নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাবলীগের ৬ উসুল , অথচ ইসলামের ভিত্তি ৫ টি !

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

ফেসবুকে দেখলাম এক মূর্খ বা জ্ঞানপাপী এবিষয়ে বিতর্ক তুলেছে, যে ইসলামের ভিত্তি যেহেতু ৫ টি, আর তাবলীগ জামাত বলছে তাদের উসুল ৬ টি, তাই তারা ইসলাম বিকৃত করছে।



মূর্খদের সাথে কথা বলা বিরক্তিকর । তাও বলছি, উসুল মানে ভিত্তি না, নীতি , মুলনীতি । ব্যবহারিক অর্থে অনুসরণীয় নীতি বা কর্ম পদ্ধতি । উসুল - আসল এসব শব্দ থেকে এই অর্থগুলো আসে ।



আর বেনা - অর্থ ভিত্তি । বুনইয়াল ইসলাম : মানে ইসলামের ভিত্তি । কিসের সাথে কি ?



প্রতিটি আন্দোলনের একটা কর্ম পদ্ঢতি, মূল নীতি থাকে । তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহ তাবলীগের কর্মীদের ৬ টি মুল বিষয়ের উপর মেহনত করে এই আন্দোলনে অংশ নেওয়া বা কার্যক্রম চালাতে বলেছেন, তাই এই ৬টা বিষয় তাবলীগ জামাতের উসুল । এগুলোকে ইসলামের উসুল কখন বলা হল ? আর বেনা বা ভিত্তির কথা আসলই বা কিভাবে ?



ফকীহ মুজতাহিদরা ৪টা উসুলের উপর ভিত্তি করে শরীয়তের বিধান গুলো বের করেন । এগুলো হল কোরাণ হাদীস, ইজমা ও কিয়াস । এর মানে কি ওনারা ইসলামের ভিত্তি বদলে দিয়েছেন ?

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

ইনফা_অল বলেছেন: আমাদের কি রাসুলুল্লাহ্‌র (সঃ) কর্মপদ্ধতি অনুসরন করা উচিত নয়!

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আহ! একজনরে পাইলাম ভাই এই পোষ্টে ।

আপনি ভাই পক্ষের হন আর বিপক্ষের হন কোন আপত্তি নাই ।

আসেন একটু ক্যাচাল লাগাই ।

প্লীজ পোষ্ট ছেড়ে মাঝ পথে যাইয়েন না ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এখন বলেন রসুলের পদ্ধতি বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন ?

২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ইনফা_অল বলেছেন: রসুলের পদ্ধতি নয়, রাসুলুল্লাহ্র (সঃ) কর্মপদ্ধতি,

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আচ্ছা এবার বলেন , রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) পদ্ধতি বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন ?

৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

ইনফা_অল বলেছেন: রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) পদ্ধতি নয়, রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) কর্মপদ্ধতি,

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) কর্মপদ্ধতি, সেটাই বলুন।

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

ইনফা_অল বলেছেন: আপনাকে জিজ্ঞেস করেছি আপনিই বলুন। উলটা প্রশ্ন করেন কেন?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আপনি বললেন : আমাদের কি রাসুলুল্লাহ্‌র (সঃ) কর্মপদ্ধতি অনুসরন করা উচিত নয়!
জানতে চাইলাম : রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) কর্মপদ্ধতি, সেটা কি বলুন ।

রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) কর্মপদ্ধতি বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন ?
প্রশ্নের উল্টা প্রশ্ন কৈ করলাম ? এটা উল্টা প্রশ্ন না, আপনার প্রশ্নটাই তো বুঝতে চাইছি, একটু দয়া করে বুঝিয়ে দিন না !

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

পাউডার বলেছেন:
এগুলা বড় বিষয় না। এগুলা নিয়া চাইলে পক্ষেও বলা যায়, বিপক্ষেও বলা যায়। তবে তবলীগ জামাতের সবচেয়ে ভালো জিনিস হৈলো সালাতের দাওয়াত।

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

ইনফা_অল বলেছেন: পাউডার বলেছেন:
তবে তবলীগ জামাতের সবচেয়ে ভালো জিনিস হৈলো সালাতের দাওয়াত।

রাসুল (সঃ) কি সালাতের দাওয়াত দিয়েছন না, কালেমের দাওয়াত দিয়েছেন।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

পাউডার বলেছেন:
যেমন আপনার ভালো জিনিস হলো ধর্ম নিয়ে লিখছেন। তাই বলে রসুল(স) কি ব্লগে লিখেছেন?

