|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
 
দিন যতই যাচ্ছে আমাদের মধ্যে শর্টকাটে নেকী কামানোর চিন্তা ততই বেড়েই চলেছে। আজকাল অনেকেই মোবাইলে আজান অ্যাপস রাখেন। যেটা প্রতি ওয়াক্ত নামাজের সময় অটোমেটিক আজান চালু করবে। ভালো কথা। 
অথচ আমি বলতে পারি বেশীর ভাগ লোকই আজানটা পুরো শুনেন না। অফিসে, বাথরুমে যখনই আজান বাজে তখনই সেটা বন্ধ করে দিতে হয় বিব্রত হয়ে। এমন কি মসজিদে থাকলেও অন্য মুসুল্লিদের ডিস্টার্বের কথা ভেবে আজানটা বন্ধ করে দিতে হয়। তাহলে এই আজান আ্যাপস রাখার মানে কি? শুধু মাত্র ঘরেই হয়তো বা পূর্ণ আজান আপনি শুনবেন। এছাড়া কোথাও কেউ মোবাইলের আজান শেষ পর্যন্ত চালায় না।
এভাবে আজান চালু হওয়া মাত্রই আপনি বন্ধ করার চাইতে ঐ অ্যাপস না রাখাই ভালো হবে বলে আমি মনে করি। যেখানে পাড়ায় পাড়ায়, গলিতে গলিতে আজান হচ্ছে সেখানে আপনার অ্যাপস দিয়ে নতুন করে আজান শুনিয়ে আরেকজনের বিরক্তির কারণ হওয়ার দরকার নেই। আর আজান চালু হতেই বন্ধ করাটাও খুব একটা ভালো দেখায় না। আপনি বরং ঘরেই সেটা চালাতে পরেন।
 ৪ টি
    	৪ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ০৩ রা জুলাই, ২০১৮  রাত ৮:৫৬
০৩ রা জুলাই, ২০১৮  রাত ৮:৫৬
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সাধারণ এলার্ম তো আজানের সময় অনুযায়ী বাজবে না। তাই অনেকে নামাজের সময় জানার জন্য ইন্সটল করে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে ইসলামের অবস্থা এতটা করুণ নয়।
২|  ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮  সকাল ১০:২৯
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮  সকাল ১০:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
  ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এটা গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যপার। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮  রাত ৮:৪৫
০৩ রা জুলাই, ২০১৮  রাত ৮:৪৫
নাহিদ০৯ বলেছেন: সাধারন এলার্ম টোন দিয়ে রাখা যেতে পারে। এলার্ম প্রতিটা মোবাইলেই থাকে ডিফল্ট ভাবে।