![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালিখির প্রতি ভালোবাসা থেকে লিখি
পুরোটাই আমার ভালোলাগা, তথ্যের জন্য এই পোস্ট মোটেও গুরুত্বপূর্ন নয়
হাইস্কুলের আগে...
বাসায় গান শোনার ভালো কোন যন্ত্র ছিল না। আব্বার একটা টুইন ওয়ান ছিল, পুরানো। কিন্তু সেখানে চালানোর জন্য ক্যাসেট কেনা হতো না। ফলে গান শোনার কোন আগ্রহ তৈরী হয়নি, এই আগ্রহ তৈরী করলো আমার মেজ ভাই। সে আব্বার টুইন ওয়ানকে নিজস্ব সম্পত্তি হিসেবে বাজেয়াপ্ত করে গান শোনা আরম্ভ করলো - বাংলা-হিন্দী গান, মাঝে মাঝে ইংরেজি ... one way ticket to the blueeeee। একই রুমে থাকতাম বলে আমিও শুনতাম, শুনতে হতো (!) । হঠাৎ শুনলাম, জেমস নামের এক গায়ক, তার ব্যান্ডের নাম ফিলিংস, একটা গান গেয়েছে, খুব হিট...
পথের বাপই বাপরে মনা,
পথের মা'ই মা,
এই পথের বুকেই খূজে পাবি
আপন ঠিকানা
গানটা ভালো লাগে নাই, এইটা একটা গান হল, কেমন আজিব কথাবার্তা, আজিব গান গাওয়ার ঢং। ক্ষ্যাত!
ফেবারিট ছিল এল আর বি। সুতরাং নতুন কাউকে পছন্দ না হওয়াটা স্বাভাবিক ছিল। পাত্তাই দিলাম না। এলাকায় আমাদের পিচ্চিদের যে গ্রুপটা ছিল সেখানে একটা অ্যালবামও পেলাম একদিন .. মান্নান মিয়ার তিতাস মলম ... আরেক আজিব নাম। এইরকম গানের অ্যালবাম যে বের করে সে কি আর ভালো গায়... জেমস ঠাট্টার বস্তুতে পরিনত হলো।
হাইস্কুলে উঠার পর...
টিভিতে একদিন একটা গান দেখলাম, কোন এক ব্যান্ড শোতে, ঝাকড়া চুল মাথায় নিয়ে শুকনা এক লোক, সে পাগলা টাইপের, দেখলে মাতাল মনে হয়, গান গাচ্ছে, দলবল নিয়ে ...
দিন রাত এখানে থমকে গেছে
কনডেম্ড সেলের পাথর দেয়ালে
প্রতি নি:শ্বাসে মৃত্যুর দিন আমি গুনছি
শোন, জেল থেকে আমি বলছি
এই গানটাও ভালো লাগলো না। পথের বাপের সাথে এই গানের সুরে এক সাদৃশ্য খুজে পেলাম আমি, পেলাম গান গাওয়ার ঢং য়েও। একই সুর দিয়া গান গাইলে আর ব্যান্ড কি - এই বক্তব্য আমাকে আমার অবস্থানে দৃঢ় করলো।
এদিকে দেখি ভিন্ন ঘটনা। প্রাইমারী স্কুল থেকে আমরা যে কজন হাইস্কুলে নতুন স্কুলে ভর্তি হলাম, তাদের একজন রুহান (আমরা রুবেল ডাকতাম, পরে রুহান নামেই ডাকা শুরু করেছি)। স্কুল শেষ হবার পরে আমরা উচু গলায় নিজেদের পরিচয় আর জ্ঞান গম্যি জাহির করতে করতে বাসায় ফিরতাম। এরকম একদিনে সে জানালো ... ফিলিংস এখন তার ফেবারিট ব্যান্ড। শুনে আমার মাথায় বজ্রপাত। এত ক্ষ্যাত একটা ব্যান্ড, সেটাও আবার ফেবারিট... মনের দু:খে বন্ধুকেই ত্যাগ করতে ইচ্ছে হলো। কিন্তু কি করা, বন্ধুত্বের বয়স ততদিনে ছবছর পেরিয়েছে, তাই বাধ্য হলেও মেনে নিলাম। কিন্তু তাই বলে পছন্দের তালিকায় যুক্ত করা ... সে সম্ভব না। সুতরাং তর্ক বিতর্ক, না পারলে জোর গলায় আমার পছন্দের গায়কের গান নিয়ে আলোচনা।
হঠাৎ প্রেম ...
