নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈদে - এ- মিলাদুন্নবীর ইতিহাসটা একটু বলবেন কি ?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

ঈদে - এ- মিলাদুন্নবীর ইতিহাসটা একটু বলবেন কি ? কোরাণ হাদীসে কোথাও তো নে।



নামাজের একটা ইতিহাস আছে, মেরাজে ৫ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হয়,

একই ভাবে জেহাদ ফরজ হওয়ার ইতিহাস আছে । সুরা আনফাল - তওবা নাজিলে জেহাদের হুকুম দেওয়া হয় । হজ্ঝের একটা ইতিহাস আছে ।



একটু দেওয়ানবাগী -রাজারনাগীর ওহী ঘেটে, ভাড়াটে মৌলবী দিয়ে বের করা যায় কিনা , দেখেন তো ! ওনারা আমার আমার কমেন্ট বন্ধ করে রেখেছেন, সুবহানাল্লাহ ।



ধর্ম ব্যবসায়ীদের গড়া " ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " কোরাণ-হাদীসের কোন কিতাবেই নেই, এই শব্দটিই নেই!



ধর্ম ব্যবসা একটা বেশ লাভজনক ব্যবসা । বিনা পুজির , হাই মার্জিন । কিছু ইনভেষ্টমেন্ট লাগে, কিছু মিথ্যা প্রচার প্রচারণা, ধকাবাজি এই জাতীয় কিছু । আর সব ব্যবসার মত এই ব্যবসায়ও ব্র্যান্ডিং এর কিছু বিষয় থাকে ।মুসলিম সমাজে " ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " বেশ চালু একটা ব্র্যান্ড ।



মুসলমানদের অতি অনুসরণীয় সহিহ বুখারী - মুসলিমের হাদীসে আছে নিকৃষ্টতম কাজ ধর্মের মাঝে কিছু উদ্ভাবন, প্রত্যেক এরূপ উদ্ভাবন বেদাত, প্রত্যেক বেদাত পথভ্রষ্টতা, প্রত্যেক পথ ভ্রষ্ট জাহান্ণামী হাদীসের শত শত কিতাব, ইতিহাসের লক্ষ- হাজার পৃষ্ঠা কোনখানে " ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " নেই, এই শব্দটিই নেই!



" ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " পালন কারীদের কাছে অতি বিনয়ের সাথে জানতে চাইছি, এটি পালনের ইতিহাসটা কি একটু দয়া করে বলবেন কি ? ঠিক কবে থেকে শুরু হল ? কিভাবে ? এটি পালনের পদ্ধতিটাই বা কি ? কোরাণ -হাদীসে এটি পালনের জন্য কত সোয়াব আছে ঘোষণা করা হয়েছে ? এটা কত দিন ধরে পালন করতে হয় ? ১ দিন? ১ মাস ? না ৫৬ দিন ? রসুলের ঘরের লোকজন কিভাবে পালন করতেন ?



আর প্রায় ডজন খানেক পোষ্টে এটা দাবী করার পরও কোন বেদাতী কোন রেফারেন্স দিতে পারল না!



পারবে কি করে , " ঈদে - এ -মিলাদুন্নবী " শব্দটাই আরবী না! আর হাদীসের কিতাবগুলো তো আরবীতে লিখা । বেদাতীদের কাছে বহুবার জানতে চেয়েও এই শব্দটার আরবী কি জানতে পারবেন না ! আর যে তরজমা তারা দিবে ( যদি আদৌ দেয় ) সেটাকেও পাবেন না কোরাণ - হাদীসে কোথাও ! পাবেন না ইসলামী আইনের লোক কিতাবে, পাবেন না শখানেক তাফসীরের কিতাবে ।



রাজারবাগীর ইসলাম বিকৃতির আরেক নমুনা " পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম ৫৬ দিন ব্যাপী ঈদ-এ-মিলাদুন্ণবী" উদজাপন । নিজারাই দিচ্ছে নিজেদের সৃষ্ট বেদাতের প্রমান । পৃথিবীর ইতিহাসে আবু বকর ওমর ওসমান আলী সহ কোন সাহাবী যা পরেননি, তাই করছে রাজারবাগীরা!

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: রহমত লাভ কর নবীজীর নামে যার মাধ্যমে ইসলাম এবং কোরআনের বানী দুনিয়ার মানুষের মুক্তি ও আখেরাতের
সুসংবাদ ।

নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন
ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ
ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।বিশ্বের ৫০ টির অধিক দেশে দিন টি যথাযোগ্য রাস্টীয়
মর্যাদায় উদযাপিত হয় ।
তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত
তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন
তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত
খুলাফায়ে রাশেদিন গন ,
সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।

আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?

দিনটির তাৎপর্য ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা

আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি
সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন
অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও
তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।


লেখক বলেছেন: ঈদ অর্থ খুশি আর মিলাদ অর্থ জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা
সাহাবা গন এবং পরবর্তী অনুসারি গন আদর্শের দিক দিয়ে তার মহান
শানে আলোচনা রাখতেন । এবং যথা যোগ্য মর্যাদায় দিনটি উদযাপন
করতেন ।কোরআন অয়ামা আরছালনাকা ইল্লা রাহমাতুল্লিল আলামিন
আল্লাহ বলেন আমি আপনাকে সমগ্র জগতের রহমত স্বরূপ প্রেরন
করেছি ।
আয়াত ইন্নাল্লাহা অয়ামালাইকাতাহু ইউছাল্লুনা আলান্নাবিয়ু ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানু ছাল্লু আলায়হে অছাল্লিমু তাছলিম
আল্লাহ বলেন আমি এবং আমার অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে
দরুদ ও ছালাম ভেজি আমার হাবিবের উপর হে ইমানদার গন তোমরাও বেশি বেশি পড় ।

