নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
* মুসলিম আস্তিক হলে মঙ্গলের জন্য সব কিছু চাইতে হবে আল্লাহর কাছে। তার জন্য নামাজ আছে, দোয়া আছে।
* নন মুসিলম আস্তিক হলে চাইতে হবে তার স্রষ্টার কাছে। তবে কোন যাত্রার (যেমন - রথ যাত্রা) মাধ্যমে যদি কল্যাণ, মঙ্গল কামনা করার নির্দেশনা থাকে তাহলে সেটা ভিন্ন ব্যপার। কিন্তু সেটা একটা জাতির নববর্ষের উৎসবে অনুপ্রবেশ করানো ঠিক হবে না।
* নাস্তিক/মুক্তমনা তো সব কিছু বিশ্বাস করে তার যুক্তি, বিজ্ঞান দিয়ে। কাজেই তার জন্য তো প্রকৃতির কাছে মঙ্গল কামনা করা বা নতুন বছরে ভালো চাওয়ার কিছু নেই। তাও সেখানে মুখোশ, পেঁচার মত জড় পদার্থের ব্যবহার! বলা যায় অযৌ্ক্তিক একটা কান্ড।
তাই বলা যায়, মঙ্গল শোভাযাত্রা করলে আস্তিক আর নাস্তিকের বৈশিষ্ট্য চরমভাবে ক্ষুণ্ণ হবে! মুখোশ, পেঁচাবিহীন বৈশাখী(মঙ্গল না বলে) শোভাযাত্রা করলে আস্তিক, নাস্তিক দুই পক্ষের স্বার্থই রক্ষা হয়!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৬
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪০
মিস্টার হল বলেছেন: ঠিক কথা
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক কিছুর সমাধান দিচ্ছেন; সবাই চাচ্ছে এবং পাচ্ছে, ভালো।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: দুই কূল রক্ষার চেষ্টা!
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২০
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণী দক্ষতার ফ্যান হয়ে গেলাম
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৭
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ভাইজান বিষয়টা একটু সহজভাবে দেখা যায় না? আপনি কেন মনে করলেন মুখোশ বা পেঁচার কাছে মঙ্গল চাওয়া হচ্ছে? আপনি কেন মুখোশ আর পেঁচাকে আল্লাহতায়ালার বিকল্প ভেবে বসলেন? এটা আপনার সমস্যা, মানুষের নয়। মানুষ নতুন বছর উপলক্ষে আনন্দ করছে, সবার মধ্যে মঙ্গলের চেতনা জাগার কামনা করছে, প্রেরণা চাচ্ছে। তাতে আপনাদের অসুবিধাটা কী রে ভাই?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪১
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আমি মোটেও ভাবি নাই। মুখোশ আর পেঁচা বাদ দিয়ে মিছিল করেন তাহলে? সমস্যা আছে বলেই তো এত কথা, এত বিতর্ক।চোখ , কান খোলা রাখেন...
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাঙালি উৎসব পাগল জাতি । মঙ্গল শোভাযাত্রাকে কেবল উৎসব হিসেবে দেখলে এত জটিলতা সৃষ্টি হয় না ।
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাঙালি উৎসব পাগল জাতি । মঙ্গল শোভাযাত্রাকে কেবল উৎসব হিসেবে দেখলে এত জটিলতা সৃষ্টি হয় না ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: উৎসব হিসেবে থাকুক। তবে নাম আর বিকৃত মুখোশগুলো পরিত্যাগ করা হোক সাথে পেঁচাটাও!
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২
অেসন বলেছেন: আপনার আপত্তির কারন কি মঙ্গল শব্দটি নিয়ে! চারুকলার ছাত্রছাত্রীরা তাদের কাজের সাথে সংগতি রেখেই শোভাযাত্রাটি করে। এখানে ধর্মীয় দিকটি না টানলেই কি নয় ? নাস্তিকরা যেমন ধর্মের বিরুদ্ধে লিখে অপরাধ করছে, তেমনি অন্য পক্ষ প্রতিটি বাংগালির উৎসবে ধর্মীয় ট্যাগ দিয়ে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। এটা যার যার ব্যক্তি স্বাধীনতা। যার ইচ্ছে পালন করবে না। কিন্তু প্রচারনা নয়।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৬
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: জ্বি , আমার আপত্তি শব্দটি নিয়ে। চারুকলার ছাত্র ছাত্রীরা বিকৃত মুখোশ, পেঁচা ত্যাগ করে মিছিল করুক আপত্তি নাই। মুসলিমদের অনেক দিকে খেয়াল রাখতে হয়রে ভাই! প্রচারণাটাও এটার একটা অংশ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৭
পারভেজ উদ্দিন হৃদয় বলেছেন: ভাল বলেছেন,
যুক্তিসংগত পোস্ট