![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ক্যাচাল ভাল পাই। একজন অনন্য ব্লগার রেজা ঘটক অসাধারণ বিশ্লষণে কর্পোরেট চালবাজি, লবিং জারি জুরি, আর সরকারী সংস্হার ভোজ বাজি উন্মুক্ত করে দিলেন মনণশীল পাঠকদের সামনে, মাত্র ২টি পোষ্ট :
বাংলা একাডেমি'র লজ্বা নেই!!! আবারো বাংলা একাডেমিতে সেই কথিত হে উৎসব!!!
হে উৎসব প্রমান করলো বাংলা একাডেমি'র নৈতিক অবক্ষয় ঘটেছে!!
Post from Cyber :
হে ফেস্টিভেলের কর্পোরেটাইজেশনের ইজ্জত মেরে দিলেন 'হে' এর-ই পাক মেহমাণ তারিক আলী !
ডেইলী ষ্টারের 'হে ফেষ্টিভেল' আর ড: ইউনুস সারের ' গে ফেষ্টিভেল'
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০২
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হে ফেস্টিবল:
ইংল্যান্ডের ওয়ালসের ছোট্ট একটি শহরের নাম হে। হে শহরে পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ হলো ছোট ছোট বইয়ের দোকানগুলো। ১৯৬০ সালের দিকে রিচার্ড বুথ নামের স্থানীয় একজন বইয়ের দোকানদার একটি পুরাতন বিখ্যাত সিনেমাকে বই আকারে কনভার্ট করে বিক্রির জন্যে তাঁর দোকানে রাখলেন। তখন ওই সিনেমার বইটি কেনার জন্যে খুব ভিড় লেগে যায়। রিচার্ড বুথ তখন অন্যান্য বই দোকানদারদের সেকেন্ড হ্যান্ড বই বিক্রির বিষয়ে উৎসাহ দিতে থাকলেন। এভাবে হে শহরে রিচার্ড বুথের নের্তৃত্বে ১৯৭০ সাল নাগাদ `হে-অন-উই'-এর উপর ভিত্তি করে একটি বইয়ের শহর বা বুক টাউন গড়ে ওঠে। সেই থেকে বুক টাউনের বিকাশ শুরু। অনেকটা আমাদের নীলক্ষেতের পুরাতন বইয়ের দোকানের মতো।
১৯৮৮ সালে বই প্রেমিকদের জন্য পিটার ফ্লোরেন্স হে শহরে একটি উৎসবের আয়োজন করেন। সেই উৎসবের নাম ছিল হে ফেস্টিবল। ওই উৎসবে লেখকরা প্রকাশকদের সঙ্গে চুক্তি করতেন। আর নিজেদের লেখা ভক্ত দর্শকদের পড়ে শোনাতেন। ধীরে ধীরে ওই উৎসবে যোগ হল গান বাজনা আর ফিল্ম প্রদর্শনী। তারপর এটি বিশ্বের অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে দেওয়া শুরু হল। হে ফেস্টিবলের মূল ধারণা হল লেখক-লেখক চিন্তা বিনিময়, লেখক-প্রকাশক চুক্তি, লেখক-দর্শক ভাব বিনিময় আর একটু উৎসব। সেই থেকে বিশ্বের কয়েকটি শহরে হে ফেস্টিবল হচ্ছে। ইতোমধ্যে নাইরোবি, মালদ্বীপ, বৈরুত, কেরালা, বেলফাস্ট, কার্তাগেনায় হে ফেস্টিবল চালু হয়েছে। গত বছর থেকে চালু হল ঢাকায়।