আয়াত কুল ইন কুন্তুম তুহিব্বুন আল্লাজি ফাত্তাবিউনি ইবুব কুমুল্লা ইয়াগফিরলাকুম যুনুবাকুম অয়াল্লাহু গাফুরুর রাহিম
আল্লাহ বলেন যদি তোমরা আমাকে লাভ করতে চাও আগে আমার হাবিব কে ভালবাস এবং তার অনুসরন কর আমি তোমাদের ক্ষমা করে দেব ।

হাদিস যারা একবার নবীজীর উপর দরূদ ও ছালাম ভেজে তার শরীর থেকে ১০ গোনাহ ঝরে যায় তার আমল নামায় ১০ নেকি যোগ করে দেওয়া হয় এবং তাকে ১০টি সম্মান বৃদ্ধি করে দেওয়া হয় । মুসলিম ও বোখারিশরিফ

যে এবাদতে দরুদ নাই সে এবাদত আল্লাহর নিকট পউছেনা বরং
৪র্থ আকাশে ঝুলে থাকে আর যে এবাদতে দরূদ আছে সে এবাদত
বিজলির ন্যায় আল্লাহর নিকট পৌঁছে ।
হজরত উমর ফারুক রা
সারা জীবনে একজন মুসমানের জন্য অন্তত একবার দরুদ ও
ছালাম প্রেরন করা ফরজ সমতুল্য
হযরত আলী রা
যে মিলাদ অনুষ্ঠানে ১ দেরহাম বা চার আনা পরিমান খরচ করল
সে আমি আবুবকর রা এর সাথে বেহেস্তে যাবে
হযরত আবুবকর রা
যে ব্যক্তি মিলাদ অনুষ্ঠান করল অতপর নবীজীর উপর তাজিম করল সে যেন আমি উসমান গনি যিন্নুরাইনের সাথে বদরের যুদ্ধে
অংশ গ্রহন করল ।
হযরত উছমান রা
যারা মিলাদ অনুষ্ঠানে দয়াল নবীজীর উপর অধিক দরুদ ছালাম
ভেজে অতপর আল্লাহর দরবারে দুটি রহমতের হাত বাড়িয়ে দেয়
শুকনো বৃক্ষের পাতা যেভাবে ঝরে যায় তেমনি বান্ধার গোনাহ গুলি ঝরে যায় ।
শায়েক ছইয়দ সুলতান আব্দুল কাদির জিলানী রা
যারা নবীজীর ইসলাম কে তার মহান জীবনাদর্শ দ্বারা জিন্দা রাখল
এবং তার শান মান মর্যাদা তুলে ধরল নিঃসন্দেহে তারা জান্নাতি
হযরত শাহ জালাল ইয়েমেনি রা
আসুন আমরা সেই মহান হস্তি মাহবুবে খোদা নুরে খোদা নুরে
মুজাচ্ছাম ছাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াচ্ছাল্লাম এর প্রতি গভীর তাজিম
এবং শানে বেলায়তে দরুদ ও ছালাম জ্ঞাপন করি ।
আচ্ছালামু আলাইয়েকা ইয়া রাছুলুল্লাহ দুজাহান কা ছুলতান
রহমতে আলম শাফায়াতুল্লাহ তাজদারে মদিনা ।


মোস্তাফিক বলেছেন: আমাকে দয়া করে একটা সহিহ হাদিস (রেফারেন্সসহ) দেখাতে পারবেন যেখানে নবীজী (স) ও তার সাহাবীরা ঈদে মিলাদুন্নবী (জন্মদিন) পালন করেছেন।


লেখক বলেছেন: মিলাদ আম্বিয়া আ এর সুন্নত
সুরা বাকারা ১২৯ আয়াত
হে প্রতিপালক আমাদের এবং প্রেরন কর তাদের মধ্য একজন রাছুল তাদেরই মধ্য থেকে ,যিনি তোমার আয়াত সমুহ তাদের নিকট তেলায়াত করবেন এবং তাদেরকে তোমার কিতাব ও পরিপক্ষ জ্ঞান দেবেন এবং তাদেরকে অতি পবিত্র করবেন নিশ্চয় তুমি পরাক্রম শালি , প্রজ্ঞাময় ।

অন্যান্য নবীদের দোয়া এটি

ইব্রাহিম আ এর দোয়া যে দরুদ আমরা নামাযে পাঠ করি
মুসা আ বললেন হে আল্লাহ আহমদ কে , আল্লাহর উত্তর আখেরি যামানার নবী
আমাকে সেই যামানার নবী বানানো হোক
আল্লাহ অসম্ভব সেই আহম্মদ সমস্ত নবীদের সর্দার
তাহলে তার উম্মত হওয়ায় সুযোগ দেওয়া হোক
আনাস রাদিয়াল্লাহু আ হইতে বর্ণীত
ইছা আ বললেন আমিই মনে হয় যামানার বড় প্যগম্বর আল্লাহ বললেন অহংকার ত্যাগ কর মহাম্মাদের উম্মতের একরাতের এবাদত তোমার কউমের সমান হবেনা
ইয়া রাছুলুল্লাহ আমাকে নবী না বানায়ে যদি তার উম্মত বানাতেন বড়ই ভাগ্যবান হইতাম , আল্লাহ তার ফরিয়াদ কবুল
করেছেন এবং আসমানে উটিয়ে রাখলেন আবার আসবেন উম্মত হিসাবে । তবছিরে কবির
আর আমরা উম্মত হয়ে তাকে চিনতে তার শান মান মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন তুলি , নাউযুবিল্লাহ
ফেরেস্তাদের ছুন্নত
দৈনিক ৭০ হাজার ফেরেস্তা নবীজীর রওজা মোবারকে রহমতের ফাকা বিস্তার করে পালা ক্রমে দরুদ ও ছালাম ভেজে আনন্দের সহিত মিছিল সহকারে , যে ফেরেস্তা গন একবার সুযোগ পায় ২য় বার সে কিয়ামত পর্যন্ত সুযোগ পাবেনা ।
অতপর কিয়ামতের পর আনন্দ মিছিলের মাধ্যমে তাকে আল্লাহর ডান পাঁশে সম্মানিত আসনে বসানো হবে ।
মেশকাত শরিফ একাদশ জিলদে ৭৬/৭৭ পৃষ্টা ৫৭০৩ এর ১২ ন্নগ হাদিস

মিলাদ শরিফ সাহাবা কেরামের ছুন্নত
আন্নেয়ামুল কুব্রা হাদিস সংকলন থেকে । উপরে সাহাবাদের ছুন্নত ও তাদের মহান বানি সন্নেবেশিত করা হল ।
আল্লাহ হেদায়েত দিন আমিন ।



লেখক বলেছেন: ইরুল কুরুন হচ্ছে পর্যায়ক্রমে ছাহাবী, তাবিয়ী ও তাবি’ তাবিয়ীনগণের যুগ। আর উক্ত তিন যুগের প্রথম যুগই হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের যুগ এবং সে যুগেই ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا بنائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام ان الله فتح لك ابواب الرحمة والملائكة كلهم يستغفرون لك من فعل فعلك نجى نجتك.

অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি উনার সন্তান-সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে নিয়ে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথায় উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য রহমতের দরজা উমুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতা তোমাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ তোমাদের মত এরূপ কাজ করবে, তোমাদের মত উনারাও রহমত ও মাগফিরাত লাভ করবে এবং নাজাত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা- ৩৫৫)

হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে-
عن ابن عباس رضى الله تعالى عنهما انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتى.

অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজ গৃহে সমবেত ছাহাবীগণকে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, তোমাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব। (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা-৩৫৫)

অতএব প্রমাণিত হলো যে, আল্লাহ পাক- উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার যামানাতেই অর্থাৎ খইরুল কুরুনের প্রথম যুগেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘ঈদে মীলানদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করেছেন এবং সে মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপস্থিত হয়ে ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপনকারীগণকে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াত লাভের সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করবে উনাদের জন্যেও একই সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, ‘খইরুল কুরুনের মধ্যে কেউ এমন কোন ঈদ, উৎসব পালন করেননি’ উলামায়ে সূ’দের এ কথা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা প্রতিপন্ন হলো এবং সাথে সাথে তাদের জিহালতীও পরিস্ফুটিত হলো।
উল্লেখ্য, কোন আমল খইরুল কুরুনের মধ্যে না থাকলে যে তা পরিত্যাজ্য হবে এ কথা সম্পূর্ণরূপে অশুদ্ধ ও কুরআন-সুন্নাহ’র খিলাফ। বরং কোন আমল গ্রহণীয় কিংবা বর্জনীয় হওয়ার জন্য খইরুল কুরুন শর্ত নয়। শর্ত হচ্ছে সে আমল কুরআন-সুন্নাহ সম্মত কি না? যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত হয় তাহলে তা গ্রহণীয়। আর যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত না হয় তবে তা বর্জনীয় বা পরিত্যাজ্য।
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن جرير رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من سن فى الاسلام سنة حسنة فله اجرها واجر من عمل بها من بعده من غيره ان ينقص من اجرهم شىء .

অথ: হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ বাজালী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলামে কোন উত্তম বিষয় বা আমলের প্রচলন করলো, তার জন্য প্রতিদান বা ছওয়াব রয়েছে এবং তার পরে যারা এই আমল করবে তাদের জন্য ছওয়াব বা প্রতিদান রয়েছে, অথচ এতে তাদের ছওয়াবের কোন কমতি করা হবে না।’ (মুসলিম, মিশকাত)


পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঈদ অর্থ খুশি আর মিলাদুন্নবি অর্থ নবীজীর জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা
নবীজীর শান মান সম্পর্কে আল্লাহ পাক কোরআনে উচ্ছ মর্যাদার
সহিত স্থান লাভ করেছে ।
আল্লাহ যার শান মান নিয়ে আলোচনা করেন , এবং তার উপর দরুদ
ও ছালাম ভেজে থাকেন এবং মুমিন গণকে তাগিদ দেন দরুদ ছালাম
পেশ করার জন্য ।
কোরআন , সুরা আহযাব আয়াত ৫৬ দেখুন সত্য

আর আল্লাহর আদেশ অবশ্যই ফরজ এবং আল্লাহ তার হাবিবের উপর
নিজে ছালাম দেন এবং তাগিদ দেন বেশি বেশি পড়ার জন্য
সুতরাং নিঃসন্দেহে আল্লাহর আদেশ
আল্লাহ নামায পড়েন না শুধু তাগিদ , রোযা রাখেন না শুধু হুকুম
এমন সব এবাদত যা মুসলমানদের জন্য ফরজ কিন্তু আল্লাহ নিজে
এবাদত হইতে মুক্ত অথচ নবীজীর উপর দরুদ ভেজে এবং সয়ং তার
হাবিবের উপর আলোচনা রাখেন মানে মিলাদ পড়েন
সেটা ফরজের চাইতে বেশি বললে ভুল হবেনা বরং কম জ্ঞানি আলেম
না বুঝে তর্ক করে ।