ঈদ করতে বড় খালার বাসায় গেলাম। ঈদ আনন্দমেলা নামক অনুষ্ঠান চলছে, রাত তখন সাড়ে এগারো। একটু গ্রাম এলাকা বলে রাত তখন অনেক গভীর, প্রায় অনেকেই শুয়ে পড়েছে, আমি শোবার প্রস্তুতি নিচ্ছি, ঈদ অনুষ্ঠানকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে। এই অনুষ্ঠানগুলোর শেষ উপাদান থাকতো "ব্যান্ড সংগীত", কে আসবে তা দেখার জন্যই জেগে ছিলাম। আসল জেমস। আমি ঘুমাতে গেলাম, এর গান দেখা যায় না... কিন্তু খালাতো বোন চিৎকার করে বললেন, "এই সবাই চুপ। জেমস তো ওর ফেবারিট গায়ক" - আমি আর কি বলবো, রীতিমতো অপমানজনক কথা। তাই, চুপচাপ দাড়িয়ে দাড়িয়ে গানটা দেখলাম। বিটিভির ইনডোরে একটা গিটার হাতে নিয়ে জেমস ঘুরে ঘুরে গাইল তার জীবনের সেরা গান (আমার মতে!), মারজুক রাসেল আর জেমসের লেখা গান ...
যেদিন বন্ধু চলে যাবো
চলে যাবো বহুদূরে
ক্ষমা করে দিও আমায়,
ক্ষমা করে দিও
আর মনে রেখো কেবল একজন ছিল
ভালোবাসতো শুধুই তোমাদের
এর পরের কয়েকদিনে এই গান প্রায় একশ বার শুনেছি। পাশের বাড়িতে এক পাগল ভক্ত সারাদিন রিওয়াইন্ড করে এই গানটা বাজাতে থাকলো। আমিও শুনতে থাকলাম। বাসায় ফিরে শুনলাম আরও কিছু গান। সেই শোনা এখনো বন্ধ হয় নি, চলবে কতদিন জানি না। পাঠকের মতো হয়তো শ্রোতারও মৃত্যু হয় একদিন, সেই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শুনবো।
ভালোবাসা, ভালোবাসা, ভালোবাসা
জেমসের গান শুনতে শুনতে একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম যা জেমসের জন্য ভালোবাসা ব্যাপক মাত্রায় নিয়ে গেল। কি সেটা? জেমসের গানগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সার্বজনীন। মানে কি? মানে হলো, শুধু প্রেম নিয়ে কচলা কচলি করে নাই। সেই বয়সে, প্রেম করাটা চিন্তনীয় ছিল না, বরং অমার্জিতই ছিল। সুতরাং প্রেমের গানের বদলে সেই গানই বেশী ভালো যা একই সাথে প্রেম এবং বন্ধুত্বের গান। জেমসের গান এই দিক দিয়ে অসাধারন। গান শুনতাম ক্যাসেট কিনে, তারপর মেজ ভাই সিডি প্লেয়ার কিনল, এবার এম্পিথ্রি কিনে শোনা আরম্ভ হলো। জেমসের গানের কথা, গান গাবার ঢং - দুটোই ভালো লাগে বেশ। এই ভালো লাগা ফুটে উঠল অন্যভাবে। বাথরুমে আইয়্যূব বাচ্চুকে সরিয়ে জায়গা করে নিল জেমস্, কলম নিয়ে প্রথম যে শব্দটা লিখতাম সেটা নিজের নাম না হয়ে হলো জেমসের নাম। নতুন খাতার প্রথম পৃষ্ঠায় শুধু মাত্র একটি নাম - ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস্ ...