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

ইনফা_অল বলেছেন: রাসুল (সঃ) কি আগে সালাতের দাওয়াত দিয়েছন না, কালেমের দাওয়াত দিয়েছেন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: রসুল অমুসলিমদের আগে কলেমার দাওয়াত দিয়েছেন, ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন । তো ?

মুসলমানদের সালাত/ নামাজের দাওয়াত আগে দেওয়া যাবে না ?

সন্তান ৭ বছর হলে নামাজের আদেশ দাও : এ হাদীস জানেন ?

৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ইনফা_অল, আপনি বললেন : আমাদের কি রাসুলুল্লাহ্‌র (সঃ) কর্মপদ্ধতি অনুসরন করা উচিত নয়!
জানতে চাইলাম : রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) কর্মপদ্ধতি, সেটা কি বলুন ।

রাসুলুল্লাহ্ (সঃ) কর্মপদ্ধতি বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন ?
প্রশ্নের উল্টা প্রশ্ন কৈ করলাম ? এটা উল্টা প্রশ্ন না, আপনার প্রশ্নটাই তো বুঝতে চাইছি, একটু দয়া করে বুঝিয়ে দিন না !

১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

ইনফা_অল বলেছেন: সন্তান ৭ বছর হলে নামাজের আদেশ দাও , এটা কি সেই দাওয়াত যা রাসুলুল্লাহ (সঃ) বেদ্বীন দের দিয়েছেলেন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: না । তো .?

আপনি তো কিছুই জবাব দিচ্ছেন না!

একই প্রশ্ন কয়বার করলাম ? এক হালি বার পার হল ! শুধু তো পিছলাইয়া চলছেন ! লোকে দেখে তো হাসবে!

১১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

ইনফা_অল বলেছেন: হিরাক্লিয়াসের কাছে প্রেরিত পত্রে নবী (সাঃ) এর তাওহীদের বাণীর পরেই উল্লেখ করেন,

“ইসলাম গ্রহন করুন এবং নিরাপদ থাকুন,আল্লাহ আপনাকে দ্বিগুন পুরষ্কার দেবেন। আর যদি ইসলামের এই দাও’য়াহ প্রত্যাখ্যান করেন, তবে আপনার বিপথে চালিত প্রজাদের গুনাহসমূহ আপনার উপর অর্পিত হবে।”

এটা হিরাক্লিয়াসের প্রজাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরী করে এবং তাদের জানিয়ে দেয় যে রাসূল(স) তাদের হিদায়াতের জন্য চিন্তিত ছিলেন। এটা আরও ইঙ্গিত দেয় যে তাদের পথভ্রষ্টতার জন্য হিরাক্লিয়াসই দায়ী ছিল। এ ধরনের বিবৃতির মাধ্যমে নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) প্রমান করেছিলেন যে তারা আন্তরিকভাবেই মানুষের হিদায়াতের জন্য চিন্তিত ছিলেন ও তাদের জন্য ভয়াবহ শাস্তির ভয় পেয়েছিলেন। সকল নবীর দা’ওয়াহতেই একই সুর প্রতিধ্বনিত হয়। এর উদাহরণ আমরা দেখতে পাই যখন নূহ (আ) তাঁর সম্প্রদায়কে বলেছিলেনঃ

“হে আমার জাতি! আল্লাহর ইবাদাত কর! তিনি ব্যাতিত তোমাদের আর কোন ইলাহ নেই। নিশ্চয়ই, আমি তোমাদের জন্য এক মহান দিবসের আযাবের ভয় করছি!”

এমন কথা ব্যবহারে কোনো প্রকার লজ্জা নেই যা মানুষের হিদায়াতের ব্যাপারে একজন দা’য়ী বা মুজাহিদের আন্তরিকতার সাক্ষ্য দেয়। এটি আরও সাক্ষ্য দেয় যে সে কিভাবে তাদের মঙ্গল কামনা করে, কিভাবে সে দুর্বল ও মজলুমদের সাহায্য করতে ভালবাসে এবং তাদেরকে জুলুম থেকে, জালিম ও সীমালঙ্ঘনকারিদের শোষণ থেকে রেহাই দিতে চায়, সে কিভাবে নিরাপত্তা, ন্যায়বিচার এবং ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্ঠা করতে চায়, আর লড়াই করতে চায় জুলুম, মন্দ ও স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে। আল্লাহর কসম, দুর্বল মনের অধিকারী এবং নবী (সাঃ) এর জীবন এবং অন্যান্য সকল নবীগণ (আলাইহিমুস সালাম) এর দা’ওয়াহর ব্যাপারে অজ্ঞ লোক ছাড়া কেউ এমন কথায় লজ্জা পেতে পারেনা বা তার সমালোচনা করতে পারে না ।

আমদের দীন এসেছে সমগ্র মানবজাতিকে পথ প্রদর্শন করতে, তাদেরকে দাসদের (সৃষ্টির) ইবাদাত থেকে মুক্ত করে সকল দাসের প্রভু এক আল্লাহর ইবাদাতমুখী করতে । আর আমাদের নবী (সাঃ) প্রেরিত হয়েছেন সমগ্র মানবজাতির কাছে রহমত স্বরূপ।

এ ধরনের বিবৃতি দীনের মৌলিক বিষয়াদিকে বিকৃত করে না বা তার নীতিগুলোকে অস্পষ্ট করে না কিংবা কাফিরদের তোষামোদ করে না। বরং এটি দীনের মৌলিক ভিত্তি থেকে উৎসরিত সত্যের এক জ্যোতির্ময় দৃঢ় উপস্থাপন। মানুষের কাছে দা’য়ীকে অবশ্যই পরিষ্কারভাবে তা ব্যাখ্যা করতে হবে। যে সকল অমুসলিমরা এই সব গুণাবলীকে শ্রদ্ধা করে তাদের কাছে সত্যকে কেন্দ্রীভূত করে গড়ে ওঠা এইসব গুণাবলীর উপর জোর দেওয়াটা দোষের কিছু নয়।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: তো .?

আপনি তো কিছুই জবাব দিচ্ছেন না!

একই প্রশ্ন কয়বার করলাম ? এক হালি বার পার হল ! শুধু তো পিছলাইয়া চলছেন ! লোকে দেখে তো হাসবে!

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

নামহীন যুবক বলেছেন: তাবলিগ জামাত মুসলমান দের কে আগে দাওয়াত দেয়,কারণ আমরা মুসলমান রা ই আমাদের ধর্ম ঠিকভাবে পালন করি না। অন্য ধর্মের মানুষ কে দাওয়াত দেয়ার আগে আমাদের নিজেদের ধর্ম পালন ঠিকভাবে করতে হবে,ইমান আকিদা ঠিক করতে হবে।আর একজন প্রকৃত মুমিন কে দেখলে,তার আচার ব্যবহার,জীবন যাত্রা দেখলে অন্য ধর্মের মানুষ এম্নিতে ই ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হবে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: অন্য ধর্মের মানুষ কে দাওয়াত দেয়ার সাথে সাথে আমাদের নিজেদের ধর্ম পালন ঠিকভাবে করতে হবে,ইমান আকিদা ঠিক করতে হবে।আর একজন প্রকৃত মুমিন কে দেখলে,তার আচার ব্যবহার,জীবন যাত্রা দেখলে অন্য ধর্মের মানুষ এম্নিতে ই ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হবে।

১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৭

নামহীন যুবক বলেছেন: তাব্লীগ জামাত আগে মুসলমান দের কে সঠিক ভাবে ইসলাম প্রচারের দাওয়াত দেয়। আর আমার ধর্ম পালনে যদি কমতি থাকে,অন্য ধর্মের লোকেরা কেন ইসলামে আকৃষ্ট হবে।আমি নিজে তাদের,যারা আমার আশে পাশে আছেন,তাদের কাছে ইসলামের বাহক।তাই আগে আমার নিজের ধর্ম পালন ঠিক করতে হবে

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এই সব আগে পরের থিউরী কৈ পাইলেন ?

১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৮

নামহীন যুবক বলেছেন: *ইসলাম পালনের

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৫

নামহীন যুবক বলেছেন: নবীজীর মিস্টি খাওয়ার গল্প টা মনে আছে আপনার?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এই গল্প কৈ পাইলেন ? বানান নাকি ?
একটু রেফারেন্স দেন না দয়া করে !

১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৪

নামহীন যুবক বলেছেন: একটু কস্ট কইরা নিজে খুইজা নেন। ইন্টারনেট গুগল এর যুগে কন্টেন্ট বেসিস সার্চ করেন ,পাইয়া যাবেন।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: না থাকলে পাব কৈ থেইকা ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.