![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভিন্ন মতাবলম্বীদের কাছে প্রথমেই প্রশ্ন : এবাদতের সংগা কি ?
সংগাটা আমি এখন দিব না । আপনি সংগা দিন, রেফারেন্স দিন, আপনার সংগা থেকেই আশা করি আপনার ভুল ধরিয়ে দিব ।
তবে এখানে একটা ঝামেলার বিষয় এসে গেছে, জামাত ও তাবলীগ । দুটা দুই মেরুর দল বা সংগঠন । তাবলীগ জামাত হক পন্থী, আর জামাতে ইসলাম বাতেল বা ভ্রান্ত মতের দল । তাই দু দলের জন্য প্রমাণ হবে দুরকম।
তাবলীগ জামাতের লোকের যেহেতু আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের আক্কীদার অনুসারী, তাই তাদের কাছে বিষয়টা প্রমাণ করা স হজ হবে, আর মৌদুদীবাদীদের কাছে প্রমাণ করা একটু কঠিন হবে, যেহেতু তার ইসলামের বিষয়গুলো মৌদুদীর বিশ্লষণে বিশ্বাসী ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: I love Tabligh zamat, so I wish that the brothers doing this work go in right path, so I try for them.
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: আল্লাহকে রাজি খুশি রাখার জন্য। আল্লাহর নির্দেশিত পথে নামাজ - রোজা,চাকরী-ব্যবসা, খাওয়া -দাওয়া সব এবাদত ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: নামাজ - রোজা এবাদত।
চাকুরী - ব্যাবসা মুয়ামালাত ।
খাওয়া দাওয়া জরুরত ।
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: শুধু মাত্র নামাজ রোজা নয় সাংসারিক সব কাজের মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করতে হবে ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: নামাজ রোজা মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করতে হবে ।
সাংসারিক সব কাজে আল্লাহকে স্মরণ করতে হবে ।
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: হ্যাঁ চাকুরী, ব্যবসা - বানিজ্য,খাওয়া-দাওয়া, দৈনদিন কাজকর্ম সবই এবাদত হিসেবে গন্য হবে যদি আপনি আল্লাহর দেয়া হুকুম শরিয়ত মোতাবেক চলেন।অন্যথায় নয়।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আল্লাহর দেয়া হুকুম শরিয়ত মোতাবেক চাকুরী, ব্যবসা - বানিজ্য,খাওয়া-দাওয়া, দৈনদিন কাজকর্মকরলে এবাদতের মত সোয়াব পাওয়া যাবে - একদম সত্য কথা , তাই বলে এগুলো প্রকৃত এবাদত নয় । যেমন গাজীর জন্য সামানা সং গ্রহ জেহাদের শামিল , এর মানে এটা না যে এটাও প্রকৃত জেহাদ ।
এগুলো রূপক এবাদত, আর সবাই জানে রূপক আর আসল এক না!
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একমত মাথা ঠান্ড। এমনকি স্ত্রীর সহিত শরীয়তসম্মত সঙ্গম করলেও সওয়াবের অধিকারী হবেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: জী।
একটা প্রশ্ন করি মাইন্ড খাইয়েন না । কোন ব্যক্তি যদি প্রায় সারা দিনই এই কাজে ব্যস্ত থাকে ( অন্যান্য জরুরী কাজ কারার পর )তাকে কি মস্ত এবাদত গুজার বলবেন ?
এই 'এবাদত' বৃদ্ধির আশায় সচেষ্ট ও বিভিন্ন ঔষধ পত্র গ্রহণ কারীর সোয়াব কি অনেক বেশী হবে ? আপনার কি ধারণা ?
