাত

কালে একে অপররে সাথে মু সাফাহা

করলে তাদরে দু ’আ কবু ল করা এবং

তাদরে হাতরে বন্ধন মু ক্তহওয়ারর্ পূবইে

তাদরে গোনাহসমূ হ মাফ হয়ে

যায়।



----------------------------------------------------------

মুসাফাহা দুই হাতে করা সুন্নাত:

র্উপযুক্তরওয়োয়াত সমূহরে দ্বারা স্পষ্ট

হয়ে গলে যে, মুসাফাহা করা নবী করীম

(সা.) এর সু ন্নাত এবং সাহাবায়ে

করোমরে তরীকা। যামানায়ে রসোলত

হতে আজর্ পযন্ত প্রায় সাড়ে চৌদ্দশত

বছর যাবৎ এ ব্যাপারে সমস্ত মুসলমান

একমত। মু সলমান মাত্রই ইহা মনেে

আসছে এবং তদনু যায়ী আমলও করে

আসছ।ে দুই হাতে মুসাফাহা করা ছলি

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আতরে মধ্যে

চলে আসা একটি ধারাবাহকি আমল।

কারণ নবী করীম (সা.) সাহ াবায়ে

করোম, তাবঈনে, তবতোবঈনে এক

কথায় খাইরুল কু রুনরে অনু স্বরণীয়

সকলরে আমল। কিন্তু দুঃখজনক হলওে

বাস্তব সত্য হল,র্ বতমান যু গে একটি

মহল মুসলমানদরে হাজার বছররে চলে

আসা এই ঐক্যরে মধ্যে ফাটল ধরানোর

অপচষ্টোয় লিপ্ত। অনকে ক্ষত্রেে তারা

নজরিদেরকেে সফলও ভবে থাক।ে

ফলশ্রুততে যইে মুসাফাহা ছলি প্রীতি ও

হৃদ্যতা প্রকাশরে উত্তম উপায় তা হয়ে

গছেে আজ পরস্পররে মধ্যে ঘৃ ণা

মু সলমানদরে মধ্যে পরচয়িরে সবচয়েে

বড় হাতয়াির তাও আজ পরণতি হয়ছেে

মতানক্যৈ এবং ববদিে ঝগড়ার বস্তুত।



------------------------------------

বলেই ক্ষ্যান্ত হয়নি বরং দু ই হাতে

মুসাফাহা করাকে বিদ’আত এবং কোন

হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয় বলে অপপ্রচার

চালিয়ে যাচ্ছে। তাই এ মর্মে নি¤েœ

কয়েকটি সহীহ হাদীস পেশ করা হল।

হাদীসের আলোকে দুই হাতে মুসাফাহা:

১.দু ই হাতে মু সাফাহা সু ন্নাত হওয়ার

প্রমান স্বরুপ ইমাম বুখারী (রহ.) তার

স্বীয় বিশ্ব বিখ্যাত গ্রন্থে

অর্থাৎ অনুমতি গ্রহণের অধ্যায়ে অর্থাৎ মুসাফাহার শিরোনাম

প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানে নি¤েœাক্ত

হাদীসটি বর্ণনা করেন



আব্দু ল্লাহ বিন মাসউদ (রা.) বলেন,

রাসুল (সা.)নিজের দুই হাতের মধ্যে

আমার হাতকে ধারণ করে আমাকে

তাশাহহুদ শিক্ষা দিয়েছেন। (বু খারী

২/৯২৬ ) (উল্লেখিত হাদীসটি ইমাম

মু সলিম (রহ.) এবং ইমাম নাসায়ী

(রহ.) স্বীয় গ্রন্থে বর্ণনা করেন। দেখুন

মু সি ল ম ১ / ১ ৭ ৩ , ন াস া য়ী শ র ীফ

১/১৭৫)





২ . ইমাম বু খারী ( রহ .) উল্লেখিত

হাদীসটিকে মু সাফাহা সু ন্নাত হওয়ার

প্রমাণ স্বরুপ পেশ করেন, যা দ্বারা দুই

হাতে মুসাফাহা করার বিষয়টি ও ¯পষ্ট

হয়ে গেছে। তদু পরী কারো কোনো

সংশয় থাকলে তাও দূ র করার জন্য

স্পষ্ট ভাবে আরো একটি অধ্যায় দু ই

হাতে মু সাফাহার ব্যাপারে কায়েম

করেন, যা নি¤œরুপ:

অর্থাৎ দু ই হাতে মু সাফাহার অধ্যায়।

এই অধ্যায়ে ইমাম বু খারী ( রহ .)

সর্বপ্রথম তাবেঈনদের আমলের বাস্তব

নমুনা পেশ করে দুই হাতে মুসাফাহার

বিষয়টি স্পষ্ট করে দেন, বর্ণনা করেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.