রুহানস
জেমসের কথা বলতে গেলে রুহানের কথা না বলা সম্ভব নয়। রুহান আমার বন্ধুদের মধ্যে প্রথম জেমসের ভক্ত হয়েছিল। শুধু ভক্ত বললে বোধহয় ভুল হয়, সে হয়েছে পাগল। জেমস ছাড়া আর কোন গানই শুনে না, শোনার ইচ্ছাও প্রকাশ করে না। রাজ্যের পত্রিকা, আর ম্যাগাজিন ঘেটে ঘেটে জেমসের ছবি কালেকশন করা, আর সেই ছবি তার বাসায় গেলে আমাদের দেখানো ... আমাকে প্রভাবিত করেছে, করেছে আমার আরেক বন্ধু ইমাকেও। জেমসের নানা তথ্য সে জানালো, আমরা জানলাম। জেমস যত কনসার্ট করে, ওয়াল্ড ট্যুরে বের হয় - সব খবর আমরা জানি। জানি জেমসের বউয়ের নাম রথী, কুত্তার নাম বুনো, ছেলের নাম (ভুইলা গেসি)। জানি আরও অনেক কিছু। কিন্তু এত জানার পরেও রুহানের মতো পাগল হতে পারি নাই। তখন আমাদের সবে গোফ গজাচ্ছে। আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করি কবে গোফে ব্লেড চালানোর সময় হবে। রুহানের সেই চিন্তা নাই। অথচ তার গোফ হয়ে গেছে! সে কাচি চালায়, গালে চালায় না। রেজর চালানো শুরু করলো, এবারও শুধু থুতনি, গালে না - কারণ কি? কারণ জেমস নাকি কখনো ওই জায়গায় ব্লেড লাগায় না। আমরা পারি নাই ওর মতো হতে। পারি নাই, চট্টগ্রামে কনসার্ট করতে এলে হোটেলে গিয়ে একদিন পাঁচ ঘন্টা এবং পরদিন সকাল থেকে চার ঘন্টা অপেক্ষা করে একটি ছবি তুলে নিয়ে আসতে। তাই বলে আমাদের আনন্দ তো একটও কম হয়নি, কারন রুহান জেমসের সাথে তোলা তার ছবি এক কপি করে আমাদের দিয়েছিল মানিব্যাগে রাখতে ..... ব্রাভো রুহানস্, ব্রাভো!
মন্দলাগা ...
এই জেমস একদিন ঠিক ছ্যাকা দিল। খবরের কাগজে জানলাম, রথীর ঘর ভাংছে, সংবাদ সম্মেলন করে এই খবরই জানিয়েছেন তিনি। সাথে নানান খবর। কয়েকদিন পরেই জানা গেল, আঠারো বছরের কম বয়সী মেয়েকে নিয়ে বিদেশে উড়াল দেবার জন্য জেমস কিডন্যাপের দায়ে অভিযুক্ত। ফিরে এসে ধরা পড়লো পুলিশের হাতে। সে বিশাল কাহিনী। খুব কষ্ট পেলাম। এত বছরের সংসার-বাচ্চাকে ফেলে ভক্ত তরুনী বেনজিরকে বিয়ে করতে পারলেন কি করে ??? এ ধরনের ফালতু প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খায়। গান শোনা বন্ধ করলাম, শুনবো না। ভালোও বাসবো না। টার্গেট নিলাম - বেনজিরকে ভাগায়া নিয়া আসবো একদিন......!
কিন্তু...
জেমস নতুন অ্যালবাম বের করলো ... দিওয়ানা মাস্তানা, এই গান আগের থেকেও ভালো। আরেকটা বের করল হাসানের সাথে, আরও জোশ... মাথা খারাপ অবস্থা। নতুন বিয়া করলে কি প্রতিভা নতুন করে বের হয় নাকি? জানি না, কিন্তু মজতে বাধ্য হলাম। দিওয়ানা দিওয়ানা আমি তোমার দিওয়ানা হেই ... বুঝলানা বুঝলানা আমার প্রেমের বেদনা হেই ...
জেমস কি জানতো এইটাই হবে একদিন ...
যদি কখনো ভুল হয়ে যায়
তুমি অপরাধ নিও না
অনেক ভক্ত এই অপরাধ নেয় নাই, ভুলে গেছে। আমি নৈর্বক্তিক আছি, ব্যক্তি জেমসকে গায়ক জেমস থেকে আলাদা রাখছি..
অ্যালবাম কথা ...
জেমসের যে অ্যালবামগুলো রিলিজ হয়েছে তার প্রায় সবই শোনা হয়েছে .. খুব আগ্রহ নিয়া অপেক্ষা করি , দুষ্টু ছেলের দল বের হবে বলে। বের হলো তার কলের গান থেকে, কলের গান তার নিজের স্টুডিও। কিন্তু গান শুইনা হতাশ। এইগুলা কি ধরনের গান... শুনতে শুনতে ভালো লাগা শুরু হলো, কিন্তু ততটা না। এত অশ্লীল গলায় গান গায় কেন? তারপরেও গানের কথা অসাধারন ...
