![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধাসিধা মানুষ।একজন প্রকৌশলের ছাত্র।রুয়েটে পড়ি তড়িৎকোশল নিয়ে।ব্লগে এত অসাধারন সব মানষ,তাদের অসাধারন চিন্তা চেতনা আমাকে মুগ্ধ করছে প্রতিনিয়ত।মনের উৎকর্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যম যেন।মায়ায় জড়িয়ে গেছি ইতোমধ্যে
ছেলেটার কোন নাম দেবো না।আসলে কেউ নাম দেবার চেষ্টাও করবেনা।কারন ছেলেটার এই গল্পে একটাই পরিচয় থাকে আর সেই পরিচয়টি হল "প্রেমিক"।
মেয়েটার অনেক নাম।সবগুলোই আদরের।পৃথিবীর সুন্দরতম পাখি কিংবা ফুলের নামে।কিছু নাম আবার ভালোবাসার,কিছু দুষ্টুমির, কিছু অভিমানের,কিছু নাম আবার কাছে আসার।ছেলেটা তাকে সব নামেই ডাকতো ।ছেলেটা মেয়েটাকে বুঝেনি তার ক্ষমতাও ছিলোনা। সৃষ্টির উপর সন্দেহ ছিল সত্যি কিন্তু ছেলেটার ভালোবাসার উপর সন্দেহ ছিল না।যেটা ছিল তার ডাকনাম ছিল বিশ্বাস।বিশ্বাস যখন চরমে ভালোবাসা তখন ইনফিনিটি।কিন্তু ইনফিনিটিও অংকে বাধা পরে থার্ড ব্রাকেটের কবলে শুদ্ধ বাংলায় তৃতীয় বন্ধন শক্তি।সরল কথা কিন্তু জটিল।মেয়েটা ছেলেটাকে একটা অসীম সীমানার মাঝে কাঁটাতারের সীমানা দেখিয়ে বলে আমাদের সীমানা শেষ।তারপর বিরহ আর মেয়েটার স্বভাবজাত বাকাচলনে প্রস্থান।প্রশ্ন হল ছেলেটা এখন নোমেন্সল্যান্ডে দাড়িয়ে কি করবে?ধাতব বুলেটের জন্য অপেক্ষা করবে নাকি মেয়েটার জন্য?
নাহ, এখানে ঈশ্বরের হাতের প্রয়োজন পড়বে কিন্তু নির্মম হলেও যে সত্য আমরা উপলব্ধি করতে পারিনা তাহলো ঈশ্বরের মানুষের মতো সেন্স অফ হিউমার নেই।সেতো ছেলে আর মেয়ে দুজনেরই ঈশ্বর।তাহলে প্রশ্নটা প্রশ্ন রেখে আমরা কাহিনীর শেষপাঠ দেখি।
মেয়েটা আবার নতুন ছেলে খোজে। চব্বিশ ঘণ্টারও কম ব্যাবধানে পেয়েও যায়।একা থাকাটা মেয়েটার কাছে কষ্টের নয় ভয়ের।প্রথম প্রেম দ্বিতীয় প্রেম সব প্রেমই চিরসবুজ। নতুন দূর্বা ঘাস।এবার চাঁদের গল্প বলি।তোমার আমার সবার প্রিয়তমা।চাঁদের কখনো তারার অভাব হয়নিতো তাই না?পূর্ণিমার আলোয় তুমি কিংবা আমি রুপালী আলো দেখে সব ভুলে যাই।তখন চাঁদের কলঙ্ক আমরা গোগ্রাসে খাই।
ছেলেটাও কম যায় না কিন্তু।সেও ভালোবাসে।এগুলো আসলে ভালোবাসা নয় পরিবর্তন।বেচে থাকার জন্য একটা হলেও কারনের দরকার পরে।।অবাক হবার কিছু নেই।সে মেয়েটার মতো অতটা স্মার্ট নয়।কি বলব, অনেক সময় নিয়ে ফেলল যে, অনেকটা কচ্ছপের গতিতে চলে ও।আসল কথা হল সব "পিছুটান" কে ছেলেরা "কিছুটান" করতে অনেক সময় নেয়।ছেলেটা অপূর্ণতার ভিতর পূর্ণতা খুঁজে বেড়ায়।কিন্তু ভালবাসায় ওর জীবন চলেনা।ইস্পাতে কখনো কি মরিচা ধরে?
অনেক উঁচুতে মিনারের উপর দাড়িয়ে ছেলেটা মানুষ দেখে।ওগুলো মানুষ নয়, সব পিপীলিকা।ভীষণ ব্যাস্ত খাবারের খোজে।ছেলেটা আরও উঁচুতে উঠতে শুরু করে,ওর এখন আর উচ্চতা ভীতি নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: