নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দামাল ছেলে ৭১

দামাল ছেলে ৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রমেল চাকমা একজন দেশদ্রোহী উপজাতি সন্ত্রাসী

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

নিরাপত্তা বাহিনীর এ ট্রাকে অগ্নিসংযোগের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের গ্রেফতারে যৌথবাহিনী অভিযান শুরু করে। গত ৫ এপ্রিল গোপন সূত্রে সংবাদ পেয়ে নিরাপত্তা বাহিনী রমেল চাকমাকে গ্রেফতারে নানিয়ারচরে অভিযান চালায়। রমেল চাকমা দৌড়ে পাহাড়ের উপরে উঠে যাওয়ার চেষ্টা করলে পাহাড় থেকে পড়ে গিয়ে চলন্ত বেবিটেক্সির সাথে ধাক্কা লাগে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিত্সক তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে চিকিত্সাধীন অবস্থায় ১৯ এপ্রিল রমেল মারা যান তিনি। ময়নাতদন্তের পর রমেলের মামা তার লাশ গ্রহণ করে।


এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি সশস্ত্র গ্রুপ পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার জন্য প্রপাগাণ্ডা শুরু করেছে। ইতোমধ্যে তারা রোমেল চাকমার লাশ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা পুড়িয়ে ফেলেছে বলে প্রচার চালিয়েছে।
সাধারণ পাহাড়িদের দৃষ্টি কাড়ার জন্য এসব চালানো হচ্ছে বলে এলাকাবাসী জানায়। সরেজমিনে জানা গেছে, যেভাবে প্রপাগান্ড চালানো হচ্ছে ব্যাপারটি আসলে এমন নয়। নানিয়ার চর থানার ওসি আবদুল লতিফ জানান, গত শুক্রবার রমেল চাকমার বাবা বিনাই কান্তি, তার মামা কোনেন্দ্র চাকমা, চাচা বিজয় লাল চাকমা এবং তিনজন স্থানীয় ইউপি সদস্য- অংশু প্রো মারমা, শফিকুল ইসলাম, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মোছা. নেখজান তাদের উপস্থিতিতে রমেল চাকমার সৎকার শেষ করে। বেলা ১টা ৪০ থেকে ৩টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত তার সৎকার চলে। এ সময় পুলিশ পাহারায় ছিল।
এ ব্যাপারে এলাকাবাসী বলেন, রমেলের লাশ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা পুড়িয়েছেন এ খবর ভুয়া।

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে দেশদ্রোহী উপজাতি বিচ্ছিন্নবাদী সন্ত্রাসীরা। তাই সকল দেশপ্রেমীক নাগরিক উপজাতি সন্ত্রাসীদের সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার রুখে দিন।
হাস্যকর বিষয়- রমেল চাকমা নাকি নীরবচারী ছেলে। রমেল চাকমা হচ্ছে উপজাতি দেশদ্রোহী কুখ্যাত সন্ত্রাসী। পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল খুন, গুম,হত্যা,চাঁদাবাজি ও খাগড়াছড়ি মহালছড়ি পণ্যবাহী গাড়িতে অাগুন দেওয়া সহ পার্বত্য চট্টগ্রামের অাতংকের নাম হচ্ছে রুমেল চাকমা।
উপজাতি সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন নিউজ সাইটও পত্রপত্রিকা এবং ফেসবুকে অপপ্রচার চালাচ্ছেন সেনাবাহিনী কর্তৃক নাকি রমেল চাকমাকে হত্যা করা হয়েছে। বিষয়টি একেভারে হাস্যকর, পার্বত্য চট্টগ্রাম সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন থেকে সকল জাতিগোষ্ঠীর বসবাস করার মতো পরিবেশ তৈরি করার মতো কাজ করে যাচ্ছেন, অার সেই খানে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার। খুনের মতো অস্বাভাবিক মিথ্যাচার করা হচ্ছে। দেশরক্ষক সেনাবাহিনী রমেল চাকমার মৃত্যুর সাথে দায়ি নয়। রমেল চাকমা একজন দেশদ্রোহী সন্ত্রাসী তাকে সেনাবাহিনী সহ পুলিশ অাটক করার সময়ে সেই পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে পরেও রাস্তায় দৌড়িয়ে পালাতে গিয়ে সিএনজি’র সাথে ধাক্কা খেয়ে দীর্ঘদিন থেকে ব্যথায় কাতর ছিলেন। পরে তাকে পুলিশ নিরাপত্তা দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসা দিন অবস্থায় রেখেছেন। একটা লোক সেনাবাহিনী অথবা পুলিশ হেফাজতে হাসপাতালে চিকিৎসা দিন অবস্থায় মারা গেলে, তার জন্য মৃত্যুর দায় সেনাবাহিনীর উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে, সেইটা হতে পারেনা। সেনাবাহিনী হচ্ছে দেশরক্ষক। সেনাবাহিনী শুধু বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে শান্তিস্থাপনের জন্য নিয়োজিত নয়,সেনাবাহিনী সারাবিশ্বে মানবসেবায় নিয়োজিত রয়েছে,যাহা সকলের অজানা নয় জানা।
দেশপ্রেমীক সেনাবাহিনীর সেনা অফিসার তানভীর কে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করতেছে দেশদ্রোহী উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রতিনিয়ত উপজাতি সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর উপর হামলাও দেশের বৃহত্তম জনগোষ্ঠী বাঙ্গালীর উপর বিভিন্ন নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছেন এর কোন প্রতিকার নেই। অথচ রমেল চাকমা স্বাভাবিক মৃত্যু কে অস্বাভাবিক করে উপজাতি সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনী কে পাহাড় থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য অপপ্রচার করছেন। প্রতিনিয়ত পাহাড়ে সাধারণ উপজাতিদের খুন,গুম,হত্যা নির্যাতন করা হয় এসব বিষয়ে বাংলাদেশের মিডিয়া সংবাদ প্রকাশ করে না। কিন্তু একটা ভূয়া মিথ্যা ভুলে ভরা রমেল চাকমার স্বাভাবিক মৃত্যু নিয়ে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী নিয়ে বিতর্কিত শুরু করে দিয়েছেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামে রমেল চাকমার হত্যা,অত্যাচার ও নির্যাতনে শুধু বাঙ্গালীরা অতিষ্ঠ নয় সাধারণ উপজাতিরা এই রমেল চাকমার অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন। রমেল চাকমা ছিলেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের একজন অস্ত্রধারী সশস্ত্র ক্যাডার। খাগড়াছড়ি মহালছড়ি পণ্যবাহী গাড়িতে রমেল চাকমা প্রকাশ্য অাগুন দিয়ে হামলা চালিয়েছেন এইটা সকলের জানা।
সেনাবাহিনী কে নিয়ে বিতর্ক নয়, উপজাতি সন্ত্রাসী রমেল চাকমার চাঁদাবাজিও অস্ত্রবাজির কাহিনী জাতির কাছে তুলে ধরার জন্য অনুরোধ করছি।
উপজাতি সন্ত্রাসীদের উদ্দ্যৈশ হচ্ছে পার্বত্য অঞ্চল থেকে অপপ্রচার চালিয়ে সরকারকে চাপ দিয়ে সেনাবাহিনী সরিয়ে পেলা। কারণ সেনাবাহিনীর জন্য উপজাতি সন্ত্রাসীরা অাজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন ও অালাদা রাষ্ট্র ঘটন করতে পারচ্ছেন না। সেনাবাহিনী পাহাড়ে রয়েছে বিদায় অাজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের সাথে যুক্ত রয়েছে এবং পার্বত্য বাঙ্গালীরা পাহাড়ে বসবাস করতে পারছেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.