অবশেষে জেনেছি মানুষ একা
নিজের কাঝে নিজেই একা
এই সংসারে সবাই একা
কেউ বোঝেনা কারও ব্যাথা
তোমার কাছে তুমি একা
আমার কাছে আমি একা
অবশেষে জেনেছি মানুষ একা
নিজের কাছে নিজেই একা
কিছুদিন আগে আসল কালযমুনা, অনেক আশা ছিল, হতাশ হইছিও তেমনটা । পুরা অ্যালবামটা খুব বেশী শুনি নাই। বাজারের গান গাইছে জেমস, তাইলে আর তফাত থাকলো কই?
স্বপ্নে.. আকাঙ্খায়
বহু পুরানো একটা স্বপ্ন ছিল, কিন্তু ... তার আগে অন্য কথা।
একদিন শুনলাম জেমস নাকি ইন্ডিয়ায় যাবে, হিন্দী মুভিতে গান গাবে, বললো রুহানস। খুব আনন্দ পাইলাম, গান শুনে পাগল হলাম, আর ভিডিও দেখে নতুন করে জেমসকে আবিস্কার করলাম। বুঝলাম, সাধারণভাবে জেমসকে পর্দায় ভালো না লাগার কারনটা জেমস না, কারণ হলো আমাদের মিউজিক ডিরেক্টর। বুঝলাম, এলোচুলের নেশারু চোখের জেমসও খুব আকর্ষনীয় মিউজিক ভিডিওর তারকা হতে পারে। প্রয়োজন দরকার শুধু ভালো মিউজিক ভিডিও ডিরেক্টর।
কিছু ভূল ছিল তোমার
কিছু আমার ...
ভিডিও দেখে স্বপ্ন রিচার্জড হলো। আমার বিচারে জেমসের সেরা গানটার একটা ভালো ভিডিও হয় নাই। আমি স্বপ্ন দেখলাম, কিভাবে ভিডিও বানাতে হবে... জেমসকে পুরা কন্ট্রোলে রাখলে হবে সুন্দর ভিডিও, নাইলে না। ভালো মিউজিক ডিরেক্টর দরকার। খুব ভালো ...
গুরু...ফেস টু ফেস
জেমসকে সামনে থেকে দেখা হয় নাই, কখনো দেখতে চাই নাই। ব্যক্তি জেমসকে আমার ভালো লাগে না। তার মাতাল চোখ, তুই তোকারি সম্বোধন ... বড্ড ভয় হয় ... যদি অপছন্দ করা শুরু করি... তাই দেখা করার কোন চেষ্টাই করি নাই, কখনো করবোও না..
কনসার্টেও যাইনি কখনো, যাবোও না, কারণ একটাই, কনসার্টে জেমসের গান ভালো লাগে না, ভালো সাউন্ড না, আসল মিউজিক নাই, আবজাব সব কথা বলে গানের মাঝে...ধুর!
ভালোবাসার বর্তমানকাল ...