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
আ.আ.আজাদ বলেছেন: ভাই, আগে আপনার মতামতটা বলেন। কেননা, আপনি আগে বিতর্ক শুরু করেছেন। আর এতে আমার বুঝতে সুবিধা হবে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এগুলো মুলত এবাদত নয়, ক্ষেত্র বিশেষে সোয়াব পাওয়া যায় । শায়খুল হাদীস জাকারিয়া রহ: এর ফিতনায়ে মওদুদী কিতাবে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন । পড়লে বিষয়টা বুঝা স হজ হবে ।
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জামাতে ইসলামী আর তাবলীগে এক নয়। জামাত চলে মওদুদীর ভ্রান্ত নীতির উপরে।
আর তবলীগ ওতে হাজার হাজার আলেম আছেন। তারা কিছু ভেবে থাকলে সেটা অমুলক নয়। তারা পরামর্শ করে মিদ্ধান্তে আসেন। সন্দেহ থাকলে সেটাকে নগদে বাদ দেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের সব আলমেরা এ বিষয়ে একমত । ক্রয়-বিক্রয় আর এবাদত এক না । কোন আলেম ভিন্নমত পোষণ করলে মনে করতে হবে কোন ভুল বুঝাবুঝি আছে । একটা প্রতিষ্ঠিত মতের বিপক্ষে কোন ব্যক্তি বা কিছু লোকের মত গ্রহণযোগ্য না ।
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
জাহিদ ২০১০ বলেছেন: চাকরী, ব্যবসা, খাওয়া-দাওয়া কেন ইবাদত হবে না যদি সেটা আল্লাহর হুকুম ও নবী করিম (সাঃ) এর সু্ন্নত মোতাবেক হয়??
সকালের ঘুম থেকে উঠা শুরু করে সারাদিনের সমস্ত কাজকর্ম এবং রাত্রে ঘুমানো পর্যন্ত সকল কার্যকলাপ যদি আল্লাহর হুকুম ও নবী করিম (সাঃ) এর সু্ন্নত মোতাবেক হয় তবে সেগুলো কি ইবাদত হিসেবে গন্য হবে না???
তবলীগে একটা বিশেষ ভাবে প্রচলিত আছে মুসলমানের জিন্দেগী ২৪ ঘন্টার আমলের জিন্দেগী। যা ১০০% সত্য
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: শায়খুল হাদীস জাকারিয়া রহ: এর ফিতনায়ে মওদুদী কিতাবে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন । পড়লে বিষয়টা বুঝা স হজ হবে ।
আপনার কথা ১০০ % সত্য হলে জাকারিয়া রহ: এর কথা ১০০ ভাগ মিথ্যা হয়ে যাবে !
৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
আহমেদ বায়েজীদ বলেছেন: হযরত আলী (রা) কে এক ইহুদি প্রশ্ন করেছিল- আপনি তো খেলাফতের কাজে সারদিন ব্যস্ত থাকেন, প্রতিদিন কতসময় ইবাদত করেন?
তার জবাব- চব্বিশ ঘন্টা।
আরেকটা কথা, মওদুদীর বিষয়ে অনেকে বলেন -ভ্রান্ত (আপনিও বললেন)
কিন্তু তার ক্রুটি গুলো নিয়ে কোন মাওলানা কথা বলেন না। তার ভুলগুলো কোথায় সেটাও আমরা জানি না।
আপনি যদি দু'একটি তুলে ধরেন তাহলে জানতে পারতাম।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন:
মৌদুদী সাহেব সাহাবয়ে কেরামকে আদর্শ মানেন না,
নবী আলাইহিসসালাম গনকে মাসুম মনে করেন না,
আরো প্রমাণ কি দরকার আছে ?
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
আহমেদ বায়েজীদ বলেছেন: রেফারেন্স দিলে ভালো হতো না!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ব্লগে - ওয়েবে একটু সার্চ দেন পেয়ে যাবেন ।
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: আপনে বাংলা পুরোন ছবির কাহিনীর মত কথা বিস্তারিত না আলোচনা করেই ...
সারর্মম দিয়েছে...যে.. তার প্রমান করতে চাইছেন.....
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বিস্তারিত না আলোচনা করেই ...
আপনার কথা, অভিযোগ একদম ঠিক ।
এজন্য আমি দু:খিত, ক্ষমাপ্রার্থী ।
আসলে পোষ্ট দিয়ে কিছুটা খেই হাড়িয়ে ফেলেছিলাম। কারণ পোষ্টে বিষয়টার প্রমাণ একেক ব্যক্তির জন্য একেক রকম হবে । কারণ তাবলীগের লোকেরা যা মানে, তা দিয়েই তাদের প্রমাণ দিতে হবে । কিন্তু মৌদুদীরা আবার তা মানে না, তাদের জন্য প্রমাণ হবে অন্য রকম । কমন - গ্লোবাল প্রমাণ দেওয়া এ বিষয়ে আমার জন্য খুব কঠিন , বিষয় বস্তুও অনেক বিস্তৃত হয়ে যাবে, যা পাঠকের ধৈর্য চ্যুতির কারণ হবে । তাই চাইছিলাম কেউ যদি তার বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে আসে, তার বিশ্বাস করা বিষয় থেকই তাকে প্রমাণ করে দেওয়া যাবে ।
১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
আশীষ কুমার বলেছেন: ধরুন কোন একজন কোন ধর্মীয় আচার পালন করেন না। যেমন, নামাজ রোজা বা পূজা অর্চনা যাই বলেন... এসবের কিছুই করলেন না। সৃষ্টিকর্তাকেও কখনো ডাকেন না। কিন্তু কখনো মিথ্যা বলেননি, পরোপকারের চেষ্টা করেন। সবসময় ভালো কাজ করেন। সৎ জীবন যাপন করেন।
তাহলে কি তিনি মৃত্যুর পর স্বর্গ পাবেন? আপনার কি মনে হয়?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: পোষ্টে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার প্রশ্ন এই পোষ্টে প্রসংগিক না, তাই এড়িয়ে যাচ্ছি ।
মুল আলোচনার ধারাই ঘুরে যেতে পারে, তাই ।
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: যারা তাবলীগী তারা মাঝাব মানেন, ইমাম মানেন । ছার ইমামকেই তারা সত্য পন্থী মনে করেন। ইমাম আবু হানিফা - এবং ইমাম শাফেয়ী দুজনের মাঝে একটি বিষয় নিয়ে মতভেদ আছে । তা হল বিয়ে শাদী কি এবাদতের পর্যায়ে , না ক্রয় বিক্রয়ের পর্যায়ে ।
একটু লক্ষ করুন ক্রয়-বিক্রয় যে এবাদের পর্যায়ে তা কিন্তু কে্য-ই বলেন না ।
১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
যাফর বলেছেন: প্রতিটি নিঃশ্বাসই ইবাদত।
১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:০১
হারান সত্য বলেছেন: আমি কথাটা আসলে নেতিবাচক অর্থে বলতে চাই নি।আপার সাম্প্রতিক কয়েকটা পোস্টে তাবলীগ জামাতের লোকেরা যেসকল ভুল করে তার বর্ণনা দেখেই কথাটা মনে এসেছিল। আসলে ভুলতো সেই বুঝতে পারে যে আসল সত্যটা জানে। আর যে আসল সত্য জানে তাকে নতুন করে কিছু বুঝানো নিস্প্রয়োজন - তাই না?
আপনি তাবলী জামাতকে পছন্দ করেন যেনে ভাল লাগল। তবে আমি যে ওয়েব সাইটের ঠিকানা দিয়েছি সেখানেও কিছু গুরুত্বপুর্ণ কথা আছে। যদি সময় করে পড়েন তাহলে হয়ত নতুন কিছু ধারনা পেতে পারেন।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সাইট - টা পড়তে রেজিস্ত্রেশন করতে হয়, তাই আর আগ্রহ জাগেনি!
১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১২
হারান সত্য বলেছেন: "এগুলো মুলত এবাদত নয়, ক্ষেত্র বিশেষে সোয়াব পাওয়া যায়"
যে কাজে সোয়াব পাওয়া যায় তাই কি এবাদত নয়?
এবাদত হিসেবে স্বীকৃত কাজেও কি সবসময় সোয়াব পাওয়া যায়? যেমন 'নামাজ পড়া' - নিশ্চয়ই এবাদত, কিন্তু কেউ যদি ওজু ছাড়া, কেবলামুখি না হয়ে নামাজ পড়ে সে কি সোয়াব পাবে?
মুলত সব কাজেই ক্ষেত্র বিশেষে সোয়াব পাওয়া যায় - আর সেই ক্ষেত্র/শর্তটা হচ্ছে আল্লাহর নির্দেশ ও রাসুল(স.) এর তরিকা। এই ক্ষেত্র ঠিক রেখে নামাজ পড়লে যদি তা এবাতদ হয় তাহলে এই ক্ষেত্র/শর্ত ঠিক রেখে অন্য কাজ করলে তা কেন এবাদত হবে না(অথচ সোয়াব পাওয়া যাবে!)?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাই মাটি কাটা কি এবাদত ?
আপনি যদি মসজিদের পুকুর কাটার জন্য ফ্রী মাটি কেটে দেন তবে সোয়াব পাবেন । আর পয়সার বিনিময়ে কাটলে সোয়াব গুনাহ কিছু নেই, মোবাহ বা জায়েজ । আর মানুষকে গর্তে ফেলার জন্য মাটি কাটা গুনাহ ।
নি:শর্ত ভাবে মাটি কাটাকে এবাদত বলা যাবে না, হাদীস আর ফিকাহর ইমামরা তো তাই বলেন, আমি তো শুধু নকল করলাম !
১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৩
বদলে যাই বলেছেন: জমাত কাফের, হেফাজত কাফের, পির সংগঠনগুলো কাফের, লা মাজহাবী কাফের, শুধু তাবলীগ হচ্ছে হক্ক।
চাকরী-ব্যবসা, খাওয়া -দাওয়া সব এবাদত এগুলো এবাদত নয়
এবাদত হচ্ছে মুসলমান এক অন্যের ভুল ধারা আর দেহের নিম্নাংশের চুল নিয়ে টানাটানি করা।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: রাজারবাগীর গন্ধ পাচ্ছি ...
১৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
হারান সত্য বলেছেন: কথা কিন্তু একই হল। মাটি কাটা এমনিতে ইবাদত নয় তাই সোয়াব পাওয়া যায় না। কিন্তু মসজিদের মাটি বিনা পরিশ্রমে কেটে দিলে তাতে সোয়াব পাওয়া যায় - তখন সেটা ইবাদত।
একই ভাবে নামাজ পড়লেই সোয়াব পাওয়া যায় না। যদি লোক দেখানোর জন্য, নামাজী হিসেবে পরিচিতির জন্য বা অন্যকোন উদ্যেশ্বে বা অজু/গোসল ছাড়া, কেবলামুখি না হয়ে - নামাজ পড়া হয় তাহলে সোয়াবের পরিবর্তে গুনাহ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী।
সুতরাং কোন কাজই ইবাদত নয় যতক্ষণ তা আল্লাহর নির্দেশ ও রাসুল(স.) এর তরিকামত না হচ্ছে - একই ভাবে সকল কাজই ইবাদত যদি তা দুনিয়াবী কোন কিছুর প্রত্যাশা ছাড়া শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুস্টির জন্য আল্লাহর নির্দেশ ও রাসুল(স.) এর তরিকামত করা হয়। আর কোন কাজে কেবলমাত্র তখনই সোয়াব পাওয়া যাবে যখন তা এই শর্ত পুরোন করে ইবাদতে পরিনত করা হবে।
তবে কিছু কাজ স্বাভাবিক ভাবে ইবাদত হিসেবে বিবেচনা করা হয় (যেমন নামাজ, রোজা ইত্যাদি)- তবে শর্ত ভঙ্গ করলে আর ইবাদত থাকে না, তাই সোয়াবও হয় না। আর কিছু কাজ স্বাভাবিক ভাবে ইবাদত বিবেচিত হয় না (যেমন কেনা-বেচা, মাটি কাটা) তবে শর্ত সাপেক্ষে সেগুলোও ইবাদত ও সোয়াবের কাজ হতে পারে। এই অর্থেই বলা হয় মানুষের জীবনের প্রতিটি কাজই ইবাদত হতে পারে যদি তা আল্লাহর নির্দেশ ও রাসুল(স.) এর তরিকা অনুসারে হয়।
যাই হোক, আপনি শুধুমাত্র রেজিস্ট্রেশনের ভয়ে ঐ সাইটের লেখাগুলি পড়তে আগ্রহী কেন হলেন না সেটা বুঝে আসল না। এতে কি মনে হয় না যে আপনার জানার আগ্রহ খুবই কম? যদি মনে করে থাকেন যে আপনি সব কিছুই জেনে ফেলেছেন, নতুন আর কিছু জানার নাই, তাহলে ঠিক আছে। তবে কিছু জানতে চাইলে একটু কস্টতো করতেই হবে - তাই না?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: না ভাই কথা এক হল না, লোক দেখানোর জন্য নামাজ পড়লে শিরক,
