নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: দেখা যাক। এর পর ধরতে হবে হাসানুল হক ইনু-কে।
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯
ল বলেছেন: উনার সময় শেষ হয়ে এলো বুঝি -- বুড়ো বয়সে ভীমরতি!!!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: নীতিহীন রাজনীতি করলে এমনই হবে।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পোষ্টে কারো কোনো মন্তব্য নেই, সবাই কি ম্যান অন সাহেবের ভয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত আছেন! নাকি আপনাকে পছন্দ না কোনটা ভাই? ম্যান অন সাহেব অফ হোক এটাই কাম্য।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৬
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আমি ব্লগে সময় কম দেই। তাই জনপ্রিয়তা কম! মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫২
সাইন বোর্ড বলেছেন: এতদিন পায়খানার মধ্যে বাস করে এখন তো বললে হবেনা যে, গুয়ে খুব দূর্গন্ধ ছিল ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এরা বিবেক বর্জিত রাজনীতিবিদ।
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: মেনন সাহেবের সুসময় শেষ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: বড় দলের সমর্থন ছাড়া এসব ছোট দলের নেতার কোন মূল্য নেই।
৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৪
মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: জীবনে যতটুকু উনি রাজনীতির মাঠে পেয়েছেন অনেক বেশী পেয়েছেন। এর একশ ভাগের দশ ভাগ পাওয়ার যোগ্যতা ওনার কোন দিনও ছিল না।পাওয়ার পেছনে আওয়ামী লীগের অবদান, স্বীকার না করলে মানুষের মধ্যে পড়বেন না উনি।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এরা আসলে ছোট দল করতে করতে মনটাও ছোট হয়ে গিয়েছে।
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৫৬
এপোলো বলেছেন: মুখ ফসকে সত্য বলে চিপায় পড়ে গেলেন ম্যানন সাহেব। দিনকাল বড় খারাপ যাচ্ছে। কদিন আগে যুক্তির কথা বলে ওমর ফারুক সাহেব ও অনেক ঝামেলার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৬
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আশার কথা হল, জীবিত থাকতেই প্রাপ্য অসম্মান পেয়ে যাচ্ছেন। গতকাল ১৪ দলের মিটিং-এ তার ব্যপারে ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: এদেশের তথাকথিত বামপন্থীরা গত দশ বছরে তাদের সকল নীতিজ্ঞান বিষর্জন দিয়েছেন। এমনিতেই আন্তর্জাতিক অঙ্গণে এখন সমাজতন্ত্র একটি রাজনৈতিক মতবাদ হিসেবে সুবিধেজনক অবস্থানে নেই। দেশের সমাজতন্ত্রীদের উপর ওরা ক্রমাগতভাবে জাতীয় নির্বাচনে একক প্রার্থী (জোটবদ্ধ নয়) হিসেবে জামানত খুইয়ে গেলেও দেশের মানুষের কিছুটা সহানুভূতি ছিল, কারণ ওরা চিরদিন ক্ষমতার মসনদ থেকে দূরে ছিল। কিন্তু গত দশ বছরে ওরা দেশের মানুষের কাছে ভন্ড, অর্থলোভী এবং সুবিধেবাদী হিসেবে নিজেদেরকে প্রতিপন্ন করেছেন। দিলীপ বিশ্বাস মন্ত্রী হবার পর পরই সম্পূর্ণ বদলে যান। মেনন ও ইনুও চারিত্রিক এবং আর্থিক দোষে দুষ্ট বলে আজনীতির ব্যাপারে একটু আধটু যারা খোঁজ খবর রাখেন, তারা ভালই জানেন।
@এপোলো, "উনি মুখ ফসকে সত্য কথা বলেছেন" বলে মনে হয় না। হয়তো উনি অন্য কিছু হিসেব নিকেশ করেই সময় বুঝে এসব কথা বলেছেন, এমনটাও হতে পারে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এরা হচ্ছে চরম সুবিধাবাদী। বড় দলগুলোও কেন যে এদের গুরুত্ব দেয়? মূল্যবান মন্তব্য'র জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: “উনি অনেক দিন অন ছিলেন এবার তাকে অফ করা উচিত” - দেখি সরকার কি পদক্ষেপ নেন।