ভালোবাসা আছে, আবেগ নাই। আড়াই বছর আগে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুলছিলাম, তখন কিছু বুঝি নাই। বুঝার পরে, সার্চ দিয়া দেখলাম জেমসকে নিয়া কোন ফ্যান পেজ নাই...বিশাল সুযোগ। খুললাম একটা ফ্যান পেজ, নাম জেমস এন্ড নগর বাউল , দিনে দিনে বাড়তে লাগলো ভক্তের সংখ্যা। তখন খুব ইচ্ছা হৈছিল জেমস কে একবার কল করি, রুহানসের কাছে ফোন নম্বর দিয়া, বলি - দেইখা যান, পাব্লিক আপ্নারে কেমন ভালোবাসে ... সুন্দর গান চায় আপ্নার কাছে, শস্তা গান না ..." এখন সদস্য সংখ্যা সাড়ে তেরো হাজার পার হৈসে ... ভক্তরা অবুঝ, না বুঝে আমাকেই জেমস মনে করে প্রশংসা করে, ভালো গান গাওয়ার আবেদন জানায়, জানতে চায় করে নতুন অ্যালবাম বাইর করবো। আমি হাসি, কয়দিন জবাবও দিলাম। তারপর হঠাত মনে হৈলো ... এইটা ঠিক না, ঠকাইতাছি ... সুতরাং গ্রুপের মডারেটর আরেকজনকে দিয়া একদিন ... ... পলাইলাম।
সুরের মাঝেই আমার নেশা
সুরের মাঝেই আমার দিশা
একটা গিটার সঙ্গী সাথী
সুরের ভুবনে
ইচ্ছে করে মাঝে মাঝে
হারিয়ে যাই লালন বেশে
ছিনিয়ে নিয়ে একতারাটা
বাজাই সুরে
সুরের সাগর দিচ্ছি পাড়ি
সুরের নায়ে ঘর আর বাড়ি
ইচ্ছে হলেই কাঁদি হাসি
সুরেরই মায়ায়
আমি মুঠোয় ধরে স্বপ্ন কিনি
মুঠোয় ধরে প্রেম
আমি সুরের মাঝেই বাঁধাই করি
তোমার ছবির ফ্রেম।
সেইরকম গানগুলা আবার গাওয়া যায় না? নাকি গাওয়া হচ্ছে, কিন্তু ধরতে পারতেছি না... বনফুলের 'পাঠকের মৃত্যু'র মতো শ্রোতাও মৃত্যুর দিকে এগোচ্ছে? জানি না, জানতে চাইও না.. শুধু জানি ... সেরা গানটা তুমিই গেয়ো সবসময়, সবসময়।
দারাশিকো.কম
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৩
দারাশিকো বলেছেন: বেদনাসিক্ত অশান্ত এই মন ...
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১২
ভিজামন বলেছেন: আমারও ভালো লাগে ....
কিন্তু গুরু ঘর বানাইলা কি দিয়া (মাহবুব মেরি.... গানের নকল সুর) টাইপের গান ছারা
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫০
দারাশিকো বলেছেন: মিলে গেল তো ...
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৭
সেতূ বলেছেন: জেমস্-কে ভালো পাই।।।
পোষ্টে +++
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪
জামাল ঊদ্দিন বলেছেন: জেমসকে নিয়া লেখাটা খুব ভালো লেগেছে...আগে গান মাঝে মাঝে শুনতাম ... এখন তেমন শুনা হয় না । আসলে সত্যি বলতে জেমসের যে কন্ঠ তা থেকে যেটা আমাদের পাওয়ার কথাছিল তা আমরা পাই নাই...এতো অসাধারন একটা কন্ঠ আব্জাব গাওয়ার কাজে লাগাইয়া রাখলো...
১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৬
দারাশিকো বলেছেন: আহা গুরু জেমস কে নিয়া এইটা লিখছিলাম ... বড্ড শান্তি পাই
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩২
সাইফ শামস বলেছেন: হুম। যদিও শিল্পের ক্ষেত্রে ব্যক্তির সংগে তার কর্মের মিল খোঁজা ভুল। তার পরেও, মিল থাকলে ভক্তদের আনন্দ বেশী হয়। তবে ব্যতিক্রমই বেশী এবং তা হওয়াই সাভাবিক। যেমন, হুমায়ন আহমেদ, জেমস, ম্যারাডোনা, ইত্যাদি। অবশ্য, তাদেরও ভক্তদের দিকটা দেখা উচিত।
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৭
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: জেমস জটিলস.........
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৬
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: আপনার ফেসবুক গ্রুপের এডমিন দেখি নিজেরে জেমস বইলা চালাইতেসে
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৫
দারাশিকো বলেছেন: নিষেধ করে দিসি... আর করবে না.
৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৩
ফয়সালরকস বলেছেন:
বস ফাটাইছেন...আমি আবার আমু...তহন কতা হইবো!
আপনারে অনেক ধন্যবাদ আমার রিকোয়েষ্ট সিরিয়াসলি নিয়েছেন বলে!
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১২
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আমার স্টোরিও মোটামোটি সেইম। বাচ্চু প্রথম পছন্দ ছিল। জেমসকে পাগলা আউলা ঝাউলা মনে হত। আম্মার সাথে সুর মিলিয়ে বড় ভাইকে তখন ক্ষেপাতাম। পড়ে একটা সময় এক নম্বরে চলে এলেন। আনন্দমেলার সেই গানটা আমার জীবনেও একটা বড় মোড়।
জেমস ছাড়া কৈশোর কাটলে কত ম্যাড়ম্যারে জীবন হত এখন ভাবি। আজকালকার টিন রা খুবই দুর্ভাগা!
