![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রত্যেক দেশের অনেক শ্রেণীর মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান থাকে। সেসব প্রতিষ্ঠান কেউ সরকারি পক্ষ-পাতিত্ব করে। আবার কোন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান সত্য কথায় প্রকাশ করে। তারা কোনদিন কাউকে ভয় পাই না। এসব মানবাধিকার যদি সত্যিই তাদের ন্যয়ের পথে থেকে কাজ করত তাহলে রাষ্ট্র তার সকল প্রকার অনৈতিক কাজ করতে ভয় পেত। কিন্তু কিছু পা চাটা প্রতিষ্ঠান আছে যারা সরকারি গোলামি করে। তারা কালোকে কালো সাদাকে সাদা বলতে ভয় পাই। সত্যিকার অর্থে বড় হতবাক হই যখন সত্যকে আড়াল করার চেষ্টা করা হয়। পৃথিবীর অনেক দেশ আছে যেখানে মানবাধিকার বলতে কিছুই নেই। যেখানে ভাই তার ভাইয়ের গোশত অনায়াসে খাচ্ছে। সার্বিক অধিকার থেকে বঞ্চিত তারা। বিশেষ সকল সমস্য যেন মুসলমানদের উপায় বর্তাচ্ছে। অত্যাচার নির্যাতন জুলুম সব মুসলমানদের উপর। সম্প্রতি মায়ানমারে যে বিভীষিকাময় ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা দেখতে পাচ্ছি তা সহ্য করার মত নয়। কোথায় আজ মানবাধিকার, কোথায় আমিরিকার দালালরা। এখন কী তারা চোখে কালো চশমা পরে আছে। যেভাবে আমার মা বোনদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। যেভাবে বাড়ীঘর আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে তা সারা বিশ্ব দেখে নির্বিকার। তাহলে মায়ানমারে কি কোন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান নেই। না এসব মানবাধিকার এসব ষড়যন্ত্রের মূল হোতা । তা জাতির কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই সারা বিশ্ব। আবার আমরা যদি আমাদের দেশ থেকে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বিদের দেশ থেকে অত্যাচার নির্যাতন করে তাড়িয়ে দিই তাহলে তখন দেখবেন মানবাধিকার কর্মীরা মাটি ফুড়ে বের হবে।
©somewhere in net ltd.