আল্লাহ পাক বলেন লাওলাকা মা আফ্লাক
অর্থ যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম তবে কিছুই সৃষ্টি করতাম না ।
হাদিসে কুদসি

আল্লামা মাওলানা রুম বিখ্যাত কিতাব মসনবি শরিফে উল্ল্যখ করেন
আসলে ঈমান রুহে কোরআন মগজেদিন
হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামিন

অর্থ ঈমানের মুল , কোরআনের জান , এবং দিন বা ইসলামের মগজ
সেই যিনি কে আল্লাহ সমগ্র জগতের রহমত হিসাবে পাটিয়েছে।

আর তার শানে তার শুভাগমনের দিনে আমরা তার শ্রেষ্ঠ উম্মত যারা
দাবি করি ঐ পবিত্র রহমতের দিন কে নিয়ে সন্দেহ ধিক মুসলিম ।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত ও রহমত দিন আমিন ।

ঈদ মোবারক



.



২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ঈদে - এ- মিলাদুন্নবীর ইতিহাসটা একটু বলবেন কি সোজা কথায় ?

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

দিশার বলেছেন: দেখেন রাজারবাগী ভন্ড গুলা কিভাবে কোরান এর আয়াত বিকৃত করে প্রচার করে।
ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল হিসাবে এরা সুরা ইউনুস এর ৫৮ নাম্বার আয়াত প্রচার করে। অথচ সুরা ইউনুস এর আয়াত ৫৭ আর ৫৮ এক সাথে পড়লে স্পষ্ঠ হয়ে যায় এখানে "কোরান" এর কথা বলা হইসে, নবীর কথা নয়। পড়ুন।

আয়াত ৫৭
Sahih International
O mankind, there has to come to you instruction from your Lord and healing for what is in the breasts and guidance and mercy for the believers.
Bangla
হে মানবকুল, তোমাদের কাছে উপদেশবানী এসেছে তোমাদের পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য।
আয়াত ৫৮
Sahih International
Say, "In the bounty of Allah and in His mercy - in that let them rejoice; it is better than what they accumulate."
Bangla
বল, আল্লাহর দয়া ও মেহেরবাণীতে। সুতরাং এরই প্রতি তাদের সন্তুষ্ট থাকা উচিৎ। এটিই উত্তম সে সমুদয় থেকে যা সঞ্চয় করছ।

আয়াত ৫৮ তে স্পস্ট "কোরান" এর কথা বলা হয়েছে, অথচ এমন স্পস্ট আয়াত কে ওরা বিকৃত করে কি বানাইসে দেখেন। এখানে নাকি "নবীর" জন্মদিন এর খুসি পালন করতে বলা হইসে !
অথচ রাজারবাগির নামে কোন কৌমী , জামাতি আলেম রে কিসু বলতে শুনি না। তাদের সমস্যা নাস্তিক নিয়া। ধর্মের লেবাসে য়ের ভিতর থেকে ধর্ম কে বিকৃত করে বেবসা করে যাচ্ছে ভন্ড রাজার্বাগী, দেয়ানবাগী এদের নিয়ে মাথাবেথা নাই কারো .

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১

দিশার বলেছেন: দেখেন রাজারবাগী পেইড ব্লগার "মাটির কথা" কিভাবে কোরান এর আয়াত বিকৃত করে উপস্থাপন করে।

Click This Link

" মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা ইউনুস-এর ৫৮ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, (হে আমার হাবীব!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও রহমত অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা। অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী পালন করা।” এ আয়াত শরীফ দ্বারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যমীনে তাশরীফ আনার পবিত্র দিনটিই সবচেয়ে বড় ঈদের দিন বা খুশির দিন হিসেবে সাব্যস্ত হলো। "

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: জী রাজারবাগীর নামে কোমীরাই বলে, আমি নিজে কৌমী ও হেফাজতি ।

আওয়ামী লীগ, বাম -রাম - নাস্তিক এরা সবই রাজারবাগী বান্ধব ।
শাহাবাগী - রাজারবাগী ভাই ভাই । হেফাজতের লং মার্চের বিপক্ষে একজোগেই সবাই ঝাপিয়ে পড়েছিল।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

নতুন বলেছেন: ভাই আপনি তো কাফের হইয়া গেছেন>> রাজারবাগীর তরিকা অনুযায়ী যারা তাদের ব্যবসায় বাধা দেবে তারা পুরাই কাফের... ;)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: রাজারবাগীর তরিকা অনুযায়ী যারা তাদের ব্যবসায় বাধা দেবে তারা পুরাই কাফের... ;)

একদম হাসা কথা !

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

দিশার বলেছেন: কৌমী হুজুর দের তো দেখি না , রাজার বগি , দেয়ান বগি এদের "আস্তানা: গুড়িয়ে দিতে লং মার্চ করতে। তাইলে আপনারা কিসের হেপাজত করতেসেন? দেয়ান বগীর আস্তানা তো মতিঝিল য়ে , ঈমানের জোর কি আপনাদের? শাহবাগ মঞ্চ ইসলামের কি ক্ষতি করসিলো, যে আপনাদের ঐটার উপর এত আক্রোশ? ভন্ড তো দেখি আপনারাও কম না।

আমার ব্লগ পরে হাতেগোনা কেয়েকজন মান্সুহ, অথচ দেয়ানবাগী রাজার বাগী এরা লক্ষ লক্ষ মানুষ কে বিভ্রান্ত করতেসে। ঐটা চোখে পরে না নাকি? নাকি সব আস্ফালন নিরীহ ব্লগারদের জবাই করার মধ্যে সীমাবদ্ধ?

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নতুন বলেছেন: ব্লগে নাস্তিকের লেখা ১০০জন না হয় হাজার জন পড়বে... এবং তারা নিশ্চই নাস্তিক হয়ে যাবেনা..কারন সবাই বোঝমান মানুষ...

কিন্তু দেওয়ানবাগীর./রাজারবাগীর লাখ লাখ মুরিদানেরা ভন্ডমত সমাজে ছড়াইতেছে... তার জন্য কখনোই কোন দল প্রতিবাদ করেনা...

কারন এক ভন্ড কখনোই আরেক ভন্ডের পেছনে লাগেনা কারন মুখোষ ধোরে টানাটানি করলে দুইজনের মুখোশই খুলে যাবে...আর ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে...

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নতুন তুমি মনে হয় বিধর্মী , ধর্ম রাজার বাগীর না , ইসলাম স্বয়ং আল্লাহর এবং হাদিস স্বয়ং নবীজীর বানী ।।
আহলে ছুন্নাত মানা মুসলমানদের অবশ্যই পালনীয় না মানলে সে হবে কাফের বেইমান মুশ্রেক ।।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

নতুন বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু>>>

তোমরা কথায় কথায় কাফের/বিধমী` ফতোয়া দেও কেন?

ভুয়া গল্প বানায়ইয়া নবীকে নুরের নবী বলো... কোরানের দলিলে বিশ্বাস তো তুমি করতেছোনা... দলিল দিতেছো হাদিসের উপরে লেখা বইকে...

আর আমরা বিধমী`?

বত`মানে পীরের উদ্দেশ্য মুরিদের টাকা পয়সা... এছাড়া আর কি করে পীরের দলের মানুষ?

রাসুলের সাহাবিরা+৪ খলিফারা ইদেমিলাদুন্নবী পালন করেছিলো? না... তারা অবশ্য আমাদের ভন্ডপীরের চেয়ে বেশি জানে না তাই তারা করেন নাই... :)

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন: ঈদ ই মিলাদুন্নবি বা মউলিদ ঠিক কখন শুরু হয়েছিল এ সম্পর্কিত কোন সঠিক তথ্য নেই। এটা আংশিক ইরান,তুরকি এবং পূর্ণভাবে পাকিস্তান,ভারত , বাংলাদেশ ও দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার মুসলিম অধ্যুষিত দেশে পালিত হয় । খোদ আরব দের আমি এই অনুষ্ঠান পালন করতে দেখিনি , দেখিনি লাইলাতুল কদর পালন করতে, আমি বিস্মিত হয়েছি । এখন আধুনিক যুগ এবং সবাই একটি দিবসকে পুরো সেলেব্রেশন এর মধ্যে পালন করতে চায় । এই পালনে কোন বাঁধা নেই বা বাধ্যবাধকতা নেই । যেমন জীবিত মুহাম্মাদ তার কবরে শুধু গুল্ম জাতীয় কিছু লাগাতে বলেছিলেন কিন্তু কালক্রমে এটা বিলিয়ন ডলারের আইকন হয়ে গেছে । আমারতো ভালই লাগে,আপনার ?

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২

নতুন বলেছেন: এই পালনে কোন বাঁধা নেই বা বাধ্যবাধকতা নেই । যেমন জীবিত মুহাম্মাদ তার কবরে শুধু গুল্ম জাতীয় কিছু লাগাতে বলেছিলেন কিন্তু কালক্রমে এটা বিলিয়ন ডলারের আইকন হয়ে গেছে । আমারতো ভালই লাগে,আপনার ?


বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করতেছে সৌদিআরব>> আর আমাদের দেশের ভন্ডপীরের কোটি টাকার ব্যবসা...

৫০দিন ব্যাপি মিলাদুন্নবীর উতসব করবে... কিন্তু শীতে যে জনগন কস্ট করবে তার জন্য কিন্তু ১ টাকাও এরা দান করবেনা...

ভন্ডদের ব্যবসা নিয়া কিছু বল্লেই তারা কাফের... যেন ধমে`র ঠিকাদারি কয়েক জনের হাতে...

সাধারন মানুষ এদের মিস্টি কথায় ভুলে তাদের জন্য টাকাপয়সা দিয়ে যাইতেছে... এই ফটকাবাজী বন্ধ হওয়া উচিত...

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: ইতিহাস বর্তমান জানি না। তবে ইদে মীলাদুন্নবী সা আমার পছন্দের একটি বিষয়।

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

এম আর ইকবাল বলেছেন:
এটায় কি কারো কি কোন ক্ষ তি হয় ।
বরং প্রচুর খানা পিনা হয় ।
তাতে অনেক অভাবী মানুষের অন্ন সংস্হান হয় ।


১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৩

নতুন বলেছেন: ১০০ টাকা আয় হলে ১০ টাকা খরচা হয়... ৯০ টাকা কই জায়? :)

১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বা'বু মাউলিদুন নবী দ. নামে একটা অধ্যায় যেন সিহাহ সিত্তাহর কোন্ গ্রন্থে আছে ভাই? :)

ধূরো, এই বিষয় ছাড়েন না! এই বিষয় প্রত্যেক বছর মিলাদুন্নবীর আগে কি নামাতেই হবে?