জেমস কে নিয়ে উইকিপিডিয়াতে কোন তথ্য ভুক্তি নাই। এটা আশ্চর্যজনক।
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৪
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: কনসার্ট এ না গিয়ে ভুল করেছেন।
জেমসের কনসার্ট বেষ্ট। টিভিতে দেখা কনসার্ট আর বাস্তবে তার কনসার্টে বিশাল পার্থক্য। সুরকে নিয়ে খেলে সে ওইখানে। ক্যাসেটের গানের সাথে খুব মিল নেই। কিন্তু তবু পাগল করা কনসার্ট। দেশের বেষ্ট।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৮
দারাশিকো বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে ... দেখি কি ফলাফল আসে ..
১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৯
তারিক মাহমুদ (তারিক) বলেছেন:
ভাই, আপনের আর আমার জেমসের পাংখা হওনের কাহিনী একই। ওই একই গান। একই সময়। পুড়াইন্না কথা মনে করাইয়া দিলেন। ভালো লাগতাছেনা। জেমসের গান হুনতে ইচ্ছা করতাছে। অফিসে তো নাই। বাসায় যাইয়া হুনতে হইবো। আরো কথা পরে কমু। এহন খালি একটা গানের নাম লই.........
কলার ডাকছে আল্লাহু মহান
নাম্বার ওয়ান
ভাষাঅন্দোলন ফাইভ এন্ড টু
ফিফটি টু
পালিয়ে গেল খান সেভেন এন্ড ওয়ান
সেভেনটি ওয়ান..........
আহ্ কি গান!!! আর কি প্লেইং। জেমসের মত প্লেইং আর কেউ করে নাই আমাগো এই হানে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৩
দারাশিকো বলেছেন: একই একই ..
কিন্তু এইটা কি?
১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০৬
গরম কফি বলেছেন: জেমস্ দ্যা বস।
মা ' গান টা শুনে চোখে পানি এসে যায় । আমার ধারনা বাংলাভাষায় এটি-ই মাকে নিয়ে গাওয়া শ্রেষ্ঠ গান।
১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০১
মোঃ ইউসুফ তালুকদার বলেছেন: হতেও পারে এই দেখা শেষ দেখা
হতেও পারে এই গান শেষ গান
১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪
সুদীপ্ত শর্মা বলেছেন: সেইরকম গানগুলা আবার গাওয়া যায় না? নাকি গাওয়া হচ্ছে, কিন্তু ধরতে পারতেছি না... বনফুলের 'পাঠকের মৃত্যু'র মতো শ্রোতাও মৃত্যুর দিকে এগোচ্ছে?
আমার মনে হয় গাওয়াই হচ্ছে না...আগের সেই জেমস নাই...হারায়ে গেছে...
১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৩
গুরু ভাই বলেছেন: একসময় আমিও গুরুর ভক্ত ছিলাম! কিন্তু অর্থ মানুষকে পাগল করে দেয়, জেমস্ও এর উর্ধে নয়।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৪
দারাশিকো বলেছেন: শুনতে ভালো লাগে নাই গুরুভাই! একসময় মন ভইরা ভালোবাসছি ... এখন কি গাইল দিমু? না ...
তবে ... হৈতেও পারে ..
১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৮
স্নিগ বলেছেন: যেদিন বন্ধু চলে যাবো (এপিটাফ) গানটার (ভালো সাউন্ড কোয়ালিটি হতে হবে) লিংক কউ দিটে পারেন???আমার কাছে যেটা আছে তার সাউন্ড কোয়ালিটি অতি জঘন্য।অনেক খুঁজেও ভালোটা পাইনি
গুরু জেমস্ আর আপনাকে +
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
দারাশিকো বলেছেন: নাহে ভাই লিংক দিতে পারবো না , তবে ধন্যবাদ দিতেও ভুলবো না
১৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
উড়াল পাখি বলেছেন: অসাধারন একটা লিখা লিখছেন বস। জেমসতো আমাদের সবার গুরু। প্রিয়তে রাখলাম লেখাটা।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩
দারাশিকো বলেছেন: হে হে.., জেমস যে গুরু সেইটা কি আর বলার দরকার আছে ...?
