![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই কথাটা প্রায়ই তাবলীগী ভাইয়েরা বলে থাকেন । কথার পিছনে যুক্তিও আছে । অনেকাংশে কথাটা সঠিকও, তবে সবসময় না। কেননা শুধু দাওয়াতের মাধ্যমে দ্বীনের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব না ।
এর জবাবে কর্মীরা বলে থাকেন দাওয়াতের দ্বারাই দ্বীনের অন্যান্য কাজ গুলো চালো হয়ে যাবে । যেমন তালীম । কিন্তু বাস্তব কথা হচ্ছে 'শুধু' দাওয়াত থেকে তালীম - চালো হবে না । কারণ যদি একজন আলেম বা শিক্ষক -ও না থাকেন, তাহলে হাজার বার দাওয়াত দিলেও তালীম চালু হবে না । তালীমটা চালাবে কে ? তাই তালীম না থাকলেও দ্বীন থাকবে না ।
একটু সহজ উদাহরণ দিয়ে বিষয়টা বুঝানোর চেষ্টা করি : মনে করুন সারা দুনিয়ার সবাই চিল্লা দিয়ে ফেলল, কিন্তু দুনিয়াতে একজন লোক -ও কোরান পড়ার মত নেই, তবে কি শুধু দাওয়াতের কাজ দিয়ে কোরাণ পড়ার কাজ হওয়া সম্ভব ?
আরো স হজে বললে, আপনাদের জামাতের সবাই দাওয়াত দেয় কিন্তু একজনও সুরা ফাতেহা স হিহ পড়ে না, তবে কি সবার সুরা স হিহ হওয়া সম্ভব ? বা দেশের সবাই নিয়মিত চিল্লা দেয় কিন্তু সারা দেশে একজনও সুন্নত মত নামাজ শিখে নি, তবে কারও নামাজ সুন্নত মত হওয়া সম্ভব ?
তাই দাওয়াত থাকলে দ্বীন থাকবে - এ কথার দ্বারা দ্বীনের অস্তিত্বকে শুধু দাওয়াতের সাথে সম্পর্কযুক্ত করা ঠিক না ।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কিছু কর্মীদের একটি ভুল : ' তাবলীগের কাজ বর্তমানে ফরজে আইন, ফরজে কেফায়া না '
Click This Link
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভুল : ইমান বৃদ্ধির উপায়
Click This Link
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কিছু কর্মীদের একটি ভুল : হিজরত ছাড়া, ইমান পূর্ণ হয় না, ইয়াক্কীন তৈরী হয়না।
Click This Link
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম, এই পোস্টের পর আমার ধারণা পরিস্কার হল, আপনি পরিকল্পিতভাবে তাবলীগ জামাতের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে নেমেছেন।
আর আপনি চিল্লা দেয়ার যে দাবীগুলো করেছেন সেটা সত্যি হলেও আপনি চিল্লা থেকে কোন কিছুই অর্জন করে আসতে পারেন নি।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: চিল্লা থেকে আমি কোন কিছুই অর্জন করে আসতে পারি নি, সেটা একেবারেই সত্য কথা । আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
আহমেদ আলিফ বলেছেন:
তাবলীগ জামাত তো আপনার বা ইসলামের কোনো ক্ষতি করছে না ।
ইসলামের জন্য আপনি কিছু করতে চাইলে , আপনি আপনার মত করে করেন , তারা তাদের মত করে করুক !
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাত ইসলামের অনেক বড় খেদমত করছে ।
এই জামাতের কর্মীদের সাহায্য করার অভিপ্রায়েই এই লেখগুলো,
ক্ষতি করার জন্য না ।
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
নিজাম বলেছেন: আপনার ধারণা ভুল, চিল্লায় গিয়া দাওয়াতের পাশাপাশি কোরআন সহি করে পড়া শেখানো হয়। আর সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটি শেখানো হয় তা হলো, ইসলামী হুকুম অনুযায়ী জীবন চালানো। তাই, সারা দুনিয়ার সব লোক চিল্লা দিলে সারা দুনিয়ার সব লোক কোরআন পড়া শিখবে বলে আশা করা যায়।
চিল্লা দেয়ার সময় কী কী শেখানো হয় তা কী আপনার জানা আছে? সে সময় দাওয়াতের পাশাপাশি নামাজও শেখানো হয়। সুতরাং নিয়মিত চিল্লা দিলে শুধু সুন্নত নয়, ফরজ-ওয়াজিব-নফল নামাজ শিখা যায়।
ভাই এক কাজ করেন, আপনি চিল্লা দিয়ে আসুন, তারপর তাবলীগে কী কী দুর্বলতা আছে প্রকাশ করুন। এতে সমগ্র মুসলিম জগত উপকৃত হবে। অহেতুক অসত্য কথা বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না। আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করুন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাজবীদ ( কোরাণ সহিহ-শুদ্ধ পড়া ) এর হক, যেভাবে রসুলের উপর কোরাণ অবতীর্ণ হয়েছে সেভাবে তেলওয়াত করা, অথচ জামাতে এতটা সময় পাওয়া যায় না, সুযোগও হয় না । তাই চিল্লা দিয়া আমাদের উচিত সহিহ তেলওয়াতের জজবা তৈরী করা এবং ঘরে ফিরে এর জন্য পৃথক সময় বের করা ।
আর ভাই আমি চিল্লা দিয়েছি অনেকবার, পাকিস্তানে ৩ চিল্লা দিয়েছি, আমেরিকাতেও চিল্লা দিয়েছি । চিল্লা দিয়েই তো কথাগুলো বলছি।
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: একজন তার সন্তানকে আলীম বানাবে কেন, হাফিয বানাবে কেন তাবলীগ জামাতে তালীমের হালকায় তা জানানো হয়। এই কারনেই অনেকে তাবলীগ জামাতে চিল্লা দেয়ার পর বুঝ আসলে তার সন্তানকে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিছেন হাফিয/আলীম হওয়ার জন্য। মানুষের মধ্যে যদি বুঝ না আসে তবে কেউই তার সন্তান কে হাফিয/আলীম বানাবে না। আর এই বুঝ দাওয়াতের মাধ্যমে দেয়া সম্ভব। তবে এই দাওয়াত শুধু তাবলীগাররাই দিচ্ছে না। আল্লাহ স্বয়ং দাওয়াত দিচ্ছেন শান্তির ঘরের দিকে। মুয়াজ্জিন ৫ বেলা দাওয়াত দিচ্ছেন, আলীমরা ওয়াজের মাধ্যমে দাওয়াত দিচ্ছেন, পীরেরা আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে দাওয়াত দিচ্ছেন, মক্তবের ক্বারীরা মশকের মাধ্যমে দাওয়াত দিচ্ছেন ইত্যাদি, ইত্যাদি। সুতরাং দাওয়াত অবশ্যই জরুরী। তবে আপনার তাবলীগ পছন্দ না হলে অন্য ভাবে দাওয়াত দেন। তবে শয়তান কখনো চায় না দাওয়াতের কাজ চলুক। দাওয়াত যেখানে থাকে, সেখানে শয়তান থাকতে পারে না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: দাওয়াত যেখানে থাকে, সেখানে শয়তান থাকতে পারে না। আযানের ক্ষেত্রে কথাটি সত্য, অন্যন্য দাওয়াতের ক্ষত্রেও কি তা সত্য হবে ?
সুত্র কি ? জানালে খুশী হব ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভুল : অসৎ কাজের নিষেধ দরকার নেই, সৎ কাজের আদেশ বা দাওয়াতের মাঝেই অসৎ কাজের নিষেধ আছে।
Click This Link