ক্যাচালগুলা জাগতিক বিষয় নিয়ে করলেই ভাল। এড়িয়েও যেতে পারি না, জড়াতেও পারি না।

১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সুবহানাল্লাহ আমি-ই পোষ্টে নাই !
তবে ইতিহাসটা কিন্তু এখনও পাই নাই!!

১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এই বিষয়ে আমার অধিক জ্ঞান নেই, কোন মন্তব্য করা ঠিক হবেনা। তবে এই টুকুই বলতে পারি বিভ্রান্তি ছড়ানো ঠিক হবেনা।

ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: " ঈদে - এ -মিলাদুন্নবী " শব্দটাই আরবী না! আর হাদীসের কিতাবগুলো তো আরবীতে লিখা । বেদাতীদের কাছে বহুবার জানতে চেয়েও এই শব্দটার আরবী কি জানতে পারবেন না ! আর যে তরজমা তারা দিবে ( যদি আদৌ দেয় ) সেটাকেও পাবেন না কোরাণ - হাদীসে কোথাও ! পাবেন না ইসলামী আইনের লোক কিতাবে, পাবেন না শখানেক তাফসীরের কিতাবে ।

১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

শাহীদ মাহমুদ বলেছেন: Click This Link

১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১

খান ইখতিয়ার বলেছেন: রাজারবাগী- দেওয়ানবাগীর বিরোধিতা করেন, সমস্যা নাই, কিন্তু মিলাদুন্নাবীর পেছনে লাগলেন কেন? মিলাদুন্নাবী তো রাজারবাগী- দেওয়ানবাগীর আবিস্কার নয়। যার ইতিহাস জানেন না তা শুদ্ধ না অশুদ্ধ, জায়েয না নাজায়েজ কিভাবে বুঝলেন? ইতিহাস জানতে চেয়েছেন, তা কেঊ জানানোর আগেই ব্যবসা, বিদআত সাব্যস্থ করে দিলেন কিভাবে? মিলাদুন্নবী পালনকারীদের বিদাতী বলছেন, তা আপনি কী বিদআতমুক্ত? আপনার চারপাশে ছড়ানো বিদাতগুলো কী আপনি এড়িয়ে চলতে পারছেন? জাগতিক স্বার্থে শত শত বিদআত গায়ে মেখে আপনি বিদাতি না, আর এক মিলাদুন্নবী পালনকারীরা বিদাতি। ভাই এসব পেট্রোডলার প্রসূত ফতোয়াবাজী ছড়িয়ে মুসলিম সমাজে নতুন করে ফেতনা ছড়াবেননা, মুসলমানদের অবস্থা এমনিতেই অনেক নাজুক। নীচের লিঙ্কটায় একটু কষ্ট করে ক্লীক করে ঘুরে আসুন। শুধু আমরা নই, বিশ্বের সিংহভাগ মুসলিম দেশে মিলাদুন্নবী পালিত হয়, আজকে নতুন করে নয়, শত শত বছর ধরে। কবর জিয়ারাত করতে গেলে কেউ কবর পূজারী-মুশরিক, মিলাদুন্নবী পালন করলেই কেউ বিদাতী- আপনাদের এই বৃহত্তর মুসলিম সমাজকে মুশরিক-বিদাতী বানানোর পায়তারা দেখে রাসুলে আকরাম (দঃ) এর সেই হাদীসখানাই খুব বেশী মনে পড়ছেঃ হযরত হুযায়ফা (রা:) থেকে আবু এয়ালা বর্ণনা করেছেন এবং যার সম্পর্কে ইবনে কাসীর বলেছেন, “এর সনদ বিশুদ্ধ।” আবু এয়ালা বলেন, “রাসূলুল্লাহ (দ:) এরশাদ ফরমান: ‘আমার উম্মতের মধ্যে আমি শংকিত এমন ব্যক্তি সম্পর্কে, যে নাকি কুরআন শিক্ষা করে এবং এর মাহাত্ম্য তার মধ্যে প্রতিফলিত হওয়া আরম্ভ করা ও তাকে মুসলমানের সুরতে দৃশ্যমান হওয়ামাত্রই সে এই কেতাব থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে এবং একে পেছনে ছুঁড়ে ফেলে দেয়; অতঃপর সে একটি তরবারি নিয়ে তার প্রতিবেশীর দিকে ধেয়ে যায় এবং তার প্রতি আল্লাহর সাথে শেরক করার দোষারোপ করে।’ এমতাবস্থায় আমি হুযূর পূর নূর (দ:)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘এয়া রাসূলাল্লাহ (দ:)! আল্লাহর সাথে শেরক করার দায়ে এদের মধ্যে কে বেশি দায়ী? যাকে দোষ দেয়া হয়েছে সে, নাকি দোষারোপকারী?’ মহানবী (দ:) জবাবে বল্লেন, ‘দোষারোপকারী’।”

Please click this link

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এত লম্বা উত্তর দিলেন ভাইসাব! তা ভাইজান ক্যাচাল করা আমার দীর্ঘদিনের স্বভাব । ১৯৮৭ সালে জাতীয় বিতর্কে ২য়, এবং ১৯৮৮ সালে ৩য় হয়েছিলাম । এছাড়াও বক্তৃতায় ৮৮ তে জাতীয় পর্যায়ে ২য় ও রচনা লেখায় ১ম হয়েছিলাম । বলার উদ্দেশ্য হল ক্যাচাল করার লাইন ঘাট কিছু হলেও বুঝি ।

হাতে যুক্তি / উত্তর না থাকলে এভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে উত্তর দেওয়া ধারাটা অপরোচিত না, আমার কাছে । তবে উত্তর গুলা কিন্তু এত লম্বা হবে যে মানুষ দেখলে ভিমড়ী খাবে !