আপনারে ধইন্যাপাতা
১৮| ২৫ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৫
এস এম ফারাবী মাহমুদ বলেছেন: মনে রেখো কেবল একজন ছিল...
ভালোবাসতো ... শুধুই তোমাদের...
১৯| ২৫ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪০
ফেরারী... বলেছেন: লেখা পড়তে পড়তে জেমস এর ফোল্ডারে হানা দিলাম
২৫ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
দারাশিকো বলেছেন: আমি তো প্রায়ই ঢুকি। ধন্যবাদ
২০| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:৪৮
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: জেমস....অনেক প্রিয়। এখনো অনেক গান শুনি।(নতুনগুলো বাদে)
২১| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:২১
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: জেমসকে অনেক কৃতজ্ঞতা রঙ্গিন তারুন্য উপহার দেবার জন্যে
০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
দারাশিকো বলেছেন: রন্টিদার সাথে একমত
২২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৪৩
হোদল রাজা বলেছেন: ওহ! হোঃ অনেক দিন ধরেই কি যেন খুজছিলাম!
হটাৎ সেদিন মনে পড়লো জেমস একবার এক কনসার্টে ১ ঘন্টা "ইয়া রব! ইয়া রব!!" করাইছিলো!
খানিকক্ষন পর পর " তলে তলে তল্লাটে.. জিকির ওঠে..."
আর আমরা সবাই "ইয়া রব! ইয়া রব!! বলে ইয়া রব! ইয়া রব!!"
ভুলতে পারিনা। মনে হচ্চিলো একটা বসের উপর একটা লেখা পেতাম!
আপনার জোস লিখাটা পেয়ে মন ভরে গেল, বস! চীয়ার্স!!
০৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৫৫
দারাশিকো বলেছেন: তলে তলে তল্লাটে .... জিকির ওঠে...
২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৫
নকীবুল বারী বলেছেন: জেমস-এর কনসার্ট....................উফ!!!!!!!!!! ডোন্ট রিমাইন্ড ইট...
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৩
দারাশিকো বলেছেন: সেইদিনের দেশ টিভিরটা দেখছেন? উফফফ....
২৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৫
উন্নত শিক্ষা বলেছেন: কলেজের পঞ্চাশ বছর পূর্তিতে জেমসের কনসার্ট দেখলাম কলেজ মাঠে। ফাদার বকুল বললো, সবাইকে বসে গান শুনতে হবে। কেউ শোনে নাই তার কথা। জেমসের কনসার্ট..বেস্ট.বেস্ট.বেস্ট।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৪
দারাশিকো বলেছেন: ইয়ে.. ফাদার বসে শুনেছিল তো?
২৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৭
চতুষ্কোণ বলেছেন: চমৎকার। প্রিয়তে...
পরে বিস্তারিত হবে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৮
দারাশিকো বলেছেন: পরে হবে তো????
অপেক্ষায় থাকলাম...
ধন্যবাদ
২৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৭
চতুষ্কোণ বলেছেন: জেমসের প্রথম এ্যালবাম শুনি নগর বাউল। তিন চারটি গান ভাল লেগেছিল। অবশ্য তার আগে কিছু কিছু শোনা হয়েছে। তবে পুরো এ্যালবাম নয়। দুঃখিনি এ্যালবাম দিয়েই জেমসকে ভাল লেগে যায়। তারপর ভাললাগা আর ভালবাসা শুধই বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথম এ্যালবাম ষ্টেশন রোড, তারপর পালাবি কোথায়, অনন্যা এই তিনটি এ্যালবামে এখনকার জেমসকে অনেকেই খুঁজে পাবে না। জেল থেকে বলছি এ্যালবামের পর থেকেই জেমস তার নিজস্ব গায়কীতে গাইতে থাকে।
পদ্মপাতার জল, ভালবেসে চলে যেও না, যদি কখনও ভুল হয়ে যায়, তুমি যদি নদী হও, আমি আর এক ফালি নিষ্পাপ চাঁদ, পত্র দিও, চিরটাকাল সঙ্গে রব, প্রিয় আকাশী, তারায় তারায়, যদি কখনও ভুল হয়ে যায় এরকম কত কত গান যে প্রিয় তালিকায়! আজো শুনি।
জেমসকে নিয়ে চমৎকার লেখাটির জন্য ধন্যবাদ।
২৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪
দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ চতুষ্কোন, আবার ফিরে আসার জন্য ...
