নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাবলীগ জামাতের কিছু কর্মীদের একটি ভুল : ' তাবলীগের কাজ বর্তমানে ফরজে আইন, ফরজে কেফায়া না '

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

অনেক সময় তাবলীগের কিছু কর্মী দাওয়াতের কাজের গুরুত্ব বুঝাতে গিয়ে বাড়াবাড়ি করে ফেলে । দাওয়াত -তাবলীগ - জেহাদ এই সমস্ত কাজের হুকুমই শরীয়তে সাধারণ অবস্হায় ফরজে কেফায়া । তবে যেখানে সামর্থ আছে, নিজের অধিনস্তদের ক্ষেত্রে এটা ওয়াজিব বা ক্ষেত্র বিশেষে ফরজে আইন ও হয়ে যায় । তবে সেটা বিশেষ অবস্হা - সাময়িক ক্ষেত্র । সামগ্রিক অবস্হায়, সর্বক্ষেত্রে শরীয়ত এহুকুম দেয় না ।



তাবলীগী ভাইয়েরা অনেক সময় যে যুক্তি খাড়া করেন, তা হচ্ছে যেহেতু সব লোক দ্বীনের উপর আসছে না, তাই যে পরিমাণ তাবলীগ হচ্ছে তা যথেষ্ট নয় । আর তাই সবাইকেই এই কাজ করতে হবে, এবং সব লোক দ্বীনদার না হওয়া পর্যন্ত এই কাজ ফরজে কেফায়ার পর্যায়ে থাকবে না বরং ফরজে আইন এর পর্যায়ে ।



অথচ নির্ভরযোগ্য গবেষক আলেমরা বলেন দাওয়াতের কাজের ফরজ আদায় হয়ে গেছে, সারা দুনিয়ার মানুষ মোটামোটি ভাবে জেনে গেছে ইসলাম নামে একটা ধর্ম আছে, যারা এক আল্লাহর কথা বলে । আর দাওয়াত এতটুকুই ফরজ । এর পর মানা না মানা যার যার দায়িত্ব ।



কিন্তু তাবলীগী ভাইয়েরা অনেকেই মনে করেন সব লোক দ্বীনের উপর না আসা পর্যন্ত সবাইকেই পূর্ন চেষ্টা দিয়ে তাবলীগের কাজ করতে হবে । অন্যথায় 'কেফায়েত' ( যথেষ্ট ) না হওয়াতে ফরজর কেফায়া আর কেফায়া থাকবে না, বরং তা ফরজে আইন হয়ে যাবে ! এ ক্ষেত্রে অন্য সব ব্যস্ততা বাদ দিয়ে ফরজে আইন কাজ যে ভাবে যতটুকু গুরুত্ব দিয়ে, অন্য কাজ ফেলে রেখে আদায় করতে হয় , তাবলীগের কাজটাও সেভাবে করতে হবে ।



কিন্তু সমস্য হচ্ছে মুসলমানদের আরো অনেক দ্বীনি দায়িত্ব রয়েছে । শরীয়ত কর্তিক নির্ধারিত দুনিয়াবী জিম্মাদারী আছে । সবগুলোর দিকে খেয়াল রাখলে তাবলীগের কাজটাকে ফরজে কেফায়ার উপরে স্হান দেওয়া যায় না । তাই শরীয়তেও কাজটাকে ফরজে কেফায়ার স্হানেই রেখেছে - যেটা আমাদের সবারই মেনে নেওয়া দরকার । কেননা সর্ব ক্ষেত্রে শরীয়তের আনুগত্য-ই প্রকৃত দ্বীন ধর্মের পরিচয় ।



মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভুল : ইমান বৃদ্ধির উপায়

Click This Link

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কিছু কর্মীদের একটি ভুল : হিজরত ছাড়া, ইমান পূর্ণ হয় না, ইয়াক্কীন তৈরী হয়না।

Click This Link

৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভুল : অসৎ কাজের নিষেধ দরকার নেই, সৎ কাজের আদেশ বা দাওয়াতের মাঝেই অসৎ কাজের নিষেধ আছে।

Click This Link

৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ :জেনে নিন কিভাবে তবলীগের ক্ষতি হয় ? Click This Link

৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কর্মীদের আর একটি ভুল : এইটাই কাম
Click This Link

৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: তাবলীগের কাজ বর্তমানে ফরজে আইন, ফরজে কেফায়া না '

এই কথাটা বেশ কয়েকবার ইজতেমার বয়ানে শুনছিলাম।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ঠিক কবে থেকে এ কাজ ফরজে আইন হয়েছে বলবেন কি ?
কতটুকু কাজ করলে এ ফরজ আদায় হবে বলবেন কি ?
মাওলানা জাকারিয়া কি সেটা আদায় করেছেন ?
তিনি কি চিল্লা দিয়েছেন ?
৫ কাজ করতেন ?

৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: "বলুন, এটাই আমার রাস্তা। আমি আল্লাহর দিকে ডাকি জানিয়া বুঝিয়া, আমি ও তারা যারা আমার অনুসারী" -সূরা ইউসুফঃ১০৮। এই আয়াতের মাধ্যমে দাওয়াতের কাজ ফরয। নিজের ঈমান ও আমাল ঠিক করার নিয়তে এই কাজ করা ফরযে 'আইন এবং যিম্মাদারী আদায়ের লক্ষে অপর ভাইয়ের ঈমান ও আমাল ঠিক করার নিয়তে দাওয়াতের কাজ করা ফরযে কিফায়া। ইজতেমার বয়ানে মাওলানা সাদ (দাঃ বাঃ) এই কথাই বলেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: যখন তোমরা হালাল হও শিকার কর - এই আয়াতের দ্বারা কি শিকার করা ফরজ প্রমাণ হয় ?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ঈমান ও আমাল ঠিক করার নিয়তে এই কাজ করা ফরযে 'আইন ইমান আমল ঠিক করার জন্য যদি কেউ মাদ্রাসায় পড়ে, বা পীরের মুরীড হয় তবে কি ফরজ আদায় হবে ? নাকি তাবলীগই করতে হবে ?

৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মৃতসাক্ষী বলেছেন: i agree with u....

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: 'যখন তোমরা হালাল হও শিকার কর' 'সুরার নাম' ও 'আয়াত নং' বলবেন কী?

ঈমান ও আমাল ঠিক করা ফরযে 'আইন । সূতরাং যে সকল সহীহ পন্থায় ঈমান ও আমাল ঠিক হয়, তা অবলম্বন করলে তা আদায় হতে পারে। কিন্তু দাওয়াতের জিম্মাদারী কিভাবে আদায় হবে? আর সবার পক্ষে কি মাদ্রাসায় যাওয়া সম্ভব বা যাওয়ার মানসিকতা সবার আছে কিনা? বয়স্কদের জন্য সব মাদ্রাসায় পড়ার ব্যবস্থা আছে কি?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সুরা মায়েদার শুরুতে পাবেন, ২ থেকে ৪ আয়াতের মাঝেই পাবেন ।

দাওয়াতের জিম্মাদারী মানে কি বলবেন কি ? নিজের অধিনস্তদের কথা বলছেন না সারা দুনিয়া বা সারা ডেশের কথা বলছেন ? সেটা কি ফরজে আইন ?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আর যদি টর্কের খাতিরে আপনার দাবী মেন নেওয়া হয় যে, দাওয়াত ও তাবলীগের এই কাজ ফরজে আইন তবে নিচের প্রশ্নের জবাবগুলো দিবেন কি :

ঠিক কবে থেকে এ কাজ ফরজে আইন হয়েছে বলবেন কি ?
কতটুকু কাজ করলে এ ফরজ আদায় হবে বলবেন কি ?
মাওলানা জাকারিয়া কি সেটা আদায় করেছেন ?
তিনি কি চিল্লা দিয়েছেন ?
৫ কাজ করতেন ?

১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৪

বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: Is it compulsary?
Today most of the Muslims are unaware of the fact that doing Da'wah is COMPULSARY (Fardh). In fact Allaah says in Surah Al Asr:
"By the Time.
Indeed! Man is in a loss.
Except those who have faith and do good works and encourage one another to Truth and encourage one another to patience"
[Al Qur'an 103:1-3]

Allaah (SWT) in these verses is saying that Man is in loss i.e. man will go to hell; except those who believe and do good works, ENCOURAGE ONE ANOTHER TO TRUTH and to patience. Hence, a person will not attain Paradise if he/she does not Invite people to Truth (i.e. Islam) according to Surah Al Asr. No wonder, Imam Sha'fi (R) said: "If the people were to ponder on this Surah, it would be sufficient for them (for their salvation).''