তা জনাব এত বয়ান বাদ দিয়ে দু কথায় বলে দিন না, ইতিহাসটা কি ?

১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

নতুন বলেছেন:

সাধ্য-সামথ` অনুযায়ী আয়োজন করাও ফরজ !!!!!!!!

লুকানো অথ` হইলো>>> মিলাদুন্নবি উপলক্ষে খরচা করা ফরজ >> ঐ খরচা অবশই আপনি আপনার পীরের দরবারেই করবেন তাইনা... এইখানে আশে সব ধান্ধা....

সবার উপরে পয়সা সত্য তাহার উপরে নাই... সব ভন্ড নিপাত যাক...

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আসেন ভাই গলা মিলাই । ভন্ড খেদানীতে আপনার সোচ্চার ভুমিকার প্রশংসা না করে উপায় নেই।

ভাল থাকবেন ।




( এভারেষ্ট ক্যাচাল কিন্তু চলবে, ঐখানে আপনি এন্টি পার্টি, বিরোধী দল )

২০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১০

শাহীদ মাহমুদ বলেছেন: পৃথিবীতে সৎ মানুষ যেমন আছে, ঠিক অসৎ মানুষও আছেন।
সৎ আলেম যেমন আছেন, নামধারী আলেমও আছেন।
সত্য নবী যেমন এসেছেন, মিথ্যা নবুওয়তের দাবীও অনেকে করেছেন।
ঠিক তেমনি ভাবে সঠিক পীর,মুরশিদ যেমন আছেন, সুবিধাবাদী ভন্ড পীরও আছেন।
তাই বলে সবাইকে খারাপ বলতে পারবেন না।

২১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫

খান ইখতিয়ার বলেছেন: হায়রে কপাল, বিশিষ্ট বিতার্কিকের সাথে তর্কে লিপ্ত হলাম, তা দুয়েকটি সার্টিফিকেট যোগ করে দিতেন, আরো সুন্দর ও বিশ্বাসযোগ্য হতো। আপনার লেখা দেখেই ইসলামী বিষয়ে আপনার জ্ঞান সম্পর্কে আমার সন্দেহ হয়েছিল, এখন নিশ্চিত হলাম। তা আর বেশী সামনে যাইয়েননা। আমাদের দেশে আবার বেশী জ্ঞানী হলে নাস্তিক হয়, সে লেভেলে চলে যাবেন। তা মিস্টার চ্যাম্পিয়ান দয়া করে আমার মন্তব্যের সাথে সংযুক্ত লিঙ্কটিতে ক্লীক করেন আর পড়ে ফেলেন, ওখানেই আছে মিলাদুন্নাবীর ইতিহাস। আরো যদি জানতে চান, তাহলে নীচের লিংক থেকে এই বইটি ডাউনলোড করে নিন, বইটির লেখক হেফাজতী- কওমিদেরও পূর্বপুরুষ আব্দুল হক মুহাজেরে মক্কী।
Click This Link

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আবার পিসলাইলেন !
দয়া করে ইতিহাস টা বলে দিতেন !
এভাবে পিসলালে লোকে কি বলবে ?

২২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

মো কবির বলেছেন:
@সাইবার অভিযাত্রী, হুম ভাই আপনার সাথে আমি একমত।
মুসলিমদের জন্য পবিত্র দুই ঈদের দিন ছাড়া আর কোন খুশীর দিন নাই হাদীস অনুযায়ী। ঈদে মিলাদুন্নবী এই সব হচ্ছে মানুষের বানানো। তাই এই গুলো হচ্ছে বিদআত। তাই ভাই সব থেকে দূরে থাকুন। আর যারা হাদীস পড়ে কিন্তু মানে না তাদেরকে কখনো বুঝানো সম্ভব না যে ঈদে মিলাদুন্নবী বিদআত। :(


"নিজে ঠিক থাকুন আপনার আঁশেপাঁশের মানুষ জনকে সত্যটা জানান, নিয়মিত কুরআন পড়ুন এবং হাদীস পড়ুন এবং মানুন"


জাযাকাল্লাহ খাইরান।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: জাযাকাল্লাহ

হাদীসে শক্রবারকেও ঈদ বলা হয়েছে , এটা অবশ্য সাপ্তাহিক ঈদ ।
কিন্তু বেদাতীদের বানান ঈদ কোন কিতাবেই নেই !

২৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

নতুন বলেছেন: ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫ ০
লেখক বলেছেন: আসেন ভাই গলা মিলাই । ভন্ড খেদানীতে আপনার সোচ্চার ভুমিকার প্রশংসা না করে উপায় নেই।
ভাল থাকবেন ।
( এভারেষ্ট ক্যাচাল কিন্তু চলবে, ঐখানে আপনি এন্টি পার্টি, বিরোধী দল )


ভাই আমি নিজে ভন্ডামী করিনা... ভন্ডামী সহ্য করতে পারিনা... তাই তাদের মুখোশ খুলতে চেস্টা করি...

এভারেস্ট ক্যাচালও কিন্তু আমি সমথ`ন করতে পারিনা... তাই ঐখানেও আপনার বিরোধিতা করবো... ;)

ভাল থাকবেন... ভন্ডদের গদাম দেবেন...

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সমর্থন আর বিরোধীতা দুটার জন্যই ধন্যবাদ।
যুক্তি গাড়ী চলবেই ...

২৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯

খান ইখতিয়ার বলেছেন: @ মো কবির, আপনি লিখেছেন-'মুসলিমদের জন্য পবিত্র দুই ঈদের দিন ছাড়া আর কোন খুশীর দিন নাই হাদীস অনুযায়ী'। ভাই, আপনি কয় হাজার হাদীস পড়েছেন, দেখুন তো এই হাদীসগুলো আপনার পড়া আছে কিনা?
১। “হযরত ওবায়েদ বিন সাব্বাক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মুরসাল সূত্রে বর্ণনা করেন, হযরত রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এক জুমুয়ার দিনে বলেন, হে মুসলমান সম্প্রদায়! এটি এমন একটি দিন যাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ঈদ স্বরূপ নির্ধারণ করেছেন।” (ইবনে মাযাহ, মুয়াত্তা মালিক, মিশকাত)

২। “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা

اليوم اكملت لكم دينكم الاية.

“আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণ করলাম” এ আয়াত শরীফটি শেষ পর্যন্ত পাঠ করলেন। তখন উনার নিকট এক ইহুদী ছিল সে বলে উঠলো, “যদি এমন আয়াত শরীফ আমাদের ইহুদী সম্প্রদায়ের প্রতি নাযিল হতো আমরা আয়াত শরীফ নাযিলের দিনটিকে ঈদেও দিন হিসাবে ঘোষণা করতাম।” এটা শুনে হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন, এ আয়াত শরীফ সেই দিন নাযিল হয়েছে যেদিন এক সাথে দু’ঈদ ছিল- (১) জুমুয়ার দিন এবং (২) আরাফার দিন।” (তিরমিযী শরীফ)

উপরোক্ত হাদীছ শরীফ-এ জুমার দিন ও আরাফার দিন অর্থাৎ ৯ই যিলহজ্বকে ঈদের দিন বলা হয়েছে।

৩। হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন-

لكل مؤمن فى كل شهر اربعة اعياد اوخمسة اعياد.

অর্থঃ মু’মিন মুসলমানদের প্রতি মাসে চারটি অথবা পাঁচটি ঈদ রয়েছে। অর্থাৎ প্রতিমাসে চারটি অথবা পাঁচটি সোমবার শরীফ হয়ে থাকে। তাকেও ঈদের দিন বলা হয়েছে। (কিফায়া শরহে হিদায়া ২য় খ- বাবু ছলাতিল ঈদাইন, হাশিয়ায়ে লখনবী আলাল হিদায়া)

৪। অন্য হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ করা হয়েছে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন-

للصائم فرحتان فرحة عند فطره وفرحة عند لقاء ربه.

অর্থঃ রোযাদারের জন্য দুটি ঈদ বা খুশি। একটি হলো তার প্রতিদিনের ইফতারের সময় আর অন্যটি হলো মহান আল্লাহ পাক উনার সাক্ষাতের সময়।
ভাই, হাদীস অনুযায়ী কটা ঈদ পাওয়া গেল?

রাজারবাগী-দেওয়ানবাগী-ভান্ডারীদের ভন্ডামী নিয়ে লিখুন, বিরোধিতা করুন, সমস্যা নেই। আসল নকল গুলিয়ে ফেলবেন না। বিরোধিতা করতে হবে বলে যে সব কিছুর বিরোধিতা করতে হবে তা না, কাপড়ের ময়লা ফেলতে গিয়ে উলংগ হয়ে যাইয়েননা।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এত এত হাদীস এত লম্বা লম্বা কমেন্ট দিলেন, এত ঈদ দেখালেন, ঈদে মিলাদুন্নবীর একটা হাদীস ও দিলেন না ! লোকে তো খারেজী - ওহাবী বলবে !

২৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

অস্তমিত সুর্য বলেছেন: ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে লিংকটি পড়ূন

২৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

হাবীর রহমান বলেছেন: Click This Link

২৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

হাবীর রহমান বলেছেন: ☆সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে ঈদে মিলাদুন্নবী উদাযাপনকারী সম্পর্কে আল্লামা ইবনে কাছীর (র.) البداية والنهاية নামক ইতিহাসের কিতাবে বলেন: মালেক মুজাফ্ফর আবু সাঈদ বিন জয়নুদ্দিন (আরবলের বাদশাহ)। তিনি প্রতি বছর রবিউল আউয়াল মাসে স্বীয় শহরে জৌলুসর্পূণভাবে বিরাট মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করতেন। তথায় বহু সুফী, আলেম ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত থাকতেন। তিনি একজন বেনজির বীর, আলেম, বিচারক ছিলেন। বিস্তারিত জানতে.. Click This Link

২৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

নতুন বলেছেন: ঈদে মিলাদুন্নবী উদাযাপনকারী বেশিরভাগই পীর মাজারের লোক...

তাদের দরকার উতসব যাতে মুরিদানেরা আসে আর খেদমত দেয়।

১০০ টাকা আয় হলে ৫০ টাকা চলে যায় বাবার পকেটে আর ৪০ টাকা চেলাদের পকেটে বাকি ১০ টাকা খানাপিনায় খরচা করেন তারা।

ভন্ডামী বাদ দিন...

২৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: মুসলমান কয় প্রকার?
শিয়া, সুন্নী, হানাফী, মালেকী, শাফি, হেফাজতি, জামায়াত, তাবলীগি, ওয়াহাবী আরও কয়েকশো। বলি আপনাদের সমস্যাটা কোনখানে?
আপনাদের চিল্লাপাল্লা করা হুজুরদের কল্যাণে মুসলিম উম্মাহর বিগত দুইশ বছরের উন্নতির ইতিহাসটা দেখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.