লোক দেখানোর জন্য ভাত খাওয়া শিরক না ! বেশী থেকে বেশী ফালতু কাজ বলতে পারেন ।
আর আমি খুবই কম জানি, অনেক বড় বড় বিষয় জানা বাকী, সুপ্রসিদ্ধ তাবলীগ, পীর মুরীদী, আহলে হাদীস এসব জানতেই তো হাপিয়ে যাচ্ছি। তাই এমুহুর্তে অপ্রসিদ্ধ কিছুর প্রতি আগ্রহ নেই ।
সত্যে খোজে আছি, আর মহা সত্য ? হেডিং দেখেই ভয় পেয়ে গেছি ।
১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
হারান সত্য বলেছেন: "আর আমি খুবই কম জানি"
কিন্তু আমিতো আপনাকে জ্ঞানী লোক ভেবে ছিলাম। আমার ধারনা ছিল অন্যের ভুল কেবল তারাই বুঝতে পারে যারা আসল সত্যটা জানে। তাহলে কি আমার ধারনা ভুল? খুব কম জেনেও মানুষের ভুল ধরা যায়??
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা মানুষকে খুব কম জ্ঞান দিয়েছেন ।
আর মনুষের মাঝেও আমি জানি আরো কম ।
আর আমি মানুষের ভুল ধরি, বিষয়টা এমন না, বিভিন্ণ জ্ঞানীরা ভুল ধরেছেন, আমি পড়ে জেনেছি।
আমি কম জানি দেখেই একটু বেশী পড়ার চেষ্টা করি।
২০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
হারান সত্য বলেছেন: " আমি কম জানি দেখেই একটু বেশী পড়ার চেষ্টা করি। "
সত্যের স্থানে 'মহাসত্য' দেখে ঘাবড়ে যাওয়া বা রেজিস্ট্রেশন করতে হবে দেখে আগ্রহ হারিয়ে ফেলা কি এই মনভাবের জন্য খুব ভাল উদাহরণ?
"আর আমি মানুষের ভুল ধরি, বিষয়টা এমন না, বিভিন্ণ জ্ঞানীরা ভুল ধরেছেন, আমি পড়ে জেনেছি।"
দু:খিত; আপনার পোস্টগুলোতে তেমন কোন রেফারেন্স না দেখে ভেবেছিলাম এ'গুলি আপনার নিজের কথা। আমি যতদুর জানি অন্যের কথা নিজের লেখায় সংযোগ করার জন্য উপযুক্ত রেফারেন্স দিতে হয়।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: অন্যের কথা নিজের লেখায় সংযোগ করার জন্য উপযুক্ত রেফারেন্স দিতে হয়। - একমত, লেখাগুলোর রেফারেন্স যোগার করে আবার পোষ্ট দিব ইন -শা -আল্লাহ ।
২১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: অন্যের ভুল চোখে বেশি পড়বে যখন নিজের মধ্যে ভুল বেশি থাকে,এটা হলো মানুষের প্রথম সংজ্ঞা।এটা চরম ভাবে উৎপাদন হয় বাংলাদেশিদের মধ্যে।এরা কারো ভালো সহ্য করতে পারেনা,কারো খাওয়া দাওয়া হাটা চলা বসা হাসা কিছুই এদের সহ্য হয়না।অন্যকে চোট করতে পারলেই নিজেকে বড় মনে করে, অন্যকে নিচে নামিয়ে নিজে উঠার চেষ্টা করে,এমনি অনেক গুনে গুনান্বিত এই আমরা বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছি।ইনশাল্লাহ কেয়ামত পর্যন্ত আমরা এভাবেই থাকবো।
একটা গল্প বলি- (বানানো মন গড়া,শুধু উপমা)এক ব্যক্তি দোযখ ভিজিট করতে গিয়ে দেখে সব দোযখের পাহাড়াদার আছেন,শুধু বাংলাদেশি দোযখের নাই, প্রশ্ন করলো ফেরেস্তাকে যে বাংলাদেশি মানুষ কি এত ভালো যে কোন পাহাড়াদার লাগেনা, তখন ফেরেস্তা বললো-নারে ভাই,এরা কারো ভালো কেউ সহ্য করতে পারেনা,একজন দোযখ থেকে উঠে আসতে চাইলে আরেকজন পা ধরে নামিয়ে ফেলে সে আগে যাবে তাই,এইভাবে কেউ বের হতে পারেনা, তখন আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম এখানে অযথা ফেরেস্তা নিয়গের কোন দরকার নেই।
