![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মায়ের সাথে রাগ করে ১১ বছর আগে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিল অঙ্কুশ।
তখন তার বয়স ১২ বছর।
এক দশকেরও বেশি সময় পরে তার খোঁজ মিলল ফেসবুকের দৌলতে।
তবে সেদিনের পুণের সেই কিশোর এখন পুরোদস্তুর শিখ সর্দার।
২০০২ সালে মায়ের উপর অভিমানে বাড়ি ছেড়ে অঙ্কুশ সোজা চলে গিয়েছিল পুণে থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে নানদেদ শহরে।
সেখানে কাজ শুরু করেন একটি গুরুদ্বারে। তার কঠোর পরিশ্রম তৈরি করে দেয় সোনালি ভবিষ্যৎ। অঙ্কুশের গুরু তাকে নিয়ে যান লুধিয়ানায়। সেখানে তিনি কাজ শুরু করেন রেরু সাহিব গুরুদ্বারে। ততদিনে তার মাথায় উঠেছে পাগড়ি। নাম পাল্টে হয়ে গেছে গুরবন সিং।
তবু শিকড়ের টানে ফিরে যেতে ইচ্ছে হত অঙ্কুশের। মনে পড়ত মা হেমলতা, দু বছরের ছোট ভাই সন্তোষের কথা। চেষ্টাও চালিয়েছিলেন। সম্বল ছিল একটাই, চাচার বাড়ির ফোন নাম্বর। কিন্তু সেখানে ফোন করেও সাড়া মেলেনি। কারণ ততদিনে বদলে গেছে চাচার ঠিকানা আর ফোন নাম্বর। অন্যদিকে হেমলতাও পাগলের মতো খুঁজেছেন বড় ছেলেকে।
শেষে ফেসবুকই ফিরিয়ে দিলো সন্তানকে তার মায়ের কোলে।
ফেসবুক নিজের ভাইকে খুঁজতে শুরু করলেন অঙ্কুশ। দেখতে লাগলেন সন্তোষ নামের অসংখ্য প্রোফাইল। অবশেষে চিনতে পারলেন ছবি দেখে।
তারপর একদিন পুণেতে নিজের গ্রামে ফিরে গেলেন অঙ্কুশ ওরফে গুরবন। কিন্তু কে চিনবে তাকে। চেহারায় যে আমূল পরিবর্তন!
কিন্তু ছেলেকে চিনতে কি মায়ের ভুল হয়? হাঁটা আর মুখে কাটা দাগ দেখে হেমলতা বুঝতে পারলেন এই সর্দারজিই তার বাড়ি থেকে পালানো সেই ছোট্ট অঙ্কুশ।
View this link
২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: বাহ ভাল তো।
৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: বাহ ভাল তো।
৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
শায়মা বলেছেন: মজার আর আনন্দের!
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০১
আদরসারািদন বলেছেন: