নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ম ব্যবসায়ীদের গড়া " ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " কোরাণ-হাদীসের কোন কিতাবেই নেই, এই শব্দটিই নেই!

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১

ধর্ম ব্যবসা একটা বেশ লাভজনক ব্যবসা । বিনা পুজির , হাই মার্জিন । কিছু ইনভেষ্টমেন্ট লাগে, কিছু মিথ্যা প্রচার প্রচারণা, ধকাবাজি এই জাতীয় কিছু । আর সব ব্যবসার মত এই ব্যবসায়ও ব্র্যান্ডিং এর কিছু বিষয় থাকে ।মুসলিম সমাজে " ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " বেশ চালু একটা ব্র্যান্ড ।



মুসলমানদের অতি অনুসরণীয় সহিহ বুখারী - মুসলিমের হাদীসে আছে নিকৃষ্টতম কাজ ধর্মের মাঝে কিছু উদ্ভাবন, প্রত্যেক এরূপ উদ্ভাবন বেদাত, প্রত্যেক বেদাত পথভ্রষ্টতা, প্রত্যেক পথ ভ্রষ্ট জাহান্ণামী হাদীসের শত শত কিতাব, ইতিহাসের লক্ষ- হাজার পৃষ্ঠা কোনখানে " ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " নেই, এই শব্দটিই নেই!



" ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " পালন কারীদের কাছে অতি বিনয়ের সাথে জানতে চাইছি, এটি পালনের ইতিহাসটা কি একটু দয়া করে বলবেন কি ? ঠিক কবে থেকে শুরু হল ? কিভাবে ? এটি পালনের পদ্ধতিটাই বা কি ? কোরাণ -হাদীসে এটি পালনের জন্য কত সোয়াব আছে ঘোষণা করা হয়েছে ? এটা কত দিন ধরে পালন করতে হয় ? ১ দিন? ১ মাস ? না ৫৬ দিন ? রসুলের ঘরের লোকজন কিভাবে পালন করতেন ?



আর প্রায় ডজন খানেক পোষ্টে এটা দাবী করার পরও কোন বেদাতী কোন রেফারেন্স দিতে পারল না!



পারবে কি করে , " ঈদে - এ -মিলাদুন্নবী " শব্দটাই আরবী না! আর হাদীসের কিতাবগুলো তো আরবীতে লিখা । বেদাতীদের কাছে বহুবার জানতে চেয়েও এই শব্দটার আরবী কি জানতে পারবেন না ! আর যে তরজমা তারা দিবে ( যদি আদৌ দেয় ) সেটাকেও পাবেন না কোরাণ - হাদীসে কোথাও ! পাবেন না ইসলামী আইনের লোক কিতাবে, পাবেন না শখানেক তাফসীরের কিতাবে ।



রাজারবাগীর ইসলাম বিকৃতির আরেক নমুনা " পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম ৫৬ দিন ব্যাপী ঈদ-এ-মিলাদুন্ণবী" উদজাপন । নিজারাই দিচ্ছে নিজেদের সৃষ্ট বেদাতের প্রমান । পৃথিবীর ইতিহাসে আবু বকর ওমর ওসমান আলী সহ কোন সাহাবী যা পরেননি, তাই করছে রাজারবাগীরা!





মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

বাধা মানিনা বলেছেন: কোরআন-হাদীস-ইজমা-ক্বীয়াস-ফিকহ কোথায় কে কবে উল্লেখ্য করেছে যে ইন্টারনেটে ইসলামী মাসলা-মাশায়েলে ব্যাপারে যুক্তি তর্ক করা জায়েয???? কত বড় বড় মুসলিম পন্ডিত এই ইন্টারনেটের জগতে বিচরণ করছেন কোন প্রকার দলিল বা ভিত্তি ছাড়াই। আর এভাবেই কি তারা বেঈমানী-মুনাফিকি-শিরক-বিদআতী করছেন না? কোন যুক্তিতে তারা এটাকে যায়েজ বলবেন?

পবিত্র ঈদ-ই-মলিাদুন্নবী সা: উদযাপন করাটাকে যারা বিদয়াত বলছেন তারাতো সম্পূর্ণ বেইমান হয়ে গেছেন ইন্টারনেটের জগতে পা রেখে। যদি বলেন যে, ফেইসবুক বা ইন্টারনেটের ব্যাপারে তো কোরআন-হাদীসের কোথায় নিষেধাজ্ঞা নেই, তাহলে এটাও কেন মেনে নিতে পারছেন না যে, যে নবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ পাক আপনার মত জ্ঞ্যানী ফতোয়াবাজদেরও সৃষ্টি করতেন না, সেই নবীর সম্মানে ইদে মিলাদুন্নবী পালনে কেন নিষেধাজ্ঞা থাকবে?

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: জনাব যদি দয়া পরবেশ হইয়া একটু " ঈদ - এ - মিলাদুল্লবী " এর ইতিহাসটা বলিতেন অতিশয় বাধিত হইতাম ।

ফেসবুক - ইন্টারনেটের ইতিহাস চান ? দেওয়া যাইবে : en.wikipedia.org/ - এই খানে ঢু মারেন ।

আপনার এই পবিত্র বেদাতটার ইতিহাস কি উন্মোচন করিবেন ?

হালাল - হারাম না হয় এর পর বিবেচণায় আনিব !

২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৩

দেখা যাক!! বলেছেন: বাধা মানিনা তুমি যে একটা প্রথম প্রজাতির গাধা তার প্রমান দিলা তোমার কমেন্টে। ফেসবুক/ইন্টারনেট ইউজ করাকে কেও ইবাদাত মনে করেনা, ধর্মীয় উতসব মনে করেনা কিন্তু ইদ এ মিলাদুন্নবী পালন করে পুণ্য হবে মনে করে, ইবাদাত হবে মনে করে, ধর্মীয় আচার মনে করে। আর কোরআন হাদিসে নাই এমন ইবাদাত হিসাবে, ধর্মীয় আচার কানুন হিসাবে বলা নাই এমন নতুন কিছুই বিদাআত।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বেদাত হয় এবাদত হিসেবে কোন কাজ করলে ।
বেদাতিরা এখানে এসেই তেনা পেচায়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.