এবার আসি এবাদত কি- এবাদত একদম সহজ যত কাজ আছে তা সবগুলোই এবাদত।যেমন এমন ভাবে বলেবন যেন অন্য কারো কানে লাগে।এমন ভাবে হাটবেন যেন কারো সাথে ধাক্কা না লাগে,এমন ভাবে খাবেন যেন পাশের লোকটার কম না পড়ে।
একটা গুছানো জীবন হলো এবাদত।সংসার তৈরী করা, পরিবারের সবার উপর দায়িত্ববান হওয়া।পথিকের পথ চলায় সাহায্য করা, কারো মধ্যে ভালো গুন গুলো দেখার চেষ্টা করা।শান্ত ভদ্রতা নিয়ম মেনে চলা।পৃথিবীকে নিজের জন্য এবং অন্যের জন্য বসবাস যোগ্য করে তোলা,কারো ক্ষতি না করা, সামর্থে থাকলে সহযোগীতা করা,কারোর উপর কোন বিষয় নিয়ে জোর না করা,বিশ্বাস অবিশ্বাস চাপিয়ে না দেওয়া ইত্যাদি জন্ম থেকে মৃত্য অব্দি আপনার কারনে কারো ক্ষতি তো দুরের কথা একটা পিপড়ার প্রান নাশ না হওয়ার নাম এবাদত।
এসব করলেই সৃষ্টি কর্তা সন্তুষ্টি আসবে তিনি খুশি হয়ে আপনাকে আরো উন্নত জীবন দিবেন এখানে ওখানে সব খানে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এবাদত একদম সহজ যত কাজ আছে তা সবগুলোই এবাদত। nare vai mante parlam na !
২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
অপরিপক্ক বলেছেন: কিরে ভাই। আমিত ইসলাম এর দলগুলোর মাঝে এত পার্থক্য দেখি না। তাবলিগ, জামাত, সালাফ... সবাই আমরা ভাই ভাই। আপনি এই ভ্রাত্তিত্তের বন্ধন ভাংতে চাচ্ছেন কেন?
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তাবলীগ -কওমী -হেফাজত ভাই ভাই ।
জামাত - আহলে হাদীস - সলাফী - আলবানী - জাকির নায়েক ভাই ভাই।
২৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
অপরিপক্ক বলেছেন: I love Tabligh zamat, কথাটা মনে হয় আপনি মিথ্যা বলছেন।
কিছু মনে করবেন না, আমার মনে হয়, আপনি ইহুদিদের দালাল।
তাবলীগ -কওমী -হেফাজত- জামাত - আহলে হাদীস - সলাফী - আলবানী - জাকির নায়েক এরা সবাই মিলে আমরা মুসলিম ভাই, আমরা এক আল্লাহর ইবাদত করি, তৌহিদের দাওয়াত দেই। যে আমাদের এই বন্ধনে ভাঙন ধরাতে চায়, আল্লাহ তাদের ধ্বংস করুক।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০০
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ' তাবলীগ -কওমী -হেফাজত ' ভাই ভাই।
' আহলে হাদীস - সলাফী - আলবানী - জাকির নায়েক '
ভাই ভাই ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
হারান সত্য বলেছেন: ভাই আপনি যেভাবে মানুষের ভুল ধরে বেড়াচ্ছেন তাতে আপনাকে কিছু বলার সাহস পাচ্ছি না।
বরং এ'সংক্রান্ত একটা ওয়েবসাইটের কথা বলছি। সম্ভব হলে সময় করে দেখবেন। এই সাইটের ভুলগুলি ধরিয়ে দিলে সংশোধন করা সহজ হবে।
ধন্যবাদ
ওয়েব সাইটেনর নাম: মহাসত্যের পরিচয়
ঠিকানা: http://wut.netai.net