Click This Link

তাফসীরে মা'রেফুল কুর'আনে দেখুন সূরা আসরের ব্যাখাঃ Click This Link

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: 'দাওয়াতের জিম্মাদারী' মানে কি বলবেন কি ? নিজের অধিনস্তদের কথা বলছেন না সারা দুনিয়া বা সারা ডেশের কথা বলছেন ? সেটা কি ফরজে আইন ?

১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: সূরা মায়েদার ২য় আয়াতঃ


يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ لاَ تُحِلُّواْ شَعَآئِرَ اللّهِ وَلاَ الشَّهْرَ الْحَرَامَ وَلاَ الْهَدْيَ وَلاَ الْقَلآئِدَ وَلا آمِّينَ الْبَيْتَ الْحَرَامَ يَبْتَغُونَ فَضْلاً مِّن رَّبِّهِمْ وَرِضْوَانًا وَإِذَا حَلَلْتُمْ فَاصْطَادُواْ وَلاَ يَجْرِمَنَّكُمْ شَنَآنُ قَوْمٍ أَن صَدُّوكُمْ عَنِ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ أَن تَعْتَدُواْ وَتَعَاوَنُواْ عَلَى الْبرِّ وَالتَّقْوَى وَلاَ تَعَاوَنُواْ عَلَى الإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ وَاتَّقُواْ اللّهَ إِنَّ اللّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ (2
হে মুমিনগণ! হালাল মনে করো না আল্লাহর নিদর্শনসমূহ এবং সম্মানিত মাসসমূহকে এবং হরমে কুরবানীর জন্যে নির্দিষ্ট জন্তুকে এবং ঐসব জন্তুকে, যাদের গলায় কন্ঠাভরণ রয়েছে এবং ঐসব লোককে যারা সম্মানিত গৃহ অভিমুখে যাচ্ছে, যারা স্বীয় পালনকর্তার অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনা করে। যখন তোমরা এহরাম থেকে বের হয়ে আস, তখন শিকার কর। যারা পবিত্র মসজিদ থেকে তোমাদেরকে বাধা প্রদান করেছিল, সেই সম্প্রদায়ের শুত্রুতা যেন তোমাদেরকে সীমালঙ্ঘনে প্ররোচিত না করে। সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা।
O you who believe! Violate not the sanctity of the Symbols of Allâh, nor of the Sacred Month, nor of the animals brought for sacrifice, nor the garlanded people or animals, etc. [Marked by the garlands on their necks made from the outer part of the tree­stems (of Makkah) for their security], nor the people coming to the Sacred House (Makkah), seeking the bounty and good pleasure of their Lord. But when you finish the Ihrâm (of Hajj or ’Umrah), you may hunt, and let not the hatred of some people in (once) stopping you from Al­Masjid­al­Harâm (at Makkah) lead you to transgression (and hostility on your part). Help you one another in Al­Birr and At­Taqwa (virtue, righteousness and piety); but do not help one another in sin and transgression. And fear Allâh. Verily, Allâh is Severe in punishment.

উক্ত আয়াতের মাধ্যমে ইহরাম অবস্থায় শিকার করা নিষেধ হয়েছে, ইহরাম খোলার পর শিকারকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। ফরজ করা হয় নাই।

Click This Link

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: যদি তর্কের খাতিরে আপনার দাবী মেন নেওয়া হয় যে, দাওয়াত ও তাবলীগের এই কাজ ফরজে আইন তবে নিচের প্রশ্নের জবাবগুলো দিবেন কি :

ঠিক কবে থেকে এ কাজ ফরজে আইন হয়েছে বলবেন কি ?
কতটুকু কাজ করলে এ ফরজ আদায় হবে বলবেন কি ?
মাওলানা জাকারিয়া কি সেটা আদায় করেছেন ?
তিনি কি চিল্লা দিয়েছেন ?
৫ কাজ করতেন ?

১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: وَلْتَكُنْ مِنْكُمْ أُمَّةٌ يَدْعُونَ إِلَى الْخَيْرِ وَيَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَأُولَئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ (104

وَمَا كَانَ الْمُؤْمِنُونَ لِيَنْفِرُوا كَافَّةً فَلَوْلَا نَفَرَ مِنْ كُلِّ فِرْقَةٍ مِنْهُمْ طَائِفَةٌ لِيَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ وَلِيُنْذِرُوا قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُوا إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ (122)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.