জেমসের গানের লিস্টি এইভাবে করা যায় না, লিস্টি করতে হয় কোন কোন গানটা ভালো লাগে না, তাহলে হয়তো খুব দ্রুতই সে লিস্টি শেষ করা সম্ভব।
আবারো ধন্যবাদ, সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
ভালো থাকবেন ...
২৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:১৮
িনর্বাক বলেছেন: এই সংসারে সবাই একা
কেউ বোঝেনা কারও ব্যাথা........
২৭ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৫০
দারাশিকো বলেছেন: অবশেষে জেনেছি মানুষ একা, নিজের কাছে নিজেই একা
২৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮
কার্ড খেলি বলেছেন: আমি রুহান ভাইয়ের মত গুরুভক্ত না । কিন্তু খুব দূরেও না, আমার একটা blog আছে। সময় হলে পড়ে দেখবেন ।
সবাই যে গান গুলোর কথা বলেছে, আমি সেগুলো বাদ দিয়ে কয়েকটা বলি... স্বপ্নহারা বিবেকের দুয়ারে, সুন্দরী তমা আমার, যে পথে পথিক নেই, বাংলাদেশ, বাবা, ছয়টি তারে লুকিয়ে আছে ছয় রকমের কষ্ট আমার, আমি তো সাধারন একজন, ওরে দেখে যারে তুই রাতের নীরবতা- ধুউর, আর কত লিখব... যাই হক, আপনার ব্লগ-এ পিলাচ (+)।
১৯ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:০৪
দারাশিকো বলেছেন: লিঙকু দিলেন না তো ... ক্যামনে পড়ি?
আপনারে ধইন্যা
৩০| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:২২
কার্ড খেলি বলেছেন: এই যে লিঙ্ক
Click This Link
২৪ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৬
দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ কার্ড খেলি
৩১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৫
গুরু তোমার জন্য বলেছেন: গুরু দীর্ঘজীবী হোক
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৯
দারাশিকো বলেছেন: গুরু দীর্ঘজীবি হোক। আরও ভালা গান করুক, বিশ্বসেরা হোক।
৩২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এই পোস্ট নিয়ে একটা কথা বলি।
২০১০ এর জানুয়ারিতে এই পোস্ট প্রিন্ট করে আমার কিছু বন্ধুকে দিয়েছিলাম।
অথচ পোস্টে কৃতজ্ঞতা ও জানাইনি।
আজ জানিয়ে গেলাম।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৫
দারাশিকো বলেছেন: কৃতজ্ঞতার দরকার নেই ভাই
কি আনন্দ লাগলো এইরকম একটা খবর শুনে আপনি কি সেটা বুঝতে পারেন?
কৃতজ্ঞতা আপনার জন্য
৩৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৪
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: উঠেছে তুফান এই বুক জুড়ে ..............জেমস ওয়ান অ্যান্ড অনলি !!!!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪১
দারাশিকো বলেছেন: জেমস ওয়ান অ্যান্ড অনলি !!!!
ভালো থাকুন লিনকিন পার্ক
৩৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৬
বাংলার রাবণ বলেছেন: বাংলাডেশের জেমেস
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
দারাশিকো বলেছেন: কাহিনী কি?
৩৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
htusar বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো পড়ে ।। ।। ।।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৭
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: স্কুলে পড়ার সময় আমিও জেমসের প্রচণ্ড ভক্ত ছিলাম।।। "জেল থেকে বলছি" 'দু:খিনি' ' নিরবে কী অভিমানে নিভৃতে'. 'বর্ষা আমার চোখের প্রিয় ঋতু', 'এক নদী যমুনা', 'বন্ধু' ধভালোবেসে চলে যেওনা", "আমি আর একফালি নিষ্পাপ চাঁদ"..................এই গানগুলো একসময় অনেক শুনতাম আর "পদ্মপাতার জল" এখনো শুনি।।। এখন ভাল লাগাটা নানাকারণেই ছড়িয়ে পড়েছে, তবে পুরোপুরি হারিয়ে যায়নি।।।