![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধাসিধা মানুষ।একজন প্রকৌশলের ছাত্র।রুয়েটে পড়ি তড়িৎকোশল নিয়ে।ব্লগে এত অসাধারন সব মানষ,তাদের অসাধারন চিন্তা চেতনা আমাকে মুগ্ধ করছে প্রতিনিয়ত।মনের উৎকর্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যম যেন।মায়ায় জড়িয়ে গেছি ইতোমধ্যে
একজনের শূন্যস্থান কখনোই আরেকজনকে দিয়ে পূরণ করা যায়না। সেই শূন্যস্থানটি যত ক্ষুদ্র কিংবা তুচ্ছই হোক। শৈশবের চার আনা দিয়ে কেনা ঝাল চকলেটের শূন্যস্থান পূরণ করতে পারেনি বড়বেলার দামী কিটক্যাট কিংবা ক্যাডবেরি সিল্ক। স্কুল থেকে ফেরার পথে ছেলেটার নানান গল্প ফিরিয়ে দিতে পারেনি কেউ। বন্ধুত্ব কবেই ফুরিয়ে গেছে। বেইমান মস্তিষ্ক ঝাপসা করে দিয়েছে তার চেহারাটাও। তবুও তার হলদেটে সাদা শার্টের প্রতি তীব্র আকর্ষণ একবিন্দু কমলো না আজও।
কৈশোরের সঙ্গীরা সহজে হারায় না। কারণটা খুব স্বাভাবিক। এই বয়সেই ব্যক্তিত্ব গড়ে ওঠে। যা কিছু ব্যক্তিত্বের সাথে যায়, তার প্রায় সবকিছুই চিরস্থায়ী প্রভাব ফেলে। প্রকাশিত কিংবা অপ্রকাশিত। পরিণত কিংবা ছেলেমানুষি। তাইতো আঠারো-কুড়ি লাইনের বর্ণনায় পাওয়া বনলতা সেনের বিকল্প নারীচরিত্র খুঁজতে বাকি জীবন পেরিয়ে যায়। প্। অভিজাত রেস্তোরাঁয় কড়া এটিকেট মেনে খেতে বসে মন পোঁড়ে মায়ের হাতে ডলে দেয়া একটুখানি পোঁড়া মরিচের জন্য। উন্মাতাল কনসার্টে হাজারো মানুষের ভিড়ে মন কাঁদে এককালে পাশের বেঞ্চে বসা ছেলেটার অংক কষতে কষতে গুনগুণ করে গাওয়া সেই এক লাইনের জন্য
©somewhere in net ltd.